শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ৩০ আগস্ট, ২০২৫

পুরুষতান্ত্রিকতায় দুর্বিষহ নারীজীবন

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
পুরুষতান্ত্রিকতায় দুর্বিষহ নারীজীবন

আমাদের পারিবারিক, সামাজিক, রাষ্ট্রীয়, প্রাকৃতিক, যত রকমের বিপদ-আপদ ঝড়ঝঞ্ঝাই দেখা দিক না কেন, প্রথম ধাক্কাটাই ঠিক ঠিক পড়ে গিয়ে মেয়েদের ওপরে।  সেই যে হাওড়ে বিপন্ন হয় প্রায় দুই কোটি মানুষ, অবর্ণনীয় কষ্ট সবারই হয়, কিন্তু সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগ যে পোহাতে হয় মেয়েদেরই, এতে কোনো সন্দেহ নেই। এনজিও ঋণ মহাজনী ঋণের চেয়ে কম দুর্বিষহ নয়। সেটা তো জানাই আছে আমাদের। কিন্তু ঘরের মানুষটি যে তার চেয়েও নির্মম হতে পারে সে-ও সত্য। জেনেছিল তা বগুড়ার সেই গৃহবধূটিও, স্বামী যাকে ঘরের ভিতরে জ্যান্ত পুঁতে ফেলার আয়োজন করেছিল। উদ্ধার করে এনজিওর লোক।

তারা ত্রাণকার্যে আসেনি, এসেছিল ঋণের কিস্তি উশুলের জন্য। মেয়েটি ঋণ করেছে এনজিও থেকে, সেই টাকা বিনিয়োগ করে আয়-উপার্জনের কিছু করত নিশ্চয়ই। কিন্তু স্বামী সন্তুষ্ট ছিল না, স্বামী চাপ দিত বাপের বাড়ি থেকে টাকা আনার। এনেছেও। বার কয়েক এনেছে। শেষে আর পারবে না বলায় স্বামী তাকে প্রহার করেছে, অজ্ঞান করে ফেলেছে এবং নিশ্চিহ্ন করে ফেলে দেবার জন্য ঘরের ভিতরে মাটিতে জ্যান্ত কবর দেওয়ার ব্যবস্থা সুসম্পন্ন করেছিল। সুদের টাকা আদায়ওয়ালারা সময়মতো উদিত না হলে ঘরের ভিতরই কবর হতো। অন্ধকারে। মৃতেরা কবর দাবি করে, কিন্তু জীবিতদেরও অনেকেই কবরেই থাকে, বিশেষ করে মেয়েরা।

অর্থের দাপট দেখেছেন, সেই দাপটের সঙ্গে পুরুষতান্ত্রিকতা যুক্ত হয়ে মেয়েদের জীবন কীভাবে দুর্বিষহ করে তুলেছে সেটা লক্ষ করেছেন? ক্ষমতাবানদের হাতে তারা কেমনভাবে সামগ্রী হিসেবে ব্যবহৃত, তা দেখে তার হৃদয়-পীড়ার কোনো সীমা ছিল না। সময় বদলেছে। আমাদের সমাজে মেয়েরা অনেক দূর এগিয়েছে। কিন্তু এখনো তারা পুরুষের সমান অধিকার ও সুযোগ পায়নি। মূল ক্ষমতা পুরুষের হাতেই। সম্পত্তি অর্থবিত্ত সবই পুরুষের পক্ষে, সামাজিক সংস্কারও পুরুষকেই সমর্থন করে। মেয়েরা বিদ্যালয়ে প্রথম হলেও হতে পারে, এখন হচ্ছে, কিন্তু তার বাইরে সর্বত্রই তারা দ্বিতীয়।

আমাদের পারিবারিক, সামাজিক, রাষ্ট্রীয়, প্রাকৃতিক, যত রকমের বিপদ-আপদতবে আগের দিনের তুলনায় মেয়েরা এখন নিজেদের অধিকার সম্পর্কে অধিক সচেতন। এখন তারা করুণাপ্রার্থী নয়, ক্ষমতাপ্রার্থী। সমাজে কিছু কিছু পরিবর্তন ঘটেছে এটা নিশ্চয়ই বলা যাবে, কিন্তু সেসব অগ্রগতির পেছনেও মূল শক্তিটা পুরুষের। সেখানে করুণা ছিল না, ছিল অর্থনৈতিক বিন্যাসে পরিবর্তন। ওই পরিবর্তনই নারীকে পেশা, শিক্ষা ও উপার্জনের কোনো কোনো ক্ষেত্রে প্রবেশের সুযোগ করে দিয়েছে। ওইটুকুই, তার বেশি কিছু নয়।

ক্ষমতা পুরুষের হাতেই। পুরুষ তার ব্যক্তিগত সম্পত্তির সুযোগ নেয়, সেই সুযোগে নারীর ওপর কর্তৃত্ব করে। সন্তান ধারণের যে ক্ষমতা নারীর জন্য অসুবিধার কারণ হয় কিংবা হওয়ার আশঙ্কা থাকে, সেই অসুবিধার সুযোগও পুরুষ গ্রহণ করে এবং গ্রহণ করে নারীকে ভোগ্যসামগ্রীতে পরিণত করার ব্যাপারে উৎসাহী হয়ে ওঠে। মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি হানাদাররা মেয়েদের ওপর যে লাঞ্ছনা ঘটিয়েছিল, সেটি ছিল ওই গণহত্যার নিকৃষ্টতম অধ্যায়। আজ স্বাধীন বাংলাদেশেও নারী নির্যাতনের কোনো অবধি নেই। ধর্ষণ এখন নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপারে পরিণত হয়েছে। আর ধর্ষণ যে কেবল বেআইনিভাবে হচ্ছে তা নয়, আইনিভাবেও হয়ে থাকে। ঘটে থাকে তা স্বামী-স্ত্রীর বৈবাহিক সম্পর্কের ভিতরে থেকেও। প্রতি বছর অসংখ্য নারী-শিশু বিদেশে পাচার হচ্ছে। পাচার করছে পুরুষরাই। টাকার লোভে।

মেয়েদের কাজের যথার্থ মূল্যায়ন যে প্রায় অসম্ভব, সেটাও ওই পুরুষতান্ত্রিকতার কারণেই। এমনকি মেয়েরাও মেনে নেয় পুরুষের মূল্যায়ন। একাত্তরের যুদ্ধে আমাদের বিজয়ের পেছনে মেয়েদের যে অবদান, সেটা যথাযথভাবে মূল্যায়িত হয়নি। হয়তো হবেও না। মাঝখানে আবার বীরাঙ্গনা নাম দিয়ে কাউকে কাউকে বিড়ম্বিত করা হয়েছে। মেয়েরা প্রাণ হারিয়েছে তো বটেই, সম্ভ্রমও হারিয়েছে, আত্মহত্যাও করেছে। পুরুষদের তবু সুযোগ ছিল সরে যাবার, আত্মগোপন করার, সীমান্ত অতিক্রম করে গিয়ে প্রাণ বাঁচাবার। মেয়েরা আটকে পড়ে গেছে। স্বামী, ভাই, পিতাকে না পেয়ে হানাদাররা শোধ তুলেছে মেয়েদের ওপর। ইতিহাস লেখার সময় এই অংশটাকে আমরা যেন না ভুলি।

একাত্তরের যুদ্ধের সূচনাপর্বে শেখ মুজিবুর রহমান সাতই মার্চের বক্তৃতায় বাঙালি জাতির একক প্রতিনিধিতে পরিণত হয়েছিলেন। রেসকোর্সের মাঠে সেদিন মেয়েরাও ছিল, দেশজুড়ে ছেলেদের সঙ্গে মেয়েরাও ওই বক্তৃতা শুনেছে। বক্তৃতাতে তিনি ভাইদেরই সম্বোধন করেছিলেন, ‘ভায়েরা আমার’ই বলেছিলেন। সেদিন ওই ভাই সম্বোধনে কোনো অপূর্ণতা ছিল বলে মনে হয়নি। কেননা নারী-পুরুষনির্বিশেষে সেদিন সবাই সবার ভাই। বিচ্ছিন্নতা ছিল না। কিন্তু পরে তো বিচ্ছিন্নতা ঠিকই দেখা দিয়েছে। হানাদারদের আক্রমণের মুখে মেয়েদের বিপদটা ছিল নিশ্চুপ ও অবগুণ্ঠিত। মেয়েরা নিজেরাও চায়নি তাদের ওপর দিয়ে কী ধরনের বিপদ ও দুর্ভোগ গেছে সেটা উন্মোচিত হোক। আত্মীয়স্বজনও চেয়েছে, ব্যাপারটা অজানাই থাকুক। ঐক্য ও সংকটের ওই বিশেষ মুহূর্তে ‘আমরা’ বলতে জনগণ আওয়ামী লীগ, বোঝেনি। সমগ্র জাতিকেই বুঝেছে। যে জাতির মধ্যে নারী-পুরুষ, হিন্দু-মুসলমান, গরিব-ধনী সবাই ছিল। বিচ্ছিন্নতা তখন ছিল না ঠিকই, কিন্তু পরে তা চলে এসেছে এটা তো সত্য। বিশেষ করে যুদ্ধ শেষে। তখন সব বাঙালি আর এক থাকেনি, নানাভাবে বিভক্ত হয়ে গেছে। এবং মূল বিভাজনটা ঘটেছে ক্ষমতার কারণেই। পদপদবি সবাই পায়নি, পেয়েছে অল্প কিছু মানুষ, বাদবাকিরা নিক্ষিপ্ত হয়েছে বঞ্চনার প্রাচীন অন্ধকারে। সাধারণভাবে বলতে গেলে নারী, সংখ্যালঘু সম্প্রদায় এবং সর্বোপরি গরিব মানুষ ক্ষমতা থেকে বঞ্চিত হয়েছে। এরা সমাজের দুর্বলতর অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

ক্ষমতায়নের প্রশ্নটা তাই সমস্যাই রয়ে গেল। তার মীমাংসা হয়নি। জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আজও মেয়েদের সঠিক প্রতিনিধিত্ব হয় না। এতে বিশেষভাবে তাদের রাজনৈতিক ক্ষমতার অভাবটা প্রতিফলিত হয়। সাধারণ আসনে তারা সাধারণত মনোনয়ন পায় না। কদাচিৎ মনোনয়ন পেলেও জয়ী হওয়া কষ্টকর হয়। মেয়েদের জন্য যে ৫০টি আসন সংরক্ষিত আছে, তাতে নির্বাচন নেই, মনোনয়ন রয়েছে। প্রধানত সরকারি দলের সদস্যরাই মনোনীত হয়ে ওই আসনের প্রায় সবটা পেয়ে যায়। সংসদে পাওয়া আসনের অনুপাতে নামমাত্র বণ্টন হয় অন্যদের মধ্যে। স্বভাবতই দাবি ওঠে আসনসংখ্যা বৃদ্ধির এবং সরাসরি নির্বাচনের। মেয়েরা যেহেতু সমানভাবে আসতে পারছে না, তাই প্রাথমিকভাবে প্রতি তিনটি সাধারণ আসনের বিপরীতে একটি অর্থাৎ সব মিলিয়ে ১০০ আসন তাদের জন্য সংরক্ষিত রাখা অযৌক্তিক মনে হয় না। এবং সে নির্বাচন অবশ্যই সরাসরি হতে হবে।

কিন্তু তাতে কি ক্ষমতায়নের সমস্যার সমাধান হবে? মোটেই না। ক্ষমতায়নের মূল বিষয়টা হলো সর্বক্ষেত্রে অধিকার ও সুযোগের সাম্য প্রতিষ্ঠা। সেটা গণতন্ত্রেরও মূল কথা বৈকি। মেয়েদের সমান অধিকারের কথা সংবিধানে সুন্দর করে লেখা আছে, কিন্তু বাস্তবে সেসব অধিকার মোটেই নেই। তাদের জন্য সুযোগও সামান্য। সুযোগ পেলে তারা যে পুরুষদের তুলনায় মোটেই পিছিয়ে থাকবে না তার প্রমাণ  বিভিন্ন ক্ষেত্রে তাদের ইতোমধ্যে অর্জিত সাফল্য। কিন্তু ওইটুকুই। তার বাইরে তারা কেবল বঞ্চিত নয়, রীতিমতো বিপন্ন। ক্ষমতাবান পুরুষ। বিদ্যাসাগরের ভাষায় পুরুষ জাতি তাদের নানাভাবে বঞ্চিত ও বিপন্ন করেছে।

নারীর ক্ষমতায়নের জন্য আর্থসামাজিক ব্যবস্থায় পরিবর্তন আনতে হবে। সেটাই হওয়া দরকার আমাদের চূড়ান্ত লক্ষ্য। সেই লক্ষ্য অর্জনে সংসদীয় গণতন্ত্র কী ধরনের ভূমিকা রাখবে, সে নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে। ক্ষমতা বড়ই নৃশংস প্রাণী, সবকিছুকে সে তার ভোগের সামগ্রী করতে চায়। ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ ও দুর্বলের ক্ষমতায়ন যে সহজ ব্যাপার নয়, এবং তা যে সংগ্রাম ভিন্ন অর্জিত হয় না সেই নির্মম সত্যটি আমরা যেন কখনোই উপেক্ষা না করি। এ ব্যাপারে আপস বা অল্পে সন্তুষ্টির কোনো জায়গা নেই।

                লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
রাজপথে শিক্ষকরা
রাজপথে শিক্ষকরা
জাতীয় সনদ
জাতীয় সনদ
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
সর্বশেষ খবর
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত
বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি
টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী
ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি
জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক
মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!
ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ
বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ
নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা
কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের
বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের
৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা
‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে মোংলায় মতবিনিময় সভা
তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে মোংলায় মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই যোদ্ধা ও শহীদদের আত্মত্যাগে নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি : দুলু
জুলাই যোদ্ধা ও শহীদদের আত্মত্যাগে নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি : দুলু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চোটে ছিটকে গেলেন আর্সেনাল অধিনায়ক
চোটে ছিটকে গেলেন আর্সেনাল অধিনায়ক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশ মহাসংকটের দিকে এগুচ্ছে: এম. এ. মতিন
দেশ মহাসংকটের দিকে এগুচ্ছে: এম. এ. মতিন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস
শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধে হত্যা, চারজন গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধে হত্যা, চারজন গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা
আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা

নগর জীবন

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

কৃষকের হাত শক্তিশালী করবে বিএনপি
কৃষকের হাত শক্তিশালী করবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা