শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট, ২০২৫

৫জি নেটওয়ার্ক

৫জি কী, কেন প্রয়োজন কীভাবে কাজ করে?

প্রিন্ট ভার্সন
৫জি কী, কেন প্রয়োজন কীভাবে কাজ করে?
প্রযুক্তি বিশ্বে দিনদিন সবকিছুই বদলে যাচ্ছে। টুজি, থ্রিজি ও ৪জি-এরপর এখন গোটা পৃথিবীতে চালু হয়েছে ৫জি (5G)। অপারেটররা ২০১৯ সাল থেকে এর নেটওয়ার্ক চালু করা শুরু করেছে এবং এর ব্যবহারও বাড়ছে...

 

৫জি মানে কী?

ইংরেজিতে টুজি, থ্রিজি, ৪জি বা ৫জিতে ব্যবহৃত ‘জি’ অর্থ জেনারেশন বা প্রজন্ম। ৫জি হচ্ছে পঞ্চম প্রজন্মের ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক প্রযুক্তি (তারহীন নেটওয়ার্ক প্রযুক্তি)। যা আগের সব সংস্করণগুলোর চেয়ে অনেক বেশি এবং দ্রুত ফ্রিকোয়েন্সিতে চলতে সক্ষম। এ নেটওয়ার্কের বিশাল ক্ষমতা রয়েছে, যা একই সঙ্গে আরও অনেক ডিভাইসকে মোবাইল ইন্টারনেট অ্যাক্সেসের সুযোগ দেয়- এমনকি উচ্চ নেটওয়ার্ক ট্র্যাফিক জায়গাতেও।

 

থ্রিজি বনাম ৪জি বনাম ৫জি : পার্থক্য কী?

♦ সত্তর দশকের শেষে প্রথম প্রজন্ম অর্থাৎ ১জি এসেছিল। যা সেলুলার নেটওয়ার্কের মাধ্যমে অ্যানালগ ভয়েস কল করা যেত।

♦ ১৯৯০-এর দশকের শুরুতে প্রথম প্রজন্ম (১জি)-কে ২জি-তে আপগ্রেড করা হয়েছিল, যা ডিজিটাল ভয়েস সক্ষমতা নিয়ে আসে।

♦ বিংশ শতাব্দীর (২০০০ সাল) শুরুতে, থ্রিজি আমাদের মোবাইল ডেটা এবং আমাদের ফোনে ইন্টারনেট সার্ফ করার ক্ষমতা দিয়েছিল।

♦ চতুর্থ প্রজন্ম, ৪জি (‘লং টার্ম ইভোলিউশন’ বা এলটিই প্রযুক্তি নামেও পরিচিত), মোবাইল ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট পরিষেবা দিতে সক্ষম হয়। তবে অবকাঠামোটি ইন্টারনেটের অ্যাক্সেসের ক্রমবর্ধমান চাহিদা এবং পরবর্তীকালে উৎপন্ন ডেটার দ্রুত বৃদ্ধির জন্য ডিজাইন করা হয়নি।

♦ এর অর্থ ছিল আরেকটি আপগ্রেডের সময় অর্থাৎ ৫জি। যা দ্রুত ডাউনলোড এবং আপলোড গতি প্রদান করতে সক্ষম।

পঞ্চম প্রজন্মের ৫জি; ৪জি এবং ৩জি নেটওয়ার্কের মতো একই রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি ব্যবহার করে। তবে এটি তাদের গতি, ল্যাটেন্সি এবং নির্ভরযোগ্যতাকে অতিক্রম করতে সক্ষম। ৫জি প্রতি সেকেন্ডে ২০ জিবিপিএস (Gbps) পর্যন্ত সর্বোচ্চ ডাউনলোড করতে পারে, যেখানে ৪জি নেটওয়ার্ক পারে মাত্র ১ জিবিপিএস। এর ল্যাটেন্সিও অনেক কম। তথ্য পাঠানো বা গ্রহণ, মাত্র এক মিলিসেকেন্ড সময় নেয়, যেখানে ৪জির নেয় ২০০ মিলিসেকেন্ড। তা ছাড়া এটি আরও বিস্তৃত ব্যান্ডউইথেও চলতে সক্ষম। অর্থাৎ যে কোনো নির্দিষ্ট সময়ে আরও বেশি ডিভাইস ব্যবহার করা যাবে। এটি ৪জির চেয়ে উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি ডেটা ভলিউম পরিচালনায় সক্ষম। যা পূর্ববর্তী যে কোনো প্রজন্মের চেয়ে দ্রুত এবং আরও দক্ষ। এর আরেকটি পার্থক্য হলো- ব্যবহৃত ট্রান্সমিটারের ধরন। ৪জি এবং এর পূর্বসূরিদের জন্য বড় standalone মোবাইল টাওয়ারের প্রয়োজন ছিল, যার জন্য প্রচুর শক্তি লাগত। তবে ৫জি ছোট ট্রান্সমিটার ব্যবহার করে, যা ভবন এবং অন্যান্য অবকাঠামোতে স্থাপন করা যায়।

 

৫জি প্রযুক্তি কীভাবে কাজ করে?

৫জি পূর্ববর্তী নেটওয়ার্কের মতোই সেলুলার প্রযুক্তি ব্যবহার করে, যেখানে পরিষেবা ছোট এলাকা বা ভৌগোলিক অংশে বিভক্ত, একে সেল বলা হয়। প্রতিটি সেল সাইটে একটি বেস স্টেশন এবং অ্যান্টেনা থাকে এবং এটি রেডিও তরঙ্গের মাধ্যমে ডেটা প্রেরণ করে। একটি সেলের সীমানার মধ্যে থাকা যে কোনো ৫জি ওয়্যারলেস ডিভাইস নেটওয়ার্কে সংযুক্ত হতে পারে। পার্থক্য হলো ৫জি প্রযুক্তি ডেটা এনকোড করার পদ্ধতি পরিবর্তন করে। এটি ওএফডিএম (OFDM) (অর্থোগোনাল ফ্রিকোয়েন্সি-ডিভিশন মাল্টিপ্লেক্সিং)-এর ওপর ভিত্তি করে তৈরি। এর অর্থ এটি হস্তক্ষেপ কমাতে বিভিন্ন চ্যানেলে একটি ডিজিটাল সংকেত মডুলেট করতে পারে। এটি উচ্চ-ব্যান্ড এয়ারওয়েভগুলো এনকোড করে, যা ৪জি এর সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ ছিল না। ৫জি নেটওয়ার্ক তরঙ্গদৈর্ঘ্য স্পেকট্রামের একাধিক ব্যান্ড (রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি) থেকে নির্মিত। এতে মধ্য ও উচ্চ-স্পেকট্রাম পরিসরের নতুন ফ্রিকোয়েন্সি ব্যান্ড রয়েছে। যা বিদ্যমান ফ্রিকোয়েন্সিগুলোর সঙ্গে মিলিত হয়ে ৫জি নেটওয়ার্ক তৈরি করে।

 

৫জি কত দ্রুত কাজ করে?

পঞ্চম প্রজন্মের ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক ৫জির প্রযুক্তিগত অগ্রগতির কল্যাণে ব্যবহারকারীরা ৪জির তুলনায় ডেটা স্থানান্তরের জন্য অনেক দ্রুতগতির ইন্টারনেটসেবা উপভোগ করতে পারে। অনুকূল পরিস্থিতিতে ৫জি প্রতি সেকেন্ডে ২০জিবিপিএস পর্যন্ত সর্বোচ্চ ডাউনলোড এবং ১০জিবিপিএস পর্যন্ত আপলোড করতে পারে। আর ল্যাটেন্সিও কয়েক মিলিসেকেন্ডে কমিয়ে দেয়, যা ডিভাইসে ডেটা পৌঁছানোর জন্য নেটওয়ার্কজুড়ে ডেটা ভ্রমণের সময়কে পাঁচগুণ পর্যন্ত কমিয়ে দিতে পারে। তবে এসব সুবিধা কিংবা হার- অবস্থান, নেটওয়ার্ক প্রদানকারী (অপারেটর) এবং ডিভাইসের ক্ষমতার ওপর নির্ভরশীল। ৫জি নতুন রেডিও স্পেকট্রামে প্রসারিত করে নেটওয়ার্কের ক্ষমতা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করে।

 

৫জির ফ্রিকোয়েন্সি কত?

৫জি লো-ব্যান্ড (১ গিগাহার্টজের নিচে ফ্রিকোয়েন্সি), মিড-রেঞ্জ ব্যান্ড (১ থেকে ৬ গিগাহার্টজ) এবং নতুন হাই-ব্যান্ড স্পেকট্রাম (২৪.২৫ থেকে ৮৬ গিগাহার্টজ) কভার করে। সর্বোচ্চ ফ্রিকোয়েন্সি হলো মিলিমিটার-ওয়েভ (mmWave), যা দ্রুততম গতি সরবরাহ করে।

 

৫জি কেন গুরুত্বপূর্ণ?

♦ ডেটা স্থানান্তরের জন্য ৫জি এর গতি জীবনকে অনেক উপায়ে সহজ করে তোলে।

♦ দূরবর্তী অফিসেও একই স্তরের কর্মক্ষমতা পাবে, সংযোগে কোনো বিলম্ব ছাড়াই।

♦ গ্রামীণ এলাকায় ৫জি ফিক্সড ওয়্যারলেস অ্যাক্সেস (FWA) সংযোগ উন্নত করবে।

♦ ৫জি ক্লাউড পরিষেবাগুলোতে প্রায় তাৎক্ষণিক অ্যাক্সেস এবং রিয়েল-টাইম ভিডিও অনুবাদের মতো জিনিসগুলোর অনুমতি দেয়।

♦ ৫জি সেলুলার এবং ওয়াইফাই অ্যাক্সেসে নির্বিঘ্ন ওপেন রোমিং ক্ষমতা প্রদান করে।

স্বাস্থ্যসেবায় ৫জি রোগীদের রিয়েল-টাইম পর্যবেক্ষণে সক্ষম, ফলে ডাক্তারদের দ্রুত রোগ নির্ণয়, রোবোটিক সার্জারি নিরাপদ করবে।

♦ ৫জি পূর্ববর্তী মোবাইল প্রজন্মগুলোর চেয়ে বেশি শক্তি-দক্ষ, কারণ এটি নেটওয়ার্কের বিদ্যুৎ খরচ হ্রাস করে। ফলে ডিভাইসের ব্যাটারির আয়ুষ্কাল বাড়তে পারে।

♦ ৫জি এখন পর্যন্ত সবচেয়ে সুরক্ষিত মোবাইল নেটওয়ার্ক, তবে যারা অতিরিক্ত গোপনীয়তা চান তারা তাদের নিজস্ব ব্যক্তিগত ৫জি নেটওয়ার্ক সেট আপ করে নিতে পারেন।

♦ ৫জি ভার্চুয়াল রিয়েলিটি (VR), অগমেন্টেড রিয়েলিটি (AR), IoT (ইন্টারনেট অব থিংস), এবং আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (AI) প্রযুক্তির বিকাশে নতুন সম্ভাবনা উন্মুক্ত করে।

তথ্যসূত্র : ভোনেজ

এই বিভাগের আরও খবর
ইউএসবি ক্যাবল : দেখতে এক কিন্তু ক্ষমতা ভিন্ন!
ইউএসবি ক্যাবল : দেখতে এক কিন্তু ক্ষমতা ভিন্ন!
এআই চ্যাটবটের কথোপকথন ব্যবহার করে ব্যক্তিগত বিজ্ঞাপন
এআই চ্যাটবটের কথোপকথন ব্যবহার করে ব্যক্তিগত বিজ্ঞাপন
ব্যক্তিগত ব্যবহারে আজীবন ফ্রি অ্যাপ
ব্যক্তিগত ব্যবহারে আজীবন ফ্রি অ্যাপ
জেনে নিন কীভাবে অন্য স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মে স্থানান্তর করবেন
জেনে নিন কীভাবে অন্য স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মে স্থানান্তর করবেন
‘যুগান্তকারী’ ডিভাইস নিয়ে আসছে স্যামসাং
‘যুগান্তকারী’ ডিভাইস নিয়ে আসছে স্যামসাং
গাঁজা ও তামাক দুটিই ক্ষতিকারক
গাঁজা ও তামাক দুটিই ক্ষতিকারক
নতুন এআই এজেন্ট নিয়ে আসছে ডিপসিক
নতুন এআই এজেন্ট নিয়ে আসছে ডিপসিক
এআরপি ২৭৩
এআরপি ২৭৩
আপনার ফোন যখন ‘ভাইরাসের আস্তানা’
আপনার ফোন যখন ‘ভাইরাসের আস্তানা’
মঙ্গলে প্রাণের সম্ভাবনা : পার্সিভ্যারেন্স রোভারের নতুন আবিষ্কার
মঙ্গলে প্রাণের সম্ভাবনা : পার্সিভ্যারেন্স রোভারের নতুন আবিষ্কার
ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে পঞ্চম প্রজন্মের প্রযুক্তি
ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে পঞ্চম প্রজন্মের প্রযুক্তি
এআই মন্ত্রী
এআই মন্ত্রী
সর্বশেষ খবর
ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা
ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে বিএনপির উদ্যোগে বিনামূল্যে চক্ষু ক্যাম্পের আয়োজন
জয়পুরহাটে বিএনপির উদ্যোগে বিনামূল্যে চক্ষু ক্যাম্পের আয়োজন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীদের সর্বোচ্চ মর্যাদা নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান : মীর হেলাল
নারীদের সর্বোচ্চ মর্যাদা নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান : মীর হেলাল

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় ৬৩ লিটার দেশীয় মদসহ গ্রেফতার ৩
বগুড়ায় ৬৩ লিটার দেশীয় মদসহ গ্রেফতার ৩

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোড়ালির চোটে ছিটকে গেলেন এমবাপে
গোড়ালির চোটে ছিটকে গেলেন এমবাপে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে ৬১টি হারানো মোবাইল ফিরিয়ে দিল পুলিশ
নারায়ণগঞ্জে ৬১টি হারানো মোবাইল ফিরিয়ে দিল পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফরিদপুরে নেশার টাকা না পেয়ে ঘর পুড়িয়ে দিল যুবক
ফরিদপুরে নেশার টাকা না পেয়ে ঘর পুড়িয়ে দিল যুবক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বিএনপির উদ্যোগে পূজা পুনর্মিলনী
ঝিনাইদহে বিএনপির উদ্যোগে পূজা পুনর্মিলনী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ধর্ষণের ঘটনায় যুবক গ্রেফতার
সিলেটে ধর্ষণের ঘটনায় যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাইবান্ধায় দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নর্দান ইউনিভার্সিটিতে জিএসইএ প্রতিযোগিতার সচেতনতা ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত
নর্দান ইউনিভার্সিটিতে জিএসইএ প্রতিযোগিতার সচেতনতা ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে নিখোঁজ জেলের লাশ উদ্ধার
বরিশালে নিখোঁজ জেলের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় স্বামী গ্রেফতার
স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় স্বামী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আন্দোলনের মুখে র‌্যাগিংয়ে অভিযুক্ত ২৫ শিক্ষার্থীর বহিষ্কারাদেশ বাতিল
আন্দোলনের মুখে র‌্যাগিংয়ে অভিযুক্ত ২৫ শিক্ষার্থীর বহিষ্কারাদেশ বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জে নারী গ্রাম পুলিশের মরদেহ উদ্ধার
সিরাজগঞ্জে নারী গ্রাম পুলিশের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিজে সমতা ফেরাতে বাংলাদেশের টার্গেট ১৯১ রান
সিরিজে সমতা ফেরাতে বাংলাদেশের টার্গেট ১৯১ রান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রবিবার রোম যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
রবিবার রোম যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে মালয়েশিয়ার কারাগারে থাকা নাম-পরিচয়হীন বাংলাদেশির
পরিচয় মিলেছে মালয়েশিয়ার কারাগারে থাকা নাম-পরিচয়হীন বাংলাদেশির

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পাঁচ দলের বিপিএল আয়োজনের পরিকল্পনা বিসিবির
পাঁচ দলের বিপিএল আয়োজনের পরিকল্পনা বিসিবির

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’
‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে দুই মাদক কারবারি আটক
বাগেরহাটে দুই মাদক কারবারি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে অবৈধভাবে মাছ শিকার, চার জেলে আটক
সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে অবৈধভাবে মাছ শিকার, চার জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের তারিখ পরিবর্তন
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের তারিখ পরিবর্তন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করতোয়া নদীতে গোসলে নেমে কিশোর নিখোঁজ
করতোয়া নদীতে গোসলে নেমে কিশোর নিখোঁজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় এলে জিডিপির ৫ শতাংশ শিক্ষা খাতে ব্যয় করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় এলে জিডিপির ৫ শতাংশ শিক্ষা খাতে ব্যয় করা হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রমিকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
শ্রমিকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনার মামলায় রবিবার থেকে যুক্তিতর্ক শুরু, হবে সরাসরি সম্প্রচার
শেখ হাসিনার মামলায় রবিবার থেকে যুক্তিতর্ক শুরু, হবে সরাসরি সম্প্রচার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান
পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ব্যবসায়ীকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
বগুড়ায় ব্যবসায়ীকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে
ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত
আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প
নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি
নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল
উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার
‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২
পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে
সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক
গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত
দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব
আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস
সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা
ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তদবিরেও মেলে না ময়নাতদন্ত রিপোর্ট
তদবিরেও মেলে না ময়নাতদন্ত রিপোর্ট

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনের শাসন কাকে বলে এবারের নির্বাচনে দেখাতে চাই : সিইসি
আইনের শাসন কাকে বলে এবারের নির্বাচনে দেখাতে চাই : সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবেলজয়ী ভেনেজুয়েলার মারিয়া করিনা মাচাদোকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নোবেলজয়ী ভেনেজুয়েলার মারিয়া করিনা মাচাদোকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসমাবেশ ২৯ নভেম্বর
ঢাকায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসমাবেশ ২৯ নভেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একদিন বাকি, নিবন্ধন করেছেন মাত্র ১৫ শতাংশ হজযাত্রী
একদিন বাকি, নিবন্ধন করেছেন মাত্র ১৫ শতাংশ হজযাত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি
চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী
শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ
ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে
সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ
সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ

নগর জীবন

মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য
মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা

প্রথম পৃষ্ঠা

মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড
মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

হলো না শরৎ উৎসব
হলো না শরৎ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু
গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে
কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক
ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক

খবর

সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে
সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা
ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে
ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২
শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ

সম্পাদকীয়

উপশম সেবায় আমরা কোথায়
উপশম সেবায় আমরা কোথায়

সম্পাদকীয়

আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার
আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না
কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর
স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর

দেশগ্রাম

ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন হতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত
ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম