শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

নজরুলের ১০টি বিখ্যাত গানের পটভূমি

পান্থ আফজাল
প্রিন্ট ভার্সন
নজরুলের ১০টি বিখ্যাত গানের পটভূমি

বাংলা সাহিত্যের এক অনন্য প্রতিভা জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম। তিনি কেবল একজন কবি বা গীতিকার নন, তিনি এক আন্দোলন, এক ধ্বনি, এক চেতনার নাম। তাঁর রচনায় যেমন বিদ্রোহের বজ্র গর্জন, তেমনি আছে প্রেমের কোমলতা, আবার ভক্তির অপার নিবেদন। তাঁর অসংখ্য গান শুধু শব্দের পরিপাটি বিন্যাস নয়, বরং প্রতিটি গানে লুকিয়ে আছে একটি করে গল্প-সময়ের, সমাজের, অনুভবের। এ লেখায় তুলে ধরা হলো নজরুলের ১০টি বিখ্যাত গানের পেছনের গল্প, যেগুলো তাঁকে প্রেম, দ্রোহ আর বিদ্রোহী কবি থেকে ‘সুরের সাধক’ বানিয়ে তুলেছে।

 

‘ও মন রমজানের ঐ- প্রথম ইসলামি গান

লোকসংগীত সম্রাট আব্বাসউদ্দীনের সঙ্গে নজরুলের আন্তরিক সম্পর্ক ছিল। তিনি নজরুলের ‘গাঙে জোয়ার এলো ফিরে তুমি এলে কৈ’, ‘বেণুকার বনে কাঁদে বাতাস বিধুর’, ‘অনেক ছিল বলার যদি দু’দিন আগে আসতে’ ইত্যাদি গান রেকর্ড করার পর কাউয়ালি ধরনের বাংলায় ইসলামি গান রেকর্ড করার ইচ্ছার কথা জানালেন। তখন নজরুল গ্রামোফোন কোম্পানির কর্মকর্তা ভগবতী বাবুর সঙ্গে আলাপ করার জন্য আব্বাসউদ্দীনকে পরামর্শ দিলেন। আব্বাসউদ্দীন ভগবতী বাবুর সঙ্গে আলাপ করলেন। তিনি এ ধরনের গানের কোনো ভবিষ্যৎ দেখলেন না এবং সরাসরি প্রত্যাখ্যান করলেন। এর ছয় মাস পর আব্বাসউদ্দীন ভালো একটি সময়ে ভগবতীর কাছে গিয়ে ফের অনুরোধ জানালে তিনি রাজি হয়ে গেলেন। পাশে অন্য একটি ঘরে তখন নজরুল ইন্দুবালাকে গান শেখাচ্ছিলেন। আব্বাসউদ্দীন নজরুলের কাছে গেলেন এবং জানালেন যে, ভগবতী বাবু রাজি হয়েছেন। এরপর দরজা বন্ধ করে আধা ঘণ্টার ভিতরেই নজরুল লিখে ফেললেন- ‘ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ।’ তখনই সুর সংযোগ করে আব্বাসউদ্দীনকে শিখিয়ে দিলেন। পরের দিন ঠিক একই সময়ে আসতে বললেন। পরের দিন লিখলেন- ‘ইসলামের ঐ সওদা লয়ে এলো নবীন সওদাগর।’ গান দুটি লেখার ঠিক চার দিন পর রেকর্ড করা হলো। আব্বাসউদ্দীন গাইলেন। তৈরি হলো প্রথম ইসলামি গানের রেকর্ড। দুই মাস পর ঈদুল ফিতর। আব্বাসউদ্দীন জানতে পারলেন ঈদে গান দুটি প্রকাশিত হবে। যথাসময়ে গান বাজারে এলো। ১৯৩২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে রেকর্ডটি প্রকাশিত হয়। রেকর্ড নম্বর এন-৪১১১। ঈদে ছুটিতে আব্বাসউদ্দীন বাড়ি চলে এলেন। ফিরে এসে ট্রামে-মাঠে-ময়দানে এ গান মানুষের কণ্ঠে শুনতে পেলেন। চারদিকে ভালো খবর পেয়ে তিনি নজরুলের সঙ্গে দেখা করে কদমবুসি করলেন। এরপর তো ইসলামি গানের এ ধারা অব্যাহত থাকল।

বাংলা ‘বিদ্রোহী’- যুদ্ধের রণক্লান্ত গান

১৯২২ সালে প্রকাশিত ‘বিদ্রোহী’ কেবল একটি কবিতা নয়, বরং একটি জাগরণের নাম। সাপ্তাহিক বিজলী পত্রিকায় প্রকাশিত হওয়ার পর এটি ঝড় তুলেছিল ভারতবর্ষজুড়ে। পরবর্তীতে গান হিসেবেও জনপ্রিয় হয় কবিতাটি, যেখানে কবি তাঁর আত্মাকে ঘোষণা করেন ‘বিশ্ব-বিদ্রোহী বিশ্ব-বিধাত্র’ হিসেবে। এ গান হয়ে ওঠে সাম্রাজ্যবাদ ও শোষণের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদের মন্ত্র।

‘বুলবুলি’- প্রেম ও বিষাদের গভীর অনুভূতি

এ গানটি তাঁর দ্বিতীয় ছেলে অরিন্দম খালেদ (বুলবুল)-এর অসুস্থতার সময় রচিত হয় এবং এর মাধ্যমে তিনি প্রেম ও বিষাদের এক গভীর অনুভূতি প্রকাশ করেছেন। এ গানটির রচনার উদ্দেশ্য ছিল ছেলের অসুস্থতার জন্য অর্থ সংগ্রহ করা। ১৯২৬ সালে নজরুলের ছেলে অরিন্দম খালেদ (বুলবুল) গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। এ সময় নজরুল তাঁর ছেলের চিকিৎসার জন্য অর্থ সংগ্রহের চেষ্টায় ছিলেন। ছেলের চিকিৎসার জন্য টাকা দরকার ছিল এবং তা সংগ্রহের জন্য তিনি কলকাতায় যাচ্ছিলেন। এ যাত্রাপথে তাঁর মনে গভীর প্রেম ও বিষাদের এক মিশ্র অনুভূতি কাজ করছিল। ট্রেনে যাওয়ার সময় তাঁর মনে যে আবেগ কাজ করছিল, তা থেকেই তিনি এই গজলটি রচনা করেন। গানটিতে বুলবুলি এবং তাঁর প্রিয় ফুলকে রূপক হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে, যার মাধ্যমে তিনি প্রেম, বিষাদ এবং আশা-নিরাশার এক চিরন্তন অনুভূতি তুলে ধরেছেন।

‘কারার ঐ লৌহ কপাট’- ভাঙার গান

মহাত্মা গান্ধীর সত্যাগ্রহ আন্দোলনে একাত্মতা পোষণ করে ব্রিটিশদের বিরোধিতা করায় সংগ্রামীরা একে একে কারারুদ্ধ হতে শুরু করেছেন। স্বদেশি ভাবপুষ্ট লেখা প্রকাশের জন্য ‘বাঙ্গালার কথা’ পত্রিকার সম্পাদক চিত্তরঞ্জন দাশও কারারুদ্ধ হন। ১৯২১ সালের ১০ ডিসেম্বর। তাঁকে জেলে নেওয়া হলে পত্রিকার সম্পাদকের দায়িত্ব নিতে হয় স্ত্রী বাসন্তী দেবীকে। তরুণ কবি নজরুলের কাছে সুকুমাররঞ্জন দাশকে পাঠান বাসন্তী দেবী। উদ্দেশ্য ‘বাঙ্গালার কথা’র জন্য একটি কবিতা নেওয়া। সুকুমাররঞ্জন কবিতা চাওয়ার পরপর নজরুল লিখতে শুরু করেন। কবিতাটি ছিল নজরুলের ‘ভাঙার গান’। নজরুলের নিয়ম ছিল, যে কোনো কবিতা ছাপতে দেওয়ার আগে তিনি নিজ হাতে কবিতাটির পরিষ্কার কপি তৈরি করে দিতেন। ‘ভাঙার গান’-এর ব্যাপারেও তিনি তাই করেছিলেন। কবিতাটি ‘বাঙ্গালার কথা’য় ছাপা হয় ১৯২২ সালের ২০ জানুয়ারি। ১৯২৪ সালে ‘ভাঙার গান’ একই শিরোনামের (ভাঙার গান) বইয়ে অন্তর্ভুক্ত হয়। ব্রিটিশ সরকার ‘ভাঙার গান’ নিষিদ্ধ করেছিল। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামেও ‘কারার ঐ লৌহ কপাট’ অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে। ১৯৭০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘জীবন থেকে নেয়া’ চলচ্চিত্রে গানটি ব্যবহার করেছিলেন সিনেমাটির পরিচালক জহির রায়হান। চলচ্চিত্রে জেলখানায় কারাবন্দিদের কণ্ঠে ‘কারার ঐ লৌহ কপাট’ পাকিস্তানের স্বৈরাচারী শাসনের বিরুদ্ধে বারুদের মতো জ্বলে উঠেছিল।

‘শাওন রাতে যদি’- বর্ষার স্নিগ্ধ বিরহ

এ গান নজরুলের বিরহী প্রেমের অন্যতম সেরা নিদর্শন। শাওন রাতের আবহে, বৃষ্টির নরম শব্দে কবির হৃদয়ের ব্যাকুলতা যেন মেঘে মিশে যায়। প্রেমে পাওয়া না-পাওয়ার অনুভব যে কত গভীর তা এই গানে উপলব্ধি করা যায়। কোনো এক স্নিগ্ধ মুহূর্তে তিনি এ গানটি রচনা করেছিলেন।

‘মোর প্রিয়া হবে এসো’- রোমান্টিকতার রূপকথা

এ গান প্রেমের এক অনবদ্য কাব্য। প্রেমিকার প্রতি গভীর আকুলতা, সম্মান ও স্নেহের প্রকাশে নজরুল যেন প্রেমের এক কবি হয়ে উঠেছেন। এখানে প্রেম শুধুই শরীরী নয়, বরং হৃদয়ের, চেতনার, অনুভবের। ‘মোর প্রিয়া হবে এসো রানী’ গানটির নেপথ্যের গল্প প্রচলিত আছে যে, কাজী নজরুল ইসলাম এ গানটি লিখেছিলেন তাঁর প্রিয়তমা নার্গিসের জন্য, যিনি তাঁর জন্য একটি বিশেষ দিনে অর্থাৎ নার্গিসের বিয়ের দিনে তাঁর দেখা দিতে আসেননি। এ গানটি তাঁর প্রেমের গভীরতা এবং বিরহকে প্রকাশ করে। ১৯২১ সালের জানুয়ারিতে, যখন নজরুল নার্গিসকে বিয়ে করতে চেয়েছিলেন। বিবাহের জন্য তিনি নার্গিসের বাড়িতে যান। সেখানে তিনি নার্গিসের মায়ের কাছ থেকে জানতে পারেন যে, নার্গিস চলে গেছেন। এ ঘটনায় নজরুল গভীর ব্যথায় কাতর হয়ে পড়েন। এ ব্যথিত মনের অনুভূতি থেকেই নজরুল এ গানটি লিখেছিলেন।

‘ধূমকেতু’- আকাশভেদী প্রতিবাদের প্রতীক

নজরুল সম্পাদিত পত্রিকার নাম ‘ধূমকেতু’, যার প্রতিটি সংখ্যা ছিল ব্রিটিশবিরোধী একেকটি ঘোষণাপত্র। এ নামেই তিনি রচনা করেন একটি গান, যা হয়ে ওঠে অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুদ্র প্রতিরোধের প্রতীক। ধূমকেতুর মতোই এ গান ঝলসে দেয় ঔপনিবেশিক গোঁড়ামিকে।

‘আলগা করো গো’-ভালোবাসার আকুলতা

‘আলগা করো গো খোঁপার বাঁধন’ গানে কাজী নজরুল ইসলাম একজন প্রেমিকের ব্যাকুল হৃদয়ের কণ্ঠস্বরকে প্রকাশ করেছেন। যেখানে প্রেম, কামনা, সৌন্দর্য আর উন্মাদনা একসঙ্গে মিশে এক অপূর্ব সংগীতরূপ ধারণ করেছে। গানটি রোমান্টিক আবেগের প্রতিফলন, প্রেমিকা-প্রেমিকের মধ্যে বিচ্ছিন্নতা, ভালোবাসার আকুলতা, ওই বাঁধন (খোঁপার বাঁধন) যেন চুম্বকবৃত্তের মতো প্রেমিককে আকৃষ্ট করে, কিন্তু সেই বাঁধন খুলে দেওয়ার আকাক্সক্ষাও রয়েছে। গানটিতে ‘দিল ওহি মেরা ফাস গায়ি’, ‘আন্ধা ইশক মেরা কাস গায়ি’ ইত্যাদির মতো হিন্দি, উর্দু মিশ্র ভাষার শব্দ রয়েছে, যা নজরুলের অনুভবময় রোমান্টিক গজল গানে প্রায় দেখা যায়। গানটির মূল উদ্দেশ্য হলে- প্রেমের উন্মাদনা, আকাক্সক্ষা ও আবেদনময়তার শৈল্পিক প্রকাশ।

‘চল্ চল্ চল্’-স্বাধীনতার পদধ্বনি

এ গানটি বাংলাদেশের যুদ্ধকালীন রণসংগীত হিসেবে মর্যাদা পায়। সৈনিকজীবনে নজরুল এ গানটি লেখেন, যার প্রত্যেকটি শব্দ যেন প্রেরণার আগুন জ্বালিয়ে দেয়। এ গানটি চলার মাঝে স্বাধীনতা ছিনিয়ে আনার শপথ শেখায়।

‘নয়নভরা জল গো তোমার’- হৃদয়কে বিদ্ধ করে

এক অসামান্য রোমান্টিক নজরুলগীতি এটি। গানটি প্রেম, আবেগ, আকুলতা ও আত্মত্যাগের এক সংবেদনশীল কবিতা, যা সুরের আবরণে হৃদয়কে বিদ্ধ করে। যদিও গানটির নির্দিষ্ট প্রেক্ষাপট সুনির্দিষ্টভাবে পাওয়া যায় না, তবু গানের কথামালা ও নজরুলের রচনাশৈলী বিশ্লেষণ করে এর উদ্দেশ্য ও প্রেক্ষাপট নিয়ে অনেক কিছু বোঝা যায়। এ গানের মূল উদ্দেশ্য হলো- প্রেমিকের আত্মসমর্পণ ও প্রেমিকার আবেগের প্রতি শ্রদ্ধা প্রকাশ।

এই বিভাগের আরও খবর
রুবিনার পাগল মন
রুবিনার পাগল মন
সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন
নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি
ঐশ্বরিয়ার গোপন কথা...
ঐশ্বরিয়ার গোপন কথা...
আত্মীয়তার সুতোয় বাঁধা
আত্মীয়তার সুতোয় বাঁধা
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান
ফের তাহসান খান
ফের তাহসান খান
রোজিনার গর্ব
রোজিনার গর্ব
সর্বশেষ খবর
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে

নগর জীবন