শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০৩:৫১, বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

রেললাইনের ধারে মাদকের হাট

♦ দিনদুপুরে সেবন ও কেনাবেচা ♦ নেই প্রশাসনের নজরদারি ♦ ট্রেনে এসে ছড়িয়ে পড়ছে সারা দেশে ♦ স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরাও জড়াচ্ছে
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
রেললাইনের ধারে মাদকের হাট

রাজধানীর রেললাইনঘেঁষা এলাকাগুলোতে মাদকের রাজত্ব। বিশেষ করে কমলাপুর, তেজগাঁও, খিলগাঁও, উত্তরা, কারওয়ান বাজার, টিটিপাড়াসংলগ্ন এলাকা, জুরাইনের রেললাইনের দুই পাশে মাদক কারবার বেড়েছে আশঙ্কাজনক হারে। রাতে বা দিনে হাত বাড়ালেই মিলছে মাদক। স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরাও জড়িয়ে পড়ছেন মাদকে। যেখানে-সেখানে চলছে কেনাবেচা ও সেবন। এ যেন মাদকের হাটবাজার। হাত বাড়ালেই মিলছে গাঁজা, ইয়াবা ও ফেনসিডিল। মাদকের ব্যাপক বিস্তারের ফলে এসব এলাকায় বেড়ে গেছে চুরি-ছিনতাই। প্রতিনিয়ত চুরি-ছিনতাইয়ের কারণে এলাকাবাসী ও পথচারীরা ভুগছেন চরম নিরাপত্তাহীনতায়।

তেজগাঁও রেললাইনঘেঁষা বাড়ির মালিক শামসুজ্জামান সেলিম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘রেললাইনের পাশে থাকি বলে ভয় আর দুশ্চিন্তা আমাদের নিত্যসঙ্গী। সকাল-সন্ধ্যা সব সময় প্রকাশ্যে বিক্রি হয় মাদক। বিশেষ করে সন্ধ্যার পর ঘর থেকে বের হওয়া যায় না। পুলিশের তেমন তৎপরতা চোখে পড়ে না।’ সূত্রমতে, রেললাইনসংলগ্ন এলাকাগুলোতে জনবসতি বেশি, আবার নিরাপত্তাব্যবস্থা তুলনামূলক দুর্বল। এ কারণে মাদক কারবারিরা এসব এলাকা নিরাপদ আস্তানা হিসেবে ব্যবহার করছে। কারণ রেলপথ ব্যবহার করেই এক জেলা থেকে আরেক জেলায় মাদক পরিবহন ও সরবরাহ সহজ। ফলে রেলপথের দুই পাশে গড়ে উঠেছে মাদকের নিরাপদ আস্তানা। প্রশাসনের নিয়মিত নজরদারির অভাবে বাড়ছে মাদকসেবীদের দাপট।

কমলাপুর রেলওয়ে থানার এক পুলিশ কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘রেলওয়ে কমলাপুর থানার পক্ষে পুরো এলাকার মাদক নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়। জনবল যেমন কম, তারপরও অধিকাংশ বিক্রেতাই বাইরের লোক। তারা হঠাৎ রেললাইন এলাকায় এসে মাদক বিক্রি করে আবার চলে যায়। ফলে অভিযান চালালেও প্রকৃত অপরাধীকে ধরা যায় না। তারপরও আমরা নিয়মিত অভিযান চালাচ্ছি। তবে রেলপথ ও এর আশপাশে নজরদারি আরও বাড়ানো প্রয়োজন।’ জানা গেছে, রাজধানীর রেললাইনসংলগ্ন এসব স্পটে সরবরাহকৃত বেশির ভাগ মাদকই আসে ট্রেনের মাধ্যমে। ট্রেনে মাদক আনা-নেওয়া অনেকটাই নিরাপদ বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্টরা। অভিযানে সামান্য সংখ্যক বিক্রেতা গ্রেপ্তার হলেও জামিনে বেরিয়ে ফের একই অপরাধে জড়িয়ে পড়ে। রাজধানীর রেললাইন-ঘেঁষা এসব এলাকার মাদক বিক্রেতারা নিম্ন শ্রেণির হলেও তাদের আশ্রয়দাতার তালিকায় রয়েছেন রাজনৈতিক দলের স্থানীয় প্রভাবশালী নেতা, বড় ব্যবসায়ী ও গডফাদার। মাঝেমধ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের হাতে খুচরা মাদক বিক্রেতারা গ্রেপ্তার হলেও অন্তরালে থাকা গডফাদাররাই তাদের জামিনের ব্যবস্থা করে। আগে যারা এসব এলাকায় মাদকের কারবার করতেন এখনো কমবেশি তারাই করছেন। শুধু হাতবদল হয়েছে নিয়ন্ত্রণ। আগে যারা নিয়ন্ত্রণ করতেন এখন ভিন্ন গ্রুপ তা করছে।

সরেজমিনে গত বুধবার কারওয়ান বাজার রেলওয়ে এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, মাদক বিক্রির জন্য ক্রেতাদের অপেক্ষা করছেন মাদক কারবারিরা। ক্রেতারাও প্রকাশ্যেই কিনছেন ও সেবন করছেন। এ প্রতিবেদক ট্রেনের জন্য তেজগাঁও স্টেশনে অপেক্ষমাণ ছিলেন। এ সময় চল্লিশোর্ধ্ব এক মাদক ফেরিওয়ালা জানতে চান, ‘তামাক-বাবা’ (গাঁজা) লাগবে? প্রতিবেদক দাম জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘একটি ছোট প্যাকেট ১০০ টাক। বড়ি (ইয়াবা) নাই? আছে-একটি বড়ি ৫০০ টাকা’। নাম কী- মালতী সরকার। এখানে চারদিকে পুলিশ, র্যাব- ভয় করে না? তিনি জানান, ‘পুলিশ ততটা সক্রিয় নয়। মাসে মাসে টাকা দেই তো।’ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের লোকজন নিয়মিত অভিযান চালায় না? -‘আমরা ওসব চিনি না। আমরা চিনি পুলিশ’। এখানে শেল্টার দেয় কে- জানতে চাইলে ডানে বামে তাকিয়ে ভোঁ দৌড়ে স্টেশন ছেড়ে যায় মালতী।

সরেজমিনে দেখা যায়, রাজধানীর সবচেয়ে বড় মাদক স্পট টিটিপাড়া। এখানে মেথরপট্টিতে অধিকাংশ ঘরে ও পান-সিগারেটের দোকানে প্রকাশ্যেই মাদক বিক্রি হচ্ছে। গাঁজার গন্ধে এলাকা গুমোট হয়ে আছে। তার মধ্য দিয়ে চলছেন পথচারীরা। তারা অসহায়। অভিযোগ রয়েছে, অসাধু পুলিশ সদস্যরা নিয়মিত মাসোহারা নেন এখান থেকেও। জানা যায়, টিটিপাড়ায় স্পটগুলোতে প্রতিদিনই বিক্রেতার পরিবর্তন করা হয়। স্পট সর্দাররা বিক্রেতা ও ক্রেতাদের দিকে নজর রাখেন সর্বক্ষণ। ঢাকা রেলওয়ে থানার ওসি ফেরদাউস আহম্মেদ বিশ্বাস বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ঢাকায় রেললাইনকেন্দ্রিক মাদকের সঙ্গে জড়িতদের ধরতে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। প্রতিটি প্ল্যাটফর্মে নজরদারি রাখা হচ্ছে। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে পুলিশের প্ল্যাটফর্ম তল্লাশি কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এ ছাড়া ঢাকায় প্রবেশ ও বাহিরের সময় প্রতিটি ট্রেনে তল্লাশি কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে। মাদকের সঙ্গে জড়িতদের ধরতে আমরা সর্বদা তৎপর রয়েছি।’ মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের এক উপপরিচালক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করি। এতে মাদক বিক্রেতারা গ্রেপ্তারও হয়। কিন্তু প্রভাবশালীদের তদবিরে তারা ছাড়া পেয়ে আবার পুনরায় মাদক কারবারে জড়িয়ে পড়ে। সম্মিলিত প্রচেষ্টায় মাদক নির্মূল করা যাবে-সবার সচেতনতা প্রয়োজন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
‘হুক্কা’ প্রতীকসহ নিবন্ধন পুনর্বহাল জাগপার
‘হুক্কা’ প্রতীকসহ নিবন্ধন পুনর্বহাল জাগপার
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
জাতীয় নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ক্যাম্পেইন শুরু
জাতীয় নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ক্যাম্পেইন শুরু
রাজধানীর ভবনে নারী-পুরুষের অর্ধগলিত লাশ
রাজধানীর ভবনে নারী-পুরুষের অর্ধগলিত লাশ
মূল্যস্ফীতি কাঙ্ক্ষিত হারে কমেনি
মূল্যস্ফীতি কাঙ্ক্ষিত হারে কমেনি
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি
পাহাড়ে চলছে ‘স্বাধীন জম্মুল্যান্ড’র ষড়যন্ত্র
পাহাড়ে চলছে ‘স্বাধীন জম্মুল্যান্ড’র ষড়যন্ত্র
সর্বশেষ খবর
তুমি কি শাহরুখ খানকে চেনো? সুদানে আটক ভারতীয়কে বিদ্রোহীদের প্রশ্ন!
তুমি কি শাহরুখ খানকে চেনো? সুদানে আটক ভারতীয়কে বিদ্রোহীদের প্রশ্ন!

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্র তীরে শতাব্দী পুরনো জাহাজের ধ্বংসাবশেষের খোঁজ
সমুদ্র তীরে শতাব্দী পুরনো জাহাজের ধ্বংসাবশেষের খোঁজ

২৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান
এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ নভেম্বর ঝরবে উল্কাবৃষ্টি
১৬ নভেম্বর ঝরবে উল্কাবৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেস ক্লাবে সাংবাদিকের সঙ্গে অসদাচরণে বিএফইউজে ও ডিইউজের উদ্বেগ
প্রেস ক্লাবে সাংবাদিকের সঙ্গে অসদাচরণে বিএফইউজে ও ডিইউজের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসলাম চৌধুরীকে মনোনয়ন না দেওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ
আসলাম চৌধুরীকে মনোনয়ন না দেওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফের ইসরায়েলে হামলা শুরু করবে হুথি?
ফের ইসরায়েলে হামলা শুরু করবে হুথি?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরে রপ্তানি আয় বেড়েছে ৫.৪১ শতাংশ
অক্টোবরে রপ্তানি আয় বেড়েছে ৫.৪১ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তুর্কি সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
তুর্কি সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি : সারজিস
৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি : সারজিস

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শার্শা আসনে বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তি
শার্শা আসনে বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামের ১০টি আসনে নতুন মুখ ৫ জন
চট্টগ্রামের ১০টি আসনে নতুন মুখ ৫ জন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় ৩৫ মণ জাটকা জব্দ
কলাপাড়ায় ৩৫ মণ জাটকা জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালি পেটে গরম পানি পান কি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী?
খালি পেটে গরম পানি পান কি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মাঝ আকাশে যান্ত্রিক ত্রুটি, এয়ার ইন্ডিয়ার জরুরি অবতরণ!
মাঝ আকাশে যান্ত্রিক ত্রুটি, এয়ার ইন্ডিয়ার জরুরি অবতরণ!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারের ৩ আসনে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
কক্সবাজারের ৩ আসনে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএসপিএর নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
বিএসপিএর নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জানাজা থেকে গৃহবধূর লাশ গেল মর্গে, পালালেন স্বামী-শ্বশুর
জানাজা থেকে গৃহবধূর লাশ গেল মর্গে, পালালেন স্বামী-শ্বশুর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেট আর শুধু জেন্টলম্যানদের খেলা নয়, এখন সবার’
‘ক্রিকেট আর শুধু জেন্টলম্যানদের খেলা নয়, এখন সবার’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সামিতের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের দিনে ফাইনালে ক্যাভালরি
সামিতের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের দিনে ফাইনালে ক্যাভালরি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংড়ায় নিষিদ্ধ চায়না জাল পুড়িয়ে দিল প্রশাসন
সিংড়ায় নিষিদ্ধ চায়না জাল পুড়িয়ে দিল প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকা থেকে এলো গমবোঝাই জাহাজ
আমেরিকা থেকে এলো গমবোঝাই জাহাজ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫ দফা দাবিতে ডিএসসিসির পরিচ্ছন্নকর্মীদের বিক্ষোভ
৫ দফা দাবিতে ডিএসসিসির পরিচ্ছন্নকর্মীদের বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়ারল্যান্ড সিরিজে সোহানকে পাওয়া নিয়ে শঙ্কা
আয়ারল্যান্ড সিরিজে সোহানকে পাওয়া নিয়ে শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে যুব কর্মশালা
কিশোরগঞ্জে যুব কর্মশালা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ
ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীনগরে আগুনে ৩ দোকান পুড়ে ছাই
নবীনগরে আগুনে ৩ দোকান পুড়ে ছাই

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম
জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার
দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা
এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান
শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি
ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ
মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা
জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন
আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান
বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ
ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে
গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক
মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা
বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প
আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার
৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি
সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক