শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

চৌকিদার-দফাদার সমাচার

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
চৌকিদার-দফাদার সমাচার

পোস্তগোলার হাজি শরিফ উদ্দিনের বাসায় ডাকাতি করতে এসে ডাকাত দল চোখ রাঙিয়ে প্রশ্ন রেখেছে ঘরে বারান্দায় রাস্তায় সিসি ক্যামেরা থাকার কী দরকার। সিসি ক্যামেরা থাকায় তাদের বেশ বেগ পেতে হয় দায়িত্বকর্তব্যকর্ম পরিপালনে। ইদানীং কেউ কেন বুঝতে পারছে না বা চাচ্ছে না যে ট্রাফিক সিগন্যাল ডিজিটাল হলে ট্রাফিক জ্যামে ফুয়েল খরচ কমে যাবে, সময় বাঁচবে যাত্রীদের, তা সত্ত্বেও ট্রাফিক পুলিশের কর্মসংস্থান কমে যাওয়ার ব্যাপারটি বড় বিবেচনায় এসে গেল। কেন বুঝে আসে না অটোমেশন হলে যে বা যাদের দেখাসাক্ষাৎ, মুলামুলি, কোলাকুলি কমে যাবে, সেই উভয় পক্ষই চায় তাদের স্বার্থে বিলম্ব ঘটুক অটোমেশনে। চৌকিদার-দফাদারদের কার্যপরিধি পরিবর্তনের দাবি করেছে চোর ডাকাতদের কেন্দ্রীয় সংগঠন চোডাস (চোর ডাকাত সংঘ)। তাদের যুক্তিও চমৎকার, চোর ডাকাতদের আদি পেশা পরিপালনে চৌকিদার-দফাদাররা খামোখা ধরাধরিতে না গিয়ে বরং একটু সাহায্য-সহযোগিতা করতেই তো পারে। এতে লাভ উভয় পক্ষের। যেমন মালসামান নিয়ে চোর পালানোর সময় তাকে বাধা না দিয়ে চৌকিদার চাচ্চু অভয় দিয়ে একটু এগিয়ে দিয়ে এলে ক্ষতি কী। ক্ষতি কী চোর ডাকাতের জ্বালায় অতিষ্ঠ গ্রামবাসীর হাত থেকে চোর ডাকাতদের একটু আধটু আড়াল করা। ভুপেনবাবুর প্যারোডি হতে পারে- ‘চোর চোরের জন্য ডাকাত ডাকাতের জন্য, চৌকিদারের একটু সহানুভূতি কি চোরেরা পেতে পারে না, ও বন্ধু।’ ঔপনিবেশিক আমলের কবি রবিঠাকুর ‘অন্যায় যে করে আর অন্যায় যে সহে তব ঘৃণা যেন তারে তৃণসম দহে’ কথাটা ঠিক বলেছিলেন কি না, স্বাধীন দেশের চৌকিদার-দফাদাররা তা মনে করতে পারে না, কেননা তারা যে ক্লাসে রবিঠাকুর পড়ানো হতো তাদের সেখানে প্রবেশ ঘটেনি, কিংবা অটোপাস বা শর্ট সিলেবাসে সে বিদ্যের পানি তাদের ঘটে পড়েনি। 

১৮৭০ সালে ব্রিটিশ ভারতের লর্ড মেয়ো চৌকিদার পদপ্রথা প্রবর্তনকালে চৌকিদারদের যে মর্যাদা ও দায়িত্ব দিয়েছিলেন, ১৫৫ বছর পর স্বজাতির স্বার্থে চোর ডাকাতদের সঙ্গে তাদের দহরম মহরমে কম যায় না, এখন ‘দুষ্টের দমন শিষ্টের পালন’ শব্দ বিপর্যয়ের বদৌলতে বিপরীত (দুষ্টের পালন শিষ্টের দমন) বলয়ে চলে গেছে। যাবেই বা না কেন, চৌকিদাররা তো তাদের নিয়োগ ও নিয়ন্ত্রণকর্তার সঙ্গে নিমকহারামি করতে পারে না। চৌকিদার-দফাদাররা স্বাভাবিকভাবে এখন চোর ডাকাতদের প্রতি ‘মানবিক আচরণ’-এর পথ ধরেছে, রীতি ও বিধিমতো একচোখা হয়ে তাদের ‘মৌলিক অধিকার’ রক্ষায় ব্যতিব্যস্ত। আমানতকারীদের টাকা লুট হতে দিয়ে এখন লুটকারীরা লুটের টাকায় আইনের আশ্রয় (যাতে লুট করা টাকা ফেরত দিতে না হয়) প্রশ্রয় ক্রয় করছে। চৌকিদার-দফাদার টাকা উদ্ধারের পরিবর্তে এখন প্রচুর পথ পন্থার প্যাঁচে পস্তাচ্ছে। গৌরীপুরের সাধারণ আমানতকারী সাধন সরকারকে ব্যাংকে তার জমানো টাকা ফেরত পাওয়ার ন্যায্য অধিকার আদায় করতে খেসারত দিতেই হচ্ছে। নরিম মাঝি, সফুরা খাতুনদের কথা কেউ রাখেনি।

গত শতকে চোর ডাকাত সংঘের একটি প্রকল্প প্রসঙ্গে প্রিন্সিপাল ইবরাহীম খাঁর এক লেখায় পাওয়া যায়- গ্রামের চোরেরা বাড়িতে বাড়িতে গভীর অন্ধকারে কাজ সারত। কিন্তু কিছুদিন পর দেখা গেল ধনবান এক বাড়িতে কিছুক্ষণ পর পর আলো জ্বলে ওঠে। ফলে চোরদের দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনে বেশ অসুবিধার সৃষ্টি হয়। তখন চোরদের সমিতি তত্ত্বতালাশ শুরু করল ওই বাড়িতে কেন ঘন ঘন আলো জ্বলে ওঠে। জানা গেল ওই বাড়িতে একজন বহুমূত্র রোগীকে রাতে ঘন ঘন প্রস্রাব করতে উঠতে হয় এবং সেজন্য আলো জ্বালানো হয়। চোরদের চিন্তা চৌবাচ্চা (থিংক ট্যাংক) পর্যালোচনা করে সুপারিশ করল ওই ব্যক্তির ডায়াবেটিসের চিকিৎসা না হলে রাতে বারবার বাতি জ্বালানো কমবে না। তখন চোরদের নেতা নির্দেশ দিলেন ওই রোগীকে ডায়াবেটিক সমিতির হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করতে। ডায়াবেটিস চিকিৎসাকে জনসচেতনতায় আনতে ইবরাহীম খাঁ এ রস রচনা লিখেছিলেন। এই শতকে এসে এখন দেখা যায় গোটা সমাজ দুর্নীতির ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। যারা যত দুর্নীতি দমনের বিচার-আচারের উদ্যোগ নেবে চোর ডাকাত সংঘের কাছে তা বাড়া ভাতে ছাই দেওয়ার শামিল হবে। দুর্নীর্তিকে ওয়াকওভার দেওয়ার উপায় হিসেবে চৌকিদার-দফাদারকে কীভাবে নিষ্ক্রিয় করা যায়, কীভাবে তাদের ক্ষমতাহীন করা যায় সে চেষ্টা চলাটাও অস্বাভাবিক নয়। এটাও অস্বাভাবিক নয় যে চোর ডাকাতরা ভারী উৎকোচ দিয়ে চৌকিদার-দফাদারদের নিজেদের দলে ভেড়ানোর পথ-পন্থা অবলম্বনে কসুর করবে না। তা না হলে হাজার হাজার কোটি টাকা মেরে দেওয়া দাগি আসামি সীমান্ত পার হওয়ার পাঁচ মিনিট বিলম্বে তার ‘দেশত্যাগের নিষেধাজ্ঞা’ সীমান্ত প্রহরীর কাছে পৌঁছানো হতো না। নইকাটির সিঁধেল চোর নুকে মাজন যখন পাড়াপ্রতিবেশীর ভয়ানক চোট ও চাপের মধ্যে পড়তে যাচ্ছিল তখন তাকে তল্পিতল্পাসহ পালিয়ে যেতে রমেন দফাদার গংরা কী সুন্দর প্রক্রিয়ায় না সাহায্য করল। পাড়াপ্রতিবেশীরা হতভম্ব! ভারতে ব্রিটিশ সরকার যখন দেখল এদেশীয় চোরবাটপারদের দমন দেশীয় চৌকিদার-দফাদারদের দ্বারা সহজ না, এরা এমন এক সম্প্রদায় বিদ্যমান আইনকানুনে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার উপায়ও সহজ না। অতত্রব তারা শেষমেশ এ মহাজন উপদেশ বাক্য বিতরণ করে প্রশান্তি পেতে চাইল যে- ‘চোর তো চুরি করবেই কিন্তু গৃহস্থকে সাবধান থাকতে হবে।’ চোরকে চুরি করার অধিকার দিয়ে তাদের দমনের পথ-পন্থা না বাতলিয়ে গৃহস্থকে সজাগ থাকতে বলেই তারা খালাস। ভাবখানা এই ওরা মরুক। ব্রিটিশের হেঁয়ালিপূর্ণ এই বাণী শুনে ভারতবাসী হালে বাংলাদেশিদের বলার কিছু ছিল না বা নেই জাতীয় পরিস্থিতি সৃষ্টির প্রয়াস চলছে, চলবেই। ‘বিচারপতি তোমার বিচার করবে যারা আজ জেগেছে সেই জনতা’, সেই জনতার মধ্যে কোন্দল সৃষ্টি করে প্রকৃত প্রস্তাবে চৌকিদার-দফাদারদের সুনাম-বদনাম সর্বজনীন করার সুযোগ তৈরি হয়েই চলছে। যার জন্য একদিকে বলা হচ্ছে বন্ধুর আঁতে ঘা লাগে এমন কিছু করা যাবে না, যা শোভনীয় নয়, নয় সমমর্যাদার সদাচারপন্থি; কিন্তু সেই বন্ধু যখন বিরূপ আচরণ করেই চলে তখন তার কাছে ন্যায়-অন্যায়ের প্রশ্রয় লাভও ঘটে। এমতাবস্থায় চৌকিদার-দফাদারদের করার কিছু থাকে না। সামান্য বেতন হলে অঢেল আনুকূল্যপ্রত্যাশী চৌকিদার-দফাদাররা কী আর করবে। বাড়ির আঙিনা দিয়ে বধূ পরের ঘরে গেলেও চৌকিদার-দফাদার তো দূরের কথা, গাঁওগেরামের যে বা যারা কথা বলবে তাদেরও যে হাত করা আছে।

সাম্প্রতিক একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে রাজধানীর পাশের শহরের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে ‘খুবই খারাপ’ শব্দ দুটি ব্যবহার করা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে- (জিপিএ ফাইভ পাওয়া) এ শহরে চুরি, ছিনতাই ও ডাকাতি বেড়েছে। দিনের বেলায় এসব ঘটনা ঘটলেও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা নীরব ভূমিকা পালন করছেন। তাঁরা মাদক কারবারি ও ছিনতাইকারীদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের মাসোহারা আদায় করেন। জীবনানন্দ দাশের ‘হায় চিল’ কবিতার প্যারোডি করে বলা যায়- ‘হায় জীবন! জটিল থেকে জটিলেশ্বরের সুর সাধা শেষ হবে কবে।’ রাত পোহাবার আর কত দেরি, পাঞ্জেরী? বেচারা চৌকিদার-দফাদারদের দোষ বা প্রশংসা করে লাভ কী? তাদের যারা পেটে বিদ্যার জ্ঞান ঢোকাবে, ন্যায়-অন্যায় জ্ঞানের বটিকা সেবন করাত সেই পণ্ডিত মশাইয়েরই তো মগজ ধোলাই করা। তাদের সবতে ডায়াবেটিক সমিতির দরগায় শিরনি খাওয়ানো দরকার। যে খাওয়াবে সে-ও তো নীতিনৈতিকতার দারুণ অপুষ্টিতে ভুগছে। চৌকিদার-দফাদাররা গৃহস্থকে সজাগ করার কাজে সহায়তা করায় মন না দিয়ে চোর ডাকাতদের সহযোগী সাজাকে বুদ্ধিমানের কাজ মনে করছে। কেননা চোর ডাকাতরাই নিরীহ গেরস্থের চেয়ে শক্তিশালী, সম্পদশালী। এর থেকে চৌকিদার-দফাদারদের এনাম দিতে তাদের অসুবিধার চেয়ে সুবিধা প্রাপ্তির সুযোগ বেশি। আর নিরীহ নিঃস্ব গৃহীরা না পারছে চৌকিদার-দফাদারদের নিয়ন্ত্রণ করতে না পারছে চোর-ডাকাতদের মোকাবিলা করতে।  

লেখক : সাবেক সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল অর্থনীতি
বেহাল অর্থনীতি
বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা
বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা
অমুসলিমদের উৎসবে মুসলমানদের আচরণ যেমন হবে
অমুসলিমদের উৎসবে মুসলমানদের আচরণ যেমন হবে
গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান
গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান
শারদীয় দুর্গাপূজা
শারদীয় দুর্গাপূজা
নির্বাচন প্রস্তুতি
নির্বাচন প্রস্তুতি
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
যে ছয়টি পুরস্কার বয়ে আনে সালাত
যে ছয়টি পুরস্কার বয়ে আনে সালাত
সংগীতচর্চা ও ধর্মশিক্ষা নিয়ে এত বিতর্ক কেন
সংগীতচর্চা ও ধর্মশিক্ষা নিয়ে এত বিতর্ক কেন
ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি
ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি
ঢাবি অ্যালামনাই : প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের সেতুবন্ধ
ঢাবি অ্যালামনাই : প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের সেতুবন্ধ
ঋণের দায়ে আত্মহত্যা
ঋণের দায়ে আত্মহত্যা
সর্বশেষ খবর
মেহেরপুরে বিএনপির উদ্যোগে দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প
মেহেরপুরে বিএনপির উদ্যোগে দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বায়োটেকনোলজি নির্ভর ভবিষ্যতের পথে বাংলাদেশ : শিক্ষা উপদেষ্টা
বায়োটেকনোলজি নির্ভর ভবিষ্যতের পথে বাংলাদেশ : শিক্ষা উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জে সাংবাদিক আতাউস সামাদের ১৩তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
কিশোরগঞ্জে সাংবাদিক আতাউস সামাদের ১৩তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপূজায় সারাদেশে র‍্যাবের ২৮১ টহলদল মোতায়েন
দুর্গাপূজায় সারাদেশে র‍্যাবের ২৮১ টহলদল মোতায়েন

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষে বাবা-ছেলেসহ নিহত ৩
বগুড়ায় ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষে বাবা-ছেলেসহ নিহত ৩

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ই-লার্নিং এন্ড আর্নিং প্রকল্পের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
নোয়াখালীতে ই-লার্নিং এন্ড আর্নিং প্রকল্পের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তীব্র বিক্ষোভের মুখে পূর্ব তিমুরে আজীবন পেনশন বাতিল
তীব্র বিক্ষোভের মুখে পূর্ব তিমুরে আজীবন পেনশন বাতিল

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে জেগে উঠল ভারতের একমাত্র সক্রিয় আগ্নেয়গিরি
যেভাবে জেগে উঠল ভারতের একমাত্র সক্রিয় আগ্নেয়গিরি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে ৫ দফা দাবিতে জামায়াতের বিক্ষোভ
রাজবাড়ীতে ৫ দফা দাবিতে জামায়াতের বিক্ষোভ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে ভৈরব নদে নিখোঁজের ১৮ ঘণ্টা পর শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার
মেহেরপুরে ভৈরব নদে নিখোঁজের ১৮ ঘণ্টা পর শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বাড়তি শুল্ক আরোপে কাজ হচ্ছে, ভারত চাপ দিচ্ছে রাশিয়াকে’
‘বাড়তি শুল্ক আরোপে কাজ হচ্ছে, ভারত চাপ দিচ্ছে রাশিয়াকে’

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কোরিয়া ও মিয়ানমারের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বড় নিষেধাজ্ঞা
উত্তর কোরিয়া ও মিয়ানমারের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বড় নিষেধাজ্ঞা

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে যুক্ত কর্মকর্তারা ভবিষ্যতে দায়িত্ব পাবেন না: ইসি আনোয়ার
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে যুক্ত কর্মকর্তারা ভবিষ্যতে দায়িত্ব পাবেন না: ইসি আনোয়ার

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে ১৩ জঙ্গি নিহত
পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে ১৩ জঙ্গি নিহত

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মানিকে ১.২ বিলিয়ন ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিল যুক্তরাষ্ট্র
জার্মানিকে ১.২ বিলিয়ন ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বিমান হামলার জবাবে ইয়েমেনের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলি বিমান হামলার জবাবে ইয়েমেনের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়ায় বাবা-ছেলের রহস্যজনক মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় বাবা-ছেলের রহস্যজনক মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপূজায় টানা ৯ দিন বাংলাবান্ধায় আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
দুর্গাপূজায় টানা ৯ দিন বাংলাবান্ধায় আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেহেরপুরে ভারতীয় ওয়ান শুটারগান ও দুই রাউন্ড গুলিসহ যুবক আটক
মেহেরপুরে ভারতীয় ওয়ান শুটারগান ও দুই রাউন্ড গুলিসহ যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে আঘাত হানতে সক্ষম উত্তর কোরিয়ার দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ‘চূড়ান্ত পর্যায়ে’
যুক্তরাষ্ট্রে আঘাত হানতে সক্ষম উত্তর কোরিয়ার দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ‘চূড়ান্ত পর্যায়ে’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন টনি ট্রাকে গড়ে তিন হাজার টাকা চাঁদা আদায়
তিন টনি ট্রাকে গড়ে তিন হাজার টাকা চাঁদা আদায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে ইজিবাইক চালককে ফোনে ডেকে নিয়ে গলাকেটে হত্যা
নড়াইলে ইজিবাইক চালককে ফোনে ডেকে নিয়ে গলাকেটে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে প্যাডেল টেনিসের রোমাঞ্চ
বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে প্যাডেল টেনিসের রোমাঞ্চ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম সংস্কার ব্যাপক বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : প্রধান উপদেষ্টা
শ্রম সংস্কার ব্যাপক বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ার নৌযান প্রবেশে সতর্কীকরণ গুলি দক্ষিণ কোরিয়ার
উত্তর কোরিয়ার নৌযান প্রবেশে সতর্কীকরণ গুলি দক্ষিণ কোরিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে নারীকে গলা কেটে হত্যা, ঘাতক আটক
লক্ষ্মীপুরে নারীকে গলা কেটে হত্যা, ঘাতক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাতে জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
রাতে জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশি পণ্যে ‘বাজার সয়লাব’ থাকায় আরও কিছু পণ্যে শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
বিদেশি পণ্যে ‘বাজার সয়লাব’ থাকায় আরও কিছু পণ্যে শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরের শিবচরে ক্লুলেস হত্যার ঘটনায় আসামিকে গ্রেফতার
মাদারীপুরের শিবচরে ক্লুলেস হত্যার ঘটনায় আসামিকে গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার
দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল
বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প
গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত
দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা
কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়
এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা
ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র
২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস
মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া
নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দিনের ছুটিতে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রাথমিক ৯ দিনের
১২ দিনের ছুটিতে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রাথমিক ৯ দিনের

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতের পর শাটডাউন স্থগিত করলো বিএনপিপন্থী শিক্ষকরা
জামায়াতের পর শাটডাউন স্থগিত করলো বিএনপিপন্থী শিক্ষকরা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ
হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ

১৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সেলিম আল দীনের জিনিসপত্র ফেরত দিতে নাসির উদ্দীন ইউসুফসহ ৪ জনকে নোটিশ
সেলিম আল দীনের জিনিসপত্র ফেরত দিতে নাসির উদ্দীন ইউসুফসহ ৪ জনকে নোটিশ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি মস্কোর
রাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি মস্কোর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্নাইপারের গুলিতে ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় স্নাইপারের গুলিতে ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প
ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা ইস্যুতে ২১-দফা নতুন পরিকল্পনা ট্রাম্পের
গাজা ইস্যুতে ২১-দফা নতুন পরিকল্পনা ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিবন্ধন পেল লেবার পার্টি
নিবন্ধন পেল লেবার পার্টি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানকে হারিয়ে সাফের ফাইনালে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে হারিয়ে সাফের ফাইনালে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন ৬ কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল চীন
মার্কিন ৬ কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আমি যতদিন আছি, কোনো অবস্থাতেই সারের দাম বাড়বে না'
'আমি যতদিন আছি, কোনো অবস্থাতেই সারের দাম বাড়বে না'

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবসরে গেলেন তিন সচিব
অবসরে গেলেন তিন সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার
লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার

নগর জীবন

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক

নগর জীবন

রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত
রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি
আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত
পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র
আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আসে এক রুটে যায় তিন রুটে
আসে এক রুটে যায় তিন রুটে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল
হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন
নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী
হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী

খবর

৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে
৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে

দেশগ্রাম

শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার
শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার

খবর

কিংসের ফিটনেস পার্টনার গোল্ডস জিম
কিংসের ফিটনেস পার্টনার গোল্ডস জিম

মাঠে ময়দানে

জমজমাট শপিং বসুন্ধরা সিটিতে
জমজমাট শপিং বসুন্ধরা সিটিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের ৩৩ হাজার মণ্ডপে প্রস্তুতি দুর্গাপূজার
দেশের ৩৩ হাজার মণ্ডপে প্রস্তুতি দুর্গাপূজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আখতারের মামলা জাতিসংঘের সামনে আজ পাল্টাপাল্টি
আখতারের মামলা জাতিসংঘের সামনে আজ পাল্টাপাল্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান
গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান

সম্পাদকীয়

বিসিবি নির্বাচন নিয়ে হচ্ছেটা কী
বিসিবি নির্বাচন নিয়ে হচ্ছেটা কী

মাঠে ময়দানে

লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪
লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা
মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

যারা কম জনপ্রিয় তাদের জন্য পিআর লাভজনক
যারা কম জনপ্রিয় তাদের জন্য পিআর লাভজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

ধনী ইঁদুরের কাণ্ড
ধনী ইঁদুরের কাণ্ড

ডাংগুলি

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার
ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা