শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০২:৫৮, মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

তরুণদের বিশ্বনেতা

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
তরুণদের বিশ্বনেতা

৮৪-তেও টগবগে তারুণ্যে ভরপুর তিনি। এখনো প্রাণবন্ত, কর্মমুখর। বয়সের ভারে ন্যুব্জ না হয়ে বরং তিনি তারুণ্যকে অবগাহন করেছেন। তারুণ্যের শক্তিতে বিশ্বাসী বলেই এখনো তিনি নিজেই একজন টগবগে তরুণ। আর এজন্যই সৃজনশীলতা আর উদ্ভাবনীতে ভরপুর তিনি। সারাক্ষণ ভাবেন পৃথিবীর কল্যাণ নিয়ে। এখন তিনি বাংলাদেশের দায়িত্বে। ড. মুহাম্মদ ইউনূস, শুধু বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা নন, তিনি বিশ্ব তারুণ্যের আইকন। তরুণদের বিশ্বনেতা। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের দর্শনের মূল ভিত্তি হলো তারুণ্যের অফুরন্ত শক্তিকে কাজে লাগানো। তিনি বিশ্বাস করেন, তরুণদের মেধা, চিন্তা, সৃষ্টিশীলতা এবং উদ্ভাবনকে কাজে লাগালেই বিশ্ব বিকশিত হবে। যুদ্ধ, হানাহানি, জলবায়ুর ঝুঁকি, দারিদ্র্য থেকে মুক্তি পেতে দরকার তরুণদের জন্য সুযোগ সৃষ্টি, তাদের নীতিনির্ধারণে যুক্ত করা। তরুণদের জন্য সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে সারাজীবন কাজ করে যাচ্ছেন ড. ইউনূস। ড. মুহাম্মদ ইউনূস যা কিছু করেছেন, যা কিছু ভেবেছেন সবকিছু তারুণ্যের স্বপ্নকে ঘিরে। আর এখন দেশ পরিচালনায় তরুণদের সামনে এনে সারা বিশ্বের জন্য উদাহরণ সৃষ্টি করলেন শান্তিতে নোবেলজয়ী এই প্রাজ্ঞজন। আগামী দিনে বিশ্ব বদলের মডেল হবে বাংলাদেশ।

যখন বাংলাদেশ এক কঠিন সময়ে, স্বৈরাচারের জগদ্দল পাথরে পিষ্ট দেশের জনগণ। মুক্তিপথ খুঁজে না পাওয়ায় হতাশা সবার, ঠিক সেই সময় বাংলাদেশে তারুণ্যের এক অভূতপূর্ব জাগরণ হলো। জুলাই বিপ্লব আসলে তারুণ্যের বিপ্লব, তাদের সম্মিলিত বিক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ। প্রচলিত ঘুণেধরা ব্যবস্থা, দুর্নীতি, অনিয়ম, স্বেচ্ছাচারিতা আর ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে তারুণ্যের প্রতিবাদ। এ প্রতিবাদের ভাষা, তরুণদের স্বপ্ন এবং আকাক্সক্ষা অনেকেই বুঝতে পারেননি, এখনো পারছেন না অনেকে। কিন্তু বুঝতে পেরেছিলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আর এ কারণেই তিনি তরুণদের এ আন্দোলনকে মনেপ্রাণে সমর্থন জানিয়েছিলেন। তিনি জানতেন তরুণরাই পারবে বাংলাদেশের বুক থেকে পাথর নামাতে। অবশেষে তরুণরা যখন সাড়ে ১৫ বছরের জগদ্দল পাথরের মতো চেপে থাকা ফ্যাসিবাদের কবল থেকে বাংলাদেশকে মুক্ত করে তখন তারা একজন নেতা খুঁজছিলেন, যে নেতা তরুণদের সঙ্গে নিয়ে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবেন নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের পথে। তরুণদের ভাবতে সময় লাগেনি। মুহূর্তের মধ্যে তারা ঠিক করেন ড. ইউনূসই হবেন তাদের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা। কিন্তু প্রশ্ন হলো এ মানুষটি নিজের মধ্যে গুটিয়ে থাকা স্বভাবের, প্রচারবিমুখ। তিনি নিজের কাজ নিয়ে মেতে থাকতে পছন্দ করেন। মানবতার কল্যাণে, বিশ্ব কল্যাণের জন্য আত্মোৎসর্গকারী এক প্রাণ তিনি। এ ধরনের রাজনীতির ডামাডোলের মধ্যে নিজেকে জড়াবেন? এর আগেও ২০০৭ সালে তাঁকে অনুরোধ জানিয়েছিলেন তৎকালীন সেনা কর্মকর্তারা। কিন্তু সেই অনুরোধ তিনি প্রত্যাখ্যান করেছিলেন। তিনি সাফ বলে দিয়েছিলেন, রাজনীতি আমার কাজ নয়, আমার কাজ যেটা মানুষের কল্যাণ, সেটা আমি করছি। কিন্তু এবার তিনি মুখ ফিরিয়ে নিতে পারলেন না। ‘না’ বলতে পারলেন না। এর প্রধান কারণ হলো তারুণ্যের প্রতি তাঁর অকৃত্রিম ভালোবাসা এবং তারুণ্যের প্রতি তাঁর বিশ্বাস। আর তরুণদের এ বিজয়কে চূড়ান্ত বন্দরে নেওয়ার জন্য অভিভাবকের দায়িত্ব নিলেন তিনি। ৮ আগস্ট বিমানবন্দরে নেমেই তিনি সরাসরি বললেন, ‘তরুণদের মতামত নিতে হবে এবং সমস্ত কর্মকান্ডে তরুণদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘সিদ্ধান্ত গ্রহণের কেন্দ্রে থাকবে তরুণরা।’ মূলত ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আগ্রহের কারণেই উপদেষ্টা পরিষদে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারী বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কয়েকজন সদস্যকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। বিভিন্ন সংস্কার কমিশনে অন্তর্ভুক্ত করা হয় তরুণদের। এ নিয়ে অনেকেই সমালোচনা করেছেন বটে, কিন্তু শেষ পর্যন্ত এ সিদ্ধান্ত সারা বিশ্বে প্রশংসিত হয়েছে। রাষ্ট্রক্ষমতার কেন্দ্রে তারুণ্যের অবস্থান বিশ্বের জন্য এক অনন্য উদাহরণ। এটি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের হঠাৎ করে কোনো সিদ্ধান্ত নয়, বরং সারা জীবন তিনি যে বিশ্বাস এবং চিন্তাকে লালন করেছেন তারই প্রায়োগিক রূপ। ড. মুহাম্মদ ইউনূস সারা জীবন তারুণ্যের শক্তিতে বিশ্বাস করেছেন। তরুণদের ওপর নির্ভর করতে চেয়েছেন। তিনি তাঁর বক্তৃতাগুলোতে বলেছেন, তরুণরা এই পৃথিবীকে বদলে দেবে। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের একটি কথা সারা বিশ্বে অত্যন্ত জনপ্রিয়। তিনি সব সময় বলে থাকেন, ‘আমাদের চিন্তাভাবনাগুলো সেকেলে প্রচলিত, কিন্তু তরুণরা নতুন ভাবনা নিয়ে আসে, নতুন উদ্ভাবন নিয়ে আসে এবং সেটি পৃথিবীকে বদলে দিতে পারে।’ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কর্মযজ্ঞে তরুণদের প্রতি রয়েছে এক ধরনের নির্ভরতা এবং অগাধ বিশ্বাস। তিনি তরুণদের সম্মান দেন। তাদের চিন্তাভাবনাগুলো অনুধাবন করেন। তাদের মতামতকে গুরুত্ব দেন। একটি নতুন চিন্তাকে স্বাগত জানান।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস তাঁর সমস্ত কর্মকান্ডের কেন্দ্রে রেখেছেন তরুণদের। তিনি সব সময় বিশ্বাস করেন, ‘তরুণরাই পারে, তরুণরাই পারবে।’ আর এ কারণেই তিনি হয়ে উঠেছেন বিশ্ব তারুণ্যের কণ্ঠস্বর। বিশ্ব তরুণদের নেতা। তারুণ্যের প্রকৃত অভিভাবক। তিনি তারুণ্যের ভিতরের শক্তিকে আবিষ্কার করেন এবং এ শক্তিকে কাজে লাগানোর জন্য সুযোগ সৃষ্টি করে দেন। আর এ কারণেই সব দেশের তরুণদের কাছে এ মুহূর্তে সম্ভবত সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব হলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। কারণ তিনি তরুণদের ভাষা পড়তে পারেন, তাদের চিন্তাকে মূল্যায়ন করেন। বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে তরুণরা জ্ঞানী, গুণী, বিজ্ঞজন এবং সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সফল ব্যক্তিদের বক্তব্য শুনতে চান নানা উপলক্ষে। আর সেই আগ্রহের তালিকায় সবার ওপরে আছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে, বিভিন্ন প্রান্তে বিশ্ববিদ্যালয়ে তাঁকে আমন্ত্রণ জানানো হয় তরুণদের সম্ভাবনা জাগিয়ে তোলার জন্য, তরুণদের উদ্দীপ্ত করার জন্য। বিশ্বের ৬০টির বেশি বিশ্ববিদ্যালয়ে এখন সামাজিক ব্যবসা ক্লাব রয়েছে। বিশ্বের এমন কোনো প্রান্ত নেই যেখানে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ড. মুহাম্মদ ইউনূস বক্তব্য রাখেননি। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে তাঁকে আচার্য পদে সম্মানিত করেছে। বেশকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের তিনি ভিজিটিং প্রফেসর। ড. মুহাম্মদ ইউনূস যে তরুণদের আইকন, বিশ্ব তরুণদের নেতা তার প্রমাণ পাওয়া যায় বিশ্বে ৪ হাজারেরও বেশি সামাজিক ব্যবসার ল্যাব প্রতিষ্ঠিত হওয়ার মধ্য দিয়ে। যা তরুণদের দ্বারাই পরিচালিত। এ ল্যাবগুলো সামাজিক ব্যবসার মাধ্যমে বিশ্বকে বদলে দেওয়ার এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে। মূলত ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম থেকে সামাজিক ব্যবসা, সামাজিক ব্যবসা থেকে ‘তিন শূন্য তত্ত্ব’ সবই তরুণদের ঘিরে। আগামী দিনে যারা বিশ্বের নেতৃত্ব দেবেন, তাঁরা যেন একটা বাসযোগ্য পৃথিবী পান, তারা যেন এ বিশ্বটাকে শান্তির বিশ্ব হিসেবে বিকশিত করতে পারেন সে লক্ষ্যে কাজ করছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ১৯৭৪ সালে যখন তিনি ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম শুরু করেছিলেন তখন তিনি তরুণ ছিলেন এবং নিজের ওপর আস্থা রেখেছিলেন। ঠিক তেমনিভাবে তাঁর পুরো কর্মজীবনে তিনি তারুণ্যের প্রতিভাকে বিকশিত করতে চেয়েছেন। আমরা যদি গ্রামীণ ব্যাংকের কাঠামো বিশ্লেষণ করি তাহলে দেখব, এখানে তারুণ্যের উদ্দীপনা এবং তারুণ্যের স্ফুরণ। তরুণরাই সৃজনশীল, তারা নতুন ভাবনা ভাবতে পারেন, তারা বৃত্তের বাইরে গিয়ে নতুন কোনো পরিকল্পনা গ্রহণ করতে পারেন। সমাজ এবং রাষ্ট্রের জঞ্জাল, আবর্জনা পরিষ্কার করতে পারেন। এজন্যই তরুণদের রাষ্ট্র পরিচালনার নেতৃত্বে আনার পক্ষে ড. ইউনূস। আর এর বাস্তবায়ন ঘটালেই বিশ্ব বদলে যাবে- এ বিশ্বাস থেকেই তিনি ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমকে বহুমাত্রিক ধারায় বিকশিত করেছেন। একটি সমন্বিত উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণ করে তা বাস্তবায়নের জন্য কাজ করেছেন, যেখানে তার মূল সৈনিক হলেন তরুণ সমাজ, যারা স্বপ্নবাজ। ড. ইউনূসের সামাজিক ব্যবসা কার্যক্রম মূলত তরুণ-নির্ভর। একটি কথা শান্তিতে নোবেলজয়ী এ অর্থনীতিবিদ সব সময় বলেন তা হলো, ‘তরুণরা চাকরি খুঁজবে না, তারা চাকরি দেবে। তারা একেকজন উদ্যোক্তা হবে।’ এ উদ্যোক্তা হওয়ার তত্ত্ব এবং উদ্যোক্তার মাধ্যমে সামাজিক ব্যবসার বিকাশই যে বিশ্বের অর্থনীতিকে বদলে দিতে পারে তা আজ সবাই স্বীকার করছেন। সবচেয়ে বড় কথা, অফুরন্ত প্রাণশক্তিতে ভরপুর তরুণদের কাজে লাগানোর এটাই সবচেয়ে ভালো পথ। এর ফলে বেকারত্বমুক্ত এবং আশাবাদী তরুণ প্রজন্ম তৈরি হচ্ছে। যারা শৃঙ্খলিত নয়। অসম্ভব বলে তাদের কাছে কিছু নেই।

বিশ্বের দেশে দেশে সামাজিক ব্যবসা ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। সামাজিক ব্যবসা তরুণদের এক নতুন পথের সন্ধান দিচ্ছে। তরুণরা তাদের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাচ্ছেন। তাদের আত্মবিশ্বাস বেড়ে যাচ্ছে এবং আত্মবিশ্বাসে বলীয়ান তরুণরা যে কোনো অসাধ্য সাধন করতে পারেন, তার প্রমাণ তো বাংলাদেশ।

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের চিন্তাভাবনা অনেক সুদূরপ্রসারী, অনেক দূরদৃষ্টি। যার জন্য সাদা চোখে এ ভাবনাগুলো বোঝা যায় না। অনেকেই মনে করেন যে তারুণ্যনির্ভরতা অভিজ্ঞদের হয়তো হতাশ করবে। অভিজ্ঞতার মূল্যকে অবজ্ঞা করা হবে। কিন্তু বাস্তবে তা নয়, বরং ড. ইউনূস বিশ্বাস করেন তারুণ্যের কর্মশক্তি, তাদের উদ্দীপনা, তাদের সাহস এবং প্রবীণদের অভিজ্ঞতা মিলেমিশে একটি সুন্দর পৃথিবী বিনির্মাণ সম্ভব। সেই সুন্দর পৃথিবীর জন্য তিনি স্বপ্ন দেখেন এবং সেই স্বপ্নযাত্রায় তিনি একজন বীর লড়াকু যোদ্ধা। এ লড়াইয়ে তিনি অনেকগুলো বিজয় অর্জন করেছেন। শুধু বাংলাদেশে নয়, বিশ্বের তরুণ সমাজ এখন নানাভাবে হতাশাগ্রস্ত। তাদের সামনে কোনো আদর্শ নেই, তাদের সামনে কোনো পথপ্রদর্শক নেই। তরুণদের প্রায় অবজ্ঞা এবং অবহেলা করা হয়, তাদের চিন্তাভাবনাগুলোকে সমাজ গ্রহণ করতে চায় না। অনেক সময় তরুণদের ভাবনাগুলো প্রবীণরা বুঝতে পারেন না। ফলে আমাদের বিশ্বে যে বিপুল প্রাণশক্তিতে ভরপুর তরুণ রয়েছে তাদের আমরা অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক পরিকাঠামোর কেন্দ্রে আনতে পারি না। তাদের সৃজনশীলতার মূল্যায়ন হয় না। এটা রাষ্ট্রের অপচয়, বিশ্বের ক্ষতি। কিন্তু ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশের ক্ষেত্রে যেন এ ব্যাপারে অনবদ্য সুযোগ পেয়েছেন। তিনি দায়িত্ব গ্রহণের পর বারবার তরুণদের উদ্দীপ্ত করছেন, তরুণদের সুযোগ সৃষ্টি করেছেন। তাদের মতামতকে রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত গ্রহণে যুক্ত করেছেন। রাষ্ট্রের নীতিনির্ধারণী জায়গায় এনেছেন তরুণদের। আমরা এখন অনেক কিছুই নতুন দেখছি। নতুনকে গ্রহণ করতে আমাদের এক ধরনের অনভ্যস্ততা থাকে, থাকে অনীহা। কিন্তু এটিই হবে আগামীর বাংলাদেশের ভিত্তি। অভিজ্ঞতা এবং তারুণ্যের সৃজনশীলতার মেলবন্ধনই নতুন করে বাংলাদেশ বিনির্মাণ হচ্ছে সবার অলক্ষ্যে। এর ফল আমরা পাব আরও পরে। ড. ইউনূসের নিজের কোনো রাজনৈতিক অভিপ্রায় নেই, কিন্তু তিনি মনে করেন যে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে গেলে তারুণ্যের সৃষ্টি সুখের উল্লাস প্রয়োজন। আর এ কারণেই তরুণদের রাজনৈতিক দলের উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন। বয়সের ব্যারিকেড উপড়ে ফেলে তরুণদের অনুধাবন করা এবং তরুণদের হৃদয়স্পন্দন বুঝতে পারা একটি অনন্য যোগ্যতা। নতুন চিন্তা, নতুন পরিকল্পনাকে যারা স্বাগত জানাতে পারেন, পরিবর্তনে যারা ভয় পান না, তারাই আধুনিক অগ্রসর মানুষ। ড. ইউনূস তেমনি একজন অগ্রসর মানুষ। তিনি নতুন সম্ভাবনার দুয়ার খুলতে সব সময় আগ্রহী। তরুণরা সব সময় পথ দেখান। আমরা যদি বাংলাদেশের ইতিহাস বিশ্লেষণ করি তাহলে দেখব ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধ, নব্বইয়ের গণ আন্দোলন এবং চব্বিশের বিপ্লব সবই তারুণ্যের জয়গাথা। কাজেই তরুণরা যে পারেন সেটি নতুন করে পরীক্ষার কিছুই নেই। বিশ্বকে বদলে দিতে পারেন তরুণরা। কিন্তু তাদের দিতে হবে সেই সুযোগ। সেই সুযোগ সৃষ্টি করে দেওয়ার এক পথপ্রদর্শক হলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আর এ কারণেই সারা বিশ্বে তরুণরা যখন এক আদর্শ হাতড়ে বেড়ান, তাদের যখন কেউ আশাবাদী করেন না, ভরসা দেন না, তাদের দমিয়ে রাখতে চান, ঠিক সে সময় তারা একটি মুখের প্রতিচ্ছবি তাদের উদ্বেলিত করে। আর তিনি হলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। যিনি জীবনভর তারুণ্যের অর্গল মুক্তির গান গেয়ে যাচ্ছেন। তরুণদের মেধা, চিন্তা ও কর্মশক্তিতে যার আস্থা সব সময়। আর সে কারণেই তিনি এখন বিশ্ব তারুণ্যের কণ্ঠস্বর, তারুণ্যের বিশ্বনেতা। বাংলাদেশে তরুণরা আজ চালকের আসনে। সামনে এটিই হবে বিশ্ব মডেল।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নামাজের শিক্ষায় উজ্জীবিত হয়ে রাষ্ট্র গঠন
নামাজের শিক্ষায় উজ্জীবিত হয়ে রাষ্ট্র গঠন
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
নির্বাচন বিলম্বিত দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে
নির্বাচন বিলম্বিত দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সর্বশেষ খবর
ফসলের হাসপাতাল, সেবা নিচ্ছেন সহস্রাধিক কৃষক
ফসলের হাসপাতাল, সেবা নিচ্ছেন সহস্রাধিক কৃষক

১ সেকেন্ড আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হবিগঞ্জে হত্যা মামলায় ব্যবসায়ীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
হবিগঞ্জে হত্যা মামলায় ব্যবসায়ীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২১৩৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২১৩৭ মামলা

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আকাশে মেঘ দেখলেই আঁতকে উঠেন রাবনাবাদ নদী পাড়ের মানুষ
আকাশে মেঘ দেখলেই আঁতকে উঠেন রাবনাবাদ নদী পাড়ের মানুষ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় তিন ঘণ্টার বৃষ্টিতে সড়কে হাঁটু পানি
বগুড়ায় তিন ঘণ্টার বৃষ্টিতে সড়কে হাঁটু পানি

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন না হলে বিদেশি বিনিয়োগ আসবে না : আমীর খসরু
নির্বাচন না হলে বিদেশি বিনিয়োগ আসবে না : আমীর খসরু

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

জিয়া স্মৃতি জাদুঘরকে পূর্ণাঙ্গ মিউজিয়ামে রূপান্তর করা হবে: ফারুকী
জিয়া স্মৃতি জাদুঘরকে পূর্ণাঙ্গ মিউজিয়ামে রূপান্তর করা হবে: ফারুকী

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেরেবাংলা নগর থানায় নতুন ওসি
শেরেবাংলা নগর থানায় নতুন ওসি

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

শিশু ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
শিশু ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি সাময়িক স্থগিত
এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি সাময়িক স্থগিত

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

তিন দফা দাবি আদায়ে বাগেরহাট মেরিন ইনস্টিটিউট শাটডাউন
তিন দফা দাবি আদায়ে বাগেরহাট মেরিন ইনস্টিটিউট শাটডাউন

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে প্রধান শিক্ষকের নামে মামলা
কুষ্টিয়ায় ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে প্রধান শিক্ষকের নামে মামলা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ৩
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ৩

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিটনেসে মনোযোগী সরফরাজ, আগের সেই ‘ভুঁড়ি’ উধাও!
ফিটনেসে মনোযোগী সরফরাজ, আগের সেই ‘ভুঁড়ি’ উধাও!

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিংড়ায় যুবদল কর্মীর উপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন
সিংড়ায় যুবদল কর্মীর উপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক ও তার স্ত্রীর আরও ৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক ও তার স্ত্রীর আরও ৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার
অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির আগেই ফুটপাত মেরামতের নির্দেশ ডিএনসিসি প্রশাসকের
কোরবানির আগেই ফুটপাত মেরামতের নির্দেশ ডিএনসিসি প্রশাসকের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাড়ে ১০ হাজারেরও বেশি হয়রানিমূলক রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
সাড়ে ১০ হাজারেরও বেশি হয়রানিমূলক রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে রাজবাড়ীতে ‘সুন্দর হাতের লেখা ও মেধা যাচাই’ প্রতিযোগিতা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে রাজবাড়ীতে ‘সুন্দর হাতের লেখা ও মেধা যাচাই’ প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে সব ধর্মের সমান অধিকার ও মর্যাদা নিশ্চিত হবে
বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে সব ধর্মের সমান অধিকার ও মর্যাদা নিশ্চিত হবে

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেনীতে কোরবানির পশুর চাহিদার চেয়ে সরবরাহ বেশি
ফেনীতে কোরবানির পশুর চাহিদার চেয়ে সরবরাহ বেশি

১ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

১৪ অঞ্চলে ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস
১৪ অঞ্চলে ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ৩
হবিগঞ্জে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জব্দ করা সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা : প্রেস সচিব
জব্দ করা সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গার্মেন্টস কর্মীদের বেতন-বোনাস দিতে হবে ৩ জুনের মধ্যে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গার্মেন্টস কর্মীদের বেতন-বোনাস দিতে হবে ৩ জুনের মধ্যে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মকর্তাদের কলমবিরতি; চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কার্যক্রম ব্যাহত
কর্মকর্তাদের কলমবিরতি; চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কার্যক্রম ব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিত্যক্ত অবস্থায় আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার
পরিত্যক্ত অবস্থায় আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র
ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইশরাকের শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ
ইশরাকের শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে নুসরাত ফারিয়া
কারাগারে নুসরাত ফারিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব
৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই
তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যামিলি ভিসা আবেদনকারীদের জন্য সুখবর দিল ইতালি দূতাবাস
ফ্যামিলি ভিসা আবেদনকারীদের জন্য সুখবর দিল ইতালি দূতাবাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমর্থকদের আন্দোলন নিয়ে যা বললেন ইশরাক
সমর্থকদের আন্দোলন নিয়ে যা বললেন ইশরাক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা
চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ
বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট
ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ
ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সপ্তম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় শাকিলের
সপ্তম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় শাকিলের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন
পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর
বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৬১ কোটি ডলার
১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৬১ কোটি ডলার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে চাপে রাখতে এশিয়া কাপ থেকে সরে দাঁড়াল ভারত
পাকিস্তানকে চাপে রাখতে এশিয়া কাপ থেকে সরে দাঁড়াল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার সঙ্গে অলি আহমদের সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে অলি আহমদের সাক্ষাৎ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ চেয়ে ইসিকে লিগ্যাল নোটিশ
জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ চেয়ে ইসিকে লিগ্যাল নোটিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ
ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

সম্পাদকীয়

২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?
২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের
গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে বেড়েছে বেকার
দেশে বেড়েছে বেকার

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ
নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান

সম্পাদকীয়

টেলিভিশন নাটকে শিল্পী সিন্ডিকেট
টেলিভিশন নাটকে শিল্পী সিন্ডিকেট

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

প্রথম পৃষ্ঠা

পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার
পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি
স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি

নগর জীবন

বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা
বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা
নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা

মাঠে ময়দানে

১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন
১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজের প্রধান দপ্তর হবে ঢাকা কলেজে
সাত কলেজের প্রধান দপ্তর হবে ঢাকা কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী
বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী

দেশগ্রাম

চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে
দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে

খবর

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক

প্রথম পৃষ্ঠা