শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৯ আগস্ট, ২০২৫

শিল্পী এস এম সুলতানের বলবান কৃষকরা

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
শিল্পী এস এম সুলতানের বলবান কৃষকরা

বাংলা চিত্রকলার ইতিহাসে এস এম সুলতান এক অবিস্মরণীয় নাম। একাধারে তিনি ছিলেন ব্যতিক্রমী এক শিল্পী, অন্যদিকে এক নির্লোভ সাধক, যিনি শিল্পকে কখনোই পণ্যে রূপ দেননি। তিনি ছিলেন লোকজ ঐতিহ্য, কৃষি, প্রকৃতি ও শ্রমজীবী মানুষের শিল্পদর্শনের প্রতিভূ। তাঁর তুলির টানে যেমন ধরা দিয়েছে বাংলার সজীব মাটি, তেমনি উচ্চারিত হয়েছে বাংলার কৃষকের মহিমা ও মর্যাদা।

গত এপ্রিলে শিল্পী এস এম সুলতানের জন্মভিটা নড়াইল শহরে যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল। ভাবলাম শিল্পী এস এম সুলতান সংগ্রহশালাটা দেখে যাই। শিল্পীর ভাবনার জায়গাটাতে নিজের ভাবনার মিল খুঁজে পাই। চল্লিশ বছরের বেশি সময় যে ছুটে চলেছি গ্রাম থেকে গ্রামে, কৃষকের কাছ থেকে আরেক কৃষকের কাছে, এই কাজটা করছি, আমার নিজস্ব একটা স্বপ্ন আছে, একটা ইচ্ছে আছে। শিল্পী এস এম সুলতানের মতো আমিও চেয়েছি দেশের কৃষকরা হোক সবচেয়ে বলবান, তাঁদের পেশিতে থাকুক তাবৎ শক্তি। টিকে থাকার প্রশ্নে দেশে কৃষকের লড়াইটাই তো সবচেয়ে বেশি।

যাই হোক, শিল্পী এস এম সুলতান সংগ্রহশালায় পৌঁছাতেই সাদরে অভ্যর্থনা জানালেন কিউরেটর তন্দ্রা মুখার্জি। সদাহাস্য এক তরুণী। জানালেন তিনি নিজেও ছিলেন সুলতানের ছাত্রী। তিনি পরিচয় করিয়ে দেন সুলতানের শিল্পের অন্তর্নিহিত ভাবের সঙ্গে। বলেন, সুলতানের ছবিগুলোতে এমন সব দিক উঠে আসে, যা সাধারণ চোখে দেখা যায় না। যেমন- প্রকৃতির নিঃশব্দ ভাষা, মানুষের অব্যক্ত সংগ্রাম ও জীবনধারার গভীর রূপান্তর।

১৯২৪ সালের ১০ আগস্ট, নড়াইল জেলার এক প্রত্যন্ত গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন শেখ মোহাম্মদ সুলতান। গ্রামের মানুষ তাঁকে ডাকত লাল মিয়া নামে। দরিদ্র কৃষক পরিবারের এই সন্তান ছোটবেলা থেকেই ছবি আঁকায় ডুবে থাকতেন। তাঁর গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া চিত্রা নদীর সৌন্দর্য আর গ্রামীণ জীবনের প্রাণময়তা ছোট্ট লাল মিয়ার মনে এমন দাগ কেটে দেয়, যা পরবর্তী জীবনে ক্যানভাসে ছাপ ফেলেছিল গভীরভাবে। প্রথাগত শিক্ষায় সুলতান কখনোই নিজেকে খাপ খাওয়াতে পারেননি। কলকাতা আর্ট স্কুলে ভর্তি হলেও তিনি সার্টিফিকেটের চেয়ে জীবনের অভিজ্ঞতাকে বেশি মূল্য দেন। পরবর্তী জীবনে ভারত, ইরান, ইরাক, কুয়েত, যুক্তরাষ্ট্রসহ বহু দেশ ঘুরে বেড়িয়েছেন। কিন্তু সব ভ্রমণ শেষে তিনি ফিরে এসেছেন নিজের মাটিতে, নড়াইলে।

শিল্পী এস এম সুলতানের বলবান কৃষকরাএস এম সুলতান ছিলেন আপনভোলা এক শিল্পী। চিত্রা নদীর তীরঘেঁষা পুরুলিয়া গ্রামে নিমগ্ন থাকতে চেয়েছেন আজীবন। থাকতে চাননি আলোচনায় বা চাননি তাঁকে নিয়ে মাতামাতি হোক। আপন জগৎ নিয়েই তিনি থাকতে চেয়েছেন। অপূর্ব বাঁশি বাজাতেন। বাজাতেন তবলা। বিশ্বখ্যাত কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় যখন তাঁকে ‘ম্যান অব অ্যাচিভমেন্ট’ সম্মাননা প্রদান করল তখনো তিনি বললেন, ‘শিল্পের কখনো পুরস্কার হয় না। শিল্পের ভার তো প্রকৃতি স্বীয় হাতে প্রদান করে।’ সংগ্রহশালায় ২৩টি মূল ছবি রাখা আছে। আর ৫৪টি রেপ্লিকা রাখা হয়েছে সংগ্রহশালার বাইরের দেয়ালে। সুলতানের ক্যানভাসে প্রধান চরিত্র ছিল বাংলার কৃষক, যে কৃষক তাঁর বাস্তব জীবনে রুগ্ণ, ক্লান্ত ও সংগ্রামী। তাঁকে তিনি রূপ দিয়েছেন এক গৌরবময়, বলিষ্ঠ, পেশিবহুল মানবদেহে। তাঁর ভাষায়, ‘আমার অতিকায় ছবিগুলোর কৃষকের অতিকায় দেহ এই প্রশ্নই জাগায় যে, ওরা কৃশ কেন? ওরা রুগ্ন কেন- যাঁরা আমাদের অন্ন জোগায়। ফসল ফলায়।’

এই প্রশ্ন তাঁর শিল্পের কেন্দ্রবিন্দু। তিনি বিশ্বাস করতেন, বাংলার কৃষক শুধুই চাষাবাদকারী নন, বরং জাতির মেরুদণ্ড। তাঁর তুলির মাধ্যমে তিনি এটাই বোঝাতে চেয়েছেন, দেশের সম্পদ উৎপাদনের পেছনে যাঁরা আছেন, তাঁরা মর্যাদা ও গৌরবে সজ্জিত হওয়ার দাবি রাখেন। তাঁর ছবিতে ঘুরে-ফিরে আসে ধানের খেত, গরুর গাড়ি, নদী, গাছপালা, শ্রমজীবী মানুষ। এগুলো শুধু নান্দনিকতা নয়, একটি দার্শনিক অবস্থান। গ্রামীণ প্রেক্ষাপটে সুলতানের চিত্রকর্ম শ্রেণিদ্বন্দ্ব ও কৃষিনির্ভর অর্থনীতির নির্মম বাস্তবতাকেও উন্মোচিত করে।

একবার সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হক এক অনুষ্ঠানে আমাকে বলেছিলেন, এস এম সুলতানের কথা। তিনি বলেছিলেন, ‘আমাদের সভ্যতা, সংস্কৃতি, অর্থনীতি, জীবনযাপন, জন্ম-মৃত্যু, বিবাহ নিয়ে আচার-আচরণ সবকিছুর ভিত্তিতে রয়েছে কৃষি এবং কৃষিভিত্তিক এ দেশের অর্থনীতি, কৃষিভিত্তিক এ দেশের সংস্কৃতি এবং কৃষি এ দেশের স্বপ্নের নিয়ামক। এই স্বপ্ন দেখেছিলেন, এস এম সুলতান। তিনি তাঁর ছবির পর ছবিতে এঁকেছেন কৃষিভিত্তিক সভ্যতার ছবি, কৃষকের স্বপ্নের ছবি, কৃষকের শ্রম-ঘাম তাঁর ছবি এবং কৃষককে তিনি দেখিয়েছেন বলিষ্ঠ দৌর্দণ্ড চেতনার মানুষ হিসেবে। সমৃদ্ধ বলবান কৃষক হিসেবে। আমরা তো দেখেছি শিল্পী সুলতানের মতো এত বলিষ্ঠভাবে কৃষক জীবনের, কৃষক মেধা, কৃষি উৎপাদনে, এমন ছবি আর কেউ আঁকেনি।’

এস এম সুলতান শিশুদের জন্য গড়ে তুলেছিলেন ‘শিশুস্বর্গ’ নামে এক অনন্য শিক্ষাকেন্দ্র। আঁকাআঁকি শেখানো, নৈতিকতা ও প্রকৃতির প্রতি ভালোবাসা জাগানো ছিল এর মূল লক্ষ্য। এমনকি শিশুদের জন্য বানিয়ে ফেলেন একটি বিশাল নৌকা, যা এখনো তাঁর ভালোবাসার নিদর্শন হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। তিনি শিশুদের নিয়ে নৌকায় করে ঘুরতে যেতে চেয়েছিলেন সুন্দরবনে। নৌকাটি সংরক্ষিত আছে চিত্রা নদীর পাড়ে।

১৯৫৩ সালে সুলতান নড়াইলে ‘নন্দনকানন’ নামে একটি প্রাইমারি স্কুল, একটি হাইস্কুল ও একটি আর্ট স্কুল গড়ে তুলেছিলেন। জীবনের শেষ ভাগে এসে তৈরি করেন ‘চারুপীঠ’। তাঁর ছাত্রদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য বিমানেশ চন্দ্র বিশ্বাস ও বলদেব অধিকারীর সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়। তাঁরা স্মৃতিচারণায় বলেছেন, কীভাবে সুলতান তাঁদের শিখিয়েছেন মাটি ও মানুষের সঙ্গে আত্মিক সম্পর্ক গড়ে তোলার শিল্প। এস এম সুলতান কখনোই যশ, খ্যাতি বা অর্থবিত্তকে প্রাধান্য দেননি। আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেয়েও তিনি নড়াইলেই থেকে গেছেন, দূরে থেকেছেন শহরের গ্ল্যামার ও শিল্প বাজারের মোহ থেকে। তিনি ছিলেন নিভৃতচারী, ছিলেন মাটির কাছাকাছি। তাঁর জীবনদর্শন বলেছে- শিল্প হলো মানুষের প্রকৃত চেতনা বিকাশের মাধ্যম। তাঁর চিত্রশিল্পে যেমন ছিল দারিদ্র্যের বাস্তবতা, তেমনি ছিল ঐতিহ্যবাহী লোকসংস্কৃতির প্রতি ভালোবাসা। তিনি স্বপ্ন দেখতেন, বাউল, জারি, সারি, ভাটিয়ালির সুরে বাংলার খেটে খাওয়া মানুষ একদিন নিজের আত্মপরিচয় ফিরে পাবে। তাঁর ভাবনায় কৃষক কখনোই নিছক ভূমি চাষি ছিলেন না, তিনি ছিলেন এক সাংস্কৃতিক রূপকার।

বিমানেশ চন্দ্র বলছিলেন, এস এম সুলতান যে বলবান কৃষকের স্বপ্ন দেখেছেন সেই স্বপ্নের প্রতিচ্ছবি দেখতে পাই আপনার কাজে। আমিও স্বীকার করে নিই, মহান এই শিল্পীর চিন্তা আমাকে অনুপ্রাণিত করেছে। আমিও তাঁর মতো করে স্বপ্ন দেখেছি এমন এক বাংলাদেশের, যেখানে কৃষকই হবে সবচেয়ে শক্তিশালী। কৃষকই গতিশীল রাখবে সমাজ আর অর্থনীতি।

বলদেব অধিকারী বলেন, ‘এস এম সুলতানের ছবিতে বারবার উঠে এসেছে বাংলার গ্রামীণ জীবন আর প্রকৃতির রূপ। তাঁর তুলিতে দেখা যায় সবুজ ধানের খেত, স্বচ্ছ জলভরা নদী, দাঁড়টানা মাঝি, মাছধরার দৃশ্য, গ্রামের গৃহবধূ আর বলিষ্ঠ কৃষক। তিনি কৃষকদের এঁকেছেন একধরনের অতিমানবীয় শক্তিমত্তার চেহারায়। পেশিবহুল, দৃঢ়, কর্মঠ। যদিও বাস্তবে সেই সময়ের কৃষকরা এতটা বলশালী ছিলেন না, সুলতান তাঁদের দেখেছেন এক সম্মানের জায়গা থেকে। যাঁরা আমাদের অন্ন জোগান, দেশের অর্থনীতি টিকিয়ে রাখেন, তাঁদের তিনি দৃঢ় ও শক্তিশালী রূপেই কল্পনা করেছেন। শুধু কৃষকই নয়, গাঁয়ের নারীরাও তাঁর ছবিতে শক্তিময় ও বলিষ্ঠ রূপে ধরা দিয়েছেন।’

সুলতান মূলত জলরং ও তেলরঙে ছবি আঁকতেন। তবে তাঁর ব্যবহৃত কাগজ ও রঙের মান ছিল বেশ সাধারণ। কিছু ছবি তিনি কয়লা দিয়েও এঁকেছেন। এ কারণে অনেক ছবি সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নষ্ট হয়ে গেছে।

শিল্পীর রোপণ করা নাগলিঙ্গম, আমসহ বিভিন্ন গাছ এখনো ছায়া দিচ্ছে তাঁর বসতভিটায়। তন্দ্রা আমাদের দেখালেন শিল্পীর থাকার ঘর, ব্যবহার্য বিষয়াদি, বসার চেয়ার, পরনের কাপড়। সবই সংরক্ষণ করা হয়েছে ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে দেখাতে। ১৯৯৪ সালের ১০ অক্টোবর তিনি পরপারে পাড়ি জমান। তাঁর সমাধি সংগ্রহশালার পাশেই, প্রিয় নদীর তীরে, প্রিয় গাছের ছায়ায়। কিন্তু তাঁর ভাবনা, তাঁর ক্যানভাস, তাঁর দর্শন এখনো প্রতিটি শিল্পপ্রেমী হৃদয়ে গেঁথে আছে। আজ, ২০২৫ সালে এসে তাঁর জন্মের ১০১ বছর পূর্ণ হতে যাচ্ছে। কিন্তু তাঁর রেখে যাওয়া প্রশ্ন আজও প্রাসঙ্গিক- ‘যাঁরা আমাদের অন্ন জোগায়, তাঁরা কৃশ কেন?’ হয়তো আগামী প্রজন্ম এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পাবে সুলতানের ছবিতে, খুঁজে পাবে এই শিল্পীর প্রেমে গড়া মানুষের শিল্পদর্শনে। এস এম সুলতান আমাদের শিখিয়েছেন শিল্প হতে পারে প্রতিরোধের ভাষা, হতে পারে মাটির সঙ্গে আত্মিক যোগাযোগের অনন্য মাধ্যম। তাঁর জীবন একটাই বার্তা দেয়- জীবনকে ভালোবেসে, মাটি ও মানুষকে ভালোবেসে শিল্পকে সাধন করাই হলো সত্যিকারের শিল্পচর্চা। আমাদের কর্তব্য হবে শিল্পী দেশের কৃষি ও কৃষককে যেমন মর্যাদায় ভেবেছেন, সে মর্যাদায় অধিষ্ঠ করার জন্য নিরন্তর কাজ করে যাওয়া।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
চায়ের উদ্ভব যেভাবে
চায়ের উদ্ভব যেভাবে
আবাসন খাত
আবাসন খাত
আইনশৃঙ্খলার অবনতি
আইনশৃঙ্খলার অবনতি
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
তারেক রহমানের কবিতা ও নরেন্দ্র মোদির সিন্দুক
তারেক রহমানের কবিতা ও নরেন্দ্র মোদির সিন্দুক
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
চাওয়াপাওয়ার হিসাব
চাওয়াপাওয়ার হিসাব
জুলাইয়ের অর্জন সবার
জুলাইয়ের অর্জন সবার
চরের হিসাব দেবে কে
চরের হিসাব দেবে কে
ইসলামে ঐক্যের গুরুত্ব
ইসলামে ঐক্যের গুরুত্ব
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
চালকের ঘুমে খালে মাইক্রো
চালকের ঘুমে খালে মাইক্রো
সর্বশেষ খবর
এনসিএল থেকে বাদ ঢাকা মেট্রো, যুক্ত হলো নতুন বিভাগ
এনসিএল থেকে বাদ ঢাকা মেট্রো, যুক্ত হলো নতুন বিভাগ

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস
চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউ মার্কেটে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার
নিউ মার্কেটে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জুলাই ঘোষণাপত্র থেকে নারীকে সচেতনভাবে বাদ দেওয়া হয়েছে : খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম
জুলাই ঘোষণাপত্র থেকে নারীকে সচেতনভাবে বাদ দেওয়া হয়েছে : খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব
উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে পদ্মা এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত, ট্রেন চলাচল বন্ধ
গাজীপুরে পদ্মা এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত, ট্রেন চলাচল বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন
আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

“জুলাই গণঅভ্যুত্থান” শীর্ষক সেমিনারের সংবাদ প্রকাশ ও বিএএসএ’র বক্তব্য
“জুলাই গণঅভ্যুত্থান” শীর্ষক সেমিনারের সংবাদ প্রকাশ ও বিএএসএ’র বক্তব্য

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের অফিসে রক্তাক্ত অবস্থায় বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
নিজের অফিসে রক্তাক্ত অবস্থায় বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কুলি’-তে রজনীকান্তের ১৫০ কোটি, আমিরের ১৫ মিনিটের জন্য ২৫ কোটি!
‘কুলি’-তে রজনীকান্তের ১৫০ কোটি, আমিরের ১৫ মিনিটের জন্য ২৫ কোটি!

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রহস্যময় ধূমকেতু ভিনগ্রহী প্রযুক্তি হতে পারে, দাবি জ্যোতির্বিজ্ঞানীর
রহস্যময় ধূমকেতু ভিনগ্রহী প্রযুক্তি হতে পারে, দাবি জ্যোতির্বিজ্ঞানীর

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবকের খণ্ডিত লাশ উদ্ধার
যুবকের খণ্ডিত লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ফের বন্যার পদধ্বনি
কুড়িগ্রামে ফের বন্যার পদধ্বনি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফেনসিডিলসহ গ্রেফতার ৩
গাইবান্ধায় ফেনসিডিলসহ গ্রেফতার ৩

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার
তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিবচরে সংবাদ সম্মেলন করে এনসিপির ৪ নেতার পদত্যাগ
শিবচরে সংবাদ সম্মেলন করে এনসিপির ৪ নেতার পদত্যাগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবিতে গোপনে পোষ্য কোটায় ভর্তি চেষ্টার অভিযোগ
রাবিতে গোপনে পোষ্য কোটায় ভর্তি চেষ্টার অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতিহাস গড়া টেস্ট জয় কিউইদের
ইতিহাস গড়া টেস্ট জয় কিউইদের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘প্রয়াত কামাল হোসেন দলের প্রয়োজনে নিজেকে বিলিয়ে দিয়ে গেছেন’
‘প্রয়াত কামাল হোসেন দলের প্রয়োজনে নিজেকে বিলিয়ে দিয়ে গেছেন’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
শ্রীপুরে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় করতোয়া নদী থেকে কৃষকের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় করতোয়া নদী থেকে কৃষকের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ায় ফের ভূমিকম্পের আঘাত
রাশিয়ায় ফের ভূমিকম্পের আঘাত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক ব্যক্তির মৃত্যু
বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক ব্যক্তির মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে ভারতীয় পণ্য উদ্ধার
মেহেরপুরে ভারতীয় পণ্য উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
পুকুরে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের নেতৃত্বে নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখছে বিএনপি : নবীউল্লাহ নবী
তারেক রহমানের নেতৃত্বে নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখছে বিএনপি : নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে সাংবাদিক হত্যা মামলায় ৭ আসামি রিমান্ডে
গাজীপুরে সাংবাদিক হত্যা মামলায় ৭ আসামি রিমান্ডে

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

করতোয়া নদী থেকে কৃষকের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
করতোয়া নদী থেকে কৃষকের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল
হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হলে রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বহাল, ছাত্রদলের সঙ্গে বসবে প্রশাসন
হলে রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বহাল, ছাত্রদলের সঙ্গে বসবে প্রশাসন

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অসুস্থ স্ত্রীকে জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা স্বামীর, ভিডিও ভাইরাল
অসুস্থ স্ত্রীকে জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা স্বামীর, ভিডিও ভাইরাল

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করলো মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করলো মালয়েশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার
তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করায় তুহিনকে হত্যা : জিএমপি কমিশনার
হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করায় তুহিনকে হত্যা : জিএমপি কমিশনার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক
ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যায় গ্রেফতার চারজন
গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যায় গ্রেফতার চারজন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন
স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান
অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আট উপদেষ্টার সমালোচনায় সাবেক সচিব
আট উপদেষ্টার সমালোচনায় সাবেক সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে অঞ্চল বিনিময়ের সিদ্ধান্তে কড়া বার্তা জেলেনস্কির
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে অঞ্চল বিনিময়ের সিদ্ধান্তে কড়া বার্তা জেলেনস্কির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে ঘটনায় রানি ও ঐশ্বরিয়ার বন্ধুত্ব ভেঙে চুরমার
যে ঘটনায় রানি ও ঐশ্বরিয়ার বন্ধুত্ব ভেঙে চুরমার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘তেরে নাম’ ছবির সেটে সালমানের কথা শুনে ভয়ে কেঁদেছিলেন ইন্দিরা
‘তেরে নাম’ ছবির সেটে সালমানের কথা শুনে ভয়ে কেঁদেছিলেন ইন্দিরা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে স্বাধীন : র‍্যাব
সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে স্বাধীন : র‍্যাব

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি বিমানবন্দরসহ তিন স্থাপনায় হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরসহ তিন স্থাপনায় হুথির ড্রোন হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ও বিমান কেনা আপাতত বন্ধ করল ভারত, দাবি রিপোর্টে
যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ও বিমান কেনা আপাতত বন্ধ করল ভারত, দাবি রিপোর্টে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে ভারতে যেসব ব্যবসায় প্রভাব পড়বে
ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে ভারতে যেসব ব্যবসায় প্রভাব পড়বে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ কোটি ২০ লাখ টাকা ফেরত পেয়েছেন হজযাত্রীরা
৮ কোটি ২০ লাখ টাকা ফেরত পেয়েছেন হজযাত্রীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘স্ত্রীকে মেরে ফেলছি, আমাকে নিয়ে যান’, হত্যার পর ৯৯৯-এ স্বামীর ফোন
‘স্ত্রীকে মেরে ফেলছি, আমাকে নিয়ে যান’, হত্যার পর ৯৯৯-এ স্বামীর ফোন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শুক্রবার পুতিনের সঙ্গে দেখা করবেন ট্রাম্প
শুক্রবার পুতিনের সঙ্গে দেখা করবেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ
রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশ স্টেশন থেকে পৃথিবীতে যাত্রা শুরু পাঁচ নভোচারীর
মহাকাশ স্টেশন থেকে পৃথিবীতে যাত্রা শুরু পাঁচ নভোচারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানই দেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমানই দেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার নিন্দা জানালো সৌদি আরব
ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার নিন্দা জানালো সৌদি আরব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৭ জনের মৃত্যুর ঘটনায় চালকের বিরুদ্ধে মামলা
একই পরিবারের ৭ জনের মৃত্যুর ঘটনায় চালকের বিরুদ্ধে মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউসে আর্মেনিয়া-আজারবাইজানের শান্তি চুক্তি
হোয়াইট হাউসে আর্মেনিয়া-আজারবাইজানের শান্তি চুক্তি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার আসামি শহীদুল কিশোরগঞ্জে গ্রেপ্তার
সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার আসামি শহীদুল কিশোরগঞ্জে গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক
আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস
ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন
তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন

শোবিজ

পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে
পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে

প্রথম পৃষ্ঠা

তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন
তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেক ইতিহাস গড়ার দিন
আরেক ইতিহাস গড়ার দিন

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা
থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’
‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন
পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন

শোবিজ

লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত
লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট
নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না
শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না

শোবিজ

এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ
এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ

শোবিজ

মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা
মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা

নগর জীবন

তুহিনের হত্যাকাণ্ড সাংবাদিকদের নিরাপত্তার কথা পুনরায় ভাবিয়ে তুলেছে
তুহিনের হত্যাকাণ্ড সাংবাদিকদের নিরাপত্তার কথা পুনরায় ভাবিয়ে তুলেছে

খবর

শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড
শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

থমকে রয়েছে বিটিসিএল ফাইভ-জি প্রকল্প
থমকে রয়েছে বিটিসিএল ফাইভ-জি প্রকল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়

সম্পাদকীয়

তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা
তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা

নগর জীবন

তারেক রহমানই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী
তারেক রহমানই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

৯ কেজি ভারতীয় রুপা জব্দ
৯ কেজি ভারতীয় রুপা জব্দ

দেশগ্রাম

ঢাকায় আসছেন আজ
ঢাকায় আসছেন আজ

মাঠে ময়দানে

হাত-পা বাঁধা অবস্থায় পড়ে ছিলেন ব্র্যাক কর্মী
হাত-পা বাঁধা অবস্থায় পড়ে ছিলেন ব্র্যাক কর্মী

দেশগ্রাম

সার পাচার রুখে দিলেন চাষিরা
সার পাচার রুখে দিলেন চাষিরা

দেশগ্রাম

অবৈধ দোকান অপসারণ
অবৈধ দোকান অপসারণ

দেশগ্রাম