শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০১:০২, শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২৫

শেষ পর্ব

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

‘রোগের নাম’ ‘জাহিদ মালেক’ রোগী স্বাস্থ্য খাত
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

জাহিদ মালেক একা দুর্নীতি করেননি। পুত্র, কন্যা, সহধর্মিণী এবং নিকটাত্মীয় মিলে আওয়ামী লীগের ১৬ বছরে রীতিমতো দুর্নীতির উৎসব করেছেন। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং মানিকগঞ্জে মালেক মানেই দুর্নীতি-এ কথাটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের এক মেয়াদে স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী, আরেক মেয়াদে একই মন্ত্রণালয়ের পূর্ণমন্ত্রী ছিলেন জাহিদ মালেক। মন্ত্রীর চেয়ারে বসার পরপরই জড়িয়ে পড়েন নানান অনিয়ম-দুর্নীতিতে। আর এজন্য গড়ে তোলেন পারিবারিক সিন্ডিকেট। যাতে ছিলেন জাহিদ মালেকের স্ত্রী, দুই ছেলেমেয়ে, বোন, ফুপাতো দুই ভাই এবং মামাতো ভাই ও তাঁর ছেলে। সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের স্ত্রী শাবানা চাঁদাবাজ পালতেন। ছেলের ক্যাডাররা করত দখলদারি। স্ত্রী-ফুফাতো ভাই আর আত্মীয়স্বজন দিয়ে মানিকগঞ্জ সদর এবং সাটুরিয়া উপজেলায় জাহিদ মালেক গড়ে তুলেছিলেন ভয়ংকর সিন্ডিকেট। তাঁর ক্ষমতার দাপটে শাবানা মালেক হয়ে ওঠেন অর্থলোভী। মানিকগঞ্জ বাসস্ট্যান্ড এলাকায় তিনি নিজে গড়ে তোলেন পরিবহন চাঁদাবাজির সিন্ডিকেট। প্রথমে মানিকগঞ্জ জেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি বাবুল সরকারকে চাঁদা তোলার দায়িত্ব দেন শাবানা মালেক। প্রতিদিন পরিবহন সেক্টর থেকে চাঁদাবাজির ১ লাখ টাকা তাঁকে দিতে হতো। একপর্যায়ে চাঁদাবাজি নিয়ে বাবুল সরকারের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি ঘটলে তিনি পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলামকে চাঁদা তোলার দায়িত্ব দেন। এ ছাড়া ক্ষমতাবলে একাধিক স্কুলের সভাপতির পদ বাগিয়ে নেন শাবানা। জাহিদ মালেকের পারিবারিক ব্যবসা ছিল সানলাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি। এর চেয়ারম্যান, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও), ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও উপব্যবস্থাপনা পরিচালকের (ডিএমডি) বিরুদ্ধে প্রতারণা মামলা হয়। আদালত সানলাইফ ইন্স্যুরেন্সের চেয়ারম্যান ড. রুবিনা হামিদ, সিইও মোহম্মদ নূরুল ইসলাম, ডিএমডি সুমনা পারভীনসহ তিনজনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। ২০১৩ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা কোম্পানিটি স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের পারিবারিক প্রতিষ্ঠান। এটির চেয়ারম্যান জাহিদ মালেকের বোন অধ্যাপক রুবিনা হামিদ। পরিচালক হিসেবে ছিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রীর স্ত্রী শাবানা মালেক, ছেলে রাহাত মালেক ও বোন রুবিনা হামিদের স্বামী কাজী আখতার হামিদ। রুবিনা হামিদের আগে জাহিদ মালেক কোম্পানির চেয়ারম্যান ছিলেন।

বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) এক প্রতিবেদনে দেখা যায়, ২০১৯ সাল পর্যন্ত নিরীক্ষিত হিসাব অনুসারে কোম্পানিটির লাইফ ফান্ড ছিল ১৯২ কোটি ১৫ লাখ টাকা। ২০১০ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত প্রায় ১৮৯ কোটি ৭৭ লাখ টাকা অতিরিক্ত ব্যয় করেছে সানলাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি। অর্থাৎ আইন অনুসারে কোম্পানিটি ব্যবসা পরিচালনায় যে ব্যয় করতে পারে, তার চেয়ে বেশি ব্যয় করেছে। অতিরিক্ত ব্যয় করা এসব টাকার ৯০ শতাংশই বিমা গ্রাহকের জমাকৃত। এ কারণে গ্রাহকের পাওনা টাকা পরিশোধ করতে পারেনি। ক্ষমতায় থাকতেই এ বিমা কোম্পানির শেয়ার বিক্রি করে দেয় জাহিদ মালেক পরিবার। এ শেয়ার বিক্রির টাকা পুরোটাই বিদেশে পাচার হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। পারিবারিক সিন্ডিকেটের বাইরে জাহিদ মালেকের ছত্রছায়ায় গড়ে উঠেছিল দলীয় আরেকটি সিন্ডিকেট। এ চক্রে ছিলেন আওয়ামী লীগ, যুবলীগ এবং স্বেচ্ছাসেবক লীগের ১০ নেতা-কর্মী। অনিয়ম-দুর্নীতিতে ডুবে জাহিদ মালেক ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা যেমন সম্পদের পাহাড় গড়েছেন, তেমন তাঁর দলীয় সিন্ডিকেটের সদস্যদেরও শত শত কোটি টাকার মালিক বানিয়েছেন। পারিবারিক ও দলীয় এ দুই সিন্ডিকেটের সদস্যদের সম্মিলিত সম্পদের পরিমাণ আড়াই হাজার কোটি টাকার বেশি বলে অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে। তাঁরা নিয়োগ ও টেন্ডারবাণিজ্য, জমি ও বাড়ি দখল, বালুমহাল ইজারা, পরিবহনে চাঁদাবাজি এবং অর্থ আত্মসাতের মাধ্যমে অন্তত ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকার সম্পদ গড়েছেন।

জাহিদ মালেক সিন্ডিকেটের অন্যতম সদস্য মানিকগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ খ ম সুলতানুল আজম। বাসা মানিকগঞ্জ সদরের পূর্ব দাশড়ায়। স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ২০০৮ সালের নির্বাচনের আগে তাঁর অর্থনৈতিক অবস্থা ছিল শোচনীয়। কিন্তু আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর রাতারাতি বদলে যেতে থাকে সুলতানুলের আর্থিক অবস্থা। জাহিদ মালেকের প্রশ্রয় ও আশীর্বাদে তিনি বিপুল সম্পদের মালিক বনে গেছেন। অনুসন্ধানে সুলতানুল আজমের প্রায় ১ হাজার ২০০ কোটি টাকার সম্পদের তথ্য পাওয়া গেছে। মানিকগঞ্জ জেলার পুরো পরিবহন খাতের চাঁদাবাজির নিয়ন্ত্রণ ছিল তাঁর হাতে। সড়কে নতুন গাড়ি নামাতে হলে চাঁদা দিতে হতো সুলতানুলকে। তিনি দীর্ঘদিন জেলা ট্রাক মালিক সমিতি এবং এসি লিঙ্ক বাস মালিক সমিতির সভাপতি। নতুন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্থাপন কিংবা জমি কেনাবেচাও তাঁকে চাঁদা না দিয়ে করা যেত না। পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো), সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদপ্তরসহ জেলার সব সরকারি দপ্তরের টেন্ডারে ছিল তাঁর একক নিয়ন্ত্রণ। জাহিদ মালেকের তদবির ও ছত্রছায়ায় তিনি নিম্নমানের কাজ করে শত শত কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। তাঁর কবল থেকে বাদ যায়নি মানিকগঞ্জ ডায়াবেটিস সমিতির অফিসও। সমিতির সাধারণ সম্পাদক পদে বসে সীমাহীন দুর্নীতি ও লুটপাট করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। টাকার বিনিময়ে জনবল নিয়োগ এবং কেনাকাটার নামে আত্মসাৎ করেছেন বিপুল অর্থ। মানিকগঞ্জ ও আশপাশের বিভিন্ন জেলার মাদক কারবারের সিন্ডিকেটের সঙ্গেও তাঁর সংযোগ ছিল বলে জনশ্রুতি রয়েছে। তাঁকে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের গডফাদার হিসেবে চেনেয় এলাকাবাসী। স্থানীয় বাসিন্দা নরেন্দ্র ম লের ১২ বিঘা জমি জোর করে দখল করেছেন। এ ছাড়া সদর উপজেলার আরও অনেকের জমি দখলের অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে।

সুলতানুল আজমের মালয়েশিয়ায় বাড়ি রয়েছে বলে একাধিক ব্যক্তি জানিয়েছেন। জেলা সদরের শিববাড়ীতে পাঁচ তলা বাড়ি রয়েছে তাঁর। শহরের শহীদ রফিক সড়কে স্বর্গ ভবন নামে ৬ শতাংশ জায়গায় ১০ তলা একটি ভবন রয়েছে। সুলতানুলের আরও একটি সাত তলা ভবন রয়েছে মানিকগঞ্জ শহরের পৌর ভবনসংলগ্ন এলাকায়। এ ছাড়া বিভিন্ন সড়কে চলাচল করা তাঁর ৫০টির বেশি ট্রাক ও এসি লিঙ্ক বাস রয়েছে। মানিকগঞ্জ ও সাটুরিয়া উপজেলায় নামে-বেনামে রয়েছে কৃষিজমি। রয়েছে দুটি প্রাডো গাড়ি। শহীদ রফিক সড়কে আছে ২৪ শতক জমি, যেখানে প্রতি শতক জমির দাম ৩০ লাখ টাকা।

জাহিদ মালেকের ফুপাতো ভাই ইসরাফিল হোসেনের ক্ষমতার দাপটে জিম্মি ছিল স্থানীয় বাসিন্দারা। ইসরাফিল মানিকগঞ্জ সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান। জনপ্রিয়তা না থাকার পরও ভোট কেন্দ্র দখল করে জাহিদ মালেক ইসরাফিলকে চেয়ারম্যান বানান বলে অভিযোগ রয়েছে। ইসরাফিলের সম্পদের পরিমাণ ১০০ কোটি টাকার কাছাকাছি। মানিকগঞ্জের সরকারি বালুমহাল যেন সোনার খনি। এটা নিয়ন্ত্রণ করতে ইসরাফিলের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ নেতারা একটি সিন্ডিকেট গড়ে তুলে সেখান থেকে কোটি কোটি টাকা আয় করেন। সদর উপজেলা বাসস্ট্যান্ড থেকে নিয়মিত চাঁদা তুলত তাঁর লোকজন। একদিকে মন্ত্রীর আত্মীয়, অন্যদিকে উপজেলা চেয়ারম্যান পরিচয়ে বেপরোয়া ছিলেন তিনি। ক্ষমতার অপব্যবহার করে সরকারি কাজের ঠিকাদারি করতেন। তাঁর দাপটে অন্য কেউ টেন্ডার জমা দিতে পারতেন না।

ইসরাফিলের নামে-বেনামে সম্পদ রয়েছে মানিকগঞ্জ এবং রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন এলাকায়। মানিকগঞ্জে তাঁর দুটি ভবন রয়েছে। এ ছাড়া সাভারে একটি ছয় তলা ভবন আছে।

সুলতানুল আজমের মাধ্যমে জাহিদ মালেকের এ সিন্ডিকেটে ঢোকেন যুবলীগ নেতা, জেলা পরিষদের সদস্য আবুল বশর। টেন্ডারবাজি, সন্ত্রাসী কার্যক্রম ও মাদক কারবারের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা কামিয়েছেন তিনি। তাঁর মালয়েশিয়ায় বাড়ি রয়েছে। তিনি মালয়েশিয়ায় টাকা পাচারের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে জড়িত বলে অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়া সদর উপজেলার শহীদ রফিক সড়কে তাঁর একটি ফ্ল্যাট রয়েছে। স্থানীয় নয়াডিঙ্গি এলাকায় তাঁর নামে কয়েক একর জমি আছে। রয়েছে ছয়টি এক্সকেভেটর ও পাঁচটি ড্রেজার মেশিন।

৪০-৫০ কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন ১০ কুতুবের আরেকজন আবদুর রাজ্জাক রাজ। তিনি মানিকগঞ্জ জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক এবং পৌর কমিশনার। টাকা পাচারের সুবিধার জন্য তিনি ভারতে একটি বাড়ি বানিয়েছেন বলে জনশ্রুতি রয়েছে। সেখানে শ্যালিকা ও তাঁর স্বামী বসবাস করেন। পূর্ব দাশড়ায় ৫০ ও তেরগ্রামে ৩৫ শতাংশ জমি আছে তাঁর। শহরের তমা ক্লিনিকে শেয়ার রয়েছে রাজ্জাকের। যুবলীগের আরেক নেতা আবু বকর খানের সম্পদের পরিমাণ ৫০ কোটি টাকা। জাহিদ মালেকের প্রশ্রয়ে টেন্ডার ও চাঁদাবাজি করে যুক্তরাষ্ট্রে টাকা জমিয়েছেন তিনি। তাঁর পরিবারের সদস্যরা থাকেন দেশটিতে। সেখানে তিনি একটি বাড়ি কিনেছেন। জাহিদ মালেক ও তাঁর ছেলের ব্যবসায়িক টাকা পাচারেও সংশ্লিষ্টতা রয়েছে রাজ্জাকের।

হরিরামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি সেলিম মোল্লার সম্পদের পরিমাণ ২০-৩০ কোটি টাকা। ঢাকায় পাঁচ তলা ও মানিকগঞ্জে তিন তলা দুটি বাড়ি রয়েছে তাঁর। ব্যক্তিগত গাড়ি রয়েছে একাধিক। তিনি নামে-বেনামে সম্পদ গড়েছেন। আর এসব সম্পদ গড়েছেন মুক্তিপণ আদায় ও তদবির বাণিজ্য করে। জাহিদ মালেকের এলাকার আত্মীয় পরিচয়ে তিনি সচিবালয়ে নিয়মিত যাতায়াত করতেন। চাকরি দেওয়ার কথা বলে শত শত মানুষের কাছ থেকে টাকা নিয়ে আত্মসাৎ করেছেন। সাটুরিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা আনোয়ার হুসেন খান জাহিদ মালেকের দাপট দেখিয়ে অবৈধ উপায়ে বিপুল সম্পদ গড়েছেন।

১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ যখন রাষ্ট্রক্ষমতায় আসে তখন শোচনীয় অবস্থা ছিল আবদুর রাজ্জাকের পরিবারের। ধারদেনা করে চলত সংসারের খরচ। ২০০৮ সালের পর তিনিও জাহিদ মালেকের সিন্ডিকেটে জড়িয়ে পড়ে ক্ষমতার দাপট দেখাতে শুরু করেন। মানিকগঞ্জ জেলা যুবলীগের এই আহ্বায়ক মিথ্যা অভিযোগে করা মামলায় ফাঁসিয়ে নিরপরাধ মানুষকে জেলে ঢুকিয়ে টাকা আদায় করতেন। তাঁর এখন ছয় তলা ভবন রয়েছে, ব্যক্তিগত গাড়ি ছাড়া চলেন না।

মানিকগঞ্জ পৌর আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক জাহিদুল ইসলাম জাহিদ বাস, ট্রাক ও সিএনজি স্টেশনে চাঁদাবাজি করতেন। মহাসড়কের চাঁদাবাজি দেখভালের দায়িত্ব ছিল তাঁর। সাবেক মন্ত্রীর ছত্রছায়ায় রাজধানীর উত্তরায় ফ্ল্যাট ও ঢাকার সাভারে বাড়ি বানিয়েছেন। মানিকগঞ্জ বাসস্ট্যান্ড এলাকায় তাঁর নামে জমি আছে। তাঁর রয়েছে পরিবহন ব্যবসাও।

সাটুরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে খাবার সরবরাহের দায়িত্বে ছিলেন সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর মামাতো ভাই ইউপি চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন খানের (জ্যোতি) ছেলে মহিদ খান। নিম্নমানের খাবার দিয়ে তিনি বিপুল টাকা কামিয়েছেন। বাবা-ছেলে মিলে নদীতে ড্রেজার বসিয়ে বালু উত্তোলন করতেন। তাঁদের লামিয়া এন্টারপ্রাইজ নামে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান আছে। কর্নেল মালেক মেডিকেল কলেজে আউটসোর্সিং চাকরি দিতে মহিদ খান জনপ্রতি ৩-৫ লাখ টাকা নিতেন। হরগজের গরুর হাট থেকে মোটা অঙ্কের চাঁদা আদায় করতেন তিনি। এ ছাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চাকরি দেওয়ার নাম করে জনপ্রতি ৫ থেকে সাড়ে ৫ লাখ করে টাকা নিতেন। এভাবেই সবাই মিলে পারিবারিক দুর্নীতির একটি চক্র গড়ে তোলেন জাহিদ মালেক।

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসার পরিবেশ তেমন উন্নত হয়নি
ব্যবসার পরিবেশ তেমন উন্নত হয়নি
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
চার ক্যান্টনমেন্টে সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
চার ক্যান্টনমেন্টে সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
উৎসবমুখর রাকসু নির্বাচন, ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ
উৎসবমুখর রাকসু নির্বাচন, ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মৃত্যুকূপে এখনো বিষাক্ত ধোঁয়া
মৃত্যুকূপে এখনো বিষাক্ত ধোঁয়া
হাসিনা অনুকম্পার অযোগ্য, ১৪০০ বার ফাঁসি হওয়া উচিত
হাসিনা অনুকম্পার অযোগ্য, ১৪০০ বার ফাঁসি হওয়া উচিত
স্বাক্ষর করবে না এনসিপি ও চার বাম দল
স্বাক্ষর করবে না এনসিপি ও চার বাম দল
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ক্ষমতার জন্য দীনকে ব্যবহার না করি
ক্ষমতার জন্য দীনকে ব্যবহার না করি
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
সর্বশেষ খবর
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২
টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ
জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ
কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ
এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান
ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন
এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার
সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং
কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ
একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

নাঈম আউট অঙ্কন ইন
নাঈম আউট অঙ্কন ইন

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতি ও কর্মসংস্থানের ফাঁদে নিম্নবিত্ত জনগোষ্ঠী
মুদ্রাস্ফীতি ও কর্মসংস্থানের ফাঁদে নিম্নবিত্ত জনগোষ্ঠী

পেছনের পৃষ্ঠা