শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৯, সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ১০:০৪, সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫

দেশজুড়ে ‘দখলের সাম্রাজ্য’ গড়ে তুলেছে আবুল খায়ের গ্রুপ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
দেশজুড়ে ‘দখলের সাম্রাজ্য’ গড়ে তুলেছে আবুল খায়ের গ্রুপ

বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের গ্রুপ। সফলতার আড়ালে গ্রুপটির বেপরোয়া দখল, লুটপাট, অনিয়ম, দুর্নীতি আর রাজস্ব ফাঁকির চিত্র রীতিমতো আঁতকে ওঠার মতো। ক্ষমতা, পেশিশক্তি আর ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের ‘নেকনজরে’ ভর করে গ্রুপটি দুর্নীতিকে শিল্পের পর্যায়ে নিয়ে গিয়ে এখন ‘রাক্ষুসে’ রূপ ধারণ করেছে। দেশজুড়ে শুধুই দখলের সাম্রাজ্য।

শিল্প স্থাপনের নামে বন-বাদাড়, পাহাড়, নদী, খাল-বিল, লোকালয়, মন্দির-মসজিদ সবই এ গ্রুপের পেটে গিয়ে ‘হালাল’ হয়েছে। এই গ্রুপের দখলের হাত যতটা লম্বা, ততটাই ছোট সরকারকে রাজস্ব দেওয়ার তালিকা। দেশের মানুষ ও সরকারকে ঠকিয়ে দুহাত ভরে টাকা কামিয়ে গ্রুপটি সেই টাকাও পাচার করেছে সিনেমা স্টাইলে। ক্ষমতাচ্যুত হাসিনা সরকারকে ‘ম্যানেজ’ করে পার পেলেও এখন অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ে ঠিকই ফেঁসে যাচ্ছে আবুল খায়ের গ্রুপ।

সরকারের একাধিক গোয়েন্দা সংস্থার নজর এখন জমিখেকো এই গ্রুপটির দিকে। সরকারি বিভিন্ন সংস্থার প্রতিবেদন, তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনা ও ভুক্তভোগীদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা যায়।

চট্টগ্রামের পাহাড়তলী এলাকায় ১৯৫২ সালে বিড়ির ব্যবসা দিয়ে যাত্রা শুরু আবুল খায়ের গ্রুপের। সময়ের বিবর্তনে দেশের শীর্ষস্থানীয় এ শিল্প গ্রুপটি এখন স্টিল মিল, সিমেন্ট, সিরামিক, ঢেউটিন, দুধ, সিগারেট ও বিভিন্ন নিত্যপণ্য নিয়ে ব্যবসা সম্প্রসারণ করেছে।

যেকোনো সফলতার পেছনে পরিশ্রম, মেধা ও দক্ষতাই মূল হাতিয়ার হলেও আবুল খায়ের গ্রুপ হেঁটেছে ‘শর্টকাট’ রাস্তায়, অন্ধকার গলিপথ ধরে। ক্ষমতার দাপটে গরিবের ভিটাবাড়ি দখল থেকে এ গ্রুপের থাবা থেকে বাদ যায়নি উপাসনালয়ও।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, ৫২ হাজার বর্গমাইল দেশের কোনায় কোনায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে আবুল খায়ের গ্রুপের দস্যুতা, ভূমি দখলের সব উদাহরণ। খেটে খাওয়া মানুষের কান্নার নোনাজল উপেক্ষা করে এসব অপরাধ করেও পতিত আওয়ামী লীগ সরকারকে ‘ম্যানেজ’ করে সব অপকর্মকে হালাল করে নিয়েছিল তারা। মুন্সীগঞ্জের মুক্তারপুরে আবুল খায়ের গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান শাহ সিমেন্টই সাধারণ মানুষের রক্ত, কষ্ট আর ঘামের বিনিময়ে কেনা ও পৈতৃক সম্পত্তির অন্তত ৬০০ বিঘা জমি হাতিয়ে নিয়েছে।

সেখানে এই প্রতিষ্ঠানের নিজের জায়গা মাত্র ২০ বিঘা। শিল্পায়নের নামে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলার দক্ষিণ সোনাইছড়ি এবং মাদামবিবির হাট এলাকায় দুটি খাল গিলে ফেলেছে আবুল খায়ের স্টিল ও এই গ্রুপের গরু মার্কা ঢেউটিন। গাজীপুরের কালীগঞ্জে এই গ্রুপের দস্যুতার মধ্যে পড়েছে সরকারি খাসজমি, হালট, নদীর জমি থেকে শুরু করে মসজিদ-মন্দিরের জায়গাও। বালু ফেলে ভরাট করে নির্মাণ করা হয়েছে স্থাপনা। এই এলাকায় অন্তত ৭০ বিঘা জমি গিলে ফেলেছে গ্রুপটি। টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া পর্যন্ত বিস্তার লাভ করেছে তাদের জুলুম।

নথিপত্র পর্যালোচনায় দেখা যায়, শাহ সিমেন্টের দখলে রয়েছে মিরেরসরাই ৭২ মৌজার এসএ ৪৫৫, আরএস ৩৬৯, ১০ খতিয়ানের এসএ ৩৭৯, ৩৮০, ৩৮১, ৩৮২, ৩৮৩, ৩৮৪, ৩৮৫, ৩৮৬, ৩৮৭, ৩৮৮, ৩৮৯, ৩৯০, ৩৯১, ৩৯২, ৩৯৪, ৩৯৫, ৩৯৬, ৪০২ থেকে ৪১৭ প্রভৃতি অসংখ্য দাগের সম্পত্তি। এ ছাড়া ৭৩ মৌজাতেও দখল করে সাধারণ মানুষের সম্পত্তি।

রেকর্ডীয় তথ্যানুযায়ী, আবুল হোসেন দেওয়ান বিগত ২০০১ সালের ২১ মে তারিখের ১৯৯৩ নম্বর দলিলে ১২৮.৮৯ শতাংশ, ২০২০ সালের ৩০ মের দলিলে ৩৫৭ শতাংশ এবং ৩২ জানুয়ারি ২০০১-এর দলিল ৪০২ নম্বরের ২৭৭ শতাংশ, ২৫ জুন ২০১২ তারিখের ৪৮০৭ নম্বর দলিলের ৫০৯.২৫ শতাংশ ও ২৯ মে ২০০৫ সালের ২২০৪ নম্বর দলিল অনুযায়ী ১১০ শতাংশ জমির মালিক। মিরেরশরাই ৭২ নম্বর মৌজায় সর্বমোট জমির পরিমাণ ১৩৮২.১৪ শতাংশ। কিন্তু আবুল হোসেনের পুরো জমিই এখন শাহ সিমেন্টের দখলে।

আইনি নিষেধাজ্ঞা থাকলেও তার তোয়াক্কা না করে কালীগঞ্জ পৌরসভার বালিগাঁও মৌজায় শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে অনুমানিক প্রায় ৮০ একর ফসলি জমিতে কারখানা বানিয়েছে আবুল খায়ের গ্রুপ। কারখানার পাশে আরএস ২০৮৭ দাগে ৪৫ শতাংশ জমিতে একটি সরকারি হালট এবং নদীর ৩ একর জমি ছিল। ওই সব জমি দখলে নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। হালট দখল করায় ১৫ হাজার মানুষের যাতায়াত, নদীতে গোসল, মাছ ধরাসহ যাবতীয় কাজে সমস্যার সৃষ্টি হয়। বাধ্য হয়ে সরকারি হালট উদ্ধারের জন্য ২০১৫ সালের ২৩ জুন জেলা প্রশাসকের কাছে আবেদন করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। ২০২১ সালের ৫ জানুয়ারি উচ্ছেদ অভিযান চালিয়ে দখলমুক্ত করে কালীগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন। কিছুদিন পর পুনরায় পুরো হলট দখল করে স্থাপনা নির্মাণ করে আবার দখলে নেয় আবুল খায়ের গ্রুপ।

২০১৯ সালের ২ জুলাই আবুল খায়ের গ্রুপের অবৈধভাবে দখলে থাকা কালীগঞ্জ পৌরসভার দড়িসোম মৌজার ১ নম্বর খতিয়ানভুক্ত আরএস ৪৭ দাগের ১ একর ৭৩ শতাংশ (প্রায় সাড়ে পাঁচ বিঘা) সরকারি জমিতে উচ্ছেদ অভিযান চালিয়ে দখলমুক্ত করেন তত্কালীন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা। ওই জমিতে ইকো পার্ক স্থাপনের ঘোষণা দেয় জেলা প্রশাসন। এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, দুই দিকে টিনের শেড তৈরি করে পার্কের জমি দখলে রেখেছে আবুল খায়ের গ্রুপ। এ ছাড়া প্রাচীরের ভেতরে টিন দিয়ে ছোট একটি ঘর তৈরি করা হয়েছে। অবৈধভাবে দখলে নেওয়া ১ একর ৭৩ শতাংশ (প্রায় সাড়ে পাঁচ বিঘা) সরকারি জমি ওই ঘরে বসেই পালাক্রমে পাহারা দেন আবুল খায়ের গ্রুপের নিযুক্ত আনসার সদস্যরা।

এসব অন্যায়ের বিরুদ্ধে সারা দেশে বিভিন্ন সময়ে ভুক্তভোগীরা সরকার ও প্রশাসনের কাছে সহযোগিতা চাইলেও কোনো কাজে আসেনি। পুলিশও পালন করেছে নীরব দর্শকের ভূমিকা। জমির বিষয়ে কোনো কথা বললে বা আইনি পদক্ষেপ নিতে চাইলে সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে হামলা এবং থানা পুলিশের মাধ্যমে মামলা দিয়ে হয়রানি করার নজির ভূরিভূরি। এই গ্রুপ এতটাই বেপোরোয়া হয়ে উঠেছিল যে দিনে-দুপুরেও তারা প্রকাশ্যে বালু ফেলে জমি দখল করেছে। ভেঙে দিয়েছে মানুষের ঘর-বাড়ি।

আবুল খায়েরের দস্যুতা শুধু সরকারি ও ব্যক্তির জমি দখলেই সীমাবদ্ধ থাকেনি। দখলের নেশায় আবুল খায়ের সিরামিক মসজিদ ও মন্দিরের জমিও দখল করেছে। গাজীপুরের স্থানীয় মুসল্লি আব্বাস উদ্দিন বলেন, বালীগাঁও মৌজায় বালীগাঁও কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের নামে আরএস ২০৮৮ ও ২১১৫ দাগে আধা বিঘা জমি ছিল। মসজিদ কমিটির সভাপতি, সাধারণ সম্পাদককে হাত করে ওই জমিতে বালু ফেলে ভরাট করে স্থাপনা নির্মাণ করে ফেলে আবুল খায়ের সিরামিক। একাধিকবার সালিস-দরবার করেও জমি উদ্ধার করতে পারেননি মুসল্লিরা।

বালীগাঁও জয়দেববাড়ী সর্বজনীন দুর্গাপূজা পরিচালনা কমিটির সভাপতি সুকোমল চন্দ্র দাস অভিযোগ করেন, কারখানার পাশে মন্দিরের বিশাল একটি পুকুর ছিল। প্রাচীন ওই পুকুরে পূজা-পার্বণের ক্রিয়াদি সম্পন্ন করা ছাড়াও দেবদেবী ও প্রতিমা বিসর্জন দেওয়া হতো। একপর্যায়ে বালু ফেলে ওই পুকুরও ভরাট করে আবুল খায়ের গ্রুপ। ঘটনাটি সঙ্গে সঙ্গে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও থানার ওসিকে জানানো হয়। তাঁরা কোনো ব্যবস্থা নেননি। পরে পুকুর দখলমুক্ত করতে তিনি গত ১৯ মে মন্দির পূজা পরিচালনা কমিটি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ করেন। অভিযোগ দায়েরের পর কম্পানির লোকজন ভয়ভীতি দেখালে তিনি নীরব হয়ে যান।

বিস্তর অভিযোগ জমা পড়লেও প্রশাসনের ভূমিকা খুব একটা চোখে পড়েনি। শীতলক্ষ্যা নদীর তীরবর্তী (ফোরশোর) জমি দখল করে স্থাপনা নির্মাণ করার অভিযোগে ২০২০ সালের ২১ আগস্ট মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়। তখন ‘পরিবেশ সংরক্ষণ আইন’ অনুযায়ী আবুল খায়ের গ্রুপকে দুই লাখ টাকা জরিমানা করেন জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চৌধুরী মুস্তাফিজুর রহমান। এ ছাড়া অবৈধভাবে নির্মিত ওই স্থাপনা দুই মাসের মধ্যে অপসারণ করে নেওয়ার নির্দেশ দিলেও সরায়নি প্রতিষ্ঠানটি। একই জমি ২০১৯ সালের ১৭ জানুয়ারি নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে নদীর জমিতে স্থাপিত অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করেছিল।

এদিকে পেট্রোবাংলার এক প্রতিবেদনে দেখা গেছে, ঘুষের বিনিময়ে অবৈধভাবে তিনটি সংযোগে লোড দ্বিগুণ করে নেওয়ার পাশাপাশি ১১ কোটি ৯০ লাখ টাকার বকেয়া বিলের তথ্য গোপন করেছে গ্রুপটি। 

প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছে, ২০১৮ সালের ৮ মে চুক্তিপত্র স্বাক্ষর হলেও নিরাপত্তা জামানত পরিশোধের দিন অর্থাৎ ২০১৭ সালের ১৮ জানুয়ারি থেকে বর্ধিত লোড কার্যকর করে রাজস্ব ডিপার্টমেন্টের মাধ্যমে গ্রাহকের কাছ থেকে ন্যূনতম মাসিক গ্যাস বিল যথাযথভাবে আদায়ের ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট বিক্রয় জোন-৮ থেকে আবুল খায়ের স্টিল লিমিটেডের শিল্প খাতের ও ক্যাপিটিভ খাতের আলাদা দুটি ছায়ানথি উপস্থাপন করা হয়। রাজস্ব ডিপার্টমেন্টের হিসাবের আলোকে সংশোধিত চুক্তিপত্র অনুযায়ী গ্রাহকের কাছ থেকে ন্যূনতম বিলের ভিত্তিতে ক্যাপটিভ পাওয়ার খাতে পাওনা চার কোটি ৩৬ লাখ ৩১ হাজার ৭৮ টাকা এবং শিল্প খাতে পাওনা সাত কোটি ৫৪ লাখ ৪০ হাজার ২৬৬ টাকা। এ টাকা আদায়ের জন্য জোন-৮ থেকে ২০১৮ সালের ৫ সেপ্টেম্বর গ্রাহককে পত্র দেওয়া হয়।

নথি চলাচলের রেজিস্টার থেকে দেখা যায়, বিক্রয় জোন-৮-এর বহির্গমন রেজিস্টারের ৯০৪৬ নম্বর ক্রমিকে এবং বিক্রয় দক্ষিণ ডিপার্টমেন্টের আগমন রেজিস্টার ৫৩০৪ নম্বর ক্রমিকে লিপিবদ্ধ আছে। তার পরও বকেয়া পরিশোধ করছে না আবুল খায়ের গ্রুপ।

এ বিষয়ে কথা বলার জন্য একাধিকবার চেষ্টা করেও আবুল খায়ের গ্রুপের উদ্যোক্তা ও শীর্ষ নির্বাহী কাউকেই পাওয়া সম্ভব হয়নি। তবে আবুল খায়ের গ্রুপের চট্টগ্রামের শীতলপুর চৌধুরীপাড়া আবুল খায়ের গ্রুপের ফ্যাক্টরি ইনচার্জ ইমরুল কাদের ভূঁইয়ার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘আমাদের প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ইদানীং অভিযোগ দেওয়ার প্রবণতা বাড়ছে। কারণ অভিযোগকারীরা আমাদের কাছ থেকে সুবিধা নিতে চায়। ত্রিপুরা জনগোষ্ঠীর লোকজন যেসব অভিযোগ করেছে, তা মিথ্যা; বরং তাদের কমপক্ষে ৩০ জন আমাদের কারখানায় কাজ করেন।’

এই বিভাগের আরও খবর
মডেল মেঘনা আলমের ব্যাংক হিসাব তলব
মডেল মেঘনা আলমের ব্যাংক হিসাব তলব
হত্যাকাণ্ডের ঘটনার সঙ্গে যেসব দোষী যুক্ত তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন
হত্যাকাণ্ডের ঘটনার সঙ্গে যেসব দোষী যুক্ত তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন
জলবায়ু চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আঞ্চলিক সহযোগিতা বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
জলবায়ু চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আঞ্চলিক সহযোগিতা বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
আসামি গ্রেফতারে পূর্বানুমতি : ডিএমপির আদেশ নিয়ে শুনানি বুধবার
আসামি গ্রেফতারে পূর্বানুমতি : ডিএমপির আদেশ নিয়ে শুনানি বুধবার
দেশে ৮ হাজার চিকিৎসক সংকট রয়েছে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
দেশে ৮ হাজার চিকিৎসক সংকট রয়েছে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
দেশে তিন স্তরে কমছে ইন্টারনেটের দাম
দেশে তিন স্তরে কমছে ইন্টারনেটের দাম
চাঁনখারপুল গণহত্যা : সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন
চাঁনখারপুল গণহত্যা : সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন
হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়েছে তুরিন আফরোজকে
হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়েছে তুরিন আফরোজকে
ভিসা জালিয়াতিতে জড়িতদের আজীবনের নিষিদ্ধ করবে যুক্তরাষ্ট্র
ভিসা জালিয়াতিতে জড়িতদের আজীবনের নিষিদ্ধ করবে যুক্তরাষ্ট্র
১৪ অঞ্চলের নদী বন্দরে দুই নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত
১৪ অঞ্চলের নদী বন্দরে দুই নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত
৪৬তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষা, মানতে হবে যে ৪ নির্দেশনা
৪৬তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষা, মানতে হবে যে ৪ নির্দেশনা
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস
সর্বশেষ খবর
সুই-সুতার ফোঁড়ে জীবনের নতুন নকশা
সুই-সুতার ফোঁড়ে জীবনের নতুন নকশা

৭ সেকেন্ড আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টাঙ্গাইলে ডিপ্লোমা নার্সিং ও মিডওয়াইফারি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
টাঙ্গাইলে ডিপ্লোমা নার্সিং ও মিডওয়াইফারি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোপ ফ্রান্সিস আর নেই
পোপ ফ্রান্সিস আর নেই

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক পরিকল্পনা এগিয়ে নেওয়া এখন সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার: প্রধান উপদেষ্টা
চীনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক পরিকল্পনা এগিয়ে নেওয়া এখন সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার: প্রধান উপদেষ্টা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পারিবারিক দ্বন্দ্বের জেরে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
পারিবারিক দ্বন্দ্বের জেরে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে নিষিদ্ধ ইসরায়েলি অভিনেত্রীর সিনেমা
লেবাননে নিষিদ্ধ ইসরায়েলি অভিনেত্রীর সিনেমা

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবিতে ছবি তোলার নামে বাইক নিয়ে পালালেন যুবক, বরিশালে ধরা
ঢাবিতে ছবি তোলার নামে বাইক নিয়ে পালালেন যুবক, বরিশালে ধরা

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের গেট বন্ধ করে ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের গেট বন্ধ করে ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁপাইনবাবগঞ্জে সন্ত্রাস প্রতিরোধে কমিটি গঠন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে সন্ত্রাস প্রতিরোধে কমিটি গঠন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাতিরঝিলে গুলিতে আহত যুবদল কর্মী আরিফ মারা গেছেন
হাতিরঝিলে গুলিতে আহত যুবদল কর্মী আরিফ মারা গেছেন

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

মডেল মেঘনা আলমের ব্যাংক হিসাব তলব
মডেল মেঘনা আলমের ব্যাংক হিসাব তলব

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

দৃষ্টিহীনদের চলাফেরায় বিপ্লব আনবে চীনা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
দৃষ্টিহীনদের চলাফেরায় বিপ্লব আনবে চীনা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা

৩৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

হত্যাকাণ্ডের ঘটনার সঙ্গে যেসব দোষী যুক্ত তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন
হত্যাকাণ্ডের ঘটনার সঙ্গে যেসব দোষী যুক্ত তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

অটোচালকের লাশ উদ্ধার
অটোচালকের লাশ উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রুশ বাহিনী যুদ্ধবিরতি দুই হাজারেরও বেশি বার লঙ্ঘন করেছে: জেলেনস্কি
রুশ বাহিনী যুদ্ধবিরতি দুই হাজারেরও বেশি বার লঙ্ঘন করেছে: জেলেনস্কি

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলার সঙ্গে ব্যতিক্রমী ‘বন্দি বিনিময়’ প্রস্তাব এল সালভাদরের
ভেনেজুয়েলার সঙ্গে ব্যতিক্রমী ‘বন্দি বিনিময়’ প্রস্তাব এল সালভাদরের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে নিহত ১
কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জলবায়ু চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আঞ্চলিক সহযোগিতা বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
জলবায়ু চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আঞ্চলিক সহযোগিতা বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি ছাত্রী হলের ফি কমানোর দাবিতে উপাচার্যের দপ্তর ঘেরাও
জবি ছাত্রী হলের ফি কমানোর দাবিতে উপাচার্যের দপ্তর ঘেরাও

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যারিস্টার রাজ্জাক লাইফ সাপোর্টে, দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির
ব্যারিস্টার রাজ্জাক লাইফ সাপোর্টে, দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে ‘নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয় ঠেকাতে আমাদের করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে ‘নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয় ঠেকাতে আমাদের করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গ্লুকোমা শনাক্ত এবং চিকিৎসা কেন জরুরি
গ্লুকোমা শনাক্ত এবং চিকিৎসা কেন জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

স্বামী-স্ত্রী যখন একই অফিসে
স্বামী-স্ত্রী যখন একই অফিসে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

চাকরির আগে ফাইন টিউনিং
চাকরির আগে ফাইন টিউনিং

১ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

উদ্যোক্তা সৃষ্টির লক্ষ্যে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে আলোচনা সভা
উদ্যোক্তা সৃষ্টির লক্ষ্যে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ক্রোধ দমনের কিছু মন্ত্র
ক্রোধ দমনের কিছু মন্ত্র

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শিশুর ঘন ঘন সর্দি-ঠান্ডায় করণীয়
শিশুর ঘন ঘন সর্দি-ঠান্ডায় করণীয়

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নির্বাচনে অংশ নিতে চান শাজাহান খান
নির্বাচনে অংশ নিতে চান শাজাহান খান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমেরিকায় উচ্চমূল্যের পার্সেল পাঠানো স্থগিত করল ডিএইচএল
আমেরিকায় উচ্চমূল্যের পার্সেল পাঠানো স্থগিত করল ডিএইচএল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বেশি বাড়াবাড়ি করলে তোর চৌদ্দ গোষ্ঠী খেয়ে ফেলবো, পুলিশ সদস্যদের ইনু-শাহজাহান
বেশি বাড়াবাড়ি করলে তোর চৌদ্দ গোষ্ঠী খেয়ে ফেলবো, পুলিশ সদস্যদের ইনু-শাহজাহান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লন্ডনে বিয়ের অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের পলাতক মন্ত্রী-এমপিরা
লন্ডনে বিয়ের অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের পলাতক মন্ত্রী-এমপিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরাকে জড়ো হচ্ছে মার্কিন সেনারা, কারণ কি?
ইরাকে জড়ো হচ্ছে মার্কিন সেনারা, কারণ কি?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে যে অভিমত বিএনপির
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে যে অভিমত বিএনপির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনের ষষ্ঠ প্রজন্মের যুদ্ধবিমান প্রকাশ্যে
চীনের ষষ্ঠ প্রজন্মের যুদ্ধবিমান প্রকাশ্যে

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পরমাণু কর্মসূচি থেকে না সরার ঘোষণা ইরানের
পরমাণু কর্মসূচি থেকে না সরার ঘোষণা ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ হয়ে সেভেন সিস্টার্স, রেল প্রকল্প স্থগিত করল ভারত!
বাংলাদেশ হয়ে সেভেন সিস্টার্স, রেল প্রকল্প স্থগিত করল ভারত!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহিদুল হত্যা নিয়ে ছাত্রদল বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণা চালাচ্ছে: উমামা ফাতেমা
জাহিদুল হত্যা নিয়ে ছাত্রদল বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণা চালাচ্ছে: উমামা ফাতেমা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের পরকীয়া ঢাকতে মেয়ের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দিলেন মা!
নিজের পরকীয়া ঢাকতে মেয়ের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দিলেন মা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তৃতীয় সন্তান নিলে মাসে ১৬ হাজার টাকা ভাতা পাবেন তুর্কি নাগরিকরা
তৃতীয় সন্তান নিলে মাসে ১৬ হাজার টাকা ভাতা পাবেন তুর্কি নাগরিকরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্দায় মা-ছেলে কিন্তু বাস্তবে স্বামী-স্ত্রী
পর্দায় মা-ছেলে কিন্তু বাস্তবে স্বামী-স্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের পদত্যাগ দাবি নুরুল হক নুরের
আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের পদত্যাগ দাবি নুরুল হক নুরের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুপিচুপি ভাঙল শুভমন গিল ও সারা টেন্ডুলকারের সম্পর্ক
চুপিচুপি ভাঙল শুভমন গিল ও সারা টেন্ডুলকারের সম্পর্ক

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রক্তচাপ মাপতে যে নিয়মগুলো জানা দরকার
রক্তচাপ মাপতে যে নিয়মগুলো জানা দরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

৩ মে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশের ডাক
৩ মে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশের ডাক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভবেশ চন্দ্র রায়ের মৃত্যু অসুস্থতার কারণে, মেলেনি আঘাতের চিহ্ন
ভবেশ চন্দ্র রায়ের মৃত্যু অসুস্থতার কারণে, মেলেনি আঘাতের চিহ্ন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদের ঈমাম-স্কুলের শিক্ষকও যেন পার্লামেন্ট যেতে পারে, সে ব্যবস্থা চায় এনসিপি
মসজিদের ঈমাম-স্কুলের শিক্ষকও যেন পার্লামেন্ট যেতে পারে, সে ব্যবস্থা চায় এনসিপি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে ‘দখলের সাম্রাজ্য’ গড়ে তুলেছে আবুল খায়ের গ্রুপ
দেশজুড়ে ‘দখলের সাম্রাজ্য’ গড়ে তুলেছে আবুল খায়ের গ্রুপ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব আমলে জাহান্নাম হারাম হয়ে যায়
যেসব আমলে জাহান্নাম হারাম হয়ে যায়

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পিতৃত্বকালীন ছুটির বিধান রেখে আইন প্রণয়নের সুপারিশ
পিতৃত্বকালীন ছুটির বিধান রেখে আইন প্রণয়নের সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে বিয়ে করে প্রথম দিনই শাশুড়ির কাছে অপদস্থ হন রেখা!
গোপনে বিয়ে করে প্রথম দিনই শাশুড়ির কাছে অপদস্থ হন রেখা!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গৃহবধূর লাশ সড়কে ফেলে পালানোর সময় স্বামী-শাশুড়ি আটক
গৃহবধূর লাশ সড়কে ফেলে পালানোর সময় স্বামী-শাশুড়ি আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ মুহূর্তে প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকদের ১০ম গ্রেড দেওয়া সম্ভব নয়: প্রাথমিক উপদেষ্টা
এ মুহূর্তে প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকদের ১০ম গ্রেড দেওয়া সম্ভব নয়: প্রাথমিক উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে অংশ নিতে চান শাজাহান খান
নির্বাচনে অংশ নিতে চান শাজাহান খান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুরুতর অসুস্থ ব্যারিস্টার রাজ্জাক হাসপাতালে ভর্তি
গুরুতর অসুস্থ ব্যারিস্টার রাজ্জাক হাসপাতালে ভর্তি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টা কাল কাতার যাচ্ছেন
প্রধান উপদেষ্টা কাল কাতার যাচ্ছেন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘকে শান্তিরক্ষী মিশনে বাংলাদেশি নারীদের সংখ্যা বাড়ানোর আহ্বান
জাতিসংঘকে শান্তিরক্ষী মিশনে বাংলাদেশি নারীদের সংখ্যা বাড়ানোর আহ্বান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে হাত পা বাঁধা অপহৃত ব্যবসায়ীকে উদ্ধার
কক্সবাজারে হাত পা বাঁধা অপহৃত ব্যবসায়ীকে উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকদের ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে সৌদি সরকার
পর্যটকদের ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে সৌদি সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কেন খুন পারভেজ
কেন খুন পারভেজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির মধ্যে ভোটের সম্ভাবনা
ফেব্রুয়ারির মধ্যে ভোটের সম্ভাবনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবুরাম সাপুড়ে, রাজনীতির কাপুড়ে!
বাবুরাম সাপুড়ে, রাজনীতির কাপুড়ে!

সম্পাদকীয়

বিদেশে প্লট-ফ্ল্যাট রাজনীতিবিদদের
বিদেশে প্লট-ফ্ল্যাট রাজনীতিবিদদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শিশুর ঘন ঘন সর্দি-ঠান্ডায় করণীয়
শিশুর ঘন ঘন সর্দি-ঠান্ডায় করণীয়

স্বাস্থ্য

মতপার্থক্য যেসব ইস্যুতে
মতপার্থক্য যেসব ইস্যুতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশে সমাধান খুঁজছে চসিক
বাঁশে সমাধান খুঁজছে চসিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আয়নাঘরে লোক না থাকলে আমার বাবা-চাচ্চুরা কোথায়?
আয়নাঘরে লোক না থাকলে আমার বাবা-চাচ্চুরা কোথায়?

পেছনের পৃষ্ঠা

কমেছে ঋণ ও আমানত
কমেছে ঋণ ও আমানত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার ও সংস্কার কি নির্বাচনের প্রতিপক্ষ?
বিচার ও সংস্কার কি নির্বাচনের প্রতিপক্ষ?

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বিসিকে নানান সম্ভাবনা
নতুন বিসিকে নানান সম্ভাবনা

নগর জীবন

প্রশংসায় ভাসছেন স্পর্শিয়া
প্রশংসায় ভাসছেন স্পর্শিয়া

শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী সুফিউর
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী সুফিউর

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়
আমাদের মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজ-ফারিণ আসছেন
রাজ-ফারিণ আসছেন

শোবিজ

সুভাষ দত্তের হাতে ঢাকাই ছবির প্রথম পোস্টার
সুভাষ দত্তের হাতে ঢাকাই ছবির প্রথম পোস্টার

শোবিজ

জি এম কাদেরকে গ্রেপ্তার চায় রওশনের জাপা
জি এম কাদেরকে গ্রেপ্তার চায় রওশনের জাপা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন পূরণ হচ্ছে ১০ লাখ মানুষের
স্বপ্ন পূরণ হচ্ছে ১০ লাখ মানুষের

দেশগ্রাম

আমি নিজেও গুমের শিকার হয়েছি
আমি নিজেও গুমের শিকার হয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে ইসির তৎপরতায় এনসিপির সন্দেহ
নির্বাচন নিয়ে ইসির তৎপরতায় এনসিপির সন্দেহ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের সঙ্গে কানেকটিভিটি উদ্বোধনে ভুটান রাজা
ভারতের সঙ্গে কানেকটিভিটি উদ্বোধনে ভুটান রাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

আত্মসংস্কারে বদলে যাবে জাতি
আত্মসংস্কারে বদলে যাবে জাতি

সম্পাদকীয়

সামিতের পাসপোর্টের অপেক্ষায় বাফুফে
সামিতের পাসপোর্টের অপেক্ষায় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

ধর্ষণের শিকার নারীর মৃত্যু
ধর্ষণের শিকার নারীর মৃত্যু

দেশগ্রাম

সেভেন সিস্টার্সে যাওয়ার রেল প্রকল্প স্থগিত ভারতের
সেভেন সিস্টার্সে যাওয়ার রেল প্রকল্প স্থগিত ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

হতশ্রী ব্যাটিং-বোলিং
হতশ্রী ব্যাটিং-বোলিং

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের টানা দ্বিতীয় জয়
বাংলাদেশের টানা দ্বিতীয় জয়

মাঠে ময়দানে

চোখে মরিচের গুঁড়া ছিটিয়ে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
চোখে মরিচের গুঁড়া ছিটিয়ে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতের বিরুদ্ধে বিএনপির বিক্ষোভ
জামায়াতের বিরুদ্ধে বিএনপির বিক্ষোভ

দেশগ্রাম