শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৪, সোমবার, ০২ জুন, ২০২৫

বিশেষ সাক্ষাৎকার

রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা থাকলে বিনিয়োগ আসবে না

মাসুদ রুমী
অনলাইন ভার্সন
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা থাকলে বিনিয়োগ আসবে না

রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা থাকলে বিনিয়োগে স্থবিরতা কাটবে না বলে মনে করেন বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন। একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, নতুন বাজেটের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, বিনিয়োগ বাড়ানো এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টি। প্রবৃদ্ধি কম হবে, সেটা মেনে নিতে হবে। 

 

প্রশ্ন : সামষ্টিক অর্থনীতির প্রধান সূচকগুলোর অবস্থা কী? 
ড. ফাহমিদা খাতুন : সরকার পতনের পর সামষ্টিক অর্থনীতির প্রায় সব কটি সূচকই নেতিবাচক ছিল। তখন থেকে কিছু কিছু সূচকে উন্নতি হচ্ছে, যদিও সেটা ধীরগতিতে। মূল্যস্ফীতির হার এখনো বেশি। কর-জিডিপির হার কম।

দেশি-বিদেশি সব বিনিয়োগ কম। জ্বালানির দাম অনেক বেশি। নাজুক অবস্থা বিরাজ করছে ব্যাংক ও আর্থিক খাতে। বিদেশি ঋণের দায়দেনা বেশি।
 
গত ৯ মাসে মূল্যস্ফীতির হার সামান্য হলেও কমছে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের পতনমুখী ধারা থামানো গেছে। জিডিপি প্রবৃদ্ধি এ বছর এবং আগামী বছর কম হবে। আগে তথ্যের গোঁজামিল ছিল।

জুলাই-আগস্ট মাসের আগে-পরে রাজনৈতিক অস্থিরতায় অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে বিনিয়োগ একেবারেই হচ্ছে না। উচ্চ সুদহার ও জ্বালানির উচ্চমূল্য উদ্যোক্তাদের চাপের মধ্যে রেখেছে। ব্যবসায়ীদের উৎপাদন খরচ অনেকখানি বেড়ে গেছে। অর্থনৈতিক সূচকগুলোর পতন থামানো এবং অর্জনগুলোকে সংহত করার একটা প্রক্রিয়া চলছে।
কিন্তু সেখানে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা রয়ে গেছে। অনিশ্চিত অবস্থার মধ্যে কেউ বিনিয়োগ করতে চাচ্ছে না। এতে দেশি-বিদেশি সব বিনিয়োগ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। মূল্যস্ফীতিতে লাগাম টানতে নীতিসুদ হার বাড়াচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর ফলে ঋণের সুদহার বেড়ে গেছে। যাঁরা ব্যবসা করছেন, উৎপাদন বাড়াচ্ছেন, তাঁদের বেশি খরচে ঋণ নিতে হচ্ছে। 

প্রশ্ন : গতানুগতিক বাজেট দিয়ে এই সময়ের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করা যাবে কি? 

ড. ফাহমিদা খাতুন : মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, বিনিয়োগ বাড়ানো এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা নতুন বাজেটের মূল লক্ষ্য। বার্ষিক উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে সরকারি ব্যয় যদি কমে যায় তাহলে আরো কর্মসংস্থান কমে যাবে। বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় বেকারত্বের হার বাড়ছে। বিনিয়োগ না হলে, অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড না বাড়লে প্রবৃদ্ধিও হবে না। ব্যয়ের চাহিদা অনেকখানি আছে। সরকারের প্রশাসনিক ব্যয়ও কম নয়। মানুষের অনেক প্রত্যাশা আছে। ভৌত অবকাঠামো, জ্বালানি, কৃষি, শিল্প—সব জায়গায় চাহিদা রয়েছে। কিন্তু ব্যয়টা মেটাতে হলে রাজস্ব আয় প্রয়োজন। কিন্তু আমাদের যে রাজস্ব আয় হচ্ছে, তা অনেক কম। আমাদের কর জিডিপি হার এখনো ৮ শতাংশের নিচে। কম আয় দিয়ে বিপুল ব্যয়ের চাহিদা মেটানো আমাদের বাজেটের বড় চ্যালেঞ্জ। 

প্রশ্ন : বাজেট বাস্তবায়নে প্রধান চ্যালেঞ্জ কী?

ড. ফাহমিদা খাতুন : আগে ভৌত অবকাঠামোয় বেশি নজর দিতে গিয়ে সামাজিক অবকাঠামো অবজ্ঞা করা হয়েছে। বরাদ্দ ব্যবস্থাপনাও বাজেটের চ্যালেঞ্জ। একদিকে টাকার অভাব, অন্যদিকে উচ্চ মূল্যস্ফীতি। এমন পরিস্থিতিতে সরকারকে ব্যালান্স করে খরচ করতে হবে। সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি বজায় আছে, কিন্তু সরকারের খরচ যদি বেড়ে যায় তখন এই মুদ্রানীতি কাজ করবে না। তখন আর মূল্যস্ফীতি কমানো যাবে না। সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি ও সংকোচনমূলক রাজস্বনীতি—এই দুইয়ের মধ্যে সমন্বয় ঘটাতে হবে।

প্রশ্ন : এনবিআর বিভক্ত করার কারণে রাজস্ব আদায়ে ঝুঁকি আছে কি না?

ড. ফাহমিদা খাতুন : অবশ্যই। এখন পর্যন্ত রাজস্ব আদায়ের যে ধারা দেখা গেছে, সেটা চলতে থাকলে একটা বিরাট ঘাটতি দেখা দেবে। গত মার্চ পর্যন্ত আমাদের যে রাজস্ব ঘাটতি দেখা দিয়েছে সেটা করোনার সময় ছাড়া গত ১০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। আর এনবিআর কর্মকর্তাদের আন্দোলন চলার কারণে রাজস্ব আদায়ের ওপরও প্রভাব পড়ছে। এটা সার্বিক রাজস্ব আদায়ে তো প্রভাব পড়বেই। 

প্রশ্ন : আইএমএফের শর্ত মেনে অনেক পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। এসব পদক্ষেপ মানুষ ও স্থানীয় শিল্পের ওপর কী প্রভাব ফেলতে পারে?
   
ড. ফাহমিদা খাতুন : এরই মধ্যে দেশের ব্যবসার ওপর চাপ সৃষ্টি হয়েছে। বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে ব্যবসায়ীসমাজ তাদের সমস্যার কথাগুলো বলছে। সুদের হার বৃদ্ধি, জ্বালানির দাম বৃদ্ধি এবং দুর্নীতির কারণে ব্যবসার খরচ অনেক বেশি বেড়ে গেছে। সেটার প্রভাব পুরো অর্থনীতিকে বহন করতে হবে। উৎপাদনের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। তাই আগামী বছর কিভাবে ব্যবসায়ীদের সুযোগ-সুবিধা দেওয়া যায় সে ধরনের পদক্ষেপের দিকে নজর দিতে হবে। 

প্রশ্ন : ব্যবসায়ীরা নতুন করে বিনিয়োগে যাচ্ছেন না। এই পরিস্থিতি থেকে পরিত্রাণের উপায় কী?

ড. ফাহমিদা খাতুন : এই মুহূর্তে সুদের হারের দিকে হাত না দিয়ে অপেক্ষা করতে হবে। কিন্তু যেটা এখন চাইলে সরকার করতে পারে, সেটা হলো রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন করা। যেমন—আন্দোলনের কারণে রাস্তাঘাট বন্ধ থাকলে ব্যবসায়ীরা মালপত্র আনা-নেওয়া করতে পারেন না। এটা ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ নয়। তাই রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও আইন-শৃঙ্খলা উন্নত করা এখন সরকারের প্রধান কাজ হওয়া উচিত।

প্রশ্ন : নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করলেই কি বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফিরবে?

ড. ফাহমিদা খাতুন : অনেকাংশেই। কারণ বিনিয়োগকারীরা স্বল্প সময়ের জন্য বিনিয়োগ করেন না। ব্যবসায় রিটার্ন আসতে পাঁচ থেকে সাত বছর সময় লেগে যায়। তাই তাঁরা রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা দেখতে চান। যদিও বলা হচ্ছে যে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে; কিন্তু মানুষের মনে অনিশ্চয়তা কাজ করছে। তারিখ ঘোষণা করলে একটা ধারণা আসে; যেটা ব্যবসা ও অর্থনৈতিক অবস্থার দিক থেকে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

প্রশ্ন : কর্মসংস্থান বাড়াতে বাজেটে কী ধরনের পদক্ষেপ থাকা দরকার?

ড. ফাহমিদা খাতুন : গতানুগতিক বাজেট দিয়ে চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করা মোটেই সম্ভব নয়। সরকারি বিনিয়োগ দিয়ে কর্মসংস্থান করা যায় না। সে জন্য যে প্রকল্পগুলো আগে হাতে নেওয়া হয়েছে সেগুলো শেষ হলে আরো ভালো হবে। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে (এসএমই) কিছু প্রণোদনা দরকার। কারণ এখানে অনেক কর্মসংস্থান তৈরি হয়। এ ছাড়া কৃষি ও গ্রামীণ অর্থনীতিতে বিনিয়োগ বাড়ানো দরকার। গ্রামে বিনিয়োগ করলে অনেক কর্মসংস্থান হয়। আর প্রযুক্তি খাতে নতুন উদ্যোক্তাদের (স্টার্টআপ) সহযোগিতা করা দরকার। 

প্রশ্ন : সরকারের সংস্কার এজেন্ডা বাস্তবায়নে আপনার পরামর্শ কী? 

ড. ফাহমিদা খাতুন : যেসব সংস্কার পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে তার মধ্যে স্বল্পমেয়াদি সুপারিশগুলো বাস্তবায়ন করা সম্ভব। এগুলো বাস্তবায়ন করে ফেলা উচিত। দারিদ্র্য বাড়া, কর্মসংস্থান কমা ও মূল্যস্ফীতি বাড়ার কারণে সাধারণ মানুষের যে কষ্ট হচ্ছে, তাদের জীবন স্বাভাবিক বা স্মুথ করার জন্য সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীটা বাড়ানো এবং খোলাবাজারে ওএমএসের কার্যক্রম বাড়ানো প্রয়োজন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
কলাপাড়ায় নৌবাহিনীর বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা
কলাপাড়ায় নৌবাহিনীর বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা
ঈদযাত্রায় বিমানবন্দরে দাঁড়াবে না ৯ ট্রেন
ঈদযাত্রায় বিমানবন্দরে দাঁড়াবে না ৯ ট্রেন
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১২৩২
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১২৩২
‘এমনভাবে আইন সংস্কার করতে চাই যাতে আরেকটি ফ্যাসিবাদ গড়ে ওঠা কঠিন হয়’
‘এমনভাবে আইন সংস্কার করতে চাই যাতে আরেকটি ফ্যাসিবাদ গড়ে ওঠা কঠিন হয়’
রোহিঙ্গাদের জন্য টেকসই সংহতি ও বর্ধিত আর্থিক সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
রোহিঙ্গাদের জন্য টেকসই সংহতি ও বর্ধিত আর্থিক সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
কোরবানির জন্য দেশে পর্যাপ্ত পশু রয়েছে : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
কোরবানির জন্য দেশে পর্যাপ্ত পশু রয়েছে : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
‌‘পুশ ইন’ বন্ধে দিল্লিকে আবারও চিঠি দেবে ঢাকা : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
‌‘পুশ ইন’ বন্ধে দিল্লিকে আবারও চিঠি দেবে ঢাকা : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
৪৪তম বিসিএসের নন-ক্যাডার পদে পছন্দক্রম স্থগিত
৪৪তম বিসিএসের নন-ক্যাডার পদে পছন্দক্রম স্থগিত
সাবেক এমপি শাহিন চাকলাদার ও মাসুদ উদ্দিনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক এমপি শাহিন চাকলাদার ও মাসুদ উদ্দিনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
পার্শ্ববর্তী দেশের গরু প্রয়োজন নেই : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
পার্শ্ববর্তী দেশের গরু প্রয়োজন নেই : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
স্ত্রী-সন্তানসহ সাবেক এমপি তাজুল ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-সন্তানসহ সাবেক এমপি তাজুল ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক এমপি বকুলের দুই বাড়ি জব্দ-১০ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক এমপি বকুলের দুই বাড়ি জব্দ-১০ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সর্বশেষ খবর
লন্ডনের যানজটে আটকে ওয়েস্ট ইন্ডিজ দল, সাইকেলে স্টেডিয়ামে পৌঁছল ইংল্যান্ড!
লন্ডনের যানজটে আটকে ওয়েস্ট ইন্ডিজ দল, সাইকেলে স্টেডিয়ামে পৌঁছল ইংল্যান্ড!

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে শিক্ষা কার্যক্রম অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে শিক্ষা কার্যক্রম অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারকে সর্বোচ্চ জুলাই পর্যন্তই সময় দেবে বিএনপি
সরকারকে সর্বোচ্চ জুলাই পর্যন্তই সময় দেবে বিএনপি

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

স্বামীকে সৌদি আরবে পাচার, ভগ্নিপতিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা
স্বামীকে সৌদি আরবে পাচার, ভগ্নিপতিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো আইপিএল শিরোপা জিতল কোহলির বেঙ্গালুরু
প্রথমবারের মতো আইপিএল শিরোপা জিতল কোহলির বেঙ্গালুরু

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নাইজেরিয়ায় বন্যায় মৃতের সংখ্যা ২০০ ছাড়িয়েছে
নাইজেরিয়ায় বন্যায় মৃতের সংখ্যা ২০০ ছাড়িয়েছে

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় নৌবাহিনীর বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা
কলাপাড়ায় নৌবাহিনীর বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক কর্মসূচির ‘অধিকার’ আছে: মস্কো
ইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক কর্মসূচির ‘অধিকার’ আছে: মস্কো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাখাতে বাজেট বৃদ্ধিসহ চার প্রস্তাবনা ছাত্রসংসদের
শিক্ষাখাতে বাজেট বৃদ্ধিসহ চার প্রস্তাবনা ছাত্রসংসদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডিএসইর সূচক কমলেও সিএসইতে বেড়েছে সামান্য
ডিএসইর সূচক কমলেও সিএসইতে বেড়েছে সামান্য

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঐতিহ্যবাহী পাকেরহাটে জমে উঠেছে পশুর হাট
ঐতিহ্যবাহী পাকেরহাটে জমে উঠেছে পশুর হাট

২ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

জাপানি বেসবল কিংবদন্তি নাগাশিমা শিগেও মারা গেছেন
জাপানি বেসবল কিংবদন্তি নাগাশিমা শিগেও মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙা কাঠের সেতুতে ১০ গ্রামের মানুষের ঝুঁকিপূর্ণ চলাচল
ভাঙা কাঠের সেতুতে ১০ গ্রামের মানুষের ঝুঁকিপূর্ণ চলাচল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ত্রাণ নিতে এসে ইসরায়েলের গুলিতে নিহত ২৭
গাজায় ত্রাণ নিতে এসে ইসরায়েলের গুলিতে নিহত ২৭

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে পশু হাটে এখনও জমেনি কেনাবেচা
বরিশালে পশু হাটে এখনও জমেনি কেনাবেচা

২ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

পুলিশের অনুমতি ছাড়া রংপুর নগরীতে মিছিল-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা
পুলিশের অনুমতি ছাড়া রংপুর নগরীতে মিছিল-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের বিপক্ষে ঘরের মাঠে অভিষেকের অপেক্ষায় হামজা
ভুটানের বিপক্ষে ঘরের মাঠে অভিষেকের অপেক্ষায় হামজা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাচার হওয়া টাকা ফেরত আনা সহজ নয়: অর্থ উপদেষ্টা
পাচার হওয়া টাকা ফেরত আনা সহজ নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঘূর্ণিঝড়ে বোচাগঞ্জে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ঘূর্ণিঝড়ে বোচাগঞ্জে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি
আখাউড়ায় বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য হলেন রাবি অধ্যাপক কুদরত-ই-জাহান
বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য হলেন রাবি অধ্যাপক কুদরত-ই-জাহান

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন ঝেংকে হারিয়ে সেমিতে সাবালেঙ্কা
অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন ঝেংকে হারিয়ে সেমিতে সাবালেঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়ায় বিপুল পরিমাণ বিদেশি মাদক জব্দ
কুলাউড়ায় বিপুল পরিমাণ বিদেশি মাদক জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদত্যাগ করলেন নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রী স্কুফ
পদত্যাগ করলেন নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রী স্কুফ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জাপুরে সরকারি জমি দখলের অপরাধে একজনের জেল, স্থাপনা উচ্ছেদ
মির্জাপুরে সরকারি জমি দখলের অপরাধে একজনের জেল, স্থাপনা উচ্ছেদ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদিতে নতুন যুগের সূচনা, হজযাত্রীদের সেবায় ভূমিকা রাখছেন নারীরা
সৌদিতে নতুন যুগের সূচনা, হজযাত্রীদের সেবায় ভূমিকা রাখছেন নারীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বোয়ালমারীতে গরুবোঝাই পিকআপ উল্টে ব্যবসায়ী নিহত
বোয়ালমারীতে গরুবোঝাই পিকআপ উল্টে ব্যবসায়ী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিষ্টির কারিগরকে পেটানোর ঘটনায় হোটেল মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
মিষ্টির কারিগরকে পেটানোর ঘটনায় হোটেল মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদযাত্রায় বিমানবন্দরে দাঁড়াবে না ৯ ট্রেন
ঈদযাত্রায় বিমানবন্দরে দাঁড়াবে না ৯ ট্রেন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জে পুকুরের পানিতে শিশুর মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে পুকুরের পানিতে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঈদে বৃষ্টি থাকবে কি না জানাল আবহাওয়া অফিস
ঈদে বৃষ্টি থাকবে কি না জানাল আবহাওয়া অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেসরকারি খাত ঋণ পাবে না!
বেসরকারি খাত ঋণ পাবে না!

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে স্থানীয় সরকার নির্বাচন নয়: সালাহউদ্দিন
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে স্থানীয় সরকার নির্বাচন নয়: সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সচিবালয়ের সামনে পুলিশ-জুলাই ঐক্য মুখোমুখি
সচিবালয়ের সামনে পুলিশ-জুলাই ঐক্য মুখোমুখি

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বামীসহ সাংবাদিক মুন্নি সাহার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্বামীসহ সাংবাদিক মুন্নি সাহার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকার যে কারণে আগাম নির্বাচনের বিপক্ষে
অন্তর্বর্তী সরকার যে কারণে আগাম নির্বাচনের বিপক্ষে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে গুমের অভিযোগ জমা দিলেন সালাহউদ্দিন
শেখ হাসিনাসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে গুমের অভিযোগ জমা দিলেন সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ থেকে যেসব এলাকায় রাত ১০টা পর্যন্ত ব্যাংক খোলা
আজ থেকে যেসব এলাকায় রাত ১০টা পর্যন্ত ব্যাংক খোলা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে জনপ্রিয় টিকটকার সানা ইউসুফকে গুলি করে হত্যা
পাকিস্তানে জনপ্রিয় টিকটকার সানা ইউসুফকে গুলি করে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই থেকেই বিশেষ আর্থিক প্রণোদনা পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা
জুলাই থেকেই বিশেষ আর্থিক প্রণোদনা পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় প্রতিরক্ষা পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের : আসছে ১২টি অ্যাটাক সাবমেরিন
বড় প্রতিরক্ষা পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের : আসছে ১২টি অ্যাটাক সাবমেরিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার পথে গ্রেটা থুনবার্গের মানবতার জাহাজ ‘ত্রাণের তরী’
গাজার পথে গ্রেটা থুনবার্গের মানবতার জাহাজ ‘ত্রাণের তরী’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিঃসন্দেহে যুদ্ধাপরাধ করেছে ইসরায়েল : ম্যাথু মিলার
গাজায় নিঃসন্দেহে যুদ্ধাপরাধ করেছে ইসরায়েল : ম্যাথু মিলার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব খাবারে পূরণ হবে ভিটামিন ডি-এর অভাব
যেসব খাবারে পূরণ হবে ভিটামিন ডি-এর অভাব

১১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মার্কিন নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নে ৬৫০টি জাহাজের নিবন্ধন বাতিল করলো পানামা
মার্কিন নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নে ৬৫০টি জাহাজের নিবন্ধন বাতিল করলো পানামা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্জেন্টিনা দলে যোগ দিয়ে যা বললেন মেসি
আর্জেন্টিনা দলে যোগ দিয়ে যা বললেন মেসি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ময়লার স্তুপ থেকে ৫ খুলিসহ মানুষের কঙ্কাল উদ্ধার
ময়লার স্তুপ থেকে ৫ খুলিসহ মানুষের কঙ্কাল উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফ্রিকার দেশগুলোর জন্য বড় ঘোষণা দিলেন বিল গেটস
আফ্রিকার দেশগুলোর জন্য বড় ঘোষণা দিলেন বিল গেটস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছোট সাজ্জাদের স্ত্রীকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলায় গ্রেফতারের আদেশ
ছোট সাজ্জাদের স্ত্রীকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলায় গ্রেফতারের আদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ড. ইউনূস একা একা সমস্যার সমাধান করতে পারবেন না : নূরুল কবীর
ড. ইউনূস একা একা সমস্যার সমাধান করতে পারবেন না : নূরুল কবীর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে স্থানীয় সরকার নির্বাচন চায় জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে স্থানীয় সরকার নির্বাচন চায় জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের কাছে থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের নিশ্চয়তা চায় ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের কাছে থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের নিশ্চয়তা চায় ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে এখনও পঞ্চায়েত প্রথা, সব ঘরেই পৌঁছাবে কোরবানির মাংস
রাজধানীতে এখনও পঞ্চায়েত প্রথা, সব ঘরেই পৌঁছাবে কোরবানির মাংস

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামের যত পুষ্টিগুণ
জামের যত পুষ্টিগুণ

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘এমনভাবে আইন সংস্কার করতে চাই যাতে আরেকটি ফ্যাসিবাদ গড়ে ওঠা কঠিন হয়’
‘এমনভাবে আইন সংস্কার করতে চাই যাতে আরেকটি ফ্যাসিবাদ গড়ে ওঠা কঠিন হয়’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালির মাউন্ট ইটনায় অগ্ন্যুৎপাত, ছাই ছড়িয়ে পড়লো আকাশে হাজার ফুট ওপরে
ইতালির মাউন্ট ইটনায় অগ্ন্যুৎপাত, ছাই ছড়িয়ে পড়লো আকাশে হাজার ফুট ওপরে

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কানাডায় বন্ধ হচ্ছে ৩৫৫ বছরের পুরনো কোম্পানিটি!
কানাডায় বন্ধ হচ্ছে ৩৫৫ বছরের পুরনো কোম্পানিটি!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব ধরনের চাকরির নিয়োগে বাধ্যতামূলক হচ্ছে এনআইডি: ইসি
সব ধরনের চাকরির নিয়োগে বাধ্যতামূলক হচ্ছে এনআইডি: ইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য হলেন রাবি অধ্যাপক কুদরত-ই-জাহান
বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য হলেন রাবি অধ্যাপক কুদরত-ই-জাহান

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চার ইস্যুতেই ভিন্নমত
চার ইস্যুতেই ভিন্নমত

প্রথম পৃষ্ঠা

সুখবর নেই চ্যালেঞ্জের পাহাড়
সুখবর নেই চ্যালেঞ্জের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা

সম্পাদকীয়

ফরিদুর রেজা সাগরের ছোটকাকু রহস্য...
ফরিদুর রেজা সাগরের ছোটকাকু রহস্য...

শোবিজ

জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই

সম্পাদকীয়

আসছে জাকারিয়া সৌখিনের নতুন চমক - প্রিয় প্রজাপতি
আসছে জাকারিয়া সৌখিনের নতুন চমক - প্রিয় প্রজাপতি

শোবিজ

জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক

সম্পাদকীয়

ধান খেতে নারীর অর্ধগলিত লাশ
ধান খেতে নারীর অর্ধগলিত লাশ

দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় তিনজন নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় তিনজন নিহত

দেশগ্রাম

মাথায় পানির ট্যাংক পড়ে মৃত্যু মাদরাসাছাত্রীর
মাথায় পানির ট্যাংক পড়ে মৃত্যু মাদরাসাছাত্রীর

দেশগ্রাম

গরুর সরবরাহ অনেক, দামও চড়া
গরুর সরবরাহ অনেক, দামও চড়া

দেশগ্রাম

চাঁদাবাজির মামলায় গ্রেপ্তার সাবেক সেনা কর্মকর্তা
চাঁদাবাজির মামলায় গ্রেপ্তার সাবেক সেনা কর্মকর্তা

দেশগ্রাম

ইপিজেডে পানিবাহিত রোগে মৃত্যু দুই শ্রমিকের
ইপিজেডে পানিবাহিত রোগে মৃত্যু দুই শ্রমিকের

দেশগ্রাম

প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং
প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং

সম্পাদকীয়

কাজে ধীরগতি ভোগান্তি চরমে
কাজে ধীরগতি ভোগান্তি চরমে

দেশগ্রাম

কাজিরহাট-আরিচা স্পিডবোট বন্ধ
কাজিরহাট-আরিচা স্পিডবোট বন্ধ

দেশগ্রাম

ঈদে মুখোমুখি নায়িকারা
ঈদে মুখোমুখি নায়িকারা

শোবিজ

ঈদ আয়োজনে ১৩ ব্যান্ড
ঈদ আয়োজনে ১৩ ব্যান্ড

শোবিজ

ঈদ রেসিপি
ঈদ রেসিপি

রকমারি লাইফ স্টাইল

ঈদের আগে ত্বকের যত্ন
ঈদের আগে ত্বকের যত্ন

রকমারি লাইফ স্টাইল

চাহিদা বেশি মাঝারি গরুর
চাহিদা বেশি মাঝারি গরুর

দেশগ্রাম

আসামি পালাতে সহায়তা বহিষ্কার যুবদল নেতা
আসামি পালাতে সহায়তা বহিষ্কার যুবদল নেতা

দেশগ্রাম

গণঅভ্যুত্থানে আহতদের হেলথ কার্ড বিতরণ
গণঅভ্যুত্থানে আহতদের হেলথ কার্ড বিতরণ

দেশগ্রাম

ঈদের পাঁচফোড়ন
ঈদের পাঁচফোড়ন

শোবিজ

প্রিয়া-তন্ময়ের ‘ধোঁকা’
প্রিয়া-তন্ময়ের ‘ধোঁকা’

শোবিজ

ঈদে কুস্তি বয়েজ ও চার কুতুব রিটার্নস
ঈদে কুস্তি বয়েজ ও চার কুতুব রিটার্নস

শোবিজ

দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

দেশগ্রাম

রাজস্ব বাড়ান
রাজস্ব বাড়ান

সম্পাদকীয়

সৌদি আরবে পাচার, মামলা তিনজনের বিরুদ্ধে
সৌদি আরবে পাচার, মামলা তিনজনের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম