শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৪ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৭, শুক্রবার, ১৪ মার্চ, ২০২৫

উদ্বিগ্ন মানুষ বিব্রত সরকার

♦ পুলিশের ওপর একের পর এক হামলা ♦ কাজে আসছে না ঘুরে দাঁড়ানোর উদ্যোগ
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
উদ্বিগ্ন মানুষ বিব্রত সরকার

পুলিশকে ঘুরে দাঁড়ানোর নানা উদ্যোগও যেন কাজে আসছে না। উল্টো একটি মহল বারবার চড়াও হচ্ছে খোদ পুলিশের ওপর। নিজেদের অপকর্ম ঢাকতে পুলিশকে এখনো ফ্যাসিস্ট কিংবা স্বৈরাচারের দোসর তকমা দিয়ে যাচ্ছে। শুধু তাই নয়, থানা কমপ্লেক্সে ঢুকে এখনো দুর্বৃত্তরা হামলে পড়ছে পুলিশ সদস্যদের ওপর। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রতিটি ঘটনায় গোয়েন্দা ব্যর্থতা স্পষ্ট। একই সঙ্গে পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা এখনো সমাজের সচেতন মানুষের সহায়তা নিতে ব্যর্থ হচ্ছেন। এর সুযোগ নিচ্ছে দেশিবিদেশি অপশক্তি এবং দুর্বৃত্তরা।

অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পুলিশকে সক্রিয় হতে না দিলে এর মাশুল দিতে হবে দেশের নাগরিকদেরই। আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটতেই থাকবে। নিরাপত্তাহীনতা নিত্যসঙ্গী হবে ঘরে কিংবা বাইরে। তাই সাধারণ মানুষের উচিত হবে পুলিশকে সহায়তা করা। অন্যদিকে, পুলিশের উচিত হবে আগাম গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ করে সে মোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া। গোয়েন্দা তথ্যের ব্যর্থতার জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তর এবং কর্মকর্তাদের বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।

গত সোমবার রাত পৌনে ২টার দিকে রাজধানীর পল্লবী থানায় ঢুকে আবদুুর রাজ্জাক ফাহিম নামে এক যুবক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নজরুল ইসলামসহ তিন পুলিশ সদস্যের ওপর হামলা করেন। এক পর্যায়ে থানার অন্য পুলিশ সদস্যরা ফাহিমসহ তার সঙ্গী তিনজনকে পাকড়াও করেন। ওই ঘটনাটি পুলিশ সদর দপ্তরসহ বিভিন্ন ইউনিটে ছড়িয়ে পড়লে নানা প্রতিক্রিয়া দেখা দেয় পুলিশ সদস্যদের মাঝে। এর আগে ৪ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর উত্তরা পূর্ব থানায় তিন ছাত্র আটকের প্রতিবাদে থানায় ঢুকে পুলিশকে মারধরের ঘটনায় স্তম্ভিত হয়ে পড়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ পুলিশ প্রশাসন।

সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক আশরাফুল হুদা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গণ অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময় আরও বাজে হওয়ার কথা ছিল। কারণ বিশ্বের বিভিন্ন দেশেই এমনটা হয়েছে। চেইন অব কমান্ড ভেঙে পড়া পুলিশ ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। এজন্য পুলিশকে উৎসাহ দিতে হবে। সমাজের বিভিন্ন স্তরের সচেতন মানুষকে পুলিশিংয়ে সম্পৃক্ত করা উচিত। একই সঙ্গে কী কী কারণে পুলিশ যথাযথভাবে সাড়া দিতে পারছে না, তা চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নিতে হবে কর্তৃপক্ষকে। তিনি আরও বলেন, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের উচিত হবে তার অধস্তনদের উজ্জীবিত করার জন্য দিনে একবার কথা বলা। মাঝে মাঝেই মাঠ পর্যায়ে গিয়ে তাদের সঙ্গে সময় দেওয়া। এটা সম্ভব না হলে পরিস্থিতি আরও জটিল হবে তাতে কোনো সন্দেহ নেই। কারণ সামনে আরও অনেক সমস্যার উদ্ভব হতে পারে। সবকিছু মাথায় রেখেই সরকারের উচিত ব্যবস্থা নেওয়া।

গত মঙ্গলবার ধর্ষণবিরোধী পদযাত্রার ব্যানারে অংশগ্রহণকারীরা শুরুতে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় ঘেরাও করার জন্য যাত্রা করে। এক পর্যায়ে তারা প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের দিকে টার্ন নিলে পুলিশ তাতে বাধা দেয়। বাগ্বিতণ্ডা শুরু হয় দুই পক্ষের মাঝে। এক পর্যায়ে পুলিশি ব্যারিকেড ভেঙে পদযাত্রায় অংশগ্রহণকারীরা এগিয়ে যেতে থাকে। তাতেও বাধা দিলে অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির উদ্ভব হয়। কর্তব্যরত এক কর্মকর্তার গায়ের পোশাক ছিঁড়ে ফেললে তিনিও আন্দোলনকারীদের ওপর চড়াও হন। ওই ঘটনার নানা চিত্র সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে পক্ষে বিপক্ষে নানা মন্তব্য আসতে থাকে। বিভিন্ন মিডিয়ায় শুরু হয় নানামুখী শোরগোল।

এদিকে সাম্প্রতিক অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতি এড়াতে নানা পরামর্শ দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার মুসতাসীম তানজীর। তিনি বলেন, মঙ্গলবার প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন ঘেরাও করতে গিয়ে পুলিশের ওপর হামলার যে ঘটনা ঘটে সেখানে আইনের দৃষ্টিতে কয়েকটি গুরুতর অপরাধ দেখা যায়। প্রথমত সেখানে দণ্ডবিধির ১৪১ ধারা অনুযায়ী বেআইনি সমাবেশ হয়েছিল, যার সংজ্ঞা ও শাস্তি সম্পর্কে বলা হয়েছে, পাঁচ বা ততোধিকসংখ্যক লোক যদি কোনো সাধারণ উদ্দেশ্য নিয়ে এমনভাবে মিলিত হয় যেখানে বলপ্রয়োগ বা আইন অমান্য করার উদ্দেশ্যে কাজ করা হবে, তবে সেটি বেআইনি সমাবেশ হিসেবে গণ্য হবে, যার শাস্তি সর্বোচ্চ দুই বছরের কারাদ ও জরিমানা। তবে মানবাধিকার সংগঠন অধিকার-এর নির্বাহী পরিচালক নাসির উদ্দীন এলান বলেন, পলাতক সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শাসনামলে পুলিশ বাহিনী একেবারে ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল। বিশেষ করে ৫ আগস্টের পরে পুলিশের ভূমিকা শূন্যের কোঠায় নেমে আসে। তবে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার ফের এ বাহিনীকে স্বাভাবিক অবস্থায় আনার চেষ্টা করছে। কিন্তু ফ্যাসিস্টদের সহযোগীরা নানাভাবে কাজে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে। শুরু করেছে নানা ষড়যন্ত্র। নানা সময়ই পুলিশকে বেকায়দায় ফেলার চেষ্টা করছে। কারণ পরাজিত শক্তির কাছে রয়েছে বিপুল অর্থ এবং দুষ্কর্ম করার লোকবল। তারা মনস্তাত্ত্বিকভাবে দুর্বল এ বাহিনীর সদস্যদের নানা ফাঁদে ফেলার চেষ্টা করে যাচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, কর্তব্যরত পুলিশের ওপর হামলা, তার পোশাক ছিঁড়ে ফেলা সত্যি অনাকাঙ্ক্ষিত। সমাজের নানা স্তরের সচেতন মানুষকে পুলিশিংয়ে সম্পৃক্ত করতে হবে। একই সঙ্গে গোয়েন্দা সংস্থাগুলোকে আরও তৎপর হতে হবে। আগাম তথ্য দিয়ে সরকারকে সহায়তা করতে হবে। ব্যর্থ হলে তাদেরও জবাবদিহির আওতায় নিয়ে আসতে হবে। মনে রাখতে হবে অন্তর্বর্তী সরকার যে কোনো রাজনৈতিক সরকারের চেয়েও শক্তিশালী।

তবে ভিন্ন কথা বলেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ও অপরাধ বিশেষজ্ঞ তৌহিদুল ইসলাম। তিনি বলেন, দাবি আদায়ের জন্য রাস্তায় নামানোর সংস্কৃতি থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে। এজন্য রাষ্ট্রের কাঠামোগত উদ্যোগ অপরিহার্য। তার মাধ্যমে সরকার নিশ্চিত হবে কী কী পরিবর্তন, পরিমার্জন প্রয়োজন। আগাম গোয়েন্দা তথ্যের মাধ্যমে কর্তৃপক্ষ আগেই অবগত হয়ে সে অনুসারে ব্যবস্থা নেবে। তিনি আরও বলেন, গণ অভ্যুত্থানের পর পুলিশ বড় ধরনের ঝাঁকি খেয়েছে। এর পরও পুলিশ ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে। কারণ পুলিশ ছাড়া তো আমাদের চলেও না। কিন্তু সাধারণ মানুষেরও আইন না মানার সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। যদিও অতীতে পুলিশের বিরুদ্ধে এমন অজস্র অভিযোগ ছিল। কিন্তু পুলিশের ওপর ক্রমাগত আক্রমণ হলে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অস্বাভাবিক হলে তা জাতির জন্যই অশনিসংকেত।

আমাদের ওপর আক্রমণ করবেন না : পুলিশ মহাপরিদর্শক বাহারুল আলম সমাজের সবার প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, আপনারা পুলিশকে সহায়তা করুন। কাজের পরিবেশ তৈরি করুন, পুলিশকে প্রতিপক্ষ ভাববেন না। আমাদের ওপর আক্রমণ করবেন না। আইন ও সংবিধানের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করুন। দেশ গঠনে, আমাদের দেশের সেবা করার সুযোগ দিন।

গতকাল সকালে গাজীপুর শিল্পাঞ্চল-২-এর পুলিশ সুপার কার্যালয়ে আয়োজিত শিল্পপুলিশের বিশেষ কল্যাণ সভা শেষে সাংবাদিক ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন। এর আগে শিল্পপুলিশ সদস্যদের অংশগ্রহণে বিশেষ কল্যাণ সভায় অংশ নেন তিনি।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক (অ্যাডিশনাল আইজি) মো. ছিবগাত উল্লাহ। উপস্থিত ছিলেন ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি এ কে এম আওলাদ হোসেন, গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের পুলিশ কমিশনার ড. মোহাম্মদ নাজমুল করিম খান, ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশের ডিআইজি ইসরাইল হাওলাদার, ডিআইজি আবু কালাম সিদ্দিক, গাজীপুর ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশের পুলিশ সুপার এ কে এম জহিরুল ইসলাম, বিজিএমইএর প্রশাসক মো. আনোয়ার হোসেন প্রমুখ।

আইজিপি বাহারুল আলম শিল্প খাতসংশ্লিষ্ট ও শ্রমিকদের উদ্দেশে বলেন, আপনারা কোনো গুজবে কান দেবেন না। নিজ কর্মস্থলের ক্ষতি করবেন না। ভাঙচুর করে নিজেদের প্রিয় কর্মস্থলের কোনো ধরনের ক্ষতি হতে দেবেন না। আমরা দেখেছি গুজব ছড়ানোর কারণে অনিয়মতান্ত্রিক ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম চালানো হয়। যদি এ রকম গুজব ছড়িয়ে ভাঙচুর চালানো হয় তাহলে আমরা প্রতিটি ক্ষেত্রে যারা এ রকম ধ্বংস করবেন তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেব। কোনোভাবেই রাস্তা অবরোধের মতো জনদুর্ভোগ সৃষ্টিকারী কোনো কাজ করা যাবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডনে খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ জামায়াত আমিরের
লন্ডনে খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ জামায়াত আমিরের
ধর্ষণ হত্যা, মুখ ঝলসানো লাশ শিশু জুঁইয়ের
ধর্ষণ হত্যা, মুখ ঝলসানো লাশ শিশু জুঁইয়ের
গুরুত্বপূর্ণ মিশনে আসছেন ট্রাম্পের দুই কর্মকর্তা
গুরুত্বপূর্ণ মিশনে আসছেন ট্রাম্পের দুই কর্মকর্তা
৩ মে ঢাকায় হেফাজতের মহাসমাবেশ
৩ মে ঢাকায় হেফাজতের মহাসমাবেশ
বড় ঝুঁকি নতুন বিনিয়োগে, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
বড় ঝুঁকি নতুন বিনিয়োগে, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রোডম্যাপসহ সব সমস্যার সমাধান হবে : ফখরুল
রোডম্যাপসহ সব সমস্যার সমাধান হবে : ফখরুল
কংগ্রেসের বিরুদ্ধে মোদির পাল্টা তোপ
কংগ্রেসের বিরুদ্ধে মোদির পাল্টা তোপ
মডেল মেঘনার বিরুদ্ধে বেআইনি কিছু করা হয়নি
মডেল মেঘনার বিরুদ্ধে বেআইনি কিছু করা হয়নি
আওয়ামী রাজনীতির মৃত্যু ঢাকায়, দাফন দিল্লিতে
আওয়ামী রাজনীতির মৃত্যু ঢাকায়, দাফন দিল্লিতে
জাতীয় ঐক্যের বার্তা দিলেন সেনাপ্রধান
জাতীয় ঐক্যের বার্তা দিলেন সেনাপ্রধান
প্রধান চ্যালেঞ্জ সুশাসন গণতন্ত্র মানবাধিকার
প্রধান চ্যালেঞ্জ সুশাসন গণতন্ত্র মানবাধিকার
প্রথম আলো নিষিদ্ধ, সম্পাদকের বিচার দাবি ইসলামি দলগুলোর
প্রথম আলো নিষিদ্ধ, সম্পাদকের বিচার দাবি ইসলামি দলগুলোর
সর্বশেষ খবর
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে শিলাবৃষ্টির আভাস
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে শিলাবৃষ্টির আভাস

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি জ্যাকব-আইজিপি মামুন-নবী নেওয়াজসহ রিমান্ডে ৪
সাবেক এমপি জ্যাকব-আইজিপি মামুন-নবী নেওয়াজসহ রিমান্ডে ৪

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার গুরুত্বপূর্ণ খনিজ আমদানির উপর শুল্ক তদন্তে ট্রাম্পের নির্দেশ
এবার গুরুত্বপূর্ণ খনিজ আমদানির উপর শুল্ক তদন্তে ট্রাম্পের নির্দেশ

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের টয়লেট পেপারেও শুল্ক আরোপ করতে পারে ইইউ
যুক্তরাষ্ট্রের টয়লেট পেপারেও শুল্ক আরোপ করতে পারে ইইউ

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজলাসে ছবি তুলতে নিষেধ করায় পুলিশ সদস্যকে মারধর, আটক ৬
এজলাসে ছবি তুলতে নিষেধ করায় পুলিশ সদস্যকে মারধর, আটক ৬

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন এমপির পরশে ‘ফকির’ হয়ে উঠে ধনী
তিন এমপির পরশে ‘ফকির’ হয়ে উঠে ধনী

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

সম্পত্তি বেচতে ক্রেতা খুঁজছেন দেশ ছেড়ে পালানো নসরুল হামিদ
সম্পত্তি বেচতে ক্রেতা খুঁজছেন দেশ ছেড়ে পালানো নসরুল হামিদ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পহেলা বৈশাখের মোটিফ বানানো চিত্রশিল্পীর বাড়িতে দুর্বৃত্তদের আগুন
পহেলা বৈশাখের মোটিফ বানানো চিত্রশিল্পীর বাড়িতে দুর্বৃত্তদের আগুন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছয় দফা আদায়ে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
ছয় দফা আদায়ে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাথরঘাটায় ৩৫ কেজি হরিণের মাংসসহ পাচারকারী আটক
পাথরঘাটায় ৩৫ কেজি হরিণের মাংসসহ পাচারকারী আটক

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে ওষুধের দাম কমাতে নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রে ওষুধের দাম কমাতে নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর ট্রাম্পের

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় ট্রাককে সাইড দিতে গিয়ে ভ্যান উল্টে বৃদ্ধ নিহত
নওগাঁয় ট্রাককে সাইড দিতে গিয়ে ভ্যান উল্টে বৃদ্ধ নিহত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক কূটনৈতিক কার্যক্রমে নজিরবিহীন কাটছাঁটের পরিকল্পনা ট্রাম্পের
বৈশ্বিক কূটনৈতিক কার্যক্রমে নজিরবিহীন কাটছাঁটের পরিকল্পনা ট্রাম্পের

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেমরায় চুরি করে পালানোর সময় যুবক আটক
ডেমরায় চুরি করে পালানোর সময় যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে ৫.৬ মাত্রার ভূমিকম্প
আফগানিস্তানে ৫.৬ মাত্রার ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী আব্দুল্লাহ বাদাবি আর নেই
মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী আব্দুল্লাহ বাদাবি আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার মানুষের দুর্দশা বন্ধ করুন, নেতানিয়াহুকে ফ্রান্স প্রেসিডেন্ট
গাজার মানুষের দুর্দশা বন্ধ করুন, নেতানিয়াহুকে ফ্রান্স প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে দেশের প্রথম ঘড়িয়াল প্রজনন কেন্দ্র
রাজশাহীতে দেশের প্রথম ঘড়িয়াল প্রজনন কেন্দ্র

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নব্য আওয়ামী লীগের প্রস্তুতি, নেতৃত্বে থাকবেন না শেখ হাসিনা : আনন্দবাজার
নব্য আওয়ামী লীগের প্রস্তুতি, নেতৃত্বে থাকবেন না শেখ হাসিনা : আনন্দবাজার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়ানোর উপায়
মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়ানোর উপায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি নেমেছে ৬ শতাংশে
বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি নেমেছে ৬ শতাংশে

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আজ ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ডন থ্রি’তে রণবীরের সঙ্গে জুটি বাঁধছেন কে?
‘ডন থ্রি’তে রণবীরের সঙ্গে জুটি বাঁধছেন কে?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরবের মরুভূমিও একসময় হ্রদ, নদী, বনে পূর্ণ ছিল
আরবের মরুভূমিও একসময় হ্রদ, নদী, বনে পূর্ণ ছিল

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রক্তচাপ মাপার সঠিক নিয়ম জানতে হবে
রক্তচাপ মাপার সঠিক নিয়ম জানতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

হোয়াটসঅ্যাপে অটো শেয়ার হবে ইন্সটাগ্রাম স্টোরি
হোয়াটসঅ্যাপে অটো শেয়ার হবে ইন্সটাগ্রাম স্টোরি

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দুপুরে ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি-বজ্রবৃষ্টির আভাস
দুপুরে ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি-বজ্রবৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অটোরিকশা চার্জ দিতে গিয়ে প্রাণ গেল ২ জনের
অটোরিকশা চার্জ দিতে গিয়ে প্রাণ গেল ২ জনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেম নিয়ে নীরবতা ভাঙলেন সাইফ পুত্র ইব্রাহিম
প্রেম নিয়ে নীরবতা ভাঙলেন সাইফ পুত্র ইব্রাহিম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ভারত থেকে আমদানি নিষিদ্ধের তালিকা বাড়ল, যুক্ত হলো নেপাল-ভুটান
ভারত থেকে আমদানি নিষিদ্ধের তালিকা বাড়ল, যুক্ত হলো নেপাল-ভুটান

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এবার গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবি জানাল ইসরায়েলের অভিজাত গোলানি ব্রিগেড
এবার গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবি জানাল ইসরায়েলের অভিজাত গোলানি ব্রিগেড

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নব্য আওয়ামী লীগের প্রস্তুতি, নেতৃত্বে থাকবেন না শেখ হাসিনা : আনন্দবাজার
নব্য আওয়ামী লীগের প্রস্তুতি, নেতৃত্বে থাকবেন না শেখ হাসিনা : আনন্দবাজার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতের পরিকল্পনায় হুথিদের বিরুদ্ধে শুরু হতে পারে স্থল অভিযান
আমিরাতের পরিকল্পনায় হুথিদের বিরুদ্ধে শুরু হতে পারে স্থল অভিযান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এএসপি জাবেদ ইকবাল সাময়িক বরখাস্ত
এএসপি জাবেদ ইকবাল সাময়িক বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
যে হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজায় নেতানিয়াহু!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজায় নেতানিয়াহু!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইট হাউসের প্রেস সচিবের পোশাক নিয়ে চীনা রাষ্ট্রদূতের খোঁচা!
হোয়াইট হাউসের প্রেস সচিবের পোশাক নিয়ে চীনা রাষ্ট্রদূতের খোঁচা!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্থলপথে ভারত থেকে সুতা আমদানি বন্ধ করলো বাংলাদেশ
স্থলপথে ভারত থেকে সুতা আমদানি বন্ধ করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যেভাবে ফিলিস্তিনের সংগ্রামের প্রতীক হয়ে উঠল ‌‘তরমুজ’
যেভাবে ফিলিস্তিনের সংগ্রামের প্রতীক হয়ে উঠল ‌‘তরমুজ’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কম্প্রোমাইজের রাজনীতি’ নিয়ে যে সতর্কবার্তা দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
‘কম্প্রোমাইজের রাজনীতি’ নিয়ে যে সতর্কবার্তা দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা তিন জয়ে বিশ্বকাপের আরও কাছে বাংলাদেশ
টানা তিন জয়ে বিশ্বকাপের আরও কাছে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আউটসোর্সিং সেবাগ্রহণ নীতিমালা জারি
আউটসোর্সিং সেবাগ্রহণ নীতিমালা জারি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় জামায়াত সমর্থক হলেন অর্ধশতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী
গাইবান্ধায় জামায়াত সমর্থক হলেন অর্ধশতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ বছর সরকারকে ক্ষমতায় রাখার বিষয়ে আমি কিছু বলিনি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পাঁচ বছর সরকারকে ক্ষমতায় রাখার বিষয়ে আমি কিছু বলিনি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত
বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এএসপি জাবেদ ইকবাল সাময়িক বরখাস্ত
এএসপি জাবেদ ইকবাল সাময়িক বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক জেলায় ৯৭৯টি বাঙ্কার ধ্বংস করল পাকিস্তান
এক জেলায় ৯৭৯টি বাঙ্কার ধ্বংস করল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে খালেদা জিয়ার সঙ্গে জামায়াত আমিরের সাক্ষাৎ
লন্ডনে খালেদা জিয়ার সঙ্গে জামায়াত আমিরের সাক্ষাৎ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘মেঘনার বিরুদ্ধে প্রচলিত আইনেই ব্যবস্থা, কোনো বেআইনি আচরণ হয়নি’
‘মেঘনার বিরুদ্ধে প্রচলিত আইনেই ব্যবস্থা, কোনো বেআইনি আচরণ হয়নি’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মন্ত্রী তাজুলের স্ত্রীর ৩০৪ একর জমি জব্দ
সাবেক মন্ত্রী তাজুলের স্ত্রীর ৩০৪ একর জমি জব্দ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বেও উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন
বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বেও উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরকীয়া ফাঁস: কিশোরীর নগ্ন ভিডিও ধারণ করে ব্ল্যাকমেইল, মা ও প্রেমিক গ্রেপ্তার
পরকীয়া ফাঁস: কিশোরীর নগ্ন ভিডিও ধারণ করে ব্ল্যাকমেইল, মা ও প্রেমিক গ্রেপ্তার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্কযুদ্ধে চীন যেভাবে মার্কিন ঋণ ব্যবহার করে বেকায়দায় ফেলতে পারে যুক্তরাষ্ট্রকে
শুল্কযুদ্ধে চীন যেভাবে মার্কিন ঋণ ব্যবহার করে বেকায়দায় ফেলতে পারে যুক্তরাষ্ট্রকে

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

২০২৬ সালে এলডিসি থেকে উত্তরণ করবে বাংলাদেশ : আনিসুজ্জামান চৌধুরী
২০২৬ সালে এলডিসি থেকে উত্তরণ করবে বাংলাদেশ : আনিসুজ্জামান চৌধুরী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসার ভারতীয় বংশোদ্ভূত বৈচিত্র্যবিষয়ক প্রধান বরখাস্ত
নাসার ভারতীয় বংশোদ্ভূত বৈচিত্র্যবিষয়ক প্রধান বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন আতঙ্কে চলন্ত ট্রেন থেকে লাফ, কোলে থাকা শিশুর মৃত্যু
আগুন আতঙ্কে চলন্ত ট্রেন থেকে লাফ, কোলে থাকা শিশুর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিটি কলেজ ও ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
সিটি কলেজ ও ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের সঙ্গে ট্রাম্পের বাণিজ্য যুদ্ধ: ভারতের জন্য সুযোগ না চ্যালেঞ্জ?
চীনের সঙ্গে ট্রাম্পের বাণিজ্য যুদ্ধ: ভারতের জন্য সুযোগ না চ্যালেঞ্জ?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১১ রান করেও ১৬ রানে জিতে পাঞ্জাবের ইতিহাস, বিপর্যয়ে কেকেআর
১১১ রান করেও ১৬ রানে জিতে পাঞ্জাবের ইতিহাস, বিপর্যয়ে কেকেআর

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরগির হাড়ে মিটে মাংসের স্বাদ
মুরগির হাড়ে মিটে মাংসের স্বাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্ভাবনা জাগিয়ে হারিয়ে যাওয়া নায়ক-নায়িকা
সম্ভাবনা জাগিয়ে হারিয়ে যাওয়া নায়ক-নায়িকা

শোবিজ

বিএনপি চাইবে ভোটের তারিখ
বিএনপি চাইবে ভোটের তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের বউমেলা সোনারগাঁয়ে
৫০০ বছরের বউমেলা সোনারগাঁয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক-এগারোর নীলনকশা
এক-এগারোর নীলনকশা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণচুক্তি এপ্রিলেই
মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণচুক্তি এপ্রিলেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটসামগ্রী কিনতে সময় লাগবে তিন-চার মাস
ভোটসামগ্রী কিনতে সময় লাগবে তিন-চার মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলো নিষিদ্ধ, সম্পাদকের বিচার দাবি ইসলামি দলগুলোর
প্রথম আলো নিষিদ্ধ, সম্পাদকের বিচার দাবি ইসলামি দলগুলোর

প্রথম পৃষ্ঠা

সমালোচিত মাহি
সমালোচিত মাহি

শোবিজ

কুয়েট ক্যাম্পাসে তুলকালাম
কুয়েট ক্যাম্পাসে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আসছে বর্ষায় জলজটের শঙ্কা
আসছে বর্ষায় জলজটের শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাট দখলে টিউলিপের বিরুদ্ধে আরও এক মামলা
ফ্ল্যাট দখলে টিউলিপের বিরুদ্ধে আরও এক মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐক্যের বার্তা দিলেন সেনাপ্রধান
জাতীয় ঐক্যের বার্তা দিলেন সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আগস্টে বাংলাদেশে আসছে ভারত
আগস্টে বাংলাদেশে আসছে ভারত

মাঠে ময়দানে

মুগ্ধতা ছড়াচ্ছেন জেফার
মুগ্ধতা ছড়াচ্ছেন জেফার

শোবিজ

অভিনেত্রী গুলশান আরা আর নেই
অভিনেত্রী গুলশান আরা আর নেই

শোবিজ

রূপগঞ্জ মেলায় জয়া
রূপগঞ্জ মেলায় জয়া

শোবিজ

কেন আড়ালে বাঁধন
কেন আড়ালে বাঁধন

শোবিজ

সাত বছর পর ফেডারেশন কাপ ফাইনালে কিংস-আবাহনী
সাত বছর পর ফেডারেশন কাপ ফাইনালে কিংস-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

পূর্ণিমার স্মৃতিচারণা
পূর্ণিমার স্মৃতিচারণা

শোবিজ

বাংলাদেশ পৌঁছেছে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দল
বাংলাদেশ পৌঁছেছে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দল

মাঠে ময়দানে

নারী বিশ্বকাপের পথে বাংলাদেশ
নারী বিশ্বকাপের পথে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মহাকাশ ভ্রমণে কেটি পেরি
মহাকাশ ভ্রমণে কেটি পেরি

শোবিজ

রিয়ালের কামব্যাক না আর্সেনালের স্বপ্নযাত্রা
রিয়ালের কামব্যাক না আর্সেনালের স্বপ্নযাত্রা

মাঠে ময়দানে

৩ মে ঢাকায় হেফাজতের মহাসমাবেশ
৩ মে ঢাকায় হেফাজতের মহাসমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ দিন ধরে সংঘর্ষ আহত শতাধিক
পাঁচ দিন ধরে সংঘর্ষ আহত শতাধিক

দেশগ্রাম

অনেক বছর স্বাধীনভাবে কর্মসূচি করতে পারিনি
অনেক বছর স্বাধীনভাবে কর্মসূচি করতে পারিনি

নগর জীবন

কংগ্রেসের বিরুদ্ধে মোদির পাল্টা তোপ
কংগ্রেসের বিরুদ্ধে মোদির পাল্টা তোপ

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার
চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম