শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:৩১, শনিবার, ১১ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০১:৩৭, শনিবার, ১১ অক্টোবর, ২০২৫

এখনও মেলেনি জুলাইয়ে ঢাকায় শহীদ সাতজনের রিপোর্ট

তদবিরেও মেলে না ময়নাতদন্ত রিপোর্ট

ডিএমপিতে থমকে আছে হাজারো মামলা  ♦ অপমৃত্যু মামলা নিয়ে বিড়ম্বনা বেশি
ইমরান রহমান
অনলাইন ভার্সন
তদবিরেও মেলে না ময়নাতদন্ত রিপোর্ট

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গত বছরের ১৭ জুলাই যাত্রাবাড়ীতে গুলিবিদ্ধ হন মো. ইমরান নামে এক তরুণ। কাজলা মাথায় গুলিবিদ্ধ হওয়ার পরদিন ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে মারা যান তিনি। এ ঘটনায় যাত্রাবাড়ী থানায় একটি মামলা হলেও ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন (পোস্ট মর্টেম-‘পিএম’ রিপোর্ট) না পাওয়ায় থমকে আছে মামলার তদন্ত। 

৫ আগস্ট গুলিস্তানে গুলিবিদ্ধ হয়ে ৬৫ দিন হাসপাতালের বিছানায় অচেতন থেকে মারা যান জুতা কারখানার শ্রমিক রমজান মিয়া জীবন। ‘পিএম’ রিপোর্ট না পাওয়ায় থমকে আছে ওই মামলার তদন্তও। ১৩ জুন হাজারীবাগে দোকানের বকেয়া টাকা চাওয়ায় খুন হন মোহাম্মদ শফিউদ্দিন নামে এক ব্যক্তি। তদন্তে নেপথ্যের সব কিছু উঠে এলেও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আদালতে অভিযোগপত্র দিতে পারছেন না শুধু ‘পিএম’ রিপোর্টের অভাবে।

শুধু জুলাই শহীদ ইমরান ও রমজান এবং দোকানদার শফিউদ্দিনই নন, ‘পিএম’ রিপোর্টের জন্য শুধু রাজধানীর থানাগুলোতেই থমকে আছে হাজারো মামলার তদন্ত। মাসের পর মাস এমনকি বছর পেরিয়ে গেলেও মিলছে না অপরাধ প্রমাণের অপরিহার্য এই রিপোর্ট। এই দীর্ঘসূত্রিতায় একদিকে তদন্তে বিঘ্ন ঘটছে, আরেক দিকে সৃষ্টি হচ্ছে মামলাজট।

সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, হত্যাকাণ্ড কিংবা অপমৃত্যু মামলার তদন্তে ময়নাতদন্ত (পোস্ট মোর্টেম-পিএম) রিপোর্ট গুরুত্বপূর্ণ আলামত। কোনো মামলার ন্যায়বিচারও অনেকাংশে নির্ভর করে এ প্রতিবেদনের ওপর। হত্যাকাণ্ডের ক্ষেত্রে ‘পিএম’ রিপোর্ট পেতে দেরি হলেও অন্যান্য আলামতের ভিত্তিতে তদন্ত চালিয়ে নেওয়া যায়। তবে অভিযোগপত্র দিতে দেরি হয়। কিন্তু অপমৃত্যুর ঘটনার ‘পিএম’ রিপোর্ট না পেলে তদন্তই আটকে থাকে। ডিএমপির এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, এ ক্ষেত্রে ডিএমপি সদর দপ্তর থেকে ময়নাতদন্ত সম্পন্নকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিভিন্ন সময় তদবির করেও কোনো লাভ হচ্ছে না।

ডিএমপি সদর দপ্তর সূত্র মতে, গত বছর জুলাই থেকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ঘটনায় হত্যা ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে রাজধানীর ৫০ থানায় মামলা হয়েছে ৭৩৮টি। এর মধ্যে হত্যা মামলা ৪৫৬টি। হত্যা মামলার ১৩১টি তদন্ত করছে তিনটি সংস্থা (পিবিআই, সিআইডি ও এটিইউ)। এগুলোর মধ্যে একটির চার্জশিট দেওয়া হয়েছে। বাকি ৩২৪টি মামলা তদন্ত করছে ডিএমপি। 

এসব ঘটনার মধ্যে ৬৭ শহীদের লাশের পিএম সম্পন্ন হয়েছে। তবে সাতটি লাশের পিএম রিপোর্ট এখনো হাতে পায়নি ডিএমপি। এদের মধ্যে রয়েছেন-যাত্রাবাড়ীর কাজলা অনাবিল হাসপাতালের সামনে নিহত হওয়া মো. ইমরান, পল্টনে নিহত হওয়া কারখানা শ্রমিক মো. রমজান মিয়া জীবন, উত্তর বাড্ডা বাজারের পাশে নিহত হওয়া কবজা ফ্যাক্টরির কর্মচারী ইমন, উত্তরার আরএকে টাওয়ারের পাশে নিহত বাংলাদেশ এয়ার লাইন্স ট্রেনিং সেন্টারের ছাত্র ওমর নুরুল ইসলাম, উত্তরা ৭ নম্বর সেক্টরে নিহত শিশু আরাফাত হুসাইন, উত্তরা আজমপুরে নিহত মো. জাকির হোসেন ও মিরপুর ১০ নম্বরে নিহত শিক্ষার্থী শাকিল। এদের মধ্যে ইমরান, রমজান, ইমন ও জাকির হোসেনের পিএম রিপোর্ট ঢামেকে, ওমর নুরুল আফছারেরটা চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে, আরাফাত হুসাইনের মিটফোর্ড হাসপাতালে এবং শাকিলের ভোলা জেলা সদর হাসপাতালে আটকা রয়েছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ময়নাতদন্তে অপমৃত্যু যদি হত্যাকাণ্ড প্রমাণিত হয়, মামলার তদন্তের মোড়ই ঘুরে যায়। তখন পুলিশকে আসামি গ্রেপ্তারে কাজ শুরু করতে হয়। তবে ক্লু-লেস ঘটনার ক্ষেত্রে পিএম রিপোর্ট দেরিতে পেলে আসামি অধরা থেকে যাওয়ারও আশঙ্কা দেখা দেয়।

ডিএমপি সূত্র জানায়, শুধু বৈষম্যবিরোধী হত্যাকাণ্ড নয়, রাজধানীতে ছিনতাই, পারিবারিক কলহ, চাঁদাবাজি, পূর্ব শত্রুতাসহ নিয়মিত হত্যাকাণ্ডগুলোর ক্ষেত্রেও পিএম রিপোর্ট সহজে মিলছে না। ডিএমপির আট বিভাগে ময়নাতদন্ত না পাওয়ায় ১ হাজার ১৯৫টি মামলার তদন্ত স্থগিত রয়েছে। এই মামলাগুলোর মধ্যে ৬০টির ময়নাতদন্ত রিপোর্ট এক বছরেরও বেশি সময় পার হলেও পাওয়া যাচ্ছে না। আর ৬ মাসেরও বেশি সময় ধরে ময়নাতদন্ত রিপোর্ট পাওয়া যাচ্ছে না ৩১১টি অপমৃত্যু মামলার। ৩ মাসের বেশি সময় ধরে ২৯১টি মামলার রিপোর্ট ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে।

এ বিষয়ে ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার (ক্রাইম) মো. ফারুক হোসেন বলেন, একটি মামলায় অপরাধ প্রমাণে বিশেষজ্ঞ মতামত খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সে ক্ষেত্রে ময়নাতদন্ত রিপোর্ট ও মেডিকেল সার্টিফিকেট অপরিহার্য। এগুলো পেতে দেরি হলে মামলার তদন্তে বিঘ্ন ঘটে ও আদালতে প্রতিবেদন দিতে দেরি হয়। সমাজ ও অপরাধ বিশ্লেষক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক ড. তৌহিদুল হক বলেন, মামলার বিচার অনেকাংশে ময়নাতদন্ত রিপোর্টের ওপর নির্ভর করে। তাই এই রিপোর্ট দিতে দেরি হয় কেন, সেটি চিহ্নিত করে সরকারের উচিত সমস্যাগুলো সমাধান করার। সেই সঙ্গে ফরেনসিক বিভাগকে আলাদা ইনস্টিটিউট ফ্রেমে আনাটা অপরিহার্য বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।

ডিএমপির তথ্যানুযায়ী ঢামেকে ৪ শহীদের ময়নাতদন্ত রিপোর্ট আটকা থাকার তথ্য পাওয়া গেলেও সেখানকার ফরেনসিক বিভাগের প্রধান ডা. কাজী গোলাম মোখলেছুর রহমান বলেন, জুলাই গণ অভ্যুত্থানের সময় সারা দেশ থেকে ঢামেক মর্গে ১৫০টি লাশ আনা হয়েছিল। এর মধ্যে ৬৩টি ছিল অজ্ঞাত লাশ। আমরা সবকটি লাশের ময়নাতদন্ত রিপোর্ট দিয়ে দিয়েছি। অন্য মামলার ময়নাতদন্ত রিপোর্ট দিতে দেরি হওয়ার কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, অনেক ধরনের চ্যালেঞ্জ থাকে। তবে কোনো কারণ ছাড়া আমরা ইচ্ছাকৃত কালক্ষেপণ করি না।

শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক বিভাগের সাবেক অধ্যাপক সেলিম রেজা বলেন, মৃত্যুর স্পষ্ট কারণ না থাকলে ভিসেরা ও হিস্টোপ্যাথলজি টেস্ট করা হয়। এগুলোর প্রতিবেদন পেতে দেরি হলে ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন দিতে দেরি হয়। এ ছাড়া জনবল সংকট, মৃত্যুর ঘটনা ছাড়াও ধর্ষণের ঘটনাগুলোর ফরেনসিক পরীক্ষা, ক্লাস নিতে ব্যস্ত সময় পার করার মতো অনেক কাজের চাপ থাকে।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
২০২৫ শান্তিতে নোবেলজয়ী ভেনেজুয়েলার মারিয়া করিনা মাচাদোকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
২০২৫ শান্তিতে নোবেলজয়ী ভেনেজুয়েলার মারিয়া করিনা মাচাদোকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে
সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে
সরকার ঘোষিত তারিখে অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
সরকার ঘোষিত তারিখে অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অনেক উন্নতি হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অনেক উন্নতি হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জাতীয় প্রেসক্লাবের প্রয়াত ২০ সদস্যকে স্মরণ
জাতীয় প্রেসক্লাবের প্রয়াত ২০ সদস্যকে স্মরণ
পরিবর্তনের সাথে খাপ খাইয়ে দায়িত্বশীলভাবে কাজ করতে হবে
পরিবর্তনের সাথে খাপ খাইয়ে দায়িত্বশীলভাবে কাজ করতে হবে
জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর
জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর
টাইমের ‘শ্রেষ্ঠ উদ্ভাবন ২০২৫’-এ স্থান পেল আইসিডিডিআর,বি’র অন্ত্র-সুস্থকারী খাবার
টাইমের ‘শ্রেষ্ঠ উদ্ভাবন ২০২৫’-এ স্থান পেল আইসিডিডিআর,বি’র অন্ত্র-সুস্থকারী খাবার
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন নিয়ে কোনো সংশয় নেই: প্রেসসচিব
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন নিয়ে কোনো সংশয় নেই: প্রেসসচিব
রাতের মধ্যে দেশের ১৭ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
রাতের মধ্যে দেশের ১৭ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
স্কুল ফিডিংয়ে দুধের সঙ্গে ডিমও যুক্ত করতে হবে : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
স্কুল ফিডিংয়ে দুধের সঙ্গে ডিমও যুক্ত করতে হবে : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই
সর্বশেষ খবর
২০২৫ শান্তিতে নোবেলজয়ী ভেনেজুয়েলার মারিয়া করিনা মাচাদোকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
২০২৫ শান্তিতে নোবেলজয়ী ভেনেজুয়েলার মারিয়া করিনা মাচাদোকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

২ মিনিট আগে | জাতীয়

চিকিৎসাসেবার বাইরে ৬০ শতাংশ থাইরয়েড রোগী
চিকিৎসাসেবার বাইরে ৬০ শতাংশ থাইরয়েড রোগী

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

মহানবী (সা.)-এর রাজনৈতিক শিক্ষার মূলকথা
মহানবী (সা.)-এর রাজনৈতিক শিক্ষার মূলকথা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে
সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকার ঘোষিত তারিখে অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
সরকার ঘোষিত তারিখে অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জীবিকা হালাল হওয়ার প্রয়োজনীয়তা
জীবিকা হালাল হওয়ার প্রয়োজনীয়তা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত
আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তদবিরেও মেলে না ময়নাতদন্ত রিপোর্ট
তদবিরেও মেলে না ময়নাতদন্ত রিপোর্ট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ
রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাদরাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাদরাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পুলিশের অভিযানে ১৩ অস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পুলিশের অভিযানে ১৩ অস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তালাকের জেরে স্ত্রীকে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে হত্যা
তালাকের জেরে স্ত্রীকে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের
নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরেনাসের চাঁদের গভীরে লুকিয়ে ছিল বিশাল মহাসাগর
ইউরেনাসের চাঁদের গভীরে লুকিয়ে ছিল বিশাল মহাসাগর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে প্রস্তুতি নেওয়ার সময় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৫ কর্মী আটক
রাজধানীতে প্রস্তুতি নেওয়ার সময় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৫ কর্মী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অনেক উন্নতি হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অনেক উন্নতি হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাগুরায় জাতীয় রবীন্দ্রসঙ্গীত প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মাগুরায় জাতীয় রবীন্দ্রসঙ্গীত প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোটে পিআর পদ্ধতি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে : গোলাম পরওয়ার
গণভোটে পিআর পদ্ধতি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে : গোলাম পরওয়ার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর কোনও স্বৈরাচারকে দেখতে চায় না দেশের মানুষ : আমান উল্লাহ
আর কোনও স্বৈরাচারকে দেখতে চায় না দেশের মানুষ : আমান উল্লাহ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরিশালে জমজমাট ক্যাট শো অনুষ্ঠিত
বরিশালে জমজমাট ক্যাট শো অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় প্রেসক্লাবের প্রয়াত ২০ সদস্যকে স্মরণ
জাতীয় প্রেসক্লাবের প্রয়াত ২০ সদস্যকে স্মরণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই বিপ্লবের চেতনাকে বাইপাস করলে রাজপথে যুদ্ধ হবে: মামুনুল হক
জুলাই বিপ্লবের চেতনাকে বাইপাস করলে রাজপথে যুদ্ধ হবে: মামুনুল হক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠিন চীবর একটি ত্যাগের ব্যাপার : আমির খসরু
কঠিন চীবর একটি ত্যাগের ব্যাপার : আমির খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে পুলিশের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ৩
চট্টগ্রামে পুলিশের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ৩

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশে ফিরলো জুলাই-যোদ্ধা আবদুল হামিদের লাশ
দেশে ফিরলো জুলাই-যোদ্ধা আবদুল হামিদের লাশ

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় বিষাক্ত মদপানে অসুস্থ ৪ জনের মৃত্যু
বগুড়ায় বিষাক্ত মদপানে অসুস্থ ৪ জনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রলীগ নেতাকে ধরতে গিয়ে আহত দুই পুলিশ সদস্য
ছাত্রলীগ নেতাকে ধরতে গিয়ে আহত দুই পুলিশ সদস্য

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি
কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিয়েছেন খামেনি?
সত্যিই কি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিয়েছেন খামেনি?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাবুলে ইসলামাবাদের বিমান হামলা, টিটিপি প্রধানের নিহতের গুঞ্জন
কাবুলে ইসলামাবাদের বিমান হামলা, টিটিপি প্রধানের নিহতের গুঞ্জন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা
শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ
কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ
নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফটিকছড়িতে ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা
ফটিকছড়িতে ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ
বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!
ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজারবাইজানি বিমান দুর্ঘটনায় রাশিয়ার ভূমিকা স্বীকার করলেন পুতিন
আজারবাইজানি বিমান দুর্ঘটনায় রাশিয়ার ভূমিকা স্বীকার করলেন পুতিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা
ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলি মন্ত্রিসভায় গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন
ইসরায়েলি মন্ত্রিসভায় গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব আমিরাতকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশের মেয়েরা
আরব আমিরাতকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশের মেয়েরা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি
গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ২০০ মার্কিন সেনা
গাজায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ২০০ মার্কিন সেনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি
কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি
২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল
হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পূর্বাচলের ৩০০ ফিটে কৃষকের বাজারের উদ্বোধন আজ
পূর্বাচলের ৩০০ ফিটে কৃষকের বাজারের উদ্বোধন আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ
‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা
এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার, বিদ্যুৎ-পানি সরবরাহ বিচ্ছিন্ন
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার, বিদ্যুৎ-পানি সরবরাহ বিচ্ছিন্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবু ও সুখী জাতের পেঁপে চাষে বাজিমাত
বাবু ও সুখী জাতের পেঁপে চাষে বাজিমাত

১৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি
চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ
ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড
মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক
ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক

খবর

সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ
সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ

নগর জীবন

ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না
কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনে পুড়ল ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বসতঘর
আগুনে পুড়ল ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বসতঘর

দেশগ্রাম

শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী
শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর
স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর

দেশগ্রাম

সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে
সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ
রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার
আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের
ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

হলো না শরৎ উৎসব
হলো না শরৎ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত
ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে আরও ৩০৮ জন হাসপাতালে
ডেঙ্গুতে আরও ৩০৮ জন হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিশংসন ভোটে ক্ষমতা হারালেন পেরুর প্রেসিডেন্ট
অভিশংসন ভোটে ক্ষমতা হারালেন পেরুর প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ

সম্পাদকীয়

কাবুলে দূতাবাস চালুর ঘোষণা দিল্লির
কাবুলে দূতাবাস চালুর ঘোষণা দিল্লির

পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৯ কোম্পানি ও আট নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভারতের ৯ কোম্পানি ও আট নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

পূর্ব-পশ্চিম

মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য
মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২
শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২

পেছনের পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে
কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজারদর
বাজারদর

সম্পাদকীয়