শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট, ২০২৫

৫জি নেটওয়ার্ক

৫জি কী, কেন প্রয়োজন কীভাবে কাজ করে?

প্রিন্ট ভার্সন
৫জি কী, কেন প্রয়োজন কীভাবে কাজ করে?
প্রযুক্তি বিশ্বে দিনদিন সবকিছুই বদলে যাচ্ছে। টুজি, থ্রিজি ও ৪জি-এরপর এখন গোটা পৃথিবীতে চালু হয়েছে ৫জি (5G)। অপারেটররা ২০১৯ সাল থেকে এর নেটওয়ার্ক চালু করা শুরু করেছে এবং এর ব্যবহারও বাড়ছে...

 

৫জি মানে কী?

ইংরেজিতে টুজি, থ্রিজি, ৪জি বা ৫জিতে ব্যবহৃত ‘জি’ অর্থ জেনারেশন বা প্রজন্ম। ৫জি হচ্ছে পঞ্চম প্রজন্মের ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক প্রযুক্তি (তারহীন নেটওয়ার্ক প্রযুক্তি)। যা আগের সব সংস্করণগুলোর চেয়ে অনেক বেশি এবং দ্রুত ফ্রিকোয়েন্সিতে চলতে সক্ষম। এ নেটওয়ার্কের বিশাল ক্ষমতা রয়েছে, যা একই সঙ্গে আরও অনেক ডিভাইসকে মোবাইল ইন্টারনেট অ্যাক্সেসের সুযোগ দেয়- এমনকি উচ্চ নেটওয়ার্ক ট্র্যাফিক জায়গাতেও।

 

থ্রিজি বনাম ৪জি বনাম ৫জি : পার্থক্য কী?

♦ সত্তর দশকের শেষে প্রথম প্রজন্ম অর্থাৎ ১জি এসেছিল। যা সেলুলার নেটওয়ার্কের মাধ্যমে অ্যানালগ ভয়েস কল করা যেত।

♦ ১৯৯০-এর দশকের শুরুতে প্রথম প্রজন্ম (১জি)-কে ২জি-তে আপগ্রেড করা হয়েছিল, যা ডিজিটাল ভয়েস সক্ষমতা নিয়ে আসে।

♦ বিংশ শতাব্দীর (২০০০ সাল) শুরুতে, থ্রিজি আমাদের মোবাইল ডেটা এবং আমাদের ফোনে ইন্টারনেট সার্ফ করার ক্ষমতা দিয়েছিল।

♦ চতুর্থ প্রজন্ম, ৪জি (‘লং টার্ম ইভোলিউশন’ বা এলটিই প্রযুক্তি নামেও পরিচিত), মোবাইল ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট পরিষেবা দিতে সক্ষম হয়। তবে অবকাঠামোটি ইন্টারনেটের অ্যাক্সেসের ক্রমবর্ধমান চাহিদা এবং পরবর্তীকালে উৎপন্ন ডেটার দ্রুত বৃদ্ধির জন্য ডিজাইন করা হয়নি।

♦ এর অর্থ ছিল আরেকটি আপগ্রেডের সময় অর্থাৎ ৫জি। যা দ্রুত ডাউনলোড এবং আপলোড গতি প্রদান করতে সক্ষম।

পঞ্চম প্রজন্মের ৫জি; ৪জি এবং ৩জি নেটওয়ার্কের মতো একই রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি ব্যবহার করে। তবে এটি তাদের গতি, ল্যাটেন্সি এবং নির্ভরযোগ্যতাকে অতিক্রম করতে সক্ষম। ৫জি প্রতি সেকেন্ডে ২০ জিবিপিএস (Gbps) পর্যন্ত সর্বোচ্চ ডাউনলোড করতে পারে, যেখানে ৪জি নেটওয়ার্ক পারে মাত্র ১ জিবিপিএস। এর ল্যাটেন্সিও অনেক কম। তথ্য পাঠানো বা গ্রহণ, মাত্র এক মিলিসেকেন্ড সময় নেয়, যেখানে ৪জির নেয় ২০০ মিলিসেকেন্ড। তা ছাড়া এটি আরও বিস্তৃত ব্যান্ডউইথেও চলতে সক্ষম। অর্থাৎ যে কোনো নির্দিষ্ট সময়ে আরও বেশি ডিভাইস ব্যবহার করা যাবে। এটি ৪জির চেয়ে উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি ডেটা ভলিউম পরিচালনায় সক্ষম। যা পূর্ববর্তী যে কোনো প্রজন্মের চেয়ে দ্রুত এবং আরও দক্ষ। এর আরেকটি পার্থক্য হলো- ব্যবহৃত ট্রান্সমিটারের ধরন। ৪জি এবং এর পূর্বসূরিদের জন্য বড় standalone মোবাইল টাওয়ারের প্রয়োজন ছিল, যার জন্য প্রচুর শক্তি লাগত। তবে ৫জি ছোট ট্রান্সমিটার ব্যবহার করে, যা ভবন এবং অন্যান্য অবকাঠামোতে স্থাপন করা যায়।

 

৫জি প্রযুক্তি কীভাবে কাজ করে?

৫জি পূর্ববর্তী নেটওয়ার্কের মতোই সেলুলার প্রযুক্তি ব্যবহার করে, যেখানে পরিষেবা ছোট এলাকা বা ভৌগোলিক অংশে বিভক্ত, একে সেল বলা হয়। প্রতিটি সেল সাইটে একটি বেস স্টেশন এবং অ্যান্টেনা থাকে এবং এটি রেডিও তরঙ্গের মাধ্যমে ডেটা প্রেরণ করে। একটি সেলের সীমানার মধ্যে থাকা যে কোনো ৫জি ওয়্যারলেস ডিভাইস নেটওয়ার্কে সংযুক্ত হতে পারে। পার্থক্য হলো ৫জি প্রযুক্তি ডেটা এনকোড করার পদ্ধতি পরিবর্তন করে। এটি ওএফডিএম (OFDM) (অর্থোগোনাল ফ্রিকোয়েন্সি-ডিভিশন মাল্টিপ্লেক্সিং)-এর ওপর ভিত্তি করে তৈরি। এর অর্থ এটি হস্তক্ষেপ কমাতে বিভিন্ন চ্যানেলে একটি ডিজিটাল সংকেত মডুলেট করতে পারে। এটি উচ্চ-ব্যান্ড এয়ারওয়েভগুলো এনকোড করে, যা ৪জি এর সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ ছিল না। ৫জি নেটওয়ার্ক তরঙ্গদৈর্ঘ্য স্পেকট্রামের একাধিক ব্যান্ড (রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি) থেকে নির্মিত। এতে মধ্য ও উচ্চ-স্পেকট্রাম পরিসরের নতুন ফ্রিকোয়েন্সি ব্যান্ড রয়েছে। যা বিদ্যমান ফ্রিকোয়েন্সিগুলোর সঙ্গে মিলিত হয়ে ৫জি নেটওয়ার্ক তৈরি করে।

 

৫জি কত দ্রুত কাজ করে?

পঞ্চম প্রজন্মের ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক ৫জির প্রযুক্তিগত অগ্রগতির কল্যাণে ব্যবহারকারীরা ৪জির তুলনায় ডেটা স্থানান্তরের জন্য অনেক দ্রুতগতির ইন্টারনেটসেবা উপভোগ করতে পারে। অনুকূল পরিস্থিতিতে ৫জি প্রতি সেকেন্ডে ২০জিবিপিএস পর্যন্ত সর্বোচ্চ ডাউনলোড এবং ১০জিবিপিএস পর্যন্ত আপলোড করতে পারে। আর ল্যাটেন্সিও কয়েক মিলিসেকেন্ডে কমিয়ে দেয়, যা ডিভাইসে ডেটা পৌঁছানোর জন্য নেটওয়ার্কজুড়ে ডেটা ভ্রমণের সময়কে পাঁচগুণ পর্যন্ত কমিয়ে দিতে পারে। তবে এসব সুবিধা কিংবা হার- অবস্থান, নেটওয়ার্ক প্রদানকারী (অপারেটর) এবং ডিভাইসের ক্ষমতার ওপর নির্ভরশীল। ৫জি নতুন রেডিও স্পেকট্রামে প্রসারিত করে নেটওয়ার্কের ক্ষমতা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করে।

 

৫জির ফ্রিকোয়েন্সি কত?

৫জি লো-ব্যান্ড (১ গিগাহার্টজের নিচে ফ্রিকোয়েন্সি), মিড-রেঞ্জ ব্যান্ড (১ থেকে ৬ গিগাহার্টজ) এবং নতুন হাই-ব্যান্ড স্পেকট্রাম (২৪.২৫ থেকে ৮৬ গিগাহার্টজ) কভার করে। সর্বোচ্চ ফ্রিকোয়েন্সি হলো মিলিমিটার-ওয়েভ (mmWave), যা দ্রুততম গতি সরবরাহ করে।

 

৫জি কেন গুরুত্বপূর্ণ?

♦ ডেটা স্থানান্তরের জন্য ৫জি এর গতি জীবনকে অনেক উপায়ে সহজ করে তোলে।

♦ দূরবর্তী অফিসেও একই স্তরের কর্মক্ষমতা পাবে, সংযোগে কোনো বিলম্ব ছাড়াই।

♦ গ্রামীণ এলাকায় ৫জি ফিক্সড ওয়্যারলেস অ্যাক্সেস (FWA) সংযোগ উন্নত করবে।

♦ ৫জি ক্লাউড পরিষেবাগুলোতে প্রায় তাৎক্ষণিক অ্যাক্সেস এবং রিয়েল-টাইম ভিডিও অনুবাদের মতো জিনিসগুলোর অনুমতি দেয়।

♦ ৫জি সেলুলার এবং ওয়াইফাই অ্যাক্সেসে নির্বিঘ্ন ওপেন রোমিং ক্ষমতা প্রদান করে।

স্বাস্থ্যসেবায় ৫জি রোগীদের রিয়েল-টাইম পর্যবেক্ষণে সক্ষম, ফলে ডাক্তারদের দ্রুত রোগ নির্ণয়, রোবোটিক সার্জারি নিরাপদ করবে।

♦ ৫জি পূর্ববর্তী মোবাইল প্রজন্মগুলোর চেয়ে বেশি শক্তি-দক্ষ, কারণ এটি নেটওয়ার্কের বিদ্যুৎ খরচ হ্রাস করে। ফলে ডিভাইসের ব্যাটারির আয়ুষ্কাল বাড়তে পারে।

♦ ৫জি এখন পর্যন্ত সবচেয়ে সুরক্ষিত মোবাইল নেটওয়ার্ক, তবে যারা অতিরিক্ত গোপনীয়তা চান তারা তাদের নিজস্ব ব্যক্তিগত ৫জি নেটওয়ার্ক সেট আপ করে নিতে পারেন।

♦ ৫জি ভার্চুয়াল রিয়েলিটি (VR), অগমেন্টেড রিয়েলিটি (AR), IoT (ইন্টারনেট অব থিংস), এবং আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (AI) প্রযুক্তির বিকাশে নতুন সম্ভাবনা উন্মুক্ত করে।

তথ্যসূত্র : ভোনেজ

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের ৭৮% প্রতিষ্ঠানে এআই ব্যবহার হচ্ছে
বিশ্বের ৭৮% প্রতিষ্ঠানে এআই ব্যবহার হচ্ছে
কমছে এক্সের ব্যবহারকারী!
কমছে এক্সের ব্যবহারকারী!
ডার্ক ওয়েবে ব্যবহারকারী বেড়েছে ১০ লাখ
ডার্ক ওয়েবে ব্যবহারকারী বেড়েছে ১০ লাখ
ডাইনোসরের ইতিহাস নতুন করে লিখল এ জীবাশ্ম
ডাইনোসরের ইতিহাস নতুন করে লিখল এ জীবাশ্ম
জিডিএলের চমক
জিডিএলের চমক
ডিভাইসে জমে থাকা ময়লা দূর করার উপায়
ডিভাইসে জমে থাকা ময়লা দূর করার উপায়
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স যখন কিশোরদের সঙ্গী
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স যখন কিশোরদের সঙ্গী
‘চিন্তা’ ও ‘কাজ’ দুটিই করবে চ্যাটজিপিটি
‘চিন্তা’ ও ‘কাজ’ দুটিই করবে চ্যাটজিপিটি
শিশুদের জন্য ‘বেবি গ্রোক’!
শিশুদের জন্য ‘বেবি গ্রোক’!
থ্রেডসে ক্রিয়েটরদের জন্য নতুন ফিচার
থ্রেডসে ক্রিয়েটরদের জন্য নতুন ফিচার
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কি চাকরির ভবিষ্যৎ বদলে দেবে?
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কি চাকরির ভবিষ্যৎ বদলে দেবে?
আবহাওয়ার পূর্বাভাস কার কাছ থেকে নেবেন?
আবহাওয়ার পূর্বাভাস কার কাছ থেকে নেবেন?
সর্বশেষ খবর
মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী
মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

কুয়াকাটার সৈকতে ফের ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটার সৈকতে ফের ভেসে এলো মৃত ডলফিন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুদানে হাসপাতালে হামলায় নিহত ১
সুদানে হাসপাতালে হামলায় নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্য উৎপাদন, ঢাকা বেকারিকে জরিমানা
অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্য উৎপাদন, ঢাকা বেকারিকে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে
ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডস সিরিজে থাকছেন জেসি
বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডস সিরিজে থাকছেন জেসি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
কক্সবাজারে গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইনি জটিলতায় ওয়াসিম আকরাম
আইনি জটিলতায় ওয়াসিম আকরাম

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নির্বাচন বানচালের প্রচেষ্টা শহীদ জিয়ার সৈনিকেরা প্রতিহত করবে’
‘নির্বাচন বানচালের প্রচেষ্টা শহীদ জিয়ার সৈনিকেরা প্রতিহত করবে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় শিশু ধর্ষণ মামলায় একজনের যাবজ্জীবন
নেত্রকোনায় শিশু ধর্ষণ মামলায় একজনের যাবজ্জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অভিযানে ওয়ারেন্টভুক্ত ৩ আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে অভিযানে ওয়ারেন্টভুক্ত ৩ আসামি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়বে পাকিস্তান, চীন ও আফগানিস্তান
সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়বে পাকিস্তান, চীন ও আফগানিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি; অপসারণ বিল নিয়ে রাহুলের ক্ষোভ
আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি; অপসারণ বিল নিয়ে রাহুলের ক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে ১০ হাজার ইয়াবাসহ পুলিশ গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১০ হাজার ইয়াবাসহ পুলিশ গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় নিখোঁজ শিশুর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় নিখোঁজ শিশুর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীর দুই উপজেলায় ডাকাতি
নোয়াখালীর দুই উপজেলায় ডাকাতি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংকট কাটাতে ১২০ কোটি টাকার ওষুধ দিচ্ছে ইডিসিএল
সংকট কাটাতে ১২০ কোটি টাকার ওষুধ দিচ্ছে ইডিসিএল

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুমিল্লায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বিষয়ক সেমিনার
কুমিল্লায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বিষয়ক সেমিনার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে জরিমানা
পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পাতা খাওয়াকে কেন্দ্র করে ছাগলকে কুপিয়ে হত্যা, যুবক কারাগারে
বগুড়ায় পাতা খাওয়াকে কেন্দ্র করে ছাগলকে কুপিয়ে হত্যা, যুবক কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে নবনিযুক্ত উপপরিচালকের পদায়ন স্থগিতের দাবি
বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে নবনিযুক্ত উপপরিচালকের পদায়ন স্থগিতের দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন
সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না
নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা সিটি দখলে আরও ৬০ হাজার রিজার্ভ সেনা মোতায়েন করবে ইসরায়েল
গাজা সিটি দখলে আরও ৬০ হাজার রিজার্ভ সেনা মোতায়েন করবে ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: আহত-নিহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: আহত-নিহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষ এখন পছন্দ মতো সরকার গঠন করতে চায় : টুকু
মানুষ এখন পছন্দ মতো সরকার গঠন করতে চায় : টুকু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ
৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না
ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না
জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’
ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে
ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের নতুন মিসাইল মোতায়েন, আগ্রাসন হলেই তাৎক্ষণিক আক্রমণ
ইরানের নতুন মিসাইল মোতায়েন, আগ্রাসন হলেই তাৎক্ষণিক আক্রমণ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক
গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা
রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

প্রিন্ট সর্বাধিক
গভীর খাদে ব্যাংক খাত
গভীর খাদে ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ
ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর
ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর

রকমারি নগর পরিক্রমা

আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে
আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে

পেছনের পৃষ্ঠা

নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন
দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে
বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে

নগর জীবন

বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ
চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন
বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন

নগর জীবন

ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক
ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

তাক লাগানো জুজুবি বাগান
তাক লাগানো জুজুবি বাগান

পেছনের পৃষ্ঠা

উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮
উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮

খবর

প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ
এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন
প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও
ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও

পেছনের পৃষ্ঠা

স্মৃতিকাতর হাবিব...
স্মৃতিকাতর হাবিব...

শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড
যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু
চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ এখন পছন্দমতো সরকার গঠন করতে চায়
মানুষ এখন পছন্দমতো সরকার গঠন করতে চায়

নগর জীবন

জুলাই সনদ নিয়ে পর্যবেক্ষণ আছে
জুলাই সনদ নিয়ে পর্যবেক্ষণ আছে

নগর জীবন