শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৫৪, মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২৫

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
অনলাইন ভার্সন
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

আগামী সংসদ নির্বাচনেই তত্ত্বাবধায়ক সরকার আনার সুযোগ নেই বলে মনে করে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার এই মুহূর্তে ফিরিয়ে আনার সুযোগ নেই। আমরা বিচার বিভাগকে এই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জায়গায় টেনে আনতে চাই না। এর নানা ক্ষতিকর দিক আমরা অতীতে দেখেছি।’

মঙ্গলবার দুপুরে রাজশাহী পর্যটন মোটেলে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি। 

নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘এটা ঐক্যমত কমিশনের বিষয় যেহেতু, এটা গণভোটে গেলেই চূড়ান্ত হবে। এর আগে তত্ত্বাবধায়ক সরকার আনার সুযোগ নেই। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীনেই, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের অধীনেই আমাদের নির্বাচনের দিকে যেতে হবে।’

নাহিদ বলেন, ‘তবে এই সরকারের কিছু সমালোচনা এসেছে। আমাদের জায়গা থেকেও বলেছি। কিছু উপদেষ্টাদের বিষয়েও কথা এসেছে। এটা যথাযথভাবেই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অ্যাড্রেস করা উচিত। সরকারের সেই নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করা উচিত। এজন্য নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে উপদেষ্টা পরিষদে কোনো রদবদলের প্রয়োজন হলে সরকার করতে পারে।’

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক না দেওয়া প্রসঙ্গে নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘শাপলা না দেওয়ার বিষয়টা নির্বাচন কমিশনের একটা স্বেচ্ছাচারিতা। কারণ, নির্বাচন কমিশন যদি কোনো ধরনের ব্যাখা ছাড়া একটা বিষয় চাপিয়ে দিতে চায়, আমরা ধরে নেবো নির্বাচন কমিশন অন্য কোনো শক্তির দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে, এই নির্বাচন কমিশন স্বাধীন নয়, ন্যায়বিচার করতে সক্ষম নয়, নির্বাচন কমিশন আইন অনুযায়ী পরিচালিত হচ্ছে না, গায়ের জোরে পরিচালিত হচ্ছে। তখন জনগণের মধ্যে প্রশ্ন তৈরি হবে। যদি আমাদের সাংবিধানিক ব্যাখা দেওয়া হয়, আমরা অন্য যে কোনো প্রতীক নিতে প্রস্তুত আছি। তবে এখনও পর্যন্ত আমরা কোনো বাধা নেই।’

এনসিপি যাতে নির্বাচনমুখী কার্যক্রম করতে না পারে, সেই উদ্দেশ্য থেকেই শাপলা প্রতীক নিয়ে গড়িমসি করা হচ্ছে অভিযোগ করে নাহিদ বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনকে দিয়ে কোনো রাজনৈতিক শক্তি এটা করছে। নির্বাচন কমিশন নিয়ে আমাদের অভিযোগ নতুন নয়। আমরা কিন্তু কমিশন গঠনের শুরু থেকেই প্রশ্ন তুলেছিলাম, এই গঠনটা কোন আইনের ভিত্তিতে হলো।’

নাহিদ বলেন, ‘এখন প্রতীক ইস্যু সামনে এনে নির্বাচন কমিশন যদি মনে করে আমাদের নির্বাচন করতে দেবে না, তখন এটাকে রাজনৈতিকভাবেই মোকাবিলা করতে হবে। আমাদের নির্বাচন কার্যক্রম থামিয়ে রাখিনি। আমাদের সাংগঠনিক কার্যক্রমের পাশাপাশি প্রার্থী বাছাই চলছে। খুব শিগগিরই প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করব। আমরা চাই, আগামী সংসদে তরুণদের ভয়েস থাকবে। পাশাপাশি গ্রহণযোগ্য মানুষ, যারা সমাজ পরিবর্তনে কাজ করতে চায়, সেই ধরনের মানুষগুলোকে আমরা উঠিয়ে আনতে চায়। প্রবাসীদের সমন্বয়ে নারী ও সংখ্যালঘুদের সমন্বয়ে প্রার্থী তালিকা করতে চাই।’

এনসিপি এখনও পর্যন্ত কোনো জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়নি জানিয়ে নাহিদ বলেন, ‘যদি আমাদের জোটে যেতে হয়, তা অবশ্যই একটা নীতিগত জায়গা থেকে আসবে। জুলাই সনদ বা সংস্কার বিষয়ে কারা বাংলাদেশের পক্ষে দাঁড়াচ্ছে, আমাদের সহযোগিতা করছে, সেই জায়গা থেকে জোটের বিষয়ে চিন্তা করতে পারি। যদি সংস্কারের বিরুদ্ধে দাঁড়ায় বা যাদের ইতিহাসের অনেক দায়ভার আছে, তাদের সঙ্গে জোটে যাওয়ার ক্ষেত্রে আমাদের অনেকবার ভাবতে হবে। কারণ, জনগণের অনেক প্রত্যাশা আমাদের কাছে। আমরা নিজেদের শক্তিতেই দাঁড়াতে চাই।’

বাস্তবায়নের রূপরেখা ছাড়া জুলাই সনদ কেবলই আনুষ্ঠানিকতা বলে মন্তব্য করে নাহিদ বলেন, ‘জুলাই সনদ যেদিন স্বাক্ষর হয়, সেদিনই আমাদের অবস্থান স্পষ্ট করেছি। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন কীভাবে নিশ্চিত হবে, সেটি নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত এটি কেবলই একটা আনুষ্ঠানিকতা। কাগজের সাইন, যার মূল্য কেবলই কাগজে। বাংলাদেশের ইতিহাসে আমরা নব্বইয়ের গণঅভ্যুত্থানের পরে এ রকম ত্রিদলীয় রূপরেখা দেখেছিলাম, যেটা জনগণকে লোক দেখানো এবং ক্ষমতায় যাওয়ার পরে ভুলে যাওয়া। এই ভুল আমরা করবো না। তবে আমরা বলেছি, আমরা স্বাক্ষর করতে চাই। এই সংস্কারের পুরো অগ্রযাত্রাতেই আমরা ছিলাম। অবশ্যই আমরা সংস্কার চাই। স্বাক্ষর করার জন্যই আমরা অপেক্ষা করছি। আমরা বলেছি, জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশে আমরা সুনির্দিষ্ট কয়েকটি বিষয় দেখতে চাই। একটি হচ্ছে, নোট অব ডিসেন্ট বলে কোনো কিছু থাকবে না। যে সমস্ত বিষয়ে ঐক্যমত হয়েছে অথবা ঐক্যমত কমিশন সংবিধান সংস্কারের জন্য যে সমস্ত বিষয়কে লিপিবদ্ধ করেছে, সেই বিষয়গুলো গণভোটে যাবে এবং জনগণ রায় দেবে সেই বিষয়গুলো পরিবর্তিত হবে কি না।’

জুলাই সনদ বাস্তবায়নের রূপরেখা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকেই ঘোষণা করতে হবে উল্লেখ করে নাহিদ বলেন, ‘গণভোটের মাধ্যমে জুলাই সনদ অনুমোদিত হবে এবং এই আদেশটা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জারি করবেন। এই আদেশের বা সংস্কারের ভিত্তিটা হচ্ছে জুলাই গণঅভ্যুত্থান। বিদ্যমান সংবিধানের অধীনে এই ধরনের সাংবিধানিক আদেশ দেওয়ার সুযোগ নেই। বর্তমান প্রেসিডেন্ট এই আদেশ দিতে পারেন না। সেটা বৈধ হবে না, জনগণের কাছে বিশ্বাসযোগ্য হবে না। ড. মুহাম্মদ ইউনূস জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বৈধতার জায়গা থেকে এই আদেশটি জারি করবেন। পরবর্তীতে যে সংসদ হবে সেখানে একটা সংস্কার পরিষদ হওয়ার কথা, সেখানে এই সকল পরিবর্তিত বিষয়গুলো সন্নিবিশিত হবে। এগুলো যখন নিশ্চিত হবে, সেখানে আমরা জাতীয় নাগরিক পার্টির পক্ষ থেকে স্বাক্ষর করবো।’

নাহিদ বলেন, ‘আমরা বলেছি, ফেব্রুয়ারির মধ্যেই যেন নির্বাচন হয়। এজন্য সব পক্ষকেই কাজ করতে হবে। পতিত শক্তি নানা ধরনের ষড়যন্ত্র করছে। যদি ক্ষমতার লোভে কোনো দল কিংবা কোনো শক্তি যদি মনে করে তারা এককভাবেই সবকিছু করবে বা এই জাতীয় ঐক্য ভেঙে দেবে বা জনগণের আকাঙ্ক্ষার বিপরীতে দাঁড়াবে, তাহলে কিন্তু হিতে বিপরীত হবে। তারা সংসদ টেকাতে পারবে না। সংসদ টেকাতে তাদের কষ্ট হবে এবং জনগণের আস্থা তারা পাবে না। তাই সব রাজনৈতিক দলের প্রতি আহ্বান করবো, সংস্কারের পক্ষে থাকার।’

তবে নির্বাচনের পক্ষে বিচার প্রক্রিয়ার রোডম্যাপ দিতে হবে উল্লেখ করে নাহিদ বলেন, ‘নির্বাচনের আগে অবশ্যই বিচারের রোডম্যাপ দিতে হবে। সারাদেশে যে আট শতাধিক মামলা আছে সেগুলোর কী হবে তা জানাতে হবে। ট্রাইব্যুনালে যে গুমের মামলা চলমান আছে, সেটি যেন অব্যাহত থাকে। ট্রাইব্যুনালের সব কার্যক্রম যাতে পরবর্তী সরকারের সময়েও চলমান থাকে, এই ধরনের প্রতিশ্রুতি সব রাজনৈতিক দল ও সরকারের পক্ষ থেকে থাকতে হবে।’

জামায়াতে ইসলামীসহ কিছু দলের পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি প্রসঙ্গে নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘আমরা উচ্চকক্ষে পিআর চাই। এটা একটা মীমাংসিত বিষয় ছিল। পিআর ছাড়া উচ্চকক্ষের তো কোনো প্রয়োজনীয়তাই নেই। নিম্নকক্ষে পিআর নিয়ে আন্দোলনের কোনো প্রয়োজন ছিল না।’ 

তিনি বলেন, ‘এই আন্দোলন সামগ্রিক ঐক্যমত কমিশনের আলাপটাকে ডাইভার্ট করেছে, মনোযোগটা অন্যদিকে সরিয়েছে। যে সমস্ত দল এই আন্দোলনে ছিল, আমরা তাদের আহ্বান করেছি সেটা থেকে সরে এসে সত্যিকার যে সংস্কার প্রয়োজন সেটির ব্যাপারে আমরা যেন ঐক্যবদ্ধ থাকি।’

নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘বাংলাদেশের এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়। আওয়ামী লীগ দলগতভাবে বিচারের প্রক্রিয়ায় আছে ট্রাইব্যুনালে। আওয়ামী লীগ কোনোদিনই নির্বাচনে বিশ্বাস করেনি, গণতন্ত্রে বিশ্বাস করেনি। শেখ মুজিবের আমল থেকে শেখ হাসিনা পর্যন্ত তারা বার বার গণতন্ত্রকে ধ্বংস করেছে। আওয়ামী লীগ গণতান্ত্রিক কোনো দল নয়।’

তিনি বলেন, ‘তারা চেষ্টাই করবে নির্বাচনকে ভণ্ডুল করতে। নির্বাচন যাতে না হয়, বাংলাদেশে যেন স্থিতিশীলতা না হয়। আওয়ামী লীগের সঙ্গে যুক্ত বিভিন্ন বৈদেশিক শক্তিও চেষ্টা করবে। তাই ফ্যাসিবাদের প্রশ্নে আমরা ঐক্যবদ্ধ আছি। আমরা যে কোনে প্রকার ছাড় দিতে প্রস্তুত আছি। কারণ, আমরা মনে করি আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে পরাজিত করা গেছে, কিন্তু আওয়ামী লীগের ফ্যাসিবাদ এখনও নানাভাবে রয়ে গেছে। সামাজিক, সাংস্কৃতিক, অর্থনীতি এবং ব্যবসার ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগের ফ্যাসিবাদ আছে। আওয়ামী লীগের সুবিধাবাদী শ্রেণি রয়ে গেছে। আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা পর্যন্ত জামিন পেয়ে নানা জায়গায় তাণ্ডব চালাচ্ছে।’

জাতীয় পার্টির বিচার দাবি করে নাহিদ বলেন, ‘জাতীয় পার্টি এখন আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন করার চেষ্টা করছে। জাতীয় পার্টি প্রকাশ্যে বলছে, আওয়ামী লীগ ছাড়া নাকি নির্বাচন হবে না। এই সাহস তারা কীভাবে পায়! সরকার কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না। তারা বিগত ১৬ বছরের আওয়ামী লীগের সকল গুম-খুনকে বৈধতা দিয়েছে। তারা আওয়ামী লীগের পাতানো নির্বাচনে অংশ নিয়েছে। আমরা মনে করি না তারা গণতন্ত্রের পক্ষের কোনো দল। তাদের বিচারের আওতায় আনা উচিত এবং এটা অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব।’

এসময় এনসিপির সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব নাহিদা সারোয়ার নিভা, উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, যুগ্ম মুখ্য সংগঠক হান্নান মাসউদ, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আসিফ নেহাল, রাজশাহী বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ইমরান ইমনসহ স্থানীয় নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত
 

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসিসিআই ও ডিএসইর মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই
ডিসিসিআই ও ডিএসইর মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই
৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
স্বামীর দেওয়া আগুনে দগ্ধ স্ত্রী ও ছেলের মৃত্যু
স্বামীর দেওয়া আগুনে দগ্ধ স্ত্রী ও ছেলের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে বাজার সিন্ডিকেট ও দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময় সভা
নারায়ণগঞ্জে বাজার সিন্ডিকেট ও দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময় সভা
রাজধানীতে ছয়তলা ভবনের ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
রাজধানীতে ছয়তলা ভবনের ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
জামায়াতের আইনজীবীর হেনস্তার শিকার তিন সাংবাদিক
জামায়াতের আইনজীবীর হেনস্তার শিকার তিন সাংবাদিক
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
বায়ুদূষণে বিশ্বের পঞ্চম স্থানে ঢাকা, শীর্ষে লাহোর
বায়ুদূষণে বিশ্বের পঞ্চম স্থানে ঢাকা, শীর্ষে লাহোর
কেমন থাকবে আজ ঢাকার আবহাওয়া
কেমন থাকবে আজ ঢাকার আবহাওয়া
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?
রাজধানীর লালবাগে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩
রাজধানীর লালবাগে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩
কমলাপুরে ট্রেনের ধাক্কায়  বৃদ্ধার মৃত্যু
কমলাপুরে ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধার মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় রূপার খনিতে বিস্ফোরণে নিহত ২
অস্ট্রেলিয়ায় রূপার খনিতে বিস্ফোরণে নিহত ২

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনআরসি আতঙ্কে আত্মহত্যার অভিযোগ পশ্চিমবঙ্গে, মমতার নিশানায় বিজেপি
এনআরসি আতঙ্কে আত্মহত্যার অভিযোগ পশ্চিমবঙ্গে, মমতার নিশানায় বিজেপি

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা কারাগারে
ঝালকাঠিতে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা কারাগারে

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ম্যারাডোনা সবকিছুকে ছাপিয়ে গিয়েছিলেন: মেসি
ম্যারাডোনা সবকিছুকে ছাপিয়ে গিয়েছিলেন: মেসি

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা শুরু ​বৃহস্পতিবার
ঢাকায় আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা শুরু ​বৃহস্পতিবার

১৮ মিনিট আগে | পর্যটন

অমিতাভকে ‌‘কিপটে’ বলে কটাক্ষ
অমিতাভকে ‌‘কিপটে’ বলে কটাক্ষ

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৪ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৪ বাংলাদেশি

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ডিসিসিআই ও ডিএসইর মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই
ডিসিসিআই ও ডিএসইর মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

জনগণ আশা করেছিল আওয়ামী আমলে সংগঠিত সকল গণহত্যার বিচার হবে: রাশেদ প্রধান
জনগণ আশা করেছিল আওয়ামী আমলে সংগঠিত সকল গণহত্যার বিচার হবে: রাশেদ প্রধান

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে হত্যাচেষ্টা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যাচেষ্টা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’
‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুব শক্তিকে জাতীয় মুক্তির হাতিয়ারে পরিণত করবে বিএনপি : প্রিন্স
যুব শক্তিকে জাতীয় মুক্তির হাতিয়ারে পরিণত করবে বিএনপি : প্রিন্স

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রাথমিক শিক্ষার বিষয়ে জনআকাঙ্ক্ষার পরিপন্থী পদক্ষেপ নেবে না সরকার : 
ধর্ম উপদেষ্টা
প্রাথমিক শিক্ষার বিষয়ে জনআকাঙ্ক্ষার পরিপন্থী পদক্ষেপ নেবে না সরকার : ধর্ম উপদেষ্টা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্লাউড সিডিংয়ে বৃষ্টি নামানোর চেষ্টায় দিল্লি
ক্লাউড সিডিংয়ে বৃষ্টি নামানোর চেষ্টায় দিল্লি

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরে ছোট ভাইয়ের হাতে বড় ভাই খুন
শেরপুরে ছোট ভাইয়ের হাতে বড় ভাই খুন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অটো ছিনতাইয়ের সময় ধরা পড়লেন দুই নারীসহ চার ছিনতাইকারী
অটো ছিনতাইয়ের সময় ধরা পড়লেন দুই নারীসহ চার ছিনতাইকারী

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেনা প্রত্যাহারের ঘোষণার মাঝেই সিরিয়ায় নামলো অস্ত্র বোঝাই মার্কিন কার্গো বিমান
সেনা প্রত্যাহারের ঘোষণার মাঝেই সিরিয়ায় নামলো অস্ত্র বোঝাই মার্কিন কার্গো বিমান

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় ‘ডাবল মার্ডার’ মামলায় ৭ জনের মৃত্যুদণ্ড
খুলনায় ‘ডাবল মার্ডার’ মামলায় ৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি পুলিশের গুলিতে ৩ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েলি পুলিশের গুলিতে ৩ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সঙ্গে ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখছে ঢাকা : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সঙ্গে ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখছে ঢাকা : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা নদীতে ভাসছিল যুবকের মরদেহ
পদ্মা নদীতে ভাসছিল যুবকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফোলটি টাওয়ার্স তারকা প্রুনেলা স্কেলস মারা গেছেন
ফোলটি টাওয়ার্স তারকা প্রুনেলা স্কেলস মারা গেছেন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটে এখনো চলছে পাথর লুট
সিলেটে এখনো চলছে পাথর লুট

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৫৭০
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৫৭০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাদার্স ইউনিয়ন চট্টগ্রাম ফুটবল টিমের জার্সি উন্মোচন
ব্রাদার্স ইউনিয়ন চট্টগ্রাম ফুটবল টিমের জার্সি উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এস আলমের ১৪২২ বিঘা জমি জব্দের আদেশ
এস আলমের ১৪২২ বিঘা জমি জব্দের আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বিশ্ব রেকর্ডের সামনে দাড়িয়ে বাবর
টি-টোয়েন্টিতে বিশ্ব রেকর্ডের সামনে দাড়িয়ে বাবর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট
ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে ‘পরিকল্পিতভাবে’ সম্পর্ক জোরদার হচ্ছে, বললেন পুতিন
উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে ‘পরিকল্পিতভাবে’ সম্পর্ক জোরদার হচ্ছে, বললেন পুতিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি
বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস
দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক

নগর জীবন

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার
ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম