শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০১ মার্চ, ২০২৫

দাবানলের হুমকিতে পৃথিবী

শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
দাবানলের হুমকিতে পৃথিবী

জলবায়ু পরিবর্তন ও বৈশ্বিক উষ্ণায়নে ক্রমেই বাড়ছে পরিবেশগত সংকট। প্রতিনিয়ত তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ায় বিশ্বজুড়ে বাড়ছে দাবানলের মাত্রা ও তীব্রতা। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, ইউরোপ এবং দক্ষিণ আমেরিকার বিভিন্ন অঞ্চলে ঘটে যাওয়া ভয়াবহ দাবানল উদ্বেগে ফেলেছে গোটা বিশ্বকে। গবেষণার তথ্য বলছে, বৈশ্বিক উষ্ণায়নে দাবানলের পরিমাণ দিনদিন বাড়ছে। দাবানলের কারণে বায়ুমণ্ডলে বাড়ছে কার্বন ডাই অক্সাইডসহ অন্যান্য গ্রিনহাউস গ্যাস। এতে আরও বাড়ছে পৃথিবীর উষ্ণতা। আর কার্বন নিঃসরণকারী দেশের তালিকায় সবচেয়ে তলানিতে বাংলাদেশের নাম থাকলেও জলবায়ু পরিবর্তনে ঝুঁকির তালিকায় শীর্ষে রয়েছে দেশটি।

বিশ্বব্যাপী দাবানল বৃদ্ধির পেছনে বৈশ্বিক উষ্ণায়নকে দায়ী করা হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের ওয়েস্টার্ন ফায়ার চিফস অ্যাসোসিয়েশনের সাম্প্রতিক তথ্য বলছে, জলবায়ু পরিবর্তন রোধ করা না গেলে ২০৩০ সাল নাগাদ দাবানলের হার অন্তত ১৪ শতাংশ বাড়বে, ২০৫০ সালে তা বেড়ে দাঁড়াবে ৩০ শতাংশে এবং শতাব্দীর শেষে ৫০ শতাংশ বাড়বে। আর দাবানল বাড়লে কার্বন নিঃসরণ বাড়বে। এতে বৃদ্ধি পাবে তাপমাত্রা, যা দাবানলের ঝুঁকি আরও বাড়িয়ে তুলবে। অন্যদিকে বৈশ্বিক তাপমাত্রা বাড়লে গলবে মেরু অঞ্চলের বরফ। বাড়বে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা। সমুদ্রের লবণ পানি নদী-খাল দিয়ে বাংলাদেশের ভিতরে ঢুকে বিপর্যয় ঘটাবে কৃষির। এ ছাড়া গত বছর দেশের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া দীর্ঘমেয়াদি তাপপ্রবাহ বিভিন্ন ফসলের ফলনেও নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।

ইতিহাস বলছে, পৃথিবীতে দাবানলের সূচনা প্রায় ৪৩ কোটি বছর আগে। চলতি বছরের জানুয়ারিতে শীতের মধ্যে ভয়াবহ দাবানলে পুড়ে ছাই হয় যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় লস এঞ্জেলসের বেশির ভাগ জনপদ। সর্বাধুনিক অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা থাকার পরও ঠেকানো যায়নি আগুনের লেলিহান শিখা। এতে শুধু প্রাণহানি নয়, প্রাকৃতিক পরিবেশ এবং অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতাও বিপর্যস্ত। লাখ লাখ হেক্টর জমির গাছ পুড়ে শেষ হচ্ছে, মারা যাচ্ছে কোটি কোটি প্রাণী। দাবানল থেকে সৃষ্টি হচ্ছে লাখ লাখ টন কার্বন ডাই অক্সাইড, যা বৈশ্বিক পরিবেশ ও জলবায়ুর ওপর ভয়াবহ প্রভাব ফেলছে। গবেষণার তথ্য বলছে, বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বাড়ছে দাবানল। আবার এই দাবানল বায়ুমণ্ডলে কার্বন নিঃসরণ করে জলবায়ু পরিবর্তন ঘটাচ্ছে। উভয়ের সম্পর্ক পারস্পরিক। শুধু তাপমাত্রা বাড়লে সব ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ বাড়ে। আর তাপমাত্রা বৃদ্ধির পেছনে রয়েছে বাতাসে কার্বন নিঃসরণ।

জলবায়ু পরিবর্তন ও বৈশ্বিক উষ্ণায়নে ক্রমেই বাড়ছে পরিবেশগত সংকটহেনরিচ ফাউন্ডেশন ও ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর ম্যানেজমেন্ট ডেভেলপমেন্ট (আইএমডি)-এর প্রতিবেদন অনুসারে, মাথাপিছু কার্বন নিঃসরণে বিশ্বে শীর্ষে রয়েছে ব্রুনাই, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, তাইওয়ান, সিঙ্গাপুরের মতো উন্নত দেশগুলো। বাংলাদেশ মাথাপিছু যতটুকু কার্বন নিঃসরণ করে, উন্নত দেশগুলো তার চেয়ে ১৫ থেকে ২৫ গুণ বেশি কার্বন বাতাসে ছাড়ছে। ব্রুনাই যখন মাথাপিছু কার্বন নিঃসরণ করছে ২০.৭ মেট্রিক টন, তখন বাংলাদেশ কার্বন নিঃসরণ করছে শূন্য দশমিক ৬ মেট্রিক টন। অথচ, ২০১৯ সালে জার্মানওয়াচ নামের পরিবেশবাদী সংগঠনের প্রকাশিত প্রতিবেদনে বিশ্বে জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ঝুঁকিতে থাকা শীর্ষ ৭টি দেশের তালিকায় রয়েছে বাংলাদেশের নাম। এমনকি বৈশ্বিক উষ্ণায়ন রোধ করা না গেলে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বেড়ে বাংলাদেশের একটি বড় অংশ তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে বলেও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থার পর্যবেক্ষণে উঠে এসেছে।

বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা এবং নাসাসহ ছয়টি জলবায়ু সংস্থার প্রকাশিত প্রতিবেদনে দেখা যায়, তাপমাত্রায় ২০২৪ সালটি সব বৈশ্বিক রেকর্ড ভেঙেছে এবং প্রাক-শিল্প সময়ের চেয়ে তাপমাত্রা ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস অতিক্রম করেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গ্রিনহাউস গ্যাসের প্রভাবে উষ্ণতার চাদরে ঢাকা পড়ছে পৃথিবী। এটা দাবানল যেমন বাড়াচ্ছে, দাবানল মোকাবিলায় বাধা দিচ্ছে। দাবানল বৃদ্ধির পেছনে বজ্রপাতও অন্যতম ভূমিকা রাখছে। আর জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বজ্রপাতের সংখ্যারও তীব্রতা বাড়ছে। এতে অনিয়ন্ত্রিত অগ্নিকাণ্ডের ঝুঁকি যেমন বাড়ছে, তেমনি প্রাণ ও সম্পদহানির ঝুঁকি বাড়ছে। জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি কমাতে এ বছর আজারবাইজানে কপ সম্মেলনে জীবাশ্ম জ্বালানির পরিবর্তে নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছেন অংশীজনরা। তবে এখন পর্যন্ত এসব পরামর্শ শুধু মিটিং ও দলিলেই সীমাবদ্ধ রেখেছেন বিশ্বনেতারা। ইমেরিটাস অধ্যাপক এবং পানিসম্পদ ও জলবায়ু পরিবর্তন বিশেষজ্ঞ ড. আইনুন নিশাত বলেছেন, জলবায়ু পরিবর্তন ও বৈশ্বিক উষ্ণায়নে ঝুঁকিতে থাকা দেশের মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। বিশ্বনেতারা প্রতিজ্ঞা করেছিলেন, প্রাক-শিল্প সময়ের তুলনায় ২০৩০ সালের মধ্যে বৈশ্বিক তাপমাত্রা দেড় ডিগ্রির ওপরে উঠতে দেবে না। কিন্তু ২০২৩ সালেই তা অতিক্রম করেছে। আর বৈশ্বিক উষ্ণায়নের অন্যতম কারণ কার্বন নির্গমন, জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানো।

এই বিভাগের আরও খবর
প্লাস্টিক দূষণের শীর্ষে কোকাকোলা
প্লাস্টিক দূষণের শীর্ষে কোকাকোলা
নদনদী বাড়ল শতাধিক
নদনদী বাড়ল শতাধিক
বিলুপ্তির পথে প্রকৃতির ঝাড়ুদার
বিলুপ্তির পথে প্রকৃতির ঝাড়ুদার
আগাছা থেকে বৈদেশিক মুদ্রা
আগাছা থেকে বৈদেশিক মুদ্রা
কচুরিপানা থেকে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিক!
কচুরিপানা থেকে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিক!
নদনদীর গলা টিপছে ‘ব্লু ডেভিল’
নদনদীর গলা টিপছে ‘ব্লু ডেভিল’
প্রাণীদের স্বজনহারানো শোক
প্রাণীদের স্বজনহারানো শোক
বাড়ছে আলো দূষণ
বাড়ছে আলো দূষণ
কচ্ছপ বাঁচানোর দাবি
কচ্ছপ বাঁচানোর দাবি
টিকে আছে যেসব বন্যপ্রাণী
টিকে আছে যেসব বন্যপ্রাণী
প্রাণী রক্ষায় দরকার সরকারি উদ্যোগ
প্রাণী রক্ষায় দরকার সরকারি উদ্যোগ
বড় বিপদে ঢাকার বানর
বড় বিপদে ঢাকার বানর
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

এই মাত্র | জাতীয়

হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত
হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য উপদেষ্টার বাবার ওপর হামলায় বিএনপি নেতা এ্যানির দুঃখ প্রকাশ
তথ্য উপদেষ্টার বাবার ওপর হামলায় বিএনপি নেতা এ্যানির দুঃখ প্রকাশ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ
লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক
যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার
দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু
রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল
জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা
শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন
অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত
বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা
পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার
নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী
নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত
মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত
মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সাথে ধাক্কা, নিহত ৩
যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সাথে ধাক্কা, নিহত ৩

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?
ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!
এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র
জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস
ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির
গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ
জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা
চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া
সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ
টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু
ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে
ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচের পদত্যাগ
ইসরায়েলি অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচের পদত্যাগ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক