শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৫ জুন, ২০২৫

রাষ্ট্রভাবনা

আর্য সারথী
প্রিন্ট ভার্সন
রাষ্ট্রভাবনা

রাষ্ট্র কেবল একটি বাহ্যিক প্রতিষ্ঠান নয়। যা আইন, বিচার ও বিভিন্ন বাহিনীর ওপর নির্ভর করে চলে। রাষ্ট্রের প্রকৃত রূপ নির্ধারিত হয় মানুষের চেতনা, নৈতিকতা ও পারস্পরিক সম্পর্কের ভিত্তিতে। রাষ্ট্র আমাদের সম্মিলিত মনোভাবের প্রতিবিম্ব। ব্যক্তি যদি অন্তরে পরিশুদ্ধ হয়, রাষ্ট্র এমনিতেই সুন্দর হয়ে যাবে। রাষ্ট্র কেবল নাগরিকদের নিয়ন্ত্রণ করার কাঠামো নয়। এতে রাষ্ট্রের সম্ভাবনা ও গুরুত্ব খর্ব হয়। বরং প্রজ্ঞাসম্পন্ন চিন্তাভাবনার সামষ্টিক রূপ হয়ে উঠতে পারে রাষ্ট্র। রাষ্ট্র কেবল সামাজিক চুক্তি নয়, এটি সত্তার জাগরণ। সামাজিকতার সর্বোচ্চ বিকাশ রাষ্ট্রেই সম্ভব। যেখানে সম্পর্ক প্রাণবন্ত থাকে সেখানে রাষ্ট্র টিকে থাকে। যেখানে সম্পর্ক মরে যায় সেখানে রাষ্ট্রও ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়। রাষ্ট্র কেবল কিছু কল বা প্রযুক্তি বা সমীকরণ দিয়ে চলে না। এটি চলে করুণা ও প্রজ্ঞার মাধ্যমে।

রাষ্ট্র যদি কেবল নিয়ম, আদেশ বা বাহ্যিক আইন হয়; তবে তা জীবন্ত নয়; এক ধরনের জড়ো মূর্তি মাত্র। রাষ্ট্রকে হতে হয় চৈতন্যের বহিঃপ্রকাশ। রাষ্ট্র গড়ে ওঠে ভিতরের আলো ও অন্ধকারের সংঘাতে। রাষ্ট্র এক জীবন্ত দেহ, যার হৃদয় হলো প্রজ্ঞা। আলোচনা, সহযোগিতা ও সমাজ গঠনই রাষ্ট্রের আসল কাজ। রাষ্ট্র ও ব্যক্তির সম্পর্ক অবিচ্ছেদ্য। রাষ্ট্র ও ব্যক্তিকে একে অপরের আয়না বলাটাও দূষণীয় নয়। এখানে ব্যক্তি নিজেকে বুঝে ওঠার সুযোগ পায় এবং সেই বোধ থেকে সমাজে দায়িত্বশীল হয়ে ওঠে। ব্যক্তি যদি আত্মিকভাবে দুর্বল ও পশ্চাৎপদ হয়, রাষ্ট্র হয়ে উঠবে উ™£ান্ত ও দমনমূলক। আমরা জনগোষ্ঠীর জায়গা থেকেও জিনিসটা বলতে পারি। রাষ্ট্র এমন এক আয়না যেখানে একটি জনগোষ্ঠীর অন্তর্জগৎ প্রতিফলিত হয়। যদি জনগোষ্ঠীর চিন্তাভাবনা কলুষিত হয় তবে রাষ্ট্র কলুষিত হবে। যদি জনগোষ্ঠীর অন্তর মুক্ত হয় তবে রাষ্ট্র উদার হবে। তাই রাষ্ট্র এক প্রতিচ্ছবি। জনগোষ্ঠী ব্যক্তি থেকে ভিন্ন নয়। তাই ব্যক্তির বিকাশ বাদ দিয়ে বিমূর্তভাবে জনগোষ্ঠীর বিকাশ অসম্ভব। বিকাশের পরিকল্পনা করতে হবে জনগোষ্ঠীর কথা মাথায় রেখে কিন্তু বাস্তবায়ন করতে হবে ব্যক্তির কথা মাথায় রেখে। যাই হোক রাষ্ট্রকে পরিবর্তনের জন্য প্রয়োজন ব্যক্তির আত্মজ্ঞান। রাষ্ট্রকে ধরা যেতে পারে, ‘ব্যক্তির সম্প্রসারিত অবয়ব’ হিসেবে। অর্থাৎ প্রত্যেক নাগরিকের চিন্তাচেতনা মিলিত হয়ে গঠন করে এক রাষ্ট্রসত্তা। রাষ্ট্র যেন এক দিগন্ত যেখানে সরলভাবে ব্যক্তি, সমাজ, সংসার, প্রজ্ঞা ও করুণা মিশে যেতে পারে। রাষ্ট্র যদি ধর্মহীন হয়, তবে তা আত্মাশূন্য। পক্ষান্তরে রাষ্ট্র যদি নির্দিষ্ট ধর্মমতে (রিলিজিয়ন) চলে, তবে তা আত্মঘাতী। ধর্ম বলতে বোঝা উচিত সত্য ও সনাতন (চিরন্তন) মার্গ, যা সব মত ও পথের ঊর্ধ্বে। এ মার্গ সত্তার বোধ ও করুণা ভাবকে জাগ্রত করে। রাষ্ট্রকে এই প্রকৃত ধর্মকে ধারণ করতে হবে, যা সব মত ও পথের ঊর্ধ্বে। না কোনো সম্প্রদায়ের ধর্মমত, না কোনো রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের মাধ্যমে ধর্মহীন হওয়া-এটাই রাষ্ট্রের অগ্রগতির পথ। রাষ্ট্রের প্রয়োজন অন্তর্জাগরণ ও ন্যায্যতা।

রাষ্ট্র কেবল নির্দিষ্ট ভূখণ্ড বা প্রশাসনিক অঞ্চল নয়-তা হলো মৃন্ময়ী মূর্তির অন্তরালে চিন্ময়ীর প্রকাশ। রাষ্ট্রে থাকতে হবে আত্মজিজ্ঞাসা, দায়িত্ব-কর্তব্য পালনের স্পৃহা ও নৈতিকতার পূর্ণাঙ্গ অনুশীলন। মানুষের অন্তরাত্মাকে জাগানো, সমাজে ন্যায়, সহানুভূতি ও মৈত্রীর বিস্তার এবং প্রজ্ঞা ও সাধনার পরিবেশ সৃষ্টি করা-এগুলো ছাড়া রাষ্ট্রের আলাদা কোনো কাজ নেই।

রাষ্ট্র যদি প্রজ্ঞাহীন হয় তবে তা দানব হয়ে ওঠে। এই সংকট সমাধান করতে হলে রাষ্ট্রকে শিক্ষানির্ভর চৈতন্যসমাজ। শিক্ষা মানে শুধু পঠন-পাঠন বা কাগজ সংগ্রহ করা নয় বরং নৈতিক বিকাশ, জগৎকে উপলব্ধির চর্চা এবং অন্তর্জাগরণ। শিক্ষায় থাকবে আত্মজ্ঞানের পথনির্দেশ, সমাজচেতনার বীজ, ভিন্নমতের প্রতি সহিষ্ণুতা এবং প্রকৃতির সঙ্গে সখ্য। রাষ্ট্র তখনই প্রকৃত শিক্ষা দিতে পারে যখন তা নিজেই এক শিক্ষাপ্রাপ্ত সত্তা হয়ে ওঠে।

রাষ্ট্রের কাঠামোকে কোনো কেন্দ্রীভূত শক্তিবলয় হিসেবে গড়ে তোলা যাবে না। রাষ্ট্রকে নির্দিষ্ট স্থানে রেখে দিলে চলবে না; ছড়িয়ে দিতে হবে সর্বত্র। প্রতিটি নাগরিক, প্রতিটি অঞ্চল ও প্রতিটি সম্প্রদায় বা গোষ্ঠী যেন রাষ্ট্রের অধিষ্ঠিত হয়। সর্বত্র রাষ্ট্রের শক্তি আবর্তিত হতে হবে। রাষ্ট্রের হৃৎস্পন্দন হবে আলোকিত ভাবনা বা মননশীলতা। রাষ্ট্রকাঠামোকে এমনভাবে সাজাতে হবে যেন কেন্দ্রে ও প্রান্তে থাকে সহযোগিতার মনোভাব ও সমন্বয়।

রাষ্ট্রের কাজ কেবল মানুষকে নিয়ে নয়। প্রাণিকুল, গাছপালা, নদী, পর্বত, সমুদ্র-এসব কিছুর প্রতি দায়িত্বশীলতা বজায় রাখাও রাষ্ট্রের কাজ। রাষ্ট্র প্রকৃতি থেকে আলাদা নয়। কিন্তু রাষ্ট্রের ভিত যদি প্রকৃতির সঙ্গে সম্পর্কহীন হয়, তবে রাষ্ট্র নিজেই নিজের ধ্বংসের পথ তৈরি করে রাখবে। তাই পরিবেশ রক্ষা, জীববৈচিত্র্যের সুরক্ষা এবং প্রকৃতির সঙ্গে সজীব সম্পর্ক-এসব কিছুই রাষ্ট্রচালনার অবিচ্ছেদ্য অংশ।

আগামী দিনে রাষ্ট্রের মাধ্যমে শুধু একটি নতুন শাসনব্যবস্থা তৈরি হবে এমন নয়; ঘটবে উন্নত, শান্তিপূর্ণ ও মানবিক যুগের সূচনা। রাষ্ট্র মানেই শাসনব্যবস্থা- এমন ধারণা আমাদের মনে গেঁথে গেছে। রাষ্ট্রকে কেবল একটি প্রশাসনিক কাঠামো, একটি সাংবিধানিক যন্ত্র অথবা ক্ষমতাবান প্রভু হিসেবে দেখা হয়েছে। কিন্তু এই ধারণা বদলাতে হবে। রাষ্ট্রের মধ্যে এক নতুন সভ্যতার সম্ভাবনা বা বীজ নিহিত। রাষ্ট্রচিন্তা কেবল বিভিন্ন রাজনৈতিক দল বা গোষ্ঠীর দর্শন নয়; বরং এক জ্যোতির্ময় ভবিষ্যতের দিশা। রাষ্ট্র হবে সভ্যতার এক সাধনক্ষেত্র। সেখানে প্রযুক্তি, বিজ্ঞান, অর্থনীতি- সব থাকবে; কিন্তু নিয়ন্ত্রিত হবে নৈতিকতা ও বোধের মাধ্যমে।

                লেখক : প্রাবন্ধিক ও গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
রোহিঙ্গা সমস্যা
রোহিঙ্গা সমস্যা
শিক্ষায় সংকট
শিক্ষায় সংকট
স্বাস্থ্য খাতে পরনির্ভরতা
স্বাস্থ্য খাতে পরনির্ভরতা
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
সরকারের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত
সরকারের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড
হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড
চাকরির বাজার
চাকরির বাজার
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক
তওবার গুরুত্ব
তওবার গুরুত্ব
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
সর্বশেষ খবর
হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়
এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল
কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক
সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে
বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে

১০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস
সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান
২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল
ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার
এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার

৩১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ
জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা
রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা

৩৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ভোটার  ১১৯১৯ জন
জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ভোটার ১১৯১৯ জন

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

মিয়ানমারে পাচারকালে ৫০০ বস্তা আলুসহ আটক ১১
মিয়ানমারে পাচারকালে ৫০০ বস্তা আলুসহ আটক ১১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুতের তারে কাপড় শুকাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু
বিদ্যুতের তারে কাপড় শুকাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যার আগে আগ্রাবাদে হকার বসতে দেওয়া হবে না: চসিক মেয়র
সন্ধ্যার আগে আগ্রাবাদে হকার বসতে দেওয়া হবে না: চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণ গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা
বরিশালে স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বেরোবিতে আমরণ অনশনে অসুস্থ পাঁচ শিক্ষার্থী
বেরোবিতে আমরণ অনশনে অসুস্থ পাঁচ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্রবিরোধী অপশক্তির কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: নবীউল্লাহ নবী
গণতন্ত্রবিরোধী অপশক্তির কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এশিয়া কাপের ছিটকে গেলেন ঈশান কিষাণ
এশিয়া কাপের ছিটকে গেলেন ঈশান কিষাণ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম
বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগস্টের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স ১৪২৪ মিলিয়ন ডলার
আগস্টের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স ১৪২৪ মিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডাকসু নির্বাচনে কেন্দ্রীয় ও হলে ১৭৯১ প্রার্থী
ডাকসু নির্বাচনে কেন্দ্রীয় ও হলে ১৭৯১ প্রার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের
এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার
যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও
আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী
প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’
সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ আগস্ট)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি
যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস

সম্পাদকীয়

আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো
আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার
বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...
কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...

শোবিজ

ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা
ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে
ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও
মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও

নগর জীবন

জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?
ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী
বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা
জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি

সম্পাদকীয়

নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি
নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার
যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার

শোবিজ

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত
সরকারের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত

সম্পাদকীয়

কুমির সতর্কতায় মাইকিং
কুমির সতর্কতায় মাইকিং

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ
পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি
নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা