শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০৩:৫১, বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

রেললাইনের ধারে মাদকের হাট

♦ দিনদুপুরে সেবন ও কেনাবেচা ♦ নেই প্রশাসনের নজরদারি ♦ ট্রেনে এসে ছড়িয়ে পড়ছে সারা দেশে ♦ স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরাও জড়াচ্ছে
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
রেললাইনের ধারে মাদকের হাট

রাজধানীর রেললাইনঘেঁষা এলাকাগুলোতে মাদকের রাজত্ব। বিশেষ করে কমলাপুর, তেজগাঁও, খিলগাঁও, উত্তরা, কারওয়ান বাজার, টিটিপাড়াসংলগ্ন এলাকা, জুরাইনের রেললাইনের দুই পাশে মাদক কারবার বেড়েছে আশঙ্কাজনক হারে। রাতে বা দিনে হাত বাড়ালেই মিলছে মাদক। স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরাও জড়িয়ে পড়ছেন মাদকে। যেখানে-সেখানে চলছে কেনাবেচা ও সেবন। এ যেন মাদকের হাটবাজার। হাত বাড়ালেই মিলছে গাঁজা, ইয়াবা ও ফেনসিডিল। মাদকের ব্যাপক বিস্তারের ফলে এসব এলাকায় বেড়ে গেছে চুরি-ছিনতাই। প্রতিনিয়ত চুরি-ছিনতাইয়ের কারণে এলাকাবাসী ও পথচারীরা ভুগছেন চরম নিরাপত্তাহীনতায়।

তেজগাঁও রেললাইনঘেঁষা বাড়ির মালিক শামসুজ্জামান সেলিম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘রেললাইনের পাশে থাকি বলে ভয় আর দুশ্চিন্তা আমাদের নিত্যসঙ্গী। সকাল-সন্ধ্যা সব সময় প্রকাশ্যে বিক্রি হয় মাদক। বিশেষ করে সন্ধ্যার পর ঘর থেকে বের হওয়া যায় না। পুলিশের তেমন তৎপরতা চোখে পড়ে না।’ সূত্রমতে, রেললাইনসংলগ্ন এলাকাগুলোতে জনবসতি বেশি, আবার নিরাপত্তাব্যবস্থা তুলনামূলক দুর্বল। এ কারণে মাদক কারবারিরা এসব এলাকা নিরাপদ আস্তানা হিসেবে ব্যবহার করছে। কারণ রেলপথ ব্যবহার করেই এক জেলা থেকে আরেক জেলায় মাদক পরিবহন ও সরবরাহ সহজ। ফলে রেলপথের দুই পাশে গড়ে উঠেছে মাদকের নিরাপদ আস্তানা। প্রশাসনের নিয়মিত নজরদারির অভাবে বাড়ছে মাদকসেবীদের দাপট।

কমলাপুর রেলওয়ে থানার এক পুলিশ কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘রেলওয়ে কমলাপুর থানার পক্ষে পুরো এলাকার মাদক নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়। জনবল যেমন কম, তারপরও অধিকাংশ বিক্রেতাই বাইরের লোক। তারা হঠাৎ রেললাইন এলাকায় এসে মাদক বিক্রি করে আবার চলে যায়। ফলে অভিযান চালালেও প্রকৃত অপরাধীকে ধরা যায় না। তারপরও আমরা নিয়মিত অভিযান চালাচ্ছি। তবে রেলপথ ও এর আশপাশে নজরদারি আরও বাড়ানো প্রয়োজন।’ জানা গেছে, রাজধানীর রেললাইনসংলগ্ন এসব স্পটে সরবরাহকৃত বেশির ভাগ মাদকই আসে ট্রেনের মাধ্যমে। ট্রেনে মাদক আনা-নেওয়া অনেকটাই নিরাপদ বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্টরা। অভিযানে সামান্য সংখ্যক বিক্রেতা গ্রেপ্তার হলেও জামিনে বেরিয়ে ফের একই অপরাধে জড়িয়ে পড়ে। রাজধানীর রেললাইন-ঘেঁষা এসব এলাকার মাদক বিক্রেতারা নিম্ন শ্রেণির হলেও তাদের আশ্রয়দাতার তালিকায় রয়েছেন রাজনৈতিক দলের স্থানীয় প্রভাবশালী নেতা, বড় ব্যবসায়ী ও গডফাদার। মাঝেমধ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের হাতে খুচরা মাদক বিক্রেতারা গ্রেপ্তার হলেও অন্তরালে থাকা গডফাদাররাই তাদের জামিনের ব্যবস্থা করে। আগে যারা এসব এলাকায় মাদকের কারবার করতেন এখনো কমবেশি তারাই করছেন। শুধু হাতবদল হয়েছে নিয়ন্ত্রণ। আগে যারা নিয়ন্ত্রণ করতেন এখন ভিন্ন গ্রুপ তা করছে।

সরেজমিনে গত বুধবার কারওয়ান বাজার রেলওয়ে এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, মাদক বিক্রির জন্য ক্রেতাদের অপেক্ষা করছেন মাদক কারবারিরা। ক্রেতারাও প্রকাশ্যেই কিনছেন ও সেবন করছেন। এ প্রতিবেদক ট্রেনের জন্য তেজগাঁও স্টেশনে অপেক্ষমাণ ছিলেন। এ সময় চল্লিশোর্ধ্ব এক মাদক ফেরিওয়ালা জানতে চান, ‘তামাক-বাবা’ (গাঁজা) লাগবে? প্রতিবেদক দাম জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘একটি ছোট প্যাকেট ১০০ টাক। বড়ি (ইয়াবা) নাই? আছে-একটি বড়ি ৫০০ টাকা’। নাম কী- মালতী সরকার। এখানে চারদিকে পুলিশ, র্যাব- ভয় করে না? তিনি জানান, ‘পুলিশ ততটা সক্রিয় নয়। মাসে মাসে টাকা দেই তো।’ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের লোকজন নিয়মিত অভিযান চালায় না? -‘আমরা ওসব চিনি না। আমরা চিনি পুলিশ’। এখানে শেল্টার দেয় কে- জানতে চাইলে ডানে বামে তাকিয়ে ভোঁ দৌড়ে স্টেশন ছেড়ে যায় মালতী।

সরেজমিনে দেখা যায়, রাজধানীর সবচেয়ে বড় মাদক স্পট টিটিপাড়া। এখানে মেথরপট্টিতে অধিকাংশ ঘরে ও পান-সিগারেটের দোকানে প্রকাশ্যেই মাদক বিক্রি হচ্ছে। গাঁজার গন্ধে এলাকা গুমোট হয়ে আছে। তার মধ্য দিয়ে চলছেন পথচারীরা। তারা অসহায়। অভিযোগ রয়েছে, অসাধু পুলিশ সদস্যরা নিয়মিত মাসোহারা নেন এখান থেকেও। জানা যায়, টিটিপাড়ায় স্পটগুলোতে প্রতিদিনই বিক্রেতার পরিবর্তন করা হয়। স্পট সর্দাররা বিক্রেতা ও ক্রেতাদের দিকে নজর রাখেন সর্বক্ষণ। ঢাকা রেলওয়ে থানার ওসি ফেরদাউস আহম্মেদ বিশ্বাস বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ঢাকায় রেললাইনকেন্দ্রিক মাদকের সঙ্গে জড়িতদের ধরতে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। প্রতিটি প্ল্যাটফর্মে নজরদারি রাখা হচ্ছে। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে পুলিশের প্ল্যাটফর্ম তল্লাশি কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এ ছাড়া ঢাকায় প্রবেশ ও বাহিরের সময় প্রতিটি ট্রেনে তল্লাশি কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে। মাদকের সঙ্গে জড়িতদের ধরতে আমরা সর্বদা তৎপর রয়েছি।’ মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের এক উপপরিচালক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করি। এতে মাদক বিক্রেতারা গ্রেপ্তারও হয়। কিন্তু প্রভাবশালীদের তদবিরে তারা ছাড়া পেয়ে আবার পুনরায় মাদক কারবারে জড়িয়ে পড়ে। সম্মিলিত প্রচেষ্টায় মাদক নির্মূল করা যাবে-সবার সচেতনতা প্রয়োজন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
সোনার ভরি ১ লাখ ৮৬ হাজার টাকা
সোনার ভরি ১ লাখ ৮৬ হাজার টাকা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আদালত ভবন থেকে লাফিয়ে পালানোর চেষ্টা আসামির
আদালত ভবন থেকে লাফিয়ে পালানোর চেষ্টা আসামির
অনুপ্রবেশকারী ১২ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ
অনুপ্রবেশকারী ১২ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ
চাকরিচ্যুত এসআইয়ের নেতৃত্বে চাঁদাবাজ চক্র দুজন গ্রেপ্তার
চাকরিচ্যুত এসআইয়ের নেতৃত্বে চাঁদাবাজ চক্র দুজন গ্রেপ্তার
মামুনের মাথার খুলি এখনো প্রতিস্থাপন হয়নি
মামুনের মাথার খুলি এখনো প্রতিস্থাপন হয়নি
নতুন সরকারের মন্ত্রীদের জন্য গাড়ি কেনা হচ্ছে না
নতুন সরকারের মন্ত্রীদের জন্য গাড়ি কেনা হচ্ছে না
নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা
নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা
কালুরঘাট সেতু অন্ধকারে
কালুরঘাট সেতু অন্ধকারে
সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ
সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ
আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়
আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়
এখনো জমজমাট আমের বাজার
এখনো জমজমাট আমের বাজার
সর্বশেষ খবর
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক মঙ্গলবার
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক মঙ্গলবার

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রোনালদোকে ভালবেসে নিজেকে ‘পর্তুগিজ’ বলতেন এমবাপ্পে
রোনালদোকে ভালবেসে নিজেকে ‘পর্তুগিজ’ বলতেন এমবাপ্পে

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের
রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২০ টাকায় পুলিশে চাকরি পেয়ে উচ্ছ্বসিত তরুণরা
১২০ টাকায় পুলিশে চাকরি পেয়ে উচ্ছ্বসিত তরুণরা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘের ৮০তম সাধারণ অধিবেশন শুরু
জাতিসংঘের ৮০তম সাধারণ অধিবেশন শুরু

১৭ মিনিট আগে | পরবাস

কোন মধু স্বাস্থ্যের জন্য বেশি উপকারী?
কোন মধু স্বাস্থ্যের জন্য বেশি উপকারী?

২৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সিরাজগঞ্জে জাল টাকাসহ কারবারি আটক
সিরাজগঞ্জে জাল টাকাসহ কারবারি আটক

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টি র‍্যাঙ্কিংয়ে লিটন ও জাকেরের উন্নতি
টি-টোয়েন্টি র‍্যাঙ্কিংয়ে লিটন ও জাকেরের উন্নতি

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে চালকদের বিক্ষোভ, যাত্রীদের ভোগান্তি
চাঁদপুরে চালকদের বিক্ষোভ, যাত্রীদের ভোগান্তি

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে পুলিশের মতবিনিময় সভা
টাঙ্গাইলে পুলিশের মতবিনিময় সভা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের ৭ দফা বাস্তবায়নে মতবিনিময়
বগুড়ায় ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের ৭ দফা বাস্তবায়নে মতবিনিময়

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার
৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বড় লাফে র‍্যাঙ্কিংয়ের ৩ নম্বরে আর্চার
বড় লাফে র‍্যাঙ্কিংয়ের ৩ নম্বরে আর্চার

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লা পাজে খেলতে নেমে ক্ষুব্ধ রাফিনিয়া
লা পাজে খেলতে নেমে ক্ষুব্ধ রাফিনিয়া

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বহুবার ব্যালন ডি’অর জিততে চান ইয়ামাল
বহুবার ব্যালন ডি’অর জিততে চান ইয়ামাল

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চালু হলো নেপালের ত্রিভূবন বিমানবন্দর
চালু হলো নেপালের ত্রিভূবন বিমানবন্দর

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ অভিবাসী শনাক্তে নতুন নিয়ম আনল আসাম সরকার
অবৈধ অভিবাসী শনাক্তে নতুন নিয়ম আনল আসাম সরকার

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুর ভোট জাতীয় নির্বাচনে প্রতিফলন করবে না : মান্না
ডাকসুর ভোট জাতীয় নির্বাচনে প্রতিফলন করবে না : মান্না

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ম্যাক্রোঁর পদত্যাগ দাবিতে ফ্রান্সজুড়ে বিক্ষোভ
ম্যাক্রোঁর পদত্যাগ দাবিতে ফ্রান্সজুড়ে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে পুকুরের পানিতে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু
হবিগঞ্জে পুকুরের পানিতে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদমদীঘিতে ৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে পুকুরে ধসে পড়ল শ্রেণিকক্ষের মেঝে!
আদমদীঘিতে ৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে পুকুরে ধসে পড়ল শ্রেণিকক্ষের মেঝে!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু
জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষকদের যোগদান নিয়ে কড়া নির্দেশনা দিল এনটিআরসিএ
সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষকদের যোগদান নিয়ে কড়া নির্দেশনা দিল এনটিআরসিএ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হকারমুক্ত ফুটপাতের দাবিতে সিসিকের সামনে অবস্থান কর্মসূচি
হকারমুক্ত ফুটপাতের দাবিতে সিসিকের সামনে অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ক্যাডার কর্মকর্তাদের বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ ৪ মাস নির্ধারণ
ক্যাডার কর্মকর্তাদের বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ ৪ মাস নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় অবৈধ জাল পুড়িয়ে ধ্বংস
গাইবান্ধায় অবৈধ জাল পুড়িয়ে ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে শিক্ষার মানোন্নয়নে অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত
শ্রীপুরে শিক্ষার মানোন্নয়নে অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুয়েত সফরে যাচ্ছেন বাংলাদেশি ব্যবসায়ী দল
কুয়েত সফরে যাচ্ছেন বাংলাদেশি ব্যবসায়ী দল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

৯ দিনে এলো ১০১ কোটি ৮০ লাখ ডলারের প্রবাসী আয়
৯ দিনে এলো ১০১ কোটি ৮০ লাখ ডলারের প্রবাসী আয়

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৬ বছর পর পাকিস্তান সফরে যাচ্ছে শ্রীলংকা
৬ বছর পর পাকিস্তান সফরে যাচ্ছে শ্রীলংকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন
ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ
চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী
বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা
বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল
ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা
বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম
ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না
সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে
কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ
এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন
চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?
কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের
জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়
ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি
হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার
দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ
ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম
শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আপত্তিকর ছবি ভাইরাল, আদালতে ঐশ্বরিয়া
আপত্তিকর ছবি ভাইরাল, আদালতে ঐশ্বরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী
এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কোনো সম্ভাবনা দেখি না : ঢাবি উপাচার্য
ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কোনো সম্ভাবনা দেখি না : ঢাবি উপাচার্য

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি
দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ
পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার
আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎকেন্দ্রে যান্ত্রিক গোলযোগ, সারা দেশে লোডশেডিং
বিদ্যুৎকেন্দ্রে যান্ত্রিক গোলযোগ, সারা দেশে লোডশেডিং

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে ইসরায়েলের হামলায় জাতিসংঘের নিন্দা
কাতারে ইসরায়েলের হামলায় জাতিসংঘের নিন্দা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!
এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো জমজমাট আমের বাজার
এখনো জমজমাট আমের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার
বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা
ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ হয় না পারকি পর্যটন কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ
শেষ হয় না পারকি পর্যটন কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ

নগর জীবন

পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া
পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ছিল কড়া নিরাপত্তা
ছিল কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ঝাঁপ
বিএনপির পাঁচ মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ঝাঁপ

নগর জীবন

শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন
শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন

পেছনের পৃষ্ঠা

নানান সমস্যায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন
নানান সমস্যায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় বছরে সর্বাধিক অপহরণ
ছয় বছরে সর্বাধিক অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

নগর জীবন

বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার
বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার

প্রথম পৃষ্ঠা

আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়
আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ
ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ

নগর জীবন

নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা
নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা
ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা

দেশগ্রাম

রেললাইনের ধারে মাদকের হাট
রেললাইনের ধারে মাদকের হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি
ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা
নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা

পূর্ব-পশ্চিম

সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ
সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২
১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম

চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার
চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ছেষট্টিতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন যাঁরা
ছেষট্টিতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন যাঁরা

সম্পাদকীয়

চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন
চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন

নগর জীবন

বাংলাদেশের পথেই নেপাল
বাংলাদেশের পথেই নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়া কাপে ইতিহাস লিখতে চান লিটন
এশিয়া কাপে ইতিহাস লিখতে চান লিটন

মাঠে ময়দানে

সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই
সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই

নগর জীবন