শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৩, বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

গণ অভ্যুত্থানের অর্জনগুলো যেন বিসর্জন না হয়

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
গণ অভ্যুত্থানের অর্জনগুলো যেন বিসর্জন না হয়

৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থান বাংলাদেশের এক গুরুত্বপূর্ণ অর্জন। দীর্ঘ ১৫ বছরের বেশি সময় ক্ষমতায় থাকা একটি স্বৈরাচার সরকারকে ছাত্র-জনতা এক অভূতপূর্ব অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বিদায় করে। মানুষের গণতান্ত্রিক আকাঙ্ক্ষা যে অপরাজেয় তা জুলাই বিপ্লবের মাধ্যমে আবারও প্রমাণিত হয়। জনগণের সম্মিলিত শক্তির কাছে যে-কেউ পরাজিত হবে, তা সে যতই শক্তিশালী হোক না কেন, সে বাস্তবতার প্রমাণ আমরা পেয়েছি জুলাই বিপ্লবের মাধ্যমে। কিন্তু ৫ আগস্টে গণ অভ্যুত্থানের বিজয়ের সাত মাস পর আজ যদি আমরা পেছন ফিরে তাকাই তাহলে দেখব আমাদের অর্জনগুলো যেন আস্তে আস্তে ম্লান হয়ে যাচ্ছে, প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে। অর্জিত অর্জন বিসর্জনের শঙ্কায় আচ্ছন্ন। অর্জনগুলো নষ্ট হওয়ার এক ভয়ংকর আয়োজন চলছে চারপাশে। আর এ রকম প্রেক্ষাপটে ২৫ ফেব্রুয়ারি সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান কিছু গুরুত্বপূর্ণ, তাৎপর্যপূর্ণ এবং মূল্যবান কথা বলেছেন। সেনাপ্রধান বলেন, আপনারা নিজেরা যদি কাদা ছোড়াছুড়ি করেন, মারামারি কাটাকাটি করেন; এই দেশ এবং জাতির স্বাধীনতা বিপন্ন হবে। রাজধানীর মহাখালীর রাওয়া ক্লাবে জাতীয় সেনা দিবসের অনুষ্ঠানে বক্তব্য দিতে গিয়ে দেশের পরিস্থিতির ভয়াবহতা তুলে ধরেন। তিনি গোটা জাতিকে একটি সতর্কবার্তা দিয়েছেন। জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করে নির্বাচিত সরকারের দায়িত্ব গ্রহণের পর সেনাবাহিনীর ব্যারাকে ফিরে যাওয়ার প্রত্যাশা পুনর্ব্যক্ত করেছেন।

যেদিন সেনাপ্রধান এ বক্তব্য দিলেন, সেদিন লন্ডনে অবস্থানরত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানও প্রায় একই সুরে কথা বলেছেন। কুমিল্লা টাউন হল প্রাঙ্গণে কুমিল্লা মহানগরী বিএনপির সম্মেলনে ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত হয়ে তিনি দ্রুত নির্বাচনের তাগিদ দেন এবং বিভিন্ন স্থানে ষড়যন্ত্র হচ্ছে বলে সবাইকে সতর্ক করেন। তারেক রহমান তাঁর বক্তব্যে বলেন, বর্তমান সংকট উত্তরণের একমাত্র উপায় নির্বাচন এবং জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর। তিনি বলেন, আজ আমরা দেখছি কিছুসংখ্যক ব্যক্তি, কিছুসংখ্যক সংগঠন হঠাৎ কথায় কথায় বলে ওঠে বিএনপি শুধু নির্বাচন নির্বাচন করে, নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছু বোঝে না। তিনি নির্বাচনের গুরুত্ব সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করে বলেন, নির্বাচন বানচাল করার জন্য কোনো মহল ষড়যন্ত্র করছে কি না, সে ব্যাপারে কর্মীদের সজাগ থাকতে হবে। একই দিনে আবার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রভাবশালী উপদেষ্টা এবং গণ অভ্যুত্থানের অন্যতম নায়ক নাহিদ ইসলাম উপদেষ্টা পরিষদ থেকে পদত্যাগ করেন। পদত্যাগের পর সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, এ মুহূর্তে সরকারে থাকার চেয়ে রাজপথে থাকাটা গুরুত্বপূর্ণ। তিনি গণ অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের জন্য তাঁর রাজপথে থাকাটা জরুরি বলে মন্তব্য করেন। তাঁর নেতৃত্বে ছাত্র তরুণদের নতুন রাজনৈতিক দল আত্মপ্রকাশ করছে।

এ তিনটি বক্তব্য একসঙ্গে পড়লে আমরা অদ্ভুত এক সমীকরণ মেলাতে পারি। তিনজনই দেশের বিরাজমান সংকটের কথা বলেছেন। তিনজনই মনে করেন জনগণের আকাঙ্ক্ষা এখনো পূরণ হয়নি। দেশ একটা সংকটে। এ তিনটি বক্তব্যের যদি আমরা সারমর্ম করি তাহলে যা দাঁড়ায় তা হলো, যে আকাঙ্ক্ষা নিয়ে ৫ আগস্ট গণ অভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছিল সে আকাঙ্ক্ষার পথে আমরা এখন পর্যন্ত হাঁটতে পারিনি। সে প্রত্যাশা অর্জনের পথে এখন নানানরকম প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়েছে এবং সরকার পরিস্থিতি সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে। বিশেষ করে গত সাত মাসে দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ভয়াবহ অবনতি হয়েছে। মানুষ এখন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে রীতিমতো ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছে। এর মধ্যে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা রাত ৩টায় সংবাদ সম্মেলন করে নানা প্রশ্নের জন্ম দিয়েছেন। যদিও ওই সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেছিলেন, সোমবার থেকে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির দৃশ্যমান অগ্রগতি হবে। কিন্তু এখন পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতিতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার প্রতিশ্রুতি পূরণ হয়নি। সারা দেশে খুন, ধর্ষণ, ছিনতাই, রাহাজানির মতো ঘটনা এখন নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপারে পরিণত হয়েছে। রাতের বেলা ঢাকা শহরে চলাফেরা করা যেন একটি ভয়াবহ ঝুঁকিপূর্ণ বিষয় হিসেবে সামনে এসেছে। এ রকম পরিস্থিতি যদি চলতে থাকে তাহলে মানুষ এ সরকারের প্রতি আস্থা হারাবে। এ কথাটি সরকারের নীতিনির্ধারকরা নিশ্চয়ই খুব ভালোমতো বোঝেন। সরকারের আন্তরিকতার কোনো ঘাটতি আমরা দেখছি না, কিন্তু সরকারের অনেক ব্যক্তির নানানরকম কথাবার্তা জনবিরক্তির কারণ হিসেবে দাঁড়িয়েছে। যেদিন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা রাত ৩টায় সংবাদ সম্মেলন করলেন সেদিনই আরেক উপদেষ্টা বললেন, আওয়ামী লীগের লোকজন টাকা ছড়িয়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটাচ্ছে। সরকারের কাজ কাউকে দোষারোপ করা নয়। সমস্যার সমাধান করা। কাউকে দোষারোপ করাটা আসলে দায় এড়ানোর কৌশল। এটি অতীত সরকারের একটি অতি পুরোনো রোগ। কোনো ব্যর্থতার দায় বিরোধী পক্ষকে চাপিয়ে দায়মুক্তি অর্জন করার কৌশল পরিত্যক্ত এবং বহুলব্যবহ্নত। আওয়ামী লীগ সাড়ে ১৫ বছর যখনই আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি কিংবা দ্রব্যমূল্য বা অন্য কিছু নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়েছে, তখনই তারা বিএনপিসহ বিরোধী দলের ওপর দোষ চাপিয়েছে। ষড়যন্ত্রতত্ত্ব সামনে এনে দায় এড়াতে চেয়েছে। কিন্তু এ ধরনের কৌশল কাজে আসে না। আওয়ামী লীগের জুজুর ভয় এখন দেখিয়ে পার পাওয়া যাবে না। আওয়ামী লীগ যদি টাকা ছড়িয়ে সন্ত্রাস করে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটায়; সেটা প্রতিহত করা সরকারের কাজ। অপরাধীকে ধরতেই হবে, সে যে-ই হোক। কে ষড়যন্ত্র করছে সেটা জনগণের কাছে মুখ্য বিষয় নয়। জনগণ চায় সন্ত্রাসমুক্ত দেশ। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি। স্বাভাবিক চলাফেরার গ্যারান্টি।

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির কারণ কী, তা খুঁজে বের করতে হবে সরকারকেই। শুধু খুঁজে বের করলেই হবে না, সমাধানও করতে হবে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির একটা গুরুত্বপূর্ণ কারণ উন্মোচন করেছেন সেনাপ্রধান। ২৫ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর মহাখালী রাওয়া ক্লাবে বক্তব্যে জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির একটা কারণ হিসেবে বলেছেন, পুলিশ সদস্যরা কাজ করছে না, অনেকের বিরুদ্ধে মামলা, অনেকে জেলে। র‌্যাব, বিজিবি, এনএসআই প্যানিকড। তিনি সুস্পষ্টভাবে বলেছেন, এগুলো দেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কাজ করেছে অতীতে। খারাপ কাজের সঙ্গে অনেক ভালো কাজ করেছে। এসব প্রতিষ্ঠানে যারা অন্যায় করেছে তাদের বিচার অবশ্যই হবে, এ কথা উল্লেখ করে সেনাপ্রধান সুস্পষ্ট বলেছেন, এ প্রতিষ্ঠানগুলোকে অসম্মান করা যাবে না। তিনি সুস্পষ্টভাবে বলেছেন, এ প্রতিষ্ঠানগুলোকে আন্ডারমাইন করে যদি মনে করেন দেশে শান্তিশৃঙ্খলা বিরাজ করবে, সবাই শান্তিতে থাকবেন সেটি হবে না। সেটা সম্ভব না। সেনাপ্রধানের এ বক্তব্যটি খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির প্রধান কারণটি সম্ভবত তিনি খুঁজে বের করতে পেরেছেন। দেশের কোনো পুলিশ কর্মকর্তাই দায়িত্ব নিয়ে কাজ করছেন না। কারণ তাদের মধ্যে এক ধরনের অজানা আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। সে আতঙ্ক হলো কখন তাদের চাকরি যায়, কখন তারা হয়রানির শিকার হন কিংবা কখন কেউ থানা আক্রমণ করে। এখন কাজ করলে ভবিষ্যতে তার ফলাফল কী হবে, এ চিন্তা করে সবাই বিব্রত। কেউ দায়িত্ব নিতে রাজি নন।

দীর্ঘদিন সেনাবাহিনীও মাঠে থাকতে থাকতে ক্লান্ত। তারাও এখন পরিস্থিতি সামাল দিতে পারছে না। তা ছাড়া সেনাপ্রধান তাঁর বক্তব্যে সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি কেবল সেনাবাহিনীর কাজ নয়, এসব কারণেই এখন একটি প্রশ্ন সামনে এসেছে, সরকারের সামনে করণীয় কী? এ করণীয় সম্পর্কে আবার রাজনৈতিক অঙ্গন দ্বিধাবিভক্ত। সরকারের এ মুহূর্তে প্রধান করণীয় বলে অনেকেই মনে করছেন দ্রুত নির্বাচন দিয়ে একটি নির্বাচিত সরকারকে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়া। নির্বাচিত সরকার যদি দায়িত্ব গ্রহণ করে, তাহলে দেশের অনিশ্চিত পরিস্থিতির অবসান হবে বলেই অনেকে মনে করেন। বিশেষ করে বিএনপি দ্রুত নির্বাচনের কথা বলছে এবং বিএনপির প্রায় সব নেতা প্রতিদিন বিভিন্ন ফোরামে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের বিষয়টি সামনে নিয়ে এসেছেন। যারা নির্বাচন পেছাতে চায়, তারা নতুন করে ষড়যন্ত্র করছে বলেও বিএনপি ধারণা করছে। অন্যদিকে ছাত্রদের নেতৃত্বাধীন নতুন যে সংগঠন আত্মপ্রকাশ করছে, তারা দ্রুত নির্বাচনের পক্ষে নয়। তারা জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের পক্ষে। শেখ হাসিনাসহ গণহত্যায় জড়িতদের বিচারের পক্ষে।

দেশের রাজনীতিতে নির্বাচন একটি নতুন সংকটের ইঙ্গিত বহন করছে। এরই মধ্যে জামায়াতসহ আরও কয়েকটি দলও প্রথমে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে। অন্যদিকে বিএনপিসহ বেশির ভাগ দল মনে করছে, দ্রুত নির্বাচন হওয়া উচিত। সেনাপ্রধানও তাঁর বক্তব্যে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন। প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাঁর এ নিয়ে কথা হয়েছে এবং তিনিও (প্রধান উপদেষ্টা) এটি চান বলে ২৫ ফেব্রুয়ারির বক্তব্যে সেনাপ্রধান উল্লেখ করেছেন।

আমাদের বুঝতে হবে, ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের প্রধান লক্ষ্য কী ছিল? প্রধান লক্ষ্য ছিল একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ, একটি গণতান্ত্রিক সরকার; যেখানে সবার মতের গুরুত্ব থাকবে। সবাই সমান অধিকার পাবে এবং এক ব্যক্তি এবং দল বা গোষ্ঠীর কাছে জনগণ জিম্মি থাকবে না। আর এ অন্তর্ভুক্তিমূলক একটি শাসন ব্যবস্থাপনার একমাত্র পথ হলো নির্বাচন। অবাধ, সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা। জুলাই বিপ্লবের মূল আকাঙ্ক্ষা ছিল আসলে জনগণের ক্ষমতায়ন। জনগণ তার ক্ষমতা ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছে। কিন্তু জনগণ কি তার ক্ষমতা পেয়েছে? সোজাসাপটা উত্তর হলো জনগণ ক্ষমতা পায়নি, বরং জনগণ এখন নতুন নতুন সংকটের মুখোমুখি হচ্ছে। পাড়ায় মহল্লায় নিত্যনতুন মস্তান গজিয়ে গেছে। রাজপথ নিরাপদ নয়, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান নিরাপদ নয়। নারী অনিরাপদ। সবকিছু স্থবির হয়ে গেছে। এটি জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষা ছিল না। জুলাই বিপ্লবের মূল চেতনা ছিল একটি সাম্যের, বৈষম্যহীন বাংলাদেশ। সৌহার্দ এবং সম্প্রীতির বাংলাদেশ। কিন্তু সেই বাংলাদেশের যাত্রাপথ যেন ক্রমে বন্ধুর হয়ে যাচ্ছে। আর এ কারণেই আমাদের এখনই সতর্ক হতে হবে। সেনাপ্রধান সবাইকে সতর্ক করেছেন। তাঁর বক্তব্য ভিন্নভাবে না নিয়ে এ সতর্কবার্তার মমার্থ আমাদের বুঝতে হবে। আমাদের সবাইকে ধৈর্য এবং সহনশীলতার পরিচয় দিতে হবে। এ কথা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই, দেশে একটি নির্বাচিত সরকারের বিকল্প নেই। একটি নির্বাচিত সরকারই কেবল পারে সংকট নিরসন করতে। আমরা পছন্দ করি না করি, জনগণের ভোটে যখন একটি সরকার নির্বাচিত হবে, সে সরকারের প্রতি সব মহল আস্থা রাখবে। আর সেজন্য আমাদের জুলাই বিপ্লবের অর্জনগুলো বিসর্জনে যাওয়ার আগেই একটি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার রোডম্যাপ চূড়ান্ত করা উচিত। একটি নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের মাধ্যমে আমরা জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষা লালন এবং বিকশিত করতে পারব।

অদিতি করিম : নাট্যকার ও কলাম লেখক

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নামাজের শিক্ষায় উজ্জীবিত হয়ে রাষ্ট্র গঠন
নামাজের শিক্ষায় উজ্জীবিত হয়ে রাষ্ট্র গঠন
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
নির্বাচন বিলম্বিত দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে
নির্বাচন বিলম্বিত দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সর্বশেষ খবর
ফসলের হাসপাতাল, সেবা নিচ্ছেন সহস্রাধিক কৃষক
ফসলের হাসপাতাল, সেবা নিচ্ছেন সহস্রাধিক কৃষক

১ সেকেন্ড আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হবিগঞ্জে হত্যা মামলায় ব্যবসায়ীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
হবিগঞ্জে হত্যা মামলায় ব্যবসায়ীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২১৩৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২১৩৭ মামলা

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আকাশে মেঘ দেখলেই আঁতকে উঠেন রাবনাবাদ নদী পাড়ের মানুষ
আকাশে মেঘ দেখলেই আঁতকে উঠেন রাবনাবাদ নদী পাড়ের মানুষ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় তিন ঘণ্টার বৃষ্টিতে সড়কে হাঁটু পানি
বগুড়ায় তিন ঘণ্টার বৃষ্টিতে সড়কে হাঁটু পানি

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন না হলে বিদেশি বিনিয়োগ আসবে না : আমীর খসরু
নির্বাচন না হলে বিদেশি বিনিয়োগ আসবে না : আমীর খসরু

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

জিয়া স্মৃতি জাদুঘরকে পূর্ণাঙ্গ মিউজিয়ামে রূপান্তর করা হবে: ফারুকী
জিয়া স্মৃতি জাদুঘরকে পূর্ণাঙ্গ মিউজিয়ামে রূপান্তর করা হবে: ফারুকী

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেরেবাংলা নগর থানায় নতুন ওসি
শেরেবাংলা নগর থানায় নতুন ওসি

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

শিশু ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
শিশু ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি সাময়িক স্থগিত
এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি সাময়িক স্থগিত

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

তিন দফা দাবি আদায়ে বাগেরহাট মেরিন ইনস্টিটিউট শাটডাউন
তিন দফা দাবি আদায়ে বাগেরহাট মেরিন ইনস্টিটিউট শাটডাউন

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে প্রধান শিক্ষকের নামে মামলা
কুষ্টিয়ায় ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে প্রধান শিক্ষকের নামে মামলা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ৩
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ৩

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিটনেসে মনোযোগী সরফরাজ, আগের সেই ‘ভুঁড়ি’ উধাও!
ফিটনেসে মনোযোগী সরফরাজ, আগের সেই ‘ভুঁড়ি’ উধাও!

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিংড়ায় যুবদল কর্মীর উপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন
সিংড়ায় যুবদল কর্মীর উপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক ও তার স্ত্রীর আরও ৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক ও তার স্ত্রীর আরও ৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার
অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির আগেই ফুটপাত মেরামতের নির্দেশ ডিএনসিসি প্রশাসকের
কোরবানির আগেই ফুটপাত মেরামতের নির্দেশ ডিএনসিসি প্রশাসকের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাড়ে ১০ হাজারেরও বেশি হয়রানিমূলক রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
সাড়ে ১০ হাজারেরও বেশি হয়রানিমূলক রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে রাজবাড়ীতে ‘সুন্দর হাতের লেখা ও মেধা যাচাই’ প্রতিযোগিতা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে রাজবাড়ীতে ‘সুন্দর হাতের লেখা ও মেধা যাচাই’ প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে সব ধর্মের সমান অধিকার ও মর্যাদা নিশ্চিত হবে
বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে সব ধর্মের সমান অধিকার ও মর্যাদা নিশ্চিত হবে

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেনীতে কোরবানির পশুর চাহিদার চেয়ে সরবরাহ বেশি
ফেনীতে কোরবানির পশুর চাহিদার চেয়ে সরবরাহ বেশি

১ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

১৪ অঞ্চলে ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস
১৪ অঞ্চলে ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ৩
হবিগঞ্জে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জব্দ করা সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা : প্রেস সচিব
জব্দ করা সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গার্মেন্টস কর্মীদের বেতন-বোনাস দিতে হবে ৩ জুনের মধ্যে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গার্মেন্টস কর্মীদের বেতন-বোনাস দিতে হবে ৩ জুনের মধ্যে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মকর্তাদের কলমবিরতি; চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কার্যক্রম ব্যাহত
কর্মকর্তাদের কলমবিরতি; চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কার্যক্রম ব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিত্যক্ত অবস্থায় আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার
পরিত্যক্ত অবস্থায় আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র
ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইশরাকের শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ
ইশরাকের শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে নুসরাত ফারিয়া
কারাগারে নুসরাত ফারিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব
৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই
তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যামিলি ভিসা আবেদনকারীদের জন্য সুখবর দিল ইতালি দূতাবাস
ফ্যামিলি ভিসা আবেদনকারীদের জন্য সুখবর দিল ইতালি দূতাবাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমর্থকদের আন্দোলন নিয়ে যা বললেন ইশরাক
সমর্থকদের আন্দোলন নিয়ে যা বললেন ইশরাক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা
চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ
বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট
ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ
ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সপ্তম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় শাকিলের
সপ্তম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় শাকিলের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন
পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর
বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৬১ কোটি ডলার
১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৬১ কোটি ডলার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে চাপে রাখতে এশিয়া কাপ থেকে সরে দাঁড়াল ভারত
পাকিস্তানকে চাপে রাখতে এশিয়া কাপ থেকে সরে দাঁড়াল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার সঙ্গে অলি আহমদের সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে অলি আহমদের সাক্ষাৎ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ চেয়ে ইসিকে লিগ্যাল নোটিশ
জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ চেয়ে ইসিকে লিগ্যাল নোটিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ
ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

সম্পাদকীয়

২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?
২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের
গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে বেড়েছে বেকার
দেশে বেড়েছে বেকার

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ
নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান

সম্পাদকীয়

টেলিভিশন নাটকে শিল্পী সিন্ডিকেট
টেলিভিশন নাটকে শিল্পী সিন্ডিকেট

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

প্রথম পৃষ্ঠা

পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার
পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি
স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি

নগর জীবন

বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা
বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা
নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা

মাঠে ময়দানে

১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন
১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজের প্রধান দপ্তর হবে ঢাকা কলেজে
সাত কলেজের প্রধান দপ্তর হবে ঢাকা কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী
বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী

দেশগ্রাম

চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে
দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে

খবর

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক

প্রথম পৃষ্ঠা