শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ মার্চ, ২০২৫

চিরতরে হারিয়েছে যেসব ছবি

আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
চিরতরে হারিয়েছে যেসব ছবি

নির্মাতা এবং এফডিসির অসচেতনতার অভাবে বহু কালজয়ী ছবি চিরতরে হারিয়ে গেছে। যার অস্তিত্ব আর নেই। এসব ছবি আর কখনই দেখা যাবে না। এমন ছবির মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হচ্ছে ষাটের দশকের আকাশ আর মাটি, রাজা এলো শহরে, মহিউদ্দীনের মাটির পাহাড় এহতেশাম পরিচালিত চান্দা এবং চাঁদনী, রাজধানীর বুকে, এস এম শফীর দ্য রেইন, দিলীপ বিশ্বাসের অংশীদার, নায়করাজ রাজ্জাকের অনন্ত প্রেম, ইবনে মিজানের জিঘাংসা আমজাদ হোসেনের কসাই প্রভৃতি।

এফডিসির এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, এফডিসিতে আসলে কোনো ছবি জমা রাখার বিধান নেই। ছবি সংরক্ষণ করা হবে ফিল্ম আর্কাইভে।  কিছু নির্মাতা এফডিসিতে ছবির নেগেটিভ আর পজেটিভ ফেলে চলে যান। বারবার তাগাদা দেওয়া সত্ত্বেও ছবিগুলো তাঁরা নিয়ে যান না। ফিল্ম আর্কাইভেও জমা দেন না। বিধান রয়েছে ছবি নির্মাণের পর এর একটি কপি আর্কাইভে সংরক্ষণের জন্য জমা দিতে হবে। অনেকেই তা না মানায় ছবিগুলো চিরতরে হারিয়ে যায়। একটি ছবি যে তাপমাত্রায় বা যে পরিবেশে সংরক্ষণ করতে হয় এফডিসিতে সেই ব্যবস্থা নেই। ফলে বেশ কিছুদিন এখানে রাখার পর তা নষ্ট হয়ে গেলে তা ফেলে দিতে হয়। এভাবে এ পর্যন্ত এফডিসিতে প্রায় ৩-৪ হাজার ছবি নষ্ট হয়েছে।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, এহতেশাম পরিচালিত চাঁদনী ছবির প্রযোজক ছিলেন বেক্সিমকোর একজন  পরিচালক। তাঁর অজান্তা কথাচিত্র ছবিটি আর্কাইভে জমা দেয়নি। নায়করাজ রাজ্জাক তাঁর নির্মিত ছবিগুলো শেখ ফরিদ নামে এক ব্যক্তির কাছে বিক্রি করে দেওয়ায় রাজ্জাকের রাজলক্ষী প্রোডাকশনের কোনো ছবির ৩৫ মিমি রিল আর্কাইভে জমা পড়েনি। শাবানার এস এস প্রোডাকশনের কোনো ছবিও জমা পড়েনি আর্কাইভে। সাইফুল আজম কাশেমও তাঁর মেট্রো ফিল্মসের সোহাগ, বৌরানী, ঘর সংসারসহ কোনো ছবি জমা দেননি। ইলিয়াস কাঞ্চন প্রযোজিত কোনো ছবি নেই আর্কাইভে। নায়ক আলমগীর জমা দেননি তাঁর বৌমা, মায়ের দোয়াসহ নিজের নির্মিত কোনো ছবি। আনন্দমেলা সিনেমা লিমিটেড জমা দেয়নি কেয়ামত থেকে কেয়ামত, স্বজন, আমার ঘর আমার বেহেশত, অগ্নিসাক্ষীর মতো জনপ্রিয় ছবিগুলো। মুস্তাফিজের কালজয়ী ছবি তালাশ-এরও কোনো প্রিন্ট নেই আর্কাইভে। এস এম শফী তাঁর বিখ্যাত দ্য রেইন ছবিটি বিক্রি করে দিয়েছিলেন পাঁচবিবি সিনেমা হলের মালিক ইদরিসের কাছে। তিনি ছবিটি আর্কাইভে জমা দেননি। এফডিসিতে এর একটি নেগেটিভ থাকলেও সংরক্ষণের অভাবে তা একসময় নষ্ট হয়ে যায়। আমজাদ হোসেনের কসাই ছবির একটি প্রিন্ট এফডিসিতে থাকলেও পরে তা আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। দিলীপ বিশ্বাসের গীতি চিত্রকথার অপেক্ষা আর গাজী মাজহারুল আনোয়ারের সন্ধি ছাড়া তাঁদের আর কোনো ছবি নেই আর্কাইভে। জেড এ ফিল্মস, পারভেজ ফিল্মস, ছায়াবাণী, নারায়ণ ঘোষ মিতার রূপবাণী, জসীমের জেম্বস প্রোডাকশনেরও কোনো ছবি নেই ফিল্ম আর্কাইভে।

গুলিস্তান বিল্ডিংয়ে একসময় বেশির ভাগ ছবি প্রযোজনা সংস্থার অফিস ছিল। নব্বইয়ের দশকে সেখানে অগ্নিকাণ্ড ঘটলে অসংখ্য কালজয়ী ছবি পুড়ে ছাই হয়ে যায়। অথচ ফিল্ম আর্কাইভে জমা থাকলে এভাবে ধ্বংস হয়ে যেত না ছবিগুলো।

চলচ্চিত্র সম্পদ রক্ষায় ১৯৭৮ সালে ফিল্ম আর্কাইভ প্রতিষ্ঠা করা হয়। ছবি নির্মাণের পর নির্মাতার দায়িত্ব হচ্ছে ছবির একটি কপি আর্কাইভে জমা দেওয়া। যাতে ছবিটি সংরক্ষিত থাকে। কিন্তু অনেক নির্মাতাই বিনা কারণে এ নিয়ম মানেন না। ফলে হারিয়ে গেছে এবং যাচ্ছে অনেক ছবি। এ কথা ফিল্ম আর্কাইভ কর্তৃপক্ষের। অনেক নির্মাতার মধ্যে আর্কাইভে ছবি জমা দেওয়ার উদাসীনতা দেখা দিলে এবং এতে প্রচুর ছবি হারিয়ে যাওয়ায় এ ক্ষেত্রে আইন করতে সরকার বাধ্য হয়। ২০০৫ সালের কপিরাইট অ্যাক্টে বলা আছে, ছবি নির্মাণের পর সংরক্ষণের জন্য অবশ্যই সেই ছবির একটি কপি নির্মাতাকে ফিল্ম আর্কাইভে জমা দিতে হবে। অন্যথায় সংশ্লিষ্ট নির্মাতার দুই বছরের জেল এবং একই সঙ্গে ৫০ হাজার টাক অর্থদণ্ড করা হবে। ফিল্ম সেন্সর বোর্ডকে বলা হয়েছে, ছবি সেন্সরের পর নির্মাতাকে আর্কাইভে ছবির কপি জমা দেওয়ার জন্য বলা হবে এবং ওই নির্মাতা আগে কোনো ছবি নির্মাণ করে থাকলে তা আর্কাইভে জমা দেওয়া হয়েছে মর্মে কাগজপত্র দেখাতে হবে। আর্কাইভ কর্তৃপক্ষের বক্তব্য হচ্ছে ফিল্ম সেন্সর বোর্ডের শৈথিল্যের কারণে নির্মাতারা আর্কাইভে ছবি জমা দেন না। ফিল্ম আর্কাইভ সূত্রে জানা গেছে, কিছু নির্মাতা তাদের ছবি জমা দেন না তাঁদের কাছে একাধিকবার চিঠি দিয়ে ও সরাসরি লোক পাঠিয়েও কোনো সাড়া পাওয়া যায় না। ২০০৫ সালের আইনানুযায়ী ব্যবস্থা নিতে যারা এ পর্যন্ত ছবি জমা দেননি তাঁদের তালিকা করা হচ্ছে। এসব নির্মাতার কাছে শিগগিরই চিঠি পাঠানো হবে। অন্যদিকে সেন্সর বোর্ডকেও এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে চিঠি পাঠানো হয়েছে। এদিকে ২০১৩ সালে ডিজিটাল ফরম্যাটে ছবি নির্মাণ শুরু হলে আর্কাইভে ছবি জমা না দেওয়ার প্রবণতা আরও বেড়েছে। চলচ্চিত্র প্রযোজকরা বলেন, আর্কাইভ যে ফরম্যাটে ছবি জমা দিতে বলে তা নিরাপদ নয়। এ পদ্ধতিতে ছবি জমা দিলে তা কপি হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এ কারণে জাজের ছবি আর্কাইভে জমা দেওয়া হতো না।

এই বিভাগের আরও খবর
আইজ অন এ তারার মেলা
আইজ অন এ তারার মেলা
সালমান খানের সিকান্দর
সালমান খানের সিকান্দর
ওটিটি
ওটিটি
ঈদে ৬ সিনেমা
ঈদে ৬ সিনেমা
গানে গানে ঈদ আনন্দ
গানে গানে ঈদ আনন্দ
ঈদ মাতাবে যত নাটক
ঈদ মাতাবে যত নাটক
ছোট পর্দার নির্বাচিত অনুষ্ঠান
ছোট পর্দার নির্বাচিত অনুষ্ঠান
ইত্যাদির মাধ্যমে দর্শকপ্রত্যাশা পূরণের চেষ্টা করি
ইত্যাদির মাধ্যমে দর্শকপ্রত্যাশা পূরণের চেষ্টা করি
অস্ট্রেলিয়ায় ছুটিতে সামান্থা
অস্ট্রেলিয়ায় ছুটিতে সামান্থা
এবার নির্মাতা অভিনেতা হৃতিক
এবার নির্মাতা অভিনেতা হৃতিক
ঈদে ওপার বাংলার তিন নায়িকা এপারে
ঈদে ওপার বাংলার তিন নায়িকা এপারে
ফের অপু-বুবলী মুখোমুখি
ফের অপু-বুবলী মুখোমুখি
সর্বশেষ খবর
সিলেটে একদিনে ৪ সংঘর্ষে আহত শতাধিক, ৩ জনের প্রাণহানি
সিলেটে একদিনে ৪ সংঘর্ষে আহত শতাধিক, ৩ জনের প্রাণহানি

৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

৭ সপ্তাহ মাঠের বাইরে হালান্ড, দুঃশ্চিন্তায় সিটি
৭ সপ্তাহ মাঠের বাইরে হালান্ড, দুঃশ্চিন্তায় সিটি

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!
কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!

৩৭ মিনিট আগে | পরবাস

বার্নাব্যুতে ৮ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল
বার্নাব্যুতে ৮ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বেওয়ারিশ কুকুর নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ ডিএসসিসির
বেওয়ারিশ কুকুর নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ ডিএসসিসির

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬
ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত
হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ
লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক
যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার
দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে বিএনপির দুইপক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় আহত একজনের মৃত্যু
রাজশাহীতে বিএনপির দুইপক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় আহত একজনের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

১১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল
জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা
শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন
অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত
বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা
পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার
নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী
নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?
ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র
জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস
ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির
গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ
জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা
চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ
টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে
ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বারান্দায় গুলিতে মায়ের মৃত্যু, জীবনের প্রথম ঈদে মা ছাড়া সুয়াইবা
বারান্দায় গুলিতে মায়ের মৃত্যু, জীবনের প্রথম ঈদে মা ছাড়া সুয়াইবা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!
কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!

৩৪ মিনিট আগে | পরবাস

প্রিন্ট সর্বাধিক