শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১৯, শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ১০:২০, শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর, ২০২৫

হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী

সারা দেশের হাসপাতালের মেঝেতে প্রতিদিন ১২ হাজার রোগী চিকিৎসা নিচ্ছে। সেই হিসাবে বছরে মেঝেতে চিকিৎসা নেয় প্রায় ৪৪ লাখ রোগী। এ ছাড়া হাসপাতালে ভর্তির প্রয়োজন থাকা সত্ত্বেও শয্যার অভাবে দিনে আরো কয়েক হাজার রোগী ভর্তি হতে পারে না।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

শুধু ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে দিনে গড়ে দুই হাজার রোগী মেঝেতে চিকিৎসা নেয়। একই চিত্র ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালেও। এর বাইরে বিভাগীয় মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে গড়ে এক হাজার ৫০০ রোগী এবং অন্য মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালগুলোতে গড়ে এক হাজার রোগী মেঝেতে চিকিৎসা নেয়। দেশে গত পাঁচ বছরে সরকারি হাসপাতালগুলোতে শয্যাসংখ্যা বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে। এতেও শয্যাসংকট কাটছে না।

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. সায়েদুর রহমান বলেছেন, দিনে ১৫ হাজার মানুষ হাসপাতালের মেঝেতে চিকিৎসা নেয়। সেই হিসাবে বছরে মেঝেতে চিকিৎসা নেয় প্রায় ৫৪ লাখ ৩৫ হাজার রোগী। শয্যার অভাবে হাসপাতালে ভর্তি হতে পারে না আরো অন্তত ১০ লাখ রোগী।

অধ্যাপক ডা. সায়েদুর মনে করেন, আরো ১৫ হাজার শয্যা বাড়ানো ছাড়া মানসম্পন্ন চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব নয়। এ জন্য অতিদ্রুত ২০ হাজার  কোটি টাকা বরাদ্দ করা হলেও তা বাস্তবায়নে তিন থেকে পাঁচ বছর লাগবে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, দেশের অন্তত ২০টি জেলায় প্রতি ১০ হাজার বাসিন্দার জন্য স্থানীয় হাসপাতালগুলোতে গড়ে দুটি শয্যাও বরাদ্দ নেই। এর মধ্যে শেরপুরে সবচেয়ে কম—১.৩০। লক্ষ্মীপুরে ১.৪৪, পরের অবস্থানে নরসিংদী ১.৪৯, হবিগঞ্জে ১.৫০, গাজীপুরে ১.৫৬, সিরাজগঞ্জে ১.৫৮, চাঁপাইনবাবগঞ্জে ১.৬১, নাটোরে ১.৬২, গাইবান্ধায় ১.৬৩ ও চুয়াডাঙ্গায় ১.৬৬।

জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, দুর্বল প্রাথমিক চিকিৎসা ও প্রতিরোধমূলক স্বাস্থ্যসেবার অভাবে জীবনহানি, রোগ বৃদ্ধি ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থার ওপর চাপ বাড়ছে। এ ক্ষেত্রে শয্যা বাড়ানো কোনো সমাধান নয়। কারণ কোথাও শয্যা ফাঁকা থাকছে, কোথাও শয্যাসংকটে মেঝেতেও রোগীর জায়গা হচ্ছে না। এতে চিকিৎসা নিতে এসে রোগী ও রোগীর আত্মীয়রা সংক্রমিত হচ্ছেন। বাদ পড়ছেন না চিকিৎসক ও নার্সরাও। তাই প্রতিরোধমূলক স্বাস্থ্যব্যবস্থা ও প্রাথমিক সেবায় জোর দিতে হবে।

২০২২ সালের হেলথ বুলেটিনের (স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেম বা এমআইএসের বার্ষিক প্রতিবেদন) তথ্য অনুযায়ী, দেশে সরকারি হাসপাতালে শয্যাসংখ্যা ৭১ হাজার ৬৬০টি। বেসরকারি হাসপাতালে শয্যা রয়েছে ৯৯ হাজার ৯৭৫টি। মোট শয্যা এক লাখ ৭১ হাজার ৬৭৫টি।

এক রোগী থেকে অন্যজনে সংক্রমণ:

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হাসপাতালের করিডর বা মেঝেতে থাকা রোগীদের রোগজীবাণুতে সংক্রমণের ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি। কারণ করিডর বা মেঝে ফাঁকা না থাকায় বেশির ভাগ সময় জীবাণুমুক্ত করা হয় না। এতে এক রোগ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়ে অন্য রোগ নিয়ে বাড়ি ফিরছে রোগী। এতে অধিক সময় হাসপাতালে থাকতে হচ্ছে। চিকিৎসা ব্যয়ও বাড়ছে।

ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ইনফেকশন কন্ট্রোল কমিটির সদস্যসচিব ও মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. কাকলী হালদার বলেন, করিডর বা মেঝেতে থাকা রোগী নানাভাবে জীবাণু দ্বারা সহজেই সংক্রমিত হতে পারে। স্বাস্থ্যকর্মী ও দর্শনার্থীর সংক্রমিত হাত এবং কাছাকাছি থাকা রোগীদের মধ্যে সরাসরি সংস্পর্শ, সংক্রমিত মেঝের কাছাকাছি থাকা এবং সঠিকভাবে জীবাণুমুক্ত না হওয়া ট্রলি, চেয়ার বা সরঞ্জাম থেকে হাসপাতালে থাকা (নোসোকোমিয়াল ইনফেকশন) জীবাণু (এমআরএসএ, ইএসবিএল) সহজেই সংক্রমণ ঘটায়।

অধ্যাপক ডা. কাকলী হালদার বলেন, করিডরে বায়ু চলাচল ব্যবস্থা ভালো না থাকায় শ্বাসতন্ত্রের জীবাণু সহজেই এক রোগী থেকে অন্য রোগীর মধ্যে ছড়িয়ে পড়তে পারে। আবার হাসপাতালের এসব জীবাণু প্রায়ই অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধী হয়, ফলে এদের গুরুতর ইনফেকশন, আইসিইউ সাপোর্ট এবং মৃত্যুঝুঁকিও বেড়ে যায়। রোগীর নিরাপত্তা এবং সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করতে এই প্রথা দ্রুত বন্ধ করা জরুরি।

প্রতিরোধমূলক স্বাস্থ্যসেবা জরুরি:

স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, সারা দেশে সরকারের স্বাস্থ্যবিষয়ক ও স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান রয়েছে ২১ হাজার ৪১১টি। এর মধ্যে রোগী ভর্তির সুবিধাসহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, বিশেষায়িত ইনস্টিটিউট হাসপাতাল, জেলা বা জেনারেল হাসপাতাল, উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রসহ সরকারি বিভিন্ন হাসপাতাল আছে ৬৬০টি। দেশে নিবন্ধিত বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকের সংখ্যা সাত হাজার ৮৫৪টি এবং বেসরকারি রোগ নিরীক্ষাকেন্দ্র প্রায় ১০ হাজার। ব্লাড ব্যাংক ১৮০টি।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক পরিচালক ও জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. বে-নজির আহমেদ বলেন, অতীতে বাংলাদেশ কিছু রোগ নির্মূল করেছে, কিছু রোগ নিয়ন্ত্রণে এনেছে। এর মধ্যে ফাইলেরিয়া বা গোদরোগ, কালাজ্বর, ম্যালেরিয়া, কুষ্ঠ, জলাতঙ্ক রয়েছে। এটি সম্ভব হয়েছে প্রতিরোধমূলক স্বাস্থ্য ব্যবস্থার মাধ্যমে।

তিনি বলেন, চিকিৎসাব্যবস্থা তিন স্তরের হওয়া জরুরি। যেমন—৮০ শতাংশ মানুষকে ইউনিয়ন বা উপজেলা পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবা দেওয়া। জেলা পর্যায়ে ৯৫ শতাংশ মানুষের সেবা নিশ্চিত করা। এ ছাড়া গুরুতর ৫ শতাংশ রোগী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নেবে। তবেই শয্যার সংকট কমবে।

প্রতিদিন ১৫ লাখ রোগীর চিকিৎসা:

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, গত পাঁচ বছরে হাসপাতালের সাধারণ শয্যাসংখ্যা ৩৫ হাজার থেকে প্রায় ৭২ হাজার হয়েছে। জেলা সদর হাসপাতাল ৫০ থেকে ২৫০ শয্যা এবং উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ১০ থেকে বাড়িয়ে ৫০ শয্যায় উন্নীত করা হয়েছে। এ ছাড়া অন্য সব হাসপাতালে শয্যা বেড়েছে। আইসিইউ শয্যাসংখ্যা ৩৮১ থেকে এক হাজার ৮৬০টিতে উন্নীত করা হয়েছে। তবে বেশির ভাগ উপজেলা হাসপাতালে সারা বছরই শয্যা ফাঁকা থাকছে। বেশির ভাগ রোগীর চাপ তৈরি হচ্ছে বড় শহর ও ঢাকার হাসপাতালগুলোতে।

জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডা. মুশতাক হোসেন বলেন, ‘আমাদের চিকিৎসাব্যবস্থা ঢাকাকেন্দ্রিক। সারা দেশের রোগী ঢাকার  হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা নিতে আসে। অথচ উপজেলা হাসপাতালে বেশির ভাগ সময় শয্যা ফাঁকা থাকছে। কোনো রেফারেল পদ্ধতি নেই। এখানে পরবির্তন জরুরি। প্রথমে আমাদের কমিউনিটিভিত্তিক স্বাস্থ্যসেবা, প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার দিকে বেশি জোর দেওয়া জরুরি। এরপর মাধ্যমিক স্বাস্থ্যসেবা ও তৃতীয় পর্যায়ে মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবা।

স্বাস্থ্য সংস্কার কমিশনের সুপারিশ গুরুত্ব পাচ্ছে না:

অন্তর্বর্তী সরকারের গঠন করে দেওয়া স্বাস্থ্য সংস্কার কমিশনের সুপারিশগুলো যথেষ্ট গুরুত্ব পাচ্ছে না বলে মনে করেন কমিশনের সদস্য চিকিৎসা বিজ্ঞানী অধ্যাপক লিয়াকত আলী।

তিনি বলেন, ৭০ শতাংশ সেবা বেসরকারি খাতে চলে গেছে। বিষয়টি থেকে জাতিকে রক্ষা করতে অবশ্যই সরকারি খাতের গুরুত্ব দিতে হবে। এর জন্য প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবাগুলোকে কতগুলো অর্থনৈতিক বিষয়ে প্রস্তাব করা হয়েছে। তবে বিষয়টি গুরুত্ব পাচ্ছে না। সৌজন্যে: কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
শাসক নয়, সেবক হয়ে উঠার রাজনীতি করুন: শিশির মনির
শাসক নয়, সেবক হয়ে উঠার রাজনীতি করুন: শিশির মনির
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
রায়কে ‘ঐতিহাসিক’ বলল অন্তর্বর্তী সরকার, জনগণকে শান্ত থাকার আহ্বান
রায়কে ‘ঐতিহাসিক’ বলল অন্তর্বর্তী সরকার, জনগণকে শান্ত থাকার আহ্বান
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সর্বশেষ খবর
সঞ্চয়পত্র এবং প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র এবং প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৫২ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

২০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৪০ মিনিট আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৪৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক