আধুনিক জীবনে নিরবচ্ছিন্ন সংযুক্ত থাকতে বাংলাদেশেও তাৎক্ষণিক যোগাযোগের প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার বাড়ছে। শুধু যোগাযোগ মাধ্যম হিসেবেই নয়; এই অ্যাপ ভৌগোলিক অবস্থান ও নেটওয়ার্ক সুবিধা নির্বিশেষে ব্যবহারকারী ও কমিউনিটির ক্ষমতায়নে ভূমিকা রাখছে।
বিশ্বের ১৭০টিরও বেশি দেশ ও অঞ্চলের মানুষ এখন যোগাযোগের প্রয়োজনে 'ইমো' ব্যবহার করছেন। শুধুমাত্র বাংলাদেশেই কোটির বেশি মানুষ অ্যাপটি ব্যবহার করে গ্রাম, শহর এমনকি বিদেশে থাকা প্রিয়জন ও বন্ধুদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছেন। ভৌগোলিক বাধার কারণে যেন কাউকে বিচ্ছিন্ন থাকতে না হয়, তাই প্রবাসী, আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী এবং কাজের প্রয়োজনে যাদের অন্য শহরে থাকতে হয়, তাদের সঙ্গে পরিবার ও প্রিয়জনদের নিরবচ্ছিন্ন যোগাযোগ নিশ্চিতে অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ করে যাচ্ছে।
দেশের অনেক অঞ্চলে ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক দুর্বল। আবার অনেক অঞ্চলে ফোরজি ও ওয়াই-ফাই সুবিধা পৌঁছেছে। এসব ক্ষেত্রে অ্যাপটির মাধ্যমে দুর্বল নেটওয়ার্কেও ব্যবহারকারী নির্বিঘ্নে অডিও ও ভিডিও কল করতে পারছেন। যেখানে নেটওয়ার্ক শক্তিশালী সেখানে অ্যাপটির মাধ্যমে স্বাচ্ছন্দ্যে এইচডি (হাই-ডেফিনিশন) ভিডিও কল করা যাচ্ছে।
ইন্টারনেটভিত্তিক যোগাযোগ যত বাড়ছে, নিরাপত্তা নিশ্চিত করাও তত কঠিন হয়ে উঠছে। এক্ষেত্রে, প্ল্যাটফর্মটির এআই প্রযুক্তি ও হিউম্যান মডারেশনের মাধ্যমে ২৪/৭ কমিউনিটির সুরক্ষা নিশ্চিত করা হয়।
দেশের ব্যবহারকারীদের সুবিধার্থে ইমো অ্যাপে বাংলা ভাষার ইন্টারফেস ও বাংলা ইমোজি সংযুক্ত করেছে। ফলে বাংলাদেশের ব্যবহারকারীরা আরও স্বাচ্ছন্দ্যে যোগাযোগ করতে পারছেন। এমনকি ব্যবহারকারীদের জন্য এক্সক্লুসিভ ঈদ ইমোজিও চালু করেছে ইমো।
শুধুমাত্র সেরা কানেক্টিভিটি সুবিধা প্রদানই নয়, সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার, নিরাপত্তা ও সুরক্ষা নিশ্চিত করা, এবং সিএসআর কার্যক্রমে অংশ নিয়ে কোটি ব্যবহারকারীর পছন্দের তাৎক্ষণিক যোগাযোগ অ্যাপে পরিণত হয়েছে।
বিডি প্রতিদিন/মুসা