শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:২১, বৃহস্পতিবার, ১২ জুন, ২০২৫

পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর

মোস্তফা কামাল
প্রিন্ট ভার্সন
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর

তেমন কারও খেয়াল বা স্মরণে ছিল না বরাবরের মতো এবারও আগাম বন্যা হানা দিতে পারে বৃহত্তর সিলেটের কয়েকটি অঞ্চলে। ঠিকই ঈদের পূর্বাপরে কয়েকদিনের টানা ভারী বর্ষণে তলিয়ে গেছে হবিগঞ্জসহ আশপাশের বেশ কিছু গ্রাম। কারও বুঝে ওঠার আগেই পানিবন্দি গ্রামবাসীর পাশে ঈদের দিন শনিবার দাঁড়িয়ে যান সেনা সদস্যরা। বানিয়াচং, হবিগঞ্জ আর্মি ক্যাম্প থেকে রান্না করা উন্নতমানের খাবার নিয়ে যাওয়া হয় ৩৪ জন সনাতন ধর্মাবলম্বীসহ ১২০ জন বন্যাদুর্গত মানুষের কাছে। স্থানীয় আশ্রয় কেন্দ্রে অবস্থানরত সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে দিতে ১৭ পদাতিক ডিভিশনের পক্ষ থেকে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়। সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এমন মানবিক উদ্যোগ শুধু একটি তাৎক্ষণিক সহায়তা নয়। বরং দেশের জনগণের প্রতি একটি বার্তা- ‘বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশের সব শ্রেণির মানুষের সঙ্গে সুখে-দুঃখে সবসময় পাশে রয়েছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে’।

বুঝমানদের জন্য সেনাবাহিনীর এ সফ্ট মেসেজ বোঝা পানির মতো সোজা। আর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিশেষ রূপ-সৌন্দর্য এখানেই। সীমান্তবর্তী এলাকাগুলোতে পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সেনাসহ যৌথ বাহিনীর নজরদারি মালুম করতে পেরেছেন এবার ঈদের ছুটিতে ঘুরতে যাওয়া পর্যটকরা। বন্যায় আশ্রয় কেন্দ্রে উন্নতমানের খাবার বিতরণকালে আশপাশের পর্যটন এলাকায়ও ছিল সেনাবাহিনীর নজরদারি। পাহাড়ি ঢলের স্বচ্ছ জলে ঈদ আনন্দে মাতোয়ারা হয়েছেন পর্যটকরা। একসময় লোকমুখে এ মৌসুমে ভোলাগঞ্জে সাদা পাথরে ঢল নামার কথা শুনলেও যাওয়ার সাহস হয়নি। এবার যৌথ বাহিনীর নজরদারির খবর জেনে সেখানে নেমেছে দেশের নানান প্রান্ত থেকে আসা পর্যটকদের ঢল। ঈদের ছুটিতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অবকাশ যাপনের জন্য পরিবার-পরিজন নিয়ে সেখানে গিয়ে যারপরনাই মুগ্ধ তারা।

এবারও আগাম বন্যা হানা দিতে পারে বৃহত্তর সিলেটের কয়েকটি অঞ্চলেবন-পাহাড়ের সৌন্দর্যে মাতোয়ারা হয়েছে হাজার হাজার পর্যটক। মাথার ওপরে তুলোর মতো মেঘ, সীমান্তের দিকে ক্যানভাসে আঁকা ছবির মতো সবুজ পাহাড়। নিচে পানি-পাথরের সংমিশ্রণ। পাহাড়ের বুক চিড়ে বয়ে চলেছে ঠান্ডা পানির স্রোত। সে পানিতে দাপিয়ে বেড়িয়েছে শিশু থেকে শুরু করে সব বয়সি মানুষ। পাহাড়ি ঢলের স্বচ্ছ পানিতে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর সিলেট কোম্পানীগঞ্জের পর্যটন কেন্দ্র যেন নতুন করে আবিষ্কার হয়েছে। নিরাপত্তা ব্যবস্থা এমন থাকলে বন, পাথুরে নদী, পাহাড়ের বুক চিড়ে নেমে আসা ঝরনা, বিস্তৃত নীল জলধারা, হাওর আর ভোলাগঞ্জের সাদা পাথর পর্যটকদের কাছে টানতেই থাকবে। পর্যটকদের নিরাপত্তা এবং সেবা নিশ্চিতে স্থানীয় প্রশাসন, সেনাসদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর এবারের তৎপরতায় অভিভূত। কোনো মিডিয়া কাভারেজ বা প্রচারণা ছাড়াই চলেছে কর্মযজ্ঞটি।

এর মাত্র কদিন আগে, সেনাবাহিনীর সতর্কবার্তা তথা হুঁশিয়ারিটা ছিল বেশ লাউড অ্যান্ড ক্লিয়ার। মব ভায়োলেন্সের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার হার্ড মেসেজ ছিল সেনাপ্রধান ও তার বাহিনীর। কিন্তু, তেমন হার্ড অ্যাকশনে যেতে হয়নি। বিভিন্ন এলাকায় কিছু টোকেন অ্যাকশনেই মব পান্ডামি অনেকটা দমে গেছে। জায়গা মতো কয়েকটি অ্যাকশনে ঈদুল আজহায় চাঁদাবাজি, ছিনতাই, গণপরিবহনে বাড়তি ভাড়া আদায়ও দমেছে। সেনাসদর থেকে ব্রিফিংয়ে দেশের সার্বভৌমত্ব, জাতীয় নিরাপত্তা, মানবিক করিডর ও সমসাময়িক বিষয়ে সাংবাদিকদের সোজা ভাষায় সেনাবাহিনীর চাওয়া ও ভাবনা খোলাসা করে জানানো হয়েছে। এ সময় দেশের সার্বভৌমত্ব ক্ষুণ্ন হয় এমন যে কোনো বিষয় কঠোরভাবে প্রতিহত করার কথাও জানিয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। সরকার ও সেনাবাহিনীর মধ্যে কোনো টানাপোড়েন নেই, স্পষ্ট করে তা জানিয়ে বলা হয়েছে, সোশ্যাল মিডিয়ায় রটানো বানোয়াট তথ্য থেকে সাবধান থাকতে। ঈদুল আজহা উপলক্ষে সাধারণ মানুষের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ও সুশৃঙ্খল যানবাহন চলাচল নিশ্চিতে সেনাবাহিনীর দুই সপ্তাহের বিশেষ কার্যক্রমের সুফল এখনো পাচ্ছে মানুষ। তাদের প্রচেষ্টায় মব জাস্টিস, চাঁদাবাজি, খুনখারাবির ঘটনা অনেক কমে এসেছে। কিছু হটস্পট চিহ্নিত করে সেগুলোর ওপর নজরদারি ও অ্যাকশন বেশ কাজে দিয়েছে। অবশেষে ঈদের পূর্বাপরে হবিগঞ্জসহ আশপাশের এলাকায় পানিবন্দি গ্রামবাসীর পাশে দাঁড়ানোর সমান্তরালে এলো, শুধু তাৎক্ষণিক নয়, সবার সুখে-দুঃখে পাশে থাকার বার্তা।

সরকার যখন নির্বাচনি প্রক্রিয়া ঠিক রাখতে সচেষ্ট, সেনাবাহিনী রক্তপাত ঠেকাতে বদ্ধপরিকর, তখনো গুজববাজরা দেশে-বিদেশে অপপ্রচারে লিপ্ত। দেশে এবং সেনাবাহিনীতে বিশৃঙ্খলা এ মহলটির খুব কাম্য। নতুন করে বলার অবকাশ নেই যে, বাংলাদেশ ইতিহাসের একটি ক্রান্তিকাল পার করছে। যেখানে অভ্যন্তরীণ স্থিতিশীলতা রক্ষা একটি বড় চ্যালেঞ্জ। এ চ্যালেঞ্জে বাংলাদেশকে জিততেই হবে। এমন সন্ধিক্ষণেও ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের কিছু অপতৎপরতা লক্ষণীয়। সেখানে সেনাবাহিনী জনগণের পাশে থাকার বার্তা দিয়ে জাতিকে আরেকটি সাহস জুগিয়েছে। 

ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দুর্বল হয়ে গেলে বা জনতার পাশে না থাকলে কার লাভ। বাংলাদেশে সুশৃঙ্খল সেনাবাহিনী থাকা মানে কেবল বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা নিশ্চিত নয়, প্রতিবেশীসহ আশপাশের নিরাপত্তার জন্যও ইতিবাচক। আমাদের সেনাবাহিনী গত জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে পেশাদার ভূমিকা পালন না করলে বাংলাদেশের অবস্থা কী হতো? আশপাশেরই বা কী দশা হতো? কোথায় গিয়ে পড়ত এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া? জন্মলগ্ন থেকেই বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে অভ্যস্ত। নতুন করে সফ্ট মেসেজে সেনাবাহিনী তা আরেকবার মনে করিয়ে দিল। চমৎকার চেইন অব কমান্ড থাকায় শক্তি প্রয়োগ না করেও ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার নিয়ে মাঠে কাজ করার দৃষ্টান্ত তৈরি করেছে সেনাবাহিনী। তার ওপর এবার কোথাও এক্সট্রা জুডিশিয়াল কর্মকাণ্ডে তাদের জড়িত থাকার তথ্য নেই। দানবীয় লিগেসির দৈত্যের নখদন্ত সহসা যায় না- এমন কঠিন বাস্তবতার মাঝেও সেনা কমান্ড যে পরিপক্বতার পরিচয় দিয়ে চলছে, তা নিরাপত্তা বিশ্লেষকদের কাছে একটি ব্যতিক্রম ঘটনা। সরকারকে সমর্থন দিয়ে যাওয়ার সমান্তরালে ঐতিহাসিক সহযোগিতাও করে যাচ্ছে বাহিনীটি। রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ না করার ওয়াদাও রাখছে। বাড়তি হিসেবে ভূমিকা রাখছে দেশের গণতন্ত্রায়নে।

গত আগস্টের শুরুতে হাসিনার বিরুদ্ধে ছাত্র নেতৃত্বাধীন বিক্ষোভে জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান ও সেনাবাহিনী বাধা দেয়নি। এতে শেখ হাসিনার ভাগ্য নির্ধারণ হয়ে যায়। এনে দেয় জাতীয় ঐক্য ও গণতন্ত্রের বাতাবরণ। এর মধ্য দিয়ে সেনাবাহিনী ও বাহিনীপ্রধান জেনারেল ওয়াকারের ভূমিকা শুধু স্বাধীন বাংলাদেশে নয়, বিশ্ব ইতিহাসেও নতুন পালক যোগ করে। তা অতীত ও বর্তমানের পাশাপাশি ভবিষ্যৎ ইতিহাসেরও পাঠ-পঠন হয়ে থাকবে। হবে গবেষণাও। তখন সেনাপ্রধান সেই ভূমিকা না নিলে কেবল আরও প্রাণহানিসহ গৃহযুদ্ধ নয়, এর চেয়েও বেশি কিছু হয়ে যেতে পারত। ঘুরছিল স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের ওপর আঘাতের সমূহ শনির শঙ্কাও। সেই বিবেচনায় দেশ, জাতি, গণতন্ত্র উদ্ধারের পাশাপাশি জাতীয় ঐক্যের পক্ষে কোরামিনের কাজ করেছেন এই সেনাপ্রধান। এখন সেখানে যোগ হলো বর্তমান-ভবিষ্যৎ সব সময় জনগণের পাশে থাকার বার্তা। 

রক্তপাত থেকে বাঁচিয়ে দেশকে একটি পথরেখা দেওয়া চৌকশ সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকারের ক্ষমতালিপ্সা নেই, তা প্রমাণিত। চাইলে এ লিপ্সা চরিতার্থ করার পর্যাপ্ত সুযোগ ছিল। এখনো আছে। কিন্তু তিনি সেই পথের পথিক নন। প্রধান উপদেষ্টা নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসও ক্ষমতার মোহমুক্ত। প্রধান উপদেষ্টা পরিচয়ের বাইরেও তাঁর যশ-খ্যাতি দুনিয়াজোড়া। ক্ষমতার সাধ থাকলে তা সেই ওয়ান-ইলেভেনেই পারতেন। এখনো তিনি যত দ্রুত সম্ভব ক্ষমতার এই ভার থেকে মুক্ত হয়ে আপন জগতে ফিরতে চান বলে বারবার জানাচ্ছেন। কিন্তু নির্বাচন আয়োজনে দেরির কারণে নানা কথা রটছে। সেনাপ্রধান ও সরকারপ্রধান দুজনকেই এসব কুকথা হজম করতে হচ্ছে। সামগ্রিক অনিবার্য পরিস্থিতিতে ম্যাজিস্ট্রেসি সক্ষমতা নিয়ে এখনো মাঠে আছে সেনাবাহিনী। আর আছে বলেই সম্ভাব্য অনেক বিপদ থেকে রক্ষা। জননিরাপত্তা, অনাকাক্সিক্ষত অরাজকতা প্রতিরোধ, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্টের কারসাজি রুখে দেওয়া, মিল-কারখানা সচল রাখা, রাষ্ট্রের কেপিআই এবং গুরুত্বপূর্ণ সরকারি ও বেসরকারি স্থাপনাগুলোকে রক্ষা, সড়ক-মহাসড়ক বাধামুক্ত রাখা, অবৈধ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার, বিদেশি কূটনীতিক ও দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিতের কাজ সেনাবাহিনী যেভাবে করে যাচ্ছে, তা বিবেকবানরা উপলব্ধি করছেন মর্মে মর্মে। ঘটা করে এসবের কোনো প্রচার নেই। সেনাবাহিনী প্রচারে অভ্যস্তও নয়। মাদক ব্যবসায়ী ও মাদকের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার, বিভিন্ন চিহ্নিত অপরাধী ও নাশকতামূলক কাজের ইন্ধনদাতা-পরিকল্পনাকারীদের গ্রেপ্তারের পুলিশি কাজও করে চলছে সেনাবাহিনী। ক্ষতবিক্ষত, দুমড়েমুচড়ে যাওয়া পুলিশকে কাজে ফেরানো এখনো কঠিন কাজ। অন্যান্য বাহিনী একটু একটু করে পেশাদার হয়ে উঠছে। তাদের স্বাভাবিক করে তুলতে বাড়তি শ্রম দিতে হচ্ছে সেনাবাহিনীকে।

বিশ্বায়নের যুগে রাজনীতি, অর্থনীতি, কূটনীতি, সমরনীতি, নিরাপত্তা, সার্বভৌমত্বকে আলাদা করা যায় না। বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে সেনাবাহিনীর ভূমিকা সব সময়ই প্রাসঙ্গিক। কখনো কখনো আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতেও। ২০২৪ সালে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে সেনাবাহিনী যেভাবে অংশীজন হয়েছে, তা সংগত কারণেই বাহিনীটির ওপর প্রত্যাশা বাড়িয়ে দিয়েছে। সেনাপ্রধান ওয়াকারের ওপর ভরসার পারদটি তাই উচ্চমুখী। হিরো হয়েও তিনি যে হিরোইজম চর্চা করছেন না,  এটিও এক তাৎপর্য। একটি দায়িত্বশীল ও পেশাদার সেনাবাহিনীর গণতন্ত্রের পক্ষে এমন অবস্থান তাঁকে শুধু জীবন্ত কিংবদন্তিই করেনি, বাহিনীর মর্যাদাও বাড়িয়েছে। আর সঠিক সময়ের সঠিক সিদ্ধান্ত জাতীয় ঐক্যের সঙ্গে দেশের গণতন্ত্রের পথকে করেছে প্রশস্ত। জনগণের পাশে অবস্থান জানানোর মধ্য দিয়ে সেনাবাহিনী নিঃসন্দেহে আরও উচ্চতায় আসীন।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট

ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

এই বিভাগের আরও খবর
মাদকের বদলে নিত্যপণ্য
মাদকের বদলে নিত্যপণ্য
তীব্র তাপপ্রবাহ
তীব্র তাপপ্রবাহ
শক্তি সঞ্চয় করতে হবে
শক্তি সঞ্চয় করতে হবে
রসুল (সা.) যেভাবে জাতিগত ঐক্য গড়ে তুলেছিলেন
রসুল (সা.) যেভাবে জাতিগত ঐক্য গড়ে তুলেছিলেন
নজর এখন লন্ডনে
নজর এখন লন্ডনে
নির্বাচন হোক ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে
নির্বাচন হোক ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে নতুন সম্ভাবনা
গণতান্ত্রিক উত্তরণে নতুন সম্ভাবনা
বিনিয়োগে বিরূপ প্রভাব
বিনিয়োগে বিরূপ প্রভাব
চামড়ার দামে ধস
চামড়ার দামে ধস
অক্সিজেনসংকটের শঙ্কা
অক্সিজেনসংকটের শঙ্কা
দ্বিমুখী আচরণ নিন্দনীয়
দ্বিমুখী আচরণ নিন্দনীয়
রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে
রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে
সর্বশেষ খবর
ইসলামপন্থীদের ঐক্য ও দায়িত্বশীল ভূমিকা সময়ের দাবি : মামুনুল হক
ইসলামপন্থীদের ঐক্য ও দায়িত্বশীল ভূমিকা সময়ের দাবি : মামুনুল হক

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

পদ্মার এক পাঙ্গাসের দাম ৩৫ হাজার টাকা
পদ্মার এক পাঙ্গাসের দাম ৩৫ হাজার টাকা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আশা করি শিগগিরই ভোটের তারিখ ঘোষণা করবে ইসি : নিরাপত্তা উপদেষ্টা
আশা করি শিগগিরই ভোটের তারিখ ঘোষণা করবে ইসি : নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?
ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুতুবদিয়ায় একদিনে পুকুরে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু
কুতুবদিয়ায় একদিনে পুকুরে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ২ পরিবহনকে জরিমানা
কুড়িগ্রামে ২ পরিবহনকে জরিমানা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য প্রয়োজনীয় গ্যাস পাওয়া যাচ্ছে না: জ্বালানি উপদেষ্টা
বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য প্রয়োজনীয় গ্যাস পাওয়া যাচ্ছে না: জ্বালানি উপদেষ্টা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলা বন্দরে করোনাভাইরাস রোধে বিশেষ সতর্কতা
মোংলা বন্দরে করোনাভাইরাস রোধে বিশেষ সতর্কতা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা: রিমান্ডে ৪ আসামি
রাজধানীতে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা: রিমান্ডে ৪ আসামি

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

নকল পিস্তল দেখিয়ে দোকানে হামলা, আটক দুই কিশোর
নকল পিস্তল দেখিয়ে দোকানে হামলা, আটক দুই কিশোর

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে পূর্বশত্রুতার জেরে বিএনপি কর্মীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
শরীয়তপুরে পূর্বশত্রুতার জেরে বিএনপি কর্মীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিরতি মানুষের ভিড়ে আবারও প্রাণ ফিরছে চট্টগ্রাম নগরে
ফিরতি মানুষের ভিড়ে আবারও প্রাণ ফিরছে চট্টগ্রাম নগরে

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

'নগর পরিকল্পনা ও সিদ্ধান্তগ্রহণ প্রক্রিয়ায় নারীদের সম্পৃক্ত করতে হবে'
'নগর পরিকল্পনা ও সিদ্ধান্তগ্রহণ প্রক্রিয়ায় নারীদের সম্পৃক্ত করতে হবে'

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মোংলা বন্দরে করোনায় বিশেষ সতর্কতা
মোংলা বন্দরে করোনায় বিশেষ সতর্কতা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিলের মধ্যে নির্বাচনের কথা বলেছিলাম : এটিএম আজহারুল
ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিলের মধ্যে নির্বাচনের কথা বলেছিলাম : এটিএম আজহারুল

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ইসরায়েলের হামলার তীব্র নিন্দা জানালো জামায়াত
ইরানে ইসরায়েলের হামলার তীব্র নিন্দা জানালো জামায়াত

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রথমবার বিগ ব্যাশে বাবর আজম
প্রথমবার বিগ ব্যাশে বাবর আজম

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রেমের বিয়ের পাঁচ মাসের মাথায় চাঁদনীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
প্রেমের বিয়ের পাঁচ মাসের মাথায় চাঁদনীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নড়াইলে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
নড়াইলে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোয়িংয়ে বিরক্তিকর আসনটিই এখন আলোচনায়
বোয়িংয়ে বিরক্তিকর আসনটিই এখন আলোচনায়

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানে ইসরায়েলের সামরিক হামলার নিন্দা জানালো বাংলাদেশ
ইরানে ইসরায়েলের সামরিক হামলার নিন্দা জানালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীতে দাদি ও সৎ মাকে গলা কেটে হত্যা
পটুয়াখালীতে দাদি ও সৎ মাকে গলা কেটে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের
ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় গরমে অস্থির জনজীবন
চুয়াডাঙ্গায় গরমে অস্থির জনজীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুনে পুড়ে ছাই ১১ বসতঘর
আগুনে পুড়ে ছাই ১১ বসতঘর

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বজুড়ে দূতাবাস কার্যক্রম বন্ধ করেছে ইসরায়েল
বিশ্বজুড়ে দূতাবাস কার্যক্রম বন্ধ করেছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফেরার বিষয়ে তারেক রহমান সময়মতো সিদ্ধান্ত নেবেন: আমীর খসরু
দেশে ফেরার বিষয়ে তারেক রহমান সময়মতো সিদ্ধান্ত নেবেন: আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিরামপুর সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন
বিরামপুর সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাকে সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান বানালেন খামেনি
যাকে সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান বানালেন খামেনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় দু’জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় দু’জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১৫

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের পাল্টা হামলা শুরু: রিপোর্ট
ইরানের পাল্টা হামলা শুরু: রিপোর্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান
নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ থেকে ঝাঁপ দেয়া যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার, দাবি রিপোর্টে
ভারতে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ থেকে ঝাঁপ দেয়া যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার, দাবি রিপোর্টে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’
‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের
রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া
ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
ইরানে ইসরায়েলের হামলা নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড কমান্ডার সালামি নিহত
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড কমান্ডার সালামি নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন
উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলায় ২০০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছে ইসরায়েল
ইরানে হামলায় ২০০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছে ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ
ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?
যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান
লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!
ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি
ইসরায়েলকে কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত: রিপোর্ট
ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত: রিপোর্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝুঁকি এড়াতে ৩ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েও ফের মুম্বাই ফিরল ভারতীয় উড়োজাহাজ
ঝুঁকি এড়াতে ৩ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েও ফের মুম্বাই ফিরল ভারতীয় উড়োজাহাজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোটা দেশের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা ইরানের
গোটা দেশের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যানজটের কারণে ১০ মিনিট দেরি, ফ্লাইট মিস, বাঁচলো জীবন
যানজটের কারণে ১০ মিনিট দেরি, ফ্লাইট মিস, বাঁচলো জীবন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ভয়াবহ ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
ইরানে ভয়াবহ ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের
ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার পর ইসরায়েলজুড়ে জরুরি অবস্থা জারি
ইরানে হামলার পর ইসরায়েলজুড়ে জরুরি অবস্থা জারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের ৬ পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত, দাবি রিপোর্টে
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের ৬ পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত, দাবি রিপোর্টে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল
ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে পাঁচ দফা হামলা ইসরায়েলের: রিপোর্ট
ইরানে পাঁচ দফা হামলা ইসরায়েলের: রিপোর্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগ্রহের শীর্ষে বাংলাদেশি ও ভারতীয়রা
আগ্রহের শীর্ষে বাংলাদেশি ও ভারতীয়রা

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠক হবে ওয়ান টু ওয়ান রুদ্ধদ্বার
বৈঠক হবে ওয়ান টু ওয়ান রুদ্ধদ্বার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাক্ষাৎ হলো না কেন?
সাক্ষাৎ হলো না কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে নিয়ে প্রশ্ন এড়ালেন জয়সোয়াল
হাসিনাকে নিয়ে প্রশ্ন এড়ালেন জয়সোয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটিশ রাজার সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার
ব্রিটিশ রাজার সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেট-ব্রাহ্মণবাড়িয়া নেটওয়ার্ক
সিলেট-ব্রাহ্মণবাড়িয়া নেটওয়ার্ক

নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারকে বিতর্কিত করছেন উপদেষ্টারাই
অন্তর্বর্তী সরকারকে বিতর্কিত করছেন উপদেষ্টারাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দ্রুত ছড়াচ্ছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট
দ্রুত ছড়াচ্ছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

নবীগঞ্জে নারীদের জন্য পূর্ণাঙ্গ মসজিদ
নবীগঞ্জে নারীদের জন্য পূর্ণাঙ্গ মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়াবহ ডেঙ্গুঝুঁকিতে রাজধানী
ভয়াবহ ডেঙ্গুঝুঁকিতে রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

নো-মেকআপ লুকে রুনা
নো-মেকআপ লুকে রুনা

শোবিজ

প্রধান বিচারপতির বাসভবন, সুপ্রিম কোর্ট এলাকা
প্রধান বিচারপতির বাসভবন, সুপ্রিম কোর্ট এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে বিপাকে কিংবদন্তি দাবাড়ু
ভারতে বিপাকে কিংবদন্তি দাবাড়ু

মাঠে ময়দানে

শেফিল্ডের সর্বোচ্চ বেতনভোগী
শেফিল্ডের সর্বোচ্চ বেতনভোগী

মাঠে ময়দানে

এলিটা কিংসলে ২০২৩ সালে জাতীয় দলে প্রথম খেলেন
এলিটা কিংসলে ২০২৩ সালে জাতীয় দলে প্রথম খেলেন

মাঠে ময়দানে

ঈদের পরও আলোচনায় যাদের গান
ঈদের পরও আলোচনায় যাদের গান

শোবিজ

ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে জোভান
ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে জোভান

শোবিজ

বদলে যাননি নয়নতারা
বদলে যাননি নয়নতারা

শোবিজ

ভারতে আছড়ে পড়ল বিমান
ভারতে আছড়ে পড়ল বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনয় প্রসঙ্গে অপি করিম
অভিনয় প্রসঙ্গে অপি করিম

শোবিজ

ক্ষমা চেয়ে চাকরি ফিরিয়ে দিতে হবে
ক্ষমা চেয়ে চাকরি ফিরিয়ে দিতে হবে

নগর জীবন

মাকরানি বিদেশি প্রবাসী
মাকরানি বিদেশি প্রবাসী

মাঠে ময়দানে

এখনো সম্ভাবনা দেখছেন আসলাম
এখনো সম্ভাবনা দেখছেন আসলাম

মাঠে ময়দানে

ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে ১২৮তম মেয়েরা
ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে ১২৮তম মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান জুনিয়র দাবায় চ্যাম্পিয়ন
এশিয়ান জুনিয়র দাবায় চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

জমে উঠেছে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
জমে উঠেছে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

নতুন অভিজ্ঞতায় বাঁধন
নতুন অভিজ্ঞতায় বাঁধন

শোবিজ

ফাইনাল নিয়ে ভাবছেন না নাজমুল
ফাইনাল নিয়ে ভাবছেন না নাজমুল

মাঠে ময়দানে

বিএনপির উচ্চপর্যায়ের দল যাচ্ছে চীন
বিএনপির উচ্চপর্যায়ের দল যাচ্ছে চীন

প্রথম পৃষ্ঠা