শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৪, সোমবার, ০২ জুন, ২০২৫

বিশেষ সাক্ষাৎকার

রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা থাকলে বিনিয়োগ আসবে না

মাসুদ রুমী
অনলাইন ভার্সন
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা থাকলে বিনিয়োগ আসবে না

রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা থাকলে বিনিয়োগে স্থবিরতা কাটবে না বলে মনে করেন বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন। একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, নতুন বাজেটের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, বিনিয়োগ বাড়ানো এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টি। প্রবৃদ্ধি কম হবে, সেটা মেনে নিতে হবে। 

 

প্রশ্ন : সামষ্টিক অর্থনীতির প্রধান সূচকগুলোর অবস্থা কী? 
ড. ফাহমিদা খাতুন : সরকার পতনের পর সামষ্টিক অর্থনীতির প্রায় সব কটি সূচকই নেতিবাচক ছিল। তখন থেকে কিছু কিছু সূচকে উন্নতি হচ্ছে, যদিও সেটা ধীরগতিতে। মূল্যস্ফীতির হার এখনো বেশি। কর-জিডিপির হার কম।

দেশি-বিদেশি সব বিনিয়োগ কম। জ্বালানির দাম অনেক বেশি। নাজুক অবস্থা বিরাজ করছে ব্যাংক ও আর্থিক খাতে। বিদেশি ঋণের দায়দেনা বেশি।
 
গত ৯ মাসে মূল্যস্ফীতির হার সামান্য হলেও কমছে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের পতনমুখী ধারা থামানো গেছে। জিডিপি প্রবৃদ্ধি এ বছর এবং আগামী বছর কম হবে। আগে তথ্যের গোঁজামিল ছিল।

জুলাই-আগস্ট মাসের আগে-পরে রাজনৈতিক অস্থিরতায় অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে বিনিয়োগ একেবারেই হচ্ছে না। উচ্চ সুদহার ও জ্বালানির উচ্চমূল্য উদ্যোক্তাদের চাপের মধ্যে রেখেছে। ব্যবসায়ীদের উৎপাদন খরচ অনেকখানি বেড়ে গেছে। অর্থনৈতিক সূচকগুলোর পতন থামানো এবং অর্জনগুলোকে সংহত করার একটা প্রক্রিয়া চলছে।
কিন্তু সেখানে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা রয়ে গেছে। অনিশ্চিত অবস্থার মধ্যে কেউ বিনিয়োগ করতে চাচ্ছে না। এতে দেশি-বিদেশি সব বিনিয়োগ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। মূল্যস্ফীতিতে লাগাম টানতে নীতিসুদ হার বাড়াচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর ফলে ঋণের সুদহার বেড়ে গেছে। যাঁরা ব্যবসা করছেন, উৎপাদন বাড়াচ্ছেন, তাঁদের বেশি খরচে ঋণ নিতে হচ্ছে। 

প্রশ্ন : গতানুগতিক বাজেট দিয়ে এই সময়ের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করা যাবে কি? 

ড. ফাহমিদা খাতুন : মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, বিনিয়োগ বাড়ানো এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা নতুন বাজেটের মূল লক্ষ্য। বার্ষিক উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে সরকারি ব্যয় যদি কমে যায় তাহলে আরো কর্মসংস্থান কমে যাবে। বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় বেকারত্বের হার বাড়ছে। বিনিয়োগ না হলে, অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড না বাড়লে প্রবৃদ্ধিও হবে না। ব্যয়ের চাহিদা অনেকখানি আছে। সরকারের প্রশাসনিক ব্যয়ও কম নয়। মানুষের অনেক প্রত্যাশা আছে। ভৌত অবকাঠামো, জ্বালানি, কৃষি, শিল্প—সব জায়গায় চাহিদা রয়েছে। কিন্তু ব্যয়টা মেটাতে হলে রাজস্ব আয় প্রয়োজন। কিন্তু আমাদের যে রাজস্ব আয় হচ্ছে, তা অনেক কম। আমাদের কর জিডিপি হার এখনো ৮ শতাংশের নিচে। কম আয় দিয়ে বিপুল ব্যয়ের চাহিদা মেটানো আমাদের বাজেটের বড় চ্যালেঞ্জ। 

প্রশ্ন : বাজেট বাস্তবায়নে প্রধান চ্যালেঞ্জ কী?

ড. ফাহমিদা খাতুন : আগে ভৌত অবকাঠামোয় বেশি নজর দিতে গিয়ে সামাজিক অবকাঠামো অবজ্ঞা করা হয়েছে। বরাদ্দ ব্যবস্থাপনাও বাজেটের চ্যালেঞ্জ। একদিকে টাকার অভাব, অন্যদিকে উচ্চ মূল্যস্ফীতি। এমন পরিস্থিতিতে সরকারকে ব্যালান্স করে খরচ করতে হবে। সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি বজায় আছে, কিন্তু সরকারের খরচ যদি বেড়ে যায় তখন এই মুদ্রানীতি কাজ করবে না। তখন আর মূল্যস্ফীতি কমানো যাবে না। সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি ও সংকোচনমূলক রাজস্বনীতি—এই দুইয়ের মধ্যে সমন্বয় ঘটাতে হবে।

প্রশ্ন : এনবিআর বিভক্ত করার কারণে রাজস্ব আদায়ে ঝুঁকি আছে কি না?

ড. ফাহমিদা খাতুন : অবশ্যই। এখন পর্যন্ত রাজস্ব আদায়ের যে ধারা দেখা গেছে, সেটা চলতে থাকলে একটা বিরাট ঘাটতি দেখা দেবে। গত মার্চ পর্যন্ত আমাদের যে রাজস্ব ঘাটতি দেখা দিয়েছে সেটা করোনার সময় ছাড়া গত ১০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। আর এনবিআর কর্মকর্তাদের আন্দোলন চলার কারণে রাজস্ব আদায়ের ওপরও প্রভাব পড়ছে। এটা সার্বিক রাজস্ব আদায়ে তো প্রভাব পড়বেই। 

প্রশ্ন : আইএমএফের শর্ত মেনে অনেক পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। এসব পদক্ষেপ মানুষ ও স্থানীয় শিল্পের ওপর কী প্রভাব ফেলতে পারে?
   
ড. ফাহমিদা খাতুন : এরই মধ্যে দেশের ব্যবসার ওপর চাপ সৃষ্টি হয়েছে। বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে ব্যবসায়ীসমাজ তাদের সমস্যার কথাগুলো বলছে। সুদের হার বৃদ্ধি, জ্বালানির দাম বৃদ্ধি এবং দুর্নীতির কারণে ব্যবসার খরচ অনেক বেশি বেড়ে গেছে। সেটার প্রভাব পুরো অর্থনীতিকে বহন করতে হবে। উৎপাদনের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। তাই আগামী বছর কিভাবে ব্যবসায়ীদের সুযোগ-সুবিধা দেওয়া যায় সে ধরনের পদক্ষেপের দিকে নজর দিতে হবে। 

প্রশ্ন : ব্যবসায়ীরা নতুন করে বিনিয়োগে যাচ্ছেন না। এই পরিস্থিতি থেকে পরিত্রাণের উপায় কী?

ড. ফাহমিদা খাতুন : এই মুহূর্তে সুদের হারের দিকে হাত না দিয়ে অপেক্ষা করতে হবে। কিন্তু যেটা এখন চাইলে সরকার করতে পারে, সেটা হলো রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন করা। যেমন—আন্দোলনের কারণে রাস্তাঘাট বন্ধ থাকলে ব্যবসায়ীরা মালপত্র আনা-নেওয়া করতে পারেন না। এটা ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ নয়। তাই রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও আইন-শৃঙ্খলা উন্নত করা এখন সরকারের প্রধান কাজ হওয়া উচিত।

প্রশ্ন : নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করলেই কি বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফিরবে?

ড. ফাহমিদা খাতুন : অনেকাংশেই। কারণ বিনিয়োগকারীরা স্বল্প সময়ের জন্য বিনিয়োগ করেন না। ব্যবসায় রিটার্ন আসতে পাঁচ থেকে সাত বছর সময় লেগে যায়। তাই তাঁরা রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা দেখতে চান। যদিও বলা হচ্ছে যে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে; কিন্তু মানুষের মনে অনিশ্চয়তা কাজ করছে। তারিখ ঘোষণা করলে একটা ধারণা আসে; যেটা ব্যবসা ও অর্থনৈতিক অবস্থার দিক থেকে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

প্রশ্ন : কর্মসংস্থান বাড়াতে বাজেটে কী ধরনের পদক্ষেপ থাকা দরকার?

ড. ফাহমিদা খাতুন : গতানুগতিক বাজেট দিয়ে চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করা মোটেই সম্ভব নয়। সরকারি বিনিয়োগ দিয়ে কর্মসংস্থান করা যায় না। সে জন্য যে প্রকল্পগুলো আগে হাতে নেওয়া হয়েছে সেগুলো শেষ হলে আরো ভালো হবে। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে (এসএমই) কিছু প্রণোদনা দরকার। কারণ এখানে অনেক কর্মসংস্থান তৈরি হয়। এ ছাড়া কৃষি ও গ্রামীণ অর্থনীতিতে বিনিয়োগ বাড়ানো দরকার। গ্রামে বিনিয়োগ করলে অনেক কর্মসংস্থান হয়। আর প্রযুক্তি খাতে নতুন উদ্যোক্তাদের (স্টার্টআপ) সহযোগিতা করা দরকার। 

প্রশ্ন : সরকারের সংস্কার এজেন্ডা বাস্তবায়নে আপনার পরামর্শ কী? 

ড. ফাহমিদা খাতুন : যেসব সংস্কার পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে তার মধ্যে স্বল্পমেয়াদি সুপারিশগুলো বাস্তবায়ন করা সম্ভব। এগুলো বাস্তবায়ন করে ফেলা উচিত। দারিদ্র্য বাড়া, কর্মসংস্থান কমা ও মূল্যস্ফীতি বাড়ার কারণে সাধারণ মানুষের যে কষ্ট হচ্ছে, তাদের জীবন স্বাভাবিক বা স্মুথ করার জন্য সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীটা বাড়ানো এবং খোলাবাজারে ওএমএসের কার্যক্রম বাড়ানো প্রয়োজন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
সামনে নির্বাচনে আপনারা শাঁখা-সিঁদুর পরে ভোট দিতে যাবেন: স্বরাষ্ট্র সচিব
সামনে নির্বাচনে আপনারা শাঁখা-সিঁদুর পরে ভোট দিতে যাবেন: স্বরাষ্ট্র সচিব
টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি পেছাল
টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি পেছাল
গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় প্রবেশের জন্য নির্বাচন অপরিহার্য : জিল্লুর রহমান
গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় প্রবেশের জন্য নির্বাচন অপরিহার্য : জিল্লুর রহমান
কমনওয়েলথ ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ডসের মনোনয়ন গ্রহণ শুরু, আবেদন করতে পারবেন বাংলাদেশিরাও
কমনওয়েলথ ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ডসের মনোনয়ন গ্রহণ শুরু, আবেদন করতে পারবেন বাংলাদেশিরাও
দেশের কল্যাণে নারী শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধিত্ব করতে হবে : মৎস্য উপদেষ্টা
দেশের কল্যাণে নারী শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধিত্ব করতে হবে : মৎস্য উপদেষ্টা
মানুষ বিরক্ত ও নিরূপায় হয়ে চিকিৎসা নিতে বিদেশে যায়: আসিফ নজরুল
মানুষ বিরক্ত ও নিরূপায় হয়ে চিকিৎসা নিতে বিদেশে যায়: আসিফ নজরুল
অন্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশে প্রকল্পের ব্যয় বেশি: জ্বালানি উপদেষ্টা
অন্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশে প্রকল্পের ব্যয় বেশি: জ্বালানি উপদেষ্টা
গণতন্ত্রের জন্য প্রয়োজন একটি অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন : জিল্লুর রহমান
গণতন্ত্রের জন্য প্রয়োজন একটি অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন : জিল্লুর রহমান
'দক্ষিণ এশিয়ায় জাহাজ নির্মাণ শিল্পে বাংলাদেশের নেতৃত্বের সুযোগ এসেছে'
'দক্ষিণ এশিয়ায় জাহাজ নির্মাণ শিল্পে বাংলাদেশের নেতৃত্বের সুযোগ এসেছে'
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাংলাদেশের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাংলাদেশের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
সরকার না চাইলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়: বদিউল আলম মজুমদার
সরকার না চাইলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়: বদিউল আলম মজুমদার
অনর্থক টেস্ট না দিতে চিকিৎসকদের প্রতি আহ্বান আসিফ নজরুলের
অনর্থক টেস্ট না দিতে চিকিৎসকদের প্রতি আহ্বান আসিফ নজরুলের
সর্বশেষ খবর
কেমন বাংলাদেশ চাই
কেমন বাংলাদেশ চাই

এই মাত্র | মুক্তমঞ্চ

ঝালকাঠিতে হেলে পড়েছে পাঁচতলা ভবন, আতঙ্কে আশপাশের বাসিন্দারা
ঝালকাঠিতে হেলে পড়েছে পাঁচতলা ভবন, আতঙ্কে আশপাশের বাসিন্দারা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি কোন বিভাজনের রাজনীতি করে না’
‘বিএনপি কোন বিভাজনের রাজনীতি করে না’

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেবাচিম হাসপাতালে সচল হলো ৯৫টি অচল যন্ত্র
শেবাচিম হাসপাতালে সচল হলো ৯৫টি অচল যন্ত্র

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগামীর বাংলাদেশ হবে ইসলামের বাংলাদেশ: মামুনুল হক
আগামীর বাংলাদেশ হবে ইসলামের বাংলাদেশ: মামুনুল হক

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজের সূচি ঘোষণা আফগানিস্তানের
বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজের সূচি ঘোষণা আফগানিস্তানের

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আখাউড়ায় আমন ধান চাষে ব্যস্ত কৃষক
আখাউড়ায় আমন ধান চাষে ব্যস্ত কৃষক

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি আটক
বাগেরহাটে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি আটক

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির যৌথ সভা
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির যৌথ সভা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জেলের জালে ২২ কেজির কোরাল
জেলের জালে ২২ কেজির কোরাল

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগের রাজনীতির চেতনা ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রি করা’
‘আওয়ামী লীগের রাজনীতির চেতনা ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রি করা’

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সামনে নির্বাচনে আপনারা শাঁখা-সিঁদুর পরে ভোট দিতে যাবেন: স্বরাষ্ট্র সচিব
সামনে নির্বাচনে আপনারা শাঁখা-সিঁদুর পরে ভোট দিতে যাবেন: স্বরাষ্ট্র সচিব

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেসবুক বার্তায় ফিরল ১১ বছর আগের হারানো মানিব্যাগ
ফেসবুক বার্তায় ফিরল ১১ বছর আগের হারানো মানিব্যাগ

৩৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সব সম্প্রদায়ের মানুষ আমাদের অগ্রযাত্রাকে শক্তি যোগাবে: উপদেষ্টা
সব সম্প্রদায়ের মানুষ আমাদের অগ্রযাত্রাকে শক্তি যোগাবে: উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি পেছাল
টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি পেছাল

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে সাংবাদিককে হত্যাচেষ্টা
শেরপুরে সাংবাদিককে হত্যাচেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি পেছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতায় যাওয়ার দল নয় : ডা. জাহিদ
বিএনপি পেছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতায় যাওয়ার দল নয় : ডা. জাহিদ

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

পরিবহন সেক্টরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে : শিমুল বিশ্বাস
পরিবহন সেক্টরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে : শিমুল বিশ্বাস

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ওসমানীতে হচ্ছে বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট
ওসমানীতে হচ্ছে বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাঁদা না পেয়ে প্রবাসীর হাতের কবজি কাটল সন্ত্রাসীরা
চাঁদা না পেয়ে প্রবাসীর হাতের কবজি কাটল সন্ত্রাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যার পানি নেমে যাওয়ায় ভেসে উঠছে ক্ষত!
বন্যার পানি নেমে যাওয়ায় ভেসে উঠছে ক্ষত!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্নীতি-অপচয় কমাতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা
দুর্নীতি-অপচয় কমাতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাতক্ষীরা জেলা শাখার উদ্যোগে ছাত্রশিবিরের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
সাতক্ষীরা জেলা শাখার উদ্যোগে ছাত্রশিবিরের কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন প্রজন্মের জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি মাদক: এড. বোরহান
নতুন প্রজন্মের জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি মাদক: এড. বোরহান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ আমলের সব খুন-হত্যার বিচার করা হবে : গয়েশ্বর
আওয়ামী লীগ আমলের সব খুন-হত্যার বিচার করা হবে : গয়েশ্বর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেগম খালেদা জিয়ার জন্মদিনে অস্ট্রেলিয়ায় দোয়া অনুষ্ঠিত
বেগম খালেদা জিয়ার জন্মদিনে অস্ট্রেলিয়ায় দোয়া অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নারীর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে মাদক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গোবিন্দগঞ্জে মাদক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে চোলাই মদ পাচারের সময় তিন নারী আটক
রাঙামাটিতে চোলাই মদ পাচারের সময় তিন নারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আলাস্কায় পুতিনের মাথার ওপর উড়ল বি-২ বোমারু বিমান (ভিডিও)
আলাস্কায় পুতিনের মাথার ওপর উড়ল বি-২ বোমারু বিমান (ভিডিও)

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’
‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে ৯৮ বাংলাদেশিকে আটকে দিলো মালয়েশিয়া
বিমানবন্দরে ৯৮ বাংলাদেশিকে আটকে দিলো মালয়েশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত
ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান
কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ পরিকল্পনার নিন্দা জানাল বাংলাদেশসহ ৩১ দেশ
‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ পরিকল্পনার নিন্দা জানাল বাংলাদেশসহ ৩১ দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৪৭ সালের মধ্যে পারমাণবিক শক্তি ১০ গুণেরও বেশি বৃদ্ধির আশ্বাস মোদির
২০৪৭ সালের মধ্যে পারমাণবিক শক্তি ১০ গুণেরও বেশি বৃদ্ধির আশ্বাস মোদির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মের নামে নতুন এক চেতনার উত্থান হয়েছে: রিজভী
ধর্মের নামে নতুন এক চেতনার উত্থান হয়েছে: রিজভী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে বৈঠক, ‘১০–এ ১০’ দিলেন ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে বৈঠক, ‘১০–এ ১০’ দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বালু ও মাটির নিচে সাদাপাথরের খনি
বালু ও মাটির নিচে সাদাপাথরের খনি

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিএনপিতে চাঁদাবাজ-দখলবাজদের ঠাঁই নেই : শামা ওবায়েদ
বিএনপিতে চাঁদাবাজ-দখলবাজদের ঠাঁই নেই : শামা ওবায়েদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই হাতিকে চিকিৎসা দিতে গিয়ে বনকর্মী-চিকিৎসকসহ আহত ১৫
সেই হাতিকে চিকিৎসা দিতে গিয়ে বনকর্মী-চিকিৎসকসহ আহত ১৫

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পকে নোবেল পুরস্কারের মনোনয়নে যে শর্ত দেন হিলারি
ট্রাম্পকে নোবেল পুরস্কারের মনোনয়নে যে শর্ত দেন হিলারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের আয়রন ডোম নকল করে সুদর্শন চক্র বানাচ্ছে ভারত!
ইসরায়েলের আয়রন ডোম নকল করে সুদর্শন চক্র বানাচ্ছে ভারত!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে কেন চুক্তি হয়নি, জানালেন ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে কেন চুক্তি হয়নি, জানালেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান সীমান্তবর্তী এলাকায় ব্যাপক গুলিবিনিময়, ইরানি পুলিশ অফিসার নিহত
পাকিস্তান সীমান্তবর্তী এলাকায় ব্যাপক গুলিবিনিময়, ইরানি পুলিশ অফিসার নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ বৈঠকের পর ইউক্রেন ইস্যুতে যা বললেন ট্রাম্প ও পুতিন
দীর্ঘ বৈঠকের পর ইউক্রেন ইস্যুতে যা বললেন ট্রাম্প ও পুতিন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার তেল কেনার জন্য চীনকে শাস্তি দেওয়ার পরিকল্পনা নেই: ট্রাম্প
রাশিয়ার তেল কেনার জন্য চীনকে শাস্তি দেওয়ার পরিকল্পনা নেই: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে অনিবার্যভাবে নির্বাচন হবে: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
দেশে অনিবার্যভাবে নির্বাচন হবে: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত জনসংখ্যায় ভেঙে পড়ে এক সমাজ, ইঁদুর নিয়ে পরীক্ষায় ভয়ঙ্কর ইঙ্গিত
অতিরিক্ত জনসংখ্যায় ভেঙে পড়ে এক সমাজ, ইঁদুর নিয়ে পরীক্ষায় ভয়ঙ্কর ইঙ্গিত

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১০ মোটরসাইকেল নিয়ে রেস, প্রাণ গেল দুই বন্ধুর
১০ মোটরসাইকেল নিয়ে রেস, প্রাণ গেল দুই বন্ধুর

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনে সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে'
'ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনে সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে'

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাদ্রাসায় আবাসিক দুই ছাত্রীর রহস্যজনক মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাদ্রাসায় আবাসিক দুই ছাত্রীর রহস্যজনক মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি : তারেক রহমান
ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি : তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের সঙ্গে বৈঠক ‘অত্যন্ত ফলপ্রসূ’ হয়েছে: ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে বৈঠক ‘অত্যন্ত ফলপ্রসূ’ হয়েছে: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়া আধিপত্যবাদের কাছে মাথা নত করেননি : প্রিন্স
খালেদা জিয়া আধিপত্যবাদের কাছে মাথা নত করেননি : প্রিন্স

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনার রূপসায় কৃষি ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে ১৬ লাখ টাকা লুট
খুলনার রূপসায় কৃষি ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে ১৬ লাখ টাকা লুট

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুনামগঞ্জে ফুটবলা খেলায় গোল নিয়ে বিতর্ক, ছুরিকাঘাতে নিহত ২
সুনামগঞ্জে ফুটবলা খেলায় গোল নিয়ে বিতর্ক, ছুরিকাঘাতে নিহত ২

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি
ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

অফার লেটারের বন্যা, এক শিক্ষার্থীর সাফল্যের গল্প
অফার লেটারের বন্যা, এক শিক্ষার্থীর সাফল্যের গল্প

শনিবারের সকাল

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক শেষ হাসি কার?
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক শেষ হাসি কার?

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার
নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে
মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিল্ডিং কোড অনুসরণে উলটো পথে দেশ
বিল্ডিং কোড অনুসরণে উলটো পথে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির বাজারে হাহাকার
চাকরির বাজারে হাহাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

লাগামহীন ডিম-পিঁয়াজের বাজার
লাগামহীন ডিম-পিঁয়াজের বাজার

নগর জীবন

প্রার্থিতার দৌড়ে বিএনপি থেকে ছয় নেতা মাঠে
প্রার্থিতার দৌড়ে বিএনপি থেকে ছয় নেতা মাঠে

নগর জীবন

বিএনপির চার মনোনয়নপ্রত্যাশী এককে নির্ভার জামায়াত
বিএনপির চার মনোনয়নপ্রত্যাশী এককে নির্ভার জামায়াত

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশি জাতের মুরগি পালনে ভাগ্যবদল
দেশি জাতের মুরগি পালনে ভাগ্যবদল

শনিবারের সকাল

বন্যার প্রভাব বাজারে
বন্যার প্রভাব বাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

যে সড়কে প্রতিদিনই যুদ্ধ
যে সড়কে প্রতিদিনই যুদ্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়া কাপের চূড়ান্ত প্রস্তুতি টাইগারদের
এশিয়া কাপের চূড়ান্ত প্রস্তুতি টাইগারদের

মাঠে ময়দানে

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে
সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখল চক্র, নবজাতকের মৃত্যু
অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখল চক্র, নবজাতকের মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার ৯ কেজি চিতল ২০ হাজারে বিক্রি
পদ্মার ৯ কেজি চিতল ২০ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্ভোগে নদীপাড়ের মানুষ
দুর্ভোগে নদীপাড়ের মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া
চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ
মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভ জন্মাষ্টমী আজ
শুভ জন্মাষ্টমী আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ গ্রেপ্তার ১৯৯১
চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ গ্রেপ্তার ১৯৯১

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষিত সময়ে নির্বাচনে দেশ ও জাতির মঙ্গল
ঘোষিত সময়ে নির্বাচনে দেশ ও জাতির মঙ্গল

নগর জীবন

আগুনে নিঃস্ব পাঁচ পরিবারের পাশে তারেক রহমান
আগুনে নিঃস্ব পাঁচ পরিবারের পাশে তারেক রহমান

নগর জীবন

রনি-কাফিসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের
রনি-কাফিসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের

খবর

জমজমাট পোশাকশিল্পের প্রদর্শনী
জমজমাট পোশাকশিল্পের প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা