শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৩১, সোমবার, ০৬ অক্টোবর, ২০২৫

সংসদ নির্বাচন: এআই-ভিত্তিক অপপ্রচার ইসির জন্য বড় চ্যালেঞ্জ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সংসদ নির্বাচন: এআই-ভিত্তিক অপপ্রচার ইসির জন্য বড় চ্যালেঞ্জ

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)-ভিত্তিক অপপ্রচার, গুজব মোকাবিলাই বড় চ্যালেঞ্জ। আর তা মোকাবিলায় সঠিক তথ্য মূলধারার গণমাধ্যমকে তাৎক্ষণিকভাবে সরবরাহের পরামর্শ দিলেন সংবাদকর্মীরা।

সোমবার (৬ অক্টোবর) নির্বাচন ভবনের সম্মেলন কক্ষে ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সঙ্গে আয়োজিত সংলাপে গণমাধ্যম প্রতিনিধিরা এসব কথা বলেন।

সংলাপে একাত্তর টিভির বার্তা প্রধান শফিক আহমেদ বলেন, সিইসি ও অন্য নির্বাচন কমিশনারদের মর্যাদা মন্ত্রীর ওপরে রাখতে হবে। প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তাদের পরিবর্তে ইসির নিজস্ব কর্মকর্তাদের রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগ। ইসি কর্মকর্তাকে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দিতে হবে। বিনা ভোটের প্রার্থী নির্বাচন ঠেকাতে একক প্রার্থীর আসনে পুনরায় ভোটের আয়োজন। একজন প্রার্থীকে মনোনয়ন দেওয়ার বিধান করা, যাতে দলগুলোর মনোনয়ন বাণিজ্য বন্ধ হয়। গণমাধ্যমে ভোটের খবর সংগ্রহ করতে নীতিমালা সহায়ক না। এতে আমরা কারচুপির সঙ্গে যারা জড়িত তাদের ধরতে পারবো না। কাজেই গণমাধ্যমের জন্য সহায়ক নীতিমালা করতে হবে। গণমাধ্যমকর্মীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।

তিনি আরও বলেন, ভোটের সকালে কেন্দ্রে ব্যালট পেপার পাঠানো যেতে পারে। এটা নিয়ে দল ও সংস্কার কমিশন কথা বলেছে। যে কোনো অভিযোগ গ্রহণ ও দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য সুনির্দিষ্ট কেন্দ্র করার প্রয়োজন। এআই-ভিত্তিক ষড়যন্ত্র বা বিভ্রান্তি মোকাবিলায় গণমাধ্যম ভূমিকা পালন করবে, এমন আশ্বাসও দেন তিনি।

যমুনা টিভির জ্যেষ্ঠ বার্তা সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম বলেন, গণমাধ্যমে অবাধ অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। এটা আসলে আইনি বিষয় না।

পুলিশ-প্রশাসনের দায়দায়িত্ব ইসিকে নিতে হবে। কেননা, তাদের মধ্যে একটা মনোভাব কাজ করতে পারে যে দায়িত্ব শেষ করলে বাঁচি। কারণ, তারা যেন ভোটের পরে ক্ষমতাসীন দলের রোষানলে না পড়েন। রাতের ভোট হয়েছে, এতে প্রিসাইডিং অফিসারের ভূমিকা ছিল। কিন্তু গ্রেপ্তার হয়েছেন কে? সিইসি। কাজেই এই বিষয়গুলো দেখতে হবে।

ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভির প্রধান বার্তা সম্পাদক (সিএনই) মোস্তফা আকমল বলেন, বড় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অপপ্রচার। যেকোনো প্রার্থীর বিরুদ্ধে যদি কোনো নারী কেলেঙ্কারি ছড়িয়ে দেওয়া যায়, তাহলে কিন্তু তিনি ড্যামেজ হয়ে যাবেন। এআই দিয়ে এক-দু’মিনিটের মধ্যে একটা ভুয়া ছবি তৈরি করে ফেলা যায়। ব্যাপক লোকজন নিয়োগ করে কিন্তু প্রোপাগান্ডা চলছে। এটা ইসিকে মোকাবিলা করতে হবে।

তিনি বলেন, ভোটার তালিকা হালনাগাদে বাড়ি-বাড়ি কিন্তু সেভাবে যাওয়া হয়নি। যারা বাদ পড়েছে, তাদের যদি কোনো সহজ প্রক্রিয়ায় ভোটার করে নেওয়া হয়, ভালো হবে।

তিনি বলেন, আপনারা যত দ্রুত আমাদের সঠিক তথ্য দেবেন, আমরা তত দ্রুত প্রচার করবো। এতে প্রোপাগান্ডা, গুজব রোধ করা সম্ভব হবে। ভোট গণনা খুব গুরুত্বপূর্ণ। অন্য সোর্স থেকে তথ্য নিয়ে প্রচার করলে ভুল হওয়ার সুযোগ থাকে। তাই আপনারা যত দ্রুত ফলাফল প্রকাশ করতে পারেন, যদি ইসি থেকে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়লো দ্রুত দিতে পারেন, তাহলে আমাদের আর মাঠে প্রতিনিধির কাছ থেকে নিতে হয় না। আর আমাদের দেশের এমন প্রবণতা আছে যে, টিভিতে বলেছে মানে আমি জিতেছি। কাজেই আমাদের যত দ্রুত সম্ভব কেন্দ্রীয়ভাবে তথ্য দেন তাহলে আর ভুল বোঝাবুঝি হবে না।

গ্লোবাল টিভির সিএনই ফেরদৌস মামুন বলেন, ৫ আগস্টের পরে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি আস্থাটা কমে গেছে। এখনো পুরোপুরি আসেনি। আস্থা ফেরানোর ব্যাপারে ইসির উদ্যোগ কী, সেটা জানা দরকার। সামনের নির্বাচন অনেক কঠিন হবে।

তিনি বলেন, মূলধারার গণমাধ্যম ইসির জন্য সংকট সৃষ্টি করবে না। মূল সমস্যা তৈরি করবে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম। গুজব এখান থেকে ছড়িয়ে পড়ছে। কমিশনকে এজন্য একটা কাঠামো বা সিস্টেম তৈরি করতে হবে, এটা ঠেকানোর জন্য।

চ্যানেল আই-এর জাহিদ নেওয়াজ খান বলেন, প্রবাসীদের ভোটাধিকার সুযোগ সৃষ্টিতে আমাদের সক্ষমতা আছে কিনা এবং মিশনগুলোর কর্মকর্তারা প্রবাসীদের বিষয়ে আন্তরিক কিনা, এ নিয়ে প্রশ্ন আছে। পোস্টাল ব্যালট করা গেলে আমরা ভবিষ্যতে ফিজিক্যাল ভোটদান থেকে হয়তো বেরিয়ে যেতে পারবো।

তিনি বলেন, নির্বাচন ঘনিয়ে আসলে প্রতিদিন ব্রিফ হওয়া উচিত। আপনাদের কাছে মনে হতে পারে তথ্য নেই। কিন্তু সেটা আমাদের প্রয়োজন হতে পারে।

তিনি বলেন, মিসইনফরমেশন, ডিসইনফরমেশন, এআই এবারের নির্বাচনের জন্য ভয়ংকর। আগামীকাল কেউ দেখিয়ে দিতে পারে সিইসি একতারা মার্কায় ভোট দিয়েছেন। ফ্যাব্রিকেটেড করে দেখিয়ে দিতে পারে। বাংলাদেশের বাস্তবতায় মানুষ বিশ্বাস করতে পারে। অনেকেই বিশ্বাস করতে চান। অনেকেই বিশ্বাস না চাইলেও নিজের স্বার্থে ছড়িয়ে দিতে পারে। ৪০ শতাংশ মানুষ মিসইনফরমেশন বিশ্বাস করে।  

ডিবিসি টিভির সম্পাদক লোটন একরাম বলেন, সংস্কার কমিশন অনেকগুলো কাজ এগিয়ে দিয়েছে, এজন্য আপনারা অংশীজনদের সঙ্গে সংলাপ দেরি করছেন। কিন্তু আমরা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে যে প্রস্তাবনা দিয়েছিলাম, সেগুলো আমলে না নিয়েই যদি নীতিমালা করেন তাহলে তো আজকের এই সংলাপ ফলপ্রসূ হলো না। কাজেই নীতিমালা সংশোধন করা উচিত।

তিনি বলেন, অভ্যুত্থানের পর মানুষ অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন প্রত্যাশা করে। এটা করতে পারবেন কিনা, এটাই বড় চ্যালেঞ্জ। আপনারা অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন করার চেষ্টা করবেন, আমরা ভুল-ত্রুটি ধরার চেষ্টা করবো। কিন্তু সেটা আপনাদের আমলে নিতে হবে। আমরা অতীতেও দেখেছি, গণমাধ্যমকে প্রতিপক্ষ ভাবা হয়। তাই প্রতিবেদন আমলে নিয়ে ব্যবস্থা নিলে সুষ্ঠু নির্বাচনের প্রতিবন্ধকতা দূর করতে পারবেন। গণমাধ্যমের প্রতিবেদন যদি আমলে নিয়ে প্রতিপক্ষ ভাবেন, তাহলে শেষ পর্যন্ত নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হবে।

তিনি বলেন, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে। তথ্য গোপন করা হয়, ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। হলফনামা যেটা দিল, আমরা জানি ভুয়া, কিন্তু ইসি সেটা তদন্ত করে দেখলো না। সেটা হলে তো আর হলফনামা দেওয়ার দরকার নেই। সোশ্যাল মিডিয়ার বিষয়টা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।

তিনি আরও বলেন, সাংবাদিকসহ বেসরকারি চাকরিজীবীরা যেন পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে পারেন, সে ব্যবস্থা করা উচিত।  

এটিএন নিউজের হেড অফ ইনপুট শহিদুল আজম বলেন, গণমাধ্যমকে আমরা পার্টনার বলছি। কিন্তু যত দিন যাচ্ছে, একটা বাধা তৈরি হয়ে যাচ্ছে।

তিনি বলেন, অপতথ্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ। যারা নিবন্ধিত গণমাধ্যম, তাদের অনেক নিয়মনীতি মানতে হয়। কিন্তু যার একটি মোবাইল আছে বা ইউটিউব চ্যানেল আছে, তিনিই কিন্তু নিজেকে সংবাদকর্মী মনে করে। কাজেই তিনি যখন কোনো নিউজ পান, আপনারা আটকাতে পারবেন না। কাজেই ইসির তথ্যের শাখাকে আরও বড় করতে হবে, যাতে মানুষের মধ্যে কোনো বিভ্রান্তি না থাকে। যদি তথ্যের বিলম্ব হয়, তাহলে কিন্তু গুজব সহজে বাড়ে। নির্বাচনে ফলাফলের ক্ষেত্রে অনেক কিছুই ঘটতে পারে। জাতীয় নির্বাচনের ফলাফল যা সেন্টার থেকে আসবে, সেটা রিটার্নিং কর্মকর্তা হয়ে আসতে অনেক দেরি হয়। যেটা চাপিয়ে রাখা যাবে না, সেটা উন্মুক্ত করে দেওয়াই ভালো। তাহলে কোনো সংশয়, সন্দেহ থাকবে না।

দীপ্ত টিভির সিএনই এসএম আকাশ বলেন, গুজব রুখতে মিডিয়াকে অবাধ করে দিতে হবে। মিডিয়া মুখ ফিরিয়ে নিলে আপনাদের অনেক প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়ে যেতে পারে। এজন্য নীতিমালা সংশোধন করতে হবে। এআই মোকাবেলায় ফ্যাক্ট-চেকিং টিম গঠন করা যেতে পারে। এটা আমাদের দিলে, আমরা সঙ্গে সঙ্গে প্রচার করতে পারি। এতে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা যাবে।

সময় টিভির জ্যেষ্ঠ বার্তা সম্পাদক জহুরুল ইসলাম জনি বলেন, গুজব তৈরি হলে, সাথে সাথে কমিশনকে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিতে হবে। তখনই জানাতে হবে। সেটা কমিশনকে সঙ্গে সঙ্গে মূলধারার গণমাধ্যমকে এনশিওর করতে হবে।

নিউজ২৪-এর হেড অফ নিউজ শরিফুল ইসলাম খান বলেন, সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জন করতে হবে। ভোট মানেই এক সময় ফেস্টিভ মুড ছিল। ধীরে ধীরে এটা রক্তক্ষয়ী অবস্থায় চলে আসছে। শুধুমাত্র কাগজ দিয়ে, আইন দিয়ে মানুষের আস্থা অর্জন করতে পারবেন না।
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের জন্য বৃত্তের বাইরে গিয়ে চিন্তা করতে হবে। অন্যথায় সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জন করতে পারবেন না। সুষ্ঠু নির্বাচনের সহায়ক হবে গণমাধ্যমের এমন স্বাধীনতা দিতে হবে। এতে ইসিরও লক্ষ্য পূরণ সহজ হবে।

বৈশাখী টিভির বার্তা প্রধান কবির সুমন বলেন, নির্বাচনের ফলাফল পেতে যদি আমাদের দেরি হয়, তাহলে গুজব ডালপালা বাড়তে পারে। তাই আমার সুনির্দিষ্ট দাবি, যারা জনসংযোগের দায়িত্বে আছেন তারা কোনো সেল করে দিতে পারেন কিনা। আর বিভিন্ন গণমাধ্যমে যারা হেড অফ নিউজ আছেন, তারা নির্বাচনের সাত দিন আগে কোনো হোয়াটসঅ্যাপ বা কোনো গ্রুপ করে দিতে পারেন কিনা, যেখানে তারা কোনো ইনফরমেশন দেবেন বা আমাদের কোনো ইনফরমেশন দেওয়ার থাকলে পাবো।

বিটিভির বার্তা সম্পাদক মঈনুল ইসলাম বলেন, আপনাদের নির্দেশনায় কাজ করবো। সোশ্যাল মিডিয়া নজরদারিতে রাখতে হবে। ফেক নিউজ ছড়াবে। দ্রুত আমাদের চিহ্নিত করে জানাবেন, যাতে আমরা কাউন্টার করতে পারি।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সংলাপে চার নির্বাচন কমিশনার, ইসির ভারপ্রাপ্ত সচিবসহ অন্য কর্মকর্তারা, স্টার নিউজের হেড অফ নিউজ ওয়ালিউর রহমান মিরাজ, মাছরাঙা টিভির বিশেষ প্রতিনিধি নিয়াজ মোর্শেদ, আনন্দ টিভির নিউজ ইনচার্জ জয়নাল আবেদীন, এটিএন বাংলার চিফ রিপোর্টার একরামুল হক সায়েম সংলাপে অংশ নিয়েছেন।

সিইসি সকলের আলোচনা শেষে বলেন, অনেক মূল্যবান পরামর্শ এসেছে। আমরা যতটুকু পারি, আপনাদের পরামর্শ বিবেচনা করবো। আপনাদেরকে আমরা সত্যিকারের পার্টনার হিসেবে পেতে চাই। জনগণের কাছে আমাদের বার্তা একমাত্র মিডিয়াই পৌঁছাবে। আপনাদের ছাড়া কোনো উপায় নাই। আমরা মিডিয়াকে অ্যাক্সেস দিতে চাই। আমাদের নিয়তের মধ্যে কোনো গলদ নাই। নিয়ত একদম পরিষ্কার। মিডিয়ার জন্য আমাদের দরজা সবসময় খোলা।

তিনি বলেন, মাঠের বাস্তবতা নিয়ে সীমাবদ্ধতার মধ্যে আমরা সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিচ্ছি। সকলের সহযোগিতা নিয়ে আমাদের চলতে হবে।

বিডি প্রতিদিন/আশিক

এই বিভাগের আরও খবর
তুরস্ক সফর শেষে দেশে ফিরেছেন বিমান বাহিনী প্রধান
তুরস্ক সফর শেষে দেশে ফিরেছেন বিমান বাহিনী প্রধান
কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদির মধ্যে চুক্তি সই
কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদির মধ্যে চুক্তি সই
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইসেস্কো মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইসেস্কো মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ
পরিকল্পিত নগরায়ণ কেবল কাঠামোগত উন্নয়ন নয় : আদিলুর রহমান
পরিকল্পিত নগরায়ণ কেবল কাঠামোগত উন্নয়ন নয় : আদিলুর রহমান
খাগড়াছড়ির গহীন জঙ্গলে ইউপিডিএফের আস্তানায় সেনা অভিযান, অস্ত্র উদ্ধার
খাগড়াছড়ির গহীন জঙ্গলে ইউপিডিএফের আস্তানায় সেনা অভিযান, অস্ত্র উদ্ধার
গুমের কয়েক মামলার তদন্ত প্রতিবেদন এ সপ্তাহেই : চিফ প্রসিকিউটর
গুমের কয়েক মামলার তদন্ত প্রতিবেদন এ সপ্তাহেই : চিফ প্রসিকিউটর
সেনাপ্রধানের বক্তব্য বিকৃতি ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিবৃতি
সেনাপ্রধানের বক্তব্য বিকৃতি ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিবৃতি
খাগড়াছড়ির গহীন জঙ্গলে ইউপিডিএফের গোপন আস্তানার সন্ধান
খাগড়াছড়ির গহীন জঙ্গলে ইউপিডিএফের গোপন আস্তানার সন্ধান
ইসির হাতে এনআইডির কার্যক্রম রেখে অধ্যাদেশ জারি
ইসির হাতে এনআইডির কার্যক্রম রেখে অধ্যাদেশ জারি
কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ : তারেক রহমান
কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ : তারেক রহমান
মাহবুব উল আলম হানিফসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
মাহবুব উল আলম হানিফসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান
কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান
সর্বশেষ খবর
বিএসটিআই মহাপরিচালকের সাথে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
বিএসটিআই মহাপরিচালকের সাথে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

এই মাত্র | জাতীয়

বগুড়ায় করতোয়া গেটলক বাস চলাচল বন্ধ, যাত্রীরা বিপাকে
বগুড়ায় করতোয়া গেটলক বাস চলাচল বন্ধ, যাত্রীরা বিপাকে

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সব ধরনের ভিসায় ওমরাহ পালনের সুযোগ দেওয়ার ঘোষণা সৌদির
সব ধরনের ভিসায় ওমরাহ পালনের সুযোগ দেওয়ার ঘোষণা সৌদির

১১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

পাহাড়ে প্রবারণা পূর্ণিমার উৎসবে ঢল
পাহাড়ে প্রবারণা পূর্ণিমার উৎসবে ঢল

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হজের টাকা জমার জন্য আগামী শনিবার ব্যাংক খোলা থাকবে
হজের টাকা জমার জন্য আগামী শনিবার ব্যাংক খোলা থাকবে

২৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিসিবি নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ, ফলাফলের অপেক্ষায় প্রার্থীরা
বিসিবি নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ, ফলাফলের অপেক্ষায় প্রার্থীরা

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ২ জন
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ২ জন

৩৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বড়াইগ্রামে ছয় দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের কর্মবিরতি
বড়াইগ্রামে ছয় দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের কর্মবিরতি

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ৫ শতাধিক শিক্ষার্থী
ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ৫ শতাধিক শিক্ষার্থী

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় সাড়ে ৯ লাখ শিশু পাবে টাইফয়েড টিকা
বগুড়ায় সাড়ে ৯ লাখ শিশু পাবে টাইফয়েড টিকা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযানে ১১ জেলে গ্রেফতার
চাঁদপুরে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযানে ১১ জেলে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধজাহাজ পরিদর্শন করলেন কিম জং উন
যুদ্ধজাহাজ পরিদর্শন করলেন কিম জং উন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্ক সফর শেষে দেশে ফিরেছেন বিমান বাহিনী প্রধান
তুরস্ক সফর শেষে দেশে ফিরেছেন বিমান বাহিনী প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বউ বা বান্ধবীর সঙ্গে সিনেমা করার আইডিয়া ভালো না : সাইফ
বউ বা বান্ধবীর সঙ্গে সিনেমা করার আইডিয়া ভালো না : সাইফ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই পর্যায়ে ইউরোপীয়দের সঙ্গে পারমাণু আলোচনা নয়: ইরান
এই পর্যায়ে ইউরোপীয়দের সঙ্গে পারমাণু আলোচনা নয়: ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় ‘বিরোধের জেরে’ কৃষককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
নেত্রকোনায় ‘বিরোধের জেরে’ কৃষককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন সফল করতে এডভোকেসি সভা
রংপুরে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন সফল করতে এডভোকেসি সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জানুয়ারিতে রাবির ভর্তি পরীক্ষা, ছয় বিভাগীয় কেন্দ্র নির্ধারণ
জানুয়ারিতে রাবির ভর্তি পরীক্ষা, ছয় বিভাগীয় কেন্দ্র নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৮২
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৮২

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

দেশের শিশুদের সুরক্ষা ও অধিকার নিশ্চিত করতে স্বতন্ত্র শিশু অধিদপ্তর জরুরি: ড. আফরোজা পারভীন
দেশের শিশুদের সুরক্ষা ও অধিকার নিশ্চিত করতে স্বতন্ত্র শিশু অধিদপ্তর জরুরি: ড. আফরোজা পারভীন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদির মধ্যে চুক্তি সই
কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদির মধ্যে চুক্তি সই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটোরে বৃদ্ধাকে হত্যা করে স্বর্ণালঙ্কার লুট
নাটোরে বৃদ্ধাকে হত্যা করে স্বর্ণালঙ্কার লুট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণে অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : গোলাম পরওয়ার
জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণে অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : গোলাম পরওয়ার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুরে ১০ বছরে আমনের আবাদ বেড়েছে ৩৭ হাজার হেক্টর জমিতে
রংপুরে ১০ বছরে আমনের আবাদ বেড়েছে ৩৭ হাজার হেক্টর জমিতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের তরুণরা কৌতূহলী ও সৃজনশীল: সংস্কৃতি উপদেষ্টা
বাংলাদেশের তরুণরা কৌতূহলী ও সৃজনশীল: সংস্কৃতি উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অনিশ্চয়তা কেটে গিয়ে নির্বাচনের পথ স্পষ্ট হয়ে উঠেছে : মান্না
অনিশ্চয়তা কেটে গিয়ে নির্বাচনের পথ স্পষ্ট হয়ে উঠেছে : মান্না

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজার সমর্থনে নেদারল্যান্ডে আড়াই লাখ মানুষের বিক্ষোভ
গাজার সমর্থনে নেদারল্যান্ডে আড়াই লাখ মানুষের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা ব্যাংকে কর্মশালার সনদ বিতরণ অনুষ্ঠিত
পদ্মা ব্যাংকে কর্মশালার সনদ বিতরণ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে তুরস্কের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে তুরস্কের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিএসইতে ৬৪ শতাংশ কোম্পানির দরপতন
ডিএসইতে ৬৪ শতাংশ কোম্পানির দরপতন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান
কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা
আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুঁশিয়ারি পুতিনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুঁশিয়ারি পুতিনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান
দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পিছিয়ে ছিলাম: রশিদ
ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পিছিয়ে ছিলাম: রশিদ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ওড়িশায় সংঘর্ষ-সহিংসতা: ইন্টারনেট বন্ধ, কারফিউ জারি
ভারতের ওড়িশায় সংঘর্ষ-সহিংসতা: ইন্টারনেট বন্ধ, কারফিউ জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের কষ্ট করতে হবে না : রুমিন ফারহানা
সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের কষ্ট করতে হবে না : রুমিন ফারহানা

৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

১-২ বছর ধরে এভাবেই খেলছি: সাইফ হাসান
১-২ বছর ধরে এভাবেই খেলছি: সাইফ হাসান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’
‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনের দিনই জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট হতে পারে: সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের দিনই জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট হতে পারে: সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি বাংলার জন্য কাজ করি, কোনও নির্দিষ্ট দেশের জন্য নয়: জয়া
আমি বাংলার জন্য কাজ করি, কোনও নির্দিষ্ট দেশের জন্য নয়: জয়া

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চিকিৎসায় নোবেল পেলেন ৩ বিজ্ঞানী
চিকিৎসায় নোবেল পেলেন ৩ বিজ্ঞানী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা
ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র সমর্পণে সম্মত হওয়ার খবর ‘ভিত্তিহীন’ : হামাস
অস্ত্র সমর্পণে সম্মত হওয়ার খবর ‘ভিত্তিহীন’ : হামাস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়লো ৫০০, প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়লো ৫০০, প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে আটক ফরাসি সংসদ সদস্যরা অনশনে
ইসরায়েলে আটক ফরাসি সংসদ সদস্যরা অনশনে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানের বক্তব্য বিকৃতি ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিবৃতি
সেনাপ্রধানের বক্তব্য বিকৃতি ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিবৃতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানের প্রথম ‘আয়রন লেডি’ সানায়ে তাকাইচি কে?
জাপানের প্রথম ‘আয়রন লেডি’ সানায়ে তাকাইচি কে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ : তারেক রহমান
কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ : তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিনেমার টানে ৩০ লাখের চাকরি ছাড়েন 'ব্যাডস অব বলিউড' তারকা
সিনেমার টানে ৩০ লাখের চাকরি ছাড়েন 'ব্যাডস অব বলিউড' তারকা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ইসরায়েলকে বোমাবর্ষণ বন্ধ করতে বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় ইসরায়েলকে বোমাবর্ষণ বন্ধ করতে বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকার সাথে সমঝোতা চায় ভারত
আমেরিকার সাথে সমঝোতা চায় ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার
দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম লাইফ সাপোর্টে
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম লাইফ সাপোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ সাক্ষীকে আজ জেরা করবেন শেখ হাসিনার আইনজীবী
শেষ সাক্ষীকে আজ জেরা করবেন শেখ হাসিনার আইনজীবী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ড্রোন হামলা চালাল ইয়েমেন, বাজল সাইরেন
ইসরায়েলে ড্রোন হামলা চালাল ইয়েমেন, বাজল সাইরেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহরুখ-আরিয়ানের মধ্যে একটি বড় মিল ও অমিল রয়েছে: করণ জোহর
শাহরুখ-আরিয়ানের মধ্যে একটি বড় মিল ও অমিল রয়েছে: করণ জোহর

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জাতীয় সবুজ মিশন’ চালুর ঘোষণা তারেক রহমানের
‘জাতীয় সবুজ মিশন’ চালুর ঘোষণা তারেক রহমানের

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তীব্র তুষারঝড়ে এভারেস্টে আটকে পড়েছেন হাজারো পর্বতারোহী
তীব্র তুষারঝড়ে এভারেস্টে আটকে পড়েছেন হাজারো পর্বতারোহী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আলোচিত যাদের ঠিকানা এখন কানাডা
আলোচিত যাদের ঠিকানা এখন কানাডা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন করতে চান তিনজন ব্যারিস্টার
নির্বাচন করতে চান তিনজন ব্যারিস্টার

নগর জীবন

জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি
জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি

সম্পাদকীয়

বিচারের মুখোমুখি হচ্ছে আওয়ামী লীগ
বিচারের মুখোমুখি হচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টার পদত্যাগ করা উচিত
উপদেষ্টার পদত্যাগ করা উচিত

খবর

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নতুন হলে ওঠার স্বপ্ন আট বছর ধরে আটকা
নতুন হলে ওঠার স্বপ্ন আট বছর ধরে আটকা

নগর জীবন

বিএনপি-জামায়াতসহ সব দলের একক প্রার্থীর চমক
বিএনপি-জামায়াতসহ সব দলের একক প্রার্থীর চমক

নগর জীবন

বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম
বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীমঙ্গলে ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার
শ্রীমঙ্গলে ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

সময় বাড়ে ব্যয় বাড়ে শেষ হয় না কাজ
সময় বাড়ে ব্যয় বাড়ে শেষ হয় না কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচিত বিসিবি নির্বাচন আজ
আলোচিত বিসিবি নির্বাচন আজ

মাঠে ময়দানে

লেবু চাষে অনুপ্রেরণা
লেবু চাষে অনুপ্রেরণা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতারাতি তারকা, হঠাৎ হারিয়ে যাওয়া
রাতারাতি তারকা, হঠাৎ হারিয়ে যাওয়া

শোবিজ

চড়ুই পাখির রাজ্য
চড়ুই পাখির রাজ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি
মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স
রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স

নগর জীবন

গণভোটে বাস্তবায়ন জুলাই সনদ, একমত দলগুলো
গণভোটে বাস্তবায়ন জুলাই সনদ, একমত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিকল্পধারা নির্বাচনমুখী দল
বিকল্পধারা নির্বাচনমুখী দল

নগর জীবন

অধরাই থাকল ভাসমান মানুষের আবাসন
অধরাই থাকল ভাসমান মানুষের আবাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম
বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম

পেছনের পৃষ্ঠা

গণহত্যাকারীদের বিচার হতে হবে
গণহত্যাকারীদের বিচার হতে হবে

সম্পাদকীয়

অনিশ্চয়তায় স্থবির বাণিজ্য
অনিশ্চয়তায় স্থবির বাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্বত্যাঞ্চল অশান্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে
পার্বত্যাঞ্চল অশান্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

সাবেক মন্ত্রীর ফাঁসি দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ
সাবেক মন্ত্রীর ফাঁসি দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

বেগমপাড়া
বেগমপাড়া

সম্পাদকীয়

সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

নগর জীবন

খেলাফত আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির মতবিনিময়
খেলাফত আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির মতবিনিময়

নগর জীবন

পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজবীর কারাগারে
পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজবীর কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা