শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৪৩, মঙ্গলবার, ২৪ জুন, ২০২৫

রাজনীতিতে ঐকমত্যের আকাঙ্ক্ষা নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা ও এমএ আজিজ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
রাজনীতিতে ঐকমত্যের আকাঙ্ক্ষা নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা ও এমএ আজিজ

বাংলাদেশের রাজনীতিতে ঐকমত্যের প্রয়োজনীয়তা, নির্বাচন ব্যবস্থা ও প্রধানমন্ত্রী মেয়াদ সংক্রান্ত বিতর্ক নিয়ে একটি টকশোতে স্পষ্ট অবস্থান তুলে ধরেছেন বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ও ফরেইন অ্যাফেয়ার্স কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা। 

প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ সীমাবদ্ধ করা নিয়ে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক প্রস্তাবনার প্রসঙ্গে ব্যারিস্টার রুমিন বলেন, যে ব্যক্তি সাত বা নয় বছরে স্বৈরাচার হননি, তিনি ১১ বছরে হঠাৎ করে স্বৈরাচার হবেন—এই যুক্তি টেকে না। 

তিনি ওয়েস্টমিনিস্টার ধাঁচের সংসদীয় গণতন্ত্রের প্রসঙ্গ টেনে বলেন, এই ব্যবস্থায় যে দল সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন পায়, সেই দলের সদস্যরাই সিদ্ধান্ত নেন কে হবেন প্রধানমন্ত্রী। এটা প্রেসিডেনশিয়াল সিস্টেম নয়, যে নির্দিষ্ট মেয়াদের সীমা থাকতে হবে।

তিনি জোর দিয়ে বলেন, কোনো ব্যক্তি যদি তার সততা, যোগ্যতা, দক্ষতা এবং দেশসেবায় প্রশ্নাতীত হন, কেবল তাহলে তাকে তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী হওয়া থেকে আটকানোটা যুক্তিসঙ্গত।

টকশোতে রুমিন ফারহানা বলেন, এনসিপি গঠন কিংবা প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ নির্ধারণের মতো বিষয়গুলো আসলে বিএনপিকে ঠেকাতে ও নির্বাচন পেছাতে নেওয়া কৌশলের অংশ। এসব হচ্ছে রাজনৈতিক শয়তানি। 

তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধনের জন্য হঠাৎ এতগুলো দল দৌড়াচ্ছে, এটা উদ্দেশ্যমূলক মনে হয়।

ভুঁইফোড় দল তৈরি করে সরকার চায় নির্বাচনে অংশগ্রহণের চিত্র তুলে ধরতে, যদিও বাস্তবে তারা কোনো জনপ্রতিনিধিত্ব করে না।

ব্যারিস্টার রুমিন বলেন, গণতন্ত্র টিকিয়ে রাখতে হলে ভোটাধিকার, সুষ্ঠু নির্বাচন এবং জনগণের হাতে সরকার পরিবর্তনের ক্ষমতা থাকতে হবে। সংবিধানে স্পষ্ট বলা আছে জনপ্রতিনিধি জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হতে হবে। কিন্তু বিগত কয়েকটি নির্বাচন তার ছিটেফোঁটাও মানেনি।

তিনি আরো বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচন না হলে কোনো ব্যক্তি, যিনি জনপ্রিয় নন, তিনিও ক্ষমতায় থেকে যেতে পারেন—এটাই স্বৈরাচারের পথ খুলে দেয়। তাই কাগজে-কলমে কিছু না লিখলেও মৌলিক বিষয়গুলো নিশ্চিত করতেই হবে।

প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ নির্ধারণ নিয়ে বিএনপির অবস্থান পরিষ্কার করে রুমিন বলেন, আমাদের অবস্থান হলো পরপর দুই মেয়াদের বেশি কেউ প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না। তবে গ্যাপ দিয়ে পরে আবার ক্ষমতায় আসা যেতে পারে। এটা জনগণ যদি পছন্দ করে, তারা ভোট দেবে; না করলে দেবে না। এটা খুবই সাধারণ ব্যাপার।

তিনি জোর দিয়ে বলেন, বিএনপি কোনো দলের মত বা প্রস্তাব অগ্রাহ্য করে না, যত ছোট দলই হোক না কেন। ন্যায্য দাবি হলে সেটাকে গুরুত্ব দিয়েই দেখে। বিএনপি একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ও গণতান্ত্রিক দল—শুধু মুখে নয়, আচরণেও।

আনুপাতিক পদ্ধতি প্রবর্তনের প্রস্তাব নিয়ে রুমিন বলেন, হঠাৎ করে বাংলাদেশে আনুপাতিক পদ্ধতি আনা কেন? এটা একটা রাজনৈতিক ফাঁদ। জামায়াতে ইসলামী বা অন্যান্য দল বুঝতে পারছে যে আসনভিত্তিক নির্বাচনে তারা সফল হবে না, তাই তারা ভোটের আনুপাতিক হিসেবকে ব্যবহার করতে চায় জনপ্রিয়তা দেখানোর কৌশল হিসেবে।
 
সবশেষে তিনি বলেন, বাংলাদেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে হলে জনগণের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। জনগণ যদি চায়, তারা যেকোনো সরকারকে রাখতে পারবে, আবার চাইলে বিদায়ও করতে পারবে—এই শক্তিটাই গণতন্ত্রের মূল।

এসব বিষয়ে এমএ আজিজ বলেন, এখন আমরা মাথার ভেতরে যদি রাখি যে, সংস্কার কমিশনের যিনি প্রধান তিনি আমেরিকান সিটিজেন; এইজন্য যদি আমেরিকান আদলে চিন্তা করে তাহলে তো সমস্যার সমাধান হবে না। আমার বক্তব্য হচ্ছে বাংলাদেশের আদলে এটা দেখতে হবে। এখানে আন্ডারস্ট্যান্ডিংটা দরকার। 

তিনি বলেন, নির্বাচন যদি নিরপেক্ষ করেন, ক্ষমতা হস্তান্তর নিরপেক্ষ করেন এবং এখানে যদি ক্ষমতার ব্যালেন্সটা করে দেন তাহলে তো আপনার প্রত্যাশা পূরণ হয়। ড. মোহাম্মদ ইউনূস প্রথমে বলেছিলেন, যতটুকু রাজনৈতিক দলগুলো সংস্কারে একমত হয়, ততটুক নিয়ে নির্বাচনে যাবেন। তিনি বলেছিলেন, ওয়েবসাইটে দিয়ে দেব কে কোন সংস্কারে হ্যাঁ বলেছেন, কোথায় না করেছে; জনগণ সেটা বিচার করবে। আপনার কথা হচ্ছে জনগণ যতক্ষণ পর্যন্ত নিরপেক্ষভাবে ভোট দেওয়ার মতো ক্ষেত্র তৈরি না হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত সরকার বদল হওয়ার চান্সও কমে যাবে। এখানে কাউকে ঠেকানোর ক্ষমতা নাই। পার্টি বড় হলে সে ইলেকশনে জিতবেই, এটা ঠেকানোর কোনো টার্গেট নিয়ে এনসিপি সবকিছুতে বাগড়া দিচ্ছে না। 

তিনি বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার জামায়াতের প্রথম দাবি ছিল। যতগুলো নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে হয়েছে, এই নির্বাচনগুলো বিতর্কিত কম হয়েছে। তবে সবকিছুতে ঐক্যমত হবে না। কারণ, বিএনপির পলিটিক্স, জামায়াতের পলিটিক্স এক নয়। জামাতের পলিটিক্স, বামপন্থিদের পলিটিক্স এক নয়। তাহলে আপনি এক করতে চান কেন? যার যার নীতি আদর্শ আলাদা। তাহলে সবকিছুতে যদি একমত হয় তাহলে তো দেশে বহু দল থাকবে না।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচনের প্রস্তুতির ধীর গতির প্রশ্নে সরব জিল্লুর রহমান
নির্বাচনের প্রস্তুতির ধীর গতির প্রশ্নে সরব জিল্লুর রহমান
জনকণ্ঠ পত্রিকাটি যৌথ প্রযোজনায় ডাকাতি হয়ে গেছে : জাহেদ উর রহমান
জনকণ্ঠ পত্রিকাটি যৌথ প্রযোজনায় ডাকাতি হয়ে গেছে : জাহেদ উর রহমান
জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ
জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ
আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি
আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি
‘এই সরকারের ভেতরেও সরকার আছে’
‘এই সরকারের ভেতরেও সরকার আছে’
লাঠিয়াল বাহিনী হিসেবেও ছাত্রদের ব্যবহার করেছে সরকার : আজিজুল বারী
লাঠিয়াল বাহিনী হিসেবেও ছাত্রদের ব্যবহার করেছে সরকার : আজিজুল বারী
ফেসবুক লাইভে উমামা: বললেন জুলাই কেন ‘মানি-মেকিং মেশিন’ হবে
ফেসবুক লাইভে উমামা: বললেন জুলাই কেন ‘মানি-মেকিং মেশিন’ হবে
‘ফেসবুক মার্কা সরকারের পদে পদে ভুল, মাসুল দিচ্ছে জনগণ’
‘ফেসবুক মার্কা সরকারের পদে পদে ভুল, মাসুল দিচ্ছে জনগণ’
এক বছরে অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ : জিল্লুর রহমান
এক বছরে অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ : জিল্লুর রহমান
ফ্যাসিবাদের মাথা চলে গেলেও ষড়যন্ত্র রয়ে গেছে: আব্দুস সালাম
ফ্যাসিবাদের মাথা চলে গেলেও ষড়যন্ত্র রয়ে গেছে: আব্দুস সালাম
এনসিপি কিভাবে বড় দল হয়- প্রশ্ন জিল্লুর রহমানের
এনসিপি কিভাবে বড় দল হয়- প্রশ্ন জিল্লুর রহমানের
জামায়াত আন্তরিকতার পরিচয় দিতে পারেনি : নিলুফার চৌধুরী
জামায়াত আন্তরিকতার পরিচয় দিতে পারেনি : নিলুফার চৌধুরী
সর্বশেষ খবর
হাসিনা সরকারের নজরদারির সরঞ্জাম ক্রয় খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
হাসিনা সরকারের নজরদারির সরঞ্জাম ক্রয় খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে নয়জনকে হত্যার ঘটনায় সাবেক ওসি দেলোয়ার গ্রেফতার
হবিগঞ্জে নয়জনকে হত্যার ঘটনায় সাবেক ওসি দেলোয়ার গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৮
নরসিংদীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৮

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে শিক্ষাবৃত্তি বিতরণ কর্মসূচি
নীলফামারীতে শিক্ষাবৃত্তি বিতরণ কর্মসূচি

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-চট্টগ্রাম-সিলেট ও এশিয়ান মহাসড়কে দিনভর তীব্র যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম-সিলেট ও এশিয়ান মহাসড়কে দিনভর তীব্র যানজট

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সোনাইমুড়ী উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতির মৃত্যু
সোনাইমুড়ী উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতির মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে অবৈধ পলিথিন জব্দ
শরীয়তপুরে অবৈধ পলিথিন জব্দ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় দেয়াল ধসে তিন শ্রমিকের মৃত্যু, আহত ২
নেত্রকোনায় দেয়াল ধসে তিন শ্রমিকের মৃত্যু, আহত ২

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচন : ৩ দফা দাবিতে অনশন কর্মসূচি
রাকসু নির্বাচন : ৩ দফা দাবিতে অনশন কর্মসূচি

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে বিনামূল্যে লাইসেন্স পেলো দেড় হাজার ভ্যানচালক
কুমারখালীতে বিনামূল্যে লাইসেন্স পেলো দেড় হাজার ভ্যানচালক

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে বাণিজ্য ঘাটতির রেকর্ড, ভীষণ চাপে অর্থনীতি
ভারতে বাণিজ্য ঘাটতির রেকর্ড, ভীষণ চাপে অর্থনীতি

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের হুঁশিয়ারি

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যমুনার পানি বিপৎসীমার পথে, বগুড়ায় বন্যার শঙ্কা
যমুনার পানি বিপৎসীমার পথে, বগুড়ায় বন্যার শঙ্কা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক খুঁটিতে অন্ধকার ১১ গ্রাম
এক খুঁটিতে অন্ধকার ১১ গ্রাম

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সেই পাপিয়া দম্পতির সাড়ে ৩ বছরের কারাদণ্ড
সেই পাপিয়া দম্পতির সাড়ে ৩ বছরের কারাদণ্ড

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রত্যাগত অভিবাসীদের কল্যাণে নীতির অনুমোদন
প্রত্যাগত অভিবাসীদের কল্যাণে নীতির অনুমোদন

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃত্রিম বন্যায় পানিবন্দি ৩০ হাজার মানুষ, আক্রান্ত হচ্ছে বিভিন্ন রোগে
সোনারগাঁয়ে কৃত্রিম বন্যায় পানিবন্দি ৩০ হাজার মানুষ, আক্রান্ত হচ্ছে বিভিন্ন রোগে

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীরে ভয়াবহ মেঘভাঙা বৃষ্টিতে বন্যা, প্রাণহানি বেড়ে ৩৪
কাশ্মীরে ভয়াবহ মেঘভাঙা বৃষ্টিতে বন্যা, প্রাণহানি বেড়ে ৩৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত: অগ্রযাত্রার পথ শীর্ষক সংলাপ
বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত: অগ্রযাত্রার পথ শীর্ষক সংলাপ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শ্রীপুরে নিখোঁজ কলেজ শিক্ষার্থীর মরদেহ ২৭ ঘণ্টা পর উদ্ধার
শ্রীপুরে নিখোঁজ কলেজ শিক্ষার্থীর মরদেহ ২৭ ঘণ্টা পর উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে জেলেনস্কির প্রয়োজন নেই: ইউক্রেনের সাবেক প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে জেলেনস্কির প্রয়োজন নেই: ইউক্রেনের সাবেক প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রপতিকে স্পিকারের শপথ পড়ানোর বিধান প্রশ্নে রুল শুনানিতে ৭ অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ
রাষ্ট্রপতিকে স্পিকারের শপথ পড়ানোর বিধান প্রশ্নে রুল শুনানিতে ৭ অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ১০ মামলার আসামি মৎস্যজীবী লীগ সভাপতি শাকিল গ্রেপ্তার
বগুড়ায় ১০ মামলার আসামি মৎস্যজীবী লীগ সভাপতি শাকিল গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে পানিবন্দি ৩৫ গ্রামের মানুষ
লালমনিরহাটে পানিবন্দি ৩৫ গ্রামের মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সত্যিই কি ফিলিস্তিনিদের ‘বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র’ দেশে পাঠাতে চায় ইসরায়েল
সত্যিই কি ফিলিস্তিনিদের ‘বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র’ দেশে পাঠাতে চায় ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তরুণীকে বিদেশে পাচার: মাদারীপুরে মানবপাচার চক্রের মূলহোতা গ্রেপ্তার
তরুণীকে বিদেশে পাচার: মাদারীপুরে মানবপাচার চক্রের মূলহোতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক-সিগারেট ও অনিয়মিত ঘুম বাড়াচ্ছে স্লিপ অ্যাপনিয়ার তীব্রতা
মাদক-সিগারেট ও অনিয়মিত ঘুম বাড়াচ্ছে স্লিপ অ্যাপনিয়ার তীব্রতা

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

তৃতীয় পর্যায়ে ৯১টি এজেন্সিকে হজ কার্যক্রমে অংশ নেওয়ার অনুমতি
তৃতীয় পর্যায়ে ৯১টি এজেন্সিকে হজ কার্যক্রমে অংশ নেওয়ার অনুমতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ফেনীতে মাদ্রাসা ও এতিমখানায় মৌসুমি ফল বিতরণ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ফেনীতে মাদ্রাসা ও এতিমখানায় মৌসুমি ফল বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে
২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?
ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার
টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী
৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু
কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক
যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব
সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম
প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে
বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জম্মুতে জব্দ অক্ষয় কুমারের গাড়ি
জম্মুতে জব্দ অক্ষয় কুমারের গাড়ি

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব
আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন
চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা
আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ
এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ
ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অত্যাধুনিক ইন্টারনেট স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল চীন
অত্যাধুনিক ইন্টারনেট স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে
এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
৪ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার
সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
ড. ইউনূস এখন কী করবেন

সম্পাদকীয়

পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি
পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশ গেল কই?
ইলিশ গেল কই?

পেছনের পৃষ্ঠা

লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া
লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাজারে আগুন
হঠাৎ বাজারে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ
লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী
আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মুনতাহার পাশে তারেক রহমান
মুনতাহার পাশে তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন
গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা
আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা

পেছনের পৃষ্ঠা

কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল
কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা
প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা

নগর জীবন

গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে
গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে

নগর জীবন

জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা
কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা

দেশগ্রাম

প্রভার প্রবাস জীবন
প্রভার প্রবাস জীবন

শোবিজ

দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান
দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান

নগর জীবন

খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি
খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম
সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন
উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা
শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা

নগর জীবন

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

খবর

গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের
গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা