শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৩০, সোমবার, ২৪ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ১২:৩৪, সোমবার, ২৪ মার্চ, ২০২৫

সবার উপর একাত্তর, আমাদের স্বাধীনতা

অদিতি করিম
অনলাইন ভার্সন
সবার উপর একাত্তর, আমাদের স্বাধীনতা

মাঝে মাঝে একটি রাজনৈতিক দলের ছোট সিদ্ধান্ত দলটিকে নিয়ে যায় অনন্য উচ্চতায়। একটি অবস্থানই একটি রাজনৈতিক দলকে দেয় অমরত্ব। দেশের অন্যতম রাজনৈতিক দল বিএনপি গত রবিবার সেরকম একটি সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই একটি সিদ্ধান্ত বিএনপিকে রাজনৈতিক দল হিসেবে নিয়ে গেছে অনন্য উচ্চতায়। গত রবিবার (২৩ মার্চ) জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে লিখিত মতামতের মধ্যে একটি বিষয়ে বিএনপির অবস্থান গোটা দেশবাসীর হৃদয় স্পর্শ করেছে। দলটি বলেছে, ‘সুপারিশে ১৯৭১ ও ২০২৪ সালকে এক কাতারে আনা হয়েছে। এটি তারা সমুচিত বলে মনে করে না।’ মহান মুক্তিযুদ্ধকে উর্ধ্বে তুলে ধরে বিএনপি এক ঐতিহাসিক দায়িত্ব পালন করলো। মহান স্বাধীনতা দিবসের মাত্র ৩ দিন আগে বিএনপির এই অবস্থান টুপি খোলা অভিনন্দন পাবার যোগ্য।

মার্চ মাস আমাদের স্বাধীনতার মাস। আমাদের গৌরবের মাস। এই মাসে বাঙালি গর্জে উঠেছিল। যার যা কিছু আছে তাকেই সম্বল করে একটি প্রশিক্ষিত হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে সংগ্রামে অবতীর্ণ হয়েছিল বীর বাঙালি। বাংলাদেশ হলো সেই সাহসী সন্তানদের দেশ, যে দেশের মানুষ তার মাতৃভূমির জন্য অকাতরে জীবন দেয়। রক্ত দিয়ে ছিনিয়ে আনে স্বাধীনতা। আমাদের জাতীয় পতাকা ৩০ লাখ শহিদের রক্তে রঞ্জিত। বাংলাদেশের প্রতি ইঞ্চি জমিতে আছে শহীদের রক্ত। এ দেশের বাতাস, বৃক্ষ সবকিছুই শহীদের ত্যাগের সাক্ষী। আমাদের অস্তিত্ব আমাদের স্বাধীনতা। একাত্তর আমাদের সবচেয়ে গর্বের। একাত্তরের সাথে অন্য কোন কিছুর তুলনা হয় না। একাত্তর আমাদের শিখিয়েছে পরাভব না মানতে, একাত্তর আমাদের শিখিয়েছে জনগণের শক্তির বিজয় গাঁথা রচনা করতে। কাজেই একাত্তরকে সবার উপরে রাখতেই হবে। একাত্তর তুলনাহীন। 

আমরা সাম্প্রতিক সময়ে লক্ষ্য করছি যে আমাদের মুক্তিযুদ্ধ, আমাদের স্বাধীনতা, আমাদের গৌরবকে অনেকে ছোট করার চেষ্টা করছেন। এটা অনাকাঙ্ক্ষিত, দুর্ভাগ্যজনক এবং অনভিপ্রেত। একাত্তরের পথ পেরিয়ে বাংলাদেশ তার ৫৪ বছরের যাত্রাপথে অনেক কিছু অর্জন করেছে। বাংলাদেশ ধাপে ধাপে এগিয়েছে আর্থ-সামাজিক ভাবে। একদিকে যেমন বাংলাদেশ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াই করেছে, বিভিন্ন সময়ে অগণতান্ত্রিক স্বৈরাচারী সরকারকে জনগণের সম্মিলিত শক্তির মাধ্যমে উৎখাত করেছে, ঠিক তেমনই বাংলাদেশ একটি ক্ষুধা দারিদ্রের রাষ্ট্র থেকে আজ স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে বিশ্বের মানচিত্রে। স্বাধীনতার ৫৪ বছরে বাংলাদেশ কৃষিতে গর্ব করার মত সাফল্য অর্জন করেছে। বেসরকারি উদ্যোক্তারা বাংলাদেশের শিল্প এবং বিনিয়োগকে নিয়ে গেছেন নতুন উচ্চতায়। এ দেশে কৃষকরা যেমন শ্রম ঘাম দিয়ে সোনা ফলিয়েছেন, ঠিক তেমনি ভাবে এ দেশের ব্যবসায়ী, উদ্যোক্তারা অর্থনীতির চাকাকে সচল করে রেখেছেন। সম্মিলিত সাফল্যের এই ধারায় বাংলাদেশ আজ বিশ্বের বুকে অনুকরণীয়। 

আমাদের অস্তিত্বের শেকড় একাত্তর। আমাদের ভিত্তি একাত্তর। কাজেই একাত্তরের সঙ্গে অন্য কোন কিছুর তুলনা হয় না। আমরা জানি যে গত  বছরের জুলাই মাসে আমাদের শিক্ষার্থীরা এক অভূতপূর্ব গণ আন্দোলন করছে। এই গণ আন্দোলনের মাধ্যমে বাংলাদেশের দীর্ঘদিনের স্বৈরাচারী ব্যবস্থার অবসান ঘটেছে। একটি নতুন বাংলাদেশের প্রত্যয়ে একটি নতুন সরকার যাত্রা শুরু করেছে। এই সরকারের বয়স হয়েছে সাত মাস। কিন্তু এই সময়ে আমরা লক্ষ্য করছি কিছু অতি উৎসাহীরা একাত্তর আর চব্বিশকে পাশাপাশি রাখতে চাচ্ছে। এনিয়ে জনগণের মধ্যে অস্বস্তি থাকলেও কেউ প্রকাশ্যে কথা বলছিলো না। বিএনপি সত্য প্রকাশ করলো। ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে উপস্থিত হয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, ‘মুক্তিযুদ্ধ একটাই। জুলাই বিপ্লবের মাধ্যমে কোন নতুন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়নি। গণতন্ত্র বিপন্ন হয়েছিল, গণতন্ত্রকে সঠিক পথে নিয়ে আসার জন্যেই এই বিজয় অর্জিত হয়েছে।’

বাংলাদেশ রাষ্ট্র আছে জন্যই চব্বিশের জুলাই বিপ্লব সংঘটিত হয়েছে। চব্বিশে জুলাই বিপ্লব কি একাত্তরের সঙ্গে সাংঘর্ষিক? অবশ্যই নয়। যারা মনে করেন যে, জুলাই বিপ্লব মুক্তিযুদ্ধের বিকল্প আরেকটি মুক্তিযুদ্ধ, তারা অসম্ভব ভুল একটি রাজনৈতিক সমীকরণ করছেন। এই রাজনৈতিক সমীকরণ কখনোই জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। চব্বিশের বিপ্লব আসলে মুক্তিযুদ্ধের আকাঙ্ক্ষা পূরণেরই একটি সংগ্রাম। 

আমাদের মুক্তিযুদ্ধের আকাঙ্ক্ষা কি ছিল? মুক্তিযুদ্ধের আকাঙ্ক্ষা ছিলো একটি সাম্যের বাংলাদেশ, বৈষম্যহীন বাংলাদেশ, যেখানে সকল নাগরিক সমান অধিকার পাবে। একাত্তরে নিরস্ত্র বাঙালি যুদ্ধ করেছিল অন্যায়ের বিরুদ্ধে, অত্যাচারের বিরুদ্ধে। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর এই ভুখণ্ডের জনগণ প্রতি পদে পদে হয়েছিল বৈষম্যের শিকার। বাঙালিদেরকে সব জায়গায় প্রতিহত করে রাখার চেষ্টা করা হয়েছিল। আমাদের মুখের ভাষা কেড়ে নেয়া হয়েছিল। আর সেই সমস্ত বৈষম্যের বিরুদ্ধে তিল তিল করে এদেশের নাগরিকরা সম্মিলিতভাবে একটি অভূতপূর্ব আন্দোলন সংগ্রাম গড়ে তোলে। একাত্তর এক দিনে হয়নি। ধাপে ধাপে পুঞ্জীভূত ক্ষোভের নাম একাত্তর। ৪৭ থেকে ৭১ এই যাত্রাপথে অনেক সংগ্রাম, অনেক ত্যাগ, অনেক রক্ত দিতে হয়েছে বাঙালি জাতিকে। বাহান্নর ভাষা আন্দোলনে সালাম, রফিক, বরকতের রক্ত। বাষট্টির শিক্ষা আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের আত্মত্যাগ। ঊনসত্তরের গণ অভ্যুত্থানে আসাদ, শামসুদ্দোহার সাহসী বলিদান। একাত্তরের যুদ্ধে বীর বাঙালির অকুতোভয় সংগ্রাম এবং জীবন উৎসর্গ করার এক সাহসী দৃষ্টান্ত বাংলাদেশকে নিয়ে গেছে মুক্তির সোপানে। বাংলাদেশ একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। একাত্তরে বাংলাদেশ পরাজিত করেছিল পাকিস্তান হানাদার বাহিনীকে। সেই পরাজয়ের ধারায় গত চুয়ান্ন বছরে সব সূচকে পাকিস্তানকে অনেক পেছনে ফেলে দিয়েছে বাংলাদেশ। পাকিস্তান এখন বাংলাদেশকে অনুসরণ করে। কেউ যদি মনে করে থাকেন চব্বিশের বিজয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পাকিস্তানের পথে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা হবে তাহলে সেটা ভুল। দেশের জনগণ কখনো ভুল করে না। সে রকম কোন দুরভিসন্ধি যদি কারো থেকেও থাকে তাকে প্রতিহত করবে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ। বাংলাদেশের মানুষ একাত্তরের যে আকাঙ্ক্ষা ধারণ করেছিল সেই আকাঙ্খা থেকে বিচ্যুতির কারণে চব্বিশে রাজপথে নেমেছিল জনগণ। আমরা যদি চব্বিশের গণ অভ্যুত্থানকে নিমোর্হ ভাবে পর্যালোচনা করি তাহলে দেখব চব্বিশের গণ অভ্যুত্থানের মূল আকাঙ্ক্ষা ছিলো বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ। যেটি একাত্তরের আকাঙ্ক্ষা। আমাদের শহীদ বীররা যে আকাঙ্ক্ষা থেকে একটি স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেছিলাম সেই আকাঙ্খা থেকে আমরা বিচ্যুত হয়েছিলাম। বাংলাদেশ হয়েছিল একটি মুষ্টিমেয় গোষ্ঠীর রাষ্ট্র, যেখানে কিছু ব্যক্তি সব সুবিধা পাবে। কিছু ব্যক্তি রাষ্ট্রের সব সম্পদ কুক্ষিগত করতে চায়। এরকম একটি অবস্থান থেকে বাংলাদেশ  মুক্তি ছিল একাত্তরের চেতনার বহিঃপ্রকাশ। আর সে কারণেই চব্বিশ হলো মুক্তিযুদ্ধের আকাঙ্ক্ষা পূরণের আরেকটি সংগ্রাম মাত্র। এ রকম সংগ্রাম আমরা বারবার করেছি, বিভিন্ন সময় করেছি। ১৯৯০ সালে স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে আন্দোলনও ছিলো একাত্তরের আকাঙ্ক্ষা এবং চেতনার একটি ফসল। বাংলাদেশে গণতন্ত্রের যত লড়াই, যত সংগ্রাম, অপশাসনের বিরুদ্ধে যত আন্দোলন সবই একাত্তরের চেতনার অংশ। একাত্তর থেকেই আন্দোলনের মূল প্রেরণা উৎসারিত। 

আমাদের একটি দুর্ভাগ্য হলো যে, ক্ষমতাসীনরা ইতিহাসকে বারবার নিজেদের মতো করে সাজাতে চায়। যখন যে দল ক্ষমতায় আসে সেই দল তার মতো করে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বানায়, ইতিহাসের নায়ক সৃষ্টি করে। এটি দুর্ভাগ্যজনক। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ একটি দীর্ঘ পরিক্রমা। এই দীর্ঘ যাত্রায় প্রত্যেকের অবদান ইতিহাস নির্ধারিত। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যেমন একাত্তরের অবিসংবাদিত নেতা সেই সেরকমভাবে আমরা খাটো করতে পারি না মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, এ কে ফজলুল হকের অবদানের কথা। আমরা কোনভাবেই ভুলে যেতে পারি না ২৬ মার্চ মেজর জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণার কথা। এই সব কিছু মিলিয়েই আমাদের স্বাধীনতা। তারা সবাই স্বাধীনতার অগ্রনায়ক। আমরা এখন ইদানীং লক্ষ্য করছি যে মুক্তিযুদ্ধের বীর নায়কদেরকে আবার নানা ভাবে বিতর্কিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। দীর্ঘ সাড়ে ১৫ বছর জিয়াউর রহমান ছিলেন নির্বাসিত। জিয়াউর রহমানকে নির্বাসনে রাখা হয়েছিল কুৎসিত রাজনৈতিক সংকীর্ণতা থেকে। ইতিহাসে জিয়াউর রহমানের অবদানকে অস্বীকার করা হয়েছিল। কিন্তু ইতিহাসে কারো ভূমিকাকে খাটো করে তার নাম মুছে ফেলা যায় না। এটাই হলো ইতিহাসের সবচেয়ে বড় শিক্ষা। জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধের একজন অকুতোভয় বীর সেনানী ছিলেন, যিনি স্বাধীনতার ঘোষণার মাধ্যমে হতোদ্যম বাঙালি জাতিকে জাগিয়ে তুলেছিলেন। শেখ মুজিবুর রহমান নিজেই জিয়াউর রহমানকে ‘বীর উত্তম খেতাব’ দিয়েছিলেন। জিয়াউর রহমানকে নিয়ে যারা মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতি করেছিলেন, তারা যেমন আজ তিরস্কৃত হচ্ছেন ঠিক তেমনি আজকে যদি কেউ শেখ মুজিবুর রহমান, তাজউদ্দীন আহমেদ কিংবা জাতীয় চার নেতাকে অস্বীকার করতে চান, মুক্তিযুদ্ধে তাদের অবদানকে খাটো করতে চান, তারাও ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবেন। ইতিহাস বড় নির্মম। এখানে যার যে সম্মান সে সম্মানটুকু দিতে হবে। 

একটা কথা মনে রাখতে হবে, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধই আমাদের অস্তিত্ব। এই মুক্তিযুদ্ধ হলো সবার উপরে। স্বাধীনতা হলো আমাদের সবচেয়ে গর্বের। স্বাধীনতার সাথে অন্য কিছুর তুলনা করা যাবে না। একাত্তর, মুক্তিযুদ্ধকে বাদ দিয়ে বাংলাদেশ অস্তিত্বহীন। আর তাই আমরা চব্বিশের গণ অভ্যুত্থানকে সম্মান করি। চব্বিশের গণ অভ্যুত্থান আমাদের জন্য এক বিশাল গর্বের। জুলাই গণ অভ্যুত্থানে যারা প্রাণ দিয়েছেন, তারাও আমাদের বাংলাদেশের বীর। কিন্তু তা কখনোই একাত্তরের সঙ্গে তুলনীয় নয়। স্বাধীনতা আমাদের সবার উপরে। স্বাধীনতা ছিলো জন্যই আমরা সেই পথ দিয়ে একটি গন্তব্যের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। সেই গন্তব্য হলো সুখী সমৃদ্ধ বৈষম্যহীন বাংলাদেশ। স্বাধীনতা দিবস সমাগত। স্বাধীনতাকে আমরা মর্যাদার স্থানে রাখি। বাঙালি জাতি এক সৌহার্দের সম্প্রীতি এবং অসাম্প্রদায়িক চেতনায় বিকশিত হোক এটিই সকলে প্রত্যাশা করে। বাঙালি সংঘাত চায় না, বাঙালি শান্তি চায়, বাঙালি জাতি তার বিকাশ চায়। বাঙালি জাতি প্রাণ খুলে হাসতে চায়। আর সেই হাসি আনন্দের এক সাম্যের বাংলাদেশ বিনির্মাণই হোক আমাদের লক্ষ্য। আর সেজন্য আমাদের সবার হৃদয়ে একাত্তরকে ধারণ করতে হবে। মুক্তিযুদ্ধকে ধারণ করতে হবে। 

লেখক: নাট্যকার ও কলাম লেখক
ইমেইল: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
শাস্তি না হওয়ায় বেপরোয়া লুণ্ঠন
শাস্তি না হওয়ায় বেপরোয়া লুণ্ঠন
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
পুঁজিবাজারে প্রধান উপদেষ্টার ৫ টনিক, অপেক্ষায় ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা
পুঁজিবাজারে প্রধান উপদেষ্টার ৫ টনিক, অপেক্ষায় ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা
স্থবির পুঁজিবাজার স্বাভাবিক করতে বিএসইসির কার্যকর ভূমিকা প্রয়োজন
স্থবির পুঁজিবাজার স্বাভাবিক করতে বিএসইসির কার্যকর ভূমিকা প্রয়োজন
পাখিবান্ধব নগর ও সমাজ গড়ার আহ্বান
পাখিবান্ধব নগর ও সমাজ গড়ার আহ্বান
আর কত নির্যাতনের শিকার হবেন চিকিৎসকরা
আর কত নির্যাতনের শিকার হবেন চিকিৎসকরা
উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই
উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই
সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ
সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ
সেদিনও ছিল আকাশে বৈশাখীর ভরা পূর্ণিমার চাঁদ
সেদিনও ছিল আকাশে বৈশাখীর ভরা পূর্ণিমার চাঁদ
ইন্টারনেটের ব্যবহার শুধু বিনোদনে নয়, বদল হোক উৎপাদনশীলতায়
ইন্টারনেটের ব্যবহার শুধু বিনোদনে নয়, বদল হোক উৎপাদনশীলতায়
শিল্প ব্যবসাকে সব কিছুর ঊর্ধ্বে রাখা উচিত
শিল্প ব্যবসাকে সব কিছুর ঊর্ধ্বে রাখা উচিত
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে
পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সিগঞ্জ আদালতের মাতৃদুগ্ধ কেন্দ্র সংস্কার কাজের উদ্বোধন
মুন্সিগঞ্জ আদালতের মাতৃদুগ্ধ কেন্দ্র সংস্কার কাজের উদ্বোধন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনিদের লিবিয়ায় সরিয়ে নিতে ট্রাম্পের পরিকল্পনার খবর সত্য নয় : মার্কিন দূতাবাস
ফিলিস্তিনিদের লিবিয়ায় সরিয়ে নিতে ট্রাম্পের পরিকল্পনার খবর সত্য নয় : মার্কিন দূতাবাস

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’
‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

এফএ কাপ: ফাইনাল হেরে যা বললেন ম্যানসিটি কোচ
এফএ কাপ: ফাইনাল হেরে যা বললেন ম্যানসিটি কোচ

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি
ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

শিশু ধর্ষণের দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন, অর্থদণ্ড আদায়ে সম্পদ বিক্রির নির্দেশ
শিশু ধর্ষণের দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন, অর্থদণ্ড আদায়ে সম্পদ বিক্রির নির্দেশ

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ
ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিরোপা হাতছাড়া হলেও দলের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট গার্দিওলা
শিরোপা হাতছাড়া হলেও দলের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট গার্দিওলা

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২০ কোটি রুপির পারিশ্রমিক হাঁকিয়ে ফিরছেন দীপিকা
২০ কোটি রুপির পারিশ্রমিক হাঁকিয়ে ফিরছেন দীপিকা

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

নিউইয়র্কের ব্রিজে মেক্সিকান জাহাজের ধাক্কা, নিহত ২
নিউইয়র্কের ব্রিজে মেক্সিকান জাহাজের ধাক্কা, নিহত ২

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়া সীমান্তে সার পাচারকালে আটক দুই নারী
উখিয়া সীমান্তে সার পাচারকালে আটক দুই নারী

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদায়ী ম্যাচে মুলারকে দুর্দান্ত জয় উপহার দিল বায়ার্ন
বিদায়ী ম্যাচে মুলারকে দুর্দান্ত জয় উপহার দিল বায়ার্ন

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রিজার্ভ চুরি মামলার প্রতিবেদন দাখিল ২ জুলাই
রিজার্ভ চুরি মামলার প্রতিবেদন দাখিল ২ জুলাই

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

৪ লাখ ফলোয়ার, চীনের এই পুলিশ কুকুর এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় তারকা
৪ লাখ ফলোয়ার, চীনের এই পুলিশ কুকুর এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় তারকা

৫৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বাসায় ফেরার পথে ট্রেনের ধাক্কায় এসআই নিহত
বাসায় ফেরার পথে ট্রেনের ধাক্কায় এসআই নিহত

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু
আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হেরা ফেরি থ্রি’ সিনেমা ঘিরে নতুন প্রশ্ন!
‘হেরা ফেরি থ্রি’ সিনেমা ঘিরে নতুন প্রশ্ন!

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

পাঁচ বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধা তালিকায় মোস্তাফিজুর, অর্থাভাবে অনিশ্চিত ভর্তি
পাঁচ বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধা তালিকায় মোস্তাফিজুর, অর্থাভাবে অনিশ্চিত ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাইকোর্টের সামনে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের অবস্থান
হাইকোর্টের সামনে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টরেন্টোতে অষ্টম বাংলাদেশ ফেস্টিভেল অনুষ্ঠিত
টরেন্টোতে অষ্টম বাংলাদেশ ফেস্টিভেল অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঝড়ে বটগাছ ভেঙে চা দোকানে থাকা স্ত্রীর মৃত্যু, বেঁচে গেছেন স্বামী
ঝড়ে বটগাছ ভেঙে চা দোকানে থাকা স্ত্রীর মৃত্যু, বেঁচে গেছেন স্বামী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টে হত্যা : দুই মামলার ৬ আসামি ট্রাইব্যুনালে
জুলাই-আগস্টে হত্যা : দুই মামলার ৬ আসামি ট্রাইব্যুনালে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজ ব্যক্তিদের অনুসন্ধানে জাতীয় কমিশন গঠনের ঘোষণা সিরিয়ার
নিখোঁজ ব্যক্তিদের অনুসন্ধানে জাতীয় কমিশন গঠনের ঘোষণা সিরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে আপিল বিভাগের ফের শুনানি ১ জুলাই
রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে আপিল বিভাগের ফের শুনানি ১ জুলাই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবহৃত ফোন বিক্রির আগে যা করবেন
ব্যবহৃত ফোন বিক্রির আগে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকাসহ ৮ বিভাগে বৃষ্টির আভাস
ঢাকাসহ ৮ বিভাগে বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যান চালকের চোখ উপড়িয়ে হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভ্যান চালকের চোখ উপড়িয়ে হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটের সুস্পষ্ট টাইমলাইন না থাকায় অস্থিরতা দেখা দিচ্ছে : ডা. তাহের
ভোটের সুস্পষ্ট টাইমলাইন না থাকায় অস্থিরতা দেখা দিচ্ছে : ডা. তাহের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা
যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার
আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি
পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার
সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত
দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথ ইস্যুতে যা বললেন ইশরাক
শপথ ইস্যুতে যা বললেন ইশরাক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ
বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় হ্যাকারের বাড়িতে অভিযান, বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ
গাইবান্ধায় হ্যাকারের বাড়িতে অভিযান, বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে
বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি
‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান
আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার
পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট
কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট

১২ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস
ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর
বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ
বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারা বিএনপির সদস্য হতে পারবেন, জানালেন আমীর খসরু
কারা বিএনপির সদস্য হতে পারবেন, জানালেন আমীর খসরু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি কর্মসূচি আরও একদিন বাড়ল
এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি কর্মসূচি আরও একদিন বাড়ল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের
হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইশরাক
সন্ধ্যায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রবিবারের মধ্যে প্রজ্ঞাপন না হলে সোমবার থেকে আন্দোলনে যাবে সাত কলেজ
রবিবারের মধ্যে প্রজ্ঞাপন না হলে সোমবার থেকে আন্দোলনে যাবে সাত কলেজ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীর কয়েক জায়গায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা
রাজধানীর কয়েক জায়গায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিমান্ড শেষে কারাগারে মমতাজ
রিমান্ড শেষে কারাগারে মমতাজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তলানিতে শেয়ারবাজার
তলানিতে শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসের পাতায় আলফাজ
ইতিহাসের পাতায় আলফাজ

মাঠে ময়দানে

নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে
নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি
অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি
সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি

শোবিজ

খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল
খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির টার্গেট তরুণরা
বিএনপির টার্গেট তরুণরা

নগর জীবন

বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা
বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ
দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব
পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব

মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম
হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ
বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ
ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ

পেছনের পৃষ্ঠা

রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প
রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমা কেন মার খায়
সিনেমা কেন মার খায়

শোবিজ

হেরেই গেল ‘এ’ দল
হেরেই গেল ‘এ’ দল

মাঠে ময়দানে

কান কথা
কান কথা

শোবিজ

ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি
ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান
শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

একঝাঁক তারকার ‘কিং’
একঝাঁক তারকার ‘কিং’

শোবিজ

শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে
শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে

মাঠে ময়দানে

প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস
প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদে আসছে ‘নাদান’
ঈদে আসছে ‘নাদান’

শোবিজ

স্নাতকোত্তর প্রতিবন্ধীর খামারে গরুর সমাহার
স্নাতকোত্তর প্রতিবন্ধীর খামারে গরুর সমাহার

পেছনের পৃষ্ঠা

পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা
পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’

সম্পাদকীয়

দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়
দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ
সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুশইনে বড় আশঙ্কা
পুশইনে বড় আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা