শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৪২, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫

বড় খেলাপি ঋণ পুনর্গঠনে কমিটি

আবেদন জমা পড়েছে হাজারের বেশি, চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হয়নি একটিও

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আবেদন জমা পড়েছে হাজারের বেশি, চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হয়নি একটিও

ইচ্ছাকৃত খেলাপি নয়, এমন বড় ঋণ পুনর্গঠনে (পুনঃতফসিল) একটি বাছাই কমিটি গঠন করেছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। গত ৩০ জানুয়ারি গঠন করা এ কমিটির কাছে হাজারের বেশি আবেদন জমা পড়েছে। তবে যাচাই-বাছাই শেষে এখন পর্যন্ত কোনো আবেদনই চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হয়নি। এতে ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণ না কমে উল্টো বাড়ছে। অন্যদিকে খেলাপি হয়ে যাওয়া উদ্যোক্তাদের বিপর্যয়ও গভীর হচ্ছে।

৫০ কোটি বা তার বেশি অংকের খেলাপি ঋণ পুনর্গঠনের উদ্দেশ্যে জানুয়ারিতে পাঁচ সদস্যের ওই কমিটি গঠন করা হয়েছিল। নথিপত্রের তথ্য বলছে, এখন পর্যন্ত কমিটির কাছে ১ হাজার ২৫৩টি আবেদন জমা পড়েছে। এর মধ্যে পর্যালোচনা শেষে আবেদন বাছাই করা হয়েছে ৫৬টি। ঋণদাতা ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো (এনবিএফআই) এসব আবেদন চূড়ান্ত নিষ্পত্তি করার কথা। তবে সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, এখন পর্যন্ত কোনো আবেদনেরই চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হয়নি। কিছু ব্যাংক সংশ্লিষ্ট গ্রাহকের ঋণ পুনর্গঠনের উদ্যোগ নিলেও অন্য ব্যাংকগুলো ঝুলিয়ে রেখেছে। গত সাড়ে চার মাসে বাছাই কমিটি ১৩টি সভা করেছে বলে জানা গেছে।

কমিটির সভায় আবেদন বাছাই হয়েছে এমন একজন আবেদনকারী ব্যবসায়ী নাম অপ্রকাশিত রাখার শর্তে বণিক বার্তাকে বলেন, ‘অনেক দৌড়ঝাঁপের পর কমিটির সভায় আমার আবেদনটি বাছাই হয়েছে। সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আমার ঋণ পুনর্গঠন হওয়ার কথা। দুটি ব্যাংক ঋণ পুনর্গঠনে এগিয়ে এলেও ঋণদাতা অন্য ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান এখনো সাড়া দেয়নি। এ কারণে কমিটির সভায় বাছাইয়ের পরও ঋণখেলাপির পরিচিতি থেকে নিষ্কৃতি পাচ্ছি না।’

দেশের বস্ত্র ও তৈরি পোশাক, ভোগ্যপণ্য আমদানি, চামড়া শিল্পসহ বিভিন্ন খাতের অর্ধডজনের বেশি ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তা এ বিষয়ে বণিক বার্তাকে নিজেদের দুর্ভোগের কথা জানিয়েছেন। তারা বলছেন, নানা কারণে ব্যাংকের ঋণ খেলাপি হয়ে গেছে। এখন যত দ্রুত খেলাপিমুক্ত হওয়া যায়, ততই নিজের ও দেশের জন্য মঙ্গল। দিন যত যাচ্ছে, বন্ধ কারখানার পরিস্থিতি অবনতি হচ্ছে। ঋণ পুনর্গঠনের সিদ্ধান্ত যদি আসেই, সেটি দ্রুততম সময়ের মধ্যে হওয়া দরকার। অন্যথায় পুনর্গঠনের সুযোগ পেলেও সেটি কোনো কাজে লাগবে না।

তবে বাছাই কমিটির সদস্যরা বলছেন, তাদের আন্তরিকতায় কোনো ঘাটতি নেই। যে পরিমাণ আবেদন জমা পড়েছে, সেগুলো পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নেয়া অনেক সময়ের ব্যাপার। পুনর্গঠনের প্রতিটি আবেদনের বিষয় ও প্রেক্ষাপট ভিন্ন। আবার এমন অনেকে আবেদন করেছেন, যারা ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপি। কিছু আবেদন এমন এসেছে, যেগুলো ব্যাংক নিজেই চাইলে পুনঃতফসিল করে দিতে পারে। আবার কেউ কেউ সুদ মওকুফের আবেদন করেছেন, যেটি কমিটির এখতিয়ার-বহির্ভূত। এ অবস্থায় যৌক্তিক কারণে খেলাপি গ্রাহকের আবেদন বাছাই করা চ্যালেঞ্জিং বিষয়।

উপযুক্ত আবেদন খুঁজে বের করা বিষয়ে কমিটির সদস্যদের আন্তরিকতার অভাব নেই বলে জানান অর্থনীতি বিশ্লেষক ও সাবেক ব্যাংকার মামুন রশীদ। বাংলাদেশ ব্যাংক গঠিত পাঁচ সদস্যের এ বিশেষ কমিটির অন্যতম সদস্য তিনি। বণিক বার্তাকে তিনি বলেন, ‘সত্যিকার অর্থেই কমিটির সদস্যদের আন্তরিকতার কোনো অভাব নেই। আমরা সর্বোচ্চ সময় দিয়ে আবেদনগুলো বাছাই করার চেষ্টা করছি। বেলা ৩টায় শুরু করে রাত ১১টা পর্যন্তও বৈঠক চলেছে। আবেদনের ধরন ও খেলাপির প্রকৃত কারণ উদঘাটন করে নিষ্পত্তি করা কঠিন কাজ। নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে ঋণদাতা ব্যাংক ও গ্রাহককের মতামত এবং গ্রাহকের আর্থিক সামর্থ্যও গুরুত্বপূর্ণ।’

মামুন রশীদ আরো বলেন, ‘ধরুন কোনো গ্রাহক ৩০টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ নিয়েছেন। এখন ওই গ্রাহক পুনর্গঠনের জন্য আবেদন করেছেন। কমিটির সভায় ওই আবেদন পর্যালোচনার জন্য উঠলে সংশ্লিষ্ট সব ব্যাংকের প্রতিনিধি ও গ্রাহকের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হচ্ছে। এক্ষেত্রে সব পক্ষের ঐকমত্য না হলে আবেদনটি নিষ্পত্তি করাও যাচ্ছে না। আবার সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষেত্রে ব্যাংক কোম্পানি আইন ও বাংলাদেশ ব্যাংকের নানা বিধিবিধানের দিকগুলোও দেখতে হচ্ছে। এত কিছুর পরও আমরা অর্ধশতাধিক আবেদন বাছাই করতে পেরেছি।’

মামুন রশীদ ছাড়াও এ কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অফসাইট সুপারভিশন বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত নির্বাহী পরিচালক (ইডি), অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের যুগ্ম সচিব ড. দেলোয়ার হোসেন, ব্যবসায়ী প্রতিনিধি হক’স বে অটোমোবাইলসের কর্ণধার আবদুল হক ও বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগের (ডিভিশন-১) পরিচালক। এর মধ্যে অফসাইট সুপারভিশন বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত নির্বাহী পরিচালক এ কমিটির আহ্বায়ক এবং ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগের (ডিভিশন-১) পরিচালককে সদস্য সচিব করা হয়েছে। এতদিন অফসাইট সুপারভিশন বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত নির্বাহী পরিচালক হিসেবে এ কমিটির আহ্বায়ক ছিলেন মো. মেজবাউল হক। আর ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগের (ডিভিশন-১) পরিচালক হিসেবে মোহাম্মদ শাহরিয়ার সিদ্দিকী সদস্য সচিব ছিলেন। সম্প্রতি এ দুটি পদেই পরিবর্তন এসেছে। অফসাইট সুপারভিশন বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত নির্বাহী পরিচালক হিসেবে কমিটির আহ্বায়ক হয়েছেন মো. সিরাজুল ইসলাম। আর সদস্য সচিব হিসেবে পরিচালক বায়জিদ সরকার দায়িত্ব পেয়েছেন।

কমিটির কাজ কতটুকু এগোল- এমন প্রশ্নের জবাবে সিরাজুল ইসলাম বণিক বার্তাকে বলেন, ‘আমি দায়িত্ব নেয়ার পর কমিটির একটি বৈঠক হয়েছে। চলতি সপ্তাহেই আমরা গভর্নর স্যারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে কমিটির যাবতীয় কার্যক্রম ও সমস্যার কথা জানিয়েছি। তিনি প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিয়েছেন। আমরা এরই মধ্যে কিছু আবেদন বাছাই করতে পেরেছি। কমিটির দায়িত্ব হলো আবেদন বাছাই করে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলোকে নির্দেশনা দেয়া। ব্যাংকগুলো দরকষাকষি শেষে নিজ নিজ পর্ষদে ঋণ পুনর্গঠনের সিদ্ধান্ত পাস করবে।’

সিরাজুল ইসলাম আরো বলেন, ‘দেশের অর্থনীতি ও ব্যাংকের স্বার্থেই খেলাপি ঋণ কমাতে হবে। কোনো গ্রাহক খেলাপি থেকে বের হয়ে আসতে পারলে ঋণপত্র (এলসি) খুলতে পারবেন, কারখানা সচল করতে পারবেন। এতে দেশের কর্মসংস্থান বৃদ্ধির পাশাপাশি বিনিয়োগ, উৎপাদন ও রফতানি বাড়বে।’

বড় ঋণ পুনর্গঠনে কমিটি গঠনের বিষয়টি জানিয়ে গত ৩০ জানুয়ারি দেশের সবক’টি ব্যাংকের শীর্ষ নির্বাহীর কাছে চিঠি পাঠায় বাংলাদেশ ব্যাংক। ‘ক্ষতিগ্রস্ত ঋণগ্রহীতা প্রতিষ্ঠানের ব্যবসা ও আর্থিক ব্যবস্থার পুনর্গঠনের লক্ষ্যে গঠিত নীতিসহায়তা প্রদানসংক্রান্ত বাছাই কমিটি’ শীর্ষক ওই চিঠিতে বলা হয়, ‘অর্থনীতিকে চলমান রাখা এবং ব্যাংক খাতকে সুসংহত করার উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক গৃহীত বিভিন্ন উদ্যোগের ধারাবাহিকতায় ঋণগ্রহীতা প্রতিষ্ঠানের ব্যবসা ও আর্থিক ব্যবস্থাদি পুনর্গঠনের মাধ্যমে ব্যাংকের ঋণ আদায় নিশ্চিতকল্পে সমস্যাসংকুল ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানকে সচল ও লাভজনক করার বিষয়ে বিদ্যমান ঋণসংশ্লিষ্ট নীতিমালা পর্যালোচনাপূর্বক প্রয়োজনীয় সুপারিশ প্রণয়নের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট একটি বাছাই কমিটি গঠন করা হয়েছে।’

গঠিত এ কমিটির কার্যপরিধির বিষয়ে চিঠিতে বলা হয়, ‘নিয়ন্ত্রণ-বহির্ভূত কারণ যেমন কভিড-১৯, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক নিম্ন প্রবৃদ্ধি, বন্যাসহ প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও সর্বোপরি রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্ত ঋণগ্রহীতা প্রতিষ্ঠানগুলোর ২০২৪ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরভিত্তিক শ্রেণীকৃত রয়েছে এমন ৫০ কোটি ও তদূর্ধ্ব ঋণ পর্যালোচনাপূর্বক ঋণগ্রহীতা প্রতিষ্ঠানের ব্যবসা ও আর্থিক ব্যবস্থাদির পুনর্গঠনের এবং বিশেষ বিবেচনায় প্রয়োজনীয় নীতিসহায়তা প্রদানের জন্য বাছাই কমিটি কর্তৃক সুপারিশ প্রদান করা হবে।’

চিঠিতে প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্ত ঋণগ্রহীতা প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিশেষ বিবেচনায় নীতিসহায়তা প্রদানসংক্রান্ত সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করতে তিন দফা নির্দেশনা দেয়া হয়। এতে বলা হয়, ব্যাংক প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্ত ঋণগ্রহীতাকে উল্লিখিত সিদ্ধান্তের বিষয়ে অবহিত করবে। ঋণগ্রহীতার আবেদন প্রাপ্তি সাপেক্ষে ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখে শ্রেণীকৃত এমন ৫০ কোটি ও তদূর্ধ্ব অংকের ঋণগুলো নিয়ন্ত্রণ-বহির্ভূত কারণে প্রকৃতই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কিনা এবং সমস্যাসংকুল প্রতিষ্ঠানের পুনর্গঠন ও ওই প্রতিষ্ঠানকে নীতিসহায়তা প্রদানের মাধ্যমে ব্যবসায় ফিরিয়ে আনার সুযোগ রয়েছে কিনা, তা যাচাই-বাছাইপূর্বক নির্ধারণ করবে। প্রতিষ্ঠানের ব্যবসা সচল রাখা ও অনাদায়ী ঋণ পরিশোধের লক্ষ্যে ঋণগ্রহীতার ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোর পুনর্গঠনের সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব, ঋণ পরিশোধ পরিকল্পনা এবং সুদ মওকুফ বা ঋণ পুনঃতফসিলীকরণসহ প্রয়োজনীয় নীতিসহায়তা প্রদানের জন্য পরিচালনা পর্ষদের অনুমোদনক্রমে আবেদন প্রাপ্তির ৩০ দিনের মধ্যে ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগে (ডিভিশন-১) প্রেরণ করতে হবে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, গত বছরের ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে যেসব গ্রাহকের ঋণ খেলাপি হয়ে গেছে, কেবল তারাই পুনর্গঠনের আবেদন করতে পারবেন। ওই সময় দেশের ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল ২ লাখ ৮৪ হাজার ৯৭৭ কোটি টাকা। এর তিন মাস পর গত বছরের ডিসেম্বর শেষে খেলাপি ঋণের পরিমাণ বেড়ে ৩ লাখ ৪৫ হাজার ৭৬৪ কোটি টাকায় ঠেকে। খেলাপি ঋণের হার দাঁড়ায় ২০ দশমিক ২০ শতাংশে। চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে আরো ৭৪ হাজার ৫৯১ কোটি টাকার খেলাপি ঋণ বেড়েছে। গত মার্চ শেষে ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ২০ হাজার ৩৩৫ কোটি টাকা। ব্যাংকের বিতরণকৃত ঋণের ২৪ দশমিক ১৩ শতাংশই এখন খেলাপি।

বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান, গত ৩০ জানুয়ারি ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে দেয়া চিঠিতে যেসব শর্ত দেয়া হয়েছে, সেগুলো ভঙ্গ করেও অনেক গ্রাহক কমিটির কাছে আবেদন করেছেন। আবার খেলাপি নন, এমন অনেক গ্রাহকও নিজেদের ঋণ পুনর্গঠন করে মেয়াদ বৃদ্ধি করতে চাচ্ছেন। এ কারণে কমিটির পক্ষে আবেদন যাচাই-বাছাই করে সিদ্ধান্ত নেয়া কঠিন হয়ে পড়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরও মনে করেন, হাজারের বেশি আবেদন একটি কমিটির পক্ষে যাচাই-বাছাই করে সিদ্ধান্ত নেয়া খুবই কঠিন। এজন্য কমিটির সংখ্যা বাড়ানোর বিষয়েও ভাবা হচ্ছে বলে তিনি বণিক বার্তাকে জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘দেশের অর্থনীতি ও ব্যাংক খাতের স্বার্থেই খেলাপি ঋণ কমাতে হবে। দেড় দশক ধরে অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে যেসব ঋণ বিতরণ করা হয়েছে, সেগুলো এতদিন ধামাচাপা দিয়ে রাখা হয়েছিল। এখন আন্তর্জাতিক নিরীক্ষা প্রতিষ্ঠানের অডিট ও বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শনে সেসব ঋণ খেলাপি হিসেবে চিহ্নিত হচ্ছে। তবে যেসব গ্রাহক সত্যিকার অর্থেই যৌক্তিক কারণে খেলাপি হয়েছেন, আমরা তাদের সুযোগ দিতে চাই।’

সৌজন্যে: বণিক বার্তা

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাস না থাকায় শিল্পে উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে : বিজিএমইএ সভাপতি
গ্যাস না থাকায় শিল্পে উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে : বিজিএমইএ সভাপতি
ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর
ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর
জুলাই মাসে রাজস্ব আদায় ২৭,২৪৭ কোটি টাকা, প্রবৃদ্ধি ২৪.৩২ শতাংশ
জুলাই মাসে রাজস্ব আদায় ২৭,২৪৭ কোটি টাকা, প্রবৃদ্ধি ২৪.৩২ শতাংশ
আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফেরানোই বড় চ্যালেঞ্জ : গভর্নর
আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফেরানোই বড় চ্যালেঞ্জ : গভর্নর
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
৩ কার্গো এলএনজি ও ২ লাখ ৪৫ হাজার টন সার ক্রয় করবে সরকার
৩ কার্গো এলএনজি ও ২ লাখ ৪৫ হাজার টন সার ক্রয় করবে সরকার
একযোগে এনবিআরের ৪১ অতিরিক্ত কর কমিশনারকে বদলি
একযোগে এনবিআরের ৪১ অতিরিক্ত কর কমিশনারকে বদলি
এফবিসিসিআই প্রশাসকের সঙ্গে মার্কিন কমার্শিয়াল কাউন্সিলরের সাক্ষাৎ
এফবিসিসিআই প্রশাসকের সঙ্গে মার্কিন কমার্শিয়াল কাউন্সিলরের সাক্ষাৎ
ডিএসইর লেনদেন ছাড়াল হাজার কোটি টাকা
ডিএসইর লেনদেন ছাড়াল হাজার কোটি টাকা
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
এডিপি বাস্তবায়ন ১ শতাংশের নিচে
এডিপি বাস্তবায়ন ১ শতাংশের নিচে
উপকরণ আমদানিতে ধস, উৎপাদন ব্যাহত
উপকরণ আমদানিতে ধস, উৎপাদন ব্যাহত
সর্বশেষ খবর
বিসিবির নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন মাহবুব আনাম
বিসিবির নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন মাহবুব আনাম

১৫ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিডনি সংসদ ভবনে কনসাল জেনারেল শাখাওয়াত হোসেনের বিদায়ী সংবর্ধনা
সিডনি সংসদ ভবনে কনসাল জেনারেল শাখাওয়াত হোসেনের বিদায়ী সংবর্ধনা

১৫ মিনিট আগে | পরবাস

রাজধানীতে ছিনতাইয়ের প্রস্তুতিকালে যুবক গ্রেফতার
রাজধানীতে ছিনতাইয়ের প্রস্তুতিকালে যুবক গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

অস্ত্রোপচারের পর কেমন আছেন শাহরুখ?
অস্ত্রোপচারের পর কেমন আছেন শাহরুখ?

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

নোরা ফাতেহির মতো স্ত্রী চাই, এরপর যে বিকৃত কাণ্ড ঘটালেন স্বামী
নোরা ফাতেহির মতো স্ত্রী চাই, এরপর যে বিকৃত কাণ্ড ঘটালেন স্বামী

৩৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বয়স কমিয়ে চাকরি করা নিয়ে ইসলাম কী বলে?
বয়স কমিয়ে চাকরি করা নিয়ে ইসলাম কী বলে?

৩৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আজ ঢাকার বাতাসে দূষণের পরিমাণ কত?
আজ ঢাকার বাতাসে দূষণের পরিমাণ কত?

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

সফলতা অর্জনে মা-বাবার দোয়ার প্রভাব
সফলতা অর্জনে মা-বাবার দোয়ার প্রভাব

৫০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ২ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?
আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ২ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈমান দুর্বল হওয়ার কারণ ও করণীয়
ঈমান দুর্বল হওয়ার কারণ ও করণীয়

৫২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান
সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মেসিহীন ম্যাচে জোড়া পেনাল্টিতে মায়ামিকে জেতালেন সুয়ারেজ
মেসিহীন ম্যাচে জোড়া পেনাল্টিতে মায়ামিকে জেতালেন সুয়ারেজ

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, মার্কিন নৌসেনার শাস্তি
চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, মার্কিন নৌসেনার শাস্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে কার্গো লিফটের চাপায় প্রাণ গেল গাড়িচালকের
রাজধানীতে কার্গো লিফটের চাপায় প্রাণ গেল গাড়িচালকের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ
চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে নতুন ভোট মানচিত্র পাস, বিশেষ সুবিধা পাবে রিপাবলিকানরা
টেক্সাসে নতুন ভোট মানচিত্র পাস, বিশেষ সুবিধা পাবে রিপাবলিকানরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি
প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?
দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে সমন্বিত পদক্ষেপ দরকার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে সমন্বিত পদক্ষেপ দরকার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু
গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না
এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নাইজারে বন্যায় ৪৭ জনের মৃত্যু, গৃহহীন ৫৬ হাজারের বেশি মানুষ
নাইজারে বন্যায় ৪৭ জনের মৃত্যু, গৃহহীন ৫৬ হাজারের বেশি মানুষ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্কের রাজনৈতিক দল গঠনের পরিকল্পনা স্থগিত
ইলন মাস্কের রাজনৈতিক দল গঠনের পরিকল্পনা স্থগিত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পঞ্চগড়ে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী
মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ
৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা
রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’
ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান
মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন
সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত
সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক
গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে
ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর
ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানের নতুন মিসাইল মোতায়েন, আগ্রাসন হলেই তাৎক্ষণিক আক্রমণ
ইরানের নতুন মিসাইল মোতায়েন, আগ্রাসন হলেই তাৎক্ষণিক আক্রমণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলের পরিকল্পনা ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর অনুমোদন
গাজা দখলের পরিকল্পনা ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর অনুমোদন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু
গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গভীর খাদে ব্যাংক খাত
গভীর খাদে ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর
ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর

রকমারি নগর পরিক্রমা

সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ
ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে
আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে
বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে

নগর জীবন

বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন
দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ
চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ

পেছনের পৃষ্ঠা

তাক লাগানো জুজুবি বাগান
তাক লাগানো জুজুবি বাগান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন
বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন

নগর জীবন

ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক
ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন
প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ
এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিইসি যাচ্ছেন কানাডা
সিইসি যাচ্ছেন কানাডা

প্রথম পৃষ্ঠা

গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও
ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও

পেছনের পৃষ্ঠা

উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮
উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮

খবর

চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু
চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড
যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

স্মৃতিকাতর হাবিব...
স্মৃতিকাতর হাবিব...

শোবিজ