শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫৮, সোমবার, ১৭ মার্চ, ২০২৫

পাঁচজনের যাবজ্জীবনসহ রায় বহাল

আবরার হত্যায় ২০ জনের ফাঁসি

♦ দ্রুত রায় কার্যকর চান মা-বাবা ♦ সত্য ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার বার্তা : অ্যাটর্নি জেনারেল ♦ প্রত্যাশা অনুযায়ী ন্যায়বিচার পাইনি : আসামিপক্ষের আইনজীবী
নিজস্ব প্রতিবেদক ও কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
আবরার হত্যায় ২০ জনের ফাঁসি

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড ও পাঁচজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বহাল রেখেছেন হাই কোর্ট। গতকাল বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের হাই কোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন। আসামিদের ডেথ রেফারেন্স (মৃত্যুদণ্ড অনুমোদন), জেল আপিল ও আপিলের ওপর শুনানি শেষে ২৪ ফেব্রুয়ারি রায়ের জন্য অপেক্ষমাণ রেখেছিলেন আদালত। পরে গতকালের কার্যতালিকায় রায়ের জন্য আসে।

আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. জসিম সরকার, খন্দকার বাহার রুমি, নূর মুহাম্মদ আজমী ও রাসেল আহম্মেদ এবং সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল আবদুল জব্বার জুয়েল, লাবণী আক্তার, তানভীর প্রধান ও সুমাইয়া বিনতে আজিজ শুনানি করেন। আসামিপক্ষে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এস এম শাহজাহান, আজিজুর রহমান দুলু, মাসুদ হাসান চৌধুরী, মোহাম্মদ শিশির মনির প্রমুখ শুনানিতে অংশ নেন। রায় ঘোষণার সময় আবরার ফাহাদের বাবা বরকত উল্লাহ এবং ছোট ভাই বুয়েটের শিক্ষার্থী আবরার ফাইয়াজ উপস্থিত ছিলেন। রায়ের পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় আবরার ফাহাদের বাবা বলেন, আমরা রায়ে সন্তুষ্ট। দ্রুত সাজা কার্যকরের সরকারের কাছে আর্জি জানাচ্ছি। তিনি বলেন, ভবিষ্যতে আর যেন কোনো বাবা মায়ের বুক এমন করে খালি না হয়। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে র‌্যাগিং আছে, সেটার পরিবর্তন চাই। শিক্ষার্থীরা যাতে ভালোভাবে বসবাস করতে পারে এবং ভবিষ্যতে যেন এ ধরনের ঘটনা না ঘটে, সে বিষয়ে আমরা সবার কাছে আবেদন জানাই। নিজের প্রতিক্রিয়ায় আবরার ফাইয়াজ সাংবাদিকদের বলেন, যত দ্রুত সম্ভব রায় বাস্তবায়ন করে এটিকে দৃষ্টান্ত হিসেবে স্থাপন করার জন্য আদালতের প্রতি অনুরোধ জানাচ্ছি। আবরার ফাহাদ হত্যায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মুনতাসির আল জেমি গত বছরের ৬ আগস্ট কারাগার থেকে পালিয়ে গেছে। বিষয়টি নিয়ে হতাশা প্রকাশ করে আবরার ফাইয়াজ বলেন, ৫ আগস্টের পর অনেকে পালিয়েছে। কিন্তু এমন একজন আসামি, যিনি আবরার ফাহাদকে ডেকে নিয়ে গিয়েছিলেন, তার পালিয়ে যাওয়ার বিষয়টি ছয় মাস পরে কেন জানানো হলো, সেটি আমাদের বোধগম্য নয়। রায় ঘোষণার পর অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান নিজের প্রতিক্রিয়ায় বলেন, এই রায়ের মধ্য দিয়ে সমাজে বার্তা গেল, আপনি যত শক্তিশালীই হোন না কেন, আপনার পেছনে যত শক্তিই থাকুক না কেন, সত্য ও ন্যায়বিচার একদিন প্রতিষ্ঠিত হবে। রায়ের পর নিজ কার্যালয়ে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।

অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, রাষ্ট্রপক্ষ হিসেবে রায়ে আমরা সন্তুষ্ট। আমরা মনে করি, আবরার ফাহাদের বাবা ন্যায়বিচার পেয়েছেন। গোটা জাতি ন্যায়বিচার পেয়েছে এবং এ ধরনের রায়ের মধ্য দিয়ে একটি রাষ্ট্র ও সমাজ ব্যবস্থায় শৃঙ্খলা আনার জন্য, ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার জন্য বিচার বিভাগের যে ধারণ, সেটি আবারও প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এই রায়ের মধ্য দিয়ে ছাত্র রাজনীতির বিষয়ে কোনো বার্তা আছে কি না? জানতে চাইলে তিনি বলেন, বার্তা তো সবার জন্যই আছে। আপনি যাই করেন, আইনের গণ্ডির মধ্যে থেকে করেন, আপনি যা করেন, পাশবিকতা দেখানোর কোনো জায়গা নেই। আপনার মনুষ্যত্ব জাগরণ করতে হবে। প্রত্যাশিত রায় পাননি বলে জানিয়েছেন আসামিপক্ষের আইনজীবী আজিজুর রহমান দুলু। তিনি আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার আসামি মোর্শেদ অমর্ত্য ইসলাম ও মেফতাউল ইসলাম জিওনের পক্ষের আইনজীবী। রায়ের পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় আইনজীবী আজিজুর বলেন, আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় যে রায় পড়ে শোনানো হয়েছে, তাতে সংশ্লিষ্ট ট্রায়াল ট্রাইব্যুনালের রায় আগের মতোই বহাল রেখেছেন হাই কোর্ট। রায়ে আমি আইনজীবী হিসেবে সংক্ষুব্ধ এবং আমি মনে করি ন্যায়বিচার যেটা প্রত্যাশা করেছিলাম, সেই অনুযায়ী আমরা ন্যায়বিচার পাইনি। রায়ের সত্যায়িত অনুলিপি পাওয়ার পর আপিল করা হবে বলেও জানান তিনি।

রায়ে ২৫ আসামির যে দণ্ড : মৃত্যুদণ্ড পাওয়া আসামিরা হলেন- মেহেদী হাসান রাসেল, মো. অনিক সরকার, মেহেদী হাসান রবিন, ইফতি মোশাররফ সকাল, মো. মনিরুজ্জামান মনির, মো. মেফতাহুল ইসলাম জিয়ন, মো. মাজেদুর রহমান মাজেদ, মো. মুজাহিদুর রহমান, খন্দকার তাবাককারুল ইসলাম তানভীর, হোসাইন মোহাম্মদ তোহা, মো. শামীম বিল্লাহ, এ এস এম নাজমুস সাদাত, মোর্শেদ অমর্ত্য ইসলাম, মুনতাসির আল জেমি, মো. শামসুল আরেফিন রাফাত, মো. মিজানুর রহমান, এস এম মাহমুদ সেতু, মোর্শেদ-উজ-জামান মণ্ডল জিসান, এহতেশামুল রাব্বি তানিম ও মুজতবা রাফিদ। তখন তিনজন পলাতক ছিলেন। তারা হলেন মোর্শেদ-উজ-জামান মণ্ডল জিসান, এহতেশামুল রাব্বি তানিম ও মুজতবা রাফিদ। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মুনতাসির আল জেমি গত ৬ আগস্ট গাজীপুরের হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারের দেওয়াল ভেঙে পালান বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিকে ২৫ ফেব্রুয়ারি জানায় কারা কর্তৃপক্ষ। আর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয় মুহতাসিম ফুয়াদ হোসেন, মো. আকাশ হোসেন, মুয়াজ আবু হুরায়রা, অমিত সাহা ও ইশতিয়াক আহমেদ মুন্নার।

ফিরে দেখা : বুয়েটের শেরেবাংলা হলের আবাসিক ছাত্র ও তড়িৎ কৌশল বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদকে ২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর রাতে ছাত্রলীগের এক নেতার কক্ষে নিয়ে নৃশংস কায়দায় পিটিয়ে হত্যা করে সংগঠনের ক্যাডাররা। পরে রাত ৩টার দিকে শেরেবাংলা হলের সিঁড়ি থেকে তার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় ১৯ জনকে আসামি করে পরের দিন ৭ অক্টোবর চকবাজার থানায় একটি হত্যা মামলা করেন আবরারের বাবা বরকত উল্লাহ। মাত্র ৩৭ দিনে তদন্ত শেষ করে একই বছরের ১৩ নভেম্বর চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) পরিদর্শক মো. ওয়াহিদুজ্জামান। অভিযোগপত্র আমলে নিয়ে ২০২০ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। ২০২১ সালের ৮ ডিসেম্বর আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড ও পাঁচজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন আদালত। ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামান ওই রায় ঘোষণা করেন। ২০২২ সালের ৬ জানুয়ারি এ মামলার ডেথ রেফারেন্স হাই কোর্টে এসে পৌঁছায়। ফৌজদারি কার্যবিধি অনুসারে বিচারিক আদালতে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হলে তা অনুমোদনের জন্য মামলার যাবতীয় কার্যক্রম উচ্চ আদালতে পাঠাতে হয়। পরে কারাবন্দি আসামিরা জেল আপিল করেন। পাশাপাশি অনেকে ফৌজদারি আপিলও করেছেন। পৃথক জেল আপিল গ্রহণযোগ্যতার ওপর শুনানির জন্য ২০২২ সালের ২৬ জানুয়ারি হাই কোর্টে ওঠে। সেদিন আদালত তা শুনানির জন্য গ্রহণ করেন। পাশাপাশি নিয়মিত আপিল করেন কারাগারে থাকা দণ্ডিত আসামিরা। গত বছরের ২৮ নভেম্বর রাষ্ট্রপক্ষ পেপারবুক (মামলার বৃত্তান্ত) উপস্থাপনের মধ্য দিয়ে শুনানি শুরু করে। এরপর পেপারবুক থেকে উপস্থাপনের মাধ্যমে ১০ ফেব্রুয়ারি থেকে পুনরায় শুনানি হয়। সেদিন থেকে মধ্যে এক দিন ছাড়া প্রতি কার্যদিবসে শুনানি হয়। সবশেষ ২৪ ফেব্রুয়ারি শুনানি নিয়ে আদালত মামলাটি রায়ের জন্য অপেক্ষমাণ রাখেন।

রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করে দ্রুত রায় কার্যকরের দাবি আবরারের মায়ের : বুয়েট ছাত্র আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করে দ্রুত রায় কার্যকর ও পলাতক আসামিকে গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন তার মা রোকেয়া খাতুন। গতকাল আদালতের রায় ঘোষণার পর কুষ্টিয়া শহরের পিটিআই সড়কের বাসায় আবরারের মা রোকেয়া খাতুন এ সন্তুষ্টির কথা জানান। এ সময় আবরার ফাহাদের দাদা আবদুল গফুর বিশ্বাস, মেজো চাচি নিলু ও সেজো চাচি মমতাজ বেগমও রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।

আবরার ফাহাদ ১৯৯৮ সালে ১২ ফেব্রুয়ারি কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার রায়ডাঙ্গা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা মো. বরকত উল্লাহ এবং মায়ের নাম রোকেয়া খাতুন। আবরার কুষ্টিয়া মিশন প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে প্রাথমিক শিক্ষা এবং পরে কুষ্টিয়া জিলা স্কুলে পড়াশোনা করেন। নটরডেম কলেজে বিজ্ঞান বিভাগে পড়াশোনা শেষে ২০১৮ সালের ৩১ মার্চ বুয়েটে তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক প্রকৌশল বিভাগে পড়াশোনা শুরু করেছিলেন। পড়াশোনা চালাকালীন তাকে পিটিয়ে হত্যা করে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। আবরারের ছোট ভাই আবরার ফাইয়াজ বর্তমান বুয়েটে মেকানিক্যাল বিভাগে অধ্যায়নরত।

এই বিভাগের আরও খবর
সরকারের ভিতরে বাইরে অস্থিরতা দৃশ্যমান হচ্ছে
সরকারের ভিতরে বাইরে অস্থিরতা দৃশ্যমান হচ্ছে
সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ
সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ
প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস
প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস
রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প
রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প
দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়
দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়
বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা
বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা
নিশ্চিত হোক ন্যায়বিচার
নিশ্চিত হোক ন্যায়বিচার
নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে
নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে
খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল
খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল
পুশইনে বড় আশঙ্কা
পুশইনে বড় আশঙ্কা
দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ
দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ
বাংলাদেশ আমিরাত প্রথম টি-২০ আজ
বাংলাদেশ আমিরাত প্রথম টি-২০ আজ
সর্বশেষ খবর
জুলাই-আগস্টে হত্যা : দুই মামলার ৬ আসামি ট্রাইব্যুনালে
জুলাই-আগস্টে হত্যা : দুই মামলার ৬ আসামি ট্রাইব্যুনালে

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

নিখোঁজ ব্যক্তিদের অনুসন্ধানে জাতীয় কমিশন গঠনের ঘোষণা সিরিয়ার
নিখোঁজ ব্যক্তিদের অনুসন্ধানে জাতীয় কমিশন গঠনের ঘোষণা সিরিয়ার

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে আপিল বিভাগের ফের শুনানি ১ জুলাই
রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে আপিল বিভাগের ফের শুনানি ১ জুলাই

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্যবহৃত ফোন বিক্রির আগে যা করবেন
ব্যবহৃত ফোন বিক্রির আগে যা করবেন

৩৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকাসহ ৮ বিভাগে বৃষ্টির আভাস
ঢাকাসহ ৮ বিভাগে বৃষ্টির আভাস

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভ্যান চালকের চোখ উপড়িয়ে হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভ্যান চালকের চোখ উপড়িয়ে হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোটের সুস্পষ্ট টাইমলাইন না থাকায় অস্থিরতা দেখা দিচ্ছে : ডা. তাহের
ভোটের সুস্পষ্ট টাইমলাইন না থাকায় অস্থিরতা দেখা দিচ্ছে : ডা. তাহের

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

তুরস্ক-আজারবাইজানের ২৩টি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করল ভারত
তুরস্ক-আজারবাইজানের ২৩টি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করল ভারত

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে পর্যটকদের ভিসার আবেদনে দিতে হবে আর্থিক প্রমাণ
থাইল্যান্ডে পর্যটকদের ভিসার আবেদনে দিতে হবে আর্থিক প্রমাণ

৩৯ মিনিট আগে | পর্যটন

৬০ দিনের যুদ্ধবিরতির শর্তে ৯ জিম্মি মুক্তির প্রস্তাব হামাসের
৬০ দিনের যুদ্ধবিরতির শর্তে ৯ জিম্মি মুক্তির প্রস্তাব হামাসের

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠা কমিশনের একার দায়িত্ব নয় : আলী রীয়াজ
জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠা কমিশনের একার দায়িত্ব নয় : আলী রীয়াজ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নগর ভবনে টানা চতুর্থ দিন ইশরাক সমর্থকদের বিক্ষোভ
নগর ভবনে টানা চতুর্থ দিন ইশরাক সমর্থকদের বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

সূচকের উত্থান-পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থান-পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৫৪ মিনিট আগে | বাণিজ্য

জাপানে দীর্ঘ কর্মঘণ্টা ও মানসিক চাপে কমে যাচ্ছে জন্মহার
জাপানে দীর্ঘ কর্মঘণ্টা ও মানসিক চাপে কমে যাচ্ছে জন্মহার

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওজন কমাতে অভ্যাস গড়ুন গ্রিন টি পান করার
ওজন কমাতে অভ্যাস গড়ুন গ্রিন টি পান করার

৫৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মঞ্চে দাঁড়িয়েই কাঁদলেন রোহিত শর্মার স্ত্রী, কিন্তু কেন?
মঞ্চে দাঁড়িয়েই কাঁদলেন রোহিত শর্মার স্ত্রী, কিন্তু কেন?

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গুজরাটে দুর্নীতির দায়ে মন্ত্রীর ছেলে গ্রেফতার
গুজরাটে দুর্নীতির দায়ে মন্ত্রীর ছেলে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফ অনূর্ধ্ব-১৯: ফাইনালে আজ মুখোমুখি বাংলাদেশ-ভারত
সাফ অনূর্ধ্ব-১৯: ফাইনালে আজ মুখোমুখি বাংলাদেশ-ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্টারনেট স্লো? যেসব স্থানে রাখা উচিত নয় রাউটার
ইন্টারনেট স্লো? যেসব স্থানে রাখা উচিত নয় রাউটার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফিনল্যান্ডে দুটি হেলিকপ্টারের সংঘর্ষে নিহত ৫
ফিনল্যান্ডে দুটি হেলিকপ্টারের সংঘর্ষে নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বলিউডে কাজ করতে চান টম ক্রুজ
বলিউডে কাজ করতে চান টম ক্রুজ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফরিদপুরে বজ্রপাতে তুলার গোডাউন পুড়ে ছাই
ফরিদপুরে বজ্রপাতে তুলার গোডাউন পুড়ে ছাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুদান থেকে জেদ্দায় পৌঁছালো হজের প্রথম জাহাজ
সুদান থেকে জেদ্দায় পৌঁছালো হজের প্রথম জাহাজ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আইপিএলে টিকে আছে যারা
আইপিএলে টিকে আছে যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু নীতিতে উপকূলীয় ঐতিহ্য সংরক্ষণের দাবি
জলবায়ু নীতিতে উপকূলীয় ঐতিহ্য সংরক্ষণের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ম্যাচ জিতলেও শেষের ব্যাটিং নিয়ে দুর্ভাবনায় লিটন
ম্যাচ জিতলেও শেষের ব্যাটিং নিয়ে দুর্ভাবনায় লিটন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘেরের কর্মচারীকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে ধর্ষণ
ঘেরের কর্মচারীকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে ধর্ষণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা
যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার
আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত
এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি
পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার
সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত
দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথ ইস্যুতে যা বললেন ইশরাক
শপথ ইস্যুতে যা বললেন ইশরাক

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় হ্যাকারের বাড়িতে অভিযান, বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ
গাইবান্ধায় হ্যাকারের বাড়িতে অভিযান, বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ
বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে
বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান
আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার
পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট
কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট

১১ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি
‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস
ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ
বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর
বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা বিএনপির সদস্য হতে পারবেন, জানালেন আমীর খসরু
কারা বিএনপির সদস্য হতে পারবেন, জানালেন আমীর খসরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি কর্মসূচি আরও একদিন বাড়ল
এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি কর্মসূচি আরও একদিন বাড়ল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইশরাক
সন্ধ্যায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইশরাক

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রবিবারের মধ্যে প্রজ্ঞাপন না হলে সোমবার থেকে আন্দোলনে যাবে সাত কলেজ
রবিবারের মধ্যে প্রজ্ঞাপন না হলে সোমবার থেকে আন্দোলনে যাবে সাত কলেজ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিমান্ড শেষে কারাগারে মমতাজ
রিমান্ড শেষে কারাগারে মমতাজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর কয়েক জায়গায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা
রাজধানীর কয়েক জায়গায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তলানিতে শেয়ারবাজার
তলানিতে শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসের পাতায় আলফাজ
ইতিহাসের পাতায় আলফাজ

মাঠে ময়দানে

নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে
নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি
অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল
খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি
সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি

শোবিজ

বিএনপির টার্গেট তরুণরা
বিএনপির টার্গেট তরুণরা

নগর জীবন

বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা
বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ
দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব
পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব

মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম
হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ
বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ
ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ

পেছনের পৃষ্ঠা

রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প
রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমা কেন মার খায়
সিনেমা কেন মার খায়

শোবিজ

কান কথা
কান কথা

শোবিজ

হেরেই গেল ‘এ’ দল
হেরেই গেল ‘এ’ দল

মাঠে ময়দানে

ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি
ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান
শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

একঝাঁক তারকার ‘কিং’
একঝাঁক তারকার ‘কিং’

শোবিজ

শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে
শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে

মাঠে ময়দানে

প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস
প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদে আসছে ‘নাদান’
ঈদে আসছে ‘নাদান’

শোবিজ

পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা
পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্নাতকোত্তর প্রতিবন্ধীর খামারে গরুর সমাহার
স্নাতকোত্তর প্রতিবন্ধীর খামারে গরুর সমাহার

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়
দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’

সম্পাদকীয়

সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ
সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুশইনে বড় আশঙ্কা
পুশইনে বড় আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা