শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৫৪, বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ১০:২৪, বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ, ২০২৫

মাটি মেশানো কয়লার চালান গছাতে তদবির!

বিশেষ প্রতিনিধি, কক্সবাজার
অনলাইন ভার্সন
মাটি মেশানো কয়লার চালান গছাতে তদবির!

কক্সবাজারের মাতারবাড়ী তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য ইন্দোনেশিয়া থেকে আনা মাটি মেশানো কয়লার চালান যেকোনো মূল্যে গছিয়ে দিতে সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান মেঘনা গ্রুপের পক্ষ থেকে তদবির করা হচ্ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। মেঘনা গ্রুপের এ ধরনের কর্মকাণ্ড নতুন কিছু নয়। এর আগেও মেঘনা গ্রুপের লাখ কোটি টাকা পাচার তদন্তে নেমেছিল এনবিআর। মাতারবাড়ী বিদ্যুৎকেন্দ্রে কয়লা সরবরাহের জন্য চুক্তিবদ্ধ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান মেঘনা গ্রুপের বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা বন্দরে অবস্থান করছেন বলে জানা গেছে।

ওরিয়েন্ট অর্কিড নামের জাহাজে থাকা মাটি মেশানো আরো ৪০ হাজার ৬৫০ টন কয়লা তদবির করে তাঁরা আনলোড করার কৌশল আঁটছেন বলে সন্দেহ করা হচ্ছে।

এদিকে দ্বিতীয় জাহাজের কয়লাও আটকা পড়ার আশঙ্কায় দ্রুত সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের সহযোগিতায় জেটিতে আনলোড করা হচ্ছে। গত মঙ্গলবার পর্যন্ত ৫৭ হাজার টন মাটি মেশানো কয়লা আনলোড করা হয়েছে। লিমনিওনাস নাশাও নামের দ্বিতীয় জাহাজটিতে ৭০ হাজার টন কয়লা রয়েছে।

দ্বিতীয় জাহাজের কয়লাও প্রথম জাহাজের কয়লার মতো আনলোড করতে না দেওয়ার আশঙ্কা থেকে সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান মেঘনা গ্রুপ বন্দরের শ্রমিকদের সঙ্গে অতিরিক্ত আরো শ্রমিক নিয়োগ দিয়েছে। ভেজা ও মাটি মেশানো কয়লা আনলোডের সময় বেল্ট থেকে গড়িয়ে পড়ে যায়। সেসব তুলে দিতেই মেঘনা গ্রুপ অতিরিক্ত শ্রমিক নিয়োগ করেছে। মাটি মেশানো কয়লার চালান নিয়ে শুরু থেকেই প্রতিবাদ করে আসছেন বন্দরে পণ্য লোড-আনলোডিংয়ে নিয়োজিত শ্রমিকরা।

গত ১৭ মার্চ ৬৩ হাজার টন মাটি মেশানো কয়লার চালান নিয়ে বন্দরের জেটিতে ভেড়ে ওরিয়েন্ট অর্কিড জাহাজ। পরে কয়লা আনলোড করতে গিয়ে শ্রমিকরা তাতে কাদামাটি দেখতে পান। তাঁরা মাটি মেশানো কয়লার ছবি তুলে মাতারবাড়ী তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের দায়িত্বশীলদের দেখান। এ সময় বিষয়টি ম্যানেজ করতে তৎপর হয়ে ওঠেন মেঘনা গ্রুপের লোকজন। এ কারণে শুরুতে বিষয়টি নিয়ে বিদ্যুৎকেন্দ্রের দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের অনেকে চুপ ছিলেন।

তবে মাত্র একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা মাটি মেশানো কয়লার চালান আনলোড করা বন্ধ করে দেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বন্দরের একজন শ্রমিক বলেন, ‘পর পর দুটি জাহাজের কয়লার চালানই অত্যন্ত নিম্নমানের। এত নিম্নমানের কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র কিভাবে গ্রহণ করছে বুঝতে পারছি না।’

শ্রমিকরা বলেন, ‘এই দেশ আমাদের, বিদ্যুৎকেন্দ্রটিও আমাদের। এটির মালিক দেশের ১৮ কোটি মানুষ। এই কেন্দ্রটি নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে। এই কেন্দ্রটিও বন্ধ করার ষড়যন্ত্র চলছে।’

শ্রমিকরা জানান, গত সাড়ে তিন মাস সময়ে অন্তত ১২টি কয়লার চালান এসেছে। কিন্তু এবারের এই দুই চালানের মতো খারাপ কয়লা আর আসেনি। এমন মানহীন কয়লা দিয়ে বিদ্যুৎকেন্দ্র চালানো অত্যন্ত ঝুঁকির। এতে যেকোনো সময় কেন্দ্রটি বন্ধ হয়ে যেতে পারে।

শ্রমিকরা আরো বলছেন, শীত শেষে দেশের তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করেছে। এ সময় বিদ্যুতের চাহিদা অনেক বেড়ে যায়। এ অবস্থায় মনে হচ্ছে, মাতারবাড়ী তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি বন্ধ করে দেওয়ার ষড়যন্ত্র হচ্ছে, যাতে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার বিদ্যুত্সংকটে বিপাকে পড়ে।

শ্রমিকরা বলছেন, তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির সাবেক প্রকল্প পরিচালক (পিডি) আবুল কালাম আজাদ ছিলেন সাবেক ফ্যাসিস্ট সরকারের ঘনিষ্ঠ লোক। তাঁর আমলে দুর্নীতি করে প্রকল্পে অন্তত ৫০০ লোক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এঁদের অনেকে দলীয় পরিচয়ে চাকরি পেয়েছেন। এ কারণে মাটি মেশানো কয়লার চালান নিয়ে বিদ্যুৎকেন্দ্রের অনেকে নীরব। শ্রমিকরা প্রথম চালানের কয়লা নিয়ে যেমন প্রতিবাদ করেছেন, দ্বিতীয় চালানের কয়লা নিয়েও প্রতিবাদ করছেন।

আবার গত মঙ্গলবার দুপুর থেকে কয়লা অনলোডে নিয়োজিত মাতারবাড়ী বন্দরের শ্রমিকরা কর্মবিরতি শুরু করেছেন। এ কারণে জাহাজটিতে থাকা ১৩ হাজার টন কয়লা আনলোড করা বন্ধ হয়ে যায়। শ্রমিকরা জানিয়েছেন, হাশেম অ্যান্ড সন্স নামের একটি প্রতিষ্ঠানের হয়ে তাঁরা বন্দরের পণ্য লোড-আনলোড করেন। ওই প্রতিষ্ঠান এবার ঈদ বোনাস এবং মাসিক বেতন নিয়ে গড়িমসি করছিল। তবে শেষ পর্যন্ত দেনদরবার করে হাশেম অ্যান্ড সন্স কম্পানির মাধ্যমে শ্রমিকদের ঈদ বোনাস ও বেতন দেওয়ার ব্যবস্থা করে মেঘনা গ্রুপের লোকজন মঙ্গলবার রাতেই জাহাজের বাকি কয়লা আনলোডের কাজ শুরু করে দেয়।

গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় সর্বশেষ খবরে জানা গেছে, মেঘনা গ্রুপের লোকজন দ্বিতীয় জাহাজটির সব কয়লা আনলোড করা শেষ করেছেন। এখন মেঘনা গ্রুপের বহির্নোঙরে থাকা প্রথম জাহাজটির কয়লা যেকোনো মূল্যে আনলোড করাই তাঁদের কাজ। শ্রমিকদের তাঁরা (মেঘনা গ্রুপের লোকজন) বলেছেন, প্রয়োজনে মন্ত্রণালয়কে ম্যানেজ করে হলেও আটকা পড়া জাহাজের কয়লা আনলোড করার ব্যবস্থা করা হবে।

এসব বিষয়ে জানতে বিদ্যুৎকেন্দ্রটির তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মনোয়ার হোসেনকে মোবাইলে না পেয়ে খুদে বার্তা পাঠালেও তিনি সাড়া দেননি।

 

মেঘনা গ্রুপের লাখ কোটি টাকা পাচার তদন্তে এনবিআর

মেঘনা গ্রুপের মালিক মোস্তফা কামালের তরতর করে ওপরে উঠে যাওয়ার গল্প রূপকথাকেও হার মানায়। অর্থপাচার, শুল্ক ফাঁকি, কারসাজি, জালিয়াতিসহ নানা অপকর্মের অগণন উদাহরণ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। সততার ভাবমূর্তি তৈরি করে ভালো উদ্যোক্তার আড়ালে দুর্নীতি আর অনিয়মকে শিল্পের পর্যায়ে নিয়ে গেছেন তিনি। খোদ সরকারি দপ্তরের তথ্য-উপাত্তই বলছে, ৭০টি শিল্পের মালিক মোস্তফা কামালের টাকার কুমির হওয়ার নেপথ্যে রয়েছে অবৈধ আয়। বলা হচ্ছে, গত ২০ বছরে তিনি অন্তত এক লাখ কোটি টাকা পাচার করেছেন, যার মধ্যে অন্তত ৮০ হাজার কোটি টাকাই আন্ডার ইনভয়েসিং।

আর হাজার হাজার কোটি টাকার শুল্ক-কর ও ভ্যাট ফাঁকি তো রয়েছেই। টাকা পাচারের বিষয়টি উচ্চতর তদন্তের জন্য একটি অভিযোগ জমা পড়েছে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক)। একটি গোয়েন্দা সংস্থা, দুদক ও এনবিআরের তৈরি নথিপত্র থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।

মেঘনা গ্রুপের অনিয়ম-জালিয়াতির বিস্তারিত তুলে ধরে গোয়েন্দা প্রতিবেদনটি এনবিআরকে দেওয়া হয়েছে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য।

গত বছর ২০ জুন এনবিআর চেয়ারম্যান বরাবর প্রতিবেদনটি পাঠানো হয়। তাতে বলা হয়েছে, মোস্তফা কামাল ২০০০ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত ২১ বছরে আমদানিতে ৭৯ হাজার ৭৬২ কোটি টাকা আন্ডার ইনভয়েসিং, শুল্কায়নযোগ্য পণ্য-মোটরযান-নৌযানের বিপরীতে বাধ্যতামূলক বীমা পলিসি এড়িয়ে গিয়ে ন্যাশনাল ইনস্যুরেন্সের এক হাজার ৫১৯ কোটি টাকা, সরকারের ভ্যাট, স্ট্যাম্প ডিউটি ও ব্যাংক কমিশনের এক হাজার কোটি টাকারও বেশি আত্মসাৎ করেছেন।

অর্থপাচার ও বিভিন্ন অনৈতিক সুবিধা নিতে গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতা হারানো আওয়ামী লীগ সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার সুযোগ কাজে লাগিয়েছিলেন মোস্তফা কামাল। মেঘনা নদীর জায়গা দখল করে শিল্পপ্রতিষ্ঠান নির্মাণ, অবৈধ দখলে নদী ভরাট করে নষ্ট করেছেন নদীর গতিপথ। বেসরকারি ৯টি ব্যাংক থেকে নামে-বেনামে আট হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়েছেন তিনি, যার বেশির ভাগই ফেরত আসার কোনো সম্ভাবনা নেই।

সূত্র: কালের কণ্ঠ

 

 বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
ইতিহাসে প্রথমবার স্বর্ণের দাম ৩১০০ ডলার ছাড়ালো
ইতিহাসে প্রথমবার স্বর্ণের দাম ৩১০০ ডলার ছাড়ালো
বাংলাদেশ-পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কার শেয়ারবাজারে পারস্পরিক সহযোগিতায় ত্রিপক্ষীয় চুক্তি
বাংলাদেশ-পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কার শেয়ারবাজারে পারস্পরিক সহযোগিতায় ত্রিপক্ষীয় চুক্তি
এখনো ঈদ বোনাস পাননি ২৯৯ পোশাক কারখানার শ্রমিকরা
এখনো ঈদ বোনাস পাননি ২৯৯ পোশাক কারখানার শ্রমিকরা
নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায় শিল্প খাতের বিনিয়োগকারীরা
নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায় শিল্প খাতের বিনিয়োগকারীরা
স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে
চুরি-ডাকাতির শঙ্কা, জুয়েলারি ব্যবসায়ীদের নিরাপত্তা চায় বাজুস
চুরি-ডাকাতির শঙ্কা, জুয়েলারি ব্যবসায়ীদের নিরাপত্তা চায় বাজুস
৭ হাজার কারখানায় বেতন হয়নি
৭ হাজার কারখানায় বেতন হয়নি
শিক্ষকদের বেতন দিতে আজও খোলা রাষ্ট্রায়ত্ত ৪ ব্যাংক
শিক্ষকদের বেতন দিতে আজও খোলা রাষ্ট্রায়ত্ত ৪ ব্যাংক
আজও খোলা থাকছে রাষ্ট্রয়াত্ত্ব চার ব্যাংক
আজও খোলা থাকছে রাষ্ট্রয়াত্ত্ব চার ব্যাংক
প্রবাসী আয়ে রেকর্ড, ২৬ দিনে এলো ২৯৪ কোটি ডলার
প্রবাসী আয়ে রেকর্ড, ২৬ দিনে এলো ২৯৪ কোটি ডলার
মোবাইল ব্যাংকিংয়ে লেনদেন সীমা বাড়ল
মোবাইল ব্যাংকিংয়ে লেনদেন সীমা বাড়ল
বাংলাদেশে চীনা উৎপাদনকেন্দ্র স্থানান্তরে সহায়তা করবে চীনের এক্সিম ব্যাংক
বাংলাদেশে চীনা উৎপাদনকেন্দ্র স্থানান্তরে সহায়তা করবে চীনের এক্সিম ব্যাংক
সর্বশেষ খবর
ভবিষ্যতে আরও বড় পরিসরে ঈদ উৎসবের আয়োজন করব : আসিফ মাহমুদ
ভবিষ্যতে আরও বড় পরিসরে ঈদ উৎসবের আয়োজন করব : আসিফ মাহমুদ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

চুরির অপবাদে যুবককে পিটিয়ে হত্যা, আটক ৪
চুরির অপবাদে যুবককে পিটিয়ে হত্যা, আটক ৪

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুলেট প্রুফ গ্লাসের ভেতর থেকে ভক্তদের দেখা দিলেন সালমান
বুলেট প্রুফ গ্লাসের ভেতর থেকে ভক্তদের দেখা দিলেন সালমান

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ফ্যাসিবাদ মানুষের ওপরে সর্বোচ্চ জুলুম-নির্যাতন করেছে : টুকু
ফ্যাসিবাদ মানুষের ওপরে সর্বোচ্চ জুলুম-নির্যাতন করেছে : টুকু

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

নওগাঁয় ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৪
নওগাঁয় ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৪

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্র আন্দোলনে হত্যাকারীদের বিচার এই বাংলার মাটিতে হবে : নাসীরুদ্দীন
ছাত্র আন্দোলনে হত্যাকারীদের বিচার এই বাংলার মাটিতে হবে : নাসীরুদ্দীন

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ মীর মুগ্ধের বাসায় গেলেন রিজভী
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ মীর মুগ্ধের বাসায় গেলেন রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিয়ানমারে ভূমিকম্প : নিহত ২ হাজার ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্প : নিহত ২ হাজার ছাড়াল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবককে গুলি করে হত্যা
যুবককে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পৃথক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়েসহ নিহত ৩
বগুড়ায় পৃথক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়েসহ নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হওয়া এই সময়ের জন্য বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ : প্রধান উপদেষ্টা
ঐক্যবদ্ধ হওয়া এই সময়ের জন্য বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের শুভেচ্ছা মমতার ভাতিজা অভিষেকের
ঈদের শুভেচ্ছা মমতার ভাতিজা অভিষেকের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সে অ্যাপলকে ১৫০ মিলিয়ন ইউরো জরিমানা
ফ্রান্সে অ্যাপলকে ১৫০ মিলিয়ন ইউরো জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশাশুনিতে বাঁধ ভেঙে ৬ গ্রাম প্লাবিত
আশাশুনিতে বাঁধ ভেঙে ৬ গ্রাম প্লাবিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের দিন সিলেটের জাফলংয়ে বেড়াতে গিয়ে প্রাণ গেল পর্যটকের
ঈদের দিন সিলেটের জাফলংয়ে বেড়াতে গিয়ে প্রাণ গেল পর্যটকের

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঈদের নামাজ পড়তে পারেননি ইমরান খান
ঈদের নামাজ পড়তে পারেননি ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনে মার্কিন হামলায় নিহত ২
ইয়েমেনে মার্কিন হামলায় নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদে ঘুরতে বেরিয়ে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১
ঈদে ঘুরতে বেরিয়ে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদ আনন্দেও ব্যস্ত নারী ক্রিকেট দল, রইলেন মিরপুরেই
ঈদ আনন্দেও ব্যস্ত নারী ক্রিকেট দল, রইলেন মিরপুরেই

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ত্রিপাঠীর ব্যর্থতাই চেন্নাইয়ের সমস্যা, ইঙ্গিত দিলেন রুতুরাজ
ত্রিপাঠীর ব্যর্থতাই চেন্নাইয়ের সমস্যা, ইঙ্গিত দিলেন রুতুরাজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদের খুতবায় ফিলিস্তিন থেকে ইসরায়েলকে উৎখাতের অঙ্গীকার খামেনির
ঈদের খুতবায় ফিলিস্তিন থেকে ইসরায়েলকে উৎখাতের অঙ্গীকার খামেনির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় কেন্দ্রীয় ঈদগাহে মুসল্লিদের ঢল
কুমিল্লায় কেন্দ্রীয় ঈদগাহে মুসল্লিদের ঢল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনের সংকীর্ণতা কাটিয়ে মানুষের সেবা করতে হবে: সারজিস আলম
মনের সংকীর্ণতা কাটিয়ে মানুষের সেবা করতে হবে: সারজিস আলম

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিজ এলাকায় ঈদের নামাজ আদায় করলেন হাসনাত আবদুল্লাহ
নিজ এলাকায় ঈদের নামাজ আদায় করলেন হাসনাত আবদুল্লাহ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেলে ঘুরতে বেরিয়ে প্রাণ গেল যুবকের
মোটরসাইকেলে ঘুরতে বেরিয়ে প্রাণ গেল যুবকের

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি নিয়ে সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস
বৃষ্টি নিয়ে সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আগুনে পুড়ে বসতঘর ছাই
ভাঙ্গায় আগুনে পুড়ে বসতঘর ছাই

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের নামাজ শেষে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান ঘিরে উত্তেজনা, গ্রেপ্তার ৫
ঈদের নামাজ শেষে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান ঘিরে উত্তেজনা, গ্রেপ্তার ৫

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মায়ের হঠাৎ অসুস্থতার খবরে দেশে আসলেন কোকোর স্ত্রী শর্মিলা
মায়ের হঠাৎ অসুস্থতার খবরে দেশে আসলেন কোকোর স্ত্রী শর্মিলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের বোমা হামলার হুমকির জবাবে যে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানাল ইরান
ট্রাম্পের বোমা হামলার হুমকির জবাবে যে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানাল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘদিন পর পরিবারের সঙ্গে ঈদ উদযাপন খালেদা জিয়ার
দীর্ঘদিন পর পরিবারের সঙ্গে ঈদ উদযাপন খালেদা জিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের ওপর খুবই রাগান্বিত ও বিরক্ত ট্রাম্প
পুতিনের ওপর খুবই রাগান্বিত ও বিরক্ত ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সুলতানি আমলের আদলে ঈদ আনন্দ মিছিল
রাজধানীতে সুলতানি আমলের আদলে ঈদ আনন্দ মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসে প্রথমবার স্বর্ণের দাম ৩১০০ ডলার ছাড়ালো
ইতিহাসে প্রথমবার স্বর্ণের দাম ৩১০০ ডলার ছাড়ালো

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বৃষ্টি নিয়ে সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস
বৃষ্টি নিয়ে সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার ঈদ আয়োজনে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
প্রধান উপদেষ্টার ঈদ আয়োজনে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিধি ভেঙে তৃতীয়বার প্রেসিডেন্ট হওয়ার ফন্দি ট্রাম্পের!
বিধি ভেঙে তৃতীয়বার প্রেসিডেন্ট হওয়ার ফন্দি ট্রাম্পের!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বক্স অফিসে ধাক্কা খেল ‘সিকান্দার’, মুক্তির আগেই পাইরেসি
বক্স অফিসে ধাক্কা খেল ‘সিকান্দার’, মুক্তির আগেই পাইরেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের মহারাষ্ট্রে মসজিদে বিস্ফোরণ, গ্রেফতার ২
ভারতের মহারাষ্ট্রে মসজিদে বিস্ফোরণ, গ্রেফতার ২

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার মধ্যে আরও কঠিন ঐক্য গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
সবার মধ্যে আরও কঠিন ঐক্য গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিবীণায় অবৈধ যাত্রী ওঠানোর দায়ে ক্যাটারিং সার্ভিসের কার্যক্রম বন্ধ
অগ্নিবীণায় অবৈধ যাত্রী ওঠানোর দায়ে ক্যাটারিং সার্ভিসের কার্যক্রম বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে ভূমিকম্প : ৬০ ঘণ্টা পর চারজনকে জীবিত উদ্ধার
মিয়ানমারে ভূমিকম্প : ৬০ ঘণ্টা পর চারজনকে জীবিত উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শোলাকিয়ায় স্মরণকালের বৃহত্তম ঈদজামাত
শোলাকিয়ায় স্মরণকালের বৃহত্তম ঈদজামাত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে নতুন তেলের খনি আবিষ্কার
চীনে নতুন তেলের খনি আবিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে ফের ভূমিকম্প, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৭০০, শতাধিক উদ্ধার
মিয়ানমারে ফের ভূমিকম্প, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৭০০, শতাধিক উদ্ধার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানে বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদে কারাবন্দিদের জন্য থাকছে যেসব খাবার
ঈদে কারাবন্দিদের জন্য থাকছে যেসব খাবার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের খুতবায় ফিলিস্তিন থেকে ইসরায়েলকে উৎখাতের অঙ্গীকার খামেনির
ঈদের খুতবায় ফিলিস্তিন থেকে ইসরায়েলকে উৎখাতের অঙ্গীকার খামেনির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন না হলে দেশ অস্থিতিশীল হওয়ার শঙ্কা বিএনপির
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন না হলে দেশ অস্থিতিশীল হওয়ার শঙ্কা বিএনপির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাঙ্গাইলে ঈদগাহ মাঠে ১৪৪ ধারা জারি
টাঙ্গাইলে ঈদগাহ মাঠে ১৪৪ ধারা জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের পতনে ঈদ আনন্দে স্বস্তি যোগ হয়েছে : মাহফুজ আলম
ফ্যাসিবাদের পতনে ঈদ আনন্দে স্বস্তি যোগ হয়েছে : মাহফুজ আলম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোর-এ-শহীদ ময়দানে দেশের সবচেয়ে বড় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত
গোর-এ-শহীদ ময়দানে দেশের সবচেয়ে বড় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ নম্বরে নামার কারণ জানালেন মহেন্দ্র সিং ধোনি
৯ নম্বরে নামার কারণ জানালেন মহেন্দ্র সিং ধোনি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিকেলে প্রধান উপদেষ্টার ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়
বিকেলে প্রধান উপদেষ্টার ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর নাটোর কেন্ত্রীয় ঈদগাহ মাঠে বিএনপি নেতাকর্মীদের নামাজ আদায়
১৫ বছর পর নাটোর কেন্ত্রীয় ঈদগাহ মাঠে বিএনপি নেতাকর্মীদের নামাজ আদায়

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদ চার পরিবারের সঙ্গে জামায়াত আমিরের সাক্ষাৎ
জুলাই শহীদ চার পরিবারের সঙ্গে জামায়াত আমিরের সাক্ষাৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধোনি-জাদেজার লড়াই ব্যর্থ, রাজস্থানের বিপক্ষে চেন্নাইয়ের পরাজয়
ধোনি-জাদেজার লড়াই ব্যর্থ, রাজস্থানের বিপক্ষে চেন্নাইয়ের পরাজয়

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক