শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৩৪, শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০৩:০৯, শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫

আশ্রয়ণ প্রকল্পে হরিলুট

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আশ্রয়ণ প্রকল্পে হরিলুট

গত আওয়ামী লীগ আমলে দেশের বিভিন্ন স্থানে আশ্রয়ণ প্রকল্পে বেশুমার লুটপাট হয়েছে। উপজেলা পর্যায়ে প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রধান ছিলেন সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তারা (ইউএনও)। জানা গেছে, বিভিন্ন উপজেলায় দরপত্র আহবান না করেই তাঁরা প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছেন। নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার, শর্ত না মেনে মাটি ভরাট, ঘুষের বিনিময়ে ঘর বরাদ্দসহ নানাভাবে কামিয়েছেন অবৈধ অর্থ।

তাঁদের সঙ্গী ছিলেন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে নির্মিত ঘরগুলোর বেশির ভাগই বছর না যেতেই ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। কালের কণ্ঠের প্রতিনিধিরা ঢাকা, চট্টগ্রাম, বগুড়া, রংপুর, চূয়াডাঙ্গা, শরীয়তপুর, লক্ষ্মীপুর জেলার বিভিন্ন উপজেলায় সরেজমিনে গিয়ে দেখতে পেয়েছেন, কোথাও ঘরের টিনের চালা উড়ে গেছে, টিনের চালা দিয়ে বৃষ্টির পানি পড়ছে, কোথাও ঘরের দেয়ালের পলেস্তারা খসে পড়ছে। কোথাও ঘরগুলোয় ঝুলছে তালা। কোথাও পালন করা হচ্ছে ছাগল। 

ভূমিহীন-গৃহহীন পরিবার পুনর্বাসনে আওয়ামী লীগ সরকার ১৯৯৭ সালে আশ্রয়ণ নামে প্রকল্প নেয়। আওয়ামী লীগ ২০০৯ সালে আবারও ক্ষমতায় আসার পর আশ্রয়ণ প্রকল্প হাতে নেয়। ২০২০ সালের মে মাসে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অধীন আশ্রয়ণ-২ প্রকল্প জোরেশোরে বাস্তবায়ন শুরু হয়।

গত বছর ক্ষমতায় থাকার আগপর্যন্ত আওয়ামী লীগ প্রচার করেছিল- আশ্রয়ণ প্রকল্প এবং অন্যান্য কার্যক্রমের মাধ্যমে ঘর দেওয়ায় ৪৩ লাখ ৪০ হাজার ভূমিহীন ও গৃহহীন মানুষ পুনর্বাসিত হয়েছে। এর মধ্যে আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে পুনর্বাসনের সংখ্যা ২৯ লাখ ১০ হাজার ২৬৫।

জানা গেছে, আশ্রয়ণ প্রকল্প বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ায় প্রধান ইউএনও। তিনি সভাপতি, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা সদস্যসচিব, সহকারী কমিশনার (ভূমি), উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) ও সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান থাকেন সদস্য এবং উপজেলা চেয়ারম্যানকে উপদেষ্টা রাখা হয়।

পীরগাছায় বেশুমার দুর্নীতি : রংপুর থেকে নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, সাবেক প্রধাণমন্ত্রীর কার্যালয় আশ্রয়ণের ৪৩০টি ঘর নির্মাণের বরাদ্দ যায় রংপুরের পীরগাছায়।

প্রতিটি ঘর নির্মাণে বরাদ্দ দেওয়া হয় তিন লাখ চার হাজার টাকা। প্রথম ধাপে ১১০টি ঘর নির্মাণ করা হয়। ২০২৪ সালের শেষে নির্মাণ শুরু করা হয় ৩২০টি  ঘরের। পরিপত্র অনুসারে প্রকল্প এলাকায় ৫-৬ ফুটের পরিবর্তে দেড়-তিন ফুট উঁচু করে মাটি ভরাট করা হয়। শ্রমিক দিয়ে নিয়ম থাকলেও মাটি ভরাট করা হয় অবৈধ ড্রেজার মেশিন দিয়ে। তাতেই প্রায় দেড় কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠে পীরগাছার ইউএনও নাজমুল হক সুমনের বিরুদ্ধে। অতিরিক্ত মাটি চার কোটি টাকায় বিক্রি করেন তিনি।  জানা গেছে, তিনি ইউএনও থাকাকালে উপজেলার অন্নদানগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহবায়ক হাফিজার রহমান সংগ্রামকে সাব-কন্ট্রাক্ট দিয়ে শারলার বিল ও অন্নদানগর কলেজসংলগ্ন জমিতে ঘর নির্মাণ করান। শারলার বিলে তৈরি করা হয় ৪২৫টি ঘর। শর্ত অনুসারে, ৪০০ বর্গফুট আয়তনের দুই কক্ষের সেমিপাকা একক ঘর নির্মাণ করা হয়নি। ঘর বরাদ্দে ১০ থেকে ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত ঘুষ নিয়েছেন তখনকার ইউএনও সুমন ও তাঁর সহযোগীরা। প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আব্দুল আজিজ বলেন, ইউএনও নাজমুল হক সুমন সব কিছু বলতে পারবেন। তবে পীরগাছার তখনকার ইউএনও নাজমুল হক সুমন বলেন, ড্রেজার দিয়ে ফিনিশিং করা হয়েছে। সব কাজ করা হয়নি। অর্থ আত্মসাৎসহ অন্যান্য বিষয়ে তিনি জবাব দেননি।

ধুনটে সঞ্চয়ের নির্লজ্জ লুট : স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আশ্রয়ণ প্রকল্পের ৭৮টি ঘর নির্মাণের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে বগুড়ার ধুনটের সাবেক ইউএনও সঞ্চয় কুমার মোহন্তের বিরুদ্ধে। ঘর বরাদ্দের ক্ষেত্রে গৃহহীনের কাছ থেকে ঘুষ নেওয়া ছাড়াও প্রকল্প থেকে কম হলেও দুই কোটি টাকা লুট করেছেন। ঠিকাদার নিয়োগ ছাড়াই তিনি ঘর নির্মাণ করিয়েছেন। ঘুষের বিনিময়ে সঞ্চয় ঘর বরাদ্দ দেন। ফলে প্রকৃত গৃহহীনরা ঘর পাননি বলে অভিযোগ রয়েছে।

জানা গেছে, ধুনটে ২০২০-২১ অর্থবছরে ‘মুজিব শতবর্ষের উপহার’ হিসেবে আশ্রয়ণ প্রকল্পের আওতায় চার ধাপে ৩৯৯টি ঘর নির্মাণে সাত কোটি ৯৩ লাখ ৯১ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। ইউএনও কার্যালয়ে ৩৯৯টি ঘরের মধ্যে ২৬১টি বরাদ্দের সুবিধাভোগীর নামের তালিকা পাওয়া গেছে। বাকি ৭৮টি ঘরের তথ্য পাওয়া যায়নি। অর্থ বরাদ্দ ও বিতরণের কোনো তথ্য সংরক্ষণ করা হয়নি। জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের একাধিক কর্মকর্তাও এর সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর নির্মাণে ইউএনও সঞ্জয় কুমারের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ করেন ধুনট উপজেলা ইটভাটার মালিকরা। মথুরাপুরে এসএসএস ইটভাটার মালিক শাহা আলীর কাছ থেকে প্রকল্পের ঘর নির্মাণে ৬০ হাজার ইট চান। ইট দিতে না পারায় তখনকার ইউএনও সঞ্জয় ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে পাঁচ লাখ টাকা জরিমানা করেছিলেন।

ধুনটের সাবেক ইউএনও ও বর্তমানে টাঙ্গাইলের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) সঞ্চয় কুমার মোহন্ত বলেন, অর্থ আত্মসাতের অভিযোগের কোনো সত্যতা নেই। আমি বরাদ্দ অনুযায়ী ৭৮টি ঘর নির্মাণ করে ভূমি ও গৃহহীনদের দিয়েছি।

দামুড়হুদায় দরপত্র ছাড়াই মালামাল বিক্রি : চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি জানান, গত বছরের জুলাইয়ে ২৬৪টি ঘর নির্মাণ করা হয় চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার কার্পাসডাঙ্গায়। নির্মাণের দুই মাসেই বেশির ভাগ ঘরে দেখা দিয়েছে ফাটল। বাসিন্দারা বলছেন, বর্ষায় এসব ঘরে বসবাসও করতে পারবেন না। কারণ সামান্য বৃষ্টিতেই চালা দিয়ে পানি পড়ে। একই স্থানে ১৫টি পুরনো টিন শেডের ঘর ভাঙার পর সেগুলোয় ব্যবহৃত টিন, লোহা ও ইট লোপাট হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে, দরপত্র ছাড়াই প্রকল্পের পুরনো ঘর ভেঙে মালামাল লোপাট করেন দামুড়হুদার সদ্য সাবেক ইউএনও মমতাজ মহল। নতুন ঘর পাওয়া ব্যক্তিরা বলছেন, ঘর নির্মাণে সিমেন্টসহ বিভিন্ন সামগ্রী ছিল নিম্নমানের। ফলে নির্মাণের এক মাসের মাথায় ঘরে ফাটল দেখা দিতে থাকে। কোথাও কোথাও দেবে গেছে ঘর। ঘরে টিনের চালে ফিনিশিং দেওয়া হয়নি। একটি ঘরের মালিক মর্জিনা খাতুন বলেন, আগে টিন শেডের ঘরেই ভালো ছিলাম। নতুন ঘরের চালা দিয়ে পানি পড়ে। কয়েক দিন আগে আমার ঘরের চালাও ঝড়ে উড়ে গেছে। দেয়ালেও আছে ফাটল। কার্পাসডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল করিম বলেন, ‘তৎকালীন ইউএনও মমতাজ মহল ঘরগুলো নির্মাণ করিয়েছেন। আমি নির্মাণকাজ সম্পর্কে কিছুই জানি না। ওই কমিটির আহবায়ক তৎকালীন ইউএনও মমতাজ মহল বর্তমানে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের আইন কর্মকর্তা। বারবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাঁর জবাব মেলেনি। তবে দামুড়হুদার বর্তমান ইউএনও তিথি মিত্র বলেন, ‘একটি ঘরে কিছু সমস্যা দেখা দিয়েছে। প্রকল্পের মেরামত বা তদারকি ব্যয় বা বরাদ্দের বিষয়ে কিছু জানি না।

ধামরাইয়ে বরাদ্দপ্রাপ্তরা পালিয়েছেন : ধামরাই (ঢাকা) প্রতিনিধি জানান, উপজেলায় ১৬টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় ৬৫০ জনকে ঘর দেওয়া হয়েছিল। উত্তর বাস্তায় ৫৭টি পরিবারের মধ্যে অর্ধেকের বেশি ঘরে বসবাস করেন না। দেপাশাই পূবপাড়ায় ১৪৩টি ঘরের ২০টিতে বরাদ্দপ্রাপ্তরা থাকেন না। দেপাশাই মধ্যপাড়ায় ১২টি ঘর বিক্রি করে বরাদ্দপ্রাপ্তরা অন্যত্র চলে গেছে। অভিযোগ রয়েছে, বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের তৎকালীন চেয়ারম্যানরা অর্থের বিনিময়ে সচ্ছল ব্যক্তিদের ভূমিহীন দেখিয়ে তালিকা করেছিলেন ইউএনওর কার্যালয়ে।

ডামুড্যায় হচ্ছে ছাগল পালন : ডামুড্যা (শরীয়তপুর) প্রতিনিধি জানান, ডামুড্যায় ২১৩টি ঘর বরাদ্দ দেওয়া হয়। এর মধ্যে আদাশন এলাকায় ৪২টি ঘরের আটটিতে পরিবার বসবাস করছে। অন্যগুলো তালাবদ্ধ রয়েছে। বেশ কিছু ঘরে ছাগল পালন করা হচ্ছে। অভিযোগ রয়েছে, বেশির ভাগই রাজনৈতিক বিবেচনায় ঘর বরাদ্দ পান। ঘুষের মাধ্যমে ঘর বরাদ্দ দেওয়ার অভিযোগও রয়েছে। প্রকৃত গৃহহীন ও ভূমিহীনদের অনেকে ঘর পাননি। উপজেলা প্রকল্প কর্মকর্তা মো. হাসান আহমেদ বলেছেন, অনিয়মের বিষয়ে খোঁজ নিচ্ছি। প্রমাণ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

রাউজানে ঘর বিক্রি : রাউজান প্রতিনিধি জানান, কদলপুর ইউনিয়নের শমশেরনগর পাহাড়ি এলাকায় ১৩০টি ঘরের বেশির ভাগ অন্যদের দখলে রয়েছে। স্থানীয়রা জানান, সেখানে বরাদ্দ পাওয়া প্রকৃত ভূমিহীনরা থাকেন না। ৫০ জন ঘর হস্তান্তর করে দিয়েছেন। ৪০টি ঘর দীর্ঘদিন তালাবদ্ধ অবস্থায় রয়েছে। পুরো এলাকায় সন্ধ্যার পর নীরবতা নেমে আসে। রাউজান উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ও পৌরসভায় মোট ৭৪৫টি ঘর নির্মিত হয়েছে। এর মধ্যে শুধু উপজেলার হলদিয়া, ডাবুয়া, রাউজান পৌরসভা, পূর্ব রাউজান, পাহাড়তলীতে ৪৮৮টি ঘর নির্মাণ করা হয়েছে। ইউএনও জিসান বিন মাজেদ বলেন, ‘ঘরগুলোতে যারা থাকে না বা বিক্রির অভিযোগ ছিল, তা তদনন্ত করে বাতিল করা হয়েছে। এসব ঘর নতুন আবেদনকারীদের দেওয়া হবে। যাঁরা অনিয়ম করেছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা করা হবে।’

কেরানীগঞ্জে বেশিরভাগ ঘর তালাবদ্ধ : কেরানীগঞ্জ (ঢাকা) প্রতিনিধি জানান, কেরানীগঞ্জে আশ্রয়ণের ঘর পাওয়ার যোগ্যতা ছিল স্বজনপ্রীতি ও ঘুষ দেওয়ার সামর্থ্য। জেলা পরিষদের কর্মচারী-আওয়ামী লীগকর্মী, স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানদের চক্র ভূমিহীনদের বাদ দিয়ে বিভিন্ন স্থানে সচ্ছলদের ঘর বরাদ্দ দেয়। রোহিতপুরে স্থানীয় ভূমিহীন ও গরিব-অসহায় ব্যক্তিকে বাদ দিয়ে ঘর দেওয়া হয়েছে ঢাকা জেলা পরিষদের কর্মচারীদের। সেখানে নির্মিত ৪৫টি ঘরের সাতটি গৃহহীনদের দেওয়া হয়। গত রবিবার রোহিতপুর ইউনিয়নের সাহাপুরে ৪৫টি ঘরের বেশির ভাগ তালাবদ্ধ দেখা গেছে। ঘরমালিক জানে আলম বলেন, তিনি জেলা পরিষদের ঝাড়ুদারের কাজ করেন। তাঁর বাড়ি শরিয়তপুর শহরে। তিনি জানান, যারা ঘর পেয়েছে তাদের বেশির ভাগের বাসা আছে অন্য জায়গায়। এদিকে বক্তারচরে ১০৫ ঘরের অর্ধেকের বেশি তালাবদ্ধ দেখা গেছে।

কমলনগরে ৬৯ ঘরে তালা : রামগতি-কমলনগর (লক্ষ্মীপুর) প্রতিনিধি জানান, লক্ষ্মীপুরের কমলনগরে দুটি আশ্রয়ণ প্রকল্পের ৬৯টি ঘর প্রায় এক বছর ধরে তালাবদ্ধ রয়েছে। কমলনগর উপজেলার হাজিরহাট ইউনিয়নের সরকারি পুকুরপার ‘চরজাঙ্গালিয়া’ আশ্রায়ণ প্রকল্প ও একই ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের ‘সোনার বাংলা’ আশ্রয়ণ প্রকল্পে গিয়ে এ চিত্র দেখা গেছে। এগুলো এখন স্থানীয় দালাল ও রাজনৈতিক দলের কয়েকজন নেতার দখলে রয়েছে। তারা ঘর বিক্রি, ভাড়া দেওয়া ও পুকুরে মাছ চাষ করাসহ সব কিছু দেখভাল করছে। অভিযোগ রয়েছে, সেখানেও অনেকে রাজনৈতিক বিবেচনায় ঘরগুলো বরাদ্দ পায়। চরজাঙ্গালিয়ায় ঘরমালিক নাছিমা আক্তার বলেন, এখানে অনেকে থাকেন না। তাঁদের অন্য জায়গায় বাড়ি আছে। অনেকে ঘর ভাড়া দিয়েছেন। মাসে একবার এসে ভাড়া নিয়ে যান। আবার অনেক পরিবার ঘর বিক্রি করে একেবারে চলে গেছে। ইউএনও রাহাত উজ জামান বলেন, ফাঁকা ঘরগুলো শনাক্তকরণের চেষ্টা চলছে। প্রক্রিয়া অনুযায়ী প্রকৃত অসহায়দের ঘর প্রদান করা হবে। কেউ অসাধু উপায়ে ঘর পেয়ে থাকলে তদন্তসাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সূত্র : কালের কণ্ঠ

এই বিভাগের আরও খবর
দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ
দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ
সংস্কারের প্রতিশ্রুতির সবটুকু মিলছে না
সংস্কারের প্রতিশ্রুতির সবটুকু মিলছে না
শেখ হাসিনা জুট মিল প্রকল্পে ব্যাপক লুটপাট
শেখ হাসিনা জুট মিল প্রকল্পে ব্যাপক লুটপাট
'বাধ্যতামূলক সিএসআর ফান্ডের অংশ স্পোর্টসে ব্যয়ের প্রক্রিয়া নিয়ে কাজ চলছে'
'বাধ্যতামূলক সিএসআর ফান্ডের অংশ স্পোর্টসে ব্যয়ের প্রক্রিয়া নিয়ে কাজ চলছে'
অভিবাসনপ্রত্যাশীদের মরণযাত্রা
অভিবাসনপ্রত্যাশীদের মরণযাত্রা
ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম
ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম
১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭৪ শিক্ষার্থী
১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭৪ শিক্ষার্থী
চীন সফর শেষে দেশে ফিরেছে বিএনপির প্রতিনিধি দল
চীন সফর শেষে দেশে ফিরেছে বিএনপির প্রতিনিধি দল
আগের চেয়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অনেক উন্নতি হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আগের চেয়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অনেক উন্নতি হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যে ৬৩০ মিলিয়ন ডলারের ঋণচুক্তি
বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যে ৬৩০ মিলিয়ন ডলারের ঋণচুক্তি
‘মার্চ টু এনবিআর’ প্রত্যাহারসহ অর্থ মন্ত্রণালয়ের তিন সিদ্ধান্ত
‘মার্চ টু এনবিআর’ প্রত্যাহারসহ অর্থ মন্ত্রণালয়ের তিন সিদ্ধান্ত
সাবেক সিইসি নুরুল হুদা আবারও চার দিনের রিমান্ডে
সাবেক সিইসি নুরুল হুদা আবারও চার দিনের রিমান্ডে
সর্বশেষ খবর
বাবার হয়ে গয়না ডেলিভারি দিতেন জিতেন্দ্র, এক বিদ্রুপে পাল্টায় ভাগ্য
বাবার হয়ে গয়না ডেলিভারি দিতেন জিতেন্দ্র, এক বিদ্রুপে পাল্টায় ভাগ্য

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

হাসি-খুশি সারা দিন
হাসি-খুশি সারা দিন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ
দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিরোজপুরে ইউপি সদস্য ও তার ভাবিকে কুপিয়ে হত্যা
পিরোজপুরে ইউপি সদস্য ও তার ভাবিকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই
‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংস্কারের প্রতিশ্রুতির সবটুকু মিলছে না
সংস্কারের প্রতিশ্রুতির সবটুকু মিলছে না

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা জুট মিল প্রকল্পে ব্যাপক লুটপাট
শেখ হাসিনা জুট মিল প্রকল্পে ব্যাপক লুটপাট

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশ্রয়ণ প্রকল্পে হরিলুট
আশ্রয়ণ প্রকল্পে হরিলুট

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চকবাজারে স্কুল শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
চকবাজারে স্কুল শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হত্যা মামলায় ৩৩ বছর পর আসামি গ্রেফতার
হত্যা মামলায় ৩৩ বছর পর আসামি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

'বাধ্যতামূলক সিএসআর ফান্ডের অংশ স্পোর্টসে ব্যয়ের প্রক্রিয়া নিয়ে কাজ চলছে'
'বাধ্যতামূলক সিএসআর ফান্ডের অংশ স্পোর্টসে ব্যয়ের প্রক্রিয়া নিয়ে কাজ চলছে'

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিবাসনপ্রত্যাশীদের মরণযাত্রা
অভিবাসনপ্রত্যাশীদের মরণযাত্রা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম
ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭৪ শিক্ষার্থী
১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭৪ শিক্ষার্থী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেকনাফে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
টেকনাফে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেক হাসপাতালে চিকিৎসক লাঞ্ছিত, মানসিক রোগী আটক
ঢামেক হাসপাতালে চিকিৎসক লাঞ্ছিত, মানসিক রোগী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভিডিও কলে রেখে প্রেমিকার আত্মহত্যা, প্রেমিক কারাগারে
ভিডিও কলে রেখে প্রেমিকার আত্মহত্যা, প্রেমিক কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাতিরঝিলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে চাকরিজীবীর মৃত্যু
হাতিরঝিলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে চাকরিজীবীর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীন সফর শেষে দেশে ফিরেছে বিএনপির প্রতিনিধি দল
চীন সফর শেষে দেশে ফিরেছে বিএনপির প্রতিনিধি দল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির এ এফ রহমান হলে ধূমপানে ২০০ টাকা জরিমানা, মাদকে বহিষ্কার
ঢাবির এ এফ রহমান হলে ধূমপানে ২০০ টাকা জরিমানা, মাদকে বহিষ্কার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগের চেয়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অনেক উন্নতি হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আগের চেয়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অনেক উন্নতি হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবৈধ সরকারের ৩০০ এমপির বিরুদ্ধে একাই লড়াই করেছি: রুমিন ফারহানা
অবৈধ সরকারের ৩০০ এমপির বিরুদ্ধে একাই লড়াই করেছি: রুমিন ফারহানা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কারীকে অব্যাহতি
এনসিপির রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কারীকে অব্যাহতি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআরের আন্দোলনে কঠোর হচ্ছে সরকার
এনবিআরের আন্দোলনে কঠোর হচ্ছে সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ কমিটির অনুমোদন
চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ কমিটির অনুমোদন

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণঅভ্যুত্থানের ঐক্য বিনষ্ট করতে কিছু মহল অপচেষ্টা করছে : প্রিন্স
গণঅভ্যুত্থানের ঐক্য বিনষ্ট করতে কিছু মহল অপচেষ্টা করছে : প্রিন্স

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন, প্রসস্ত হবে যমুনা সেতুর সড়ক
তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন, প্রসস্ত হবে যমুনা সেতুর সড়ক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার সিলেট সীমান্ত দিয়ে ১৪ রোহিঙ্গাকে বিএসএফের পুশইন
এবার সিলেট সীমান্ত দিয়ে ১৪ রোহিঙ্গাকে বিএসএফের পুশইন

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৫০ বছর পূর্তি, নতুন রূপে ফিরছে শোলে
৫০ বছর পূর্তি, নতুন রূপে ফিরছে শোলে

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
স্বাধীনতার প্রথম ঘোষক হিসেবে জিয়ার নাম থাকা সব বই বাজেয়াপ্ত করেছিলেন খায়রুল হক
স্বাধীনতার প্রথম ঘোষক হিসেবে জিয়ার নাম থাকা সব বই বাজেয়াপ্ত করেছিলেন খায়রুল হক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘ইরানের মিসাইল ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ’
‌‘ইরানের মিসাইল ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই এইচএসসি পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেয়ার বিষয়টি বিবেচনাধীন
সেই এইচএসসি পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেয়ার বিষয়টি বিবেচনাধীন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা
হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে হামলা নিয়ে যেসব প্রশ্নের উত্তর দিতে পারছে না যুক্তরাষ্ট্র
ইরানে হামলা নিয়ে যেসব প্রশ্নের উত্তর দিতে পারছে না যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘বাংলাদেশের সাথে আলোচনায় বসতে প্রস্তুত ভারত’
‌‘বাংলাদেশের সাথে আলোচনায় বসতে প্রস্তুত ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের পর ইঞ্জিনে ত্রুটি, ১৫৪ যাত্রী নিয়ে ঢাকায় জরুরি অবতরণ বিমানের
উড্ডয়নের পর ইঞ্জিনে ত্রুটি, ১৫৪ যাত্রী নিয়ে ঢাকায় জরুরি অবতরণ বিমানের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিএনএন ও নিউইয়র্ক টাইমসের সাংবাদিকদের বরখাস্তের দাবি ট্রাম্পের
সিএনএন ও নিউইয়র্ক টাইমসের সাংবাদিকদের বরখাস্তের দাবি ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ মাসে মধ্যপ্রাচ্যের পাঁচ দেশে ইসরায়েলের ৩৫ হাজার হামলা
২০ মাসে মধ্যপ্রাচ্যের পাঁচ দেশে ইসরায়েলের ৩৫ হাজার হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরের আন্দোলনে কঠোর হচ্ছে সরকার
এনবিআরের আন্দোলনে কঠোর হচ্ছে সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাখির আঘাত, বিকল্প ফ্লাইটে ১৫৪ যাত্রীকে সিঙ্গাপুর পাঠাল বিমান
পাখির আঘাত, বিকল্প ফ্লাইটে ১৫৪ যাত্রীকে সিঙ্গাপুর পাঠাল বিমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ায় ডলার-বাইবেল পাঠানোর চেষ্টাকালে ৬ মার্কিন নাগরিক আটক
উত্তর কোরিয়ায় ডলার-বাইবেল পাঠানোর চেষ্টাকালে ৬ মার্কিন নাগরিক আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা শুরু করার কোনো সিদ্ধান্ত নেই: ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা শুরু করার কোনো সিদ্ধান্ত নেই: ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম
ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরান খানকে মাইনাস করার অভিযোগ, পাকিস্তানে তোলপাড়
ইমরান খানকে মাইনাস করার অভিযোগ, পাকিস্তানে তোলপাড়

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুকাচ্ছে পানি, বিলুপ্তির পথে কাস্পিয়ান সাগর?
শুকাচ্ছে পানি, বিলুপ্তির পথে কাস্পিয়ান সাগর?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খিলক্ষেতে ‘আইন মেনেই অস্থায়ী মণ্ডপ সরানো হয়েছে’ : রেল কর্তৃপক্ষ
খিলক্ষেতে ‘আইন মেনেই অস্থায়ী মণ্ডপ সরানো হয়েছে’ : রেল কর্তৃপক্ষ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুনেলের শাস্তি না হলে আরও খুনি জন্মাবে: জামায়াত আমির
জুনেলের শাস্তি না হলে আরও খুনি জন্মাবে: জামায়াত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌরভের বাড়িতে নৈশভোজে সারা-আদিত্য
সৌরভের বাড়িতে নৈশভোজে সারা-আদিত্য

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টা-সিইসির বৈঠকের বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা দেয়ার দাবি সালাহউদ্দিনের
প্রধান উপদেষ্টা-সিইসির বৈঠকের বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা দেয়ার দাবি সালাহউদ্দিনের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে আরও একটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনে আরও একটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মার্চ টু এনবিআর’ প্রত্যাহারসহ অর্থ মন্ত্রণালয়ের তিন সিদ্ধান্ত
‘মার্চ টু এনবিআর’ প্রত্যাহারসহ অর্থ মন্ত্রণালয়ের তিন সিদ্ধান্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর গাজায় হামাসের টানেল গুঁড়িয়ে দেওয়ার দাবি ইসরায়েলের
উত্তর গাজায় হামাসের টানেল গুঁড়িয়ে দেওয়ার দাবি ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এটা এনআরসির চেয়েও ভয়ংকর’, নতুন ভোটার তালিকা নিয়ে ক্ষুব্ধ মমতা
‘এটা এনআরসির চেয়েও ভয়ংকর’, নতুন ভোটার তালিকা নিয়ে ক্ষুব্ধ মমতা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজার আগেই নির্বাচন দিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে নজির স্থাপনের অনুরোধ ফারুকের
রোজার আগেই নির্বাচন দিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে নজির স্থাপনের অনুরোধ ফারুকের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসি-রোনালদো-এমবাপের রেকর্ড ভেঙে হালান্ডের ইতিহাস
মেসি-রোনালদো-এমবাপের রেকর্ড ভেঙে হালান্ডের ইতিহাস

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭৪ শিক্ষার্থী
১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭৪ শিক্ষার্থী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ‌‘অনিবার্য’ ইনিংস পরাজয়ের দুয়ারে বাংলাদেশ
প্রায় ‌‘অনিবার্য’ ইনিংস পরাজয়ের দুয়ারে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে শিয়ালকে চাপা দিল সিএনজি, প্রাণ গেল গৃহবধূর
মহাসড়কে শিয়ালকে চাপা দিল সিএনজি, প্রাণ গেল গৃহবধূর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

যমুনা সেতু থেকে তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন
যমুনা সেতু থেকে তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন রোগের মরণকামড়
তিন রোগের মরণকামড়

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে ইলিশ মাছের দাম
কমছে ইলিশ মাছের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ডলার রেটে ঋণঝুঁকিতে বাংলাদেশ
ডলার রেটে ঋণঝুঁকিতে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে তিন নির্বাচনের কুশলীরা
আতঙ্কে তিন নির্বাচনের কুশলীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্তুগাল জাতীয় ক্রিকেট দলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের চমক
পর্তুগাল জাতীয় ক্রিকেট দলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের চমক

শনিবারের সকাল

যে কারণে অস্থির চালের বাজার
যে কারণে অস্থির চালের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য
জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কাজে ফেরেননি ১৮৭ পুলিশ
কাজে ফেরেননি ১৮৭ পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিমানী মন্দিরা
অভিমানী মন্দিরা

শোবিজ

কমিটিতে দলীয় পদধারী ও মামলার আসামি
কমিটিতে দলীয় পদধারী ও মামলার আসামি

নগর জীবন

ক্রাইম-থ্রিলার সিনেমা টুডারাম
ক্রাইম-থ্রিলার সিনেমা টুডারাম

শোবিজ

যেভাবে টিকে গেল অজয়-কাজলের সংসার
যেভাবে টিকে গেল অজয়-কাজলের সংসার

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামাতে ‘চলো হারিয়ে যাই’
ক্যাপিটাল ড্রামাতে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

অভিযুক্ত পূজা...
অভিযুক্ত পূজা...

শোবিজ

ওয়ানডে খেলতে শ্রীলঙ্কা গেলেন ১০ ক্রিকেটার
ওয়ানডে খেলতে শ্রীলঙ্কা গেলেন ১০ ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে উজ্জ্বল তাইজুল
ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে উজ্জ্বল তাইজুল

মাঠে ময়দানে

রক্ষণভাগ দুর্ভেদ্য রাখতে চায় বাংলাদেশ
রক্ষণভাগ দুর্ভেদ্য রাখতে চায় বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

অঞ্জনাকে কেউ মনে রাখেনি
অঞ্জনাকে কেউ মনে রাখেনি

শোবিজ

‘অভিষেক টেস্টের আগের সারারাত ঘুমাইনি’
‘অভিষেক টেস্টের আগের সারারাত ঘুমাইনি’

মাঠে ময়দানে

স্বাধীন দেশের প্রথম চলচ্চিত্র ‘মানুষের মন’
স্বাধীন দেশের প্রথম চলচ্চিত্র ‘মানুষের মন’

শোবিজ

সিইসির সঙ্গে কী কথা হলো
সিইসির সঙ্গে কী কথা হলো

প্রথম পৃষ্ঠা

খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম
খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম

প্রথম পৃষ্ঠা

২০২৭ পর্যন্ত আল নাসরেই রোনালদো
২০২৭ পর্যন্ত আল নাসরেই রোনালদো

মাঠে ময়দানে

ডাকসু নিয়ে তৎপরতা সংগঠনগুলোর
ডাকসু নিয়ে তৎপরতা সংগঠনগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে আলোচনায় প্রস্তুত ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে আলোচনায় প্রস্তুত ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশি আটক
মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশি আটক

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দুকের মুখে মুসলমানদের পাঠাচ্ছে ভারত
বন্দুকের মুখে মুসলমানদের পাঠাচ্ছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা