শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান

সম্প্রতি যুক্তরাজ্যসহ ছয়টি দেশ ফিলিস্তিন রাষ্ট্র স্বীকার করে নিয়েছে। কানাডাও স্বীকৃতি দিয়েছে। কানাডা ও ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোর এই রিকগনিশনের পরও ইসরায়েলকে খুব সহজে সোজা পথে আনা যাবে কি না, তাতে সন্দেহ রয়েছে। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে গৃহীত সাম্প্রতিক প্রস্তাব, প্রভাবশালী দেশগুলোর স্বীকৃতি ও যুদ্ধ বন্ধের আহ্বানে তেলআবিব বিচলিত নয়, যদিও নেতানিয়াহু হতাশা ব্যক্ত করেছেন। এই হতাশা হিংসাত্মক। কার্যত ইসরায়েল গাজায় গণহত্যা অব্যাহত রেখেছে। পক্ষান্তরে হামাস বিজয়-উল্লাস করছে, যেন বা এই স্বীকৃতি তাদেরই অর্জন। আসলে ১২ সেপ্টেম্বর গৃহীত জাতিসংঘের প্রস্তাবে মাহমুদ আব্বাসের সরকারকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে এবং হামাসের প্রতি অস্ত্র সংবরণ ও ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষের কাছে সমর্পণের আহ্বান জানানো হয়েছে। ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষের স্বীকৃত প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস নিজেও হামাসের প্রতি অনুরূপ আহ্বান জানিয়েছেন। সেই আহ্বানে গাজার এই সশস্ত্র দলটি কর্ণপাত করছে না। তারা এমন একটা ধারণা তৈরি করতে চাইছে, যাতে গাজায় নিপীড়িত জনগোষ্ঠী মনে করে যে হামাস এই স্বীকৃতি এনে দিয়েছে। এরূপ ধারণা তৈরি করা গেলে পশ্চিমতীরে আপন দেশে পরবাসী এবং নিজেদের ঘরবাড়ি থেকে বিতাড়িত মানুষেরও অনেকে বিভ্রান্ত হতে পারে। এটা হচ্ছে ক্যামোফ্লাজ। প্রতিপক্ষের চোখে ধুলো দেওয়ার কৌশল।

হামাসের প্রতিপক্ষ কে? ইসরায়েল নাকি ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষ? নাকি এই দলটি যুক্তরাষ্ট্রের পরিকল্পনা বাস্তবায়নের পথ তৈরি করতে চায়? ফিলিস্তিন প্রশ্নে ওয়াশিংটনেরই বা কী প্ল্যান? অতীতে যখন সোভিয়েত ইউনিয়ন ছিল; দ্বি-মেরু বিশ্বে ওয়াশিংটন মধ্যপ্রাচ্যে প্রভাববলয় বিস্তারের যে ধরনের কৌশল করেছে, নতুন পরিস্থিতিতে তারা আরও বেশি খোলামেলা হতে শুরু করেছে। এক মেরু বিশ্বের গাজায় ট্রাম্প কী করতে চানমোড়ল এই দেশটির এখনকার পরিকল্পনা ভূমধ্যসাগর তীরের ৩৬৫ বর্গকিলোমিটারের সংকীর্ণ এলাকাটিকে বিচ্ছিন্ন করে অবকাশ কেন্দ্র তৈরি করা, যার কর্তৃত্ব থাকবে যুক্তরাষ্ট্রের হাতে। এই পরিকল্পনার নাম গ্রেট ট্রাস্ট। গত ফেব্রুয়ারিতে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প নেতানিয়াহুর সঙ্গে যৌথ সংবাদ সম্মেলনে এই পরিকল্পনা প্রকাশ করেন। তিনি বলেছিলেন, গাজা অঞ্চলটি হতে পারে মধ্যপ্রাচ্যের রিভিয়েরা। ইতালিয়ান রিভিয়েরা শব্দটির অর্থ অবকাশ কেন্দ্র। কালক্রমে ইংরেজি ও ফ্রেঞ্চ ভাষায়ও শব্দটির প্রচলন হয়ে গেছে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ব্যাখ্যা করে বলেন, সমুদ্রপাড়ের এই এলাকায় গড়ে উঠতে পারে বিপুল সম্ভাবনাময় পর্যটন স্পট। এজন্য এখানকার জনবসতি সরিয়ে দিতে হবে। কীভাবে সরানো হবে। সে পরিকল্পনাও ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রকাশ করেন। জনবসতি সরিয়ে পড়শি দেশসমূহে ভাগাভাগি করে দেওয়া যাবে। এই অঞ্চলের মালিকানা পেলে যুক্তরাষ্ট্র এখানে নির্মাণকাজ করবে। ধ্বংসস্তূপ ও অবিস্ফোরিত বোমা অপসারণ করে নির্মাণ করা হবে, হয়তো হোটেল-মোটেল, সুন্দর রাস্তাঘাট, শপিং মল ইত্যাদি। মোট কথা পর্যটক আকর্ষণের জন্য যা যা করা দরকার- সবই করা হবে। এ ধরনের একটি পরিকল্পনা প্রকাশের পর যাতে প্রতিবাদের ঝড় না ওঠে, তার জন্য তিনি নিজেই এটাকে হালকা করে দেন এই বলে, না! না! এটা একটা প্রস্তাবমাত্র! সিরিয়াস কিছু না। মনে হয় তিনি হাসতে হাসতেই কথা কটি বলেছিলেন।

ডোনাল্ড ট্রাম্পের এই পরিকল্পনা কতটা হালকা বা ভারী তা চট করে বলে দেওয়া কঠিন। তবে দুনিয়ার মোড়ল আমেরিকার প্রেসিডেন্টের হাস্যরসাত্মক কথাও হালকাভাবে নেওয়া উচিত নয়। ভূরাজনৈতিক বাতাসে কথাটি তিনি জাস্ট ছেড়ে দিলেন, সময়মতো থিতু হবে; হয়তো সেই আশায়। গ্রেট ট্রাস্ট তত্ত্বটি যে যথেষ্ট ওজনদার তার প্রমাণ পাওয়া যায় নিউইয়র্কে ফিলিস্তিন প্রশ্নে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশন বর্জন ও ভোটাভুটি থেকে যুক্তরাষ্ট্রের দূরে থাকার মধ্য দিয়ে। স্বাধীন ফিলিস্তিনের পক্ষে জাতিসংঘের সদস্যভুক্ত প্রায় সব দেশ ম্যান্ডেট দিলেও ইসরায়েল ও আমেরিকা এটা মেনে নেয়নি। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তাঁর প্রতিক্রিয়ায় বলেন, স্বাধীন ফিলিস্তিনের প্রস্তাবের মধ্য দিয়ে হামাসকে পুরস্কৃত করা হলো। অথচ ফিলিস্তিন রাষ্ট্রসংক্রান্ত বিষয়ে হামাস প্রাসঙ্গিক নয়। মধ্যপ্রাচ্য শান্তি আলোচনায় হামাস কোনো পক্ষ নয়, এটি মূল ভূখণ্ড থেকে শত কিলোমিটার দূরের একটি বিচ্ছিন্ন গাজা স্ট্রিপে সক্রিয় সশস্ত্র উপদল মাত্র, যারা সেই সংকীর্ণ এলাকায় আধিপত্য বিস্তার করেছে। কিন্তু ইসরায়েল এবং যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট যুদ্ধ ও শত্রুতার ছলে হামাসকে স্বীকৃত ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হিসাবে দেখাবার চেষ্টা করছে।

গাজায় আজ যে ভয়াবহ গণহত্যা চলেছে, যে মানবিক সংকট দেখা দিয়েছে, তা কোনো স্থানীয় আঞ্চলিক সমস্যা নয়। এই সমস্যা ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের তো বটেই গোটা মধ্যপ্রাচ্যের। ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের জন্য হামাস নিজেই তো একটা বড় সমস্যা! ইসরায়েল হচ্ছে বিষফোড়া আর হামাস হচ্ছে নকল গোপাল ঘি! কমিউনিস্ট তত্ত্বে রেড ফ্ল্যাগ অপোজ টু রেডফ্ল্যাগ বলে একটা কথা আছে। লাল পতাকা কমিউনিস্ট বিপ্লবের প্রতীক। কমিউনিস্টদের অগ্রযাত্রা রুখতে বিরুদ্ধবাদী গোষ্ঠীও লাল নিশান উড়িয়ে মিত্রের ভূমিকায় নেমে এমন সব কাজ করতে পারে, যাতে শত্রুর পক্ষে আঘাত হানা সহজ হয়। রণাঙ্গনে এরা ফিফথ কলাম হিসেবেও পরিচিত। ১৯৩৬ থেকে ১৯৩৯ সাল পর্যন্ত চলা স্পেনের গৃহযুদ্ধের সময় এই শব্দবন্ধের বহুল ব্যবহার হতে দেখা যায়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়েও ইউরোপের বিভিন্ন রণাঙ্গনে এদের তৎপরতা লক্ষ করা গেছে। এরা দেশের ভিতরে থেকে এমন সব দল বা উপদল গড়ে তুলেছিল যাদের কাজ ছিল মিত্রশক্তির বেশে গোলযোগ লাগিয়ে জাতীয় ঐক্য বিনষ্ট করে শত্রুর স্বার্থ রক্ষা করা। বাংলায় এদের বলা হয় পঞ্চম বাহিনী।

ফিলিস্তিনের বিচারে হামাসকে সরাসরি পঞ্চম বাহিনী বলা হয়তো যাবে না। তবে বাস্তবতা হচ্ছে এই সশস্ত্র গ্রুপটির কার্যকলাপ ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের জাতীয় ঐক্যের পথে বড় বাধা। এরা গাজায় উপর্যুপরি ইসরায়েলি হামলা ও দখলদারির পারিপার্শ্বিক যুক্তির জায়গা তৈরি করে চলেছে। ২০২৩ সালের অক্টোবরে ইসরায়েলে হামাসের অতর্কিত রকেট হামলার কোনো প্রয়োজন ছিল না। তখন পরিস্থিতি অনেক শান্ত হয়ে এসেছিল। সেই হামলার মাধ্যমে আসলে জায়নিস্ট প্রতিহিংসাপরায়ণতাকে উসকে দেওয়া হয়েছিল, যাকে বলে আগুনে ঘৃতাহুতি। আগুনে ঘি ঢেলে দেওয়া যাতে ভালো করে জ্বলতে পারে। যখন উল্টো ইসরায়েলি আক্রমণ শুরু হলো তখন হামাস চুপ। কোথায় গেল তার অস্ত্রের মজুত! কোথায় গেল তার দুঃসাহসী যোদ্ধারা, কোথায় হামাসের প্রতিরোধ! যারা রকেট নিক্ষেপ করে ইসরায়েলের আয়রনডোম গুঁড়িয়ে দিয়ে ইসরায়েলকে নাস্তানাবুদ করে দিতে পারল। তারা নাগরিকদের রক্ষা করতে গাজায় কোনো প্রতিরোধযুদ্ধ গড়ে তুলতে পারল না কেন? হামাসের পক্ষে অজুহাত অনেক দেওয়া যাবে। কিন্তু ধোপে টিকবে না। গত জুনে ১২ দিনের ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধের সময়ও হামাস কেবল লিপ সার্ভিসই দিয়ে গেছে। হুতি বিদ্রোহীরা ইরানের সমর্থনে ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে। কিন্তু হামাস সে পথে যায়নি। যদি হামাসও ইরানের পাশাপাশি ইসরায়েলে আক্রমণ চালাত তাহলে ইসরায়েলের পক্ষে ১২ দিনও টিকে থাকা সম্ভব হতো না। গাজা প্রশ্নেও ইসরায়েলকে নমনীয় হতে হতো। এই পটভূমিতে হামাসের উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক। ফিলিস্তিনে মাহমুদ আব্বাসের বৈধ কর্তৃপক্ষকে হামাসের মেনে না নেওয়ার উদ্দেশ্য একটি সংকীর্ণ ও বিপর্যস্ত এলাকায় কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করে ফিলিস্তিন পরিস্থিতিকে আরও নাজুক করে তোলা বলেই মনে করেন অনেকে। এতে স্পষ্টতই ওয়াশিংটন ও তেলআবিবের উদ্দেশ্য চরিতার্থ করা সহজ হয়েছে।

প্রসঙ্গত ভূমধ্যসাগর তীরের গাজা অঞ্চল থেকে বর্তমান ফিলিস্তিনের মূল ভূখণ্ড পশ্চিমতীরের দূরত্ব এক শ কিলোমিটারের কাছাকাছি। মাঝখানে পশ্চিম ও দক্ষিণে ইসরায়েল। যাতায়াতের জন্য কোনো নিরাপদ করিডর নেই। ফিলিস্তিনিদের ইসরায়েলের ক্রসিং পাস নিয়ে ইসরায়েলি নিরাপত্তা বাহিনীর প্রহরায় যাতায়াত করতে হয়। এমতাবস্থায় ভৌগোলিকভাবে বিচ্ছিন্ন অঞ্চলটিকে সুরক্ষিত রাখার জন্য যেখানে প্রয়োজন সুদৃঢ় জাতীয় ঐক্য সেখানে তৈরি করা হয়েছে দূরাতিক্রম্য রাজনৈতিক বিচ্ছিন্নতা। তাহলে কি গাজা হামাসের পরোক্ষ সহযোগিতায় আমেরিকার হাতে চলে যাবে? ইসরায়েল কি সেজন্যই গাজায় চালিয়ে যাচ্ছে নরমেধযজ্ঞ?

ডোনাল্ড ট্রাম্প নতুন পরিস্থিতিতে জাতিসংঘের স্বাধীন ফিলিস্তিনের প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে কানাডা ও ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশসমূহের স্বীকৃতির পর যে অবস্থান গ্রহণ করেছে তা যুক্তরাষ্ট্রের অতীত ভূমিকার সঙ্গেও সাংঘর্ষিক। ১৯৯৩ সালে অসলো চুক্তির ভিত্তিতে আরব শার্দূল ইয়াসির আরাফাতের নেতৃত্বে গঠিত হয় ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষ। এটি ছিল ঐতিহাসিক অর্জন। এই অর্জনের পরিপ্রেক্ষিতে পিএলও চেয়ারম্যান ইয়াসির আরাফাত ও ইসরায়েলের সেই সময়ের প্রধানমন্ত্রী আইজাক রবিন নোবেল শান্তি পুরস্কারে ভূষিত হন। কিন্তু ইসরায়েলের লিকুদ পার্টি ও কট্টর জায়নবাদী গোষ্ঠী অসলো চুক্তি মেনে নেয়নি। শেষ পর্যন্ত আইজাক রবিনকে জীবন দিতে হয় আততায়ীর ছুরিকাঘাতে। ১৯৯৩ সালে ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষ গঠিত হয়েছিল; কারণ ১৯৮৮ সালে পিএলওপ্রধান ইয়াসির আরাফাত আলজিয়ার্সে ফিলিস্তিন সম্মেলনে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। তখনই ওআইসির সদস্যভুক্ত বেশির ভাগ দেশ ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয়। তারই ধারাবাহিকতায় ১৯৯৩ সালে গঠিত হয় স্বায়ত্তশাসিত ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষ। তখন বলা হয়েছিল, ধাপে ধাপে স্বাধীন ফিলিস্তিন কার্যকর হবে। ২০০২ সালে জর্জ ওয়াকার বুশ মধ্যপ্রাচ্য শান্তির রোডম্যাপ ঘোষণা করেন। তিনি দ্বিরাষ্ট্র সমাধানের ওপর জোর দেন। প্রসঙ্গত ১৯৩৭ সালে গঠিত পিল কমিশন সর্বপ্রথম দ্বিরাষ্ট্র পরিকল্পনা প্রকাশ করে। ১৯৪৭ ও ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাবে বিরোধপূর্ণ এলাকায় দুই রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব গৃহীত হয়। আমেরিকা পূর্বাপর এই প্রস্তাবের সমর্থক হয়েও এখন বেঁকে বসল। কিন্তু কেন?

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল অর্থনীতি
বেহাল অর্থনীতি
বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা
বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা
অমুসলিমদের উৎসবে মুসলমানদের আচরণ যেমন হবে
অমুসলিমদের উৎসবে মুসলমানদের আচরণ যেমন হবে
চৌকিদার-দফাদার সমাচার
চৌকিদার-দফাদার সমাচার
শারদীয় দুর্গাপূজা
শারদীয় দুর্গাপূজা
নির্বাচন প্রস্তুতি
নির্বাচন প্রস্তুতি
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
যে ছয়টি পুরস্কার বয়ে আনে সালাত
যে ছয়টি পুরস্কার বয়ে আনে সালাত
সংগীতচর্চা ও ধর্মশিক্ষা নিয়ে এত বিতর্ক কেন
সংগীতচর্চা ও ধর্মশিক্ষা নিয়ে এত বিতর্ক কেন
ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি
ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি
ঢাবি অ্যালামনাই : প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের সেতুবন্ধ
ঢাবি অ্যালামনাই : প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের সেতুবন্ধ
ঋণের দায়ে আত্মহত্যা
ঋণের দায়ে আত্মহত্যা
সর্বশেষ খবর
তিন টনি ট্রাকে গড়ে তিন হাজার টাকা চাঁদা আদায়
তিন টনি ট্রাকে গড়ে তিন হাজার টাকা চাঁদা আদায়

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

নড়াইলে ইজিবাইক চালককে ফোনে ডেকে নিয়ে গলাকেটে হত্যা
নড়াইলে ইজিবাইক চালককে ফোনে ডেকে নিয়ে গলাকেটে হত্যা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে প্যাডেল টেনিসের রোমাঞ্চ
বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে প্যাডেল টেনিসের রোমাঞ্চ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম সংস্কার ব্যাপক বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : প্রধান উপদেষ্টা
শ্রম সংস্কার ব্যাপক বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ার নৌযান প্রবেশে সতর্কীকরণ গুলি দক্ষিণ কোরিয়ার
উত্তর কোরিয়ার নৌযান প্রবেশে সতর্কীকরণ গুলি দক্ষিণ কোরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে নারীকে গলা কেটে হত্যা, ঘাতক আটক
লক্ষ্মীপুরে নারীকে গলা কেটে হত্যা, ঘাতক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাতে জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
রাতে জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশি পণ্যে ‘বাজার সয়লাব’ থাকায় আরও কিছু পণ্যে শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
বিদেশি পণ্যে ‘বাজার সয়লাব’ থাকায় আরও কিছু পণ্যে শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরের শিবচরে ক্লুলেস হত্যার ঘটনায় আসামিকে গ্রেফতার
মাদারীপুরের শিবচরে ক্লুলেস হত্যার ঘটনায় আসামিকে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইকুয়েডরে কারাগারে সংঘর্ষে কমপক্ষে ১৭ জন নিহত
ইকুয়েডরে কারাগারে সংঘর্ষে কমপক্ষে ১৭ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই পরমাণু বোমা তৈরির চেষ্টা করবে না : পেজেশকিয়ান
ইরান কখনোই পরমাণু বোমা তৈরির চেষ্টা করবে না : পেজেশকিয়ান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনামগঞ্জে ট্রাক-সিএনজির সংঘর্ষে মা-মেয়েসহ নিহত ৩
সুনামগঞ্জে ট্রাক-সিএনজির সংঘর্ষে মা-মেয়েসহ নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া
বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এভারেস্টজয়ী বাবর আলীসহ আরও এক বাংলাদেশির মানাসলু জয়
এভারেস্টজয়ী বাবর আলীসহ আরও এক বাংলাদেশির মানাসলু জয়

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিছিয়ে পড়েও দুর্দান্ত জয় বার্সেলোনার
পিছিয়ে পড়েও দুর্দান্ত জয় বার্সেলোনার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ দিনের ছুটিতে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রাথমিক ৯ দিনের
১২ দিনের ছুটিতে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রাথমিক ৯ দিনের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক সপ্তাহ অব্যাহত থাকতে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
এক সপ্তাহ অব্যাহত থাকতে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনিরা তাদের মাটি ছেড়ে কোথাও যাবে না: জাতিসংঘে মাহমুদ আব্বাস
ফিলিস্তিনিরা তাদের মাটি ছেড়ে কোথাও যাবে না: জাতিসংঘে মাহমুদ আব্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা র‍্যালি ও আলোচনা সভা
যশোরে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা র‍্যালি ও আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অবসরে গেলেন তিন সচিব
অবসরে গেলেন তিন সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুবিন গার্গের মৃত্যুতে ড্রামারকে জিজ্ঞাসাবাদের পর গ্রেফতার
জুবিন গার্গের মৃত্যুতে ড্রামারকে জিজ্ঞাসাবাদের পর গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প
ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা জানান
নির্বাচনের আগে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা জানান

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সিলেটে শনিবার যে সব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শনিবার যে সব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বায়ুদূষণের শীর্ষে লাহোর, ঢাকা আজ দ্বিতীয়
বায়ুদূষণের শীর্ষে লাহোর, ঢাকা আজ দ্বিতীয়

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টি-টোয়েন্টিতে তাসকিনের উইকেটের সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে তাসকিনের উইকেটের সেঞ্চুরি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অমুসলিমদের উৎসবে মুসলমানদের আচরণ যেমন হবে
অমুসলিমদের উৎসবে মুসলমানদের আচরণ যেমন হবে

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার
দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল
বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প
গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত
দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা
কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়
এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা
ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র
২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস
মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা
তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া
নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের পর শাটডাউন স্থগিত করলো বিএনপিপন্থী শিক্ষকরা
জামায়াতের পর শাটডাউন স্থগিত করলো বিএনপিপন্থী শিক্ষকরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ
হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ

১৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সেলিম আল দীনের জিনিসপত্র ফেরত দিতে নাসির উদ্দীন ইউসুফসহ ৪ জনকে নোটিশ
সেলিম আল দীনের জিনিসপত্র ফেরত দিতে নাসির উদ্দীন ইউসুফসহ ৪ জনকে নোটিশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় স্নাইপারের গুলিতে ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় স্নাইপারের গুলিতে ইসরায়েলি সেনা নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা ইস্যুতে ২১-দফা নতুন পরিকল্পনা ট্রাম্পের
গাজা ইস্যুতে ২১-দফা নতুন পরিকল্পনা ট্রাম্পের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি মস্কোর
রাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি মস্কোর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে হারিয়ে সাফের ফাইনালে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে হারিয়ে সাফের ফাইনালে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প
ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিবন্ধন পেল লেবার পার্টি
নিবন্ধন পেল লেবার পার্টি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আমি যতদিন আছি, কোনো অবস্থাতেই সারের দাম বাড়বে না'
'আমি যতদিন আছি, কোনো অবস্থাতেই সারের দাম বাড়বে না'

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন
টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার
লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার

নগর জীবন

রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত
রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক

নগর জীবন

নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি
আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত
পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র
আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আসে এক রুটে যায় তিন রুটে
আসে এক রুটে যায় তিন রুটে

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন
নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী
হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী

খবর

৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে
৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে

দেশগ্রাম

শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার
শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার

খবর

জমজমাট শপিং বসুন্ধরা সিটিতে
জমজমাট শপিং বসুন্ধরা সিটিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংসের ফিটনেস পার্টনার গোল্ডস জিম
কিংসের ফিটনেস পার্টনার গোল্ডস জিম

মাঠে ময়দানে

আখতারের মামলা জাতিসংঘের সামনে আজ পাল্টাপাল্টি
আখতারের মামলা জাতিসংঘের সামনে আজ পাল্টাপাল্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের ৩৩ হাজার মণ্ডপে প্রস্তুতি দুর্গাপূজার
দেশের ৩৩ হাজার মণ্ডপে প্রস্তুতি দুর্গাপূজার

পেছনের পৃষ্ঠা

হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল
হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান
গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান

সম্পাদকীয়

লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪
লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

বিসিবি নির্বাচন নিয়ে হচ্ছেটা কী
বিসিবি নির্বাচন নিয়ে হচ্ছেটা কী

মাঠে ময়দানে

মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা
মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

ধনী ইঁদুরের কাণ্ড
ধনী ইঁদুরের কাণ্ড

ডাংগুলি

যারা কম জনপ্রিয় তাদের জন্য পিআর লাভজনক
যারা কম জনপ্রিয় তাদের জন্য পিআর লাভজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার
ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পরীবন্ধু দাদি
পরীবন্ধু দাদি

ডাংগুলি