শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

পুলিশের এসআইয়ের জবানবন্দি

আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়

♦ একমত না হলে গালি দিতেন এসি আরিফুজ্জামান ♦ পঙ্গু হাসপাতালে ১৭ জনের একটি করে পা কেটে ফেলতে হয়েছিল- চিকিৎসকের জবানবন্দি ♦ এজলাসে সাক্ষীদের ধমকাধমকি করবেন না- আইনজীবীদের ট্রাইব্যুনাল
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়

জুলাই-আগস্টের অভ্যুত্থানে নিহত রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র আবু সাঈদের লাশের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয় বলে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্য দিয়েছেন পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) মো. তরিকুল ইসলাম। গতকাল বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ এ তিনি এ জবানবন্দি দেন।

ট্রাইব্যুনালকে তরিকুল বলেন, আবু সাঈদের মাথার পেছনে গুলির আঘাত ছিল। কিন্তু গুলিতে মৃত্যুর কথা না লিখতে তাকে বাধ্য করা হয়।

বর্তমানে এসআই তরিকুল ঢাকা মহানগরের ভাষানটেক থানায় কর্মরত। গত বছর ১৬ জুলাই তিনি রংপুর কোতোয়ালি থানা এলাকা ও হাসপাতালে ইউডি (অপমৃত্যু) ডিউটিতে ছিলেন। অন্যদিকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গতকাল পর্যন্ত ৪৫ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ হয়েছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ এসব জবানবন্দি দেন সাক্ষীরা।

জবানবন্দিতে পঙ্গু হাসপাতালের সহযোগী অধ্যাপক মোহাম্মদ সিরাজুস সালেহীন জানান, জুলাই গণ অভ্যুত্থানের সময় রাজধানীর জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে (পঙ্গু হাসপাতাল) চিকিৎসা নিতে আসা আহত ১৭ জনের একটি করে পা অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে কেটে ফেলতে হয়। আর তিনজনের একটি করে হাত অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে কেটে ফেলতে হয়। এদিন এই চিকিৎসকের পাশাপাশি সিআইডির ফরেনসিক টিমের সদস্যরা বিভিন্ন অডিও-ভিডিও পরীক্ষার বিষয়ে নিজেদের জবানবন্দি তুলে ধরেন। জবানবন্দির একপর্যায়ে এজলাসে সাক্ষীদের ধমকাধমকি না করতে অনুরোধ করেন ট্রাইব্যুনাল।

আবু সাঈদের মামলার সাক্ষী এসআই তরিকুল জবানবন্দিতে আরও বলেন, গত বছর ১৬ জুলাই রংপুর কোতোয়ালি থানা এলাকায় দায়িত্ব পালনকালে বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে বেতার বার্তায় শুনতে পাই রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে একটি লাশ আছে, তার সুরতহাল করতে হবে। পরে থানার কনস্টেবল লিটন দেবনাথসহ মেডিকেলে গিয়ে জানতে পারেন তাজহাট থানাধীন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে পুলিশের গুলিতে এক ছাত্র নিহত হয়েছেন, নাম আবু সাঈদ। তিনি বলেন, তখন হাসপাতালে অনেক শিক্ষার্থী জড়ো হন এবং সেখানে উত্তেজনা বিরাজ করছিল এবং সেখানে অনেক পুলিশ সদস্য কর্তব্যরত ছিলেন। সন্ধ্যা ৭টার দিকে রংপুর মহানগর পুলিশের কোতোয়ালি জোনের সহকারী কমিশনার মো. আরিফুজ্জামান আমার কাছে জিজ্ঞেস করেন আমি লাশ দেখেছি কি না। আমি না বললে, তিনি আমাকে লাশ দেখে আসতে বলেন। তিনি বলেন, লাশ দেখে এসে আমি জানাই, লাশে অসংখ্য ছররা গুলির আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। লাশের মাথার পেছনে আঘাতের চিহ্ন ও ক্ষত স্থান থেকে রক্ত ঝরে স্ট্রেচার মাখামাখি হয়ে গেছে। তখন তিনি (সহকারী কমিশনার মো. আরিফুজ্জামান) সুরতহাল প্রতিবেদনে মৃত্যু গুলির কারণে হয়েছে বলে লেখা যাবে না বলে জানান। এই সাক্ষী আরও বলেন, তার এ কথার সঙ্গে আমি একমত না হলে তিনি আমাকে গালাগাল দেন। একপর্যায়ে বাবা-মা নিয়ে গাল দেন। এ ছাড়া আমাকে হুমকি দেন যে, তুই জামাতের দালাল, তোর চাকরি খেয়ে দেব, মামলা দিয়ে চালান করে দেব। এরপর আমি ভয় পাই। ওপর থেকে তার ওপর চাপ ছিল বলে আরিফুজ্জামান তাকে জানান বলে ট্রাইব্যুনালকে বলেন তরিকুল।

এই পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, রাত সাড়ে ১০টার দিকে সহকারী কমিশনার আরিফুজ্জামান মহানগর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আহমেদ সাদাতসহ আসেন এবং পুনরায় তার কথামতো সুরতহাল প্রতিবেদন লিখতে বলেন। আমি উপায়ান্তর না দেখে ম্যাজিস্ট্রেট আহমেদ সাদাতের উপস্থিতিতে ছররা গুলির কথা বাদ দিয়ে অসংখ্য ছোট ছোট ক্ষতচিহ্ন লিখে সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করি। সাক্ষ্য নেওয়ার সময় ট্রাইব্যুনালকে সহযোগিতা করেন প্রসিকিউটর গাজী মোনাওয়ার হুসাইন তামীম ও বি এম সুলতান মাহমুদ। পরে সাক্ষী তরিকুল ইসলামকে জেরা করেন আসামিপক্ষের আইনজীবীরা। এ মামলায় পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য আজকের দিন ধার্য করা হয়েছে।

পঙ্গু হাসপাতালে ১৭ জনের একটি করে পা কেটে ফেলতে হয়েছিল : আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনাল-১ এ দেওয়া জবানবন্দিতে পঙ্গু হাসপাতালের সহযোগী অধ্যাপক মোহাম্মদ সিরাজুস সালেহীন বলেন, জুলাই-আগস্ট গণ অভ্যুত্থানের সময় রাজধানীর পঙ্গু হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা আহত ১৭ জনের একটি করে পা অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে কেটে ফেলতে হয়েছিল। আর তিনজনের একটি করে হাত অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে কেটে ফেলতে হয়েছিল।

গতকাল বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন ট্রাইব্যুনাল-১ এ প্রসিকিউশনের ৪১তম সাক্ষী হিসেবে তিনি এ জবানবন্দি দেন।

জুলাই গণ অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের ঘটনায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান ও সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের বিরুদ্ধে করা একটি মামলায় সাক্ষী হিসেবে সিরাজুস সালেহীন এ জবানবন্দি দেন। জবানবন্দিতে সিরাজুস সালেহীন বলেন, গত বছরের ১৯ জুলাই থেকে গত বছরের ৪ আগস্ট পর্যন্ত পঙ্গু হাসপাতালে আনা আটজন মারা যান। এর মধ্যে দুজনকে মৃত অবস্থায় আনা হয়েছিল। বাকি ছয়জন অস্ত্রোপচারের পর মারা যান। এ ছাড়া অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে তিনজন রোগীর একটি করে হাত এবং ১৭ জনের একটি করে পা কেটে ফেলতে হয়েছিল।

এদিন এই চিকিৎসক ছাড়াও আরও পাঁচজন তাদের জবানবন্দি দেন ট্রাইব্যুনালে। এরা হলেন- ঢাকা সিএমএম আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট মো. জাকির হোসেন, সিআইডির কর্মকর্তা গোলাম ইফতেখারুল আলম, শেখ নজরুল ইসলাম, রুকুনুজ্জামান ও সাহেদ জোবায়ের। পরে এসব সাক্ষীকে জেরা করেন শেখ হাসিনাসহ পলাতক দুই আসামির পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন। এ মামলায় পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য আজকের দিন ধার্য করেছেন ট্রাইব্যুনাল।

দয়া করে সাক্ষীকে এজলাসে ধমকাধমকি করবেন না : এজলাসে সাক্ষীকে ধমকাধমকি করা থেকে বিরত থাকতে উভয়পক্ষের আইনজীবীদের প্রতি অনুরোধ করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। গতকাল বিকালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় প্রসিকিউশন পক্ষের সাক্ষ্য গ্রহণ চলাকালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এর সদস্য বিচারক মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী এ অনুরোধ করেন।

শেখ হাসিনার মামলায় প্রসিকিউশনের ৪৪তম সাক্ষী সিআইডির ডিজিটাল ফরেনসিক ল্যাবে কর্মরত ইন্সপেক্টর মো. রুকুনুজ্জামানের জবানবন্দি শেষ হলে বিচারক মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী প্রসিকিউশন ও আসামিপক্ষের আইনজীবীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, আপনাদের সবার উদ্দেশে বলছি, এখন প্রসিকিউশনের সাক্ষী আসছে। পরে আসামিপক্ষের সাক্ষীও আসবে। আপনারা দয়া করে সাক্ষীকে এজলাসে ধমকাধমকি করবেন না। প্রয়োজনে সাক্ষীকে নামিয়ে নেবেন, বলবেন সাক্ষী প্রস্তুত না। কিন্তু সাক্ষীকে আমার সামনে ধমকাধমকি করবেন না। এটা আমি গ্রহণ করব না।

পরে প্রসিকিউশনের ৪৫ নম্বর সাক্ষী সিআইডির সাব-ইন্সপেক্টর মো. শাহেদ জুবায়েরের জবানবন্দি চলাকালে প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামীমের দৃষ্টি আকর্ষণ করে এই বিচারক বলেন, তামীম, বিচারে আন্তর্জাতিক মান বজায় রাখতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
সোনার ভরি ১ লাখ ৮৬ হাজার টাকা
সোনার ভরি ১ লাখ ৮৬ হাজার টাকা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আদালত ভবন থেকে লাফিয়ে পালানোর চেষ্টা আসামির
আদালত ভবন থেকে লাফিয়ে পালানোর চেষ্টা আসামির
অনুপ্রবেশকারী ১২ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ
অনুপ্রবেশকারী ১২ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ
চাকরিচ্যুত এসআইয়ের নেতৃত্বে চাঁদাবাজ চক্র দুজন গ্রেপ্তার
চাকরিচ্যুত এসআইয়ের নেতৃত্বে চাঁদাবাজ চক্র দুজন গ্রেপ্তার
মামুনের মাথার খুলি এখনো প্রতিস্থাপন হয়নি
মামুনের মাথার খুলি এখনো প্রতিস্থাপন হয়নি
নতুন সরকারের মন্ত্রীদের জন্য গাড়ি কেনা হচ্ছে না
নতুন সরকারের মন্ত্রীদের জন্য গাড়ি কেনা হচ্ছে না
নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা
নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা
কালুরঘাট সেতু অন্ধকারে
কালুরঘাট সেতু অন্ধকারে
সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ
সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ
এখনো জমজমাট আমের বাজার
এখনো জমজমাট আমের বাজার
ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা
ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা
সর্বশেষ খবর
বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা
বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছেলের চুরির অভিযোগে বাবাকে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ৫
ছেলের চুরির অভিযোগে বাবাকে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ
এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভকারীদের আলোচনায় বসার আহ্বান নেপালের সেনাপ্রধানের
বিক্ষোভকারীদের আলোচনায় বসার আহ্বান নেপালের সেনাপ্রধানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে মহিলা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ফেনীতে মহিলা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ সেপ্টেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনায় পাঁচজন মৃত্যুর ঘটনায় কাভার্ড ভ্যান চালক গ্রেফতার
দুর্ঘটনায় পাঁচজন মৃত্যুর ঘটনায় কাভার্ড ভ্যান চালক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে পিন্টু হত্যা মামলায় সাত আসামি রিমান্ডে
চট্টগ্রামে পিন্টু হত্যা মামলায় সাত আসামি রিমান্ডে

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবির প্রবেশমুখে অযথা ভিড় না করতে ডিএমপির অনুরোধ
ঢাবির প্রবেশমুখে অযথা ভিড় না করতে ডিএমপির অনুরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
গাইবান্ধায় পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু আফগানিস্তানের
বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু আফগানিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়ার বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুত যুক্তরাষ্ট্র: স্কট বেসেন্ট
রাশিয়ার বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুত যুক্তরাষ্ট্র: স্কট বেসেন্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেন্টমার্টিনে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ ৬ পাচারকারী আটক
সেন্টমার্টিনে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ ৬ পাচারকারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে বর্ণাঢ্য আয়োজনে মহিলা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
সিরাজগঞ্জে বর্ণাঢ্য আয়োজনে মহিলা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন
চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ২ লাখ ৭০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার, আটক ১
কক্সবাজারে ২ লাখ ৭০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার, আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী
বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে আটকে পড়া জাতীয় ফুটবল দলের নিরাপদ প্রত্যাবর্তনে তৎপর সরকার
নেপালে আটকে পড়া জাতীয় ফুটবল দলের নিরাপদ প্রত্যাবর্তনে তৎপর সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে রুশ বিমান হামলায় নিহত ২৪
ইউক্রেনে রুশ বিমান হামলায় নিহত ২৪

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেদিকুল্লাহ-ওমরজাইয়ের ব্যাটে আফগানদের বড় সংগ্রহ
সেদিকুল্লাহ-ওমরজাইয়ের ব্যাটে আফগানদের বড় সংগ্রহ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালের পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে বাংলাদেশ
নেপালের পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদ্যুৎকেন্দ্রে যান্ত্রিক গোলযোগ, সারা দেশে লোডশেডিং
বিদ্যুৎকেন্দ্রে যান্ত্রিক গোলযোগ, সারা দেশে লোডশেডিং

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বুধবার ঢাবির সকল ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ
বুধবার ঢাবির সকল ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আপত্তিকর ছবি ভাইরাল, আদালতে ঐশ্বরিয়া
আপত্তিকর ছবি ভাইরাল, আদালতে ঐশ্বরিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্ত্রীকে পুড়িয়ে হত্যা, র‌্যাবের হাতে স্বামী গ্রেফতার
স্ত্রীকে পুড়িয়ে হত্যা, র‌্যাবের হাতে স্বামী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ চ্যালেঞ্জিং হবে, তবে শতভাগ দিতে প্রস্তুত দল : লিটন
এশিয়া কাপ চ্যালেঞ্জিং হবে, তবে শতভাগ দিতে প্রস্তুত দল : লিটন

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরোধিতা সত্বেও জরিপে এগিয়ে জোহরান
ট্রাম্পের বিরোধিতা সত্বেও জরিপে এগিয়ে জোহরান

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জাকসুর ভিপি প্রার্থী অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা ফিরিয়ে দিতে হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত
জাকসুর ভিপি প্রার্থী অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা ফিরিয়ে দিতে হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার
শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?
ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন : ভোট দিয়ে যা বললেন সাদিক কায়েম
ডাকসু নির্বাচন : ভোট দিয়ে যা বললেন সাদিক কায়েম

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল
ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল
মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ
ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?
নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে আগেই ভোট দেওয়া ছিল সাদিক-ফরহাদের নামে, অভিযোগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ
ডাকসু নির্বাচনে আগেই ভোট দেওয়া ছিল সাদিক-ফরহাদের নামে, অভিযোগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল
ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমানবন্দরে হামলার পর ইসরায়েলে নিরাপত্তা নিয়ে অজানা শঙ্কা (ভিডিও)
বিমানবন্দরে হামলার পর ইসরায়েলে নিরাপত্তা নিয়ে অজানা শঙ্কা (ভিডিও)

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে
ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ
ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি
নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?
কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন : নাছির
ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন : নাছির

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে
কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি
ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী
বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে নির্বাচন কমিশন : এস এম ফরহাদ
পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে নির্বাচন কমিশন : এস এম ফরহাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী
হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার
দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদত্যাগপত্রে কী লিখেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী?
পদত্যাগপত্রে কী লিখেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন করে গণতন্ত্রের দ্বার উন্মোচন হবে : আবিদুল
ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন করে গণতন্ত্রের দ্বার উন্মোচন হবে : আবিদুল

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীনের হাইকোর্টে জামিন
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীনের হাইকোর্টে জামিন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নুরাল পাগলার দরবারের ভক্ত নিহতের ঘটনায় ৪ হাজার জনকে আসামি করে মামলা
নুরাল পাগলার দরবারের ভক্ত নিহতের ঘটনায় ৪ হাজার জনকে আসামি করে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কোনো সম্ভাবনা দেখি না : ঢাবি উপাচার্য
ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কোনো সম্ভাবনা দেখি না : ঢাবি উপাচার্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল

প্রথম পৃষ্ঠা

ছিল কড়া নিরাপত্তা
ছিল কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো জমজমাট আমের বাজার
এখনো জমজমাট আমের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার
বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার
বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া
পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন
শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা
ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

নগর জীবন

ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ
ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ

নগর জীবন

নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা
নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা

পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই
সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই

নগর জীবন

ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি
ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়
আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্ট পালিয়ে গেলেও দোসরদের রেখে গেছে
ফ্যাসিস্ট পালিয়ে গেলেও দোসরদের রেখে গেছে

নগর জীবন

সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ
সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা
নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা
ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা

দেশগ্রাম

ডাকসু ভোট নিয়ে শিক্ষার্থীদের ভিড়
ডাকসু ভোট নিয়ে শিক্ষার্থীদের ভিড়

নগর জীবন

বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম

চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন
চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন

নগর জীবন

পাকিস্তানের সঙ্গে খনিজ চুক্তি সই যুক্তরাষ্ট্রের
পাকিস্তানের সঙ্গে খনিজ চুক্তি সই যুক্তরাষ্ট্রের

পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীরে দুই ভারতীয় সেনা নিহত
কাশ্মীরে দুই ভারতীয় সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

রুশ হামলায় ইউক্রেনে নিহত ২০
রুশ হামলায় ইউক্রেনে নিহত ২০

পূর্ব-পশ্চিম

১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২
১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার
চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ঘাঘট নদীতে নিখোঁজ যুবকের লাশ
ঘাঘট নদীতে নিখোঁজ যুবকের লাশ

দেশগ্রাম

কালুরঘাট সেতু অন্ধকারে
কালুরঘাট সেতু অন্ধকারে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টাপাল্টি যত অভিযোগ
পাল্টাপাল্টি যত অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা