শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৭ এপ্রিল, ২০২৫

রমজান পরবর্তী আমল

মুফতি রফিকুল ইসলাম আল মাদানি
প্রিন্ট ভার্সন
রমজান পরবর্তী আমল

সুবর্ণ সুযোগরহমত, মাগফিরাত ও ক্ষমা লাভের মহিমান্বিত মাস পবিত্র রমজানুল মোবারক বিদায় নিয়েছে। বিদায় নিয়েছে ইফতার, সাহরি ও রোজা পালনের আনন্দ। এ মাস ছিল সিয়ামসাধনার। ছিল আল্লাহর নৈকট্য লাভের সুবর্ণ সুযোগ। এ মাসে আল্লাহর বান্দারা অনেকেই ধন্য হয়েছে। নেক কাজের প্রশংসনীয় অনুশীলন করেছে। বাড়িয়ে দিয়েছে সব ধরনের পুণ্য আমল। বর্জন করেছে গর্হিত কাজকর্ম। তবে পরিপূর্ণ সফলতা লাভের জন্য ভালো আমলের ধারাবাহিকতা বজায় রাখা জরুরি। নিয়মিতভাবে আমলও চালিয়ে যেতে হবে। আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, ‘আল্লাহতায়ালার কাছে সর্বাপেক্ষা পছন্দনীয় আমল যা নিয়মিত হয়। যদিও তা পরিমাণে অল্প হয় (বুখারি, মুসলিম)।’

পবিত্র রমজান মাস বিদায় নিলেও রমজানের ইতিবাচক দিকগুলো ত্যাগ করা কোনো মুসলমানের জন্য উচিত হবে না। অতএব আমাদের জন্য মৌলিকভাবে করণীয় কাজ হলো- নফল রোজা, নফল নামাজ, কোরআন তেলাওয়াত ও সততায় অভ্যস্ত হওয়া। মিথ্যা, প্রতারণা, অশ্লীলতা ও ঝগড়াবিবাদ চিরতরে পরিহার করা। ভালো কাজ কবুল হওয়ার নিদর্শন হলো পরবর্তী সময়ে ভালো কাজের প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি হওয়া। রমজানের পরেও যদি ভালো আমলের ধারা অব্যাহত থাকে তাহলে তা রমজানের আমলগুলো কবুল হওয়ার একটি নিদর্শন বহন করে। আল্লাহতায়ালা ইরশাদ করেন, ‘যখন তুমি (ফরজ দায়িত্ব থেকে) অবসর হবে, (নফল ইবাদতের মাধ্যমে) তোমার প্রতিপালকের প্রতি মনোনিবেশ কর (সুরা ইনশিরাহ-৭, ৮)।’ রমজান-পরবর্তী একটি কাজ শাওয়ালের ছয়টি নফল রোজা পালন করা। মহানবী (সা.) ইরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি রমজানের রোজা পালন করবে, অতঃপর শাওয়াল মাসে ছয়টি রোজা আদায় করবে, সে যেন পূর্ণ বছর রোজা পালন করেছে।’ (মুসলিম)। বস্তুত এ হাদিসে কোরআনের মর্ম- প্রতিটি আমলে দশ গুণ সওয়াব তা-ই বিবৃত হয়েছে। অতএব রমজানের এক মাসের দশ গুণ হলো দশ মাস, আর শাওয়ালের ছয় দিনের দশ গুণ হলো ৬০ দিন বা দুই মাস। এভাবে পূর্ণ হলো এক বছর রোজার বিনিময়।

পবিত্র রমজান মাসে প্রায় সব মুসলমান আপন আপন অবস্থান থেকে ইবাদত-বন্দেগিতে অগ্রগতি লাভ করে। রমজান পরবর্তী সময়ে সেই অগ্রগতিতে অবহেলা কোনোভাবেই কাম্য নয়। মুমিন ব্যক্তি সব কাজে প্রতিনিয়ত অগ্রসর হবে। ভালো কাজে পেছনে যাওয়া মুমিনের জন্য মোটেও শুভলক্ষণ নয়। মহান প্রভু ঘোষণা করেন, ‘তোমরা সে নারীর মতো হইও না, যে তার সুতা মজবুত করে পাকানোর পর ওর পাক খুলে নষ্ট করে দেয় (সুরা আন নাহল-৯২)।’

প্রকৃত মুমিনের ইবাদতে বিরতি নেই, ইতি নেই, আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের সাধনা চলবে তার আমৃত্যু। আল্লাহতায়ালা ইরশাদ করেন, ‘তুমি তোমার প্রতিপালকের ইবাদত কর মৃত্যু আসার আগপর্যন্ত (সুরা আল হাজর-৯৯)।’

রমজান-পরবর্তী একটি জরুরি কাজ হলো নিয়মিত নামাজ আদায় করা। রোজা আল্লাহতায়ালার একটি ফরজ বিধান। নামাজ আরও গুরুত্বপূর্ণ ফরজ বিধান। শেষ বিচারের দিন সর্বপ্রথম নামাজের বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হবে। নামাজের মাধ্যমে মুসলিম ও অমুসলিমের মধ্যে পার্থক্য বোঝা যায়। অতএব প্রতিটি মুমিন মুসলমানের নামাজ আদায়ের প্রতি যত্নশীল হওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নামাজ যথাযথ ও সঠিকভাবে কায়েম হওয়ার অন্যতম সহায়ক হলো, মসজিদে গিয়ে জামাতের সঙ্গে নামাজ আদায় করা। রমজানে আমরা অনেকেই জামাতে নামাজ আদায় করি। এশার নামাজ ও তারাবিহর নামাজ জামাতবদ্ধভাবে আদায় করি। রমজানের পর এ ভালো কাজটি বর্জন করা নিন্দনীয়। এভাবে রমজানে যেভাবে কোরআন খতম ও কোরআন তেলাওয়াত করা হয়ে থাকে, গোটা বছর কোরআন তেলাওয়াত চালু রাখা মুমিন জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ আমল। আল্লাহর স্মরণে একাগ্রতা, তাসবিহ ও ইস্তিগফার চালু রাখা শেষ পরিণাম ভালো হওয়ার নিদর্শন। আল্লাহতায়ালা সহায় হোন।

রমজান মাসে আমরা সংযমী হওয়ার প্রশিক্ষণ নিয়েছি। আমরা বর্জন করেছি রমজানে দিনের বেলায় পানাহার ও স্ত্রী সহবাস। এ কাজগুলো মূলত হালাল ও বৈধ। হালাল কাজ বর্জন করার অনুশীলনে লক্ষ্য ছিল যাবতীয় হারাম, নিষিদ্ধ কাজ এবং পাপাচার বর্জনে অভ্যস্ত হওয়া। যারা গোটা এক মাস হালাল কাজগুলো বর্জন করেছি, কিন্তু এখনো হারাম ও নিষিদ্ধ কাজ, যেমন মিথ্যা বলা, মিথ্যার আশ্রয় নেওয়া, দুর্নীতি করা, প্রতারণা, হিংসা, নিন্দা, অহংকার, অপরের দোষ চর্চা, কারও অধিকার হরণ করা ইত্যাদি অপকর্ম বর্জন করিনি- তাহলে রোজার আসল উদ্দেশ্য সফল হয়নি। হয়নি সিয়ামসাধনার বাস্তব অনুশীলন। এ রোজা আল্লাহর কাছে কবুল হওয়ার আশা করা যায় না। রসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি মিথ্যা বলা ও তার ওপর আমল করা পরিহার করল না, তার পানাহার বর্জন আল্লাহর কোনো প্রয়োজন নেই (বুখারি)।’ অতএব পাপাচারমুক্ত জীবন গড়াই প্রকৃত সিয়ামসাধনা। রমজান-পরবর্তী জীবনটাও আমাদের এভাবেই গড়তে হবে।

লেখক : গবেষক, ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার বসুন্ধরা, ঢাকা

এই বিভাগের আরও খবর
শরীয়তপুরে যুদ্ধক্ষেত্র
শরীয়তপুরে যুদ্ধক্ষেত্র
শুল্ক নিয়ে তোলপাড়
শুল্ক নিয়ে তোলপাড়
নিরাপদ সড়কের স্বপ্ন সত্যি হবে কবে?
নিরাপদ সড়কের স্বপ্ন সত্যি হবে কবে?
কূটনীতিতে সবকিছুই সমান জটিল ও সহজ
কূটনীতিতে সবকিছুই সমান জটিল ও সহজ
জিয়ার স্মৃতি মুছে ফেলার সহজসরল পদ্ধতি!
জিয়ার স্মৃতি মুছে ফেলার সহজসরল পদ্ধতি!
তরমুজ-শসা খান
তরমুজ-শসা খান
আহা! ডিজিটাল বাংলাদেশ
আহা! ডিজিটাল বাংলাদেশ
ইউনূস-মোদি বৈঠক
ইউনূস-মোদি বৈঠক
রমজানের শিক্ষা ধরে রাখতে হবে
রমজানের শিক্ষা ধরে রাখতে হবে
ট্রাম্পের শুল্কনীতির কী প্রভাব পড়বে বাংলাদেশে
ট্রাম্পের শুল্কনীতির কী প্রভাব পড়বে বাংলাদেশে
দেশই সবকিছু, ব্যক্তি বা পরিবার নয়
দেশই সবকিছু, ব্যক্তি বা পরিবার নয়
সামাজিক ব্যবসা
সামাজিক ব্যবসা
সর্বশেষ খবর
বাগেরহাটে বহুতল ভবনে অগ্নিকাণ্ড, নিহত ১
বাগেরহাটে বহুতল ভবনে অগ্নিকাণ্ড, নিহত ১

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরসা কমান্ডার আতাউল্লাহ কারাগারে
আরসা কমান্ডার আতাউল্লাহ কারাগারে

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার আরাশ-২ ড্রোন নিয়ে হাজির ইরান
এবার আরাশ-২ ড্রোন নিয়ে হাজির ইরান

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৩০ সালের মধ্যেই মানুষের মতো বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন এআই আসতে পারে
২০৩০ সালের মধ্যেই মানুষের মতো বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন এআই আসতে পারে

৪৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভাইদের ঝগড়া থামাতে গিয়ে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার মৃত্যু
ভাইদের ঝগড়া থামাতে গিয়ে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে বাগেরহাটে বিক্ষোভ সমাবেশ
গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে বাগেরহাটে বিক্ষোভ সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে ময়মনসিংহে বিক্ষোভ-সমাবেশ
গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে ময়মনসিংহে বিক্ষোভ-সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ মিছিল
ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিক্ষোভ মিছিল
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতিরোধ গড়ার দাবিতে খুলনায় বিক্ষোভ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতিরোধ গড়ার দাবিতে খুলনায় বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের আরও ১০০ পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেবে বাংলাদেশ
যুক্তরাষ্ট্রের আরও ১০০ পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে মুসলিম উম্মাহকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান প্রিন্সের
ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে মুসলিম উম্মাহকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান প্রিন্সের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় চলমান ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে উত্তাল পঞ্চগড়
গাজায় চলমান ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে উত্তাল পঞ্চগড়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের নতুন ফিল্ডিং কোচ জেমস প্যামেন্ট
বাংলাদেশের নতুন ফিল্ডিং কোচ জেমস প্যামেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি আগ্রাসন ও ভারতে বিতর্কিত ওয়াক্ফ বিলের বিরুদ্ধে এনসিপির সমাবেশ
ইসরায়েলি আগ্রাসন ও ভারতে বিতর্কিত ওয়াক্ফ বিলের বিরুদ্ধে এনসিপির সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানি শিল্পী আয়মা বেগ
ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানি শিল্পী আয়মা বেগ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ইসরায়েলের গণহত্যা বন্ধে বিশ্ব মুসলিমকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে’
‘ইসরায়েলের গণহত্যা বন্ধে বিশ্ব মুসলিমকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সংস্কার কার্যক্রম স্থায়িত্ব পাবে না, যদি না বিচার বিভাগে সংস্কার ঘটে’
‘সংস্কার কার্যক্রম স্থায়িত্ব পাবে না, যদি না বিচার বিভাগে সংস্কার ঘটে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাসের ধাক্কায় মায়ের মৃত্যু, আহত ছেলে
বাসের ধাক্কায় মায়ের মৃত্যু, আহত ছেলে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রফতানি আদেশ স্থগিত নিয়ে প্যানিক হওয়ার কিছু নেই : প্রেস সচিব
রফতানি আদেশ স্থগিত নিয়ে প্যানিক হওয়ার কিছু নেই : প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ঝালকাঠিতে খালে গোসল করতে নেমে মাদ্রাসা ছাত্রের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে খালে গোসল করতে নেমে মাদ্রাসা ছাত্রের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'২ মাসের মধ্যে মুন্সিগঞ্জে মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠার কাজ শুরু হবে'
'২ মাসের মধ্যে মুন্সিগঞ্জে মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠার কাজ শুরু হবে'

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় সাংবাদিকের ওপর সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় গ্রেফতার ৬
বগুড়ায় সাংবাদিকের ওপর সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় গ্রেফতার ৬

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই শিক্ষিকা বরখাস্ত
ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই শিক্ষিকা বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে বাসচাপায় শিশু নিহত
বরিশালে বাসচাপায় শিশু নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে বাদ ক্লাসেন
দক্ষিণ আফ্রিকার কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে বাদ ক্লাসেন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলের হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভে উত্তাল সিলেট
গাজায় ইসরায়েলের হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভে উত্তাল সিলেট

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

টস হেরে মুম্বাইয়ের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বেঙ্গালুরু
টস হেরে মুম্বাইয়ের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বেঙ্গালুরু

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘এমন ঐকমত্য গড়ে তুলতে হবে যেন প্রকৃতপক্ষেই জাতীয় হয়ে ওঠে’
‘এমন ঐকমত্য গড়ে তুলতে হবে যেন প্রকৃতপক্ষেই জাতীয় হয়ে ওঠে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতে সিঙ্গাপুর যাচ্ছেন তামিম ইকবাল
রাতে সিঙ্গাপুর যাচ্ছেন তামিম ইকবাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যপ্রাচ্যের ৬ দেশকে হুমকি ইরানের, যুদ্ধের শঙ্কা
মধ্যপ্রাচ্যের ৬ দেশকে হুমকি ইরানের, যুদ্ধের শঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল ভারত, বিজেপি নেতার বাড়িতে আগুন দিলো জনতা
বিক্ষোভে উত্তাল ভারত, বিজেপি নেতার বাড়িতে আগুন দিলো জনতা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেফতার এড়াতে অতিরিক্ত ৪০০ কিলোমিটার ঘুরতে হলো নেতানিয়াহুকে
গ্রেফতার এড়াতে অতিরিক্ত ৪০০ কিলোমিটার ঘুরতে হলো নেতানিয়াহুকে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে যে হুঁশিয়ারি দিল ইরান
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে যে হুঁশিয়ারি দিল ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার বিপদে ইসরায়েল
এবার বিপদে ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে হামাসের ১৭ রকেট হামলা, লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে হামাসের ১৭ রকেট হামলা, লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরশুরাম সীমান্তে তানজানিয়ান নাগরিক আটক
পরশুরাম সীমান্তে তানজানিয়ান নাগরিক আটক

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনালী ব্যাংকের সাবেক সাত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
সোনালী ব্যাংকের সাবেক সাত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাঠিপেটা না করে ছত্রভঙ্গ, রাষ্ট্রপতি পদক পাচ্ছেন সেই পুলিশ কনস্টেবল
লাঠিপেটা না করে ছত্রভঙ্গ, রাষ্ট্রপতি পদক পাচ্ছেন সেই পুলিশ কনস্টেবল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে ট্রান্সকমের পণ্য বর্জনের ডাক, ইসরায়েলি পণ্য দাবি করে কেএফসি-বাটার শো-রুম ভাঙচুর
দেশজুড়ে ট্রান্সকমের পণ্য বর্জনের ডাক, ইসরায়েলি পণ্য দাবি করে কেএফসি-বাটার শো-রুম ভাঙচুর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য ৯০০ কোটি টাকার স্টার্টআপ তহবিল ঘোষণা
নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য ৯০০ কোটি টাকার স্টার্টআপ তহবিল ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ব্যাংক ও আর্থিক খাত ধ্বংসের হোতা লোটাস কামাল
ব্যাংক ও আর্থিক খাত ধ্বংসের হোতা লোটাস কামাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ অসুস্থ হয়ে কুমিল্লায় সিসিইউতে ভর্তি বরকত উল্লাহ বুলু
হঠাৎ অসুস্থ হয়ে কুমিল্লায় সিসিইউতে ভর্তি বরকত উল্লাহ বুলু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা পেলেন আশিক চৌধুরী
প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা পেলেন আশিক চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকিব খানের প্রতি মুগ্ধতা নিয়ে যা বললেন ইধিকা
শাকিব খানের প্রতি মুগ্ধতা নিয়ে যা বললেন ইধিকা

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পহেলা বৈশাখে পান্তা-ইলিশ না খাওয়ার আহ্বান মৎস্য উপদেষ্টার
পহেলা বৈশাখে পান্তা-ইলিশ না খাওয়ার আহ্বান মৎস্য উপদেষ্টার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে স্ত্রীকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে নেতানিয়াহু
ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে স্ত্রীকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে নেতানিয়াহু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা হামলায় ট্রাম্প প্রশাসন সরাসরি জড়িত : হামাস
গাজা হামলায় ট্রাম্প প্রশাসন সরাসরি জড়িত : হামাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর দৃশ্যের মধ্য দিয়ে ‘সিআইডি’ ছাড়ছেন এসিপি প্রদ্যুমন!
মৃত্যুর দৃশ্যের মধ্য দিয়ে ‘সিআইডি’ ছাড়ছেন এসিপি প্রদ্যুমন!

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ইসরায়েল হত্যা করে, মিথ্যা বলে; পশ্চিমা মিডিয়া তবুও বিশ্বাস করে’
‘ইসরায়েল হত্যা করে, মিথ্যা বলে; পশ্চিমা মিডিয়া তবুও বিশ্বাস করে’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসাথে চুরি হয়ে গেলো সাফারি পার্কের তিনটি লেমুর!
একসাথে চুরি হয়ে গেলো সাফারি পার্কের তিনটি লেমুর!

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০ রান তাড়ায় তামিমের দুর্দান্ত সেঞ্চুরি
১৩০ রান তাড়ায় তামিমের দুর্দান্ত সেঞ্চুরি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ এপ্রিল)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্টারনেটের দাম আরও কমাতে কাজ করছে সরকার : আহমদ তৈয়্যব
ইন্টারনেটের দাম আরও কমাতে কাজ করছে সরকার : আহমদ তৈয়্যব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় হামলার তীব্র নিন্দা ও সামরিক অভিযান বন্ধের আহ্বান বাংলাদেশের
গাজায় হামলার তীব্র নিন্দা ও সামরিক অভিযান বন্ধের আহ্বান বাংলাদেশের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্কারোপ ইস্যুতে ট্রাম্পকে ড. ইউনূসের চিঠি
শুল্কারোপ ইস্যুতে ট্রাম্পকে ড. ইউনূসের চিঠি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে লঘু চাপের পূর্বাভাস, হতে পারে বৃষ্টি ও শিলাবৃষ্টি
সাগরে লঘু চাপের পূর্বাভাস, হতে পারে বৃষ্টি ও শিলাবৃষ্টি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয়মুখী চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের মিছিল, পুলিশের বাধা
সচিবালয়মুখী চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের মিছিল, পুলিশের বাধা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাগরতলে পৃথিবীর প্রথম স্থায়ী গবেষণাগার নির্মাণ করছে চীন
সাগরতলে পৃথিবীর প্রথম স্থায়ী গবেষণাগার নির্মাণ করছে চীন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অনিশ্চয়তায় ১০ হাজার কোটির শিপমেন্ট
অনিশ্চয়তায় ১০ হাজার কোটির শিপমেন্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার স্মৃতি মুছে ফেলার সহজসরল পদ্ধতি!
জিয়ার স্মৃতি মুছে ফেলার সহজসরল পদ্ধতি!

সম্পাদকীয়

বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট নেই তবু বাড়তি দরে ডলার বিক্রি
সংকট নেই তবু বাড়তি দরে ডলার বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

কাজ করছে না আঙুলের ছাপ
কাজ করছে না আঙুলের ছাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

চরের জমিতে হাজার কোটি টাকার ফসল
চরের জমিতে হাজার কোটি টাকার ফসল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আওয়ামী লীগের আচরণ থেকে বের হতে হবে
বিএনপিকে আওয়ামী লীগের আচরণ থেকে বের হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮ কোটি টাকার প্রকল্পের কাজ কোটেশনে!
৮ কোটি টাকার প্রকল্পের কাজ কোটেশনে!

নগর জীবন

বাধ্যতামূলক ছুটিতে ইসলামী ব্যাংকের এমডি
বাধ্যতামূলক ছুটিতে ইসলামী ব্যাংকের এমডি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাশিয়া সফরে সেনাপ্রধান
রাশিয়া সফরে সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে বিলীন জনবসতি
ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে বিলীন জনবসতি

প্রথম পৃষ্ঠা

টিউলিপের দুর্নীতির দালিলিক প্রমাণ সাকিবের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান
টিউলিপের দুর্নীতির দালিলিক প্রমাণ সাকিবের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে শহীদ পরিবারের প্রত্যাশা
প্রধান উপদেষ্টার কাছে শহীদ পরিবারের প্রত্যাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কটল্যান্ডকে হারালেন নিগাররা
স্কটল্যান্ডকে হারালেন নিগাররা

মাঠে ময়দানে

কারাগারে ৬১ আইনজীবী জামিন ১৯, পালালেন ৩ জন
কারাগারে ৬১ আইনজীবী জামিন ১৯, পালালেন ৩ জন

প্রথম পৃষ্ঠা

দেবরের হাতে ভাবি খুন
দেবরের হাতে ভাবি খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিন পণ্যে যেভাবে শুল্ক যুক্তিসংগত করবে বাংলাদেশ
মার্কিন পণ্যে যেভাবে শুল্ক যুক্তিসংগত করবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসএফের সাবেক ডিজির ৩৪ হিসাব অবরুদ্ধ
এসএসএফের সাবেক ডিজির ৩৪ হিসাব অবরুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদ সাঈদ চত্বর পরিদর্শনে প্রধান বিচারপতি
শহীদ সাঈদ চত্বর পরিদর্শনে প্রধান বিচারপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ষণের মিথ্যা মামলা গৃহবধূ জেলে
ধর্ষণের মিথ্যা মামলা গৃহবধূ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

অপপ্রচার রোধে প্রেস উইংকে ভূমিকা রাখতে হবে
অপপ্রচার রোধে প্রেস উইংকে ভূমিকা রাখতে হবে

নগর জীবন

সিঙ্গাপুর গেছেন মির্জা ফখরুল
সিঙ্গাপুর গেছেন মির্জা ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্ত্রণালয়ে যোগ দিয়েছেন ড. শেখ মইনউদ্দিন
মন্ত্রণালয়ে যোগ দিয়েছেন ড. শেখ মইনউদ্দিন

নগর জীবন

ভারতের ওয়াক্‌ফ বিল পুনর্বিবেচনার আহ্বান বিএনপির
ভারতের ওয়াক্‌ফ বিল পুনর্বিবেচনার আহ্বান বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

হাছান ও তার স্ত্রীর ব্যাংকে ৭২২ কোটি টাকা লেনদেন
হাছান ও তার স্ত্রীর ব্যাংকে ৭২২ কোটি টাকা লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

রমজান পরবর্তী আমল
রমজান পরবর্তী আমল

সম্পাদকীয়

কূটনীতিতে সবকিছুই সমান জটিল ও সহজ
কূটনীতিতে সবকিছুই সমান জটিল ও সহজ

সম্পাদকীয়

নিরাপদ সড়কের স্বপ্ন সত্যি হবে কবে?
নিরাপদ সড়কের স্বপ্ন সত্যি হবে কবে?

সম্পাদকীয়

ওসির অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ
ওসির অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা