শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৩ জুন, ২০২৫

জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া

মাও. হাফেজ আল আমিন সরকার
প্রিন্ট ভার্সন
জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া

মানবজীবনের মহাকাব্য যেন রচিত হয়েছে এক পরম সত্তার করুণার অক্ষরে। আমাদের জীবনের প্রতিটি স্পন্দন, প্রতিটি নিঃশ্বাস, এমনকি নিঃশব্দ অনুভবেও অনুরণিত হয় তাঁরই অসীম দয়ার প্রতিধ্বনি। এ চিরন্তন সত্যটি পবিত্র কোরআনে এক মহান বাণী হয়ে প্রকাশিত হয়েছে- ‘তোমরা যদি আল্লাহর নেয়ামত গুনতে চাও তবে গুনে শেষ করতে পারবে না।’ (সুরা ইবরাহিম, আয়াত ৩৪)। একটি মাত্র আয়াতই আমাদের চেতনায় এক গভীর আলোড়ন তোলে। যেন মনে হয়, আমাদের অস্তিত্ব কেবল এক জৈবিক বাস্তবতা নয়, বরং স্রষ্টার অনুগ্রহে আবৃত এক চলমান বিস্ময়। ভেবে দেখলে আশ্চর্য লাগে, এক ফোঁটা পানি থেকে গঠিত দেহের প্রতিটি অঙ্গপ্রত্যঙ্গ, প্রতিটি কোষ কত নিপুণ শিল্পে গড়া! সেই অবয়বে তিনি দান করেছেন বুদ্ধি, বোধ, অনুভব। মানুষকে দিয়েছেন সম্মান ও শ্রেষ্ঠত্বের মুকুট। এ দেহ এক জীবন্ত রাজপ্রাসাদ, যার জানালা দিয়ে দেখা যায় জগতের নানা রং, কর্ণে ধ্বনিত হয় জীবনের অনন্য সংগীত আর হৃদয়ের ধুপধাপ ধ্বনি যেন এক অব্যক্ত স্তবগান। এসবই আসলে স্রষ্টার প্রতি প্রেম ও কৃতজ্ঞতার প্রকাশ। আমরা বুঝি না, উপলব্ধি করি না, যতক্ষণ না শরীরের কোনো একটি অংশ থেমে যায় বা কষ্ট দেয়। তখনই টের পাই, সুস্থতা কত বড় এক নেয়ামত!

এ দেহ চালাতে ও টিকিয়ে রাখতে প্রকৃতি যেন হয়ে উঠেছে এক নিঃশব্দ কারিগর। অবারিত রিজিকের ভান্ডার সাজিয়ে রেখেছেন তিনি। ভোরের সোনালি আলো, দুপুরের শস্য-গন্ধ, রাতের নক্ষত্রবিহার কিংবা বৃষ্টির ফোঁটা-সবই তাঁর অফুরন্ত দয়ার প্রতিচ্ছবি। এ নিখুঁত ব্যবস্থা আমাদের মনে করিয়ে দেয় আমরা একা নই, আমাদের প্রতিটি প্রয়োজন তিনি জানেন এবং অপূর্ব প্রজ্ঞায় তা পূরণ করে চলেছেন। এমনকি এমন অনেক নেয়ামত আমাদের জীবনে এসেছে যা আমরা চাইওনি, বুঝতেও পারিনি, তবু তিনি দিয়েছেন, কারণ তিনি জানেন কখন কী প্রয়োজন। তবে আমাদের জীবনের প্রয়োজন শুধু দেহগত নয়, আত্মারও এক তীব্র পিপাসা রয়েছে। সেই আত্মিক চাহিদা পূরণের জন্যই তিনি পাঠিয়েছেন পথ প্রদর্শক নবীদের, সর্বশেষ রসুল হজরত মুহাম্মদ (সা.)-কে এবং দিয়েছেন পবিত্র কোরআন, যা মানবতার জন্য চূড়ান্ত দিকনির্দেশনা। এই এক অনন্য আলো যা বিভ্রান্তির আঁধারে দিক দেখায়, ক্লান্ত অন্তরকে দেয় প্রশান্তি ও শক্তি। রসুল (সা.)-এর জীবনযাপন ছিল সেই আলোরই জীবন্ত প্রতিচ্ছবি-সততা, দয়া, ক্ষমা ও আত্মত্যাগের এক অপূর্ব দৃষ্টান্ত।

মানুষ হিসেবে আমরা ভুল করি, ভ্রষ্ট হই; কিন্তু কী আশ্চর্য, সেই ভুলের পরও তিনি রেখে দিয়েছেন প্রত্যাবর্তনের রাজপথ-তওবা। তাঁর দরজা কখনো বন্ধ হয় না। বরং বান্দার এক ফোঁটা অনুতাপে তিনি বর্ষণ করেন করুণার বৃষ্টি। তাঁর দয়ার বিস্তৃতি এতটাই ব্যাপক যে তা বান্দার সব অপরাধকে ছাপিয়ে যায়। এ ক্ষমা-নিবৃত্তি আমাদের শেখায় হতাশা নয়-আশাই মুমিনের সত্যিকার শক্তি। এমনকি আমাদের গোপনতম ব্যথাও তিনি জানেন এবং কখনো কখনো চোখের জলের মধ্য দিয়েই আমাদের অন্তরের বোঝা হালকা করে দেন। আমাদের জীবনকে তিনি করেছেন আরও অর্থবহ, পরিবার বন্ধন ও ভালোবাসা দিয়ে। ভালোবাসার এ সুতোয় গাঁথা সম্পর্কগুলোই আমাদের হৃদয়কে নরম রাখে, মানুষ রাখে, জীবনের ক্যানভাসে আঁকে উষ্ণতার রং। কখনো জীবনে আসে ঝড়, রোগ, শোক কিংবা বিপদ-তখনো তা নিছক শাস্তি নয়; বরং আত্মাকে পরিশুদ্ধ করার এক আধ্যাত্মিক অনুশীলন। ধৈর্য, দৃঢ়তা ও স্রষ্টার ওপর নির্ভরতার পরীক্ষায় তিনি আমাদের তুলে আনেন নতুন উচ্চতায়। আমাদের ব্যর্থতা কখনো কখনো হয়ে ওঠে সফলতার প্রস্তুতিমঞ্চ আর প্রতিটি বিপর্যয় আমাদের শেখায় বিনয় ও নির্ভরতার প্রকৃত অর্থ। এ মহাযাত্রার শেষ প্রান্তে রয়েছে চূড়ান্ত পুরস্কার জান্নাত, যেখানে দুঃখ নেই, কষ্ট নেই; শুধু শান্তি, আনন্দ আর তাঁর সান্নিধ্য। আমাদের ক্ষুদ্র আমল এবং সীমিত সাধনার বিনিময়ে এমন এক অনন্ত পুরস্কার এটা একমাত্র সম্ভব তাঁর সীমাহীন ভালোবাসার ফলেই।

বস্তুত আমরা প্রতিনিয়ত এক রহমতের চাদরে আবৃত। তাই কৃতজ্ঞতা যেন শুধু মুখের বুলি না হয়ে ওঠে; বরং তা হোক হৃদয়ের গভীর থেকে উৎসারিত অনুভব, যা প্রতিফলিত হবে আমাদের প্রতিটি কাজে, সেজদায় ও মানুষের সঙ্গে আচরণে। কারণ একমাত্র কৃতজ্ঞ হৃদয়ই পারে স্রষ্টার ভালোবাসার অসীম আকাশে ডানা মেলতে এবং তাঁর আরও সান্নিধ্য লাভ করতে। প্রতিদিনের ছোট ছোট নিয়ামতের স্বীকৃতি, একটি সৎকাজ, একটি বিনম্র দোয়া সবই হতে পারে তাঁর সস্তুষ্টির দিকে এক দৃপ্ত পদক্ষেপ।

এ কৃতজ্ঞতার ভাষা শুধু হৃদয়ের গভীরে সীমাবদ্ধ থাকলেই চলবে না, তা যেন ছড়িয়ে পড়ে আমাদের জীবনাচরণে-পরিবারে, সমাজে, কর্মস্থলে এবং সবার ওপরে স্রষ্টার প্রতি আনুগত্যে। যে ব্যক্তি জীবনের প্রতিটি পরিপূর্ণতা, সীমাবদ্ধতা এবং দুঃখকেও স্রষ্টার পক্ষ থেকে এক নেয়ামত হিসেবে দেখে সে কখনোই খালি হাতে থাকে না, তার হৃদয় থাকে পরিপূর্ণ, আত্মা থাকে প্রশান্ত। কারণ কৃতজ্ঞতা মানেই আশীর্বাদকে স্বীকৃতি দেওয়া, আর সেই স্বীকৃতি নিজেই নতুন নতুন আশীর্বাদের দরজা খুলে দেয়।

লেখক : প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক, চরপাথালিয়া সালমান ফারসি (রা.) মাদরাসা, গজারিয়া, মুন্সিগঞ্জ

এই বিভাগের আরও খবর
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
রোহিঙ্গা সমস্যা
রোহিঙ্গা সমস্যা
শিক্ষায় সংকট
শিক্ষায় সংকট
স্বাস্থ্য খাতে পরনির্ভরতা
স্বাস্থ্য খাতে পরনির্ভরতা
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
সরকারের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত
সরকারের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড
হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড
চাকরির বাজার
চাকরির বাজার
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক
তওবার গুরুত্ব
তওবার গুরুত্ব
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
সর্বশেষ খবর
হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়
এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল
কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক
সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে
বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে

১০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস
সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান
২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল
ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার
এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার

৩১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ
জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা
রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা

৩৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ভোটার  ১১৯১৯ জন
জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ভোটার ১১৯১৯ জন

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

মিয়ানমারে পাচারকালে ৫০০ বস্তা আলুসহ আটক ১১
মিয়ানমারে পাচারকালে ৫০০ বস্তা আলুসহ আটক ১১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুতের তারে কাপড় শুকাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু
বিদ্যুতের তারে কাপড় শুকাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যার আগে আগ্রাবাদে হকার বসতে দেওয়া হবে না: চসিক মেয়র
সন্ধ্যার আগে আগ্রাবাদে হকার বসতে দেওয়া হবে না: চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণ গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা
বরিশালে স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বেরোবিতে আমরণ অনশনে অসুস্থ পাঁচ শিক্ষার্থী
বেরোবিতে আমরণ অনশনে অসুস্থ পাঁচ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্রবিরোধী অপশক্তির কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: নবীউল্লাহ নবী
গণতন্ত্রবিরোধী অপশক্তির কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এশিয়া কাপের ছিটকে গেলেন ঈশান কিষাণ
এশিয়া কাপের ছিটকে গেলেন ঈশান কিষাণ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম
বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগস্টের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স ১৪২৪ মিলিয়ন ডলার
আগস্টের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স ১৪২৪ মিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডাকসু নির্বাচনে কেন্দ্রীয় ও হলে ১৭৯১ প্রার্থী
ডাকসু নির্বাচনে কেন্দ্রীয় ও হলে ১৭৯১ প্রার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের
এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার
যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও
আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী
প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’
সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ আগস্ট)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি
যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস

সম্পাদকীয়

আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো
আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার
বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...
কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...

শোবিজ

ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা
ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে
ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও
মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও

নগর জীবন

জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?
ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী
বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা
জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি

সম্পাদকীয়

নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি
নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার
যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার

শোবিজ

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত
সরকারের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত

সম্পাদকীয়

কুমির সতর্কতায় মাইকিং
কুমির সতর্কতায় মাইকিং

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ
পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি
নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা