শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৭ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৪, মঙ্গলবার, ১৭ জুন, ২০২৫

নামেই জীবন নামেই মরণ

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
নামেই জীবন নামেই মরণ

রাজধানীর রমনা পার্কে অবস্থিত রেস্তোরাঁর একটি অংশ জলাশয়ের ওপর দাঁড়ানো। ১৯৬৮ সালের শেষভাগে এক বিকালে ওখানে খোলা আকাশের নিচে বসেছিলাম; সঙ্গে ছিল বাল্যসখা আবদুল করিম মিন্টু। পাশের টেবিলে বসা চারজনের মধ্যে সাদাকালো ঝাঁকড়া চুলমাথা ব্যক্তি বলছিলেন, রাজবাড়ির একটা কুত্তা সুতার বাড়ির দশটা ঘোড়ার সমান। কান খাড়া করে তাঁর কথা শুনছি। তাঁর সঙ্গী তিন যুবকও শ্রোতা। তিনি বলেন, অশ্বশক্তি বলে একটা কথা ব্যবহার হয় বিজ্ঞানে, এটা তো জানো। ঘোড়া বা অশ্ব, ইংরেজিতে হর্স যে গতিতে ছোটে তাকে শক্তি মানে বিজ্ঞান। সেজন্য আমরা কুকুরশক্তি বুঝি না; বুঝি অশ্বশক্তি অর্থাৎ হর্স পাওয়ার। ঘোড়ার শক্তির কাছে কুত্তার শক্তি বোগাস পাওয়ার। তবু আমি কুত্তাকে বেশি গুরুত্ব দিলাম। কেন দিলাম, তোমাদের জানতে ইচ্ছা করে না?

খোপ খোপ নকশাদার রঙিন জামা পরা যুবক বলে, ইচ্ছা-অনিচ্ছার মধ্যে চক্করের তো দরকার হচ্ছে না তফসির ভাই। আপনি তো সুয়োমোটো ব্যাখ্যা দিয়ে দেবেন ইমমিডিয়েটলি। তফসির বলেন, তা দেব। নর্দমায় তো মানুষ কত জিনিসই ফেলে দেয়। আর যা-ই হও, নর্দমা হইও না, ব্যথা পাব।

মিন্টু ফিসফিসিয়ে বলে, ঝাঁকড়া চুল তফসিরকে এক পিস আঁতেল মনে হচ্ছে। যতই করিবে দান/ততই যাইবে বেড়ে মন্ত্রে বিশ্বাসীরা যা করেন, ইনিও তা-ই করবেন। বলবেন, কুকুরের মাথা হওয়ার চেয়ে সিংহের লেজ হওয়া উত্তম। বলবেন...

ঠোঁটে তর্জনী চেপে ‘চুপ যা’ ইশারা করলাম মিন্টুকে। কেননা পাশের টেবিলের চার নাগরিক কাটলেট খাওয়া সাঙ্গ করে চায়ের পেয়ালায় চুমুক দিয়ে সংলাপে লিপ্ত। তফসির বলছেন : নাম বুঝলে নাম। রাজবাড়ির নামে কুত্তার মর্যাদা। সুতার বাড়ির ঘোড়ার মর্যাদা অনেক নিচে, কারণ তাকে রাজবাড়ি পোষে না।

নামেই জীবন নামেই মরণপাশের টেবিলের সংলাপ এগিয়ে চলে আর মিন্টু ও আমার চোখে খণ্ড খণ্ড ছবি ভেসে ওঠে। একটা ছবিতে দেখি- ছাত্রনেতা ইমরুল ভাইয়ের মন ভেঙে গেছে। নগরীর কোনো একটি কলেজের গেটে আইউবশাহির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ-সমাবেশে আসতে দেরি করায় তাঁকে ভাষণ দিতে দেওয়া হয়নি। সমাবেশে তিনি ছিলেন নির্ধারিত তৃতীয় বক্তা। কিন্তু ঘুম থেকে জাগরণে বিলম্ব ঘটায় তিনি সভাস্থলে এসে পৌঁছাতে পৌঁছাতে ৭ নম্বরে থাকা নির্ধারিত শেষ বক্তার ভাষণ সমাপ্তি স্তরে এসে যাচ্ছিল।

ইমরুল ‘শেষ বক্তা’ হওয়ার আগ্রহ দেখালে সবচেয়ে সিনিয়র ছাত্রনেতা টগর ভাই পরিষ্কার জানিয়ে দেন যে আন্দোলন সার্থক করার জন্য নিখুঁত নিয়মশৃঙ্খলা অপরিহার্য। শেষ বক্তা কী কখনো দুজন হয়? স্যরি, ইমরুল। আজ আর তোমায় ফেভার করা সম্ভব নয়। অমুক তারিখে অমুক স্কুল মাঠে যে সমাবেশ হবে, সেখানে তুমি থাকবে প্রধান বক্তা।

টগরের সিদ্ধান্তে ইমরুলের মন গলেনি। না গলবারই কথা। কলেজ গেটের গুরুত্ব আর স্কুল মাঠের গুরুত্বের মধ্যে আকাশপাতাল পার্থক্যটা পাগলেও বোঝে। ইমরুল ঘোষণা করেন, তিনি কখনোই আর কোনো সমাবেশে ভাষণ দেবেন না। দেবেন না মিন্স দেবেন না। এমনকি সুচন্দা (তৎকালের ফিল্মস্টার যাঁর একনিষ্ঠ অনুরাগী ইমরুল ভাই) পায়ে পড়ে মিনতি করলেও না।

তিন যুবক মনে করে, কলেজ গেটের বক্তা হওয়ার জন্য গোঁ-ধরাটা ইমরুলের মতো লিডারকে মানায় না। স্কুল মাঠের স্পিকার হলে কি লিডারের ইজ্জত তরল হয়ে বুড়িগঙ্গা অভিমুখী হওয়ার উদ্দেশে নর্দমাপানে ছুটবে? কলেজ গেটের যদি এতই মূল্য, লম্বা নিদ্রা অবলম্বন না করলেই পারতেন। ভাষণ দেওয়ার জন্য হাহাকার উতল/আর মজার ঘুমবশত ময়দার দলা, দুইটা কি একই অর্থ বহন করে?

জবাবে তফসির বলেন, খোকনরা! বিষয়ের গভীরে যাও। ইজ্জতের জন্য গোঁ-ধরাটা বোঝ। আমাদের এই ভুবনে ‘কলেজ’ আর ‘স্কুল’ সমান ইজ্জত বহন করে না। নামের তৃষ্ণাই সেটা হতে দেয় না। মর্যাদার শীর্ষদেশ ছোঁয়ার ব্যগ্রতায় ক্ষমতার জন্য, নামের জন্য উন্মাদ হয়ে ছটফটাই। ইমরুল তো একাই এই রোগে ভুগছে না। ভুগছে বহু মানুষ।

তফসিরের কথা শুনতে শুনতে বহু বছর আগে বর্ষণমুখর দিনে চলন্ত ট্রেনের ভিতর দোতারা বাজিয়ে গাওয়া এক ঝাঁকড়া চুল গায়কের সুরধ্বনি ধাক্কা দেয় কানে-‘নামেই জীবন নামেই মরণ, দেখি শুধু নামেরই কারবার/নামের চোটে ঘটনা ঘটে, নাম অনলে দুনিয়া ছারখার।’

মুখে মুখে ছড়িয়ে পড়া : অভিজ্ঞতা বলছে, নাম ছড়ায় দুইভাবে। কৃতকার্য থেকে পয়দা হয় কারও কারও নাম, যাকে বলা যায় সুনাম। আবার মানুষের মুখে মুখে উচ্চারিত যে নাম সেটায় সুনাম ও কুনাম দুটোই থাকতে পারে। যে নামে ‘কু’র আভাস, মানুষ্য জাতি সেটা উচ্চারণ করে তৃপ্তি পায়। যে শহরে আমার জন্ম ও বেড়ে ওঠা, সে শহরের মধ্য দক্ষিণ-পশ্চিম কোনায় আছে গোপাই নামে একটি এলাকা। গোপাই প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চতুর্থ শ্রেণি পর্যন্ত পড়েছিলাম। সেই এলাকার বেশ কয়েকটি বাড়ির ছেলেমেয়েরা আমার সহপাঠী। গাব, পেয়ারা, শরবতি আর আম-জাম খেতে ওদের বাড়িতে যেতাম।

১৯৯৮ সালে আকাশপথে যশোর যাচ্ছিলাম। বিমানে আমার পাশে আসীন শামস জামান নামের সুদর্শন ও মিষ্টভাষী যাত্রী আলাপ শুরু করলেন। আমার পেশা জানার পর কোন জেলায় বাড়ি জানতে পেরে তাঁর চেহারায় আনন্দ-আভা খেলে গেল। আমাদের দুজনেরই বাড়ি একই জেলায়। তিনি জানান, তাঁর বাড়ি গোপাই। প্রশ্ন করি, কোন বাড়ি। তিনি বলেন, প্রাইমারি স্কুলের একটু পশ্চিমে। বললাম, দত্ত বাড়ির কাছে? তিনি বলেন, না। আরেকটু উত্তরে। আমি বেশ কয়েকটি বাড়ির নামোল্লেখ করি আর জানতে চাই সেসব বাড়ির কোনটি না কোনটির কোন দিকে তাঁদের বাড়ি।

শামস জামানের জবাব দেওয়ার ধরন থেকে মনে হচ্ছিল আমার কৌতূহলজনিত প্রশ্নাবলি তিনি এড়িয়ে যেতে চাচ্ছেন। তাতে করে আমার জানবার নেশা বেড়েই চলছিল। একপর্যায়ে একটা বাড়ির নাম বলার পর জিজ্ঞাসা করি, ওই বাড়ির কাছে আপনাদের বাড়ি?

প্রশ্ন শুনে ফরসা মানুষটির মুখ দুধ-আলতা রং ধারণ করে। বললাম, বুঝেছি ‘কাফন চোরার বাড়ি’ই আপনাদের বাড়ি। এতে ঘাবড়ানোর কী আছে! আমি তো ইতিহাস জানি।

ইতিহাস হলো, ওই বাড়ির এক বাসিন্দা মারা গেলে দাফনের জন্য কাপড় কিনে আনা হয়। মৃত ব্যক্তির স্বজনরা কান্নাকাটিতে ব্যস্ত, সেই ফাঁকে এক চোর কাফনের কাপড় নিয়ে চম্পট। প্রচার হওয়া সংগত ছিল ‘কাফন চুরি-হওয়া বাড়ি।’ কিন্তু পাবলিক বড়ই খতরনাক। তারা বলতে থাকে ‘কাফন চোরার বাড়ি’। শুনলে মনে হবে এ বাড়ির লোকের পেশা কাফন চুরি।

শ্বেতপাথরে লেখা : একাত্তরে হানাদার পাকিস্তানি সেনারা আমার জেলা শহরে ঢুকলে প্রাণরক্ষার উদ্দেশে অনেকেই পালিয়ে যায় গ্রামাঞ্চলে। আবদুল করিম মিন্টুসহ আমরা কয়েক বন্ধু আশ্রয় নিলাম সাত মাইল দক্ষিণে এক চরে; যার নাম ‘গৌরাঙ্গচর’। এখানে আমাদের সহপাঠী সিরাজাম মুনিরের বাড়ি। বাড়িটি আমরা খুঁজে পাচ্ছিলাম না। দয়ালু এক ব্যক্তি স্থানীয় হাটে আমাদের চা-বিস্কুট খাইয়ে পথনির্দেশ করলেন : ওই যে তিনটা তাল গাছ দেখতেছেন, তার ডাইনেই ‘কাউয়া বিরানি’ বাড়ি। ওই বাড়িরে পিছনে ফালাইয়া আধা মাইল আগাইয়া গেলেই কুদরত সাহেবের বাড়ি। মুনিরের পিতার বড় ভাই কুদরত।

তাল গাছ তিনটি বাঁয়ে রেখে এগোতেই নজরে পড়ল চার-পাঁচটি বাড়ি। এর মধ্যে কোনটি কাউয়ার বিরানি বাড়ি! ধন্দে পড়ে যাই আমরা। একটি বাড়ির ফটকে শ্বেতপাথরে লেখা ‘নূর মঞ্জিল’। ফটকের অদূরে চেয়ারে বসা ছয়-সাত যুবক গল্প করছে। বন্ধু মিন্টু ওদের বলে, ‘ভাই, কাউয়া বিরানি বাড়ি কোনদিকে, বলবেন?’ যুবকরা আমাদের দিকে তেড়ে আসে আর গর্জে ওঠে- ‘র্ধ শুয়োরের বাচ্চাগুলারে!’

ভয়ে আমরা দৌড়াতে থাকি। যাকে বলা হয় ঘাড়-ভাঙা-গতি, সেই গতিতে ছুটতে ছুটতে আমরা সিরাজাম মুনিরদের বাড়ি পৌঁছাই। রাতে খেয়েদেয়ে খোশগল্প করার সময় মুনির জানায়, এখনকার নূর মঞ্জিল একদা ‘মাঝিবাড়ি’ নামে পরিচিত ছিল। বহু বছর আগে মাঝিবাড়ির কোনো মেয়ের বিয়েতে সহস্রাধিক মেহমানকে বিরিয়ানি খাওয়ানো হয়। শেষের দিকে যে শতাধিক মেহমান খেয়েছিলেন তারা ন্যূনতম স্বাদও পাননি। তাই তাদের ধারণা, মুরগির গোশতের সংকট ঘটায় খানার আয়োজকরা কাকের মাংস ব্যবহার করেছে। কাউয়ারে মুরগা নাম দিয়া চালাইয়া দিছে।

কালক্রমে কাউয়া বিরানি কথাটা এতটাই চাউর হয়েছে যে তাকে আড়াল করার উদ্দেশ্যে শ্বেতপাথরে ‘নূর মঞ্জিল’ লিখতে হয়েছে। এ বাড়ির অনেকে জজ-ব্যারিস্টার, বাঘা-আমলা হয়েছেন। তাঁদের নামে বাড়িটিকে কেউ চেনে না। সবাইকে ছাড়িয়ে বাতাসে সমানে ঢেউ তুলে চলেছে কাউয়ার কা-কা-কা আওয়াজ।

ভাঙন আর গড়ন : লক্ষ্মীপুর থেকে ফেনী জেলা শহরের দিকে চলে যাওয়া সড়কের উত্তর পাশে অবস্থিত গ্রাম সেতুভাঙায় আমার বড় ভাইয়ের শ্বশুরালয়। কাঠের একটি সেতু পার হয়ে ওই বাড়িতে ঢুকতে হয়। ভেবেছি, এই সেতুটি হয়তো কোনো এক দুর্যোগে ভেঙে গিয়েছিল, যেজন্য গ্রামের নাম হয়েছে সেতুভাঙা। বিয়ের দিন ওই বাড়ির সিনিয়র সন্তান (ভাবির বড় ভাই) মুহাম্মদ ইবরাহিম বলেন, না। না। এ সেতু ভাঙেনি। নামকরণের কারণ অন্য।

সেটা কী?-জানতে চাইলাম আমি। ইবরাহিম বলেন, তা তো বলতে পারছি না।

এরকমই হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখি, জায়গার নাম কেন হলো, নামকরণের উৎস কী, সে সম্পর্কে জায়গার বাসিন্দারা কিছু জানেন না। জানার আগ্রহও তাদের তেমন নেই। ১৯৮৫ সালে সেতুভাঙার বাসিন্দা সাজেদুল কাসেমের সঙ্গে পরিচয় চলমান ট্রেনের ভিতর। তিনি বলেন, নামকরণ ও নামধারণ খুবই কৌতূহলোদ্দীপক ও মজার ব্যাপার। এটা সর্বদা সার্থকতার পরোয়া করে না। দেখবেন সোনার বরণী কন্যার নাম কৃষ্ণা। আবার কাজলকালো রং নারীর নাম জোস্না। ডাকাতের নাম আশরাফ। কানা ছেলের নাম পদ্মলোচন।

সাজেদুল কাসেম জানান, মোগল আমলে তাঁদের গ্রাম থেকে ১২ মাইল দক্ষিণ-পূর্ব দিকে খালের ওপরকার সেতুটি ধসে পড়লে তা পুনর্নির্মাণ করা হয়েছিল বেসরকারি উদ্যোগে। দানের টাকায় সংগৃহীত হয় নির্মাণসামগ্রী। ইট-চুন-সুরকি-কাঠ ইত্যাদি জড়ো করে সব রাখা হতো এই গ্রামে। চাহিদামতো সব জোগাড় হয়েছে-সিদ্ধান্তের পর মালগুলো নিয়ে যাওয়া হয় ১২ মাইল দূরে। এরপর সেতু গড়ার মাল রাখা গ্রামটি লোকমুখে উচ্চারিত হতে শুরু করে ‘সেতুভাঙা’।

অনুশোচনা : নামতৃষ্ণায় কাতর হওয়াটা বাঙালির বিবেচনায় খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার। বিখ্যাত ভাই, বিখ্যাত পিতা, বিখ্যাত স্বামী, বিখ্যাত মামা এমনকি বিখ্যাত ভগ্নিপতির পরিচয়ে পুষ্ট ব্যক্তিরা আমাদের ডান-বামে সামনে-পেছনে নর্তন-কুর্দন করলে আমরা রোষ দমন করে মনে মনে গাই-‘হায় গো আমার ভাগ্যরাতের তারা/নিমেষ গণন হয়নি কি মোর সারা।’

অঙ্কনশিল্পী মুর্তজা বশীর (১৭ আগস্ট ১৯৩২-১৫ আগস্ট ২০২০) ছিলেন বিখ্যাত পিতার সন্তান। তাঁকে চিনে ফেললে লোকে বলত, ‘ও! তুমি ড. শহীদুল্লাহর ছেলে!’ তাঁর পিতা স্মরণীয় বাঙালি ব্যক্তিত্ব, বিশ্বের ২৪টি ভাষায় যাঁর পাণ্ডিত্য ছিল। তিনি ছেলের নাম রেখেছিলেন মুর্তজা বশীর উল্লাহ। নিজগুণে সুখ্যাত হওয়ার সংকল্পে অটল শিল্পী নিজের নামের শেষাংশ ‘উল্লাহ’ বর্জন করলেন। কাজটি যে অশোভন ও অনুচিত হয়েছে, তা তিনি বুঝলেন ১৯৬৯ সালের ১৩ জুলাই। ড. শহীদুল্লাহ এদিন ৮৪ বছর বয়সে মারা যান। অনুশোচনা-জর্জর মুর্তজা বশীর পিতার সঙ্গে তাঁর কাটানো সুখময় দিনগুলো স্মরণ করে ‘শহীদুল্লাহ আমার বাবা ছিলেন’ শিরোনামে ‘সন্ধানী’ পত্রিকায় যা লিখলেন তা পড়ার সময় শতচেষ্টায়ও আমরা চোখের পানি ধরে রাখতে পারিনি।

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্নীতি কমেছে
দুর্নীতি কমেছে
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
বাক্‌স্বাধীনতা কারও দয়ার দান নয়
বাক্‌স্বাধীনতা কারও দয়ার দান নয়
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
দারিদ্র্য ভয়ংকর
দারিদ্র্য ভয়ংকর
রাজনৈতিক সংকট
রাজনৈতিক সংকট
নবীজি (সা.)-এর সিরাতে আছে আমাদের মুক্তির দিশা
নবীজি (সা.)-এর সিরাতে আছে আমাদের মুক্তির দিশা
অবারিত হোক ইতিহাসের পথ
অবারিত হোক ইতিহাসের পথ
ঋণ প্রবৃদ্ধি
ঋণ প্রবৃদ্ধি
বিচার বিভাগ
বিচার বিভাগ
সর্বশেষ খবর
টানা ৬ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে মরক্কো
টানা ৬ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে মরক্কো

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিদেশ ঘুরে দেশে মুক্তি পাচ্ছে মেহজাবীনের ‘সাবা’
বিদেশ ঘুরে দেশে মুক্তি পাচ্ছে মেহজাবীনের ‘সাবা’

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

জিম্বাবুয়েকে উড়িয়ে সিরিজ ঘরে তুললো শ্রীলঙ্কা
জিম্বাবুয়েকে উড়িয়ে সিরিজ ঘরে তুললো শ্রীলঙ্কা

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে নবগঙ্গা নদীতে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা
নড়াইলে নবগঙ্গা নদীতে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ বাছাইয়ের মাচে স্টোন্সকে পাবে না ইংল্যান্ড
বিশ্বকাপ বাছাইয়ের মাচে স্টোন্সকে পাবে না ইংল্যান্ড

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, নিহত ২
ফেনীতে ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, নিহত ২

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশে ৪ সেঞ্চুরির পর দেশের মাটিতে ইমামের ট্রিপল সেঞ্চুরি
বিদেশে ৪ সেঞ্চুরির পর দেশের মাটিতে ইমামের ট্রিপল সেঞ্চুরি

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় ভোক্তা অধিকারের অভিযান, জরিমানা
মাগুরায় ভোক্তা অধিকারের অভিযান, জরিমানা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীর প্রজনন স্বাস্থ্য সুরক্ষায় গাইবান্ধায় নেটওয়ার্কিং সভা
নারীর প্রজনন স্বাস্থ্য সুরক্ষায় গাইবান্ধায় নেটওয়ার্কিং সভা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার, গ্রেফতার ৪
কুড়িগ্রামে নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার, গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ছুরিকাঘাতে প্রবাসী খুন
চট্টগ্রামে ছুরিকাঘাতে প্রবাসী খুন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নওগাঁয় নকল ওষুধ তৈরির কারখানা সিলগালা
নওগাঁয় নকল ওষুধ তৈরির কারখানা সিলগালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা নেই, তবে আতঙ্ক তৈরির চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল
নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা নেই, তবে আতঙ্ক তৈরির চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'ফিউচার সায়েন্টিস্ট মিটআপ' করলো ছাত্রশিবির
'ফিউচার সায়েন্টিস্ট মিটআপ' করলো ছাত্রশিবির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে হাসপাতাল-ক্লিনিককে জরিমানা
হবিগঞ্জে হাসপাতাল-ক্লিনিককে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুরিয়ারের মাধ্যমে ইতালি পাঠানো হচ্ছিল ভয়ঙ্কর মাদক ‘কিটামিন’
কুরিয়ারের মাধ্যমে ইতালি পাঠানো হচ্ছিল ভয়ঙ্কর মাদক ‘কিটামিন’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় ২৩ মামলার আসামি অস্ত্রসহ গ্রেফতার
বগুড়ায় ২৩ মামলার আসামি অস্ত্রসহ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উচ্চাভিলাষী জলবায়ু পদক্ষেপে বাংলাদেশ-ব্রাজিল ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
উচ্চাভিলাষী জলবায়ু পদক্ষেপে বাংলাদেশ-ব্রাজিল ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বচ্ছতা বজায় ও ক্যালেন্ডার মেনে বিসিএস পরীক্ষা আয়োজনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
স্বচ্ছতা বজায় ও ক্যালেন্ডার মেনে বিসিএস পরীক্ষা আয়োজনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে আটলান্টা ফায়ারের হয়ে খেলবেন মাহমুদউল্লাহ
যুক্তরাষ্ট্রে আটলান্টা ফায়ারের হয়ে খেলবেন মাহমুদউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিনাজপুরে অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার
দিনাজপুরে অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে হত্যা মামলায় ৬ জনের যাবজ্জীবন
পিরোজপুরে হত্যা মামলায় ৬ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ ফেরাউন নমরুদের চাইতে খারাপ: দুলু
শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ ফেরাউন নমরুদের চাইতে খারাপ: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় সংঘর্ষে টেঁটাবিদ্ধ হয়ে একজনের মৃত্যু
পাবনায় সংঘর্ষে টেঁটাবিদ্ধ হয়ে একজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশ নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
ডাকসু নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশ নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাকসু নির্বাচন : ইনক্লুসিভ প্যানেল ঘোষণা করল শিবির
রাকসু নির্বাচন : ইনক্লুসিভ প্যানেল ঘোষণা করল শিবির

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের সময় গণমাধ্যম যেন বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশ করে : তথ্য উপদেষ্টা
নির্বাচনের সময় গণমাধ্যম যেন বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশ করে : তথ্য উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাবিতে আসর বসিয়ে গাঁজা সেবন, আটক ৪ বহিরাগত
শাবিতে আসর বসিয়ে গাঁজা সেবন, আটক ৪ বহিরাগত

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ
২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মতিউরকাণ্ডে এক এসআইসহ ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত
মতিউরকাণ্ডে এক এসআইসহ ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি কমানোর পরিকল্পনা সরকারের
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি কমানোর পরিকল্পনা সরকারের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজ রিসোর্ট থেকে গ্রেফতার সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা
নিজ রিসোর্ট থেকে গ্রেফতার সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ আজ, দেখা যাবে কখন
পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ আজ, দেখা যাবে কখন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বাড়ি ভেঙে যদি দেশে শান্তি স্থাপিত হয়, আমি রাজি: কাদের সিদ্দিকী
আমার বাড়ি ভেঙে যদি দেশে শান্তি স্থাপিত হয়, আমি রাজি: কাদের সিদ্দিকী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন বাণিজ্যে শুল্ক ছাড় পাচ্ছে মিত্র দেশগুলো, ট্রাম্পের নতুন আদেশ
মার্কিন বাণিজ্যে শুল্ক ছাড় পাচ্ছে মিত্র দেশগুলো, ট্রাম্পের নতুন আদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ
রবিবার পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্রার্থীদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্রার্থীদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঝড় 'কিকো', আঘাত হানবে যেদিকে
ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঝড় 'কিকো', আঘাত হানবে যেদিকে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করে যা বললেন জেলেনস্কি
পুতিনের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করে যা বললেন জেলেনস্কি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় ইসলামি বক্তাকে কুপিয়ে হত্যা
ভোলায় ইসলামি বক্তাকে কুপিয়ে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তি শুরু: কোন কলেজে কত খরচ?
একাদশে ভর্তি শুরু: কোন কলেজে কত খরচ?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসীদের স্থান এদেশে হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সন্ত্রাসীদের স্থান এদেশে হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে স্ত্রীর গলাকাটা লাশ স্বামীর ঝুলন্ত মরদেহ, জীবিত উদ্ধার দুই শিশু
ঘরে স্ত্রীর গলাকাটা লাশ স্বামীর ঝুলন্ত মরদেহ, জীবিত উদ্ধার দুই শিশু

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বদরুদ্দীন উমর আর নেই
বদরুদ্দীন উমর আর নেই

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প, শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনা
দক্ষিণ কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প, শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের ৮০ রানে গুটিয়ে দিয়ে জিম্বাবুয়ের দাপুটে জয়
লঙ্কানদের ৮০ রানে গুটিয়ে দিয়ে জিম্বাবুয়ের দাপুটে জয়

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথম পাকিস্তানি নারী হিসেবে অনন্য কীর্তি শেহেরবানোর
প্রথম পাকিস্তানি নারী হিসেবে অনন্য কীর্তি শেহেরবানোর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
টাঙ্গাইলে কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুরাইন কবরস্থানে বদরুদ্দীন উমরের দাফন সোমবার
জুরাইন কবরস্থানে বদরুদ্দীন উমরের দাফন সোমবার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসিকে ছাড়িয়ে রোনালদোর এখন রেকর্ড ছোঁয়ার অপেক্ষা
মেসিকে ছাড়িয়ে রোনালদোর এখন রেকর্ড ছোঁয়ার অপেক্ষা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘জমিদারের বংশ’ দাবি করে বক্তব্য দেওয়া চবির সেই কর্মকর্তাকে শোকজ
‘জমিদারের বংশ’ দাবি করে বক্তব্য দেওয়া চবির সেই কর্মকর্তাকে শোকজ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ক্লিন ইমেজের নেতা ছাড়া কোন চাঁদাবাজদের বিএনপি মনোনয়ন দেবে না’
‘ক্লিন ইমেজের নেতা ছাড়া কোন চাঁদাবাজদের বিএনপি মনোনয়ন দেবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশে বিদেশি পর্যটক থেকে আয় কমেছে বছরে এক কোটি ৩০ লাখ ডলার
বাংলাদেশে বিদেশি পর্যটক থেকে আয় কমেছে বছরে এক কোটি ৩০ লাখ ডলার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় গাজা সিটির দ্বিতীয় সুউচ্চ ভবনটিও ধ্বংস
ইসরায়েলি হামলায় গাজা সিটির দ্বিতীয় সুউচ্চ ভবনটিও ধ্বংস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ হাজার কোটি রুপি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের অর্থাগারে!
২০ হাজার কোটি রুপি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের অর্থাগারে!

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেলজিয়ামের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস
বেলজিয়ামের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটারদের কাছে এজিএস প্রার্থী মায়েদের অনুরোধ
ভোটারদের কাছে এজিএস প্রার্থী মায়েদের অনুরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে ১০ দফা দাবি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে ১০ দফা দাবি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক