শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৫, বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০২৫

সম্রাটের খানসামা ও শেখ হাসিনার জাহাঙ্গীর

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
সম্রাটের খানসামা ও শেখ হাসিনার জাহাঙ্গীর

মুঘল সম্রাটদের মধ্যে আওরঙ্গজেব ছিলেন ষষ্ঠ। শাহজাহানপুত্র আবুল মুজাফফর মুহি উদ-দিন মুহাম্মাদ আওরঙ্গজেব একটানা ৪৯ বছর রাজত্ব করেছেন। যুদ্ধবিদ্যায় পারদর্শী আওরঙ্গজেব প্রায় গোটা ভারতীয় উপমহাদেশের শাসক ছিলেন। পরম পরাক্রমশালী সম্রাট ইঙ্গ-মুঘল যুদ্ধে ইংরেজদের পরাজিত করেছিলেন। তিনি কোরআনে হাফেজ ছিলেন এবং সম্রাট হওয়া সত্ত্বেও অত্যন্ত সাধারণভাবে জীবনযাপন করতেন। তিনি টুপি এবং নিজের হাতে লেখা কোরআন বিক্রি করতেন। রাজ্যের সম্পদ ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করতেন না। তাঁর মৃত্যুর পর ভারতে মধ্যযুগীয় শাসন শেষ হয় এবং ইউরোপীয় আক্রমণ শুরু হয়।

সম্রাট আওরঙ্গজেব ছিলেন অত্যন্ত নিয়মনিষ্ঠ মানুষ। সব কাজেই তিনি নিজস্ব নিয়ম অনুসরণ করতেন। তিনি বরাবরই পশ্চিমমুখী হয়ে অজু করতেন। একদিন কী কারণে যেন একটু আনমনা হয়ে দক্ষিণমুখী হয়ে অজু করতে বসেন। বিষয়টি মনোযোগ দিয়ে লক্ষ করল তাঁর বিশ্বস্ত খানসামা। সে সব সময়ই সম্রাটের আশপাশে থাকত এবং অজু করার পানি এগিয়ে দিত। সে কারণেই সম্রাটের সব নিয়মকানুন তার জানা। কখন সম্রাটের কী প্রয়োজন, সেটাও তার জানা ছিল। অজু করার জন্য সম্রাট মাত্র হাতে পানি নিয়েছেন, এমন সময় খানসামা বলল, গোস্তাকি মার্জনা করবেন জাহাঁপনা। অনুমতি দিলে একটা কথা বলতে চাই। বিশ্বস্ত ও দীর্ঘদিনের পুরনো রাজদরবারের খানসামা একটা কথা বলবে এবং তার জন্য সে অনুমতি চাইছে- বিষয়টি সম্রাট খুব গুরুত্বসহকারে নিলেন। তিনি অজু বন্ধ করে অতি আগ্রহ নিয়ে চাকরের দিকে তাকালেন এবং জিজ্ঞেস করলেন, খুব গুরুত্বপূর্ণ কথা? উত্তরে মাথা ঝুঁকে খানসামা বলল, আজ্ঞে হ্যাঁ। সম্রাট অনুমতি দিলেন। তখন খানসামা বলল, সম্রাটের কি দাক্ষিণাত্য জয় করার অভিলাষ হয়েছে? বিশ্বস্ত খানসামার প্রশ্ন শুনে সম্রাট একটু বিস্মিত হলেন। তিনি অনেকটা বিচলিতও হলেন। নিজেকে সংযত করে খুব মোলায়েম কণ্ঠে জিজ্ঞেস করলেন, আমার দাক্ষিণাত্য জয় করার অভিলাষ হয়েছে, সেটা তুমি কীভাবে বুঝলে? খানসামা কাঁচুমাচু হয়ে বলল, হুজুর আমি তো অনেক দিন আপনার কৃপায় আপনার সঙ্গে আছি। সুতরাং আমি বুঝতে পারি জাহাঁপনা কখন কী ভাবেন। অন্যদিন আপনি পশ্চিম দিকে মুখ করে অজু করেন। আজ আপনি দক্ষিণ দিকে মুখ করে অজু করতে বসেছেন। সে কারণেই আমার মনে হলো, জাহাঁপনার হয়তো দাক্ষিণাত্য বিজয়ের মনস্কামনা হয়েছে।

খানসামার কথা শুনে কতক্ষণ নির্বাক তাকিয়ে থাকলেন সম্রাট। কিছুক্ষণ পর বললেন, সম্রাট কী ভাবছেন সেটা যখন খানসামা বুঝতে পারে, তখন এটা বুঝতে আমার বাকি নেই, মুঘল সাম্রাজ্যের পতন অবশ্যম্ভাবী। তারপর তিনি আবার অজুতে মনোযোগী হলেন। এরপর তো সবই ইতিহাস। সত্যি সত্যি তাঁর মৃত্যুর পরই ভারতের মধ্যযুগীয় শাসন শেষ হয় এবং ইউরোপীয় আক্রমণ শুরু হয়। সম্রাট আওরঙ্গজেব দূরদর্শী ছিলেন বলেই সেদিন এটা বুঝতে পেরেছিলেন।

সম্রাটের খানসামা ও শেখ হাসিনার জাহাঙ্গীরগত বছরের ১৪ জুলাই এক সংবাদ সম্মেলনে তদানীন্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন, আমার বাসায় কাজ করেছে, পিয়ন ছিল সে, এখন ৪০০ কোটি টাকার মালিক। হেলিকপ্টার ছাড়া চলে না। সেদিন তিনি তাঁর পিয়নের সেই (কীর্তি!) নামটি বলেননি। তবে যারা বোঝার বুঝেছিলেন। সেই পিয়নটির নাম জাহাঙ্গীর। শেখ হাসিনা যখন বিরোধীদলীয় নেতা ছিলেন, তখন থেকেই এই জাহাঙ্গীর তাঁর বিশ্বস্ত চাকরদের একজন ছিল। এই জাহাঙ্গীর সব সময় তাঁর নেত্রীর পানির পাত্রটি বহন করত। নেত্রী যেন নিরাপদ পানি পান করেন, সে জন্য জাহাঙ্গীর সব সময় পানির পাত্রটি একটি ব্যাগে নিয়ে সঙ্গে সঙ্গে থাকত। সেই থেকে তার নাম হয়ে গিয়েছিল পানি জাহাঙ্গীর। পানি জাহাঙ্গীরকে নিয়ে সেদিন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এই স্বগতোক্তিতে সারা দেশের মানুষের মধ্যে বিস্ময়ের জন্ম নেয়। দেশবাসী তখন দুইয়ে দুইয়ে চার মিলিয়ে নেন। তাহলে এত দিন দেশবাসী যে লুটপাটের কথা নানাভাবে শুনেছে, সেটাই সত্য। সেই সঙ্গে দেশবাসীর মনে একটি প্রশ্নই জাগে, চাকর যদি ৪০০ কোটি টাকার মালিক হয়, তাহলে মনিব কত টাকার মালিক? দেশবাসীর অনেকেই মনিবের টাকার হিসাব মেলাতে মাথা আউলে ফেলেন। অনেকে আন্দাজ করার ক্ষমতাও হারিয়ে ফেলেন। যা হোক, দেশবাসী যা বোঝার বুঝেছিল। সেদিন দেশবাসী অনেক কিছুই বুঝেছিল; কিন্তু শেখ হাসিনা বুঝতে পারেননি। চাকরের অনুমান দেখে সম্রাট আওরঙ্গজেব বুঝতে পেরেছিলেন, তাঁর সাম্রাজ্যের পতন হবে। কিন্তু চাকরের অধঃপতন, নৈতিক স্খলন হাতেনাতে ধরা পড়ার পরও শেখ হাসিনা বুঝতে পারলেন না, তাঁর দ্রুত পতন কেউ ঠেকাতে পারবে না। মূলত তাঁর পতনের কফিনে শেষ পেরেকটি তিনি নিজেই মেরেছিলেন। তাঁর পতনের আগাম বার্তা দেশবাসীর বুঝতে অসুবিধা হয়নি। কিন্তু তিনি বুঝতে পারেননি। সেদিন তিনি বরং দম্ভোক্তি করেছিলেন। বলেছিলেন, শেখ হাসিনা পালায় না। শেষ পর্যন্ত যা হলো তা দেখল বিশ্ববাসী।

বর্তমানে আমরা আছি অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থাৎ মাঝামাঝি সরকারের অধীনে। মাঝামাঝি মানে হলো, দুটি রাজনৈতিক সরকারের মাঝে একটি অরাজনৈতিক সরকার। একটি রাজনৈতিক সরকার ভোটের নাটক করে দেশবাসীকে সাময়িক বোকা বানিয়ে টানা ১৫ বছরের বেশি ক্ষমতায় ছিল। কৃতকর্মের কারণেই পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে তারা। এরপর দেশবাসী ও ছাত্র-জনতার নিরঙ্কুশ সমর্থনে গঠিত হয় বর্তমান মাঝামাঝি বা অন্তর্বর্তী সরকার। এই সরকার এখন পরবর্তী রাজনৈতিক সরকারের হাতে ক্ষমতা তুলে দেবে। ক্লিন ইমেজের এই সরকার দায়িত্ব নিয়ে অতীত সরকারের দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের দুর্নীতির হিসাবের খাতা খুলেছে। ওই খাতায় এখন এক এক করে সব দুর্নীতিবাজ, লুটেরা, দখলদার, অত্যাচারী, আয়নাঘরের কারিগর, দলদাসদের নাম লেখা হচ্ছে। গঠিত হয়েছে নতুন দুর্নীতি দমন কমিশন। শুরু হয়েছে ডাইরেক্ট অ্যাকশন। এটা দেশের জন্য একটি অতীব শুভবার্তা। যদি নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে দুর্নীতিবাজ লুটেরা দলদাসদের বিচার হয়, তাহলে তা দেশের জন্য মঙ্গল।

এখন পর্যন্ত গত সাড়ে পাঁচ মাসে এই সরকার অনেক দাবিদাওয়া মোকাবিলা করেছে। এত দিন যারা নিজেদের সমস্যা নিয়ে কথা বলতে পারেনি, তারা সবাই একযোগে দাবি নিয়ে মাঠে নেমে গেল। সরকার এক এক করে অনেকের দাবিই মেনে নিয়েছে এবং অনেককে আশ্বাস দিয়েছে। যারা নানা দাবি নিয়ে মাঠে, তাদের দাবিগুলো কোনো কোনোটি সমষ্টিগত, কোনো কোনোটি ব্যক্তিগত। সফলতা যে এই সরকারের নেই, তা বলা যাবে না। কিন্তু বারবার কেন জানি শঙ্কা জাগছে। নানা প্রশ্ন উঠছে। নানা মহল থেকেও কথাবার্তা শুরু হয়ে গেছে। যে আস্থা ও বিশ্বাসে ভরপুর ছিল এই সরকার, সেই আস্থা ও বিশ্বাসের পাত্র পূর্ণ করে কি তারা তাদের কঠিন যাত্রার শুভ সমাপ্তি টানতে পারবে? দেশের অনেক সেক্টরের মধ্যে ব্যবসায়ী সেক্টর অন্যতম। দেশের অর্থনীতি গতিশীল করতে সরকারের প্রতি ব্যবসায়ীদের পূর্ণ আস্থার বিকল্প নেই। কারণ সরকারের সহযোগিতা ছাড়া দেশের কোনো ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান টিকে থাকতে পারে না। তেমনি ব্যবসায়ীদের পূর্ণ সহযোগিতা ছাড়া সরকারের পক্ষেও দেশ পরিচালনা দুরূহ। সম্প্রতি ব্যবসায়ীদের একটি প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে বলেছে, তাদের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। তারা আর ব্যবসা করতে চায় না। তারা তাদের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে নিরাপদে চলে যেতে চায়। এটা দেশের জন্য শুভসংকেত নয়। এই অশুভসংকেত যত তাড়াতাড়ি সরকার বুঝতে পারবে, ততই দেশ ও সরকারের জন্য মঙ্গল।

সরকারের বয়স এখন সাড়ে পাঁচ মাস হলেও যেসব কাজে ইতোমধ্যে হাত দিয়েছে তা রীতিমতো মহা কর্মযজ্ঞ। এই কর্মযজ্ঞের সঙ্গে জুলাই বিপ্লবের সাহসী বিপ্লবীদের অংশগ্রহণ অত্যন্ত সক্রিয়। রাজনৈতিক দলগুলোও অনেক দিন পর শ্বাসপ্রশ্বাস নেওয়ার মুক্ত পরিবেশ পেয়েছে। সবাই যার যার সুবিধামতো মাঠ গোছাচ্ছে। উদ্দেশ্য হলো মাঝামাঝি সরকার যেন পরবর্তী রাজনৈতিক সরকারের কাছে রিলে রেসের জিয়নকাঠিটি তুলে দিয়ে সগৌরবে বিদায় নিতে পারে।

এখন সময়টা এলোমেলো বাতাসের মতো। দেশ যখন একটি বৈষম্যমুক্ত পরিবেশে উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য কসরত করছে, ঠিক সে সময়ে কিছু সুবিধাবাদী চাকরের দৌরাত্ম্য টের পাওয়া যাচ্ছে। এই চাকররা সম্রাট আওরঙ্গজেবের সময়ও ছিল। পতিত শেখ হাসিনার আমলেও ছিল। এসব চাকরের ব্যাপারে সরকারকে ও বিপ্লবীদের সতর্ক থাকতে হবে। তা না হলে সামনের দিনগুলোতে বিপদ বাড়বে।

ছাত্র-জনতার এই সরকার দুর্নীতিবাজ, লুটেরা, দখলবাজ ও দেশবিরোধী অপশক্তিকে কঠোরহস্তে দমন করতে যে খাতা খুলেছে, সেই খাতায় কোনো একদিন যদি এসব চাকরের কারণে মনিবদের নাম ওঠে, তা হলে খুবই বিপদ হবে। সে কারণে শেখ হাসিনার মতো বোকা-দলকানা, গোঁয়ার গোবিন্দ হয়ে থাকলে হবে না। চাকরদের কারণে যেন ভবিষ্যতে জবাবদিহির কাঠগড়ায় দাঁড়াতে না হয়, সে জন্য আওরঙ্গজেবের মতো দূরদর্শী হতে হবে। মনে রাখতে হবে, যে খাতা এবার খোলা হয়েছে, সেই খাতা ইচ্ছে করলেই কেউ আর বন্ধ করতে পারবে না। সুতরাং সাধু সাবধান।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ
ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ
পোশাক রপ্তানি
পোশাক রপ্তানি
শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত
শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত
শিষ্টাচারের রাজনীতি এবং বেগম জিয়া
শিষ্টাচারের রাজনীতি এবং বেগম জিয়া
এক এবং একই যথেষ্ট!
এক এবং একই যথেষ্ট!
শরীয়তপুরে যুদ্ধক্ষেত্র
শরীয়তপুরে যুদ্ধক্ষেত্র
শুল্ক নিয়ে তোলপাড়
শুল্ক নিয়ে তোলপাড়
রমজান পরবর্তী আমল
রমজান পরবর্তী আমল
নিরাপদ সড়কের স্বপ্ন সত্যি হবে কবে?
নিরাপদ সড়কের স্বপ্ন সত্যি হবে কবে?
কূটনীতিতে সবকিছুই সমান জটিল ও সহজ
কূটনীতিতে সবকিছুই সমান জটিল ও সহজ
জিয়ার স্মৃতি মুছে ফেলার সহজসরল পদ্ধতি!
জিয়ার স্মৃতি মুছে ফেলার সহজসরল পদ্ধতি!
তরমুজ-শসা খান
তরমুজ-শসা খান
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনের প্রতি সংহতি জানিয়ে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে কালো ব্যাজ ধারণ
ফিলিস্তিনের প্রতি সংহতি জানিয়ে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে কালো ব্যাজ ধারণ

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকাসহ ১২ জেলায় রাতে ঝড়ের আভাস
ঢাকাসহ ১২ জেলায় রাতে ঝড়ের আভাস

১ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে জাটকা অভিযানে হামলা, আটক ৫
বরিশালে জাটকা অভিযানে হামলা, আটক ৫

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফটিকছড়িতে ছাদ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
ফটিকছড়িতে ছাদ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আধিপত্য বিস্তারে খুনের পর এবার বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগ
আধিপত্য বিস্তারে খুনের পর এবার বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওয়ে মাথায় ইটের আঘাতে যুবক খুন
খিলগাঁওয়ে মাথায় ইটের আঘাতে যুবক খুন

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে গুইসাপ শিকারের দায়ে অর্থদণ্ড
লক্ষ্মীপুরে গুইসাপ শিকারের দায়ে অর্থদণ্ড

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে ফেরার পথে স্বামী, ঘরে পড়েছিল স্ত্রীর নিথর দেহ
দেশে ফেরার পথে স্বামী, ঘরে পড়েছিল স্ত্রীর নিথর দেহ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে চোরের ছুরিকাঘাতে স্বামী-স্ত্রী জখম
রাজধানীতে চোরের ছুরিকাঘাতে স্বামী-স্ত্রী জখম

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আলো ছড়াচ্ছে বসুন্ধরা শুভসংঘ পাঠাগার, পাঠকের দোরগোড়ায় বই
আলো ছড়াচ্ছে বসুন্ধরা শুভসংঘ পাঠাগার, পাঠকের দোরগোড়ায় বই

৩১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সিলেটে ভাঙচুর ও লুটের ঘটনায় পুলিশের জালে ১৭ জন
সিলেটে ভাঙচুর ও লুটের ঘটনায় পুলিশের জালে ১৭ জন

৩৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে বাংলা নববর্ষ উদযাপন প্রস্তুতি সভা
কুড়িগ্রামে বাংলা নববর্ষ উদযাপন প্রস্তুতি সভা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানবতার স্বার্থে সবাইকে এক হতে হবে : দুদু
মানবতার স্বার্থে সবাইকে এক হতে হবে : দুদু

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

শুল্ক নিয়ে আলোচনার জন্য আমেরিকায় প্রতিনিধি পাঠাবে মালয়েশিয়া
শুল্ক নিয়ে আলোচনার জন্য আমেরিকায় প্রতিনিধি পাঠাবে মালয়েশিয়া

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ বছর বন্ধ থাকার পর আখাউড়া পাবলিক লাইব্রেরি চালুর উদ্যোগ
৩০ বছর বন্ধ থাকার পর আখাউড়া পাবলিক লাইব্রেরি চালুর উদ্যোগ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে চাঁদপুরে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে চাঁদপুরে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ২০ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ২০ জন হাসপাতালে ভর্তি

৫৩ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কানেক্টিভিটির পাশাপাশি কমিউনিটির উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে যে অ্যাপ
কানেক্টিভিটির পাশাপাশি কমিউনিটির উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে যে অ্যাপ

৫৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিজিবির দুটি নতুন বিওপি’র কার্যক্রম শুরু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিজিবির দুটি নতুন বিওপি’র কার্যক্রম শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরের ২ মাদক কারবারিসহ আটক ৬
গাজীপুরের ২ মাদক কারবারিসহ আটক ৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে শাবি ছাত্রদলের মানববন্ধন
ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে শাবি ছাত্রদলের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কিশোরগঞ্জে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ২০
কিশোরগঞ্জে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন পণ্যে পাল্টা শুল্ক চাপাতে গিয়েও পিছু হটল ইইউ
মার্কিন পণ্যে পাল্টা শুল্ক চাপাতে গিয়েও পিছু হটল ইইউ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বাড়িঘরে হামলা-ভাঙচুর
ঝিনাইদহে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বাড়িঘরে হামলা-ভাঙচুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে নববর্ষ উদযাপনে প্রস্তুতি সভা
ঝিনাইদহে নববর্ষ উদযাপনে প্রস্তুতি সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিলিতে নারী-শিশু নির্যাতনের বিরুদ্ধে গণসচেতনতা
হিলিতে নারী-শিশু নির্যাতনের বিরুদ্ধে গণসচেতনতা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইউপি সদস্যের হত্যাকারীদের বিচারের দাবিতে মাদারীপুরে মানববন্ধন
ইউপি সদস্যের হত্যাকারীদের বিচারের দাবিতে মাদারীপুরে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল ৩০ জুনের মধ্যে : পিএসসি চেয়ারম্যান
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল ৩০ জুনের মধ্যে : পিএসসি চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনের জনগণের প্রতি সংহতি জানিয়ে জাবিতে মানববন্ধন
ফিলিস্তিনের জনগণের প্রতি সংহতি জানিয়ে জাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
উত্তরা থেকে ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ গ্রেফতার
উত্তরা থেকে ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠক শেষে গাজা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠক শেষে গাজা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেএফসি-বাটার শো-রুম ভাঙচুর
কেএফসি-বাটার শো-রুম ভাঙচুর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার আরাশ-২ ড্রোন নিয়ে হাজির ইরান
এবার আরাশ-২ ড্রোন নিয়ে হাজির ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় ভিসা ইস্যুতে যা জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতীয় ভিসা ইস্যুতে যা জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্তানকে ব্যবহার করে ‘ভিউ ব্যবসা’, ‘ক্রিম আপা’র ব্যাখ্যা চাইল প্রশাসন
সন্তানকে ব্যবহার করে ‘ভিউ ব্যবসা’, ‘ক্রিম আপা’র ব্যাখ্যা চাইল প্রশাসন

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলকে এআই সহায়তা দেয়ায় তোপের মুখে মাইক্রোসফট
ইসরায়েলকে এআই সহায়তা দেয়ায় তোপের মুখে মাইক্রোসফট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটের রোডম্যাপ প্রস্তুত
ভোটের রোডম্যাপ প্রস্তুত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিএনএ পরীক্ষায় আছিয়াকে ধর্ষণের প্রমাণ মিলেছে
ডিএনএ পরীক্ষায় আছিয়াকে ধর্ষণের প্রমাণ মিলেছে

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের সঙ্গে সরাসরি পারমাণবিক আলোচনা করবে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
ইরানের সঙ্গে সরাসরি পারমাণবিক আলোচনা করবে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক ছাড়ে আলোচনায় আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নতুন ঘোষণা
শুল্ক ছাড়ে আলোচনায় আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নতুন ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে লুটের জুতা বিক্রির বিজ্ঞাপন: আটক ১৪
সিলেটে লুটের জুতা বিক্রির বিজ্ঞাপন: আটক ১৪

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকায় আসছেন ট্রাম্প প্রশাসনের দুই কূটনীতিক
ঢাকায় আসছেন ট্রাম্প প্রশাসনের দুই কূটনীতিক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক সম্মেলন করবে ফ্রান্স-সৌদি: ম্যাক্রোঁ
আন্তর্জাতিক সম্মেলন করবে ফ্রান্স-সৌদি: ম্যাক্রোঁ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় গমের একটা দানাও ঢুকবে না: ইসরায়েল
গাজায় গমের একটা দানাও ঢুকবে না: ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত, আহত ৩০
ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত, আহত ৩০

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেন মান্নাত ছেড়ে সপরিবারে ভাড়া বাসায় উঠলেন শাহরুখ?
কেন মান্নাত ছেড়ে সপরিবারে ভাড়া বাসায় উঠলেন শাহরুখ?

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুই থানার নাম পরিবর্তন
দুই থানার নাম পরিবর্তন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই শিক্ষিকা বরখাস্ত
ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই শিক্ষিকা বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় ৪৯ জনকে গ্রেফতার : প্রেস সচিব
ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় ৪৯ জনকে গ্রেফতার : প্রেস সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ পরোক্ষভাবে ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিয়েছিল: সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ পরোক্ষভাবে ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিয়েছিল: সালাহউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুলের পর ভুল করছে আমেরিকা, ফের পাল্টা হুঁশিয়ারি চীনের
ভুলের পর ভুল করছে আমেরিকা, ফের পাল্টা হুঁশিয়ারি চীনের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন হবে কিনা সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত ১০ এপ্রিল
মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন হবে কিনা সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত ১০ এপ্রিল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহের কথা জানালেন ট্রাম্প
ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহের কথা জানালেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের আরও ১০০ পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেবে বাংলাদেশ
যুক্তরাষ্ট্রের আরও ১০০ পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেবে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আবারও ক্যান্সারে আক্রান্ত আয়ুষ্মান খুরানার স্ত্রী তাহিরা
আবারও ক্যান্সারে আক্রান্ত আয়ুষ্মান খুরানার স্ত্রী তাহিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাঙচুর-লুটপাটে জড়িতদের অবিলম্বে গ্রেফতার করা হবে : আইজিপি
ভাঙচুর-লুটপাটে জড়িতদের অবিলম্বে গ্রেফতার করা হবে : আইজিপি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শনে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
নারায়ণগঞ্জে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শনে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সীমান্তে ফের স্থলমাইন বিস্ফোরণে যুবকের পা বিচ্ছিন্ন
সীমান্তে ফের স্থলমাইন বিস্ফোরণে যুবকের পা বিচ্ছিন্ন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফাঁদে ধরা পড়ছে রিকশা
ফাঁদে ধরা পড়ছে রিকশা

নগর জীবন

বাজার নেবে ভারত-পাকিস্তান
বাজার নেবে ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আলুর দামে ধস
রাজশাহীতে আলুর দামে ধস

নগর জীবন

ট্রাম্পকে চিঠি, তিন মাস সময় চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
ট্রাম্পকে চিঠি, তিন মাস সময় চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিটিসিএলের ফাইভজি রেডিনেস প্রকল্প খতিয়ে দেখার উদ্যোগ
বিটিসিএলের ফাইভজি রেডিনেস প্রকল্প খতিয়ে দেখার উদ্যোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

শিষ্টাচারের রাজনীতি এবং বেগম জিয়া
শিষ্টাচারের রাজনীতি এবং বেগম জিয়া

সম্পাদকীয়

ঝুলছে ভূমি জরিপের ৪ লাখ মামলা
ঝুলছে ভূমি জরিপের ৪ লাখ মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে ব্যাপক বিক্ষোভ
দেশজুড়ে ব্যাপক বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চল ঘুরে সন্তুষ্ট বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
চট্টগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চল ঘুরে সন্তুষ্ট বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

শিল্প বাণিজ্য

এক এবং একই যথেষ্ট!
এক এবং একই যথেষ্ট!

সম্পাদকীয়

এনসিপির গণসংযোগ অর্ধশতাধিক আসনে
এনসিপির গণসংযোগ অর্ধশতাধিক আসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

নিশ্চয়তা চান আবাসন-খাবারের
নিশ্চয়তা চান আবাসন-খাবারের

নগর জীবন

প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় আশিক
প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় আশিক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় শতাধিক বিনিয়োগকারী
ঢাকায় শতাধিক বিনিয়োগকারী

প্রথম পৃষ্ঠা

পয়লা বৈশাখে পান্তা-ইলিশ না খাওয়ার আহ্বান
পয়লা বৈশাখে পান্তা-ইলিশ না খাওয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুমতি ছাড়া জমি কিনে শাস্তি
অনুমতি ছাড়া জমি কিনে শাস্তি

নগর জীবন

সেই আবেদ আলীর ১৩ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ ফ্ল্যাট বাড়ি জমি জব্দ
সেই আবেদ আলীর ১৩ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ ফ্ল্যাট বাড়ি জমি জব্দ

নগর জীবন

সব প্রার্থীর জন্য সমান সুযোগ
সব প্রার্থীর জন্য সমান সুযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ইউএনওর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলা
দুই ইউএনওর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রেতাদের সমর্থন চাইবেন রপ্তানিকারকরা
ক্রেতাদের সমর্থন চাইবেন রপ্তানিকারকরা

শিল্প বাণিজ্য

ভোটের রোডম্যাপ প্রস্তুত
ভোটের রোডম্যাপ প্রস্তুত

প্রথম পৃষ্ঠা

লাশ ছাড়াল ৫০ হাজার
লাশ ছাড়াল ৫০ হাজার

প্রথম পৃষ্ঠা

বলিউড খানদের রাজত্ব কি শেষ!
বলিউড খানদের রাজত্ব কি শেষ!

শোবিজ

দুই পক্ষের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত বাড়িঘরে হামলা
দুই পক্ষের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত বাড়িঘরে হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিডিয়া কমিশনের মিডিয়া ধ্বংসের চক্রান্ত!
মিডিয়া কমিশনের মিডিয়া ধ্বংসের চক্রান্ত!

প্রথম পৃষ্ঠা

শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত
শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত

সম্পাদকীয়

প্রশংসিত শাকিব-জয়া
প্রশংসিত শাকিব-জয়া

শোবিজ

সতর্কতা মার্কিন নাগরিকদের
সতর্কতা মার্কিন নাগরিকদের

প্রথম পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনের আরেক সদস্য গ্রেপ্তার
কিলিং মিশনের আরেক সদস্য গ্রেপ্তার

নগর জীবন