শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ আগস্ট, ২০২৫

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

নির্বাচন আগে না সংস্কার আগে- প্রশ্নটি নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্ব দৃশ্যত কিছুটা কেটেছে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ইতোমধ্যে সংবিধান, নির্বাচনব্যবস্থা, কেয়ারটেকার সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল, বিচার বিভাগ, জনপ্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন ও দুর্নীতি দমন বিষয়ে সংস্কারের লক্ষ্যে ৮৪ দফাবিশিষ্ট ‘জুলাই সনদ’ ঘোষণা করেছে। আওয়ামী লীগের অনুপস্থিতিতে এ মুহূর্তে দেশের সবচেয়ে বড় দল বিএনপি জুলাই সনদের কোথায় কোথায় তাদের আপত্তি, তা আনুষ্ঠানিকভাবে ঐকমত্য কমিশনকে জানিয়েছে। এ আপত্তিতে একটি রাজনৈতিক সমঝোতার দলিলকে তারা কোনোভাবেই সংবিধানের ওপরে স্থান দিতে রাজি না থাকার কথা বলেছে। জুলাই সনদ নিয়ে কোনো আদালতে প্রশ্ন তোলা যাবে না, মর্মে অঙ্গীকারনামা নিয়েও তাদের ঘোর আপত্তি। এ ছাড়া জুলাই সনদে ১০ বছরের বেশি কেউ প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না, প্রধানমন্ত্রী ও দলীয়প্রধান এক ব্যক্তি হতে পারবেন না, নিম্নকক্ষের সদস্যদের প্রাপ্ত ভোটের অনুপাতে উচ্চকক্ষের ১০০ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার বিষয়গুলো নিয়ে বিএনপির আপত্তি আগে থেকেই ছিল।

তবু জাতীয় নির্বাচনের স্বার্থে যতটা ছাড় দেওয়ার বিএনপি ততটুকু ছাড় দিতে আশ্বাস দিয়েছে। তারা মনে করে যেসব প্রশ্নে জাতীয় ঐকমত্য হবে, এখন শুধু সেগুলো বাস্তবায়ন করা হবে। পরবর্তী সময়ে জাতীয় সংসদ অবশিষ্ট সংস্কারগুলো বাস্তবায়ন সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেবে। দ্বিতীয় প্রধান রাজনৈতিক দল জামায়াতে ইসলামী মনে করে যে জুলাই সনদ পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন নিয়ে সংশয় সৃষ্টি হবে। তাদের কথার সুরে বোঝা যায়, বিএনপি সংস্কার প্রস্তাবগুলোর যেসব বিষয় নিয়ে আপত্তি করেছে, সেগুলো নিয়ে তাদের আপত্তি না থাকলেও নির্বাচনকে সংশয়মুক্ত রাখার জন্য নির্বাচনের আগেই যতটা সম্ভব সংস্কার বাস্তবায়ন করা উচিত।

যারা ইতোমধ্যে ‘জুলাই সনদ’ পাঠ করেছেন তারা উপলব্ধি করে থাকবেন যে এটি দেশের বিদ্যমান সংবিধানে বড় ধরনের পরিবর্তন আনবে। জুলাই সনদের ভিত্তিতে আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচন অনুষ্ঠানে কোনো বাধা বা আইনগত সংকট সৃষ্টির সুযোগ নেই। বাংলাদেশে এর অতীত দৃষ্টান্ত রয়েছে এ ধরনের দলিল বা ঘোষণাকে সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করতে, যার মধ্যে সবচেয়ে বড় দৃষ্টান্ত ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল অস্থায়ী বাংলাদেশ সরকার ঘোষিত ‘স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র’। এটিই ছিল বাংলাদেশের প্রথম সংবিধান। যে প্রেক্ষাপটে ‘জুলাই সনদ’ তৈরি করা হয়েছে তাৎপর্যের দিক থেকে এটি দেশ ও জাতির জন্য এ মুহূর্তে এক রক্ষাকবচ। জুলাই সনদের কোনো বিধানের সঙ্গে সংবিধানের কোনো অংশ সাংঘর্ষিক হলে জুলাই সনদ প্রাধান্য পাবে বলে ব্যাখ্যা করেছেন সাংবিধানিক বিশেষজ্ঞরা। কারণ জুলাই সনদ শুধু একটি ঘোষণা নয়, এটিও একধরনের গণভোট, জনগণের মতামত ব্যক্ত করার যে পদ্ধতি সংবিধান থেকে এত দিন নির্বাসিত ছিল। তারা বলেছেন, এই ঘোষণার মাধ্যমে বিদ্যমান সাংবিধানিক সংকট মোকাবিলা করা সম্ভব।

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জুস্বৈরশাসক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে ক্ষমতাচ্যুত করার আন্দোলনে ১৯৯০ সালের নভেম্বরে ‘তিন জোটের রূপরেখা’ ঘোষণা করা হয়েছিল। সে ঘোষণায় ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতির নেতৃত্বে একটি অন্তর্বর্তী তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠার কথা ছিল, যে সরকারের দায়িত্ব ছিল তিন মাসের মধ্যে জাতীয় সংসদের নির্বাচন অনুষ্ঠান। এই রূপরেখার আলোকেই ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এরপর সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে সংসদীয় সরকারপদ্ধতি চালু করা হয়। তবে দুঃখজনকভাবে তিন জোটের রূপরেখার সব প্রস্তাব যথাযথ বাস্তবায়িত হয়নি। সরকারে ছিল বিএনপি। বিরোধী দলে আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি ও জামায়াতে ইসলামী। সময়ের সঙ্গে সরকার ও বিরোধী দলগুলো নিজ নিজ স্বার্থে রূপরেখার তোয়াক্কা না করে দলীয় ও ক্ষমতার রাজনীতির দ্বন্দ্বে লিপ্ত হয়েছিল। তবে যা-ই হোক না কেন, রূপরেখাটি ছিল গণতান্ত্রিক শক্তিগুলোর ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা ও সুশাসনের ভিত্তি স্থাপনের অন্যতম দলিল। এসব দৃষ্টান্ত বিশ্লেষণ করলে ‘জুলাই সনদ’ বাস্তবায়নে কোনো পক্ষেরই আপত্তি থাকা উচিত নয়। কারণ এটি বাংলাদেশের ইতিহাসে আগত ফ্যাসিবাদী শাসক শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের দানবীয় শাসন থেকে মুক্তির দলিল। বাংলাদেশ রাষ্ট্র যদি সফল হতো, তাহলে চুয়ান্ন বছর পর সংবিধান, নির্বাচন, প্রশাসন, বিচার বিভাগ নিয়ে এই প্রশ্নগুলো হয়তো উঠত না। স্বাধীনতার ঘোষণাকে ভিত্তি হিসেবে রেখে ১৯৭২ সালে প্রণীত দেশের প্রথম সংবিধান অগণতান্ত্রিক সংবিধান ছিল, এমন কথা কেউ বলে না। প্রশ্ন উঠেছিল সংবিধান প্রণয়নের আগে, পাকিস্তানের জন্য সংবিধান প্রণয়নের জন্য ১৯৭০ সালে নির্বাচিত জাতীয় পরিষদ সদস্যরা স্বাধীন বাংলাদেশের সংবিধান প্রণয়ন করতে পারে কিনা। সংবিধান প্রণয়নের পর সংবিধানের মূলনীতিগুলো, বিশেষ করে দুটি মূলনীতি সমাজতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল। বাহাত্তরের সংবিধান বহাল থাকলে এর বাইরে বড় কোনো প্রশ্ন না-ও উঠতে পারত। অন্তত নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন উঠত না বলে আমার বিশ্বাস। কিন্তু তা হয়নি, বাহাত্তরের সংবিধানপ্রণেতারাই মাত্র তিন বছরের মাথায় প্রমাণ করলেন যে তাদের প্রণীত সংসদীয় সরকার পদ্ধতির বিধান-সংবলিত সংবিধান দেশকে গোল্লায় নিয়ে যাচ্ছে। অতএব এ সংবিধানের খোলনলচে পাল্টে দেশকে উন্নয়নের স্বর্গে পৌঁছাতে সংসদীয়পদ্ধতির পরিবর্তে একদলীয় রাষ্ট্রপতিশাসিত সরকারপদ্ধতি প্রতিস্থাপন করতে হবে।

স্বাধীনতার বীজ বপন থেকে শুরু করে স্বাধীনতা অর্জন পর্যন্ত একক কৃতিত্বের দাবিদার আওয়ামী লীগের এই একদেশদর্শী ভাবনা বাংলাদেশে সামরিক শাসনকে আমন্ত্রণ জানানোর জন্য যথেষ্ট প্ররোচনা ছিল। ক্ষমতাকে চিরস্থায়ী করার দুরভিসন্ধি আওয়ামী লীগকে এতটাই অন্ধ করে ফেলেছিল যে তাদের অপকর্মের পরিণতিতে দেশ, জনগণ, এমনকি তাদের নিজেদেরও যে সর্বনাশ ঘটতে পারে, তা বোঝার বোধ শক্তি হারিয়ে ফেলেছিলেন দলটির মুখ্য ও একচ্ছত্র নেতা শেখ মুজিব এবং তার সামনে মাথা তুলে দাঁড়াতে না পারা মেরুদণ্ডহীন আওয়ামী নেতারা। পরিণতি ভোগ করতে বিলম্ব হয়নি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে ১৯৭৫ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি চালু হওয়া তার স্বপ্নসাধ একদলীয় বাকশালী শাসনের মেয়াদ অবিশ্বাস্য সংক্ষিপ্ত ছিল। মাত্র ৫ মাস ১৯ দিন। ওই বছরের ১৫ আগস্ট তার জীবনের সঙ্গে তার তথাকথিত দ্বিতীয় বিপ্লবেরও অকালমৃত্যু ঘটে। বাহাত্তরের সংবিধানের চরিত্র পাল্টে দিয়ে তিনি যে শুধু সদ্য শুরু হওয়া গণতান্ত্রিক ধারার সর্বনাশ ঘটাননি, দেশকে সাংবিধানিক পদ্ধতিতে পরিচালনার ক্ষেত্রে যে বাধা সৃষ্টি করেছিলেন, দেশ এখনো সেই বাধা কাটিয়ে উঠতে পারেনি। তিনি অবিশ্বাসের রাজনীতির যে চারা রোপণ করেছিলেন, এখন তা বিশাল মহিরুহের রূপ নিয়েছে। কেউ আর ক্ষমতাসীন সরকারকে বিশ্বাস করে না যে, তারা নির্দলীয়, নিরপেক্ষ, অবাধ ও সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে দেবে।

সেই অবিশ্বাসের চূড়ান্ত রূপ ছিল তত্ত্বাবধায়ক বা কেয়ারটেকার সরকার। সমগ্র পৃথিবীতে বিদ্যমান সরকারের অধীনেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। তিন মাস মেয়াদি কেয়ারটেকার সরকারের ওপর নির্বাচনের দায়িত্ব চাপিয়ে বাংলাদেশ সমগ্র বিশ্বকে জানিয়ে দিল যে নৃতাত্ত্বিকভাবে, ভাষাগত দিক থেকে এবং সামান্য ব্যতিক্রম ছাড়া ধর্মীয়ভাবে এক হলেও আমরা কেউ কাউকে বিশ্বাস করি না। ১৯৮১ সালে শুরু করা কেয়ারটেকার সরকারের দাবি  বাস্তবায়নের আন্দোলনে ব্যয় হয়েছিল ১৫ বছর। ১৯৯৬ সালে বাস্তবায়িত দাবি বাতিল করতেও ব্যয় হয়েছিল ১৫ বছর। এ ব্যবস্থার মূল দাবি ছিল জামায়াতে ইসলামীর। বিএনপি সরকারকে কুপোকাত করতে দাবিটি হাইজ্যাক করেছিল আওয়ামী লীগ। ২০০৮ সালের নির্বাচনে সংসদে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে আওয়ামী লীগ দ্বিতীয়বার ক্ষমতা চিরস্থায়ী করার স্বপ্ন বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ২০১১ সালে নির্বাচনকে তাদের সরকারের অধীনে আনতে সংবিধান থেকে কেয়ারটেকার সরকারব্যবস্থা গায়েব করে দেয়। এরপরের তিনটি সংসদ নির্বাচন কীভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে, তা সবার জানা। 

রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের সফল না হওয়ার কোনো কারণ ছিল না। একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে পরিণত হওয়ার সব বৈশিষ্ট্য আছে বাংলাদেশের। ভৌগোলিক দিক থেকে বাংলাদেশ অবিচ্ছিন্ন এক ভূখণ্ড, বাংলাদেশের সব অধিবাসী বাংলায় কথা বলে, ধর্মীয় দিক থেকে বাংলাদেশের জনগণের প্রায় ৯০ শতাংশ এক ধর্মাবলম্বী, কয়েকটি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ছাড়া নৃতাত্ত্বিক দিক থেকে এক জাতিগোষ্ঠীর লোকের বসবাস বাংলাদেশে। যা নেই তা হলো, রাজনৈতিক স্বাধীনতা এবং শক্তিশালী স্থিতিশীল গণতান্ত্রিক সরকারব্যবস্থা। এই দুইয়ের অনুপস্থিতিতে বাংলাদেশ এক পা অগ্রসর হলে দুই পা পিছিয়ে যায়। স্থিতিশীল দেশ গড়ার সব সুবিধা থাকা সত্ত্বেও জনগণের রাজনৈতিক স্বাধীনতা না থাকায় ভৌগোলিক স্বাধীনতা অর্জন করেও বাংলাদেশ বারবার স্বৈরাচারী শাসনের কবলে পড়েছে। কখনো সামরিক একনায়ক এসেছে, কখনো রাজনৈতিক স্বেচ্ছাচারিতার অবাধ প্রয়োগে এক ব্যক্তি ও তার দল অনিয়ন্ত্রিত ক্ষমতার অধিকারী হয়ে দেশ ও জাতির ভাগ্যকে তাদের মর্জির শিকারে পরিণত করেছে।

বাংলাদেশে ১২টি জাতীয় সংসদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রতিটি সংসদ সংবিধান অনুযায়ী পাঁচ বছর করে স্থায়ী হওয়ার কথা; অর্থাৎ ১২টি সংসদ ৬০ বছর ধরে দেশের আইন প্রণয়নকাজ চালানোর কথা। কিন্তু ৬টি সংসদ তাদের মেয়াদকাল পূর্ণ করতে পারেনি। অবশিষ্ট ৬টি সংসদ মেয়াদ পূর্ণ করলেও দশম (২০১৪) ও একাদশ জাতীয় সংসদ (২০১৮) যেভাবে নির্বাচিত হয়েছে, সেগুলোতে বৈধভাবে নির্বাচিত সংসদ বলা চলে না। ২০২৪ সালে আরও ন্যক্কারজনকভাবে অনুষ্ঠিত নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত দ্বাদশ সংসদও অধিকতর তামাশার সংসদ ছিল। কিন্তু গণ অভ্যুত্থানে ছয় মাসের মধ্যে সরকারের পতন ঘটলে করুণভাবে দ্বাদশ সংসদের অবসান ঘটে এবং সেটিও মেয়াদ পূরণ করতে না পারা সংসদের অন্তর্ভুক্ত হয়।

জাতীয় সংসদের এতগুলো নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়া সত্ত্বেও কি কেউ হলফ করে বলতে পারবে যে কোনো একটি জাতীয় সংসদের নির্বাচনে জনগণের মতামত প্রতিফলিত হয়েছে? জনগণ সরকারের সিদ্ধান্ত গ্রহণপ্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করতে পেরেছে? কোনো জনপ্রতিনিধিকে জবাবদিহির আওতায় আনতে সক্ষম হয়েছে? তথাকথিত জনপ্রতিনিধিদের ওপর আস্থা রাখতে পেরেছে? একটি সংসদও জন-আকাক্সক্ষা পূরণ করতে পারেনি। এর প্রধান কারণ কোনো নির্বাচনের আগে কখনো লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড সৃষ্টি হয়নি, কোনো নির্বাচনই অন্তর্ভুক্তমূলক হয়নি। বড় দলগুলো সব নির্বাচনে পেশিশক্তি প্রয়োগ করে কারচুপি করেছে, ভোট কেন্দ্র দখল করেছে, জাল ভোট দিয়ে জয়ী হয়ে সরকার গঠন করেছে। মেয়াদ পূর্ণ করতে না পারা ও মেয়াদ পূর্ণ করতে পারা সংসদগুলোর কাছে যে সরকারগুলোর জবাবদিহিমূলক থাকার কথা, প্রতিটি ক্ষেত্রে সরকারগুলো সমভাবে স্বৈরাচারী হয়ে উঠেছিল। প্রতিটি সরকারের পতন ঘটেছে অথবা মেয়াদ পূর্ণ হয়েছে, পরবর্তী সরকার এসে সাবেক সরকারের মন্ত্রী, সংসদ সদস্য, দলীয় নেতাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা করেছে, বিচারে তাদের অনেকের সাজা হয়েছে। বিগত ৫৪ বছর ধরে এরই ধারাবাহিকতা চলে এসেছে। এর চির অবসান আবশ্যক। সে জন্যই ‘জুলাই সনদ’ অনুযায়ী আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠান এবং নির্বাচনে গঠিত সংসদ সনদের প্রস্তাবের আলোকে সংবিধান ঢেলে সাজাবে বলে প্রত্যাশা করি।

                লেখক : যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী সিনিয়র সাংবাদিক ও অনুবাদক

এই বিভাগের আরও খবর
অর্থনীতির ছয় ঝুঁকি
অর্থনীতির ছয় ঝুঁকি
সরকার সফল হোক
সরকার সফল হোক
তলানির দিকে অর্থনীতি
তলানির দিকে অর্থনীতি
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল
একটি রাষ্ট্রের কল্পচিত্র
একটি রাষ্ট্রের কল্পচিত্র
দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা
দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা
ইসরায়েলি দস্যুপনা
ইসরায়েলি দস্যুপনা
‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’
‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান
বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান
হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!
হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!
আয়াতুল কুরসি
আয়াতুল কুরসি
সর্বশেষ খবর
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ডেঙ্গু সচেতনা কর্মসূচি
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ডেঙ্গু সচেতনা কর্মসূচি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে মানবপাচার মামলার ৩ আসামি গ্রেফতার
মাদারীপুরে মানবপাচার মামলার ৩ আসামি গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৯টি স্বর্ণের বারসহ পাচারকারী আটক
৯টি স্বর্ণের বারসহ পাচারকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ছাত্রকে বলাৎকারের অভিযোগে শিক্ষককে গণপিটুনি
সিদ্ধিরগঞ্জে ছাত্রকে বলাৎকারের অভিযোগে শিক্ষককে গণপিটুনি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ অক্টোবর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুনাহমুক্ত জীবন গঠনের সহজ কৌশল
গুনাহমুক্ত জীবন গঠনের সহজ কৌশল

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ
হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই
স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মৃত্যুপুরী’ রাউজান : ফিল্মি স্টাইলে ১৩ মাসে ১৫ খুন
‘মৃত্যুপুরী’ রাউজান : ফিল্মি স্টাইলে ১৩ মাসে ১৫ খুন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ
এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফার্মগেটে হলিক্রস কলেজের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
ফার্মগেটে হলিক্রস কলেজের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সুন্দর বাংলাদেশ গড়তে যুবকদের এগিয়ে আসতে হবে’
‘সুন্দর বাংলাদেশ গড়তে যুবকদের এগিয়ে আসতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

উখিয়ায় ইয়াবাসহ যুবক আটক
উখিয়ায় ইয়াবাসহ যুবক আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুল সময়ে চা-কফি পান, হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকি
ভুল সময়ে চা-কফি পান, হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকি

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

২২১ রানে থামল বাংলাদেশ
২২১ রানে থামল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!
রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি কারাগারে বিনাবিচারে ফিলিস্তিনির মৃত্যু
ইসরায়েলি কারাগারে বিনাবিচারে ফিলিস্তিনির মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে টাওয়ার হ্যামলেটসের মেয়রের সাথে বাসস চেয়ারম্যানের মতবিনিময়
লন্ডনে টাওয়ার হ্যামলেটসের মেয়রের সাথে বাসস চেয়ারম্যানের মতবিনিময়

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘ওয়ার ২’-এর ব্যর্থতা নিয়ে মুখ খুললেন হৃত্বিক
‘ওয়ার ২’-এর ব্যর্থতা নিয়ে মুখ খুললেন হৃত্বিক

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে লাশ উদ্ধারের ঘটনায় গ্রেফতার ৭
নারায়ণগঞ্জে লাশ উদ্ধারের ঘটনায় গ্রেফতার ৭

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা
স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোনারগাঁয়ে কৃষক দলের পরিচিতি সভা
সোনারগাঁয়ে কৃষক দলের পরিচিতি সভা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধবিরতি ইস্যু, বৈঠকে যোগ দিতে মিসরে উইটকফ-কুশনার
গাজা যুদ্ধবিরতি ইস্যু, বৈঠকে যোগ দিতে মিসরে উইটকফ-কুশনার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
লাখ ডলারের স্কলারশিপ পেয়েও মার্কিন ভিসা বাতিল
লাখ ডলারের স্কলারশিপ পেয়েও মার্কিন ভিসা বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ
ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?
রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর
বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’
‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার
কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা
নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের
গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা
স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা
বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি
কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবাই গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় : আমীর খসরু
সবাই গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় : আমীর খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিফার কমিটিতে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল
ফিফার কমিটিতে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাউজানে গুলিতে নিহত ব্যক্তি বিএনপির কেউ নয়: রিজভী
রাউজানে গুলিতে নিহত ব্যক্তি বিএনপির কেউ নয়: রিজভী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!
রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি
রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার হলে শ্রম খাতের ব্যাপক পরিবর্তন আসবে: শ্রম উপদেষ্টা
সংস্কার হলে শ্রম খাতের ব্যাপক পরিবর্তন আসবে: শ্রম উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবেশী একটি দেশ বাংলাদেশের গণতন্ত্র ধ্বংসে সহযোগিতা করেছে : দুদু
প্রতিবেশী একটি দেশ বাংলাদেশের গণতন্ত্র ধ্বংসে সহযোগিতা করেছে : দুদু

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদত্যাগে বাধ্য করানো এমপিও শিক্ষকদের বেতন ভাতা চালুর নির্দেশ
পদত্যাগে বাধ্য করানো এমপিও শিক্ষকদের বেতন ভাতা চালুর নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫-১৬ অক্টোবর দলগুলোকে জুলাই সনদে সই করাতে চায় কমিশন
১৫-১৬ অক্টোবর দলগুলোকে জুলাই সনদে সই করাতে চায় কমিশন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগানিস্তানে বিদেশি সেনা, বিপক্ষে দাঁড়াল ভারত-পাকিস্তান
আফগানিস্তানে বিদেশি সেনা, বিপক্ষে দাঁড়াল ভারত-পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ট্রলারসহ ২৬ জেলে জীবিত উদ্ধার
বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ট্রলারসহ ২৬ জেলে জীবিত উদ্ধার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে তিন বন্ধুর ধারাবাহিক নাটক ‘ঘুরিতেছে পাঙ্খা’
আসছে তিন বন্ধুর ধারাবাহিক নাটক ‘ঘুরিতেছে পাঙ্খা’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রসায়নবিজ্ঞানে নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী
রসায়নবিজ্ঞানে নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চকক্ষেই পিআর চাই, নিম্নকক্ষে নয়: সারজিস আলম
উচ্চকক্ষেই পিআর চাই, নিম্নকক্ষে নয়: সারজিস আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রী-ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী রুহুল হকের ৫৬ ব্যাংক হিসাব জব্দ
স্ত্রী-ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী রুহুল হকের ৫৬ ব্যাংক হিসাব জব্দ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য নতুন নির্দেশনা এনটিআরসিএ’র
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য নতুন নির্দেশনা এনটিআরসিএ’র

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনির উপগ্রহে প্রাণের উপাদান থাকার সম্ভাবনা মিলল গবেষণায়
শনির উপগ্রহে প্রাণের উপাদান থাকার সম্ভাবনা মিলল গবেষণায়

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মায়ের পরকীয়া জেনে যাওয়ায় ছেলেকে হত্যা!
মায়ের পরকীয়া জেনে যাওয়ায় ছেলেকে হত্যা!

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি
গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে এক ক্যাবিনেটেই ১১ অধ্যাদেশ
ভোটের আগে এক ক্যাবিনেটেই ১১ অধ্যাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ববিদ্যালয়ে বনের বানর আক্রান্ত শতাধিক ছাত্রী
বিশ্ববিদ্যালয়ে বনের বানর আক্রান্ত শতাধিক ছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

রেললাইনে পাথরের সঙ্গে ইটের খোয়া
রেললাইনে পাথরের সঙ্গে ইটের খোয়া

নগর জীবন

দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা
দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা

সম্পাদকীয়

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী দুই হেভিওয়েট নেতা
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী দুই হেভিওয়েট নেতা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হামজাদের উত্তাপ ছড়ানো ম্যাচ
হামজাদের উত্তাপ ছড়ানো ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

থাকেন ইউরোপ-আমেরিকায় চাকরি সিলেটে
থাকেন ইউরোপ-আমেরিকায় চাকরি সিলেটে

নগর জীবন

বিআরটিএর সহকারী পরিচালকের সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ
বিআরটিএর সহকারী পরিচালকের সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

কাজী মামুনুর রশীদের মুক্তি দাবি জাপার
কাজী মামুনুর রশীদের মুক্তি দাবি জাপার

নগর জীবন

রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ হাজার টন চাল পাঠিয়েছে দ. কোরিয়া
রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ হাজার টন চাল পাঠিয়েছে দ. কোরিয়া

নগর জীবন

বন্যার পানিতে ভেসে আসে মৃত গন্ডার
বন্যার পানিতে ভেসে আসে মৃত গন্ডার

নগর জীবন

বাড়ি কেনা বন্ধ, তবু চলছে অর্থ পাচার
বাড়ি কেনা বন্ধ, তবু চলছে অর্থ পাচার

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে মার্কিন নৌজাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে মার্কিন নৌজাহাজ

নগর জীবন

ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল

সম্পাদকীয়

গৃহবধূ ও যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গৃহবধূ ও যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

সব দলকে সুযোগ করে দিতে হবে
সব দলকে সুযোগ করে দিতে হবে

নগর জীবন

পিয়ার বার্তা
পিয়ার বার্তা

শোবিজ

দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও দুজনের সাক্ষ্য
দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও দুজনের সাক্ষ্য

নগর জীবন

সরকার সফল হোক
সরকার সফল হোক

সম্পাদকীয়

জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের বেতন-ভাতা চালুর নির্দেশ
জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের বেতন-ভাতা চালুর নির্দেশ

খবর

পিআর নিয়ে কিছু গোষ্ঠী গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ব্যাহত করছে
পিআর নিয়ে কিছু গোষ্ঠী গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ব্যাহত করছে

নগর জীবন

নিরাপত্তার দাবিতে কর্মবিরতি
নিরাপত্তার দাবিতে কর্মবিরতি

নগর জীবন

ট্রেন উদ্ধার শেষে ফেরার পথে প্রাণ গেল সড়কে
ট্রেন উদ্ধার শেষে ফেরার পথে প্রাণ গেল সড়কে

দেশগ্রাম

নৌকাবাইচে দর্শকের ঢল
নৌকাবাইচে দর্শকের ঢল

দেশগ্রাম

তলানির দিকে অর্থনীতি
তলানির দিকে অর্থনীতি

সম্পাদকীয়

হারিয়ে যাচ্ছে ফুলমাথা টিয়া
হারিয়ে যাচ্ছে ফুলমাথা টিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডনে টাওয়ার হ্যামলেটসের মেয়রের সঙ্গে বাসস চেয়ারম্যানের মতবিনিময়
লন্ডনে টাওয়ার হ্যামলেটসের মেয়রের সঙ্গে বাসস চেয়ারম্যানের মতবিনিময়

নগর জীবন

জামায়াতের কৌশল কি বিএনপি সামলাতে পারছে?
জামায়াতের কৌশল কি বিএনপি সামলাতে পারছে?

প্রথম পৃষ্ঠা