খাগড়াছড়ির পাহাড়ের ভাঁজে ভাঁজে ফুটে উঠেছে জুমের পাকা ধানের সোনালি হাসি। পরিবেশ অনুকূলে থাকায় এ বছর ফলনও হয়েছে ভালো। তা গোলায় তুলতে ব্যস্ত সময় পার করছেন জুমিয়া পরিবারের লোকজন। কৃষি বিভাগ সূত্র জানায়, খাগড়াছড়ির নয় উপজেলায় সাড়ে ৪ হাজার চাষি জুম চাষ করেছেন।
বাবুছড়া ইউপি চেয়ারম্যান গগণ বিকাশ চাকমা জানান, সমতল কোনো জায়গা-জমি না থাকায় সীমান্তবর্তী দুর্গম এই পাহাড়ি এলাকার বেশির ভাগ মানুষ জুম চাষের ওপর নির্ভরশীল। প্রকৃতিনির্ভর এই চাষাবাদই তাদের একমাত্র ভরসা। জুম চাষি তুক্যে চাকমা, সুভাষ চাকমা ও চন্দ্রশুভ চাকমা জানান, গত বছরের তুলনায় এ বছর ফলন ভালো হয়েছে। উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা রাব্বি হাসান জানান, ইতোমধ্যে প্রায় শতকরা ২০ ভাগ ধান কাটা হয়েছে।