শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৪ জুন, ২০২৫

কুহরিছে নন্দনের পাখি

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
কুহরিছে নন্দনের পাখি

সূর্যোদয়ের আগে হাঁটাহাঁটি শরীরে মেদ জমতে দেয় না। ওভাবে হাঁটলে অস্থিসন্ধির জটিলতা দূর হয়, হজমশক্তি বাড়ে। সবচেয়ে বড় কথা মনটা ফুরফুরে হয়ে যায়। এই জ্ঞান আমায় দান করেছিলেন সাংবাদিক-সাহিত্যিক রাহাত খান (জন্ম : ১৯ ডিসেম্বর ১৯৪০-মৃত্যু : ২৮ আগস্ট ২০২০)। সকাল আট-নয়টার পর যাদের ঘুম ভাঙে, সেই দলের সক্রিয় সদস্য আমি। তাই রাহাত ভাইকে বললাম, সাত দিন টানা উপোস দিলেই তো মেদের জানাজা পাঠের মওকা এসে যায়। অন্নকষ্টে ভোগা মানুষ জীবনরক্ষার জটিলতায় অস্থির থাকে, অস্থিসন্ধি নিয়ে তার দুশ্চিন্তা করার ফুরসত কোথায়! হজমের সমস্যায় ভুগবার প্রশ্নই ওঠে না। ওদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে ন্যূনতম সুস্থতা ধরে রাখবার জন্য পেটে কিছু ধারণ করা। মন ফুরফুর করবে নাকি ঘুরঘুর করবে, সেটা অনেক পরের কথা।

‘তোমাকে নিয়ে এই-ই এক সমস্যা’ বলেন রাহাত খান, ‘যে কোনো বিষয়ে নেগেশন সিনড্রোমে সাফার কর। খালি নেতিবাচকটা তোমার নজরে পড়ে। ইটস আ ডিজিজ। মধ্যগগনে সূর্য উঠলে শয্যাত্যাগ করবে তো কর। কিন্তু ওটার পক্ষে সাফাই গেয়ে অন্যদেরও ওই বদভ্যাসে প্ররোচিত করতে চাইছ, ইটস অ্যান অ্যান্টি-সোশ্যাল অ্যাটিচিউড। এজন্য তোমারে দুগাজুমা করতে ইচ্ছে হয়।’

হোয়াট ডু ইউ মিন বাই দুগাজুমা? জবাবে রাহাত খান তাঁর বাঁ চোখ মেরে নিচুগলায় বলেন, মিনিংটা পাবলিকলি শুনতে চেয়ো না। তোমার প্রেস্টিজের ইয়ে হয়ে যাবে। হুমকি আর পরামর্শমিশ্রিত বাক্য শুনে চুপসে গেলাম। জাতীয় প্রেস ক্লাবের দোতলায় অতিথি আপ্যায়নের কক্ষে দুই বন্ধুকে চা ও ডিমপুরি খাওয়াচ্ছিলেন রাহাত ভাই। আমি ওই কক্ষে আমার এক মেহমানের সেবা শেষ করলাম মাত্র। ‘আসো, আসো, অনেক দিন তোমায় দেখি না’ বলে তিনি তাঁর টেবিলে আমায় ডেকে নিয়েছিলেন। তাঁর বন্ধুদের সামনে ‘দুগাজুমা’ শব্দের অর্থ খোলাসা করলে আমার ইজ্জত সত্যিই কি জখম হবে?

কুহরিছে নন্দনের পাখিএরকম ভাবছি আর ভাবছি। আবার একই সঙ্গে ভানও করছি যে তাঁদের তিন বন্ধুর আড্ডার মজাদার কথাবার্তা উপভোগ করছি। রাহাত খান হঠাৎ বললেন, তাঁর খুব জানতে ইচ্ছা করছে, কবে কোন বিষয়ে আমি তাঁর ইতিবাচক গুণ দেখে মুগ্ধতা প্রকাশ করেছি। তাঁকে জানাই যে তাঁর লেখা একটি গল্পের-‘রাবেয়া গোলাপের মতো সুন্দর, গোলাপের মতো একঘেঁয়ে।’ বাক্যটি আমার পরানের গভীরে গোলাপি আতরের সুবাস ছড়িয়েছে। এই উপলব্ধি বহু জায়গায় বহুজনকে জানিয়েই বসে থাকিনি; সাময়িকী ‘চিত্রবাংলা’র পাতায় সেটা ছাপার অক্ষরে বর্ণনাও করেছি।

‘মাই গড! কত বড় গলদা আমি।’ বলেন রাহাত খান, ‘বেহুদা তোমারে এত কাল ট্যারাচোখা মাথাগরম আদমি ভেবেছি। স্যরি, এক্সট্রেমলি স্যরি। ক্ষতিপূরণ হিসেবে দুগাজুমা প্রত্যাহার করে নিলাম।’ তাঁর দুই বন্ধুর প্রশ্ন, দুগা দুগা করছ সমানে, মানেটা তো বলবে! রাহাত খান বলেন, অবশ্যই বলব। তবে এখন না। পাবলিকলি বলাটা ইনডিসেন্ট হবে।

২. ঠিকই বলেছেন রাহাত খান। পাঁচজনকে শুনিয়ে দুগাজুমার অর্থ বলে দিলে আমার এক্কেবারে চিৎপাত হয়ে যাওয়ার দশা হতো। একদিন রুদ্ধদ্বার বৈঠক ধরনের পরিস্থিতিতে তিনি জানান, ‘দুই গালে জুতা মার’-এই শব্দ চতুষ্টয়ের আদ্য অক্ষরকে ক্রমানুসারে সাজালে যা পাবে সেটাই দুগাজুমা। তিনি বলেন, মনের ঝাল মেটানোর সুবিধার্থে সাংকেতিক ভাষার মতো উপাদেয় কি আর কিছু হয়? প্রকাশ্যে যাকে কুর্নিশ না করলে গর্দান ফাঁক হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা, মনে মনে তাকে শাপান্ত দিয়ে যারা অতৃপ্ত, তারা নিজেরা সবার সামনে নির্বিঘ্ন উচ্চারণের লক্ষ্যে একটা সংকেত তৈরি করে নেয়। উচ্চারণজনিত একটা আমোদও তখন পাওয়া যায়।

সাংকেতিক সেই ভাষা প্রতিশোধ গ্রহণের হিরন্ময় হাতিয়ার হয়ে ওঠে কখনো কখনো। কখনো কখনো হয়ে ওঠে হুঁশিয়ারি। ‘সংবাদ’ সম্পাদক বজলুর রহমান (জন্ম : ৩ আগস্ট ১৯৪১-মৃত্যু : ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৮)। যখন রুষ্ট মেজাজে থাকতেন তখন আমরা তাঁর অধীন সাংবাদিকরা তাঁর জেরার মুখোমুখি হতে ভয় পেতাম। কোন প্রশ্নের জবাবে বানিয়ে বানিয়ে কী বলতে হবে, তা ঠিক করার জন্য আগে মতবিনিময় করে নিতে হতো। তবু কোন মিথ্যাকে ‘সত্য’ বলে চালিয়ে দেওয়া হচ্ছে, তিনি বুঝে ফেলতেন। অধীনস্থদের কারও অন্যায় আচরণে তিনি ক্ষুব্ধ হয়ে গর্জন করেছেন বা গর্জন করে যাচ্ছেন, এ অবস্থায় তাঁর সামনে পড়লে, সামনে পড়াকে কোন্ ভুল বা অন্যায়ের জন্য বাক্যবাণে জর্জরিত করা হবে কে জানে! সেজন্য ‘বড় হুজুর গরম হয়ে আছেন’ মর্মে হুঁশিয়ারি দেওয়ার সাংকেতিক ভাষা ব্যবহার করতাম আমরা। বলতাম-‘কুহরিছে নন্দনের পাখি’।

ওই পত্রিকায় আমার সহকর্মী মজিদুল হক একদিন জানান, তিনি যে ফ্ল্যাটে বাস করেন তার উল্টো দিকের ফ্ল্যাটের ভাড়াটে বরেণ কুশারীর জীবন কয়লা করে ফেলছে নন্দনের পাখি। আমরা চমকে উঠলাম। বজলু ভাই এখানে কেন? মজিদ বলেন, এই পাখি সেই পাখি না। কুশারী সদাগরি অফিসের নির্বাহী পদে চাকরি করেন। নিয়মিত বেতন পান না। নিয়মিত তাগাদা দেন বাড়িঅলা-‘বকেয়া ভাড়া এখনই চাই’। কোনো অজুহাতই তিনি মানেন না। দিতে হবে দাও/এখনই দাও। প্রায় প্রতি সপ্তাহে উৎপাত। অগত্যা সিদ্ধান্ত হয়, বাড়িঅলাকে এড়িয়ে চলাই ভালো। বাড়ির উল্টো দিকের দোকানের সেলসম্যানের সঙ্গে বন্দোবস্ত হলো : বাড়িঅলা আসছে দেখলে সে গাইতে থাকবে-‘মধুর মধুর বংশী বাজে/কোথায় কোন কদমতলীতে...।’ সংকেত পেয়ে বাড়ির  পেছনের গেট দিয়ে চম্পট হবেন বরেণ কুশারী। বাড়িঅলাও কম যান না। একদিন তিনি দোকানে ঢুকে সেলসম্যানকে বলেন, আমারে দেখলেই তুমি বংশী বাজাও, অন্য সময় তোমার গলা দিয়া হুক্কাহুয়া আওয়াজও বারয় না, কেস্ কী য়্যাঁ? বংশী বাজাইয়া কুশারী সাবরে সিগন্যাল পাঠাও না তো? সেলসম্যান বলে, কী যে কন না চাচা! অল্প বেতনের চারকি করি বইলা কি মনের সুখের জন্য একটু গানও গাইবার পারুম না?

৩. ‘অল্প বেতনের চাকরি’ কথাটা ‘শতাধিক টাকা’র মতোই প্যাঁচালো। আমার দৃষ্টিতে বেতন দশ লাখ মানে বিস্তর টাকা। ইলন মাস্কের কাছে এই টাকা হাফ কেজি তেজপাতার সমানও নয়। আবার দেখতে পাই, এক শ এক  মানে শতাধিক টাকা। দশ কোটিও কিন্তু শতাধিক টাকা। এই বিবেচনা থেকে ধরে নেওয়া যেতে পারে যে বেতনের শতাধিক টাকায় পুলিশ সাব-ইন্সপেক্টর আবদুস সালামের জীবন চলছিল না। তাই তিনি পাঁচজন ভাঙারির কাছ থেকে ১৭ জুন ৮০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেন।

ভাঙারিরা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী। গ্রামে গ্রামে ঘুরে ভাঙাচোরা জিনিসপত্র কেনাবেচা করেন। ঝিনাইদহ জেলার সদর উপজেলার বাসিন্দা তাঁরা। নারিকেলবাড়িয়া গ্রামের পুলিশ ক্যাম্পের এসআই আবদুস সালাম তাঁদের ধরে এনে বলেন, ৮০ হাজার টাকা ঘুষ না দিলে মামলার আসামি বানিয়ে কোর্টে চালান করে দেব। হুমকিতে ‘কাজ’ হয়ে গেছে। বিষয়টি পুলিশের উচ্চ মহলের কানে গেলে সালাম টের পান-‘বিপদ আসন্ন’। সর্বশেষ খবরে জানা যায়, ঘুষ ফেরত দেওয়ার জন্য আবদুস সালাম ছোটাছুটি করছেন কিন্তু ভুক্তভোগীদের মন গলছে না। তাঁরা নাকি নাটকের শেষ দৃশ্য দেখার অপেক্ষায় রয়েছেন। তাঁদের অপেক্ষা সার্থক হবে? যদি না হয় তাহলে হয়তো দেখা যাবে যে ঘুষ নেওয়ার মিথ্যা অভিযোগের মাধ্যমে দারোগা সালামের মানহানির দায়ে পাঁচ ভাঙারির বিরুদ্ধে মামলার বিচার চলছে।

পাকিস্তানি জমানায় আমাদের জেলা শহরে আমজাদ আলী নামে কড়া মেজাজি এক দারোগা ছিলেন। রাতে বাতিহীন রিকশা আটক করে তিনি কনস্টেবলদের বলতেন, ‘দশ ট্যাবলেট লওন ছাড়া এইয়ারে ছাড়বেন না কইলাম।’ ট্যাবলেট মানে টাকা। শহরের মধুসূদনপুরের হাবিব একদিন বলে, টাকারে টাকা না কইয়া ট্যাবলেট কন কিয়েল্লাই? আমজাদ আলী বলেন, কলেজ স্টুডেন্ট তুমি, আরামে হারাম খাওনের কাম ইশারায় সারা লাগে এইডাও বোঝো না?

৪. হারাম খাওনের কাজ ছাড়াও কিন্তু ইশারার ব্যবহার চলে। এ বিষয়ে তিনটি ঘটনা বলতে পারি।

এক. সাড়ে চার বয়সি ছেলেকে মা ভদ্রতা শেখাচ্ছেন। বাইরের লোকজনের সামনে ‘মা পেসাব করব, বাথরুমে নিয়ে চল’ এরকম কখনো বলবে না। বলবে, ‘গান গাইব মা, গাইতে নিয়ে চল।’ কদিন পর এই ছেলে তার বাবা-মার সঙ্গে সিনেমা দেখতে যায়। মায়ের কোলে বসা খোকন বিরতির কিছুক্ষণ আগে বলতে থাকে, ‘মা গান গাইব। গাইতে নিয়ে চল।’ ‘মা বলেন, ঠিক আছে। একটু পরে গাইয়ো।’ ছেলেটি মানে না, ঘ্যানর ঘ্যানর করতেই থাকে। দর্শকদের একজন বলে, ‘বাহ! এইটুকুন খোকা গান গাইতে চায়। দিন না আপা, ছেলেকে গাইতে দিন।’ খোকন কাঁদতে কাঁদতে বলে, ‘গান গাই মা? তোমার কোলে গা-ই-ই-ই।’ এ সময় আরেক দর্শক বলেন, ‘গাইতে চাচ্ছে খোকন সোনাকে গাইতে দিন ভাবি। আমরা ডিস্টার্ব ফিল করব না।’ মা বললেন, গাইতে দেওয়ার উপায় আর নেইরে ভাই। অলরেডি সে গেয়েই ফেলেছে।

দুই. নবম শ্রেণির ছাত্রদের শিক্ষক বললেন, তোমরা সব সময় শোভন আচরণ করবে। অনেক শব্দ বা কথা আছে যেগুলোর সরাসরি উচ্চারণ উচিত নয়। সেদিন কুতুবউদ্দিন ভরা ক্লাসে বলে বসে, ‘পায়খানা পাচ্ছে, যাব?’ কথাটা ইশারায় বললেই সুন্দর হতো। বলতে পারত, ‘বড়ঘরে যেতে হবে, যাই?’ রাইসুল হকও নির্লজ্জ ছেলে। বলে কি না, ‘স্যার পেসাবের বেগ পাচ্ছে, যাই?’ শিক্ষক বলেন, ওর বলা উচিত ছিল ‘বাইরে যাওয়া দরকার।’ আমি হয়তো বলতাম, ‘কেন?’ তখন তার বলা উচিত, ‘চাপ আছে, তাই।’

সপ্তাহখানেক পরে ক্লাস চলছে। শিক্ষক পাঠদান করছেন, যেনতেন প্রকারে লক্ষ্যে পৌঁছানোকে সাফল্য বলে মেনে নেওয়া বিরাট ভুল। সফলতার চূড়ায় কীভাবে ওঠা হলো, সেটা বুঝতে হবে। প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে লাভজনক কিছু অর্জন করা আর তস্করবৃত্তি অবলম্বন একই কথা। এ ধরনের ওপরে ওঠা কার্যত নিচে নেমে যাওয়া, অধঃপতনের প্রক্রিয়ার কাছে নিজেকে সমর্পণ করা...।ঠিক এ সময় কুতুবউদ্দিন দাঁড়িয়ে বলে, ‘স্যার! একটু বাইরে যাওয়া দরকার।’ শিক্ষক বলে, ‘কেন। চাপ আছে?’ ছাত্র বলল, ‘না স্যার। চাপের বাপ আছে।’ অর্থাৎ মলত্যাগে বিলম্ব আর সইছে না।

তিন. সর্বদা খোশমেজাজি কিশোর কুমার তাঁর পেশার ব্যাপারে পরম নিষ্ঠাবান ছিলেন। পারিশ্রমিক কড়ায়গন্ডায় বুঝে নেওয়ার আগে গাইতেন না। পাওনা আদায়ের বেলায় তাঁর ব্যবহৃত সাংকেতিক ভাষাও মজাদার। বলতেন, ‘আরে ভাই, এখনো চা খাওয়ালে না।’ কথাটার অনুবাদ হলো, চেক তো এখনো দিলে না। লেনদেনের কাজটা করতেন কিশোর কুমারের ব্যক্তিগত সচিব আবদুল মোনায়েম। সচিব ইশারা করলে তিনি প্লেব্যাক গানে কণ্ঠদান করতেন বা মঞ্চে সংগীত পরিবেশন করতেন। এ সম্পর্কে কিশোর কুমারের ছেলে অমিত কুমার স্মৃতিচারণ করেন, ‘যোশিলা’ (মুক্তি পায় ১৯৭৩ সালে) ছবির জন্য গান রেকর্ডিংয়ে এসেছেন বাবা। সংগীত পরিচালক রাহুল দেব বর্মণ বারবার তাগাদা দিচ্ছেন, ‘দাদা জলদি করুন’।

‘চা’ না খাওয়ায় কিশোর সাড়া দেন না। ছবির পরিচালক যশ চোপরা বলেন, ‘মিস্টার গাঙ্গুলী হারি-আপ প্লিজ’। তখন কিশোর কুমার ওই ছবিরই গান ‘কিস্কা রাস্তা দেখে’র সুর অনুকরণে গেয়ে ওঠেন- ‘আবদুল, আবদুল, পয়সা মিলা কেয়া/জলদি সে বাতা দে।’ অদূরে দাঁড়ানো আবদুল মোনায়েম মুষ্টিবদ্ধ ডান হাতের বুড়ো আঙুল উঁচিয়ে সংকেত দিলেন, হ্যাঁ, চেক পেয়ে গেছি।

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
ক্যানসার চিকিৎসা
ক্যানসার চিকিৎসা
ভালো নেই অর্থনীতি
ভালো নেই অর্থনীতি
যে রত্ন কুড়িয়ে পেলাম
যে রত্ন কুড়িয়ে পেলাম
প্রকৃত সুখ ও সুখী মানুষ
প্রকৃত সুখ ও সুখী মানুষ
আপনা মাঝে শক্তি ধর
আপনা মাঝে শক্তি ধর
স্কুলের আঁক আর জীবনের বাঁক
স্কুলের আঁক আর জীবনের বাঁক
সালাতুল হাজত আদায়ে প্রয়োজন মিটবে
সালাতুল হাজত আদায়ে প্রয়োজন মিটবে
থার্ড টার্মিনাল
থার্ড টার্মিনাল
ডেঙ্গু আগ্রাসন
ডেঙ্গু আগ্রাসন
বীর উত্তম জিয়াউদ্দিন : প্রতিবাদী এক নাম
বীর উত্তম জিয়াউদ্দিন : প্রতিবাদী এক নাম
ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!
ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!
চায়ের উদ্ভব যেভাবে
চায়ের উদ্ভব যেভাবে
সর্বশেষ খবর
‘গাজায় ইসরায়েলিদের ভয়াবহতার বর্ণনা দেওয়ার ভাষা নেই’
‘গাজায় ইসরায়েলিদের ভয়াবহতার বর্ণনা দেওয়ার ভাষা নেই’

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায়োগিক শিক্ষা ছাড়া প্রযুক্তি বিশ্বে এগিয়ে যাওয়া সম্ভব নয় : জিডিইউ উপাচার্য
প্রায়োগিক শিক্ষা ছাড়া প্রযুক্তি বিশ্বে এগিয়ে যাওয়া সম্ভব নয় : জিডিইউ উপাচার্য

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ আগস্ট)

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পরমাণু যুদ্ধের হুমকির জবাবে কী বলছে ভারত
পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পরমাণু যুদ্ধের হুমকির জবাবে কী বলছে ভারত

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ দিনের সফরে আজ ঢাকায় আসছে ইউরোপীয় প্রতিনিধিদল
৩ দিনের সফরে আজ ঢাকায় আসছে ইউরোপীয় প্রতিনিধিদল

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কলম্বিয়ায় গুলিবিদ্ধ হওয়ার দুই মাস পর সম্ভাব্য প্রেসিডেন্ট প্রার্থীর মৃত্যু
কলম্বিয়ায় গুলিবিদ্ধ হওয়ার দুই মাস পর সম্ভাব্য প্রেসিডেন্ট প্রার্থীর মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মব সন্ত্রাসে চার বছরে মৃত্যুহার বেড়েছে পাঁচ গুণ
মব সন্ত্রাসে চার বছরে মৃত্যুহার বেড়েছে পাঁচ গুণ

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ৬৯ ফিলিস্তিনি
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ৬৯ ফিলিস্তিনি

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁ জেলা বিএনপির নেতৃত্বে নান্নু-রিপন
নওগাঁ জেলা বিএনপির নেতৃত্বে নান্নু-রিপন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেসব ক্ষেত্রে গোপনীয়তা রক্ষার তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
যেসব ক্ষেত্রে গোপনীয়তা রক্ষার তাগিদ দিয়েছে ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ত্বক কেন ঝুলে পড়ে?
ত্বক কেন ঝুলে পড়ে?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টেক্সাসে বন্দুকধারীর গুলিতে নিহত ৩
টেক্সাসে বন্দুকধারীর গুলিতে নিহত ৩

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'সিরাজের খাদ্যাভ্যাস স্টোকস-ওকসদের অনুসরণ করা উচিত'
'সিরাজের খাদ্যাভ্যাস স্টোকস-ওকসদের অনুসরণ করা উচিত'

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'আমি নির্বাচক হলে বুমরাহকে আইপিএল খেলতে দিতাম না'
'আমি নির্বাচক হলে বুমরাহকে আইপিএল খেলতে দিতাম না'

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংঘর্ষের ভয়ে ইজিবাইক থেকে লাফ, যুবকের মৃত্যু
সংঘর্ষের ভয়ে ইজিবাইক থেকে লাফ, যুবকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের পাটপণ্য রপ্তানিতে ভারতের নতুন বিধিনিষেধ
বাংলাদেশের পাটপণ্য রপ্তানিতে ভারতের নতুন বিধিনিষেধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে স্টিল প্ল্যান্টে বিস্ফোরণ, নিহত ১
যুক্তরাষ্ট্রে স্টিল প্ল্যান্টে বিস্ফোরণ, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে হিরোস কাপ আন্তর্জাতিক তায়কোয়ান্দোতে বাংলাদেশের ৩ পদক অর্জন
থাইল্যান্ডে হিরোস কাপ আন্তর্জাতিক তায়কোয়ান্দোতে বাংলাদেশের ৩ পদক অর্জন

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বাড়ল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বাড়ল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে চূড়ান্ত ভোটার ৩৯ হাজার ৭৭৫ জন
ডাকসু নির্বাচনে চূড়ান্ত ভোটার ৩৯ হাজার ৭৭৫ জন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপৎসীমা কাছাকাছি পদ্মার পানি, ডুবেছে জেগে ওঠা চর
বিপৎসীমা কাছাকাছি পদ্মার পানি, ডুবেছে জেগে ওঠা চর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত ও অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনারের সঙ্গে এনসিপির সাক্ষাৎ
মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত ও অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনারের সঙ্গে এনসিপির সাক্ষাৎ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প ইউক্রেনের কিছু ভূমি রাশিয়ার কাছ থেকে ফেরত আনার চেষ্টা করবেন
ট্রাম্প ইউক্রেনের কিছু ভূমি রাশিয়ার কাছ থেকে ফেরত আনার চেষ্টা করবেন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে ডাকসুর মনোয়নপত্র বিতরণ শুরু
কাল থেকে ডাকসুর মনোয়নপত্র বিতরণ শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধরে নিয়ে যাওয়ার ৭ ঘণ্টা পর বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
ধরে নিয়ে যাওয়ার ৭ ঘণ্টা পর বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে শিশুকে ধর্ষণ ও ভিডিও ধারণের অভিযোগে মামলা
শ্রীপুরে শিশুকে ধর্ষণ ও ভিডিও ধারণের অভিযোগে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বার্তা পৌঁছাবে মডেল মসজিদ : ধর্ম উপদেষ্টা
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বার্তা পৌঁছাবে মডেল মসজিদ : ধর্ম উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাটজিপিটির পরামর্শে লবণ খাওয়া বাদ, ভর্তি হতে হলো হাসপাতালে!
চ্যাটজিপিটির পরামর্শে লবণ খাওয়া বাদ, ভর্তি হতে হলো হাসপাতালে!

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আইন করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুপ্ত রাজনীতি বন্ধ করতে হবে: ছাত্রদল সভাপতি
আইন করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুপ্ত রাজনীতি বন্ধ করতে হবে: ছাত্রদল সভাপতি

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
‘আমরা’ দীর্ঘদিন ধরে একসঙ্গে আছি, অবশেষে প্রেমের কথা স্বীকার করলেন জয়া
‘আমরা’ দীর্ঘদিন ধরে একসঙ্গে আছি, অবশেষে প্রেমের কথা স্বীকার করলেন জয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে মার্কিন পণ্য বয়কটের ডাক
ভারতে মার্কিন পণ্য বয়কটের ডাক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী আটক
দিল্লিতে রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্ক চাপে নয়াদিল্লির নতুন ভরসা কি ইসরায়েল?
ট্রাম্পের শুল্ক চাপে নয়াদিল্লির নতুন ভরসা কি ইসরায়েল?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের বিমান ধ্বংসের ভারতীয় দাবি নিয়ে যা বললেন চীনা বিশেষজ্ঞ
পাকিস্তানের বিমান ধ্বংসের ভারতীয় দাবি নিয়ে যা বললেন চীনা বিশেষজ্ঞ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিবাগে প্রাইভেটকার থেকে উদ্ধার দুই মরদেহের পরিচয় মিলেছে
মালিবাগে প্রাইভেটকার থেকে উদ্ধার দুই মরদেহের পরিচয় মিলেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিল্লি-ওয়াশিংটন সরাসরি ফ্লাইট বাতিলে বাধ্য হল এয়ার ইন্ডিয়া
দিল্লি-ওয়াশিংটন সরাসরি ফ্লাইট বাতিলে বাধ্য হল এয়ার ইন্ডিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ জেলায় বড় ধরনের বন্যার শঙ্কা
৩০ জেলায় বড় ধরনের বন্যার শঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ শেষ, ‘না ভোটের’ বিধান থাকছে
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ শেষ, ‘না ভোটের’ বিধান থাকছে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোমে আটকা বিমানের ড্রিমলাইনার, ২৬২ যাত্রী হোটেলে
রোমে আটকা বিমানের ড্রিমলাইনার, ২৬২ যাত্রী হোটেলে

২১ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

দেশব্যাপী বিনামূল্যে টাইফয়েড টিকা কার্যক্রম শুরু ১ সেপ্টেম্বর
দেশব্যাপী বিনামূল্যে টাইফয়েড টিকা কার্যক্রম শুরু ১ সেপ্টেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চাঁদাবাজির ভিডিও ভাইরাল, এনসিপি নেতাকে শোকজ
চাঁদাবাজির ভিডিও ভাইরাল, এনসিপি নেতাকে শোকজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের সঙ্গে ‘বন্ধুত্ব’ নিয়ে মোদিকে সতর্ক করলেন কাসপারভ
পুতিনের সঙ্গে ‘বন্ধুত্ব’ নিয়ে মোদিকে সতর্ক করলেন কাসপারভ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করল কুয়েত
৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করল কুয়েত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে অস্ট্রেলিয়া
সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে অস্ট্রেলিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ লাখ লিটার তেলসহ জাহাজ জব্দ করল ইরান
২০ লাখ লিটার তেলসহ জাহাজ জব্দ করল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত আইজি হলেন পুলিশের ৭ কর্মকর্তা
অতিরিক্ত আইজি হলেন পুলিশের ৭ কর্মকর্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহহীনদের অবিলম্বে রাজধানী ছাড়তে বললেন ট্রাম্প
গৃহহীনদের অবিলম্বে রাজধানী ছাড়তে বললেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্বল ব্যাংকগুলো একীভূতের বদলে বন্ধ করাই উত্তম : বিটিএমএ সভাপতি
দুর্বল ব্যাংকগুলো একীভূতের বদলে বন্ধ করাই উত্তম : বিটিএমএ সভাপতি

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভুয়া পুলিশ স্টেশন বানিয়ে প্রতারণা, নয়ডায় গ্রেফতার ৬
ভুয়া পুলিশ স্টেশন বানিয়ে প্রতারণা, নয়ডায় গ্রেফতার ৬

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ শ্রেণির করদাতাদের অনলাইন রিটার্ন দিতে হবে না
পাঁচ শ্রেণির করদাতাদের অনলাইন রিটার্ন দিতে হবে না

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লাউয়াছড়ায় বেড়েই চলেছে গাড়িচাপায় বন্যপ্রাণীর মৃত্যু
লাউয়াছড়ায় বেড়েই চলেছে গাড়িচাপায় বন্যপ্রাণীর মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মালিবাগে প্রাইভেটকারের ভেতর মিলল দুই লাশ
মালিবাগে প্রাইভেটকারের ভেতর মিলল দুই লাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাড়া পেলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী
ছাড়া পেলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে ভয়াবহ অভিজ্ঞতা কংগ্রেস নেতার
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে ভয়াবহ অভিজ্ঞতা কংগ্রেস নেতার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় পৌঁছালেন প্রধান উপদেষ্টা
মালয়েশিয়ায় পৌঁছালেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের পাটপণ্য রপ্তানিতে ভারতের নতুন বিধিনিষেধ
বাংলাদেশের পাটপণ্য রপ্তানিতে ভারতের নতুন বিধিনিষেধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাটজিপিটিতে আসছে ৬টি বড় পরিবর্তন
চ্যাটজিপিটিতে আসছে ৬টি বড় পরিবর্তন

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

১৭ নাবিকসহ জ্বালানিবাহী বিদেশি ট্যাঙ্কার জব্দ করল ইরান
১৭ নাবিকসহ জ্বালানিবাহী বিদেশি ট্যাঙ্কার জব্দ করল ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক মূল্যবৃদ্ধির কারণে মাছ আমদানি বন্ধ
শুল্ক মূল্যবৃদ্ধির কারণে মাছ আমদানি বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিন্ডিকেট ভেঙে কমল ২০ ওষুধের দাম
সিন্ডিকেট ভেঙে কমল ২০ ওষুধের দাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ভার্চুয়াল মাধ্যমে প্রেম চীনের যুবক দিনাজপুরে
ভার্চুয়াল মাধ্যমে প্রেম চীনের যুবক দিনাজপুরে

খবর

অবৈধ অস্ত্রে আতঙ্ক
অবৈধ অস্ত্রে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে রাহুল গান্ধীকে গ্রেপ্তার নিয়ে তোলপাড়
ভারতে রাহুল গান্ধীকে গ্রেপ্তার নিয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজমের আশীর্বাদে সওজে তমার কালো থাবা
আজমের আশীর্বাদে সওজে তমার কালো থাবা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিলের ক্ষমতা পাচ্ছে ইসি
ভোট বাতিলের ক্ষমতা পাচ্ছে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চিকুনগুনিয়া-পরবর্তী ব্যথার কারণ ও চিকিৎসা
চিকুনগুনিয়া-পরবর্তী ব্যথার কারণ ও চিকিৎসা

স্বাস্থ্য

মার্কিন কর্মকর্তাদের অন্যরকম একদিন
মার্কিন কর্মকর্তাদের অন্যরকম একদিন

পেছনের পৃষ্ঠা

জোট গড়ে ঘুরে দাঁড়াতে চায় বামেরা
জোট গড়ে ঘুরে দাঁড়াতে চায় বামেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়ার বিশেষ মানুষ কে?
জয়ার বিশেষ মানুষ কে?

শোবিজ

ভারত-মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে আসছে অস্ত্র
ভারত-মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে আসছে অস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : তারেক রহমান
নির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্নযাত্রার কান্ডারি আফঈদা
স্বপ্নযাত্রার কান্ডারি আফঈদা

মাঠে ময়দানে

দুর্নীতি নির্মূল সম্ভব নয়, কমানো যাবে
দুর্নীতি নির্মূল সম্ভব নয়, কমানো যাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে গাড়ির ভিতরে দুই লাশ
রাজধানীতে গাড়ির ভিতরে দুই লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় প্রধান উপদেষ্টা, লালগালিচা সংবর্ধনা
মালয়েশিয়ায় প্রধান উপদেষ্টা, লালগালিচা সংবর্ধনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে চার নেতার লড়াই জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপিতে চার নেতার লড়াই জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

গাজায় একসঙ্গে পাঁচ সাংবাদিক হত্যায় ইসরায়েল
গাজায় একসঙ্গে পাঁচ সাংবাদিক হত্যায় ইসরায়েল

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসার কথা বলে প্রতিবন্ধী নারীকে ধর্ষণ
চিকিৎসার কথা বলে প্রতিবন্ধী নারীকে ধর্ষণ

নগর জীবন

জীববৈচিত্র্য রক্ষায় এক সাহসী যুবকের গল্প
জীববৈচিত্র্য রক্ষায় এক সাহসী যুবকের গল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

পাবনায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার রাজশাহীতে
পাবনায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার রাজশাহীতে

নগর জীবন

‘আরও পাঁচ লাখ নিতে পারো কি না’
‘আরও পাঁচ লাখ নিতে পারো কি না’

নগর জীবন

বিএনপির দুই, জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত, সরব ইসলামী আন্দোলন
বিএনপির দুই, জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত, সরব ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুপ্ত রাজনীতি বন্ধ করতে হবে
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুপ্ত রাজনীতি বন্ধ করতে হবে

নগর জীবন

২০ জনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট
২০ জনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট

নগর জীবন

রাজশাহী মহানগর বিএনপির কমিটি বিলুপ্ত
রাজশাহী মহানগর বিএনপির কমিটি বিলুপ্ত

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থান হয়েছিল বৈষম্য রাজনীতি সমাধির জন্য
গণ অভ্যুত্থান হয়েছিল বৈষম্য রাজনীতি সমাধির জন্য

নগর জীবন

যুব দিবস উপলক্ষে ৪৭ কোটি টাকা ঋণ দেবে সরকার
যুব দিবস উপলক্ষে ৪৭ কোটি টাকা ঋণ দেবে সরকার

নগর জীবন

চায়না দুয়ারি জালে বিপন্ন দেশি মাছ
চায়না দুয়ারি জালে বিপন্ন দেশি মাছ

নগর জীবন