শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৪০, শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

টিকিটের মেয়াদ ফুরালেও হাতে আসেনি এসপি!

মালয়েশিয়ায় অবৈধ অভিবাসীদের দেশে ফেরার মেয়াদ ৩১ ডিসেম্বর

মালয়েশিয়া প্রতিনিধিঃ
অনলাইন ভার্সন
মালয়েশিয়ায় অবৈধ অভিবাসীদের দেশে ফেরার মেয়াদ ৩১ ডিসেম্বর

মালয়েশিয়াতে অবস্থানরত বিভিন্ন দেশের অবৈধ অভিবাসীদের নিজ নিজ দেশে ফেরার জন্য সরকার ঘোষিত সাধারণ ক্ষমা 'ব্যাক ফর গুড" কর্মসূচির মেয়াদ শেষ হচ্ছে আগামী ৩১ ডিসেম্বর।   

ইমিগ্রেশন গুলোতে প্রচুর লোকের ভিড় থাকলেও ইমিগ্রেশন অফিসের তথ্য মতে জানা যায়, বিদেশি অবৈধ নাগরিকদের সেবা দিতে সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত কাজ করা হচ্ছে। সব মিলিয়ে প্রতিদিন ৪০০ জনকে এসপি (স্পেশাল পাস) দিতে পারছে। তাও যারা গত তিন থেকে চারদিন আগে লাইনে দাঁড়িয়েছিলেন তাদের হাতেই যাচ্ছে এ এসপি।

এমন চিত্র কমবেশি প্রায় সবকটি ইমিগ্রেশন অফিসের। বাকি থেকে যাচ্ছে অনেকেই । অনেকেরই আবার টিকিটের মেয়াদ শেষ হতে যাচ্ছে আজ অথবা কাল । আজ এবং কালের মধ্যে এরা এবং অন্য বাকিরা আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে স্পেশাল পাস না পেলে কী হবে?  এমন প্রশ্ন করছেন অনেকেই। কেউ বলছেন মেয়াদ বেড়েছে, কেউ বলছেন মেয়াদ বাড়বে। এমন দ্বিধাদ্বন্দ্বের মাঝে মালয়েশিয়া ইমিগ্রেশনের মহাপরিচালক দাতো ইনদিরা খায়রুল জাইমি স্পষ্ট বলেছেন, এখন পর্যন্ত ‘ব্যাক ফর গুড’ কর্মসূচি মেয়াদ বৃদ্ধির কোনো সিদ্ধান্ত সরকারের তরফ থেকে হয়নি।

এদিকে, বাংলাদেশ হাইকমিশন মালয়েশিয়া সরকারের প্রবর্তিত ‘ব্যাক ফর গুড’ কর্মসূচির আওতায় অনিয়মিত কর্মীদের দেশে প্রত্যাবর্তনে গড়ে প্রতিদিন গড়ে ২ থেকে ৩০০ ট্রাভেল পাস ইস্যু করা হচ্ছে।

এতো ট্রাভেল পাস এবং পাসপোর্টধারী অবৈধদের ঠিক কতজন সুবিধা নিচ্ছে এমন তথ্য প্রকাশ করেছে মালয়েশিয়া ইমিগ্রেশন। আগস্ট থেকে শুরু হওয়া সাধারণ ক্ষমার সুযোগ নিয়ে গত ১২ ডিসেম্বর পর্যন্ত নিজ নিজ দেশে ফিরেছেন ৩৯ হাজার বাংলাদেশিসহ ১ লাখ ৩৮ হাজার ৯০১ জন। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ইন্দোনেশিয়ার ৫৩ হাজার ৩২৮ জন। ভারতের ২২ হাজার ৯৬৪ ও মিয়ানমারের ৬ হাজার ৯২৩ জন। বাকিরা বিভিন্ন দেশের নাগরিক।

এ পরিসংখ্যান উল্লেখ করে ইমিগ্রেশন মহাপরিচালক জানিয়েছেন যে, আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে অবৈধ অভিবাসীকে ‘বি-ফোর-জি’ পদ্ধতি অনুসরণ করে নিজ নিজ দেশে ফিরে না গেলে তাদের বিরুদ্ধে অভিবাসন আইনের ১৫(১) ২৯৫৯/৬৩ ধারায় ২ লাখ টাকা জরিমানা ও ৫ বছরের জেল অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হতে পারে এবং বেত্রাঘাত শাস্তি দেওয়া হবে।

যারা ইতোমধ্যে প্রস্তুতি নিয়ে ইমিগ্রেশনে গিয়ে নির্দিষ্ট সময়ে স্পেশাল পাস পাচ্ছেন না তাদের কী হবে? এমন প্রশ্নের জবাবে বাংলাদেশ হাইকমিশনের শ্রম কাউন্সিলর মো. জহিরুল ইসলাম বলেন, ‘হাইকমিশনার মহ. শহীদুল ইসলামের নির্দেশে ট্রাভেল পারমিট যেদিন আবেদন করছেন সেদিন বিকেলেই দিচ্ছি, সামাজিকে যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার করছি। বিভিন্নভাবে প্রচার করে লোকদেরকে উদ্বুদ্ধ করছি যেন সরাসরি দূতাবাস ও ইমিগ্রেশন থেকে সেবা নেয়। মালয়েশিয়া ইমিগ্রেশনের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রেখে যাচ্ছি। অনেকে আমাদের কাছে জানাচ্ছে, আমরা ইমিগ্রেশনকে জানাচ্ছি, ইমিগ্রেশন ব্যবস্থা নিচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, ‘অপরদিকে বিমানবন্দরে গিয়েও অনেকের ট্রাভেল পারমিট সম্পর্কে এয়ারলাইন্সগুলো সন্দিহান হলে সেগুলোও ক্লিয়ার (পরিষ্কার) করে দিচ্ছি। কারণ ইতোমধ্যে বেশ কয়েকজন অন্য দেশের নাগরিক ছবি বদল করে অন্যের ট্রাভেল পারমিট নিয়ে ইমিগ্রেশনে বা বিমানবন্দরে গিয়ে বাংলাদেশে যাওয়ার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু আমাদের কাছে রেকর্ড থাকায় তাৎক্ষণিক যাচাই করে এদের থামিয়ে দেয়া হয়েছে। অনেকে গ্রেফতার হয়েছে। অনেকে পালিয়ে গেছে। এভাবে হাইকমিশন থেকে ইস্যু করা ট্রাভেল পারমিটে ছবি বা তথ্য পরিবর্তন করে ব্যবহার করার কোনো সুযোগ নেই।’

জহিরুল ইসলাম বলেন, আমাদের দেশের বিপদগ্রস্ত নাগরিক যাতে সেবা পায় সেজন্য হাইকমিশনার মহ. শহীদুল ইসলাম একটি টিম করে দিয়েছেন।

মালয়েশিয়ার বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের তথ্য মতে, গত ১৪ ডিসেম্বর থেকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স অতিরিক্ত ১৬টি ফ্লাইট চালু করেছে। এই ১৬টি ফ্লাইটে ‘ব্যাক ফর গুড’ এর টিকিটধারী যাত্রীরা শুধু এই ১২ হাজার টাকা ভর্তুকি পাচ্ছেন। তবে অধিকাংশ যাত্রী-ক্রেতা জানাচ্ছেন, বিমান অফিসে গেলেও ভর্তুকি মূল্যের টিকিট পাওয়া যাচ্ছে না।

অন্যদিকে, এ কর্মসূচির আওতায় বাংলাদেশ বিমান ছাড়া অন্য এয়ারলাইন্সে ব্যাক ফর গুডের যাত্রীরা এ সুবিধা পাচ্ছেন না। এ নিয়ে দেশে ফিরে যেতে যারা অন্য এয়ারলাইন্সে টিকিট করেছে বা যাবে তাদের মধ্যে হতাশা বিরাজ করছে।

এ বিষয়ে প্রবাসীদের অধিকার ও কল্যাণ নিয়ে সোচ্চার সংগঠনগুলো বলছে, ব্যাক ফর গুডের আওতায় দেশে ফেরত আসছেন এমন সবাইকে এই ভর্তুকির আওতায় আনা হলে কোনো বৈষম্য হবে না। রাষ্ট্র তার নাগরিকদের মধ্যে বৈষম্য করতে পারে না। বৈষম্য করলে তা স্পষ্ট সংবিধানের লঙ্ঘন হবে।

তারা বলছেন, শেষের দিকে যেভাবে বাংলাদেশসহ অন্য ১৬টি দেশের অবৈধ নাগরিকদের ভিড় লক্ষ্য করা যাচ্ছে, তাতে এ কর্মসূচির মেয়াদ বৃদ্ধি করলে মালয়েশিয়া সরকারের উদ্দেশ্য সফল হবে।

এদিকে, এ কর্মসূচির শুরুতে সিণ্ডিকেটের কারসাজীতে বিমান টিকেটের দাম কয়েক গুন বেড়ে যায়। টিকিটের মূল্য কমের আশায় সেসময় অনেকে পিছু হতে যায়। তবে কর্মসূচীর শেষ পর্যায়ে এসে ইমিগ্রেশন গুলোতে এখন উপছে পড়া ভিড় লেগে আছে। 


বিডি-প্রতিদিন/ সিফাত আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
নিউ ইয়র্ক সিটি পুলিশে পদোন্নতি পেলেন ৫ বাংলাদেশি
নিউ ইয়র্ক সিটি পুলিশে পদোন্নতি পেলেন ৫ বাংলাদেশি
সৌদিতে বাংলাদেশি প্রবাসীদের আত্মহত্যার হার ২৪%, কী কারণে ঘটছে এই ভয়াবহতা?
সৌদিতে বাংলাদেশি প্রবাসীদের আত্মহত্যার হার ২৪%, কী কারণে ঘটছে এই ভয়াবহতা?
পাচার হওয়া সম্পদ ফিরিয়ে নিতে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা চেয়েছে বাংলাদেশ
পাচার হওয়া সম্পদ ফিরিয়ে নিতে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা চেয়েছে বাংলাদেশ
শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে
আমেরিকায় ব্যাপক প্রস্তুতি
শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে আমেরিকায় ব্যাপক প্রস্তুতি
সিডনি মাতালো আনন্দ মেলা ঈদ কার্নিভাল
সিডনি মাতালো আনন্দ মেলা ঈদ কার্নিভাল
সেরা শেফের আজীবন সম্মাননা পেলেন টনি করিম খান
সেরা শেফের আজীবন সম্মাননা পেলেন টনি করিম খান
কুয়েতে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালন করলো আইইবি কুয়েত চ্যাপ্টার
কুয়েতে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালন করলো আইইবি কুয়েত চ্যাপ্টার
গ্লোবাল জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশন পর্তুগালের কমিটি গঠন
গ্লোবাল জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশন পর্তুগালের কমিটি গঠন
স্বেচ্ছাসেবক দল মালয়েশিয়া শাখার কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত
স্বেচ্ছাসেবক দল মালয়েশিয়া শাখার কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত
সিডনিতে ঈদুল আজহা উপলক্ষে বাংলাদেশিদের প্রাণবন্ত ঈদ মেলা
সিডনিতে ঈদুল আজহা উপলক্ষে বাংলাদেশিদের প্রাণবন্ত ঈদ মেলা
কানাডায় ম্যারাথন দৌড়ে প্রবাসী বাংলাদেশিদের অংশগ্রহণ
কানাডায় ম্যারাথন দৌড়ে প্রবাসী বাংলাদেশিদের অংশগ্রহণ
নিউইয়র্কে শ্রমিক দলের সাবেক সেক্রেটারির লাশ উদ্ধার
নিউইয়র্কে শ্রমিক দলের সাবেক সেক্রেটারির লাশ উদ্ধার
সর্বশেষ খবর
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা পরিদর্শনে উপাচার্য
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা পরিদর্শনে উপাচার্য

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাক-বাজেট সেমিনার অনুষ্ঠিত
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাক-বাজেট সেমিনার অনুষ্ঠিত

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সস্তা জনপ্রিয়তার জন্য শিক্ষার্থীদের খয়রাতি মার্ক দেওয়া হবে না : শিক্ষা উপদেষ্টা
সস্তা জনপ্রিয়তার জন্য শিক্ষার্থীদের খয়রাতি মার্ক দেওয়া হবে না : শিক্ষা উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্রিকেটে যেসব নিয়মে পরিবর্তন আনছে আইসিসি
ক্রিকেটে যেসব নিয়মে পরিবর্তন আনছে আইসিসি

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আনোয়ারায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
আনোয়ারায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুর লাশ উদ্ধার
শিশুর লাশ উদ্ধার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে কৃষক প্রশিক্ষণ
বরিশালে কৃষক প্রশিক্ষণ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুধু নির্বাচন নয়, ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়ার রোডম্যাপ চাই: রাশেদ প্রধান
শুধু নির্বাচন নয়, ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়ার রোডম্যাপ চাই: রাশেদ প্রধান

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

শক্তিশালী উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করছে এনসিপি
শক্তিশালী উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করছে এনসিপি

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাজেটে গ্রামীণ মজুরদের রেশনিং ও পেনশনের জন্য পর্যাপ্ত বরাদ্দের দাবি
বাজেটে গ্রামীণ মজুরদের রেশনিং ও পেনশনের জন্য পর্যাপ্ত বরাদ্দের দাবি

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘নির্বাচন বিলম্বিত হলে নতুন ফ্যাসিবাদের উত্থান ঘটতে পারে’
‘নির্বাচন বিলম্বিত হলে নতুন ফ্যাসিবাদের উত্থান ঘটতে পারে’

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাতীবান্ধায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ
হাতীবান্ধায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ

৫০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নতুন বোর্ড সভাপতি বুলবুলকে আশরাফুলের খোলা চিঠি
নতুন বোর্ড সভাপতি বুলবুলকে আশরাফুলের খোলা চিঠি

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরির নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে: ডা. তাহের
বাংলাদেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরির নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে: ডা. তাহের

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঈদের দিন আবহাওয়া কেমন থাকতে পারে
ঈদের দিন আবহাওয়া কেমন থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগে বিচার, এরপর সংস্কার এবং পরে নির্বাচন হতে হবে : মুজিবুর রহমান
আগে বিচার, এরপর সংস্কার এবং পরে নির্বাচন হতে হবে : মুজিবুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় বিষধর সাপের কামড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
বগুড়ায় বিষধর সাপের কামড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিএম কাদেরের বাড়িতে হামলা ঘটনায় ২২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ
জিএম কাদেরের বাড়িতে হামলা ঘটনায় ২২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বৈষম্যহীন, শোষণমুক্ত, ন্যায়বিচার ভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনের স্বপ্ন ছিল শহীদ জিয়ার
বৈষম্যহীন, শোষণমুক্ত, ন্যায়বিচার ভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনের স্বপ্ন ছিল শহীদ জিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেঘনায় ৩৯ যাত্রী নিয়ে ট্রলার ডুবি, ২ পুলিশসহ নিখোঁজ ৭
মেঘনায় ৩৯ যাত্রী নিয়ে ট্রলার ডুবি, ২ পুলিশসহ নিখোঁজ ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় টুং টাং শব্দে মুখরিত কামার পল্লী
বগুড়ায় টুং টাং শব্দে মুখরিত কামার পল্লী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে বজ্রপাত ও পানিতে ডুবে ৪ জনের মৃত্যু
শেরপুরে বজ্রপাত ও পানিতে ডুবে ৪ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক উন্নয়নের সিদ্ধান্তকে স্বাগত আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক উন্নয়নের সিদ্ধান্তকে স্বাগত আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্বাসরোধে শিশুকে হত্যার অভিযোগ
শ্বাসরোধে শিশুকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে আবারও করোনার  ঊর্ধ্বগতি
ভারতে আবারও করোনার  ঊর্ধ্বগতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার-মহেশখালী নৌপথে সি-ট্রাক চলাচল শুরু
কক্সবাজার-মহেশখালী নৌপথে সি-ট্রাক চলাচল শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে পাহাড়ি ঢলে ভেসে যাওয়া দুই ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
খাগড়াছড়িতে পাহাড়ি ঢলে ভেসে যাওয়া দুই ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘দ্রুত সংস্কারের মাধ্যমে নির্বাচন দিন’
‘দ্রুত সংস্কারের মাধ্যমে নির্বাচন দিন’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘চিকেন নেক’-এ রাফাল যুদ্ধবিমান ও এস-৪০০ মোতায়েন করল ভারত
‘চিকেন নেক’-এ রাফাল যুদ্ধবিমান ও এস-৪০০ মোতায়েন করল ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে’ ফরাসি প্রেসিডেন্টের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানাল ইসরায়েল
‘ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে’ ফরাসি প্রেসিডেন্টের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানাল ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হৃদরোগ সচেতনতা আমাদের সুস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত জরুরি : ডা. জুবাইদা রহমান
হৃদরোগ সচেতনতা আমাদের সুস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত জরুরি : ডা. জুবাইদা রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তানজিম সাকিবের বিশ্বরেকর্ড
তানজিম সাকিবের বিশ্বরেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫৮ বছর পর বিরল সফরে পশ্চিম তীর যাচ্ছেন সৌদি মন্ত্রী, যা বলল ইসরায়েল
৫৮ বছর পর বিরল সফরে পশ্চিম তীর যাচ্ছেন সৌদি মন্ত্রী, যা বলল ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর হাতে ‘মার খাওয়া’ ফরাসি প্রেসিডেন্টকে কী পরামর্শ দিলেন ট্রাম্প?
স্ত্রীর হাতে ‘মার খাওয়া’ ফরাসি প্রেসিডেন্টকে কী পরামর্শ দিলেন ট্রাম্প?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে শহরজুড়ে তাণ্ডব: ব্যাংক লুট, ভবন-থানায় আগুন; এডিসিকে হত্যা
পাকিস্তানে শহরজুড়ে তাণ্ডব: ব্যাংক লুট, ভবন-থানায় আগুন; এডিসিকে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কামড় দেওয়া সাপ নিয়ে স্কুলছাত্রীর টিকটক, অতঃপর...
কামড় দেওয়া সাপ নিয়ে স্কুলছাত্রীর টিকটক, অতঃপর...

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের উপদেষ্টা থাকা অবস্থায় নিয়মিত মাদক নিয়েছেন ইলন মাস্ক
ট্রাম্পের উপদেষ্টা থাকা অবস্থায় নিয়মিত মাদক নিয়েছেন ইলন মাস্ক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি আনোয়ারুল আজিম মারা গেছেন
সাবেক এমপি আনোয়ারুল আজিম মারা গেছেন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগামী ২ জুন বিএনপিকে যমুনায় ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা
আগামী ২ জুন বিএনপিকে যমুনায় ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তরায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার, দেড় কোটি টাকাসহ গ্রেফতার ৫
উত্তরায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার, দেড় কোটি টাকাসহ গ্রেফতার ৫

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব : আর্জেন্টিনা স্কোয়াডে বড় চমক
বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব : আর্জেন্টিনা স্কোয়াডে বড় চমক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরাকান আর্মির হাতে জান্তা বাহিনীর জেনারেল নিহত
আরাকান আর্মির হাতে জান্তা বাহিনীর জেনারেল নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিছিল-মিটিং করে লাভ নেই : উপদেষ্টা ফাওজুল কবির
মিছিল-মিটিং করে লাভ নেই : উপদেষ্টা ফাওজুল কবির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি না মানলে হামাসকে নিশ্চিহ্ন করার হুমকি ইসরায়েলের
চুক্তি না মানলে হামাসকে নিশ্চিহ্ন করার হুমকি ইসরায়েলের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের পর পাকিস্তান সিরিজও হারল বাংলাদেশ
আমিরাতের পর পাকিস্তান সিরিজও হারল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ইলন মাস্ককে বিদায় জানালেন ট্রাম্প
আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ইলন মাস্ককে বিদায় জানালেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবির সভাপতি হয়ে যা বললেন বুলবুল
বিসিবির সভাপতি হয়ে যা বললেন বুলবুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন নিয়ে আপিলের রায় রবিবার
জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন নিয়ে আপিলের রায় রবিবার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বড় সমাবেশের ঘোষণা জামায়াতের
রাজধানীতে বড় সমাবেশের ঘোষণা জামায়াতের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদের দিন আবহাওয়া কেমন থাকতে পারে
ঈদের দিন আবহাওয়া কেমন থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গুয়ার হাওরে আগুনে পুড়ল পর্যটকবাহী হাউস বোট
টাঙ্গুয়ার হাওরে আগুনে পুড়ল পর্যটকবাহী হাউস বোট

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাক উল্টে উড়ে গেল ২৫ কোটি মৌমাছি, সতর্কতা জারি
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাক উল্টে উড়ে গেল ২৫ কোটি মৌমাছি, সতর্কতা জারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিছিয়ে গেল বিএনপি মহাসচিবের দেশে ফেরা
পিছিয়ে গেল বিএনপি মহাসচিবের দেশে ফেরা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সভাপতি রাকিবের অসুস্থতা নিয়ে বিভ্রান্তি না ছড়াতে ছাত্রদলের অনুরোধ
সভাপতি রাকিবের অসুস্থতা নিয়ে বিভ্রান্তি না ছড়াতে ছাত্রদলের অনুরোধ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীন পারমাণবিক ওয়ারহেড যাচাইয়ের জন্য এআই সিস্টেম উন্মোচন করেছে
চীন পারমাণবিক ওয়ারহেড যাচাইয়ের জন্য এআই সিস্টেম উন্মোচন করেছে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার হজের খুতবা বাংলায় অনুবাদ করবেন যাঁরা
এবার হজের খুতবা বাংলায় অনুবাদ করবেন যাঁরা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পরমাণু ইস্যুতে মার্কিন প্রস্তাব মেনে নিতে ইরানকে চাপ দিচ্ছে সৌদি
পরমাণু ইস্যুতে মার্কিন প্রস্তাব মেনে নিতে ইরানকে চাপ দিচ্ছে সৌদি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কী বিদেশি শিক্ষার্থী হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে থাকেন শি জিনপিংয়ের মেয়ে?
সত্যিই কী বিদেশি শিক্ষার্থী হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে থাকেন শি জিনপিংয়ের মেয়ে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসেম্বরে ভোট চায় শতাধিক দল
ডিসেম্বরে ভোট চায় শতাধিক দল

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি মাত্র লোক নির্বাচন চান না
একটি মাত্র লোক নির্বাচন চান না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রাইম জোন মোহাম্মদপুর মিরপুর
ক্রাইম জোন মোহাম্মদপুর মিরপুর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজারা হয়নি অনেক হাটের
ইজারা হয়নি অনেক হাটের

পেছনের পৃষ্ঠা

পানির নিচে বিস্তীর্ণ জনপদ
পানির নিচে বিস্তীর্ণ জনপদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাঁচ দিন লক ছিল নাহিদের এনআইডি
পাঁচ দিন লক ছিল নাহিদের এনআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি অ্যাপে জি২০ বৈঠক
বাংলাদেশি অ্যাপে জি২০ বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

ইঞ্জিন সমস্যায় হিমশিম খাচ্ছে রেলওয়ে
ইঞ্জিন সমস্যায় হিমশিম খাচ্ছে রেলওয়ে

নগর জীবন

সেনাবাহিনীর হাতে এনসিপি নেতা আটক
সেনাবাহিনীর হাতে এনসিপি নেতা আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুট্টা চাষে অভাবনীয় সাড়া
ভুট্টা চাষে অভাবনীয় সাড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে পাশে থাকবে জাপান
নতুন বাংলাদেশ গড়তে পাশে থাকবে জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা

হৃদরোগ সচেতনতা স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি
হৃদরোগ সচেতনতা স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

হোয়াইট হাউস ছাড়লেন মাস্ক
হোয়াইট হাউস ছাড়লেন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদ নাটকের সাতসতেরো
ঈদ নাটকের সাতসতেরো

শোবিজ

মব ফ্যাসিজমের শেষ কোথায়
মব ফ্যাসিজমের শেষ কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকাকে ছুরিকাঘাতের পর ছাত্রলীগ নেতার আত্মহত্যার চেষ্টা
প্রেমিকাকে ছুরিকাঘাতের পর ছাত্রলীগ নেতার আত্মহত্যার চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিসিবির নতুন সভাপতি বুলবুল
বিসিবির নতুন সভাপতি বুলবুল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতের টানেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং
হাতের টানেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈরী আবহাওয়ায় ৬ হাজার টাওয়ার অকেজো
বৈরী আবহাওয়ায় ৬ হাজার টাওয়ার অকেজো

নগর জীবন

জিয়া ইতিহাসের মহানায়ক
জিয়া ইতিহাসের মহানায়ক

নগর জীবন

মাদরাসাছাত্রকে হাত ভেঙে ও মুখে মাটি ঢুকিয়ে হত্যা
মাদরাসাছাত্রকে হাত ভেঙে ও মুখে মাটি ঢুকিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীর মর্যাদা বাড়বে
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীর মর্যাদা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের পুশইন চলছেই
ভারতের পুশইন চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

জৈব সারে ধানের বাম্পার ফলন
জৈব সারে ধানের বাম্পার ফলন

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন সভাপতিকে শুভকামনা ফারুকের
নতুন সভাপতিকে শুভকামনা ফারুকের

মাঠে ময়দানে

উৎসবের আমেজ হালদাপাড়ে
উৎসবের আমেজ হালদাপাড়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় অগ্রগতির পথে বড় বাধা দুর্নীতি
জাতীয় অগ্রগতির পথে বড় বাধা দুর্নীতি

সম্পাদকীয়

ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা
ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা

সম্পাদকীয়

নারী অপহরণকারী চক্রের পাঁচ সদস্য গ্রেপ্তার
নারী অপহরণকারী চক্রের পাঁচ সদস্য গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা