শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৪৩, মঙ্গলবার, ২৪ জুন, ২০২৫

রাজনীতিতে ঐকমত্যের আকাঙ্ক্ষা নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা ও এমএ আজিজ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
রাজনীতিতে ঐকমত্যের আকাঙ্ক্ষা নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা ও এমএ আজিজ

বাংলাদেশের রাজনীতিতে ঐকমত্যের প্রয়োজনীয়তা, নির্বাচন ব্যবস্থা ও প্রধানমন্ত্রী মেয়াদ সংক্রান্ত বিতর্ক নিয়ে একটি টকশোতে স্পষ্ট অবস্থান তুলে ধরেছেন বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ও ফরেইন অ্যাফেয়ার্স কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা। 

প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ সীমাবদ্ধ করা নিয়ে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক প্রস্তাবনার প্রসঙ্গে ব্যারিস্টার রুমিন বলেন, যে ব্যক্তি সাত বা নয় বছরে স্বৈরাচার হননি, তিনি ১১ বছরে হঠাৎ করে স্বৈরাচার হবেন—এই যুক্তি টেকে না। 

তিনি ওয়েস্টমিনিস্টার ধাঁচের সংসদীয় গণতন্ত্রের প্রসঙ্গ টেনে বলেন, এই ব্যবস্থায় যে দল সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন পায়, সেই দলের সদস্যরাই সিদ্ধান্ত নেন কে হবেন প্রধানমন্ত্রী। এটা প্রেসিডেনশিয়াল সিস্টেম নয়, যে নির্দিষ্ট মেয়াদের সীমা থাকতে হবে।

তিনি জোর দিয়ে বলেন, কোনো ব্যক্তি যদি তার সততা, যোগ্যতা, দক্ষতা এবং দেশসেবায় প্রশ্নাতীত হন, কেবল তাহলে তাকে তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী হওয়া থেকে আটকানোটা যুক্তিসঙ্গত।

টকশোতে রুমিন ফারহানা বলেন, এনসিপি গঠন কিংবা প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ নির্ধারণের মতো বিষয়গুলো আসলে বিএনপিকে ঠেকাতে ও নির্বাচন পেছাতে নেওয়া কৌশলের অংশ। এসব হচ্ছে রাজনৈতিক শয়তানি। 

তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধনের জন্য হঠাৎ এতগুলো দল দৌড়াচ্ছে, এটা উদ্দেশ্যমূলক মনে হয়।

ভুঁইফোড় দল তৈরি করে সরকার চায় নির্বাচনে অংশগ্রহণের চিত্র তুলে ধরতে, যদিও বাস্তবে তারা কোনো জনপ্রতিনিধিত্ব করে না।

ব্যারিস্টার রুমিন বলেন, গণতন্ত্র টিকিয়ে রাখতে হলে ভোটাধিকার, সুষ্ঠু নির্বাচন এবং জনগণের হাতে সরকার পরিবর্তনের ক্ষমতা থাকতে হবে। সংবিধানে স্পষ্ট বলা আছে জনপ্রতিনিধি জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হতে হবে। কিন্তু বিগত কয়েকটি নির্বাচন তার ছিটেফোঁটাও মানেনি।

তিনি আরো বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচন না হলে কোনো ব্যক্তি, যিনি জনপ্রিয় নন, তিনিও ক্ষমতায় থেকে যেতে পারেন—এটাই স্বৈরাচারের পথ খুলে দেয়। তাই কাগজে-কলমে কিছু না লিখলেও মৌলিক বিষয়গুলো নিশ্চিত করতেই হবে।

প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ নির্ধারণ নিয়ে বিএনপির অবস্থান পরিষ্কার করে রুমিন বলেন, আমাদের অবস্থান হলো পরপর দুই মেয়াদের বেশি কেউ প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না। তবে গ্যাপ দিয়ে পরে আবার ক্ষমতায় আসা যেতে পারে। এটা জনগণ যদি পছন্দ করে, তারা ভোট দেবে; না করলে দেবে না। এটা খুবই সাধারণ ব্যাপার।

তিনি জোর দিয়ে বলেন, বিএনপি কোনো দলের মত বা প্রস্তাব অগ্রাহ্য করে না, যত ছোট দলই হোক না কেন। ন্যায্য দাবি হলে সেটাকে গুরুত্ব দিয়েই দেখে। বিএনপি একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ও গণতান্ত্রিক দল—শুধু মুখে নয়, আচরণেও।

আনুপাতিক পদ্ধতি প্রবর্তনের প্রস্তাব নিয়ে রুমিন বলেন, হঠাৎ করে বাংলাদেশে আনুপাতিক পদ্ধতি আনা কেন? এটা একটা রাজনৈতিক ফাঁদ। জামায়াতে ইসলামী বা অন্যান্য দল বুঝতে পারছে যে আসনভিত্তিক নির্বাচনে তারা সফল হবে না, তাই তারা ভোটের আনুপাতিক হিসেবকে ব্যবহার করতে চায় জনপ্রিয়তা দেখানোর কৌশল হিসেবে।
 
সবশেষে তিনি বলেন, বাংলাদেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে হলে জনগণের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। জনগণ যদি চায়, তারা যেকোনো সরকারকে রাখতে পারবে, আবার চাইলে বিদায়ও করতে পারবে—এই শক্তিটাই গণতন্ত্রের মূল।

এসব বিষয়ে এমএ আজিজ বলেন, এখন আমরা মাথার ভেতরে যদি রাখি যে, সংস্কার কমিশনের যিনি প্রধান তিনি আমেরিকান সিটিজেন; এইজন্য যদি আমেরিকান আদলে চিন্তা করে তাহলে তো সমস্যার সমাধান হবে না। আমার বক্তব্য হচ্ছে বাংলাদেশের আদলে এটা দেখতে হবে। এখানে আন্ডারস্ট্যান্ডিংটা দরকার। 

তিনি বলেন, নির্বাচন যদি নিরপেক্ষ করেন, ক্ষমতা হস্তান্তর নিরপেক্ষ করেন এবং এখানে যদি ক্ষমতার ব্যালেন্সটা করে দেন তাহলে তো আপনার প্রত্যাশা পূরণ হয়। ড. মোহাম্মদ ইউনূস প্রথমে বলেছিলেন, যতটুকু রাজনৈতিক দলগুলো সংস্কারে একমত হয়, ততটুক নিয়ে নির্বাচনে যাবেন। তিনি বলেছিলেন, ওয়েবসাইটে দিয়ে দেব কে কোন সংস্কারে হ্যাঁ বলেছেন, কোথায় না করেছে; জনগণ সেটা বিচার করবে। আপনার কথা হচ্ছে জনগণ যতক্ষণ পর্যন্ত নিরপেক্ষভাবে ভোট দেওয়ার মতো ক্ষেত্র তৈরি না হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত সরকার বদল হওয়ার চান্সও কমে যাবে। এখানে কাউকে ঠেকানোর ক্ষমতা নাই। পার্টি বড় হলে সে ইলেকশনে জিতবেই, এটা ঠেকানোর কোনো টার্গেট নিয়ে এনসিপি সবকিছুতে বাগড়া দিচ্ছে না। 

তিনি বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার জামায়াতের প্রথম দাবি ছিল। যতগুলো নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে হয়েছে, এই নির্বাচনগুলো বিতর্কিত কম হয়েছে। তবে সবকিছুতে ঐক্যমত হবে না। কারণ, বিএনপির পলিটিক্স, জামায়াতের পলিটিক্স এক নয়। জামাতের পলিটিক্স, বামপন্থিদের পলিটিক্স এক নয়। তাহলে আপনি এক করতে চান কেন? যার যার নীতি আদর্শ আলাদা। তাহলে সবকিছুতে যদি একমত হয় তাহলে তো দেশে বহু দল থাকবে না।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
মবের উদ্দেশ্য জনগণের মুখ বন্ধ করে রাখা: রাজেকুজ্জামান রতন
মবের উদ্দেশ্য জনগণের মুখ বন্ধ করে রাখা: রাজেকুজ্জামান রতন
সর্বশেষ খবর
এশিয়ান কাপ বাছাই : বাংলাদেশের খেলা কবে?
এশিয়ান কাপ বাছাই : বাংলাদেশের খেলা কবে?

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি গ্রেফতার
পাঁচ মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাঁড়িপাল্লা প্রতীকসহ নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত, ইসির প্রজ্ঞাপন
দাঁড়িপাল্লা প্রতীকসহ নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত, ইসির প্রজ্ঞাপন

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

অটিজমে আক্রান্ত শিশুদের পাশে বিটিএস সদস্য সুগা
অটিজমে আক্রান্ত শিশুদের পাশে বিটিএস সদস্য সুগা

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ব্যান্ড ‘মিঙালের’ নতুন গান 'কতিয়ো দুরেই'
ব্যান্ড ‘মিঙালের’ নতুন গান 'কতিয়ো দুরেই'

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে ৫ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে ৫ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে পৌনে দুই কোটি টাকা মূল্যের চোরাচালান জব্দ
সীমান্তে পৌনে দুই কোটি টাকা মূল্যের চোরাচালান জব্দ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রকৃতির কোলে খেলছে গোলাপি রঙের হাতি শাবক
প্রকৃতির কোলে খেলছে গোলাপি রঙের হাতি শাবক

৩২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিপথগামী নেতাকর্মীর কর্মকাণ্ডের দায় বিএনপি গ্রহণ করবে না : প্রিন্স
বিপথগামী নেতাকর্মীর কর্মকাণ্ডের দায় বিএনপি গ্রহণ করবে না : প্রিন্স

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

মাদকের টাকা জোগাতে নিজ সন্তানকে বিক্রি বাবা-মায়ের
মাদকের টাকা জোগাতে নিজ সন্তানকে বিক্রি বাবা-মায়ের

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়ান কাপ বাছাই খেলতে আজ রাতে মিয়ানমার যাচ্ছে বাংলাদেশ নারী দল
এশিয়ান কাপ বাছাই খেলতে আজ রাতে মিয়ানমার যাচ্ছে বাংলাদেশ নারী দল

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলকে সতর্ক করলেন ট্রাম্প
ইসরায়েলকে সতর্ক করলেন ট্রাম্প

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে সিমকার্ড ও বিভিন্ন ডিভাইসসহ ২ হ্যাকার গ্রেফতার
গোবিন্দগঞ্জে সিমকার্ড ও বিভিন্ন ডিভাইসসহ ২ হ্যাকার গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কসবায় গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক
কসবায় গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের জায়গা আর বাংলাদেশে হবে না : এ্যানি
ফ্যাসিবাদের জায়গা আর বাংলাদেশে হবে না : এ্যানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মাদ্রাসা ছাত্র মিলন হত্যায় দুইজনের মৃত্যুদণ্ড
চাঁদপুরে মাদ্রাসা ছাত্র মিলন হত্যায় দুইজনের মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই বিভাগের নাম পরিবর্তন
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই বিভাগের নাম পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন
সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক
ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মবের উদ্দেশ্য জনগণের মুখ বন্ধ করে রাখা: রাজেকুজ্জামান রতন
মবের উদ্দেশ্য জনগণের মুখ বন্ধ করে রাখা: রাজেকুজ্জামান রতন

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

আকাশসীমা খুলে দেওয়ায় মধ্যপ্রাচ্যে বিমান চলাচল স্বাভাবিক
আকাশসীমা খুলে দেওয়ায় মধ্যপ্রাচ্যে বিমান চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে ডাকাতের হামলায় নিহত চালকের পরিবারের পাশে বিএনপি
শ্রীপুরে ডাকাতের হামলায় নিহত চালকের পরিবারের পাশে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পদপ্রত্যাশীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানতে চায় ছাত্রদল
সিলেটে পদপ্রত্যাশীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানতে চায় ছাত্রদল

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার
সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মব সন্ত্রাস নিয়ন্ত্রণে সরকারের ব্যর্থতা গ্রহণযোগ্য নয়: জোনায়েদ সাকি
মব সন্ত্রাস নিয়ন্ত্রণে সরকারের ব্যর্থতা গ্রহণযোগ্য নয়: জোনায়েদ সাকি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘প্রকৃত বিলাসিতা হচ্ছে প্রিয়জনের সঙ্গে কাটানো সময়’
‘প্রকৃত বিলাসিতা হচ্ছে প্রিয়জনের সঙ্গে কাটানো সময়’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি
বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে মাসব্যাপী কর্মসূচি
গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে মাসব্যাপী কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাটগ্রাম সীমান্তে ৭ জনকে বিএসএফের পুশইন
পাটগ্রাম সীমান্তে ৭ জনকে বিএসএফের পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান
হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা
‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ শেষ করতে ইরানের কাছে বার্তা পাঠিয়েছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
যুদ্ধ শেষ করতে ইরানের কাছে বার্তা পাঠিয়েছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান
ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার
ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে
মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে ‘হাঁটু গেড়ে না বসানো’ পর্যন্ত হামলা চলবে: ইরান
নেতানিয়াহুকে ‘হাঁটু গেড়ে না বসানো’ পর্যন্ত হামলা চলবে: ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ
বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের
কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোদিন ভোটকেন্দ্রে যায়নি, তারা শেখাচ্ছে কীভাবে ভোট হবে: রনি
কোনোদিন ভোটকেন্দ্রে যায়নি, তারা শেখাচ্ছে কীভাবে ভোট হবে: রনি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন
ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা হারালেন পিয়া জান্নাতুল
বাবা হারালেন পিয়া জান্নাতুল

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রী আয়েশা গ্রেফতার
রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রী আয়েশা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান এখন কি করবে?
ইরান এখন কি করবে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা
কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় মার্কিন ঘাঁটিতে মর্টার হামলা
সিরিয়ায় মার্কিন ঘাঁটিতে মর্টার হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলা, ৩৫ মিনিট বাজল সাইরেন
ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলা, ৩৫ মিনিট বাজল সাইরেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ
কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার-আমিরাতের পর আকাশসীমা বন্ধ করলো কুয়েত
কাতার-আমিরাতের পর আকাশসীমা বন্ধ করলো কুয়েত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শতভাগ ভোট পড়া কেন্দ্রের কর্মকর্তাদের তথ্য চেয়ে ইসিতে দুদকের চিঠি
শতভাগ ভোট পড়া কেন্দ্রের কর্মকর্তাদের তথ্য চেয়ে ইসিতে দুদকের চিঠি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন
সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাসিনা পরিবারের ১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা জব্দ
হাসিনা পরিবারের ১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠায় বিনিয়োগকারীরা
আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠায় বিনিয়োগকারীরা

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হরমুজ প্রণালি নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা
হরমুজ প্রণালি নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যত বাধা
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যত বাধা

খবর

বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি
বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুরক্ষা অ্যাপের নিয়ন্ত্রণ পাচ্ছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
সুরক্ষা অ্যাপের নিয়ন্ত্রণ পাচ্ছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি
মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেপরোয়া মব সন্ত্রাসে উৎকণ্ঠা
বেপরোয়া মব সন্ত্রাসে উৎকণ্ঠা

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা
মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোগান্তি পিছু ছাড়ছে না যাত্রীদের
ভোগান্তি পিছু ছাড়ছে না যাত্রীদের

নগর জীবন

অচলাবস্থা কাটছে না সচিবালয়ে
অচলাবস্থা কাটছে না সচিবালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটে পড়বে বেসরকারি খাত
সংকটে পড়বে বেসরকারি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?
হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?

স্বাস্থ্য

আসিম মুনিরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সাবেক মার্কিন দূতের
আসিম মুনিরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সাবেক মার্কিন দূতের

পূর্ব-পশ্চিম

নদীতে ঝাঁপ দেওয়া ছাত্রদল নেত্রীর লাশ চার দিন পর উদ্ধার
নদীতে ঝাঁপ দেওয়া ছাত্রদল নেত্রীর লাশ চার দিন পর উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল
ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল

পেছনের পৃষ্ঠা

নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে
নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি

সম্পাদকীয়

এমন আবহাওয়া ২০ বছর দেখেনি রাজশাহী
এমন আবহাওয়া ২০ বছর দেখেনি রাজশাহী

নগর জীবন

ফলমেলার সামাজিক প্রভাব
ফলমেলার সামাজিক প্রভাব

সম্পাদকীয়

সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১
সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে পোশাকশিল্প
ঝুঁকিতে পোশাকশিল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি
এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি

পূর্ব-পশ্চিম

কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া
কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া

স্বাস্থ্য

টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট নিয়ে নতুন নিয়ম
টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট নিয়ে নতুন নিয়ম

নগর জীবন

ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ
ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ ও সতর্কতা
ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ ও সতর্কতা

স্বাস্থ্য

ইরানের জনগণকে সহায়তা দিতে প্রস্তুত রাশিয়া : পুতিন
ইরানের জনগণকে সহায়তা দিতে প্রস্তুত রাশিয়া : পুতিন

পূর্ব-পশ্চিম