শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৭ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৪, মঙ্গলবার, ১৭ জুন, ২০২৫

নামেই জীবন নামেই মরণ

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
নামেই জীবন নামেই মরণ

রাজধানীর রমনা পার্কে অবস্থিত রেস্তোরাঁর একটি অংশ জলাশয়ের ওপর দাঁড়ানো। ১৯৬৮ সালের শেষভাগে এক বিকালে ওখানে খোলা আকাশের নিচে বসেছিলাম; সঙ্গে ছিল বাল্যসখা আবদুল করিম মিন্টু। পাশের টেবিলে বসা চারজনের মধ্যে সাদাকালো ঝাঁকড়া চুলমাথা ব্যক্তি বলছিলেন, রাজবাড়ির একটা কুত্তা সুতার বাড়ির দশটা ঘোড়ার সমান। কান খাড়া করে তাঁর কথা শুনছি। তাঁর সঙ্গী তিন যুবকও শ্রোতা। তিনি বলেন, অশ্বশক্তি বলে একটা কথা ব্যবহার হয় বিজ্ঞানে, এটা তো জানো। ঘোড়া বা অশ্ব, ইংরেজিতে হর্স যে গতিতে ছোটে তাকে শক্তি মানে বিজ্ঞান। সেজন্য আমরা কুকুরশক্তি বুঝি না; বুঝি অশ্বশক্তি অর্থাৎ হর্স পাওয়ার। ঘোড়ার শক্তির কাছে কুত্তার শক্তি বোগাস পাওয়ার। তবু আমি কুত্তাকে বেশি গুরুত্ব দিলাম। কেন দিলাম, তোমাদের জানতে ইচ্ছা করে না?

খোপ খোপ নকশাদার রঙিন জামা পরা যুবক বলে, ইচ্ছা-অনিচ্ছার মধ্যে চক্করের তো দরকার হচ্ছে না তফসির ভাই। আপনি তো সুয়োমোটো ব্যাখ্যা দিয়ে দেবেন ইমমিডিয়েটলি। তফসির বলেন, তা দেব। নর্দমায় তো মানুষ কত জিনিসই ফেলে দেয়। আর যা-ই হও, নর্দমা হইও না, ব্যথা পাব।

মিন্টু ফিসফিসিয়ে বলে, ঝাঁকড়া চুল তফসিরকে এক পিস আঁতেল মনে হচ্ছে। যতই করিবে দান/ততই যাইবে বেড়ে মন্ত্রে বিশ্বাসীরা যা করেন, ইনিও তা-ই করবেন। বলবেন, কুকুরের মাথা হওয়ার চেয়ে সিংহের লেজ হওয়া উত্তম। বলবেন...

ঠোঁটে তর্জনী চেপে ‘চুপ যা’ ইশারা করলাম মিন্টুকে। কেননা পাশের টেবিলের চার নাগরিক কাটলেট খাওয়া সাঙ্গ করে চায়ের পেয়ালায় চুমুক দিয়ে সংলাপে লিপ্ত। তফসির বলছেন : নাম বুঝলে নাম। রাজবাড়ির নামে কুত্তার মর্যাদা। সুতার বাড়ির ঘোড়ার মর্যাদা অনেক নিচে, কারণ তাকে রাজবাড়ি পোষে না।

নামেই জীবন নামেই মরণপাশের টেবিলের সংলাপ এগিয়ে চলে আর মিন্টু ও আমার চোখে খণ্ড খণ্ড ছবি ভেসে ওঠে। একটা ছবিতে দেখি- ছাত্রনেতা ইমরুল ভাইয়ের মন ভেঙে গেছে। নগরীর কোনো একটি কলেজের গেটে আইউবশাহির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ-সমাবেশে আসতে দেরি করায় তাঁকে ভাষণ দিতে দেওয়া হয়নি। সমাবেশে তিনি ছিলেন নির্ধারিত তৃতীয় বক্তা। কিন্তু ঘুম থেকে জাগরণে বিলম্ব ঘটায় তিনি সভাস্থলে এসে পৌঁছাতে পৌঁছাতে ৭ নম্বরে থাকা নির্ধারিত শেষ বক্তার ভাষণ সমাপ্তি স্তরে এসে যাচ্ছিল।

ইমরুল ‘শেষ বক্তা’ হওয়ার আগ্রহ দেখালে সবচেয়ে সিনিয়র ছাত্রনেতা টগর ভাই পরিষ্কার জানিয়ে দেন যে আন্দোলন সার্থক করার জন্য নিখুঁত নিয়মশৃঙ্খলা অপরিহার্য। শেষ বক্তা কী কখনো দুজন হয়? স্যরি, ইমরুল। আজ আর তোমায় ফেভার করা সম্ভব নয়। অমুক তারিখে অমুক স্কুল মাঠে যে সমাবেশ হবে, সেখানে তুমি থাকবে প্রধান বক্তা।

টগরের সিদ্ধান্তে ইমরুলের মন গলেনি। না গলবারই কথা। কলেজ গেটের গুরুত্ব আর স্কুল মাঠের গুরুত্বের মধ্যে আকাশপাতাল পার্থক্যটা পাগলেও বোঝে। ইমরুল ঘোষণা করেন, তিনি কখনোই আর কোনো সমাবেশে ভাষণ দেবেন না। দেবেন না মিন্স দেবেন না। এমনকি সুচন্দা (তৎকালের ফিল্মস্টার যাঁর একনিষ্ঠ অনুরাগী ইমরুল ভাই) পায়ে পড়ে মিনতি করলেও না।

তিন যুবক মনে করে, কলেজ গেটের বক্তা হওয়ার জন্য গোঁ-ধরাটা ইমরুলের মতো লিডারকে মানায় না। স্কুল মাঠের স্পিকার হলে কি লিডারের ইজ্জত তরল হয়ে বুড়িগঙ্গা অভিমুখী হওয়ার উদ্দেশে নর্দমাপানে ছুটবে? কলেজ গেটের যদি এতই মূল্য, লম্বা নিদ্রা অবলম্বন না করলেই পারতেন। ভাষণ দেওয়ার জন্য হাহাকার উতল/আর মজার ঘুমবশত ময়দার দলা, দুইটা কি একই অর্থ বহন করে?

জবাবে তফসির বলেন, খোকনরা! বিষয়ের গভীরে যাও। ইজ্জতের জন্য গোঁ-ধরাটা বোঝ। আমাদের এই ভুবনে ‘কলেজ’ আর ‘স্কুল’ সমান ইজ্জত বহন করে না। নামের তৃষ্ণাই সেটা হতে দেয় না। মর্যাদার শীর্ষদেশ ছোঁয়ার ব্যগ্রতায় ক্ষমতার জন্য, নামের জন্য উন্মাদ হয়ে ছটফটাই। ইমরুল তো একাই এই রোগে ভুগছে না। ভুগছে বহু মানুষ।

তফসিরের কথা শুনতে শুনতে বহু বছর আগে বর্ষণমুখর দিনে চলন্ত ট্রেনের ভিতর দোতারা বাজিয়ে গাওয়া এক ঝাঁকড়া চুল গায়কের সুরধ্বনি ধাক্কা দেয় কানে-‘নামেই জীবন নামেই মরণ, দেখি শুধু নামেরই কারবার/নামের চোটে ঘটনা ঘটে, নাম অনলে দুনিয়া ছারখার।’

মুখে মুখে ছড়িয়ে পড়া : অভিজ্ঞতা বলছে, নাম ছড়ায় দুইভাবে। কৃতকার্য থেকে পয়দা হয় কারও কারও নাম, যাকে বলা যায় সুনাম। আবার মানুষের মুখে মুখে উচ্চারিত যে নাম সেটায় সুনাম ও কুনাম দুটোই থাকতে পারে। যে নামে ‘কু’র আভাস, মানুষ্য জাতি সেটা উচ্চারণ করে তৃপ্তি পায়। যে শহরে আমার জন্ম ও বেড়ে ওঠা, সে শহরের মধ্য দক্ষিণ-পশ্চিম কোনায় আছে গোপাই নামে একটি এলাকা। গোপাই প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চতুর্থ শ্রেণি পর্যন্ত পড়েছিলাম। সেই এলাকার বেশ কয়েকটি বাড়ির ছেলেমেয়েরা আমার সহপাঠী। গাব, পেয়ারা, শরবতি আর আম-জাম খেতে ওদের বাড়িতে যেতাম।

১৯৯৮ সালে আকাশপথে যশোর যাচ্ছিলাম। বিমানে আমার পাশে আসীন শামস জামান নামের সুদর্শন ও মিষ্টভাষী যাত্রী আলাপ শুরু করলেন। আমার পেশা জানার পর কোন জেলায় বাড়ি জানতে পেরে তাঁর চেহারায় আনন্দ-আভা খেলে গেল। আমাদের দুজনেরই বাড়ি একই জেলায়। তিনি জানান, তাঁর বাড়ি গোপাই। প্রশ্ন করি, কোন বাড়ি। তিনি বলেন, প্রাইমারি স্কুলের একটু পশ্চিমে। বললাম, দত্ত বাড়ির কাছে? তিনি বলেন, না। আরেকটু উত্তরে। আমি বেশ কয়েকটি বাড়ির নামোল্লেখ করি আর জানতে চাই সেসব বাড়ির কোনটি না কোনটির কোন দিকে তাঁদের বাড়ি।

শামস জামানের জবাব দেওয়ার ধরন থেকে মনে হচ্ছিল আমার কৌতূহলজনিত প্রশ্নাবলি তিনি এড়িয়ে যেতে চাচ্ছেন। তাতে করে আমার জানবার নেশা বেড়েই চলছিল। একপর্যায়ে একটা বাড়ির নাম বলার পর জিজ্ঞাসা করি, ওই বাড়ির কাছে আপনাদের বাড়ি?

প্রশ্ন শুনে ফরসা মানুষটির মুখ দুধ-আলতা রং ধারণ করে। বললাম, বুঝেছি ‘কাফন চোরার বাড়ি’ই আপনাদের বাড়ি। এতে ঘাবড়ানোর কী আছে! আমি তো ইতিহাস জানি।

ইতিহাস হলো, ওই বাড়ির এক বাসিন্দা মারা গেলে দাফনের জন্য কাপড় কিনে আনা হয়। মৃত ব্যক্তির স্বজনরা কান্নাকাটিতে ব্যস্ত, সেই ফাঁকে এক চোর কাফনের কাপড় নিয়ে চম্পট। প্রচার হওয়া সংগত ছিল ‘কাফন চুরি-হওয়া বাড়ি।’ কিন্তু পাবলিক বড়ই খতরনাক। তারা বলতে থাকে ‘কাফন চোরার বাড়ি’। শুনলে মনে হবে এ বাড়ির লোকের পেশা কাফন চুরি।

শ্বেতপাথরে লেখা : একাত্তরে হানাদার পাকিস্তানি সেনারা আমার জেলা শহরে ঢুকলে প্রাণরক্ষার উদ্দেশে অনেকেই পালিয়ে যায় গ্রামাঞ্চলে। আবদুল করিম মিন্টুসহ আমরা কয়েক বন্ধু আশ্রয় নিলাম সাত মাইল দক্ষিণে এক চরে; যার নাম ‘গৌরাঙ্গচর’। এখানে আমাদের সহপাঠী সিরাজাম মুনিরের বাড়ি। বাড়িটি আমরা খুঁজে পাচ্ছিলাম না। দয়ালু এক ব্যক্তি স্থানীয় হাটে আমাদের চা-বিস্কুট খাইয়ে পথনির্দেশ করলেন : ওই যে তিনটা তাল গাছ দেখতেছেন, তার ডাইনেই ‘কাউয়া বিরানি’ বাড়ি। ওই বাড়িরে পিছনে ফালাইয়া আধা মাইল আগাইয়া গেলেই কুদরত সাহেবের বাড়ি। মুনিরের পিতার বড় ভাই কুদরত।

তাল গাছ তিনটি বাঁয়ে রেখে এগোতেই নজরে পড়ল চার-পাঁচটি বাড়ি। এর মধ্যে কোনটি কাউয়ার বিরানি বাড়ি! ধন্দে পড়ে যাই আমরা। একটি বাড়ির ফটকে শ্বেতপাথরে লেখা ‘নূর মঞ্জিল’। ফটকের অদূরে চেয়ারে বসা ছয়-সাত যুবক গল্প করছে। বন্ধু মিন্টু ওদের বলে, ‘ভাই, কাউয়া বিরানি বাড়ি কোনদিকে, বলবেন?’ যুবকরা আমাদের দিকে তেড়ে আসে আর গর্জে ওঠে- ‘র্ধ শুয়োরের বাচ্চাগুলারে!’

ভয়ে আমরা দৌড়াতে থাকি। যাকে বলা হয় ঘাড়-ভাঙা-গতি, সেই গতিতে ছুটতে ছুটতে আমরা সিরাজাম মুনিরদের বাড়ি পৌঁছাই। রাতে খেয়েদেয়ে খোশগল্প করার সময় মুনির জানায়, এখনকার নূর মঞ্জিল একদা ‘মাঝিবাড়ি’ নামে পরিচিত ছিল। বহু বছর আগে মাঝিবাড়ির কোনো মেয়ের বিয়েতে সহস্রাধিক মেহমানকে বিরিয়ানি খাওয়ানো হয়। শেষের দিকে যে শতাধিক মেহমান খেয়েছিলেন তারা ন্যূনতম স্বাদও পাননি। তাই তাদের ধারণা, মুরগির গোশতের সংকট ঘটায় খানার আয়োজকরা কাকের মাংস ব্যবহার করেছে। কাউয়ারে মুরগা নাম দিয়া চালাইয়া দিছে।

কালক্রমে কাউয়া বিরানি কথাটা এতটাই চাউর হয়েছে যে তাকে আড়াল করার উদ্দেশ্যে শ্বেতপাথরে ‘নূর মঞ্জিল’ লিখতে হয়েছে। এ বাড়ির অনেকে জজ-ব্যারিস্টার, বাঘা-আমলা হয়েছেন। তাঁদের নামে বাড়িটিকে কেউ চেনে না। সবাইকে ছাড়িয়ে বাতাসে সমানে ঢেউ তুলে চলেছে কাউয়ার কা-কা-কা আওয়াজ।

ভাঙন আর গড়ন : লক্ষ্মীপুর থেকে ফেনী জেলা শহরের দিকে চলে যাওয়া সড়কের উত্তর পাশে অবস্থিত গ্রাম সেতুভাঙায় আমার বড় ভাইয়ের শ্বশুরালয়। কাঠের একটি সেতু পার হয়ে ওই বাড়িতে ঢুকতে হয়। ভেবেছি, এই সেতুটি হয়তো কোনো এক দুর্যোগে ভেঙে গিয়েছিল, যেজন্য গ্রামের নাম হয়েছে সেতুভাঙা। বিয়ের দিন ওই বাড়ির সিনিয়র সন্তান (ভাবির বড় ভাই) মুহাম্মদ ইবরাহিম বলেন, না। না। এ সেতু ভাঙেনি। নামকরণের কারণ অন্য।

সেটা কী?-জানতে চাইলাম আমি। ইবরাহিম বলেন, তা তো বলতে পারছি না।

এরকমই হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখি, জায়গার নাম কেন হলো, নামকরণের উৎস কী, সে সম্পর্কে জায়গার বাসিন্দারা কিছু জানেন না। জানার আগ্রহও তাদের তেমন নেই। ১৯৮৫ সালে সেতুভাঙার বাসিন্দা সাজেদুল কাসেমের সঙ্গে পরিচয় চলমান ট্রেনের ভিতর। তিনি বলেন, নামকরণ ও নামধারণ খুবই কৌতূহলোদ্দীপক ও মজার ব্যাপার। এটা সর্বদা সার্থকতার পরোয়া করে না। দেখবেন সোনার বরণী কন্যার নাম কৃষ্ণা। আবার কাজলকালো রং নারীর নাম জোস্না। ডাকাতের নাম আশরাফ। কানা ছেলের নাম পদ্মলোচন।

সাজেদুল কাসেম জানান, মোগল আমলে তাঁদের গ্রাম থেকে ১২ মাইল দক্ষিণ-পূর্ব দিকে খালের ওপরকার সেতুটি ধসে পড়লে তা পুনর্নির্মাণ করা হয়েছিল বেসরকারি উদ্যোগে। দানের টাকায় সংগৃহীত হয় নির্মাণসামগ্রী। ইট-চুন-সুরকি-কাঠ ইত্যাদি জড়ো করে সব রাখা হতো এই গ্রামে। চাহিদামতো সব জোগাড় হয়েছে-সিদ্ধান্তের পর মালগুলো নিয়ে যাওয়া হয় ১২ মাইল দূরে। এরপর সেতু গড়ার মাল রাখা গ্রামটি লোকমুখে উচ্চারিত হতে শুরু করে ‘সেতুভাঙা’।

অনুশোচনা : নামতৃষ্ণায় কাতর হওয়াটা বাঙালির বিবেচনায় খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার। বিখ্যাত ভাই, বিখ্যাত পিতা, বিখ্যাত স্বামী, বিখ্যাত মামা এমনকি বিখ্যাত ভগ্নিপতির পরিচয়ে পুষ্ট ব্যক্তিরা আমাদের ডান-বামে সামনে-পেছনে নর্তন-কুর্দন করলে আমরা রোষ দমন করে মনে মনে গাই-‘হায় গো আমার ভাগ্যরাতের তারা/নিমেষ গণন হয়নি কি মোর সারা।’

অঙ্কনশিল্পী মুর্তজা বশীর (১৭ আগস্ট ১৯৩২-১৫ আগস্ট ২০২০) ছিলেন বিখ্যাত পিতার সন্তান। তাঁকে চিনে ফেললে লোকে বলত, ‘ও! তুমি ড. শহীদুল্লাহর ছেলে!’ তাঁর পিতা স্মরণীয় বাঙালি ব্যক্তিত্ব, বিশ্বের ২৪টি ভাষায় যাঁর পাণ্ডিত্য ছিল। তিনি ছেলের নাম রেখেছিলেন মুর্তজা বশীর উল্লাহ। নিজগুণে সুখ্যাত হওয়ার সংকল্পে অটল শিল্পী নিজের নামের শেষাংশ ‘উল্লাহ’ বর্জন করলেন। কাজটি যে অশোভন ও অনুচিত হয়েছে, তা তিনি বুঝলেন ১৯৬৯ সালের ১৩ জুলাই। ড. শহীদুল্লাহ এদিন ৮৪ বছর বয়সে মারা যান। অনুশোচনা-জর্জর মুর্তজা বশীর পিতার সঙ্গে তাঁর কাটানো সুখময় দিনগুলো স্মরণ করে ‘শহীদুল্লাহ আমার বাবা ছিলেন’ শিরোনামে ‘সন্ধানী’ পত্রিকায় যা লিখলেন তা পড়ার সময় শতচেষ্টায়ও আমরা চোখের পানি ধরে রাখতে পারিনি।

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
বেড়েছে খেলাপি ঋণ
বেড়েছে খেলাপি ঋণ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
মূল্যবান সময়ে দোয়া করুন
মূল্যবান সময়ে দোয়া করুন
বিপর্যস্ত পরিবেশ : উত্তরণের উপায়
বিপর্যস্ত পরিবেশ : উত্তরণের উপায়
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
ইরানে হামলা
ইরানে হামলা
সর্বশেষ খবর
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !

৫৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়