শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই, ২০২৫

সিনেমা কেন ফ্লপ হয়

প্রিন্ট ভার্সন
সিনেমা কেন ফ্লপ হয়

আগে একটি সিনেমা ২৫, ৫০, ৭৫ কিংবা ১০০ সপ্তাহ প্রদর্শিত হয়ে মহাসমারোহে নানা জুবিলি পালন হতো। নব্বই দশকের পর থেকে জুবিলি পালন তো দূরের কথা বেশির ভাগ সিনেমা দর্শকের অভাবে এক সপ্তাহও ভালোভাবে হলে প্রদর্শিত হয় না। মানে বেশির ভাগ সিনেমাই ফ্লপের খাতায় নাম লেখায়। চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসের কথাই যদি ধরি তাহলে দেখা যায় এ সময়ে মোট ২২টি সিনেমা মুক্তি পেয়েছে। এর মধ্যে সত্যিকারের অর্থে হিট হয়েছে মাত্র একটি ছবি। সেটি হলো ‘বরবাদ’। আর চারটি ছবি কোনোভাবে প্রযোজক ও প্রদর্শকের ঘরে অর্থ এনে দিয়েছে। এগুলো হলো- তুফান, দাগি, জংলি, তাণ্ডব ও উৎসব। বাকি ১৭টি সিনেমার ভাগ্যে জুটেছে ফ্লপের তকমা। এগুলো হলো- মধ্যবিত্ত, মেকাপ, কিশোর গ্যাং, রিকশা গার্ল, দায়মুক্তি, বলী, ময়না, জলে জ্বলে তারা, চক্কর ৩০২, জ্বীন ৩, অন্তরাত্মা, জয়া আর শারমিন, আন্তঃনগর, ইনসাফ, এশা মার্ডার : কর্মফল, নীলচক্র এবং টগর। এ তথ্য দিয়েছে চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতি। কিন্তু কেন সিনেমা ফ্লপ হচ্ছে।  চলচ্চিত্র গবেষক ও সিনেমা হল মালিকরা এর কারণ অনুসন্ধান করে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে যা বলেছেন তা তুলে ধরেছেন- আলাউদ্দীন মাজিদ

 

দর্শক বিরক্ত হতে চায় না অধ্যাপক জুনায়েদ হালিম, [ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, সিনেমা সম্পাদক ও নির্মাতা]

দর্শক প্রত্যাশা পূরণ হচ্ছে না
অনুপম হায়াৎ,  [সিনিয়র চলচ্চিত্র গবেষক ও সাংবাদিক]

দর্শক যেমন সিনেমা দেখতে চায় এখনকার সিনেমা তাদের সেই প্রত্যাশা পূরণ করতে পারছে না বলেই সিনেমা ফ্লপ করছে। আমাদের এখনকার সিনেমাতে নতুনত্ব বলতে কিছু নেই। বর্তমানে উন্মুক্ত বিশ্বায়নের যুগে যদি সিনেমায় নতুন এলিমেন্ট যোগ করা না যায় তাহলে দর্শক সেই সিনেমা কেন দেখবে। প্রযুক্তির উন্নয়নের কারণে বর্তমানে মাংসের দোকানে কসাই মাংস কাটতে কাটতে, ঘরে গৃহিণী ভাত রাঁধতে রাঁধতে এমনকি বিভিন্ন অফিসে মিটিংয়ের ফাঁকে ফাঁকে অনেকে মোবাইলে সিনেমা দেখতে থাকে। তা ছাড়া, সামাজিক অস্থিরতা, সিনেমা হল কমে যাওয়া, যানজটের কারণে সিনেমা হলে যাতায়াতে দুর্ভোগ, সিনেপ্লেক্সে টিকিটের উচ্চমূল্য, সিনেমায় অতিমাত্রায় ভায়োলেন্স এমন অনেক কারণে দেশি সিনেমা বিমুখ হয়ে পড়েছে মানুষ। এখন যদি মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন ও  গঠনমূলক ও সুস্থ বিনোদন সমৃদ্ধ সিনেমা নির্মাণ হয় তাহলে সেগুলোই দেখতে মানুষ আগ্রহ দেখায়। এমন সিনেমা তেমনভাবে নির্মাণ হচ্ছে না বলেই দর্শকের অভাবে এখনকার সিনেমা বেশির ভাগই ফ্লপ হচ্ছে।

 

মিয়া আলাউদ্দিন, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট [চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতি]

প্রচারের অভাব রয়েছে
মিয়া আলাউদ্দিন, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট [চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতি]

এখন কোনো সিনেমার আর প্রচার হয় না। আগে টিভি, রেডিও, পত্রিকায় বিজ্ঞাপন, ঘোড়ার গাড়ি বা অন্য যানবাহনে ব্যান্ডপার্টিসহ প্রচারণা সিনেমা মুক্তির কয়েক মাস আগে থেকেই শুরু হয়ে যেত। ফলে সহজেই দর্শক আকর্ষণ করত বলে সিনেমা হিট হয়ে যেত। এখনকার  শিল্পীদেরও যেন তার সিনেমার প্রতি কোনো মমত্ববোধ নেই। তারা নিজের সিনেমার প্রচারেও এগিয়ে আসে না। তা ছাড়া নির্মাণ, অভিনয়, গল্প গান কোনো কিছুতেই মান থাকে না। আগে একটি সিনেমা নির্মাণ করতে গেলে সেই সিনেমার পুরো টিম আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে কাজ করত বলে সিনেমা স্বয়ংসম্পূর্ণ ও মানসম্মত হতো। এখন প্রত্যেকেই নিজেকে অনেক বড় মনে করে বলে সিনেমা আর সিনেমা হয় না। এমন অনেক কারণেই বর্তমান সময়ের সিনেমা ফ্লপের ঘরে চলে যায়।

 

অধ্যাপক জুনায়েদ হালিম, [ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, সিনেমা সম্পাদক ও নির্মাতা]

দর্শক বিরক্ত হতে চায় না
অধ্যাপক জুনায়েদ হালিম, [ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, সিনেমা সম্পাদক ও নির্মাতা]

আমি এখন আর সিনেমা দেখি না, দেখার আগ্রহও বোধ করি না। কারণ কোনো সিনেমাতে ব্যতিক্রম কিছু খুঁজে পাই না। সবই যেন বিনোদনের গতানুগতিক প্যাকেজ। তাই দর্শক একই রকমের প্রোডাক্ট দেখতে দেখতে বিরক্ত হয়ে পড়েছে। মানুষ এখন ঘরে বসে নেটে বিশ্বের সব সিনেমা দেখতে পাচ্ছে এবং উচ্ছ্বাস নিয়ে দেখছে। কারণ এসব সিনেমাতে উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার, নির্মাণ, গল্প ও অভিনয় পাচ্ছে। আমার ভাতিজার কথাই বলি, সে ইকোনমিক্সে এমএ তে ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট হয়েছে। সে দেখি নেটে সাউথ ইন্ডিয়ান সিনেমা দেখে। আমি তাকে বলি এসব অ্যাকশনধর্মী সস্তা বিনোদনের সিনেমা কেন দেখ। সে বলে এসব সিনেমা টেকনিক্যাল এবং মেকিংয়ের দিক দিয়ে অনেক উন্নত। বাংলাদেশের এখনকার কোনো সিনেমা এর ধারেকাছেও নেই। আসলে ভেবে দেখলাম আমার ভাতিজার কথায় বেশ যুক্তি আছে। ষাট থেকে কমপক্ষে নব্বইয়ের দশক পর্যন্ত মানুষ সপরিবারে উৎসবের আমেজে সিনেমা হলে সিনেমা দেখতে গিয়েছে। এটি একটি ঐতিহ্য ছিল বলা যায়। কারণ তখনকার সিনেমা ও এর নির্মাণ, গল্প, গান, অভিনয় সবই ছিল উন্নত মানের, যা সহজেই দর্শক মন কাড়ত। সিনেমা এখন ফ্লপ হওয়ার দ্বিতীয় কারণ হচ্ছে, সিনেমা হলে যাওয়াটা এখন একটা হ্যাসেলে পরিণত হয়েছে। যেমন আগে ঢাকাতেই প্রায় ৪৯টি সিনেমা হল ছিল। বাসার আশপাশেই সিনেমা হল ছিল। তাই সিনেমা হলে যেতে ১০/১৫ মিনিটের বেশি সময় লাগত না। এখন ঢাকায় হাতে গোনা ৪/৫টির মতো সিনেমা হল রয়েছে। ২ থেকে আড়াই ঘণ্টার একটি সিনেমা দেখতে যানজট ঠেলে সিনেমা হলে পৌঁছাতে আরও দুই থেকে তিন ঘণ্টা লেগে যায়। আর সিনেপ্লেক্সে একটি টিকিটের মূল্য ৫০০ টাকার নিচে নয়। এত দাম দিয়ে সবার পক্ষে সিনেমা দেখা কীভাবে সম্ভব? এটি সারা দেশেরই চিত্র। ইয়ং জেনারেশন হচ্ছে সিনেমা হলে বড় অংশের একটি দর্শক। একসময় স্কুল ফাঁকি দিয়ে এই ইয়ং জেনারেশন সিনেমা দেখতে যেত। এখন টিকিটের যে উচ্চমূল্য তাতে তারা সিনেমা দেখতে সেই টাকা পাবে কোথায়? তৃতীয়ত এখন হাতে হাতে মোবাইলে আর ঘরে বসে টিভিতে পছন্দমতো বিশ্বের সেরা সিনেমাগুলো দেখতে পাওয়া যায়। ইয়ং জেনারেশনের মধ্যেও এই অভ্যাস ও চর্চা গড়ে উঠেছে। এখনকার জেনারেশন নেটেই শাকিব, শাহরুখ, আল্লু অর্জুনসহ সব শিল্পীর সিনেমা দেখতে পাচ্ছে। তাই তারা উচ্চমূল্যের টিকিট কিনে, সিনেমা হলে যাওয়ার হ্যাসেল সহ্য করে কেন সিনেমা দেখতে সিনেমা হলে যাবে। এখন সিনেপ্লেক্সে মানুষ যায় ফুড কোর্টে খেতে আর শপিং করতে, এর ফাঁকে সম্ভব হলে সিনেমা দেখে। চতুর্থত এখনকার সব সিনেমার গল্প, অভিনয় আর নির্মাণ প্রায় একই রকম। আমাদের দেশের সিনেমা দেখতে গেলে দেখা যায় এই গল্প বা দৃশ্যটি বলিউড, হলিউড বা সাউথ ইন্ডিয়ান অমুক সিনেমার নকল। বলা যায় আমাদের এখনকার সিনেমা অনুকরণের গোঁজামিলে ভরা। তাই এসব কেন দর্শক দেখবে। সিনেমার গানের ক্ষেত্রেও একই কথা। আগেকার দিনে সিনেমার গান ছিল শ্রুতিমধুর। সহজেই মুখে মুখে ফিরত। কালজয়ী হয়ে আছে সেসব গান। আর এখন ‘লিচুর বাগান’, ‘দুষ্টু কোকিল’, ‘উরা ধুরা’ কিংবা ‘চাঁদ মামা’র মতো সস্তা গান মানুষ কয়দিন বা কীভাবে মনে রাখবে। আগে একটি সিনেমা মানুষ একাধিকবার দেখত। আর এখনকার সিনেমা সেকেন্ড টাইম কেউ দেখার মতো কিছু তাতে খুঁজে পায় না। একবার দেখেই বিরক্ত হয়ে যায়। সাম্প্রতিক সময়ে একটি সিনেমার প্রিমিয়ারে আমাকে আমন্ত্রণ জানালে আমি আমার ছোট মেয়েকে নিয়ে তা দেখতে যাই। সিনেমাটি শুরুর ১০/১৫ মিনিট পর আমার মেয়ে বলছে বাবা চলো চলে যাই,  আমাকে তুমি এটি কী সিনেমা দেখাতে নিয়ে এসেছ? আসলে দর্শক এখন আর বিরক্ত হতে চায় না। তাই সিনেমা হলে এসব সিনেমা দেখতে যায় না। অতএব স্বাভাবিকভাবে সিনেমা ফ্লপের খাতায় নাম লেখায়।

এই বিভাগের আরও খবর
তাদের নিয়ে ধারাবাহিক ‘গিট্টু’
তাদের নিয়ে ধারাবাহিক ‘গিট্টু’
রোমান্টিক ইমেজ ভাঙলেন ইধিকা পাল
রোমান্টিক ইমেজ ভাঙলেন ইধিকা পাল
কাকতালীয় বটে...
কাকতালীয় বটে...
দর্শক মন ছুঁয়েছে ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক উইশ কার্ড
দর্শক মন ছুঁয়েছে ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক উইশ কার্ড
জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
তিন দিনে রজনীকান্তের ‘কুলি’র আয় ৪২৪ কোটি টাকা
তিন দিনে রজনীকান্তের ‘কুলি’র আয় ৪২৪ কোটি টাকা
তাদের ঘিরেই নাটক
তাদের ঘিরেই নাটক
যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার
যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার
কেন আত্মহত্যা করতে চেয়েছিলেন রেখা
কেন আত্মহত্যা করতে চেয়েছিলেন রেখা
কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...
কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...
উৎসবে কার্তিক-শ্রীলিলা
উৎসবে কার্তিক-শ্রীলিলা
ভয়ংকর চরিত্রে মার্শাল কিং রুবেল
ভয়ংকর চরিত্রে মার্শাল কিং রুবেল
সর্বশেষ খবর
পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হবে গলওয়ান উপত্যকা!
পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হবে গলওয়ান উপত্যকা!

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় ট্রলার ডুবি, জেলেদের প্রচেষ্টায় উদ্ধার ১০ জন
মেঘনায় ট্রলার ডুবি, জেলেদের প্রচেষ্টায় উদ্ধার ১০ জন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট
মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিস নিরাময়ে নতুন দিগন্ত
ডায়াবেটিস নিরাময়ে নতুন দিগন্ত

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আমিরাতে খালেদা জিয়ার ৮১ তম জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
আমিরাতে খালেদা জিয়ার ৮১ তম জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শান্তি আনতে যুদ্ধবিরতি অপরিহার্য নয়: ট্রাম্প
শান্তি আনতে যুদ্ধবিরতি অপরিহার্য নয়: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সাথে বৈঠক, হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি
ট্রাম্পের সাথে বৈঠক, হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম
প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজাকে অনাহারে রেখে দক্ষিণ সুদানে ত্রাণ পাঠাচ্ছে ইসরায়েল!
গাজাকে অনাহারে রেখে দক্ষিণ সুদানে ত্রাণ পাঠাচ্ছে ইসরায়েল!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?
ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় স্কুল চলাকালীন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ
গাইবান্ধায় স্কুল চলাকালীন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ববি শিক্ষার্থীরা
৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ববি শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়
এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল
কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক
সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে
বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস
সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান
২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল
ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার
এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ
জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা
রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ভোটার  ১১৯১৯ জন
জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ভোটার ১১৯১৯ জন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের
এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার
যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী
প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু
হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’
‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও
আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’
সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপেক্ষা এখন চূড়ান্ত লড়াইয়ের
অপেক্ষা এখন চূড়ান্ত লড়াইয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি
মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে
বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাকা না থাকার কথকতা
থাকা না থাকার কথকতা

সম্পাদকীয়

১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত
১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

নৌকাবাইচে মানুষের ঢল
নৌকাবাইচে মানুষের ঢল

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত
গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত

প্রথম পৃষ্ঠা

সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি
শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকার বাইরে এখনো মব জাস্টিস চলছে
ঢাকার বাইরে এখনো মব জাস্টিস চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক চেয়ারম্যানসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক চেয়ারম্যানসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

দেশগ্রাম

চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে
চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে

দেশগ্রাম

নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই
নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই

প্রথম পৃষ্ঠা

শুল্ক থেকেও বড় আতঙ্ক এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন
শুল্ক থেকেও বড় আতঙ্ক এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্যুরিস্ট ভিসায় মালদ্বীপে গিয়ে কাজ করলে জেল-জরিমানা
ট্যুরিস্ট ভিসায় মালদ্বীপে গিয়ে কাজ করলে জেল-জরিমানা

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান

সম্পাদকীয়

মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে
মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টা করছে
আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টা করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে
বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অবস্থান কর্মসূচি বিসিএস নন-ক্যাডারে চাকরিপ্রার্থীদের
অবস্থান কর্মসূচি বিসিএস নন-ক্যাডারে চাকরিপ্রার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যাদুর্গত এলাকায় শুকনা খাবারের তীব্র সংকট
বন্যাদুর্গত এলাকায় শুকনা খাবারের তীব্র সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ে বিসংবাদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ

সম্পাদকীয়

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু

দেশগ্রাম

থ্রি হুইলার চালকদের সড়ক অবরোধ
থ্রি হুইলার চালকদের সড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম

জাহাজ থেকে পড়ে নিখোঁজ
জাহাজ থেকে পড়ে নিখোঁজ

দেশগ্রাম