শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৯ জুলাই, ২০২৫

ফ্যাশনের সেকাল-একাল

৭৮ বছর আগে উপমহাদেশ ঔপনিবেশিক শাসন থেকে মুক্তিলাভ করে। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের জন্ম হয়। এই সময়ের মধ্যে অনেক স্টাইল এসেছে এবং গেছে। তবে বাংলার মানুষ যে কোনো পরিস্থিতিতে নিজেদের সেরা দেখানোর চেষ্টা করেছেন...
প্রিন্ট ভার্সন
ফ্যাশনের সেকাল-একাল

১৯৪৭ সালে ব্রিটিশ ভারতের বিভাজন আধুনিক ভারত ও পাকিস্তানের জন্ম দেয়- এটি ছিল অস্থিরতার এক যুগ, যেখানে ফ্যাশনকে বাহ্যিক চাকচিক্যপূর্ণ বলে মনে করা হতো। তাই কিছুটা প্রতিহত হলেও বিচ্ছিন্ন না হয়ে স্টাইলিং তার নিজস্ব পথ ধরেছিল। বাংলা দুই ভাগে বিভক্ত হলো- পূর্ববঙ্গ (পরে যা পূর্ব পাকিস্তান হয়) এবং পশ্চিমবঙ্গ। এই বিভাজন সত্ত্বেও ‘ফ্যাশনের উন্মাদনা’ কোনো কিছুতেই থেমে থাকেনি। এটি এ অঞ্চলের প্রতিটি ঘরে ঢুকে পড়েছিল। ১৯৭০-এর দশকে বাংলাদেশের উত্থান ঘটে। একটি দেশ যা তার রূপে নতুন কিন্তু সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যে বেশ সমৃদ্ধ; বাকি গল্পটি বলছি ফিচার আকারে...

 

ফ্যাশনের সেকাল-একাল

১৯৪০-এর দশক : বিভাজন ও কবিতার যুগ 

৪০-এর দশকের শুরুর দিকে, ব্রিটিশ ভারতে ফ্যাশন মূলত পশ্চিমা বিশ্ব দ্বারা অনুপ্রাণিত ছিল; চুলের স্টাইলে ফিঙ্গার ওয়েভস এবং পিন রোলস বেশ জনপ্রিয় ছিল। পশম ছিল ফ্যাশনের উচ্চ শিখরে এবং ঠাকুরবাড়ি বা নবাব বংশের উচ্চ শ্রেণির নারীরা আধুনিক ফিউশন লুকে সাজতেন। তারপর এলো মুক্তির উন্মাদনা এবং জাতীয়তাবাদী অনুভূতি আকাশচুম্বী হলো। মহাত্মার মতো নেতারা দেশকে স্বাবলম্বী করার জন্য সব নাগরিককে হাতে কাটা খাদি পরতে উৎসাহিত করলেন। সুতির এই কাপড়টি ‘ট্রেন্ড’ হয়ে উঠল। পুরুষ এবং মহিলা উভয়েই খাদি পরতেন- যা দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর জন্য  অনন্য পোশাক হয়ে ওঠে।  আধুনিক স্টাইলের শাড়ি পরা, যেখানে নাভিতে একাধিক কুঁচি এবং আঁচল বাম দিকে রাখা হতো, তা আরও উপযুক্ত এবং মার্জিত বলে বিবেচিত হয়েছিল।

 

১৯৫০-এর দশক : অভ্যুত্থান, স্মৃতি ও মুক্তি

৫০-এর দশক ছিল এমন এক যুগ যখন অনেক বাহ্যিক সংঘাত দেখা গিয়েছিল। বাংলাদেশ তখনো পূর্ব পাকিস্তানের অংশ ছিল। কিন্তু এর অনন্য সংস্কৃতি, ফ্যাশন ধারণা এবং ঐতিহ্য নিয়ে সরগরম ছিল। এ অঞ্চলের নারীরা বলিউড অভিনেত্রী নার্গিসের স্টাইল অনুসরণ করতেন (হাই-নেক সিল্ক ব্লাউজ এবং খাঁটি শিফন শাড়ির সঙ্গে)। যদিও নার্গিস একজন ভারতীয় অভিনেত্রী ছিলেন। তাঁর কাজ এবং স্টাইলিং পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তান উভয় স্থানেই বেশ জনপ্রিয় ছিল। অভিনেত্রী সমাজের উচ্চ শ্রেণি ভিক্টোরিয়ান এবং  মোগল স্টাইলের সংমিশ্রণে লেহেঙ্গা, এমব্রয়ডারি করা গাউন, লম্বা ফ্রিল্ড স্কার্ট পরতে পছন্দ করতেন- যা অভিজাত অনুষ্ঠানে দেখা যেত।

 

১৯৬০-এর দশক : সতেজ লুক, সিনেমার উত্থানর্ এই দশকটি সম্ভবত হেয়ারস্টাইলের ভিন্নতার জন্য সবচেয়ে বেশি স্মরণীয়। সাধারণ কোঁকড়া চুল এবং ঢেউ খেলানো স্টাইলগুলো ‘বুফ্যান্ট’ লুক (ফোলানো চুলের স্টাইল) এবং লম্বা বিনুনি দিয়ে প্রতিস্থাপিত হয়েছিল। নারীরা সরু দাঁতের চিরুনি দিয়ে চুলকে পেঁচিয়ে উঁচু গিঁট তৈরি করতেন, যা পরে ব্রাশ করে একটি মৌচাকের মতো আকার দেওয়া হতো। যখন পশ্চিমা বিশ্ব প্রথমবারের মতো মিনিস্কার্ট পরছিল, তখন বাঙালি নারীরা শিফন শাড়ির সঙ্গে স্লিভলেস ব্লাউজ এবং শরীর আঁকড়ে থাকা সালোয়ার-কামিজ পরছিলেন। শাড়ি পরার ধরনও ঐতিহ্যবাহী ডান থেকে বাম আঁচল পরিবর্তন করে অভিনেত্রী মমতাজের কাছ থেকে অনুকরণ করছিল। বড় অনুষঙ্গগুলো পাতলা বেল্টের হাতঘড়ি, ছোট কানের দুল এবং লকেটযুক্ত নেকলেস প্রতিস্থাপিত হয়েছিল।

 

১৯৭০-এর দশক : স্বাধীনতা ও বেল-বটমস

স্বাধীনতা যুদ্ধ এবং সার্বভৌম রাষ্ট্র বাংলাদেশ সৃষ্টির পরেও, ৭০-এর দশক ছিল সদ্য স্বাধীন দেশটির ফ্যাশনের জন্য রঙিন দশক। রুনা লায়লা গায়িকা ও ববিতার মতো অভিনেত্রীরা সমাজের প্রধান ফ্যাশন আইকন ছিলেন। সমগ্র দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলের তরুণীরা তাদের প্রতিভা এবং তার স্টাইলিং সেন্স অনুসরণ করতেন। রুনা লায়লার পাতলা ভ্রু এবং ববিতার উঁচু-বাঁধা চুল তখন থেকে একটি কাল্ট ফ্যাশন হয়ে ওঠে। ৭০-এর দশকে বৈশ্বিক ফ্যাশন সাইকেডেলিক প্রিন্ট, উজ্জ্বল রং, নেট, সাহসী ডিজাইনসহ চকচকে উপকরণগুলোর দিকে ঝুঁকেছিল এবং বাংলাদেশও এর প্রভাব থেকে মুক্ত ছিল না। লম্বা অগোছালো চুল, পাতলা ভ্রু, বেল-বটম প্যান্ট, লুপ কানের দুল জনপ্রিয় ছিল এবং বাংলাদেশি নারীরা ট্রেন্ডিং স্টাইলগুলো পরছিলেন।

 

১৯৮০-এর দশক : স্বাধীনতা ও ফ্যাশন

এই দশকে বাংলাদেশি নারীরা নতুন অর্জিত স্বাধীনতাকে তার প্রকৃত অর্থে আলিঙ্গন করতে শুরু করেন এবং নিজেদের চেহারায় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে শুরু করেন। যখন হলিউড এবং বলিউড উভয়ই মানুষকে ফ্যাশন সম্পর্কে সচেতন করছিল, তখন নারীরা কিছু গবেষণা করেন। বিভিন্ন রং, আকার এবং আকৃতির পোলকা ডটসের প্রতি ঝোঁক ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পায়। হাল্টার নেক ব্লাউজ জনপ্রিয় হয়ে ওঠে এবং সামনের দিকে ফ্লিক করা পাফড-আপ ঢেউ খেলানো চুল হেয়ারস্টাইলিংয়ে একটি ‘নতুন জিনিস’ হয়ে দাঁড়ায়। কিছু নারী ভেলভেট জ্যাকেট এবং ঢিলেঢালা সালোয়ারের সঙ্গে কামিজও পরতেন- অনেকটা হিন্দি সিনেমার নায়িকাদের মতো। বড় লুপ কানের দুল তখনো জনপ্রিয় ছিল। তবে এবার সেগুলো রূপা ও সোনার পরিবর্তে আরও উজ্জ্বল রঙে পরা হতো। এই দশকে ছেলে বেল বটম-এ অভ্যস্ত হয়। লম্বা চুল, মাঝে ফাটা বা পাশ ফাটা স্টাইল করে।

 

১৯৯০-এর দশক : মোগল প্রভাব ও বুটিক শপ

এই দশকে ফ্যাশনের দৃশ্যে খুব বেশি পরিবর্তন আসেনি। নারীরা মোগল যুগের দিকে ফিরে যান এবং আনারকলি ও অত্যন্ত লম্বা কামিজ রাস্তায় ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করে। বাঙালি নারীরা তাদের চুলকে শক্ত করে বেঁধে রাখতেন এবং এক্সটেনশন ব্যবহার করে সেটিকে আরও সাজাতেন। এই দশকে বুটিক শপের উত্থান দেখা যায়, যা স্থানীয় বাজারে জায়গা করে নেয়।

 

২০০০-এর দশক : মিলেনিয়াল ও পরীক্ষা

এটি ছিল নতুন সহস্রাব্দের শুরু এবং ইন্টারনেট ও সোশ্যাল মিডিয়ার কারণে বিশ্ব একটি একক বৈশ্বিক সত্তায় রূপান্তরিত হচ্ছিল। মিলিনিয়াল দশকে ভোগবাদিতার ব্যাপক বৃদ্ধি ঘটে এবং বাংলাদেশিরা পশ্চিমা লুক আরও বেশি করে গ্রহণ করতে থাকেন। জিন্স, স্লাকস, টপস, শার্ট দৈনন্দিন পোশাকের প্রধান অনুষঙ্গ হয়ে ওঠে নারীদের জন্য, যেখানে শাড়ি উৎসবের পোশাক হিসেবে বিবেচিত হতে থাকে। হেয়ারস্টাইলিং উন্মুক্ত ও অবাধ হয়ে ওঠে, কোনো নির্দিষ্ট রূপ নেয়নি। চুলের রং করা, পার্মানেন্ট স্ট্রেটেনিং বা কার্লিং এবং হাইলাইটস ব্যাপক জনপ্রিয় হয়।

 

২০১০ সাল থেকে : ফিউশনাল পোশাক

বিশুদ্ধ পশ্চিমা প্রভাবে- বাংলাদেশিরা ফিউশন-এর প্রতি আরও আগ্রহী হয়ে ওঠে; যা ছিল পূর্ব ও পশ্চিমের এক নিখুঁত মিশ্রণ। ক্যাজুয়াল কুর্তি, প্যান্ট, ধুতি ইত্যাদি ছিল মৌলিক পোশাক সামগ্রী। শাড়ি আবারও জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। তবে এবার ব্লাউজগুলো বিভিন্ন উপায়ে পরিবর্তিত হয়ে ফিউশন তৈরি করে। জ্যাকেট ব্লাউজ, নেট ব্লাউজ, হাল্টার নেক শাড়ির মূল আকর্ষণ হয়ে ওঠে। হেয়ারস্টাইলে বড় পরিবর্তন আসেনি। তবে হাইলাইটস আরও পরিবেশবান্ধব হয়ে ওঠে; চুল স্ট্রেটেনিং-কার্লিং পদ্ধতিগুলো অস্থায়ী এবং সুস্থতা-কেন্দ্রিক হয়। ছেলেদের ফ্যাশনে স্ট্রিট-ওয়্যার, জগার প্যান্ট, ওভারসাইজ টি-শার্ট, কার্গো প্যান্ট, কুর্তা-পাজামা লুক ফিরে আসে।

এই বিভাগের আরও খবর
বাসায় বসে রূপচর্চা : স্পা-এর মতোই নিখুঁত পরিচর্যা
বাসায় বসে রূপচর্চা : স্পা-এর মতোই নিখুঁত পরিচর্যা
রুটিনমাফিক রূপচর্চা
রুটিনমাফিক রূপচর্চা
সাজ-পোশাকে স্বাচ্ছন্দ্য
সাজ-পোশাকে স্বাচ্ছন্দ্য
সোনিয়া রহমান রন্ধনশিল্পী
সোনিয়া রহমান রন্ধনশিল্পী
বায়োটেক বিউটি : সৌন্দর্যশিল্পের এক নতুন দিগন্ত
বায়োটেক বিউটি : সৌন্দর্যশিল্পের এক নতুন দিগন্ত
গরমে ছেলেদের স্মার্ট লুক
গরমে ছেলেদের স্মার্ট লুক
আত্মবিশ্বাস এবং আপন সাজ!
আত্মবিশ্বাস এবং আপন সাজ!
ভোগ ম্যাগাজিনের পরামর্শে সঠিক রুটিন
ভোগ ম্যাগাজিনের পরামর্শে সঠিক রুটিন
মাসকারা তোলার সঠিক নিয়ম
মাসকারা তোলার সঠিক নিয়ম
নেলপলিশ -এর একাল সেকাল
নেলপলিশ -এর একাল সেকাল
সোনিয়া রহমান রন্ধনশিল্পী
সোনিয়া রহমান রন্ধনশিল্পী
মেকআপ ব্রাশ পরিষ্কার করা উচিত! কত দিন পর পর?
মেকআপ ব্রাশ পরিষ্কার করা উচিত! কত দিন পর পর?
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশের দরকার ৪৩ বলে ৬৩, হাতে ৮ উইকেট
বাংলাদেশের দরকার ৪৩ বলে ৬৩, হাতে ৮ উইকেট

১৫ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা শুভ সংঘের উদ্যোগে বাঞ্ছারামপুরে ৬০ নারীর মাঝে সেলাই মেশিন বিতরণ
বসুন্ধরা শুভ সংঘের উদ্যোগে বাঞ্ছারামপুরে ৬০ নারীর মাঝে সেলাই মেশিন বিতরণ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাওয়া ডেন্টাল সেন্টারের উদ্বোধন করলেন সেনাপ্রধান
রাওয়া ডেন্টাল সেন্টারের উদ্বোধন করলেন সেনাপ্রধান

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কোটা বিরোধী আন্দোলনে উত্তাল রাবি, শিক্ষকদের কর্মবিরতি
কোটা বিরোধী আন্দোলনে উত্তাল রাবি, শিক্ষকদের কর্মবিরতি

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পিআর পদ্ধতি বিষয়ে দেশের মানুষের ধারণা নেই: জিয়া হায়দার
পিআর পদ্ধতি বিষয়ে দেশের মানুষের ধারণা নেই: জিয়া হায়দার

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাবিতে প্রোভিসি-প্রক্টর লাঞ্ছনা : ইউট্যাবের নিন্দা ও তদন্ত দাবি
রাবিতে প্রোভিসি-প্রক্টর লাঞ্ছনা : ইউট্যাবের নিন্দা ও তদন্ত দাবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ১৩১ পূজামণ্ডপে তারেক রহমানের পক্ষে উপহার বিতরণ
কুমিল্লায় ১৩১ পূজামণ্ডপে তারেক রহমানের পক্ষে উপহার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি নিষ্কাশনের পথ বন্ধ, বড়াইগ্রামে দুইশ’ পরিবার পানিবন্দী
পানি নিষ্কাশনের পথ বন্ধ, বড়াইগ্রামে দুইশ’ পরিবার পানিবন্দী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক চ্যালেঞ্জের অভিজ্ঞতা, এক নতুন স্বপ্নের আহ্বান
এক চ্যালেঞ্জের অভিজ্ঞতা, এক নতুন স্বপ্নের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

৮ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার
৮ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোনো ষড়যন্ত্রই বিএনপির বিজয় ঠেকাতে পারবে না : দুলু
কোনো ষড়যন্ত্রই বিএনপির বিজয় ঠেকাতে পারবে না : দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখনো অনেক মানুষ পর্যাপ্ত স্বাস্থ্যসেবা থেকে বঞ্চিত: চসিক মেয়র
এখনো অনেক মানুষ পর্যাপ্ত স্বাস্থ্যসেবা থেকে বঞ্চিত: চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বরিশালে ডেঙ্গুতে ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে জন্ম, প্রাণে ভয়: মস্তিষ্ক খেকো অ্যামিবায় পশ্চিমবঙ্গে মৃত্যু ১৬
পানিতে জন্ম, প্রাণে ভয়: মস্তিষ্ক খেকো অ্যামিবায় পশ্চিমবঙ্গে মৃত্যু ১৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চা দোকানিকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
চা দোকানিকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় উৎসবমুখর পরিবেশে নৌকাবাইচ
নওগাঁয় উৎসবমুখর পরিবেশে নৌকাবাইচ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৬৮ তে থামল শ্রীলঙ্কা
১৬৮ তে থামল শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইজিবাইকের ব্যাটারি চার্জ দিতে গিয়ে চালকের মৃত্যু
ইজিবাইকের ব্যাটারি চার্জ দিতে গিয়ে চালকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একটি আদর্শকে ধরে রাখার জন্য ১৭ বছরে অমানসিক নির্যাতন সহ্য করেছি : এস এম জিলানী
একটি আদর্শকে ধরে রাখার জন্য ১৭ বছরে অমানসিক নির্যাতন সহ্য করেছি : এস এম জিলানী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুপারব্র্যান্ডস’ সম্মাননা টানা চতুর্থবারের মতো অর্জন করেছে বসুন্ধরা এল পি গ্যাস
‘সুপারব্র্যান্ডস’ সম্মাননা টানা চতুর্থবারের মতো অর্জন করেছে বসুন্ধরা এল পি গ্যাস

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, জরিমানা
নারায়ণগঞ্জে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাঁতার শিখতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রীর
সাঁতার শিখতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তরুণ প্রজন্মকে আইসিটি জ্ঞান দিয়ে দক্ষ মানবসম্পদে পরিণত করাই সরকারের লক্ষ্য
তরুণ প্রজন্মকে আইসিটি জ্ঞান দিয়ে দক্ষ মানবসম্পদে পরিণত করাই সরকারের লক্ষ্য

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাশুড়ির সঙ্গে স্বামীর পরকীয়া, টিকটক কেলেঙ্কারি থেকে ভাইরাল সিনেমায় ঝড়
শাশুড়ির সঙ্গে স্বামীর পরকীয়া, টিকটক কেলেঙ্কারি থেকে ভাইরাল সিনেমায় ঝড়

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চট্টগ্রামে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাটির নিচে মিলল ব্রিটিশ আমলের ধাতব মুদ্রা
মাটির নিচে মিলল ব্রিটিশ আমলের ধাতব মুদ্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারী বৃষ্টিতে ফের বিপৎসীমার কাছাকাছি তিস্তার পানি
ভারী বৃষ্টিতে ফের বিপৎসীমার কাছাকাছি তিস্তার পানি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংস্কৃতি আমাদের জীবনের প্রতিচ্ছবি: কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কৃতি আমাদের জীবনের প্রতিচ্ছবি: কাদের গনি চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংখ্যাগুরু সংখ্যালঘু নয় আমরা সবাই গর্বিত বাংলাদেশি : মীর হেলাল
সংখ্যাগুরু সংখ্যালঘু নয় আমরা সবাই গর্বিত বাংলাদেশি : মীর হেলাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশসহ ৯ দেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরব আমিরাতের
বাংলাদেশসহ ৯ দেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরব আমিরাতের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী
ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচ-১বি ভিসার ফি দেড় হাজার থেকে বাড়িয়ে এক লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প
এইচ-১বি ভিসার ফি দেড় হাজার থেকে বাড়িয়ে এক লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগদান সারলেন এনসিপি নেতা হান্নান মাসউদ
বাগদান সারলেন এনসিপি নেতা হান্নান মাসউদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্র প্রতিনিধিদের সরকারে আসাটা সঠিক সিদ্ধান্ত বলে মনে হয় না : সালাহউদ্দিন
ছাত্র প্রতিনিধিদের সরকারে আসাটা সঠিক সিদ্ধান্ত বলে মনে হয় না : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের পরমাণু ইস্যুতে যৌথ উদ্যোগ নিচ্ছে চীন-রাশিয়া
ইরানের পরমাণু ইস্যুতে যৌথ উদ্যোগ নিচ্ছে চীন-রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফারিয়া তুমি সত্যিই জিতেছো : পিয়া জান্নাতুল
ফারিয়া তুমি সত্যিই জিতেছো : পিয়া জান্নাতুল

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুপার ফোরে লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
সুপার ফোরে লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবশেষে সেই ব্রিটিশ দম্পতিকে মুক্তি দিল তালেবান
অবশেষে সেই ব্রিটিশ দম্পতিকে মুক্তি দিল তালেবান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে বৃষ্টি বাড়তে পারে ঢাকাসহ ৫ বিভাগে
কাল থেকে বৃষ্টি বাড়তে পারে ঢাকাসহ ৫ বিভাগে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে অবশ্যই পাকিস্তান-বাংলাদেশের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হবে: কংগ্রেস নেতা
ভারতকে অবশ্যই পাকিস্তান-বাংলাদেশের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হবে: কংগ্রেস নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে মসজিদে ড্রোন হামলায় নিহত ৭৮, আহত ২০
সুদানে মসজিদে ড্রোন হামলায় নিহত ৭৮, আহত ২০

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও দিন-রাতের তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও দিন-রাতের তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়তে সৌদি আরবকে হিজবুল্লাহ’র প্রস্তাব
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়তে সৌদি আরবকে হিজবুল্লাহ’র প্রস্তাব

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের মাইনর ক্রিকেট লিগে সাকিবের দুর্দান্ত অভিষেক
যুক্তরাষ্ট্রের মাইনর ক্রিকেট লিগে সাকিবের দুর্দান্ত অভিষেক

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকে ইসরায়েলের হুমকিতে ভীত হওয়া উচিত নয়: জাতিসংঘ মহাসচিব
বিশ্বকে ইসরায়েলের হুমকিতে ভীত হওয়া উচিত নয়: জাতিসংঘ মহাসচিব

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ ফিরে আসবে : মান্না
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ ফিরে আসবে : মান্না

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনআইডি সংশোধন: ৪৫ দিনের মধ্যে আবেদন নিষ্পত্তির নির্দেশ কর্মকর্তাদের
এনআইডি সংশোধন: ৪৫ দিনের মধ্যে আবেদন নিষ্পত্তির নির্দেশ কর্মকর্তাদের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এদেশে যা কিছু ভালো, সবকিছু দিয়েছে বিএনপি: মির্জা ফখরুল
এদেশে যা কিছু ভালো, সবকিছু দিয়েছে বিএনপি: মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেয়নি আরব আমিরাত : রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেয়নি আরব আমিরাত : রাষ্ট্রদূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৪ জন দগ্ধ
যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৪ জন দগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত হামলা করলে আমাদের পাশে থাকবে সৌদি আরব : পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
ভারত হামলা করলে আমাদের পাশে থাকবে সৌদি আরব : পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার এস্তোনিয়ায় ঢুকল রাশিয়ার তিন যুদ্ধবিমান
এবার এস্তোনিয়ায় ঢুকল রাশিয়ার তিন যুদ্ধবিমান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাশুড়ির সঙ্গে স্বামীর পরকীয়া, টিকটক কেলেঙ্কারি থেকে ভাইরাল সিনেমায় ঝড়
শাশুড়ির সঙ্গে স্বামীর পরকীয়া, টিকটক কেলেঙ্কারি থেকে ভাইরাল সিনেমায় ঝড়

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নাগরিকদের জন্য বাংলাদেশ ভ্রমণে উচ্চ সতর্কতা জারি কানাডার
নাগরিকদের জন্য বাংলাদেশ ভ্রমণে উচ্চ সতর্কতা জারি কানাডার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অদৃশ্য শক্তি ধীরে ধীরে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে : তারেক রহমান
অদৃশ্য শক্তি ধীরে ধীরে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে : তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইট হাউসে যাচ্ছেন এরদোয়ান
হোয়াইট হাউসে যাচ্ছেন এরদোয়ান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটিতে ‘নজিরবিহীন শক্তি’ প্রয়োগের হুমকি ইসরায়েলের
গাজা সিটিতে ‘নজিরবিহীন শক্তি’ প্রয়োগের হুমকি ইসরায়েলের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে আরও ৬৪০ কোটি ডলারের অস্ত্র দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে আরও ৬৪০ কোটি ডলারের অস্ত্র দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের আর্থিক খাত আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে যুক্তরাষ্ট্রের ৮ পরামর্শ
বাংলাদেশের আর্থিক খাত আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে যুক্তরাষ্ট্রের ৮ পরামর্শ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের আন্দোলনে সমর্থন নেই এনসিপির
জামায়াতের আন্দোলনে সমর্থন নেই এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা-১৫ আসনে জামায়াত আমিরের গণসংযোগ
ঢাকা-১৫ আসনে জামায়াত আমিরের গণসংযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার মাথা নত করায় আন্দোলনে জামায়াত
সরকার মাথা নত করায় আন্দোলনে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে বিভক্তি চরমে
রাজনীতিতে বিভক্তি চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সামনে আবার শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের সামনে আবার শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ট্রেনে ভয়ংকর ছিনতাইকারী
ট্রেনে ভয়ংকর ছিনতাইকারী

পেছনের পৃষ্ঠা

যেন মানব ক্যালকুলেটর
যেন মানব ক্যালকুলেটর

শনিবারের সকাল

ছোট্ট দুনিয়ার বিশাল শক্তি
ছোট্ট দুনিয়ার বিশাল শক্তি

পরিবেশ ও জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির সাত নেতা চার দলের প্রার্থী চূড়ান্ত
বিএনপির সাত নেতা চার দলের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জে ঐকমত্য কমিশন
চ্যালেঞ্জে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে চীনের কারিগরি বিশেষজ্ঞ দল
আসছে চীনের কারিগরি বিশেষজ্ঞ দল

নগর জীবন

অনলাইন গেমিংয়ে তীব্র আসক্তি
অনলাইন গেমিংয়ে তীব্র আসক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত প্রার্থীরা সক্রিয়, মাঠে নেই অন্যরা
বিএনপি-জামায়াত প্রার্থীরা সক্রিয়, মাঠে নেই অন্যরা

নগর জীবন

৩৫ বছর ধরে এক টাকায় চা বিক্রি করছেন মহির
৩৫ বছর ধরে এক টাকায় চা বিক্রি করছেন মহির

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকার আকাশে টার্বুলেন্সের শিকার বিমান
ঢাকার আকাশে টার্বুলেন্সের শিকার বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

সবচেয়ে ছোট হরিণ ‘পুডু’
সবচেয়ে ছোট হরিণ ‘পুডু’

পরিবেশ ও জীবন

আন্দোলন না সমঝোতা
আন্দোলন না সমঝোতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ১২ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ১২ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের জোর প্রস্তুতি চলছে
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের জোর প্রস্তুতি চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির মাদক সাম্রাজ্য
আরাকান আর্মির মাদক সাম্রাজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার পক্ষপাতিত্ব করলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়
সরকার পক্ষপাতিত্ব করলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলতানপুরে ৬০০ বছরের পুরোনো শাহি মসজিদ
সুলতানপুরে ৬০০ বছরের পুরোনো শাহি মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরা দেশকে পরিবর্তন করতে চাই
আমরা দেশকে পরিবর্তন করতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিষদের দাবিতে অনড় এনসিপি
গণপরিষদের দাবিতে অনড় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দলীয় এজেন্ডা চাপিয়ে পার পাওয়া যাবে না
দলীয় এজেন্ডা চাপিয়ে পার পাওয়া যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী সংগঠন না থাকলে বিপ্লব হয় না
বিপ্লবী সংগঠন না থাকলে বিপ্লব হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

সমুদ্রের বাতাসে আয়ু বাড়ে
সমুদ্রের বাতাসে আয়ু বাড়ে

পরিবেশ ও জীবন

জাতীয় সংলাপে এলডিসি উত্তরণের সিদ্ধান্ত
জাতীয় সংলাপে এলডিসি উত্তরণের সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

অনাবাসিক ভোটার নিয়ে চিন্তা চাকসুতে
অনাবাসিক ভোটার নিয়ে চিন্তা চাকসুতে

পেছনের পৃষ্ঠা