শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৯ জুলাই, ২০২৫

ফ্যাশনের সেকাল-একাল

৭৮ বছর আগে উপমহাদেশ ঔপনিবেশিক শাসন থেকে মুক্তিলাভ করে। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের জন্ম হয়। এই সময়ের মধ্যে অনেক স্টাইল এসেছে এবং গেছে। তবে বাংলার মানুষ যে কোনো পরিস্থিতিতে নিজেদের সেরা দেখানোর চেষ্টা করেছেন...
প্রিন্ট ভার্সন
ফ্যাশনের সেকাল-একাল

১৯৪৭ সালে ব্রিটিশ ভারতের বিভাজন আধুনিক ভারত ও পাকিস্তানের জন্ম দেয়- এটি ছিল অস্থিরতার এক যুগ, যেখানে ফ্যাশনকে বাহ্যিক চাকচিক্যপূর্ণ বলে মনে করা হতো। তাই কিছুটা প্রতিহত হলেও বিচ্ছিন্ন না হয়ে স্টাইলিং তার নিজস্ব পথ ধরেছিল। বাংলা দুই ভাগে বিভক্ত হলো- পূর্ববঙ্গ (পরে যা পূর্ব পাকিস্তান হয়) এবং পশ্চিমবঙ্গ। এই বিভাজন সত্ত্বেও ‘ফ্যাশনের উন্মাদনা’ কোনো কিছুতেই থেমে থাকেনি। এটি এ অঞ্চলের প্রতিটি ঘরে ঢুকে পড়েছিল। ১৯৭০-এর দশকে বাংলাদেশের উত্থান ঘটে। একটি দেশ যা তার রূপে নতুন কিন্তু সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যে বেশ সমৃদ্ধ; বাকি গল্পটি বলছি ফিচার আকারে...

 

ফ্যাশনের সেকাল-একাল

১৯৪০-এর দশক : বিভাজন ও কবিতার যুগ 

৪০-এর দশকের শুরুর দিকে, ব্রিটিশ ভারতে ফ্যাশন মূলত পশ্চিমা বিশ্ব দ্বারা অনুপ্রাণিত ছিল; চুলের স্টাইলে ফিঙ্গার ওয়েভস এবং পিন রোলস বেশ জনপ্রিয় ছিল। পশম ছিল ফ্যাশনের উচ্চ শিখরে এবং ঠাকুরবাড়ি বা নবাব বংশের উচ্চ শ্রেণির নারীরা আধুনিক ফিউশন লুকে সাজতেন। তারপর এলো মুক্তির উন্মাদনা এবং জাতীয়তাবাদী অনুভূতি আকাশচুম্বী হলো। মহাত্মার মতো নেতারা দেশকে স্বাবলম্বী করার জন্য সব নাগরিককে হাতে কাটা খাদি পরতে উৎসাহিত করলেন। সুতির এই কাপড়টি ‘ট্রেন্ড’ হয়ে উঠল। পুরুষ এবং মহিলা উভয়েই খাদি পরতেন- যা দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর জন্য  অনন্য পোশাক হয়ে ওঠে।  আধুনিক স্টাইলের শাড়ি পরা, যেখানে নাভিতে একাধিক কুঁচি এবং আঁচল বাম দিকে রাখা হতো, তা আরও উপযুক্ত এবং মার্জিত বলে বিবেচিত হয়েছিল।

 

১৯৫০-এর দশক : অভ্যুত্থান, স্মৃতি ও মুক্তি

৫০-এর দশক ছিল এমন এক যুগ যখন অনেক বাহ্যিক সংঘাত দেখা গিয়েছিল। বাংলাদেশ তখনো পূর্ব পাকিস্তানের অংশ ছিল। কিন্তু এর অনন্য সংস্কৃতি, ফ্যাশন ধারণা এবং ঐতিহ্য নিয়ে সরগরম ছিল। এ অঞ্চলের নারীরা বলিউড অভিনেত্রী নার্গিসের স্টাইল অনুসরণ করতেন (হাই-নেক সিল্ক ব্লাউজ এবং খাঁটি শিফন শাড়ির সঙ্গে)। যদিও নার্গিস একজন ভারতীয় অভিনেত্রী ছিলেন। তাঁর কাজ এবং স্টাইলিং পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তান উভয় স্থানেই বেশ জনপ্রিয় ছিল। অভিনেত্রী সমাজের উচ্চ শ্রেণি ভিক্টোরিয়ান এবং  মোগল স্টাইলের সংমিশ্রণে লেহেঙ্গা, এমব্রয়ডারি করা গাউন, লম্বা ফ্রিল্ড স্কার্ট পরতে পছন্দ করতেন- যা অভিজাত অনুষ্ঠানে দেখা যেত।

 

১৯৬০-এর দশক : সতেজ লুক, সিনেমার উত্থানর্ এই দশকটি সম্ভবত হেয়ারস্টাইলের ভিন্নতার জন্য সবচেয়ে বেশি স্মরণীয়। সাধারণ কোঁকড়া চুল এবং ঢেউ খেলানো স্টাইলগুলো ‘বুফ্যান্ট’ লুক (ফোলানো চুলের স্টাইল) এবং লম্বা বিনুনি দিয়ে প্রতিস্থাপিত হয়েছিল। নারীরা সরু দাঁতের চিরুনি দিয়ে চুলকে পেঁচিয়ে উঁচু গিঁট তৈরি করতেন, যা পরে ব্রাশ করে একটি মৌচাকের মতো আকার দেওয়া হতো। যখন পশ্চিমা বিশ্ব প্রথমবারের মতো মিনিস্কার্ট পরছিল, তখন বাঙালি নারীরা শিফন শাড়ির সঙ্গে স্লিভলেস ব্লাউজ এবং শরীর আঁকড়ে থাকা সালোয়ার-কামিজ পরছিলেন। শাড়ি পরার ধরনও ঐতিহ্যবাহী ডান থেকে বাম আঁচল পরিবর্তন করে অভিনেত্রী মমতাজের কাছ থেকে অনুকরণ করছিল। বড় অনুষঙ্গগুলো পাতলা বেল্টের হাতঘড়ি, ছোট কানের দুল এবং লকেটযুক্ত নেকলেস প্রতিস্থাপিত হয়েছিল।

 

১৯৭০-এর দশক : স্বাধীনতা ও বেল-বটমস

স্বাধীনতা যুদ্ধ এবং সার্বভৌম রাষ্ট্র বাংলাদেশ সৃষ্টির পরেও, ৭০-এর দশক ছিল সদ্য স্বাধীন দেশটির ফ্যাশনের জন্য রঙিন দশক। রুনা লায়লা গায়িকা ও ববিতার মতো অভিনেত্রীরা সমাজের প্রধান ফ্যাশন আইকন ছিলেন। সমগ্র দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলের তরুণীরা তাদের প্রতিভা এবং তার স্টাইলিং সেন্স অনুসরণ করতেন। রুনা লায়লার পাতলা ভ্রু এবং ববিতার উঁচু-বাঁধা চুল তখন থেকে একটি কাল্ট ফ্যাশন হয়ে ওঠে। ৭০-এর দশকে বৈশ্বিক ফ্যাশন সাইকেডেলিক প্রিন্ট, উজ্জ্বল রং, নেট, সাহসী ডিজাইনসহ চকচকে উপকরণগুলোর দিকে ঝুঁকেছিল এবং বাংলাদেশও এর প্রভাব থেকে মুক্ত ছিল না। লম্বা অগোছালো চুল, পাতলা ভ্রু, বেল-বটম প্যান্ট, লুপ কানের দুল জনপ্রিয় ছিল এবং বাংলাদেশি নারীরা ট্রেন্ডিং স্টাইলগুলো পরছিলেন।

 

১৯৮০-এর দশক : স্বাধীনতা ও ফ্যাশন

এই দশকে বাংলাদেশি নারীরা নতুন অর্জিত স্বাধীনতাকে তার প্রকৃত অর্থে আলিঙ্গন করতে শুরু করেন এবং নিজেদের চেহারায় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে শুরু করেন। যখন হলিউড এবং বলিউড উভয়ই মানুষকে ফ্যাশন সম্পর্কে সচেতন করছিল, তখন নারীরা কিছু গবেষণা করেন। বিভিন্ন রং, আকার এবং আকৃতির পোলকা ডটসের প্রতি ঝোঁক ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পায়। হাল্টার নেক ব্লাউজ জনপ্রিয় হয়ে ওঠে এবং সামনের দিকে ফ্লিক করা পাফড-আপ ঢেউ খেলানো চুল হেয়ারস্টাইলিংয়ে একটি ‘নতুন জিনিস’ হয়ে দাঁড়ায়। কিছু নারী ভেলভেট জ্যাকেট এবং ঢিলেঢালা সালোয়ারের সঙ্গে কামিজও পরতেন- অনেকটা হিন্দি সিনেমার নায়িকাদের মতো। বড় লুপ কানের দুল তখনো জনপ্রিয় ছিল। তবে এবার সেগুলো রূপা ও সোনার পরিবর্তে আরও উজ্জ্বল রঙে পরা হতো। এই দশকে ছেলে বেল বটম-এ অভ্যস্ত হয়। লম্বা চুল, মাঝে ফাটা বা পাশ ফাটা স্টাইল করে।

 

১৯৯০-এর দশক : মোগল প্রভাব ও বুটিক শপ

এই দশকে ফ্যাশনের দৃশ্যে খুব বেশি পরিবর্তন আসেনি। নারীরা মোগল যুগের দিকে ফিরে যান এবং আনারকলি ও অত্যন্ত লম্বা কামিজ রাস্তায় ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করে। বাঙালি নারীরা তাদের চুলকে শক্ত করে বেঁধে রাখতেন এবং এক্সটেনশন ব্যবহার করে সেটিকে আরও সাজাতেন। এই দশকে বুটিক শপের উত্থান দেখা যায়, যা স্থানীয় বাজারে জায়গা করে নেয়।

 

২০০০-এর দশক : মিলেনিয়াল ও পরীক্ষা

এটি ছিল নতুন সহস্রাব্দের শুরু এবং ইন্টারনেট ও সোশ্যাল মিডিয়ার কারণে বিশ্ব একটি একক বৈশ্বিক সত্তায় রূপান্তরিত হচ্ছিল। মিলিনিয়াল দশকে ভোগবাদিতার ব্যাপক বৃদ্ধি ঘটে এবং বাংলাদেশিরা পশ্চিমা লুক আরও বেশি করে গ্রহণ করতে থাকেন। জিন্স, স্লাকস, টপস, শার্ট দৈনন্দিন পোশাকের প্রধান অনুষঙ্গ হয়ে ওঠে নারীদের জন্য, যেখানে শাড়ি উৎসবের পোশাক হিসেবে বিবেচিত হতে থাকে। হেয়ারস্টাইলিং উন্মুক্ত ও অবাধ হয়ে ওঠে, কোনো নির্দিষ্ট রূপ নেয়নি। চুলের রং করা, পার্মানেন্ট স্ট্রেটেনিং বা কার্লিং এবং হাইলাইটস ব্যাপক জনপ্রিয় হয়।

 

২০১০ সাল থেকে : ফিউশনাল পোশাক

বিশুদ্ধ পশ্চিমা প্রভাবে- বাংলাদেশিরা ফিউশন-এর প্রতি আরও আগ্রহী হয়ে ওঠে; যা ছিল পূর্ব ও পশ্চিমের এক নিখুঁত মিশ্রণ। ক্যাজুয়াল কুর্তি, প্যান্ট, ধুতি ইত্যাদি ছিল মৌলিক পোশাক সামগ্রী। শাড়ি আবারও জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। তবে এবার ব্লাউজগুলো বিভিন্ন উপায়ে পরিবর্তিত হয়ে ফিউশন তৈরি করে। জ্যাকেট ব্লাউজ, নেট ব্লাউজ, হাল্টার নেক শাড়ির মূল আকর্ষণ হয়ে ওঠে। হেয়ারস্টাইলে বড় পরিবর্তন আসেনি। তবে হাইলাইটস আরও পরিবেশবান্ধব হয়ে ওঠে; চুল স্ট্রেটেনিং-কার্লিং পদ্ধতিগুলো অস্থায়ী এবং সুস্থতা-কেন্দ্রিক হয়। ছেলেদের ফ্যাশনে স্ট্রিট-ওয়্যার, জগার প্যান্ট, ওভারসাইজ টি-শার্ট, কার্গো প্যান্ট, কুর্তা-পাজামা লুক ফিরে আসে।

এই বিভাগের আরও খবর
বৃষ্টিতে মন চায় ভিন্ন স্বাদের সবজির পসরা
বৃষ্টিতে মন চায় ভিন্ন স্বাদের সবজির পসরা
কোলাজেন সত্যি কার্যকর? কী বলছেন ডার্মাটোলজিস্টরা
কোলাজেন সত্যি কার্যকর? কী বলছেন ডার্মাটোলজিস্টরা
ছেলেদের লম্বা চুলের ফ্যাশন
ছেলেদের লম্বা চুলের ফ্যাশন
সেলেব্রিটিদের মতো প্রাণবন্ত উজ্জ্বল চেহারার জন্য স্ট্রোব ক্রিম
সেলেব্রিটিদের মতো প্রাণবন্ত উজ্জ্বল চেহারার জন্য স্ট্রোব ক্রিম
ল্যাশ ও ব্রো সেরাম সত্যি কার্যকরী!
ল্যাশ ও ব্রো সেরাম সত্যি কার্যকরী!
‘ব্লার’ এ সময়ের লিপ লাইনার ট্রেন্ড!
‘ব্লার’ এ সময়ের লিপ লাইনার ট্রেন্ড!
সোনিয়া রহমান রন্ধনশিল্পী
সোনিয়া রহমান রন্ধনশিল্পী
বর্ষায় পায়ের যত্ন কেমন হবে গাইডলাইন
বর্ষায় পায়ের যত্ন কেমন হবে গাইডলাইন
চেরি ব্লসম ট্রেন্ড কোমল রঙের ব্লাশ...
চেরি ব্লসম ট্রেন্ড কোমল রঙের ব্লাশ...
গ্রীষ্ম থেকে বর্ষা বদলে নিন প্রসাধন
গ্রীষ্ম থেকে বর্ষা বদলে নিন প্রসাধন
খাওয়ার পর ব্যায়াম ভালো না খারাপ!
খাওয়ার পর ব্যায়াম ভালো না খারাপ!
রোদ-বৃষ্টির দিনে- ‘হেয়ার কেয়ার’
রোদ-বৃষ্টির দিনে- ‘হেয়ার কেয়ার’
সর্বশেষ খবর
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

৫১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

৫৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ
এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা
আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা
গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা
দুপুরের ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতির বিষয়ে আশাবাদী মার্কো রুবিও
গাজায় যুদ্ধবিরতির বিষয়ে আশাবাদী মার্কো রুবিও

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত
দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা