শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ জুন, ২০২৫

নির্বাচন হোক ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে

ড. শাকিরুল ইসলাম খান শাকিল
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন হোক ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে

জুলাই-পরবর্তী ঐকমত্যের ভিত্তিতে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় নির্ধারণ এখন রাজনৈতিক স্বচ্ছতার বড় পরীক্ষা। গণআস্থার প্রশ্নে নির্বাচন পেছানো কতটা যৌক্তিক?

বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট এখন এক পরিবর্তনমুখী সন্ধিক্ষণে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান শুরুতে বলেছিলেন, সীমিত সংস্কার হলে নির্বাচন ডিসেম্বরেই সম্ভব; আর ব্যাপক সংস্কার হলে সময় গড়িয়ে যেতে পারে জুন পর্যন্ত। কিন্তু সর্বশেষ ঘোষণায় তিনি এপ্রিল মাসকে সম্ভাব্য নির্বাচনকাল হিসেবে উল্লেখ করেছেন, যা নতুন করে প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। তাহলে কি এখন ‘মধ্যম মাত্রার’ সংস্কারের কথা ভাবা হচ্ছে? যদি তা-ই হয়, সেই সংস্কারের প্রকৃতি কী এবং তা বাস্তবায়নে অতিরিক্ত চার মাস সময়ের যৌক্তিকতাই বা কোথায়? বাস্তবতা হলো, দেশের অধিকাংশ রাজনৈতিক দল ডিসেম্বর-জানুয়ারির মধ্যেই নির্বাচন চায়। এই চাওয়া অগ্রাহ্য করে এপ্রিলের সময়সূচিকে প্রাধান্য দেওয়া হলে তা রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা আরও বাড়িয়ে তুলবে। জনগণ ও রাজনৈতিক অংশীজনের মধ্যে একটি ক্রমবর্ধমান উদ্বেগ সৃষ্টি হবে যে নির্বাচনের টাইমলাইন ঘিরে কোনো গোপন এজেন্ডা কি কাজ করছে?

১. ঐকমত্যের সংস্কার ও জুলাই সনদ : অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান একাধিকবার বলেছেন, যেসব সংস্কার বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলো ন্যূনতম ঐকমত্যে পৌঁছাবে, সেগুলো দ্রুত বাস্তবায়ন করে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো ইতোমধ্যে কমিশনে তাদের মতামত দিয়েছে এবং সর্বসম্মতিক্রমে প্রয়োজনীয় সংস্কার কমিশন চাইলে স্বল্প সময়ের মধ্যে চূড়ান্ত করা সম্ভব। এসব সংস্কার বাস্তবায়নে এক-দুই মাসের বেশি সময় লাগার কথা নয়। এ ছাড়া আসন্ন জুলাই সনদ ইতোমধ্যে দেশের প্রধান রাজনৈতিক শক্তির মৌলিক সমর্থন অর্জন করেছে। এটি কেবল জুলাই গণহত্যার বিচারই নয়, বরং ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের রাজনৈতিক কাঠামো, নির্বাচনি পদ্ধতি ও ক্ষমতার ভারসাম্য নিয়ে একটি ঐকমত্যভিত্তিক জাতীয় রূপরেখা। এ প্রেক্ষাপটে নির্বাচনকে এপ্রিলে ঠেলে দেওয়া রাজনৈতিক আস্থার বিপরীতে এক ধরনের বার্তা বহন করবে। জনগণের মনে ধারণা দৃঢ় হতে পারে, কেউ কেউ সময়ক্ষেপণের মাধ্যমে নিজের রাজনৈতিক অবস্থান পোক্ত করার চেষ্টা করছে।

২. রাজনৈতিক ও সামাজিক বাস্তবতা এবং অংশগ্রহণযোগ্য পরিবেশ : শীতকাল বাংলাদেশে সামাজিক ও সাংস্কৃতিকভাবে সহনশীল সময়। এই প্রেক্ষাপটে ডিসেম্বর-জানুয়ারি মাস নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত। কারণ এ সময় জাতীয় পরীক্ষা থাকে না, আবহাওয়া শীতল থাকে এবং শহর-গ্রাম সর্বত্র মানুষের চলাচল স্বতঃস্ফূর্ত হয়। অন্যদিকে এপ্রিল মাসে প্রচণ্ড খরতাপ, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা এবং ঘূর্ণিঝড়ের ঝুঁকি নির্বাচনি অংশগ্রহণ ও প্রশাসনিক ব্যবস্থাপনা ব্যাহত হওয়ার ঝুঁকি থেকে যায়। উল্লেখ্য, ২০২৬ সালের মার্চ মাসের শেষ অবধি পর্যন্ত রোজা এবং ঈদের ছুটি থাকায় নির্বাচনি প্রচার ও নির্বাচন কমিশনের প্রস্তুতি মারাত্মকভাবে ব্যাহত হবে। উপরন্তু যদি এপ্রিলেও নির্বাচন সম্ভব না হয়, তবে পরবর্তী উপযুক্ত সময় হতে পারে নভেম্বর-ডিসেম্বর যাতে একটি দীর্ঘ অনির্বাচিত শাসনের ঝুঁকি তৈরি হবে।

৩. অর্থনৈতিক বাস্তবতা ও বাজেট প্রস্তুতি : নির্বাচন শুধুই রাজনৈতিক প্রক্রিয়া নয়, এটি প্রশাসনিক এবং অর্থনৈতিক নীতিনির্ধারণের সূচনাও। যদি ডিসেম্বর-জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন হয়, তাহলে নতুন সরকার মার্চ-এপ্রিল নাগাদ পরবর্তী অর্থবছরের বাজেট পরিকল্পনা শুরু করতে পারবে। কিন্তু এপ্রিল মাসে নির্বাচন হলে নির্বাচিত সরকার গঠন, প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাস ও বাজেট তৈরির জন্য সময় থাকবে মাত্র দুই মাস। এটি দেশের অর্থনৈতিক পরিকল্পনা মারাত্মকভাবে ব্যাহত করবে এবং বিনিয়োগকারীদের আস্থা নষ্ট করবে।

৪. আন্তর্জাতিক বাস্তবতা ও কূটনৈতিক চাপ : জুলাই বিপ্লব আন্তর্জাতিক মহলে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক পুনরুজ্জীবনের প্রতীক হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, চীন, জাপান, কমনওয়েলথসহ অনেক কৌশলগত অংশীদার রাষ্ট্র বাংলাদেশের নির্বাচনি রূপরেখা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। ডিসেম্বর-জানুয়ারির মধ্যে একটি গ্রহণযোগ্য ও আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত নির্বাচন হলে তা বাংলাদেশের বৈদেশিক সম্পর্ক, উন্নয়ন সহযোগিতা ও বাণিজ্যের ধারাবাহিকতা রক্ষা করবে। অন্যদিকে নির্বাচন পেছালে আন্তর্জাতিক আস্থা ও সমর্থন দুর্বল হতে পারে।

৫. নির্বাচন বিলম্বের আড়ালে রাজনৈতিক এজেন্ডা? : জুলাই বিপ্লবের পর অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হলেও এখন পর্যন্ত তাদের ঘোষিত রোডম্যাপ বা কর্মকৌশল স্পষ্ট নয়। বিশেষত নির্বাচন নিয়ে সময়সূচি পরিবর্তন ও দোদুল্যমানতা জনমনে সন্দেহ সৃষ্টি করছে। এখন যখন সর্বদলীয় ঐকমত্য ও জুলাই সনদ গৃহীত হতে চলেছে, তখন নির্বাচন এপ্রিলে পিছিয়ে দেওয়া মানে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রসূত বিলম্বের ইঙ্গিত। এ বিলম্বের আড়ালে নতুন কোনো রাজনৈতিক বলয় তৈরি, প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাস বা পূর্বনির্ধারিত শক্তিকে নির্বাচনি সুবিধা দেওয়ার সুযোগ তৈরি হতে পারে এমন আশঙ্কা এখন শুধু রাজনৈতিক দল নয়, সাধারণ জনগণের মধ্যেও প্রবল হচ্ছে।

উপসংহার : গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ বেশির ভাগ নির্বাচন ঐতিহ্যগতভাবেই শীতকালে অনুষ্ঠিত হয়েছে।  এই রীতি জনমনে সুসংহত হয়ে গেছে। সেখান থেকে অকারণে সরে আসা রাজনৈতিক স্বাভাবিকতা বিঘ্নিত করবে এবং স্থিতিশীলতা হুমকির মুখে ফেলবে। জাতীয় নির্বাচন কেবল রাজনৈতিক বাধ্যবাধকতা নয়, এটি একটি জাতির ভবিষ্যৎ নির্ধারণের ঐতিহাসিক সুযোগ। ডিসেম্বর-জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন আয়োজন না হলে তা রাজনৈতিক আস্থার ভাঙন, অর্থনৈতিক দোলাচল এবং আন্তর্জাতিক মিত্রদের সঙ্গে দূরত্বের জন্ম দিতে পারে। তাই এ মুহূর্তে অন্তর্বর্তী সরকার, নির্বাচন কমিশন এবং রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পূর্ণ সমন্বয়ের ভিত্তিতে একটি সময়মতো, অংশগ্রহণমূলক এবং গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের পথ সুস্পষ্ট করা প্রয়োজন। এটি কোনো রাজনৈতিক সুবিধা নেওয়ার খেলা নয়; এটি একটি জাতির স্বপ্নপূরণের বাস্তব পথচলা।

লেখক : ফুল ফ্যাকাল্টি, সেন্টার ফর গ্লোবাল অ্যান্ড লোকাল ইনফেকশাস ডিজিজেস, ফ্যাকাল্টি অব মেডিসিন, ওইতা বিশ্ববিদ্যালয়, জাপান

এই বিভাগের আরও খবর
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
রাজা মানসিংহ
রাজা মানসিংহ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
কাঠগড়ায় মাফ চাওয়ার ভঙ্গিতে দাঁড়ানো
কাঠগড়ায় মাফ চাওয়ার ভঙ্গিতে দাঁড়ানো
বাবা এবং ভালোবাসা
বাবা এবং ভালোবাসা
মানবিক শিক্ষায় জাপানি আদর্শ অনুসরণীয়
মানবিক শিক্ষায় জাপানি আদর্শ অনুসরণীয়
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
সাদাপাথর লুটকাণ্ড
সাদাপাথর লুটকাণ্ড
নিরাপত্তার অধিকার সবার
নিরাপত্তার অধিকার সবার
অর্থনীতির সম্ভাবনা ও সংকট
অর্থনীতির সম্ভাবনা ও সংকট
শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত
শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত
সর্বশেষ খবর
ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি
ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

তুরস্কে হোটেল থেকে দুই ডাচ কিশোরের লাশ উদ্ধার
তুরস্কে হোটেল থেকে দুই ডাচ কিশোরের লাশ উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বপ্নের নগরীতে ইতিহাসের কান্না
স্বপ্নের নগরীতে ইতিহাসের কান্না

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মালয়েশিয়ার বিস্ময়কর পুত্রা মসজিদ
মালয়েশিয়ার বিস্ময়কর পুত্রা মসজিদ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারতে শিল্পপতি অনিল আম্বানির বিরুদ্ধে মামলা
ভারতে শিল্পপতি অনিল আম্বানির বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাপোলিতে অভিষেকেই ডি ব্রুইনের জাদুকরী গোল
নাপোলিতে অভিষেকেই ডি ব্রুইনের জাদুকরী গোল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান
‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ক্লাবে ফিরলেন ইংলিশ মিডফিল্ডার
শৈশবের ক্লাবে ফিরলেন ইংলিশ মিডফিল্ডার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিছিয়ে পড়েও বার্সেলোনার নাটকীয় জয়
পিছিয়ে পড়েও বার্সেলোনার নাটকীয় জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথম ফুটবলার হিসেবে গোলের সেঞ্চুরিতে রোনালদোর ইতিহাস
প্রথম ফুটবলার হিসেবে গোলের সেঞ্চুরিতে রোনালদোর ইতিহাস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে আরেকটি লঘুচাপের শঙ্কা, ৩ নম্বর সতর্কতা
সাগরে আরেকটি লঘুচাপের শঙ্কা, ৩ নম্বর সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি
সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজা যুদ্ধ নিয়ে সরকারের অবস্থানের প্রতিবাদে ডাচ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ
গাজা যুদ্ধ নিয়ে সরকারের অবস্থানের প্রতিবাদে ডাচ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে আশ্রয় আবেদনের রেকর্ড
যুক্তরাজ্যে আশ্রয় আবেদনের রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরিচ্যুত হলেন মার্কিন প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা প্রধান
চাকরিচ্যুত হলেন মার্কিন প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা প্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিডসকে ৫-০ গোলে বিধ্বস্ত করলো আর্সেনাল
লিডসকে ৫-০ গোলে বিধ্বস্ত করলো আর্সেনাল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উগান্ডার সঙ্গে ট্রাম্প প্রশাসনের চুক্তি: অর্থনৈতিক চাপ, শুল্ক ছাড় ও বিতর্কের নেপথ্য কাহিনি
উগান্ডার সঙ্গে ট্রাম্প প্রশাসনের চুক্তি: অর্থনৈতিক চাপ, শুল্ক ছাড় ও বিতর্কের নেপথ্য কাহিনি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের মাঠে আবারও টটেনহামের কাছে হারলো ম্যানসিটি
ঘরের মাঠে আবারও টটেনহামের কাছে হারলো ম্যানসিটি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হার্ডলসের দুই সেরা রোকসানা ও তানভীর
হার্ডলসের দুই সেরা রোকসানা ও তানভীর

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপের আগে নতুন অ্যানালিস্ট নিয়োগ দিল বিসিবি
এশিয়া কাপের আগে নতুন অ্যানালিস্ট নিয়োগ দিল বিসিবি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু
একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইব্রেকারে হেরে আবারও রোনালদোর স্বপ্নভঙ্গ
টাইব্রেকারে হেরে আবারও রোনালদোর স্বপ্নভঙ্গ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার
বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিভ্রান্ত যাত্রী ককপিটে, তারপর যা ঘটল...
বিভ্রান্ত যাত্রী ককপিটে, তারপর যা ঘটল...

৮ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে
মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে বিক্ষোভ সমাবেশ
গাজীপুরে বিক্ষোভ সমাবেশ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্তানের অটিজমের ঝুঁকি বাড়াতে পারে প্যারাসিটামল : গবেষণা
সন্তানের অটিজমের ঝুঁকি বাড়াতে পারে প্যারাসিটামল : গবেষণা

৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

হত্যা মামলায় কারাগারে জাবির সাবেক সহকারী প্রক্টর জনি
হত্যা মামলায় কারাগারে জাবির সাবেক সহকারী প্রক্টর জনি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী
প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী

২১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ
কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার
বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?
কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ
বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত
ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স
ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ ও অব্যবস্থাপনায় বন্ধ হচ্ছে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান
খেলাপি ঋণ ও অব্যবস্থাপনায় বন্ধ হচ্ছে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা
পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত
যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব
ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের
শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া
পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা
হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা
হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের তারিখ এবং ভেন্যু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প
বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের তারিখ এবং ভেন্যু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল
ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাবেক মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টার বাড়িতে এফবিআইয়ের হানা
সাবেক মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টার বাড়িতে এফবিআইয়ের হানা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক
আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে
রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিয়াইনে টাস্কফোর্সের দফায় দফায় অভিযান, ডুবানো হলো ২ নৌকা
পিয়াইনে টাস্কফোর্সের দফায় দফায় অভিযান, ডুবানো হলো ২ নৌকা

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দেশের চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত
দেশের চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার
বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান
একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অনড় অবস্থানে দলগুলো
অনড় অবস্থানে দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ের জটিল সমীকরণ
জয়ের জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর
হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর

পেছনের পৃষ্ঠা

সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই
সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি
মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমাহীন বর্বরতা
সীমাহীন বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের
দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়া কেন মেজাজ হারান
জয়া কেন মেজাজ হারান

শোবিজ

দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না
দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের
রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না
কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

সম্পাদকীয়

জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়
দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত
ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত

পূর্ব-পশ্চিম

জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই
জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু
সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট
মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট

দেশগ্রাম

পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর
পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে

রকমারি

রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে
রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে

পূর্ব-পশ্চিম

সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ
মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ

পূর্ব-পশ্চিম

যে মুক্তিযুদ্ধ আমাদের মানচিত্র দিয়েছে সেটাই স্বাধীনতা : টুকু
যে মুক্তিযুদ্ধ আমাদের মানচিত্র দিয়েছে সেটাই স্বাধীনতা : টুকু

খবর

শিক্ষা উপকরণ বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
শিক্ষা উপকরণ বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

দেশগ্রাম