শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৭ এপ্রিল, ২০২৫

কূটনীতিতে সবকিছুই সমান জটিল ও সহজ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
কূটনীতিতে সবকিছুই সমান জটিল ও সহজ

গত ফেব্রুয়ারি মাসে রাজশাহী ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের তিন দিনব্যাপী পুনর্মিলনী অনুষ্ঠান হয়েছিল কলেজ ক্যাম্পাসে। পদ্মাপাড়ের এ শিক্ষাঙ্গনেই প্রাথমিক পরবর্তী স্কুল-কলেজজীবন কেটেছে আজকের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেনের। একুশে ফেব্রুয়ারির মহান ভাষা দিবস ছিল পুনর্মিলনীর দ্বিতীয় দিন। এদিন সকালে বর্তমান ক্যাডেটদের হাতে লেখা দেয়াল পত্রিকা উদ্বোধন করেন কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থী, দেশের বরেণ্য কূটনীতিবিদ, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন। মঞ্চে দাঁড়িয়ে তিনি বললেন ভাষা, দেশপ্রেম ও শিক্ষাজীবনের রঙিন দিনগুলোর কথা। বক্তব্য শেষে সুযোগ পেয়ে অগ্রজ বিবেচনায় পুত্রসম উপস্থাপক তাঁকে জিজ্ঞেস করে বসলেন, কূটনীতি বা কূটনীতিবিদ কথাটা তাঁকে বিব্রত করে কিনা? কারণ কূট শব্দটি তো খারাপ অর্থে প্রয়োগ হয়। যেমন কূটকৌশল, কুটচাল, কুটনামি ইত্যাদি। তৌহিদ হোসেন হালকা গোঁফের নিচে স্বভাবজাত মুচকি হাসি দিয়ে যা বললেন, তার সারমর্ম হলো- কিছু শব্দের অর্থ নির্ভর করে প্রয়োগের ওপর। যেমন স্বার্থপর শব্দটি নিঃসন্দেহে খারাপ। কিন্তু দেশের স্বার্থে বা দেশের স্বার্থরক্ষায় কেউ যদি শতভাগও স্বার্থপর হন, তবে তিনি নিঃসন্দেহে সাধুবাদ পাওয়ার যোগ্য। সুতরাং কূটনীতিবিদরা যদি দেশ ও জনগণের স্বার্থে কূটনীতিচর্চা ও প্রয়োগ করেন, তবে তাতে বিব্রত নয়, তৃপ্ত হওয়া উচিত। তুমুল করতালিতে প্রায় দুই হাজার প্রাক্তন ও বর্তমান ক্যাডেট ও অন্য অতিথিরা তাঁর কথায় শাবাশী সাড়া দিলেন। সেই সকালে দেশবিদেশ থেকে আসা হাজারো প্রাক্তন ক্যাডেট ও বর্তমান ক্যাডেটরা শহীদ মিনারের পথে দাঁড়িয়ে এক সুরে গেয়েছিলেন- ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি আমি কি ভুলিতে পারি’। অনেকেরই বুকে হাত আর চোখে অশ্রু ছিল সেদিন। গভীর শ্রদ্ধাভরে অনেকেই স্মরণ করেছেন জুলাই বিপ্লবে প্রাণ হারানো ও অঙ্গহানি হওয়া বীর ছাত্র-জনতার কথা। আসলে দেশটাকে আমরা সবাই ভালোবাসি এ কথাটা যেন মাঝে মাঝে রক্ত দিয়ে আর জীবন দিয়ে স্মরণ করিয়ে দিতে হয় কিছু সংশপ্তককে।

রাজশাহী ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থী হিসেবে সেদিনের এমন ঘটনা মনে পড়ল বিগত কয়েক দিনে কূটনীতিবিদদের অবিরাম ছুটে চলা দেখে। রমজান মাসজুড়ে এবং ঈদ-পরবর্তী সপ্তাহে দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওপর দিয়ে বলা চলে ঝড় বয়ে গেছে। সেই ঝড় এখনো থামেনি। কারণ বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতির চারটি নিয়ামক বা নীতিনির্ধারণী ফ্যাক্টর হলো জাতিসংঘ, আমেরিকা, চীন ও ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক। আর সাম্প্রতিক সময়ে রোহিঙ্গা ও আরাকান আর্মির প্রভাব বিবেচনায় মিয়ানমারও কূটনীতিবিদদের নিত্যদিনের অন্যতম অনুষঙ্গ হয়ে উঠেছে। জাতিসংঘ ছাড়াও এ চার দেশের নেতাদের সঙ্গেই কূটনীতিবিদদের বসতে হয়েছে বিগত মাসজুড়ে। জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস বাংলাদেশে তাঁর সাম্প্রতিক সফরকালে ১৪ মার্চ রোহিঙ্গাদের শরণার্থীশিবির সফর করেন ও লাখো রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করেন। সঙ্গে ছিলেন প্রধান উপদেষ্টা ও তাঁর কূটনীতিবিদরা। এ সফর নিয়ে গত সপ্তাহে ‘রোহিঙ্গাদের আগামী ঈদ প্রসঙ্গ’ শিরোনামে লিখেছি। আজ সংবাদ শিরোনামে দেখছি রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনে সম্মত হয়েছে মিয়ানমার। সুতরাং অভিনন্দন ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও দেশের সংশ্লিষ্ট কূটনীতিকদের।

গত ২৬ মার্চ বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানিকতা শেষে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস কূটনীতিবিদ ও অন্য সঙ্গীদের নিয়ে চীন সফরে যান। তাঁকে নেওয়ার জন্য চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং বিশেষ বিমান পাঠিয়েছিলেন, যা কোনো রাষ্ট্র বা সরকারপ্রধানের প্রতি চীন সরকার ও চীনা জনগণের অনন্য সম্মান ও দুই দেশের সম্পর্ককে চীনের দিক থেকে মূল্যায়নের একটি মর্যাদার মানদণ্ড হিসেবে বিবেচ্য। সফরকালে চীনের দিক থেকে ২১০ কোটি ডলারের বিনিয়োগ ঋণ ও অনুদান প্রতিশ্রুতি পেয়েছে বাংলাদেশ। সেই সঙ্গে দেশের প্রাণভোমরা তথা নদীগুলোর ৫০ বছরের ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা প্রণয়নে নদী ব্যবস্থাপনায় সফল চীনের সহায়তার প্রতিশ্রুতি পাওয়া যায়। তিস্তা নদীর উৎস পূর্ব হিমালয়ের পাউহুনরি থেকে, যা কাঞ্চনজঙ্ঘার ৭৫ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে সিকিম, ভারত ও তিব্বত অঞ্চলে অবস্থিত। এ অঞ্চলে চীনের ব্যাপক প্রভাব। এ ছাড়াও হিমালয় তথা নেপাল থেকে উৎপন্ন বহু নদী ভারত হয়ে বাংলাদেশের দিকে এগিয়ে এসেছে। আন্তরাষ্ট্রীয় এসব নদী ও নদী ব্যবস্থাপনার তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও যথাযথভাবে উপস্থাপনার ক্ষেত্রে ব্যর্থতার কারণে অতীতে আমরা নদী ব্যবস্থাপনা ও দেশের অভিন্ন নদীর পানির ন্যায্য হিস্সা আদায়ে ব্যর্থ হয়েছি কিংবা ব্যক্তিস্বার্থে দেশের স্বার্থ জলাঞ্জলি দিয়েছি বলে অভিযোগ পাওয়া যায়। সুতরাং চীন যদি আগামী ৫০ বছর দেশের নদীব্যবস্থাপনায় সহায়তা করে, তবে তা বিভিন্ন অভিন্ন ও আন্তর্জাতিক নদীর পানির ন্যায্য হিস্সা আদায়, জলাধার নির্মাণ ও পানি সংরক্ষণ এবং খরা ও বন্যা প্রতিরোধে বাংলাদেশ চীনের মতোই সফল হতে পারে। একসময় হোয়াংহো নদীকে চীনের দুঃখ বলা হতো, ব্যবস্থাপনার গুণে যা আজ আশীর্বাদ। বেশ কিছু নদী ও হ্রদের পানিদূষণ সাফল্যের সঙ্গে রোধ করতে পেরেছে চীন। আর ২০২৫ সালের মধ্যেই মাটির ওপরে থাকা ৮৫% পানি মানসম্মত করার লক্ষ্যে অনেকটাই এগিয়ে গেছে তারা। (সূত্র : জেমস টাউন ফাউন্ডেশন, চায়না ব্রিফ, আগস্ট ২০২৩)। চীনের অভিজ্ঞতা ও সহায়তা পেলে তিস্তা, গোমতী কিংবা ফেনী নদীর মতো অভিন্ন নদীর পানি ব্যবস্থাপনা এবং ঢাকার চারপাশে থাকা দূষিত নদীর পানির মান উন্নয়ন সম্ভব হতে পারে। তবে এসব কিছুই নির্ভর করে পরবর্তী সময়ে কূটনীতিতে অভিজ্ঞ, দুর্নীতিমুক্ত ও নিঃস্বার্থ দেশপ্রেম নিয়ে এগিয়ে আসা সরকারি ও বেসরকারি অংশীজনদের আন্তরিকতার ওপর।

৫ আগস্ট ছাত্র-জনতা সফল বিপ্লবকালে শেখ হাসিনা ও তার দোসরদের ভারতে আশ্রয় লাভ, তাদের প্ররোচনা, উত্তেজনা সৃষ্টির প্রয়াস, ভারতীয় গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প সৃষ্টির নিন্দনীয় প্রচেষ্টা দুই প্রতিবেশী দেশের সম্পর্ক প্রশ্নের মুখে দাঁড় করিয়েছে। পক্ষান্তরে ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় সাতটি রাজ্যের সঙ্গে সমুদ্রের সান্নিধ্য বা সংযুক্তি না থাকা ও বাংলাদেশের ভূখণ্ড ব্যবহার করে সেই সাত রাজ্যের বাণিজ্য, উৎপাদন ও আমদানি-রপ্তানির সুযোগ নিয়ে ড. ইউনূসের বক্তব্য ভারতীয় কূটনীতিবিদদের কপালে চিন্তার ভাঁজ এঁকে দেয়। অতিসম্প্রতি বাংলাদেশকে সমুদ্র তথা বঙ্গোপসাগরের একক অভিভাবক ঘোষণায় ভারতের পররাষ্ট্র ও নিরাপত্তা বিশ্লেষকদের ঘুম হারাম হওয়ার জোগাড়। এমতাবস্থায় থাইল্যান্ডে অনুষ্ঠিত হলো বঙ্গোপসাগরকে ঘিরে থাকা দেশগুলোর সংগঠন বিমসটেকের শীর্ষনেতাদের ষষ্ঠ সম্মেলন। এ সম্মেলনে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস যোগ দিলেও প্রথমদিকে তাঁদের মধ্যে সাইড লাইন বা দ্বিপক্ষীয় সাক্ষাৎকারের বিষয়টি ছিল অনিশ্চিত। এ নিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যম ও সমাজমাধ্যমে বাংলাদেশ নিয়ে অনৈতিকভাবে যাচ্ছেতাই প্রচারণা চালাতেও কার্পণ্য করেনি। তবে শেষ পর্যন্ত এ সাক্ষাৎকার সফলভাবেই সম্পন্ন হয়েছে। সাক্ষাৎকারে বিচক্ষণ প্রধান উপদেষ্টা বরাবরের মতো বিদেশি বিবেচনায় প্রধানমন্ত্রী মোদির হাতে জুলাই বিপ্লবের গ্রাফিতিনির্ভর বই উপহার দেননি। বরং প্রধানমন্ত্রী মোদি কর্তৃক ২০১৫ সালের ৩ জানুয়ারি ভারতের মুম্বাইয়ে অনুষ্ঠিত ১০২তম ভারতীয় বিজ্ঞান কংগ্রেসে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে স্বর্ণপদক প্রদানের বাঁধাই করা ছবিটি উপহার দিয়েছেন। ভাবখানা এমন যে কোটি কোটি ভারতবাসীর চোখেও ড. ইউনূস যে একজন জ্ঞানী ও সম্মানিত ব্যক্তি, তা সবিনয়ে স্মরণ করিয়ে দেওয়া। এখন শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ, অভিন্ন নদীর পানির ন্যায্য হিস্সা আদায়, সীমান্তে হত্যা শূন্যে নামিয়ে আনা এবং প্রয়োজনে ভারত ভ্রমণে ইচ্ছুক বাংলাদেশিদের ভিসা প্রদানের বিষয়গুলোর যৌক্তিক সমাধান হতে পারে উভয় দেশের মধ্যে স্বাভাবিক সম্পর্ক রেখে, যুগপৎ এগিয়ে চলার অন্যতম অনুষঙ্গ।

এদিকে কূটনীতিপাড়া ও ব্যবসায়ী মহলের জন্য এক আতঙ্কের নাম যেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। নতুনভাবে আবারও নির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট তাঁর সাম্প্রতিক সাড়াজাগানো পাল্টা শুল্ক ঘোষণায় বাংলাদেশ থেকে পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে ৩৭ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন। চীন, কানাডা, মেক্সিকোসহ বহু দেশের ওপরই এমন বা আরও উচ্চহারে শুল্ক আরোপের বিরূপ প্রভাবে ধস নেমেছে বিশ্ব অর্থনীতিতে।  বিশ্ব সম্প্রদায়ের সঙ্গে একযোগে কাজ করলেই কেবল এ বিপর্যয় কাটানো সম্ভব, যা কূটনীতিবিদদের জন্য একটি অগ্নিপরীক্ষা। শেষ করব সুয়েজ খালসংক্রান্ত বিরোধ নিষ্পত্তিতে সফলতার জন্য শান্তিতে নোবেলজয়ী কানাডার ১৪তম প্রধানমন্ত্রী (১৯৬৩ থেকে ১৯৬৮) ও কূটনীতিবিদ লেস্টার বোলস মাইক পিয়ারসনের একটি বাণী স্মরণ করে। তিনি বলেছেন, ‘কূটনীতিতে সবকিছুই সমভাবে জটিল ও সহজ’।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
ন্যায্যতার বিচারে পদক্ষেপ নিন
ন্যায্যতার বিচারে পদক্ষেপ নিন
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
ন্যানো প্রযুক্তির কৃষিতে বাংলাদেশ
ন্যানো প্রযুক্তির কৃষিতে বাংলাদেশ
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা কি কেটেছে
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা কি কেটেছে
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
সীমানা জটিলতা
সীমানা জটিলতা
শুভবুদ্ধির উদয় হোক
শুভবুদ্ধির উদয় হোক
মানবতার পরীক্ষায় পৃথিবী
মানবতার পরীক্ষায় পৃথিবী
সফলতা আমলের ওপর নির্ভরশীল
সফলতা আমলের ওপর নির্ভরশীল
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
বেকারত্বের অভিশাপ
বেকারত্বের অভিশাপ
সর্বশেষ খবর
ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড
ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাঁশ-বেতসহ কাঠের বিকল্প বহুমুখী পণ্য উৎপাদনে কাজ করছে সরকার’
‘বাঁশ-বেতসহ কাঠের বিকল্প বহুমুখী পণ্য উৎপাদনে কাজ করছে সরকার’

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

এনবিআর ও বিডা কার্যালয়ের আশপাশে সমাবেশ-বিক্ষোভ নিষিদ্ধ
এনবিআর ও বিডা কার্যালয়ের আশপাশে সমাবেশ-বিক্ষোভ নিষিদ্ধ

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান
ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকেন চোরাচালান ও ছুরিকাঘাতে সাড়ে সাত বছরের জেল প্রোমেসের
কোকেন চোরাচালান ও ছুরিকাঘাতে সাড়ে সাত বছরের জেল প্রোমেসের

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিজয়-৭১ ভবন থেকে ১৪ টি হাইকোর্ট বেঞ্চ স্থানান্তর
বিজয়-৭১ ভবন থেকে ১৪ টি হাইকোর্ট বেঞ্চ স্থানান্তর

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বান্ধবীকে নিয়ে রাবির হলকক্ষে, ছাত্রের সিট বাতিল
বান্ধবীকে নিয়ে রাবির হলকক্ষে, ছাত্রের সিট বাতিল

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিদেশি হস্তক্ষেপ মুক্ত সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন জরুরি: গোলাম পরওয়ার
বিদেশি হস্তক্ষেপ মুক্ত সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন জরুরি: গোলাম পরওয়ার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চরকি’র অসৌজন্যমূলক আচরণে বাচসাস-এর নিন্দা ও প্রতিবাদ
চরকি’র অসৌজন্যমূলক আচরণে বাচসাস-এর নিন্দা ও প্রতিবাদ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানায় প্রশ্নপত্রের ট্রাংক খোলা: দুই পুলিশকে প্রত্যাহার
থানায় প্রশ্নপত্রের ট্রাংক খোলা: দুই পুলিশকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি নামার আগে বড় লিড বাংলাদেশের
বৃষ্টি নামার আগে বড় লিড বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিন কর্পসের নেতৃত্বদানকারী ইরানি কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
ফিলিস্তিন কর্পসের নেতৃত্বদানকারী ইরানি কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ
ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ব্ল্যাক বেল্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান অনুষ্ঠিত
চাঁদপুরে ব্ল্যাক বেল্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত ইরানের ৫ হাসপাতাল: রেড ক্রিসেন্ট
ইসরায়েলি হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত ইরানের ৫ হাসপাতাল: রেড ক্রিসেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা পাঁচদিন বৃষ্টির আভাস
টানা পাঁচদিন বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরো ৩৯ আমলাকে অপসারণের দাবিতে জুলাই ঐক্যের বিবৃতি
আরো ৩৯ আমলাকে অপসারণের দাবিতে জুলাই ঐক্যের বিবৃতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান
ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা পাঁচদিন পর্যন্ত বৃষ্টির আভাস
টানা পাঁচদিন পর্যন্ত বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসগড়া দামে লিভারপুলে ভির্টজ
ইতিহাসগড়া দামে লিভারপুলে ভির্টজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?
সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজে গিয়ে আরও ২ বাংলাদেশির মৃত্যু, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৮
হজে গিয়ে আরও ২ বাংলাদেশির মৃত্যু, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৮

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ড্রোন হামলার দায়িত্বে থাকা ইরানি কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
ড্রোন হামলার দায়িত্বে থাকা ইরানি কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের জাতীয় সেমিনার রবিবার, থাকবেন প্রধান উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জাতীয় সেমিনার রবিবার, থাকবেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান
ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর জন্য ত্যাগের অমূল্য প্রতিদান
আল্লাহর জন্য ত্যাগের অমূল্য প্রতিদান

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইহুদি জাতির সেকাল ও একাল
ইহুদি জাতির সেকাল ও একাল

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?
কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!
ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি
৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের
ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের
ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান
‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা
ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?
বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?
সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'
'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'
'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী
নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ
ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান
ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প
ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে
‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান
যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়
দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল
লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল

নগর জীবন

জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি
জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে
জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু
জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় নারী
নিরাপত্তাহীনতায় নারী

নগর জীবন

অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর
অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী
সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী

শোবিজ

ফলের মেলায় ভিড়
ফলের মেলায় ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে
নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে

শনিবারের সকাল

নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি
নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!
ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!

দেশগ্রাম

সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস
সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার
অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়
দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাড়ল চালের দাম
হঠাৎ বাড়ল চালের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে
সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য
কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য

শনিবারের সকাল

রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন
রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন

শনিবারের সকাল

নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত
নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত

দেশগ্রাম

থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র
থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র

দেশগ্রাম

প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার
প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার

শনিবারের সকাল

নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা

সম্পাদকীয়

বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক

সম্পাদকীয়