শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ মে, ২০২৫

শিল্প দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে

মীর আবদুল আলীম
প্রিন্ট ভার্সন
শিল্প দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে

দেশের অর্থনীতির শিরায় রক্ত জোগায় যে শিল্প, সে-ই আজ নিঃস্ব। উৎসবের ঢাক বাজছে বাজেটের নামে অথচ ধ্বংসের ঘণ্টা বাজছে কারখানাগুলোয়। গ্যাস নেই, বিদ্যুৎ নেই, ঋণ নেই। উদ্যোক্তা আছেন কিন্তু প্রাণ নেই। চারপাশে থমথমে নীরবতা- চোখ খুলুন, শিল্পকারখানা মরছে! ঋণ নেই, গ্যাস নেই, মালিক নেই শিল্প কীসে বাঁচবে? শিল্পে দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে। উৎপাদন কমছে, কারখানা বন্ধ হচ্ছে, শ্রমিক ঘরে ফিরছে। অথচ বাজেট আসছে-উৎসবের ঢাক বাজছে। প্রশ্ন একটাই-এবারও কি কাগজকলমে ‘শিল্পের উন্নয়ন’ হবে আর বাস্তবে শিল্পের কফিনে আরেকটা পেরেক ঠোকা হবে? প্লিজ এবার বাজেট শিল্পবান্ধব করুন। শিল্পমালিকদের নির্বিঘ্নে শিল্পকারখানা চালাতে দিন। রাষ্ট্র পরিচালকদের উদ্দেশে বলছি, শিল্পপ্রতিষ্ঠানের ব্যথা বুঝুন, বন্ধ হলে কুফল কী সেটা বুঝুন।

খবর নিন, একটার পর একটা কলকারখানার দ্বার বন্ধ হচ্ছে। মেশিনের শব্দ থেমে গেছে, ধোঁয়া ওঠা চিমনিগুলো এখন কেবল স্মৃতি। হাজারো শ্রমিক ফেরত যাচ্ছে শূন্য হাতে, ভবিষ্যতের অনিশ্চয়তা বুকে নিয়ে। অথচ বাজেট আসছে উৎসবের মুখোশ পরে। সংবাদ সম্মেলনে হাসিমুখ, রিপোর্টে উন্নয়নের বর্ণমালা। কিন্তু বাস্তবে শিল্পের শবযাত্রা চলছে নিঃশব্দে।

দ্বিচারিতাপ্রশ্ন একটাই- এ বাজেটেও কি ‘শিল্প উন্নয়ন’ হবে শুধু ফাইলের পাতায়? আর বাস্তবে চলবে অব্যাহত অবহেলা, উদাসীনতা, আরেকটি পেরেক ঠুকে দেওয়া হবে দেশের উৎপাদনব্যবস্থার কফিনে? রাষ্ট্র পরিচালকদের কাছে নিবেদন-দয়া করে এবার শিল্পের কান্না শুনুন। মুখে ‘রপ্তানি’ বলবেন, অথচ উদ্যোক্তারা গ্যাসের জন্য ধরনা দেবেন- এ দ্বিচারিতা চলতে পারে না। শিল্প নেই মানে কর্মসংস্থান নেই, বৈদেশিক আয় নেই, নেই আত্মনির্ভরতার ভিত্তি। শিল্পকে বাঁচতে দিন, চলতে দিন। এ দেশকে বাঁচাতে হলে আগে শিল্পকে বাঁচান।

এ দেশের শিল্পপতিরা আজ আতঙ্কে দিন গুনছেন। তারা চোর নন, ডাকাত নন, কর ফাঁকি দেওয়া লোকও নন। বরং দিনের পর দিন ব্যাংকের দুয়ারে ধরনা দিয়ে, গ্যাস-বিদ্যুৎ ছাড়া আধা-অন্ধকারে কাজ চালিয়ে যারা দেশের অর্থনীতিকে জাগিয়ে রেখেছেন, তারাই এখন সবচেয়ে বেশি অবজ্ঞার পাত্র। রাষ্ট্রের কাছে তারা যেন এক ঝামেলার নাম! কারখানায় উৎপাদন চলছে ৪০-৫০ শতাংশ। অথচ ব্যাংক বলছে, ‘ঋণের কিস্তি সময়মতো না দিলে খেলাপি বানাব।’ সরকার বলছে, ‘শ্রমিকের বেতন সময়ে দাও, না হলে শাস্তি পাবে।’ এ যেন বস্তাবন্দি করে নদীতে ফেলে সাঁতার কাটতে বলার মতো। কেউ জিজ্ঞেস করছে না, ‘এই লোকটা বাঁচছে কীভাবে?’ শিল্পপতিরা না বাঁচলে শিল্প বাঁচবে কী করে। শিল্প পরিচালনার জন্য অনেক মেধার প্রয়োজন হয়। ড্রাইভিং সিটে বসে শিল্প চালান শিল্পপতিরা। তাদের হাত-পা বেঁধে রাখলে চলবে না। কেউ অপরাধী থাকতে পারেন, তাই বলে শিল্পকারখানা বন্ধ করা যাবে না। প্রতিষ্ঠানটি চলার ব্যবস্থা করতে হবে। নইলে শ্রমিক বেকার হবে, দেশের অর্থনীতিতে তার বিরাট প্রভাব পড়বে।

আমরা এমন এক সময়ে দাঁড়িয়ে আছি যেখানে শিল্পমালিক, শ্রমিক, উদ্যোক্তা- সবার চোখে আজ হতাশা। কেউ বলছে গ্যাস নেই, কেউ বলছে বিদ্যুৎ নেই, কেউ বলছে ব্যাংক থেকে ঋণ পাওয়া যায় না। আর সরকার? সরকার বলছে, ‘বেতন ঠিক সময়ে দাও, না হলে আইন আছে!’ আমার প্রশ্ন, এ রাষ্ট্র কি শুধু আইন জানে? ন্যায় জানে না? আমার নানা এখলাস গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের কর্ণধার হাজি এখলাস উদ্দিন ভুইয়া বলতেন, ‘দেশটা গরিব হতে পারে, কিন্তু মানুষের স্বপ্নটা গরিব হলে চলে না।’ আজ শিল্পপতিরা স্বপ্ন দেখতে ভুলে যাচ্ছেন। ব্যাংককে, সরকারকে, সমাজকে- সবার উচিত তাদের পাশে দাঁড়ানো। কারণ শিল্প বাঁচলে মানুষ বাঁচবে, সমাজ বাঁচবে, রাষ্ট্রও বাঁচবে।

আমাদের দেশের শিল্পপতিরা কেউ অন্য গ্রহ থেকে আসেননি। এরা এ দেশের সন্তান। এ মাটির ঘামে, পরিশ্রমে, ঘর বন্ধক রেখে কারখানা বানিয়েছেন। অথচ আজ রাষ্ট্র তার দায়িত্ব ভুলে গেছে। শুধু ঋণ আদায়ের খাতা আর হিসাবের কষাকষিতে শিল্প ধ্বংসের পথে। আমি বহু দেশ ঘুরেছি, বহু শিল্পনগরী দেখেছি, কিন্তু এমন নিষ্ঠুর বাস্তবতা খুব কম জায়গায়ই দেখেছি। সেখানে সরকার শিল্পকে ঘিরে পরিকল্পনা করে, প্রণোদনা দেয়, সহযোগিতা করে। আমাদের দেশে সরকার শুধু দাবি করে- দাও, জমাও, হিসাব দাও। প্রশ্ন হচ্ছে, আমরা শিল্প চাই, না দুর্ভিক্ষ? শিল্প যদি মরে যায় তাহলে কয়েক বছর পর হুট করে আমরা দেখব, বেকারত্ব বেড়েছে, মুদ্রাস্ফীতি আকাশছোঁয়া, সামাজিক অপরাধ ছড়িয়ে পড়ছে। তখন বাজেট দিয়ে আর কিছু রক্ষা করা যাবে না। এখনো সময় আছে।

এ অবস্থায় আমরা কোন অর্থনীতি চাই? আমরা চাই একটি টেকসই অর্থনীতি, যেখানে কাঁচামাল আমদানিতে অগ্রাধিকার থাকবে, গ্যাস-বিদ্যুৎ শিল্প খাতের জন্য নিরবচ্ছিন্ন থাকবে, ব্যাংক লোন সহজ হবে, আমলাতন্ত্র কমবে। শিল্পপতিরা ভিলেন নয়, তারা সুযোগ পেলে সমাজের নায়ক হতে পারেন। শিল্পকে দমন নয়, সহানুভূতি দিয়ে বাঁচান। একটি শিল্প বন্ধ মানে কয়েক হাজার মানুষের জীবিকা বন্ধ। একটি শিল্প রুগ্ণ মানে একটি এলাকার অর্থনীতি রগ্ণ। অথচ আমরা দেখি, যেই মালিক সমস্যায় পড়ে, তাকে নানা অনুসন্ধান, হয়রানি ও হুমকির মধ্যে ফেলা হয়। আমি বলছি, অপরাধী হলে বিচার হোক, কিন্তু তার শিল্প যেন মরে না যায়।

শিল্প বাঁচানো মানে শুধু অর্থনীতিকে বাঁচানো নয়, এটা মানবিক দায়িত্ব। গার্মেন্ট হোক বা টেক্সটাইল, ওষুধ হোক বা রপ্তানি শিল্প, সবখানে শ্রমিকের রক্ত-ঘাম মিশে থাকে। এদের সুরক্ষা মানেই রাষ্ট্রের প্রাণ ফিরিয়ে আনা। ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট হতে হবে শিল্পবান্ধব, এই হোক অঙ্গীকার। এ বাজেট যেন হয় কর্মসংস্থানের ভিত্তি, উদ্যোক্তাদের আশ্রয়, ব্যাংক-শিল্প সংলাপের সেতু। করের বোঝা নয়, হোক সহায়তার হাত। আমলাতান্ত্রিক জটিলতার ভিড়ে নয়, হোক সহজ প্রক্রিয়া।

এটা কি আমরা ভুলে গেছি যে শিল্প মানেই কর্মসংস্থান? শিল্প মানেই একেকটা পরিবারের রুটি রুজির নিশ্চয়তা? ‘চোরেরা সব চুরি করে গেছে’, কারা চোর? সবাই জানে। টেক্সটাইল ও গার্মেন্ট খাতের নেতারা সরাসরি বলেছেন, ব্যাংকিং খাতের অবস্থা ভয়াবহ। চোরের দল সবকিছু লুটেপুটে খেয়ে গেছে। এখন সেই দায় চাপানো হচ্ছে শিল্পমালিকদের কাঁধে। ব্যাংক লোন পাওয়া যাচ্ছে না। সুদের হার উঠেছে ১৪-১৬ শতাংশে। গ্যাস চাইলেও পাওয়া যাচ্ছে না, আর বিদ্যুৎ গেলে আসে ভ্যাঙচি মেরে। এমন শিল্পনীতি নিয়ে কোন উন্নয়ন? গুটি কয়েক ব্যাংকচোর সব লুট করে গেছে। তাতে শিল্প পড়েছে বেকায়দায়। মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘাঁয়ের মতো শিল্পমালিকদের নানাভাবে চাপে রাখা হচ্ছে। তাতে শিল্পকারখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। যেগুলো চলছে তা খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে।

বাজেট হোক শিল্পবান্ধব? সরকার বলছে, ‘এবার বাজেট হবে উৎপাদনমুখী, বিনিয়োগবান্ধব।’ বাস্তবে সেটা হয় কি না, দেখা যাক। এ শিল্প খাতের জন্য বাজেট যদি সত্যিকারের সহানুভূতিশীল না হয় তাহলে শুধু পত্রিকার পাতায় ভাষণ ছাপিয়েই শিল্প বাঁচবে না। চাই বাস্তব পদক্ষেপ। কী পদক্ষেপ চাই- (১) শিল্প খাতে গ্যাস ও বিদ্যুতে নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহ নিশ্চিত করুন, (২) ব্যাংকঋণের সুদের হার শিল্পবান্ধব পর্যায়ে আনুন, (৩) কাঁচামাল আমদানিতে শুল্ক ছাড় ও অগ্রাধিকার দিন, (৪) বন্ধ হওয়া শিল্পকে পুনরুজ্জীবিত করতে রিভাইভাল প্যাকেজ ঘোষণা করুন, (৫) শিল্পমালিকের ভুল থাকলে বিচার করুন, কিন্তু তার শ্রমিকের ভবিষ্যৎ কেড়ে নেবেন না, (৬) উৎপাদন খাতে প্রণোদনা দিন, ব্যবসা চালু রাখতে কর্মপরিকল্পনা নিন, (৭) উদ্যোক্তাদের সম্মান দিন, অপরাধী বানাবেন না।

এ শিল্প কার জন্য? শিল্প মানে শুধু মালিকের নয়, দেশ এবং শ্রমিকেরও। মালিক মানে শুধুই লভ্যাংশ না, তার সঙ্গে দায়িত্বও আছে। কিন্তু সেই দায়িত্ব পালন করতে হলে রাষ্ট্রকে আগে তার পাশে দাঁড়াতে হবে। আইন, কর, সুদের বোঝায় যখন একজন উদ্যোক্তা নুয়ে পড়ে তখন তার কারখানায় আলো জ্বলে না, ভবিষ্যৎ নিভে যায়। আজকের এ অব্যবস্থার মধ্যে বহু শিল্প ইতোমধ্যে বন্ধ হয়েছে। বাকিরাও দম আটকে পড়ে আছে। অথচ একটা বাজেটেই অনেক কিছু বদলে দেওয়া সম্ভব, যদি সদিচ্ছা থাকে।

বাজেট কার জন্য? উন্নয়নের গল্প শুনিয়ে লাভ নেই, যদি পেটে ভাত না থাকে। শিল্প বাঁচলে তবেই কর্মসংস্থান, রপ্তানি, রাজস্ব- সব টিকবে। আজ বাজেট শুধুই সংখ্যা নয়, এটা দেশের শিল্পকে নতুন প্রাণ দেওয়ার শেষ সুযোগ। এ সুযোগ হাতছাড়া করলে ক্ষুধা, বেকারত্ব আর দুর্ভিক্ষের দিকে ধাবিত হবে বাংলাদেশ। ইতিহাস এমন রাষ্ট্রের প্রতি করুণা করে না।

সামনের বাজেট যদি শিল্প খাতকে অগ্রাধিকার না দেয় তবে তা হবে আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত। শিল্প রক্ষা করা মানে কেবল অর্থনীতি টিকিয়ে রাখা নয়, এটি লাখো শ্রমজীবী মানুষের খাবার টিকিয়ে রাখার প্রশ্ন, একটি রাষ্ট্রের স্থিতিশীলতা রক্ষার শপথ। এ বাজেট হতে হবে প্রকৃত অর্থেই শিল্পবান্ধব, সহানুভূতিশীল ও সময়োপযোগী। একটি জাতির উন্নয়নের মেরুদণ্ড তার শিল্প। আর শিল্প যদি মরে যায় তাহলে রাষ্ট্রও ধীরে ধীরে নিঃশেষ হয়ে যায়, শুধু কাঠামোটা বেঁচে থাকে, ভিতরটা ফাঁপা হয়ে যায়। আজ বাংলাদেশের শিল্প খাত এমনই এক ফাঁপা ভবনের নিচে দাঁড়িয়ে ধ্বংসের প্রতীক্ষায়। তাই শিল্প বাঁচান, রাষ্ট্রকে বাঁচান। সরকারের উচিত আগামী বাজেটে শিল্প খাতকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া। কারণ শিল্পই দেশের ফুসফুস। ফুসফুস বন্ধ মানে নিঃশ্বাস থেমে যাওয়া।

 

লেখক : সাংবাদিক, সমাজ গবেষক, মহাসচিব-কলামিস্ট ফোরাম অব বাংলাদেশ

www.mirabdulalim.com

এই বিভাগের আরও খবর
ক্যানসার চিকিৎসা
ক্যানসার চিকিৎসা
ভালো নেই অর্থনীতি
ভালো নেই অর্থনীতি
যে রত্ন কুড়িয়ে পেলাম
যে রত্ন কুড়িয়ে পেলাম
প্রকৃত সুখ ও সুখী মানুষ
প্রকৃত সুখ ও সুখী মানুষ
আপনা মাঝে শক্তি ধর
আপনা মাঝে শক্তি ধর
স্কুলের আঁক আর জীবনের বাঁক
স্কুলের আঁক আর জীবনের বাঁক
সালাতুল হাজত আদায়ে প্রয়োজন মিটবে
সালাতুল হাজত আদায়ে প্রয়োজন মিটবে
থার্ড টার্মিনাল
থার্ড টার্মিনাল
ডেঙ্গু আগ্রাসন
ডেঙ্গু আগ্রাসন
বীর উত্তম জিয়াউদ্দিন : প্রতিবাদী এক নাম
বীর উত্তম জিয়াউদ্দিন : প্রতিবাদী এক নাম
ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!
ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!
চায়ের উদ্ভব যেভাবে
চায়ের উদ্ভব যেভাবে
সর্বশেষ খবর
সংঘর্ষের ভয়ে ইজিবাইক থেকে লাফ, যুবকের মৃত্যু
সংঘর্ষের ভয়ে ইজিবাইক থেকে লাফ, যুবকের মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের পাটপণ্য রপ্তানিতে ভারতের নতুন বিধিনিষেধ
বাংলাদেশের পাটপণ্য রপ্তানিতে ভারতের নতুন বিধিনিষেধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে স্টিল প্ল্যান্টে বিস্ফোরণ, নিহত ১
যুক্তরাষ্ট্রে স্টিল প্ল্যান্টে বিস্ফোরণ, নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে হিরোস কাপ আন্তর্জাতিক তায়কোয়ান্দোতে বাংলাদেশের ৩ পদক অর্জন
থাইল্যান্ডে হিরোস কাপ আন্তর্জাতিক তায়কোয়ান্দোতে বাংলাদেশের ৩ পদক অর্জন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বাড়ল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বাড়ল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে চূড়ান্ত ভোটার ৩৯ হাজার ৭৭৫ জন
ডাকসু নির্বাচনে চূড়ান্ত ভোটার ৩৯ হাজার ৭৭৫ জন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপৎসীমা কাছাকাছি পদ্মার পানি, ডুবেছে জেগে ওঠা চর
বিপৎসীমা কাছাকাছি পদ্মার পানি, ডুবেছে জেগে ওঠা চর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত ও অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনারের সঙ্গে এনসিপির সাক্ষাৎ
মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত ও অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনারের সঙ্গে এনসিপির সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প ইউক্রেনের কিছু ভূমি রাশিয়ার কাছ থেকে ফেরত আনার চেষ্টা করবেন
ট্রাম্প ইউক্রেনের কিছু ভূমি রাশিয়ার কাছ থেকে ফেরত আনার চেষ্টা করবেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে ডাকসুর মনোয়নপত্র বিতরণ শুরু
কাল থেকে ডাকসুর মনোয়নপত্র বিতরণ শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধরে নিয়ে যাওয়ার ৭ ঘণ্টা পর বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
ধরে নিয়ে যাওয়ার ৭ ঘণ্টা পর বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে শিশুকে ধর্ষণ ও ভিডিও ধারণের অভিযোগে মামলা
শ্রীপুরে শিশুকে ধর্ষণ ও ভিডিও ধারণের অভিযোগে মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বার্তা পৌঁছাবে মডেল মসজিদ : ধর্ম উপদেষ্টা
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বার্তা পৌঁছাবে মডেল মসজিদ : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাটজিপিটির পরামর্শে লবণ খাওয়া বাদ, ভর্তি হতে হলো হাসপাতালে!
চ্যাটজিপিটির পরামর্শে লবণ খাওয়া বাদ, ভর্তি হতে হলো হাসপাতালে!

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আইন করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুপ্ত রাজনীতি বন্ধ করতে হবে: ছাত্রদল সভাপতি
আইন করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুপ্ত রাজনীতি বন্ধ করতে হবে: ছাত্রদল সভাপতি

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পাবলিক টয়লেট ব্যবস্থাপনা উন্নয়নে ডিএনসিসি ও ওয়াটারএইড-এর মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর
পাবলিক টয়লেট ব্যবস্থাপনা উন্নয়নে ডিএনসিসি ও ওয়াটারএইড-এর মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানে খাল সংস্কারকালে ভূমিধসে নিহত ৭
পাকিস্তানে খাল সংস্কারকালে ভূমিধসে নিহত ৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ লাখ লিটার তেলসহ জাহাজ জব্দ করল ইরান
২০ লাখ লিটার তেলসহ জাহাজ জব্দ করল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুব দিবসে নানা আয়োজন
যুব দিবসে নানা আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়হান হত্যা মামলায় এসআই আকবর জামিনে মুক্ত
রায়হান হত্যা মামলায় এসআই আকবর জামিনে মুক্ত

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হলফনামায় মিথ্যা তথ্য দিলে বাতিল হবে এমপি পদ
হলফনামায় মিথ্যা তথ্য দিলে বাতিল হবে এমপি পদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক মতাদর্শের ঊর্ধ্বে থেকে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে ডিএমপি কমিশনারের আহ্বান
রাজনৈতিক মতাদর্শের ঊর্ধ্বে থেকে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে ডিএমপি কমিশনারের আহ্বান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করল কুয়েত
৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করল কুয়েত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি করে যেভাবে গাজায় নীরব হত্যাযজ্ঞ চালাচ্ছে ইসরায়েল
দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি করে যেভাবে গাজায় নীরব হত্যাযজ্ঞ চালাচ্ছে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু রেমিট্যান্স যোদ্ধা নয়, প্রবাসীরা দেশের ভবিষ্যতের সহ-নির্মাতা হতে চায়
শুধু রেমিট্যান্স যোদ্ধা নয়, প্রবাসীরা দেশের ভবিষ্যতের সহ-নির্মাতা হতে চায়

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রংপুরে ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম, আন্দোলনের ঘোষণা
রংপুরে ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম, আন্দোলনের ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হিন্দি সিনেমাতেও ভাষা সন্ত্রাস, ক্ষুব্ধ মমতা
হিন্দি সিনেমাতেও ভাষা সন্ত্রাস, ক্ষুব্ধ মমতা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি আন্তঃবিভাগ বাস্কেটবল প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সাংবাদিকতা বিভাগ
ঢাবি আন্তঃবিভাগ বাস্কেটবল প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সাংবাদিকতা বিভাগ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিল্লি-ওয়াশিংটন সরাসরি ফ্লাইট বাতিলে বাধ্য হল এয়ার ইন্ডিয়া
দিল্লি-ওয়াশিংটন সরাসরি ফ্লাইট বাতিলে বাধ্য হল এয়ার ইন্ডিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘আমরা’ দীর্ঘদিন ধরে একসঙ্গে আছি, অবশেষে প্রেমের কথা স্বীকার করলেন জয়া
‘আমরা’ দীর্ঘদিন ধরে একসঙ্গে আছি, অবশেষে প্রেমের কথা স্বীকার করলেন জয়া

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে মার্কিন পণ্য বয়কটের ডাক
ভারতে মার্কিন পণ্য বয়কটের ডাক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী আটক
দিল্লিতে রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী আটক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল জাজিরার ৫ সাংবাদিককে হত্যা করে যা বলল ইসরায়েল
আল জাজিরার ৫ সাংবাদিককে হত্যা করে যা বলল ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্ক চাপে নয়াদিল্লির নতুন ভরসা কি ইসরায়েল?
ট্রাম্পের শুল্ক চাপে নয়াদিল্লির নতুন ভরসা কি ইসরায়েল?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সে পত্রিকার ‘সর্বশেষ’ হকার আলী আকবরকে সম্মাননা দিচ্ছেন ম্যাক্রোঁ
ফ্রান্সে পত্রিকার ‘সর্বশেষ’ হকার আলী আকবরকে সম্মাননা দিচ্ছেন ম্যাক্রোঁ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ায় কমছে পুরুষ, সংকুচিত হচ্ছে সামরিক বাহিনী
দক্ষিণ কোরিয়ায় কমছে পুরুষ, সংকুচিত হচ্ছে সামরিক বাহিনী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের বিমান ধ্বংসের ভারতীয় দাবি নিয়ে যা বললেন চীনা বিশেষজ্ঞ
পাকিস্তানের বিমান ধ্বংসের ভারতীয় দাবি নিয়ে যা বললেন চীনা বিশেষজ্ঞ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিবাগে প্রাইভেটকার থেকে উদ্ধার দুই মরদেহের পরিচয় মিলেছে
মালিবাগে প্রাইভেটকার থেকে উদ্ধার দুই মরদেহের পরিচয় মিলেছে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিল্লি-ওয়াশিংটন সরাসরি ফ্লাইট বাতিলে বাধ্য হল এয়ার ইন্ডিয়া
দিল্লি-ওয়াশিংটন সরাসরি ফ্লাইট বাতিলে বাধ্য হল এয়ার ইন্ডিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে আটকা বিমানের ড্রিমলাইনার, ২৬২ যাত্রী হোটেলে
রোমে আটকা বিমানের ড্রিমলাইনার, ২৬২ যাত্রী হোটেলে

১৫ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ শেষ, ‘না ভোটের’ বিধান থাকছে
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ শেষ, ‘না ভোটের’ বিধান থাকছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বছর পর ফিরে অস্ট্রেলিয়ার ১৭ রানের জয়
১৭ বছর পর ফিরে অস্ট্রেলিয়ার ১৭ রানের জয়

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে ‘বন্ধুত্ব’ নিয়ে মোদিকে সতর্ক করলেন কাসপারভ
পুতিনের সঙ্গে ‘বন্ধুত্ব’ নিয়ে মোদিকে সতর্ক করলেন কাসপারভ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ জেলায় বড় ধরনের বন্যার শঙ্কা
৩০ জেলায় বড় ধরনের বন্যার শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদাবাজির ভিডিও ভাইরাল, এনসিপি নেতাকে শোকজ
চাঁদাবাজির ভিডিও ভাইরাল, এনসিপি নেতাকে শোকজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশব্যাপী বিনামূল্যে টাইফয়েড টিকা কার্যক্রম শুরু ১ সেপ্টেম্বর
দেশব্যাপী বিনামূল্যে টাইফয়েড টিকা কার্যক্রম শুরু ১ সেপ্টেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে অস্ট্রেলিয়া
সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে অস্ট্রেলিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত আইজি হলেন পুলিশের ৭ কর্মকর্তা
অতিরিক্ত আইজি হলেন পুলিশের ৭ কর্মকর্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাউয়াছড়ায় বেড়েই চলেছে গাড়িচাপায় বন্যপ্রাণীর মৃত্যু
লাউয়াছড়ায় বেড়েই চলেছে গাড়িচাপায় বন্যপ্রাণীর মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

দুর্বল ব্যাংকগুলো একীভূতের বদলে বন্ধ করাই উত্তম : বিটিএমএ সভাপতি
দুর্বল ব্যাংকগুলো একীভূতের বদলে বন্ধ করাই উত্তম : বিটিএমএ সভাপতি

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভুয়া পুলিশ স্টেশন বানিয়ে প্রতারণা, নয়ডায় গ্রেফতার ৬
ভুয়া পুলিশ স্টেশন বানিয়ে প্রতারণা, নয়ডায় গ্রেফতার ৬

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক, আমন্ত্রণ জানানো হতে পারে জেলেনস্কিকে
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক, আমন্ত্রণ জানানো হতে পারে জেলেনস্কিকে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে যাত্রী-স্বজনদের জন্য নতুন নির্দেশনা
বিমানবন্দরে যাত্রী-স্বজনদের জন্য নতুন নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালিবাগে প্রাইভেটকারের ভেতর মিলল দুই লাশ
মালিবাগে প্রাইভেটকারের ভেতর মিলল দুই লাশ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাঁচ শ্রেণির করদাতাদের অনলাইন রিটার্ন দিতে হবে না
পাঁচ শ্রেণির করদাতাদের অনলাইন রিটার্ন দিতে হবে না

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করল কুয়েত
৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করল কুয়েত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহহীনদের অবিলম্বে রাজধানী ছাড়তে বললেন ট্রাম্প
গৃহহীনদের অবিলম্বে রাজধানী ছাড়তে বললেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে ভয়াবহ অভিজ্ঞতা কংগ্রেস নেতার
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে ভয়াবহ অভিজ্ঞতা কংগ্রেস নেতার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাড়া পেলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী
ছাড়া পেলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিন্ডিকেট ভেঙে কমল ২০ ওষুধের দাম
সিন্ডিকেট ভেঙে কমল ২০ ওষুধের দাম

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবৈধ অস্ত্রে আতঙ্ক
অবৈধ অস্ত্রে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভার্চুয়াল মাধ্যমে প্রেম চীনের যুবক দিনাজপুরে
ভার্চুয়াল মাধ্যমে প্রেম চীনের যুবক দিনাজপুরে

খবর

চিকুনগুনিয়া-পরবর্তী ব্যথার কারণ ও চিকিৎসা
চিকুনগুনিয়া-পরবর্তী ব্যথার কারণ ও চিকিৎসা

স্বাস্থ্য

ভারতে রাহুল গান্ধীকে গ্রেপ্তার নিয়ে তোলপাড়
ভারতে রাহুল গান্ধীকে গ্রেপ্তার নিয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

জোট গড়ে ঘুরে দাঁড়াতে চায় বামেরা
জোট গড়ে ঘুরে দাঁড়াতে চায় বামেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজমের আশীর্বাদে সওজে তমার কালো থাবা
আজমের আশীর্বাদে সওজে তমার কালো থাবা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিলের ক্ষমতা পাচ্ছে ইসি
ভোট বাতিলের ক্ষমতা পাচ্ছে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ার বিশেষ মানুষ কে?
জয়ার বিশেষ মানুষ কে?

শোবিজ

মার্কিন কর্মকর্তাদের অন্যরকম একদিন
মার্কিন কর্মকর্তাদের অন্যরকম একদিন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : তারেক রহমান
নির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে আসছে অস্ত্র
ভারত-মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে আসছে অস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে চার নেতার লড়াই জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপিতে চার নেতার লড়াই জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

দুর্নীতি নির্মূল সম্ভব নয়, কমানো যাবে
দুর্নীতি নির্মূল সম্ভব নয়, কমানো যাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় প্রধান উপদেষ্টা, লালগালিচা সংবর্ধনা
মালয়েশিয়ায় প্রধান উপদেষ্টা, লালগালিচা সংবর্ধনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে গাড়ির ভিতরে দুই লাশ
রাজধানীতে গাড়ির ভিতরে দুই লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় একসঙ্গে পাঁচ সাংবাদিক হত্যায় ইসরায়েল
গাজায় একসঙ্গে পাঁচ সাংবাদিক হত্যায় ইসরায়েল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই, জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত, সরব ইসলামী আন্দোলন
বিএনপির দুই, জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত, সরব ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

পাবনায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার রাজশাহীতে
পাবনায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার রাজশাহীতে

নগর জীবন

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুপ্ত রাজনীতি বন্ধ করতে হবে
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুপ্ত রাজনীতি বন্ধ করতে হবে

নগর জীবন

‘আরও পাঁচ লাখ নিতে পারো কি না’
‘আরও পাঁচ লাখ নিতে পারো কি না’

নগর জীবন

রাজশাহী মহানগর বিএনপির কমিটি বিলুপ্ত
রাজশাহী মহানগর বিএনপির কমিটি বিলুপ্ত

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থান হয়েছিল বৈষম্য রাজনীতি সমাধির জন্য
গণ অভ্যুত্থান হয়েছিল বৈষম্য রাজনীতি সমাধির জন্য

নগর জীবন

যুব দিবস উপলক্ষে ৪৭ কোটি টাকা ঋণ দেবে সরকার
যুব দিবস উপলক্ষে ৪৭ কোটি টাকা ঋণ দেবে সরকার

নগর জীবন

চিকিৎসার কথা বলে প্রতিবন্ধী নারীকে ধর্ষণ
চিকিৎসার কথা বলে প্রতিবন্ধী নারীকে ধর্ষণ

নগর জীবন

চায়না দুয়ারি জালে বিপন্ন দেশি মাছ
চায়না দুয়ারি জালে বিপন্ন দেশি মাছ

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

২০ জনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট
২০ জনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট

নগর জীবন

গৃহহীনদের ওয়াশিংটন ছাড়তে হবে
গৃহহীনদের ওয়াশিংটন ছাড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা