শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ মে, ২০২৫

শিল্প দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে

মীর আবদুল আলীম
প্রিন্ট ভার্সন
শিল্প দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে

দেশের অর্থনীতির শিরায় রক্ত জোগায় যে শিল্প, সে-ই আজ নিঃস্ব। উৎসবের ঢাক বাজছে বাজেটের নামে অথচ ধ্বংসের ঘণ্টা বাজছে কারখানাগুলোয়। গ্যাস নেই, বিদ্যুৎ নেই, ঋণ নেই। উদ্যোক্তা আছেন কিন্তু প্রাণ নেই। চারপাশে থমথমে নীরবতা- চোখ খুলুন, শিল্পকারখানা মরছে! ঋণ নেই, গ্যাস নেই, মালিক নেই শিল্প কীসে বাঁচবে? শিল্পে দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে। উৎপাদন কমছে, কারখানা বন্ধ হচ্ছে, শ্রমিক ঘরে ফিরছে। অথচ বাজেট আসছে-উৎসবের ঢাক বাজছে। প্রশ্ন একটাই-এবারও কি কাগজকলমে ‘শিল্পের উন্নয়ন’ হবে আর বাস্তবে শিল্পের কফিনে আরেকটা পেরেক ঠোকা হবে? প্লিজ এবার বাজেট শিল্পবান্ধব করুন। শিল্পমালিকদের নির্বিঘ্নে শিল্পকারখানা চালাতে দিন। রাষ্ট্র পরিচালকদের উদ্দেশে বলছি, শিল্পপ্রতিষ্ঠানের ব্যথা বুঝুন, বন্ধ হলে কুফল কী সেটা বুঝুন।

খবর নিন, একটার পর একটা কলকারখানার দ্বার বন্ধ হচ্ছে। মেশিনের শব্দ থেমে গেছে, ধোঁয়া ওঠা চিমনিগুলো এখন কেবল স্মৃতি। হাজারো শ্রমিক ফেরত যাচ্ছে শূন্য হাতে, ভবিষ্যতের অনিশ্চয়তা বুকে নিয়ে। অথচ বাজেট আসছে উৎসবের মুখোশ পরে। সংবাদ সম্মেলনে হাসিমুখ, রিপোর্টে উন্নয়নের বর্ণমালা। কিন্তু বাস্তবে শিল্পের শবযাত্রা চলছে নিঃশব্দে।

দ্বিচারিতাপ্রশ্ন একটাই- এ বাজেটেও কি ‘শিল্প উন্নয়ন’ হবে শুধু ফাইলের পাতায়? আর বাস্তবে চলবে অব্যাহত অবহেলা, উদাসীনতা, আরেকটি পেরেক ঠুকে দেওয়া হবে দেশের উৎপাদনব্যবস্থার কফিনে? রাষ্ট্র পরিচালকদের কাছে নিবেদন-দয়া করে এবার শিল্পের কান্না শুনুন। মুখে ‘রপ্তানি’ বলবেন, অথচ উদ্যোক্তারা গ্যাসের জন্য ধরনা দেবেন- এ দ্বিচারিতা চলতে পারে না। শিল্প নেই মানে কর্মসংস্থান নেই, বৈদেশিক আয় নেই, নেই আত্মনির্ভরতার ভিত্তি। শিল্পকে বাঁচতে দিন, চলতে দিন। এ দেশকে বাঁচাতে হলে আগে শিল্পকে বাঁচান।

এ দেশের শিল্পপতিরা আজ আতঙ্কে দিন গুনছেন। তারা চোর নন, ডাকাত নন, কর ফাঁকি দেওয়া লোকও নন। বরং দিনের পর দিন ব্যাংকের দুয়ারে ধরনা দিয়ে, গ্যাস-বিদ্যুৎ ছাড়া আধা-অন্ধকারে কাজ চালিয়ে যারা দেশের অর্থনীতিকে জাগিয়ে রেখেছেন, তারাই এখন সবচেয়ে বেশি অবজ্ঞার পাত্র। রাষ্ট্রের কাছে তারা যেন এক ঝামেলার নাম! কারখানায় উৎপাদন চলছে ৪০-৫০ শতাংশ। অথচ ব্যাংক বলছে, ‘ঋণের কিস্তি সময়মতো না দিলে খেলাপি বানাব।’ সরকার বলছে, ‘শ্রমিকের বেতন সময়ে দাও, না হলে শাস্তি পাবে।’ এ যেন বস্তাবন্দি করে নদীতে ফেলে সাঁতার কাটতে বলার মতো। কেউ জিজ্ঞেস করছে না, ‘এই লোকটা বাঁচছে কীভাবে?’ শিল্পপতিরা না বাঁচলে শিল্প বাঁচবে কী করে। শিল্প পরিচালনার জন্য অনেক মেধার প্রয়োজন হয়। ড্রাইভিং সিটে বসে শিল্প চালান শিল্পপতিরা। তাদের হাত-পা বেঁধে রাখলে চলবে না। কেউ অপরাধী থাকতে পারেন, তাই বলে শিল্পকারখানা বন্ধ করা যাবে না। প্রতিষ্ঠানটি চলার ব্যবস্থা করতে হবে। নইলে শ্রমিক বেকার হবে, দেশের অর্থনীতিতে তার বিরাট প্রভাব পড়বে।

আমরা এমন এক সময়ে দাঁড়িয়ে আছি যেখানে শিল্পমালিক, শ্রমিক, উদ্যোক্তা- সবার চোখে আজ হতাশা। কেউ বলছে গ্যাস নেই, কেউ বলছে বিদ্যুৎ নেই, কেউ বলছে ব্যাংক থেকে ঋণ পাওয়া যায় না। আর সরকার? সরকার বলছে, ‘বেতন ঠিক সময়ে দাও, না হলে আইন আছে!’ আমার প্রশ্ন, এ রাষ্ট্র কি শুধু আইন জানে? ন্যায় জানে না? আমার নানা এখলাস গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের কর্ণধার হাজি এখলাস উদ্দিন ভুইয়া বলতেন, ‘দেশটা গরিব হতে পারে, কিন্তু মানুষের স্বপ্নটা গরিব হলে চলে না।’ আজ শিল্পপতিরা স্বপ্ন দেখতে ভুলে যাচ্ছেন। ব্যাংককে, সরকারকে, সমাজকে- সবার উচিত তাদের পাশে দাঁড়ানো। কারণ শিল্প বাঁচলে মানুষ বাঁচবে, সমাজ বাঁচবে, রাষ্ট্রও বাঁচবে।

আমাদের দেশের শিল্পপতিরা কেউ অন্য গ্রহ থেকে আসেননি। এরা এ দেশের সন্তান। এ মাটির ঘামে, পরিশ্রমে, ঘর বন্ধক রেখে কারখানা বানিয়েছেন। অথচ আজ রাষ্ট্র তার দায়িত্ব ভুলে গেছে। শুধু ঋণ আদায়ের খাতা আর হিসাবের কষাকষিতে শিল্প ধ্বংসের পথে। আমি বহু দেশ ঘুরেছি, বহু শিল্পনগরী দেখেছি, কিন্তু এমন নিষ্ঠুর বাস্তবতা খুব কম জায়গায়ই দেখেছি। সেখানে সরকার শিল্পকে ঘিরে পরিকল্পনা করে, প্রণোদনা দেয়, সহযোগিতা করে। আমাদের দেশে সরকার শুধু দাবি করে- দাও, জমাও, হিসাব দাও। প্রশ্ন হচ্ছে, আমরা শিল্প চাই, না দুর্ভিক্ষ? শিল্প যদি মরে যায় তাহলে কয়েক বছর পর হুট করে আমরা দেখব, বেকারত্ব বেড়েছে, মুদ্রাস্ফীতি আকাশছোঁয়া, সামাজিক অপরাধ ছড়িয়ে পড়ছে। তখন বাজেট দিয়ে আর কিছু রক্ষা করা যাবে না। এখনো সময় আছে।

এ অবস্থায় আমরা কোন অর্থনীতি চাই? আমরা চাই একটি টেকসই অর্থনীতি, যেখানে কাঁচামাল আমদানিতে অগ্রাধিকার থাকবে, গ্যাস-বিদ্যুৎ শিল্প খাতের জন্য নিরবচ্ছিন্ন থাকবে, ব্যাংক লোন সহজ হবে, আমলাতন্ত্র কমবে। শিল্পপতিরা ভিলেন নয়, তারা সুযোগ পেলে সমাজের নায়ক হতে পারেন। শিল্পকে দমন নয়, সহানুভূতি দিয়ে বাঁচান। একটি শিল্প বন্ধ মানে কয়েক হাজার মানুষের জীবিকা বন্ধ। একটি শিল্প রুগ্ণ মানে একটি এলাকার অর্থনীতি রগ্ণ। অথচ আমরা দেখি, যেই মালিক সমস্যায় পড়ে, তাকে নানা অনুসন্ধান, হয়রানি ও হুমকির মধ্যে ফেলা হয়। আমি বলছি, অপরাধী হলে বিচার হোক, কিন্তু তার শিল্প যেন মরে না যায়।

শিল্প বাঁচানো মানে শুধু অর্থনীতিকে বাঁচানো নয়, এটা মানবিক দায়িত্ব। গার্মেন্ট হোক বা টেক্সটাইল, ওষুধ হোক বা রপ্তানি শিল্প, সবখানে শ্রমিকের রক্ত-ঘাম মিশে থাকে। এদের সুরক্ষা মানেই রাষ্ট্রের প্রাণ ফিরিয়ে আনা। ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট হতে হবে শিল্পবান্ধব, এই হোক অঙ্গীকার। এ বাজেট যেন হয় কর্মসংস্থানের ভিত্তি, উদ্যোক্তাদের আশ্রয়, ব্যাংক-শিল্প সংলাপের সেতু। করের বোঝা নয়, হোক সহায়তার হাত। আমলাতান্ত্রিক জটিলতার ভিড়ে নয়, হোক সহজ প্রক্রিয়া।

এটা কি আমরা ভুলে গেছি যে শিল্প মানেই কর্মসংস্থান? শিল্প মানেই একেকটা পরিবারের রুটি রুজির নিশ্চয়তা? ‘চোরেরা সব চুরি করে গেছে’, কারা চোর? সবাই জানে। টেক্সটাইল ও গার্মেন্ট খাতের নেতারা সরাসরি বলেছেন, ব্যাংকিং খাতের অবস্থা ভয়াবহ। চোরের দল সবকিছু লুটেপুটে খেয়ে গেছে। এখন সেই দায় চাপানো হচ্ছে শিল্পমালিকদের কাঁধে। ব্যাংক লোন পাওয়া যাচ্ছে না। সুদের হার উঠেছে ১৪-১৬ শতাংশে। গ্যাস চাইলেও পাওয়া যাচ্ছে না, আর বিদ্যুৎ গেলে আসে ভ্যাঙচি মেরে। এমন শিল্পনীতি নিয়ে কোন উন্নয়ন? গুটি কয়েক ব্যাংকচোর সব লুট করে গেছে। তাতে শিল্প পড়েছে বেকায়দায়। মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘাঁয়ের মতো শিল্পমালিকদের নানাভাবে চাপে রাখা হচ্ছে। তাতে শিল্পকারখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। যেগুলো চলছে তা খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে।

বাজেট হোক শিল্পবান্ধব? সরকার বলছে, ‘এবার বাজেট হবে উৎপাদনমুখী, বিনিয়োগবান্ধব।’ বাস্তবে সেটা হয় কি না, দেখা যাক। এ শিল্প খাতের জন্য বাজেট যদি সত্যিকারের সহানুভূতিশীল না হয় তাহলে শুধু পত্রিকার পাতায় ভাষণ ছাপিয়েই শিল্প বাঁচবে না। চাই বাস্তব পদক্ষেপ। কী পদক্ষেপ চাই- (১) শিল্প খাতে গ্যাস ও বিদ্যুতে নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহ নিশ্চিত করুন, (২) ব্যাংকঋণের সুদের হার শিল্পবান্ধব পর্যায়ে আনুন, (৩) কাঁচামাল আমদানিতে শুল্ক ছাড় ও অগ্রাধিকার দিন, (৪) বন্ধ হওয়া শিল্পকে পুনরুজ্জীবিত করতে রিভাইভাল প্যাকেজ ঘোষণা করুন, (৫) শিল্পমালিকের ভুল থাকলে বিচার করুন, কিন্তু তার শ্রমিকের ভবিষ্যৎ কেড়ে নেবেন না, (৬) উৎপাদন খাতে প্রণোদনা দিন, ব্যবসা চালু রাখতে কর্মপরিকল্পনা নিন, (৭) উদ্যোক্তাদের সম্মান দিন, অপরাধী বানাবেন না।

এ শিল্প কার জন্য? শিল্প মানে শুধু মালিকের নয়, দেশ এবং শ্রমিকেরও। মালিক মানে শুধুই লভ্যাংশ না, তার সঙ্গে দায়িত্বও আছে। কিন্তু সেই দায়িত্ব পালন করতে হলে রাষ্ট্রকে আগে তার পাশে দাঁড়াতে হবে। আইন, কর, সুদের বোঝায় যখন একজন উদ্যোক্তা নুয়ে পড়ে তখন তার কারখানায় আলো জ্বলে না, ভবিষ্যৎ নিভে যায়। আজকের এ অব্যবস্থার মধ্যে বহু শিল্প ইতোমধ্যে বন্ধ হয়েছে। বাকিরাও দম আটকে পড়ে আছে। অথচ একটা বাজেটেই অনেক কিছু বদলে দেওয়া সম্ভব, যদি সদিচ্ছা থাকে।

বাজেট কার জন্য? উন্নয়নের গল্প শুনিয়ে লাভ নেই, যদি পেটে ভাত না থাকে। শিল্প বাঁচলে তবেই কর্মসংস্থান, রপ্তানি, রাজস্ব- সব টিকবে। আজ বাজেট শুধুই সংখ্যা নয়, এটা দেশের শিল্পকে নতুন প্রাণ দেওয়ার শেষ সুযোগ। এ সুযোগ হাতছাড়া করলে ক্ষুধা, বেকারত্ব আর দুর্ভিক্ষের দিকে ধাবিত হবে বাংলাদেশ। ইতিহাস এমন রাষ্ট্রের প্রতি করুণা করে না।

সামনের বাজেট যদি শিল্প খাতকে অগ্রাধিকার না দেয় তবে তা হবে আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত। শিল্প রক্ষা করা মানে কেবল অর্থনীতি টিকিয়ে রাখা নয়, এটি লাখো শ্রমজীবী মানুষের খাবার টিকিয়ে রাখার প্রশ্ন, একটি রাষ্ট্রের স্থিতিশীলতা রক্ষার শপথ। এ বাজেট হতে হবে প্রকৃত অর্থেই শিল্পবান্ধব, সহানুভূতিশীল ও সময়োপযোগী। একটি জাতির উন্নয়নের মেরুদণ্ড তার শিল্প। আর শিল্প যদি মরে যায় তাহলে রাষ্ট্রও ধীরে ধীরে নিঃশেষ হয়ে যায়, শুধু কাঠামোটা বেঁচে থাকে, ভিতরটা ফাঁপা হয়ে যায়। আজ বাংলাদেশের শিল্প খাত এমনই এক ফাঁপা ভবনের নিচে দাঁড়িয়ে ধ্বংসের প্রতীক্ষায়। তাই শিল্প বাঁচান, রাষ্ট্রকে বাঁচান। সরকারের উচিত আগামী বাজেটে শিল্প খাতকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া। কারণ শিল্পই দেশের ফুসফুস। ফুসফুস বন্ধ মানে নিঃশ্বাস থেমে যাওয়া।

 

লেখক : সাংবাদিক, সমাজ গবেষক, মহাসচিব-কলামিস্ট ফোরাম অব বাংলাদেশ

www.mirabdulalim.com

এই বিভাগের আরও খবর
বিনিয়োগে বন্ধ্যাবস্থা
বিনিয়োগে বন্ধ্যাবস্থা
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ
তামাক, জর্দা ও ইসলামের বিধান
তামাক, জর্দা ও ইসলামের বিধান
রাজনৈতিক কালবৈশাখি কি আসন্ন?
রাজনৈতিক কালবৈশাখি কি আসন্ন?
জোরজবরদস্তির অবসান চাই
জোরজবরদস্তির অবসান চাই
হজ মুসলমানদের বিশ্ব সম্মিলন
হজ মুসলমানদের বিশ্ব সম্মিলন
শিল্পে গ্যাসসংকট
শিল্পে গ্যাসসংকট
নির্বাচনি ডেডলাইন
নির্বাচনি ডেডলাইন
ডিজিটাল-ক্রিটিক্যাল অতঃপর মাথা টাল
ডিজিটাল-ক্রিটিক্যাল অতঃপর মাথা টাল
উপরে আতর ভিতরে কাতর
উপরে আতর ভিতরে কাতর
নিরপেক্ষ পর্যবেক্ষণ ন্যায় বিচারের প্রথম শর্ত
নিরপেক্ষ পর্যবেক্ষণ ন্যায় বিচারের প্রথম শর্ত
এলডিসি-পরবর্তী উদ্বেগ
এলডিসি-পরবর্তী উদ্বেগ
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের চাপে হার্ভার্ডের সরকারি তহবিল বন্ধের আশঙ্কা
ট্রাম্পের চাপে হার্ভার্ডের সরকারি তহবিল বন্ধের আশঙ্কা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় এক রাতে ২ বাড়িতে ডাকাতি, নগদ টাকা-স্বর্ণালঙ্কার লুট
চুয়াডাঙ্গায় এক রাতে ২ বাড়িতে ডাকাতি, নগদ টাকা-স্বর্ণালঙ্কার লুট

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বরেকর্ড গড়ে ৩১ বার এভারেস্টে উঠলেন নেপালি শেরপা
বিশ্বরেকর্ড গড়ে ৩১ বার এভারেস্টে উঠলেন নেপালি শেরপা

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় পার্টনার ফিল্ড স্কুল কংগ্রেস অনুষ্ঠিত
ভোলায় পার্টনার ফিল্ড স্কুল কংগ্রেস অনুষ্ঠিত

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র
অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র

২৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

আমরা দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চাই : ডা. জাহিদ
আমরা দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চাই : ডা. জাহিদ

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

হালদায় ‘নমুনা ডিম’ ছেড়েছে মা মাছ, বৃষ্টি হলে ছাড়তে পারে পুরোদমে
হালদায় ‘নমুনা ডিম’ ছেড়েছে মা মাছ, বৃষ্টি হলে ছাড়তে পারে পুরোদমে

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আর টালবাহানা চলবে না, ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন দিতে হবে : খোকন
আর টালবাহানা চলবে না, ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন দিতে হবে : খোকন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন স্কুলে শিক্ষার্থী উন্নয়ন বিষয়ক আলোচনা
প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন স্কুলে শিক্ষার্থী উন্নয়ন বিষয়ক আলোচনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন স্কুলে শিক্ষার্থী উন্নয়ন বিষয়ক আলোচনা
প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন স্কুলে শিক্ষার্থী উন্নয়ন বিষয়ক আলোচনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোহিঙ্গাদের ত্রাণ মজুদ ও পাচারের চেষ্টা, চার লাখ টাকা জরিমানা
রোহিঙ্গাদের ত্রাণ মজুদ ও পাচারের চেষ্টা, চার লাখ টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবিতে গণতান্ত্রিক ছাত্রজোটের ওপর হামলা, শিবিরকে দায়ী করে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
রাবিতে গণতান্ত্রিক ছাত্রজোটের ওপর হামলা, শিবিরকে দায়ী করে ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছুটিতেও খোলা থাকবে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের রিডিং রুম
ছুটিতেও খোলা থাকবে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের রিডিং রুম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খালে স্থাপনা নির্মাণের দায়ে এক ব্যক্তিকে অর্থদণ্ড
খালে স্থাপনা নির্মাণের দায়ে এক ব্যক্তিকে অর্থদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তথ্য কমিশনের সচিব হলেন রকিবুল বারী
তথ্য কমিশনের সচিব হলেন রকিবুল বারী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাহাড়ে মৌসুমী ফলের বাম্পার ফলন
পাহাড়ে মৌসুমী ফলের বাম্পার ফলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে শীর্ষ সন্ত্রাসী এক্সেল বাবুসহ গ্রেফতার ৪
মোহাম্মদপুরে শীর্ষ সন্ত্রাসী এক্সেল বাবুসহ গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউমার্কেট এলাকায় ঢাবির দুই শিক্ষার্থীকে মারধর, তিন দোকানি রিমান্ডে
নিউমার্কেট এলাকায় ঢাবির দুই শিক্ষার্থীকে মারধর, তিন দোকানি রিমান্ডে

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নগদ অর্থ উত্তোলন ও পরিবহনে ডিএমপির মানি এস্কর্ট সেবা
নগদ অর্থ উত্তোলন ও পরিবহনে ডিএমপির মানি এস্কর্ট সেবা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওমানে চাঁদ দেখা গেছে, ঈদ ৬ জুন
ওমানে চাঁদ দেখা গেছে, ঈদ ৬ জুন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কোরবানির বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় সেনাবাহিনীর সম্পৃক্ত হওয়ার পরিকল্পনা নেই
কোরবানির বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় সেনাবাহিনীর সম্পৃক্ত হওয়ার পরিকল্পনা নেই

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদ ৬ জুন
চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদ ৬ জুন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ডিআরএস ছাড়াই মাঠে গড়াবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সিরিজ
ডিআরএস ছাড়াই মাঠে গড়াবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সিরিজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লিভারপুলের ট্রফি উৎসবে গাড়ি হামলা, সন্দেহভাজনকে আটক করেছে পুলিশ
লিভারপুলের ট্রফি উৎসবে গাড়ি হামলা, সন্দেহভাজনকে আটক করেছে পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে হোসিয়ারি শ্রমিককে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৫
সিদ্ধিরগঞ্জে হোসিয়ারি শ্রমিককে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৫

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২২ দেশের নারী পুলিশের সমন্বয় করবেন এআইজি শামীমা
২২ দেশের নারী পুলিশের সমন্বয় করবেন এআইজি শামীমা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পঞ্চগড়ে জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ
পঞ্চগড়ে জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ফেসবুক লাইভে এসে যুবকের ‌‘আত্মহত্যা’
বগুড়ায় ফেসবুক লাইভে এসে যুবকের ‌‘আত্মহত্যা’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্টিলথ যুদ্ধবিমান তৈরি করবে ভারত
স্টিলথ যুদ্ধবিমান তৈরি করবে ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
একীভূত হচ্ছে ৬ ব্যাংক
একীভূত হচ্ছে ৬ ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরে দিনে-দুপুরে ব্যবসায়ীকে গুলি, ২২ লাখ টাকা ছিনতাই
মিরপুরে দিনে-দুপুরে ব্যবসায়ীকে গুলি, ২২ লাখ টাকা ছিনতাই

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খালাস পেলেন এটিএম আজহার
খালাস পেলেন এটিএম আজহার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয় ঘিরে কঠোর নিরাপত্তা, সোয়াট ও বিজিবি মোতায়েন
সচিবালয় ঘিরে কঠোর নিরাপত্তা, সোয়াট ও বিজিবি মোতায়েন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাশে পাকিস্তান; পরমাণু ইস্যুতে যা বললেন শেহবাজ শরীফ
ইরানের পাশে পাকিস্তান; পরমাণু ইস্যুতে যা বললেন শেহবাজ শরীফ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংকটে থাকা ২০টি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিলের উদ্যোগ
সংকটে থাকা ২০টি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিলের উদ্যোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘মদের উপর ৭৩ বছর ধরে চলা নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই’
‘মদের উপর ৭৩ বছর ধরে চলা নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের আগে ছুটি দুই দিন বাড়ানোর দাবি
ঈদের আগে ছুটি দুই দিন বাড়ানোর দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজী সালাউদ্দিনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি ব্লক
গাজী সালাউদ্দিনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি ব্লক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদুল আজহা কবে জানাল ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও ব্রুনাই
ঈদুল আজহা কবে জানাল ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও ব্রুনাই

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্য কখনো চেপে রাখা যায় না: জামায়াত আমির
সত্য কখনো চেপে রাখা যায় না: জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদুল আজহা কবে, জানা যাবে বুধবার
ঈদুল আজহা কবে, জানা যাবে বুধবার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজার এবং সুন্দরী প্রতিযোগিতা
শেয়ারবাজার এবং সুন্দরী প্রতিযোগিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুরনো মাছ ধরার জাল দিয়ে রুশ ড্রোন আটকাচ্ছে ইউক্রেন!
পুরনো মাছ ধরার জাল দিয়ে রুশ ড্রোন আটকাচ্ছে ইউক্রেন!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার দাবিতে যুক্তরাজ্যে আট শতাধিক বিচারক-আইনজীবীর চিঠি
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার দাবিতে যুক্তরাজ্যে আট শতাধিক বিচারক-আইনজীবীর চিঠি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে বিক্ষোভ চলবে, প্রজ্ঞাপন ছাড়া মাঠ ছাড়বেন না কর্মচারীরা
সচিবালয়ে বিক্ষোভ চলবে, প্রজ্ঞাপন ছাড়া মাঠ ছাড়বেন না কর্মচারীরা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনীর অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদসহ গ্রেফতার ৪
সেনাবাহিনীর অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদসহ গ্রেফতার ৪

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নানামুখী চাপে ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার: রয়টার্স
নানামুখী চাপে ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার: রয়টার্স

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদ ৬ জুন
চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদ ৬ জুন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে আগামীকালের আন্দোলন স্থগিত
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে আগামীকালের আন্দোলন স্থগিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক হাজার বছর আগের ‘বালতি’র রহস্যভেদ!
এক হাজার বছর আগের ‘বালতি’র রহস্যভেদ!

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারকে সহযোগিতা করে যাওয়া কঠিন হবে: বিএনপি
নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারকে সহযোগিতা করে যাওয়া কঠিন হবে: বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পৃথিবীর কাছ ঘেঁষে গেল আইফেল টাওয়ারের সমান এক বিশাল গ্রহাণু
পৃথিবীর কাছ ঘেঁষে গেল আইফেল টাওয়ারের সমান এক বিশাল গ্রহাণু

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

৩৪ বছর পর বিশ্বের শীর্ষ ঋণদাতার মর্যাদা হারালো জাপান
৩৪ বছর পর বিশ্বের শীর্ষ ঋণদাতার মর্যাদা হারালো জাপান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে আল-আকসায় ঢুকে ইসরায়েলিদের হামলা
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে আল-আকসায় ঢুকে ইসরায়েলিদের হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৮৮ জনকে চাকরি ফিরিয়ে দেয়ার নির্দেশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৮৮ জনকে চাকরি ফিরিয়ে দেয়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্টিলথ যুদ্ধবিমান তৈরি করবে ভারত
স্টিলথ যুদ্ধবিমান তৈরি করবে ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, ঘনীভূত হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, ঘনীভূত হতে পারে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা ‘বিক্রয়ের জন্য নয়’, ভাষণে ট্রাম্পকে বার্তা দিবেন রাজা চার্লস
কানাডা ‘বিক্রয়ের জন্য নয়’, ভাষণে ট্রাম্পকে বার্তা দিবেন রাজা চার্লস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের আতঙ্ক ছড়াচ্ছে কভিড
ফের আতঙ্ক ছড়াচ্ছে কভিড

পেছনের পৃষ্ঠা

মিথ্যা মামলায় আট মাস ধরে কারাগারে দিলীপ
মিথ্যা মামলায় আট মাস ধরে কারাগারে দিলীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদ গ্রেপ্তার
শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদ গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে বাড়ছে হতাশা
রাজনীতিতে বাড়ছে হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

জট ৪৫ হাজার কনটেইনারের
জট ৪৫ হাজার কনটেইনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

তাবিথের কাছে এতটুকুই আশা
তাবিথের কাছে এতটুকুই আশা

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভে উত্তাল সচিবালয়
বিক্ষোভে উত্তাল সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ ভুলের ঊর্ধ্বে নই, বিনাশর্তে মাফ চাই
কেউ ভুলের ঊর্ধ্বে নই, বিনাশর্তে মাফ চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের এখনই সেরাটা খেলার সময়
লিটনদের এখনই সেরাটা খেলার সময়

মাঠে ময়দানে

পদত্যাগের হিড়িক
পদত্যাগের হিড়িক

নগর জীবন

প্রেমের টানে ইন্দোনেশীয় তরুণী চুয়াডাঙ্গায়
প্রেমের টানে ইন্দোনেশীয় তরুণী চুয়াডাঙ্গায়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়ন চায় এনসিপি
মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়ন চায় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র
অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে রাজি না হওয়ায় ছাত্রীকে হত্যা যুবকের ফাঁসি
প্রেমে রাজি না হওয়ায় ছাত্রীকে হত্যা যুবকের ফাঁসি

পেছনের পৃষ্ঠা

আশা পূরণে ব্যর্থ দলের ভবিষ্যৎ নেই
আশা পূরণে ব্যর্থ দলের ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার-বিচার ছাড়া দেশ আগের অবস্থায় ফিরবে
সংস্কার-বিচার ছাড়া দেশ আগের অবস্থায় ফিরবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণে আসছে না আইনশৃঙ্খলা
নিয়ন্ত্রণে আসছে না আইনশৃঙ্খলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নড়বড়ে বাঁধে উৎকণ্ঠা উপকূলে
নড়বড়ে বাঁধে উৎকণ্ঠা উপকূলে

নগর জীবন

পুলিশ হেফাজতে স্ত্রীসহ সাবেক ভূমিমন্ত্রী
পুলিশ হেফাজতে স্ত্রীসহ সাবেক ভূমিমন্ত্রী

নগর জীবন

অসহনীয় দাবদাহে নারীরাই বেশি ক্যানসারে আক্রান্ত
অসহনীয় দাবদাহে নারীরাই বেশি ক্যানসারে আক্রান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় দায় স্বীকার পাপেলের
সাম্য হত্যায় দায় স্বীকার পাপেলের

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ঘুষ ও সন্ত্রাসে জনপ্রিয় এমএফএস
অর্থ পাচার ঘুষ ও সন্ত্রাসে জনপ্রিয় এমএফএস

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণার সময় এসেছে : সিপিডি
নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণার সময় এসেছে : সিপিডি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা দেশের জন্য কাজ করতে চাই
আমরা দেশের জন্য কাজ করতে চাই

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস আজ
আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস আজ

নগর জীবন

নির্বাচনের জন্য জনগণ আপনাকে সরকারে বসিয়েছে
নির্বাচনের জন্য জনগণ আপনাকে সরকারে বসিয়েছে

নগর জীবন

রাজশাহীতে সাবেক এমপির মার্কেটে অগ্নিকাণ্ড
রাজশাহীতে সাবেক এমপির মার্কেটে অগ্নিকাণ্ড

নগর জীবন

ফেসবুক লাইভে এসে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুক লাইভে এসে যুবকের আত্মহত্যা

নগর জীবন

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জামায়াতের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জামায়াতের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা