শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১২ আগস্ট, ২০২৫

‘ফোন পেয়ে হাসপাতালে গিয়ে দেখি ছেলের রক্তাক্ত লাশ’

ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্য দিলেন চানখাঁরপুলে নিহত আনাসের বাবা। এ বিচার ন্যায়ের মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠিত করবে : চিফ প্রসিকিউটর
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
‘ফোন পেয়ে হাসপাতালে গিয়ে দেখি ছেলের রক্তাক্ত লাশ’

দশম শ্রেণির ছাত্র শাহরিয়ার খান আনাস গত বছর ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের কয়েক ঘণ্টা আগে রাজধানীর চানখাঁরপুল এলাকায় পুলিশের গুলিতে নিহত হন। একটি বুলেট তার বুকের বাঁ পাশ দিয়ে ঢুকে পিঠ ভেদ করে বেরিয়ে যায়। সেদিন প্রায় একই সময়ে আরও কয়েকজন নিহত হন। এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় প্রসিকিউশনের প্রথম সাক্ষী হিসেবে গতকাল আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ সাক্ষ্য দিয়েছেন নিহত আনাসের বাবা শাহরিয়ার খান পলাশ।

জবানবন্দিতে তিনি বলেন, এক আন্দোলনকারীর ফোন পেয়ে আমি, আমার স্ত্রী এবং আমার শ্বশুর মিটফোর্ড হাসপাতালে যাই। সেখানে গিয়ে জরুরি বিভাগের সামনে একটি স্ট্রেচারে রক্তাক্ত অবস্থায় আমার সন্তানের গুলিবিদ্ধ লাশ দেখতে পাই। মামলার আসামিদের ঘটনার জন্য দায়ী করে তাদের ফাঁসি চান নিহত আনাসের বাবা। পরে আসামি আরশাদ হোসেনের পক্ষে সাক্ষীকে জেরা করেন আইনজীবী সাদ্দাম হোসেন অভি। ইমাজ হোসেনের পক্ষে জেরা করেন আইনজীবী জিয়াউর রশিদ টিটো, আসামি সুজন হোসেন ও নাসিরুল ইসলামের পক্ষে জেরা করেন আইনজীবী আবুল হোসেন। আর পলাতক আসামিদের পক্ষে জেরা করেন রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী কুতুবুদ্দিন। আজ এ মামলা ফের সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য ধার্য রয়েছে।

এর আগে বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ মামলার সূচনা বক্তব্য তুলে ধরেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। ট্রাইব্যুনালের দুই সদস্য হলেন- বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ ও বিচারক মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী। এ সময় প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম, গাজী এম এইচ তামীম, বি এম সুলতান মাহমুদ, আবদুস সাত্তার পালোয়ান ও তারেক আবদুল্লাহ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমানসহ পুলিশের সাবেক আট সদস্য এ মামলার আসামি। তাদের মধ্যে চারজন পলাতক। তারা হলেন সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান, সাবেক যুগ্ম কমিশনার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী, রমনা অঞ্চলের সাবেক অতিরিক্ত উপকমিশনার শাহ্ আলম মো. আখতারুল ইসলাম ও রমনা অঞ্চলের সাবেক সহকারী কমিশনার মোহাম্মদ ইমরুল। গ্রেপ্তার আসামিরা হলেন শাহবাগ থানার সাবেক পরিদর্শক (অপারেশন) মো. আরশাদ হোসেন, কনস্টেবল মো. সুজন হোসেন, ইমাজ হোসেন ও মো. নাসিরুল ইসলাম। গতকাল মামলার বিচারকাজের সময় তারা ট্রাইব্যুনালের কাঠগড়ায় ছিলেন।

সূচনা বক্তব্যে চিফ প্রসিকিউটর জুলাই অভ্যুত্থানের প্রেক্ষাপট ও মামলার আদ্যোপান্ত তুলে ধরে বলেন, ‘এই বিচার কার্যক্রম পুরোনো রাজনৈতিক বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য নয়, বরং একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ বিচারব্যবস্থার প্রতিষ্ঠার প্রক্রিয়া। এটি প্রমাণ করে যে, দেশের সবচেয়ে ক্ষমতাবান ব্যক্তিদেরও আইনসম্মত জবাবদিহির আওতায় আনা যেতে পারে। এ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে জনগণ বিশ্বাস করতে পারবে যে ন্যায়বিচার কোনো অবস্থাতেই পক্ষপাতদুষ্ট বা প্রভাবিত নয়, বরং সম্পূর্ণ স্বচ্ছ, দৃঢ় এবং নিরপেক্ষভাবে পরিচালিত হচ্ছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘এ মামলায় প্রধান আসামি হিসেবে তৎকালীন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান অভিযুক্ত। বিচার প্রক্রিয়া ডিএমপি কমিশনারসহ সাত আসামির জন্য সর্বোচ্চ ন্যায়বিচার নিশ্চিত করবে। বিচার জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী পরিচালিত হবে। যাতে সব পক্ষের আইনি অধিকার নিশ্চিত হয়। এ ধরনের সুষ্ঠু বিচারব্যবস্থা দেশের আইনি সংস্কৃতির প্রতি জনগণের আস্থাকে আরও দৃঢ় করবে এবং ন্যায়বিচারের মূল্যবোধকে প্রতিষ্ঠিত করবে।’

জবানবন্দিতে যা বললেন নিহত আনাসের বাবা পলাশ : এ মামলায় প্রসিকিউশনের প্রথম সাক্ষী নিহত আনাসের বাবা শাহরিয়ার খান পলাশ তার জবানবন্দিতে বলেন, গত বছর ৫ আগস্ট মাকে একটি চিঠি লিখে সকালে রাজধানীর গেন্ডারিয়ার ভাড়া বাসা থেকে বের গিয়েছিল আনাস। চিঠিতে আনাস লিখেছিল ‘মা আমি মিছিলে যাচ্ছি। যদি না ফিরি তাহলে গর্বিত হইও।’ চিঠিটি তদন্ত কর্মকর্তা জব্দ করেছেন এবং তা এ মামলার জব্দ তালিকায় বস্তু প্রদর্শনী হিসেবে আছে। তিনি বলেন, ‘এই চিঠি পড়েই বুঝতে পারি আনাস বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মার্চ টু ঢাকা কর্মসূচিতে গেছে। এরপর দুপুর দেড়টার দিকে আনাসের মায়ের মোবাইলে একটি অপরিচিত নম্বর থেকে কল আসে। ফোন ধরতেই জানতে চাওয়া হয় আমাদের কেউ বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের কর্মসূচিতে গেছে কি না। আমার স্ত্রী বলে, আমার ছেলে আনাস গেছে। ওই লোকটি তখন দ্রুত মিটফোর্ড (স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ) হাসপাতালে যেতে বলেন।’

আনাসের সঙ্গে থাকা সিম ছাড়া মোবাইল থেকে নম্বর নিয়ে ওই লোকটি ফোন দিয়েছিলেন বলে ট্রাইব্যুনালকে জানান সাক্ষী পলাশ। তিনি বলেন, ‘পরে জানতে পারি ওই লোকটিও আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী একজন ছাত্র। তার নাম সৌরভ আহম্মেদ।’ সিম ছাড়া মোবাইলটিও তদন্ত কর্মকর্তা জব্দ করেছেন এবং তা মামলার বস্তু প্রদর্শনী হিসেবে আছে জানিয়ে সাক্ষী বলেন, ‘এই সংবাদ শুনে আমি, আমার স্ত্রী এবং আমার শ্বশুর মিটফোর্ড হাসপাতালে যাই। জরুরি বিভাগের সামনে একটি স্ট্রেচারে রক্তাক্ত অবস্থায় আমার সন্তানের গুলিবিদ্ধ লাশ দেখতে পাই।’

আনাসের সঙ্গে থাকা আন্দোলনকারী রাব্বী হোসেন, সৌরভ আহম্মেদের বরাত দিয়ে গত বছর ৫ আগস্ট চানখাঁরপুল এলাকার পরিস্থিতির বর্ণনা দেন সাক্ষী শাহরিয়ার খান (পলাশ)। সকাল সাড়ে ১০টার বর্ণনায় তিনি বলেন, ‘তারা (আনাস, রাব্বি ও সৌরভসহ আন্দোলনকারীরা) চানখাঁরপুল হয়ে শহীদ মিনারের দিকে যাচ্ছিল। চানখাঁরপুল এলাকায় তারা পুলিশের বাধার মুখে পড়ে। সেখানে হাজার হাজার ছাত্র-জনতা জড়ো হয়।’ জবানবন্দিতে তিনি বলেন, ‘পুলিশ নিরস্ত্র আন্দোলনকারীদের ওপর সাউন্ড গ্রেনেড, টিয়ার শেল, শটগান এবং চাইনিজ রাইফেল দিয়ে নির্বিচারে গুলি করে। নিমতলীর নবাব কাটরা গলির ভিতর আনাসকে টার্গেট করে গুলি করে পুলিশ। একটা গুলি আমার ছেলের বুকের বাঁ পাশে বিদ্ধ হয়ে পেছন দিক দিয়ে বের হয়ে যায়। গুলি করা লোকটি এপিবিএনের পোশাক পরা ছিল।’ জবানবন্দিকে পলাশ বলেন, ‘আনাস গুলিবিদ্ধ হওয়ায় তাকে রাব্বি হোসেন, সৌরভ আহম্মেদসহ আরও কয়েকজন রিকশায় করে মিটফোর্ড হাসপাতালে নিয়ে যায়। রাব্বিসহ আরও অনেকেই ঘটনাটির ভিডিও করে। পরে ভিডিওগুলো আমাকে দেয়। তদন্ত কর্মকর্তা আমার কাছ থেকে তা জব্দ করেছেন।’ আনাসসহ ছয়জনকে গুলি করে হত্যার জন্য সাক্ষী শাহরিয়ার খান পলাশ আসামিদের দায়ী করে তাদের বিচার ও ফাঁসি দাবি করেন ট্রাইব্যুনালের কাছে।

গত বছর ৫ আগস্ট সরকার পতনের দিন রাজধানীর চানখাঁরপুল এলাকায় আনাসসহ কয়েকজন পুলিশের গুলিতে নিহত হয়। এ ঘটনায় মামলা দায়েরের পর ছয় মাস ১৩ দিনে তদন্ত শেষ করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা। গত ২০ এপ্রিল চিফ প্রসিকিউটরের কার্যালয়ে মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দেয় সংস্থাটি। এটিই ছিল জুলাই-আগস্টের গণ আন্দোলনে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার প্রথম তদন্ত প্রতিবেদন। পরে গত ২৫ মে এ মামলার আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করা হলে ট্রাইব্যুনাল তা আমলে নেন। এ মামলায় ৭৯ জনকে সাক্ষী করেছে প্রসিকিউশন। পরে গত ১৪ জুলাই আসামিদের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন ট্রাইব্যুনাল। সেই ধারাবাহিকতায় গতকাল প্রসিকিউশনের সূচনা বক্তব্যের পর মামলার প্রথম সাক্ষীর সাক্ষ্য নিলেন ট্রাইব্যুনাল।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
গারো তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগ গ্রেপ্তার ২
গারো তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগ গ্রেপ্তার ২
নেদারল্যান্ডসের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস
নেদারল্যান্ডসের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস
জামিনসংক্রান্ত বক্তব্যটি আইজিপির নয়
জামিনসংক্রান্ত বক্তব্যটি আইজিপির নয়
বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেল বিএসএফ
বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেল বিএসএফ
বিজিবি-বিএসএফের মানবিকতায় বাবা মেয়ের শেষ দেখা
বিজিবি-বিএসএফের মানবিকতায় বাবা মেয়ের শেষ দেখা
‘শান্তির জন্যই যুদ্ধ চাই’
‘শান্তির জন্যই যুদ্ধ চাই’
চালকের গলা কেটে অটোরিকশা ছিনতাই
চালকের গলা কেটে অটোরিকশা ছিনতাই
ছুটিতে ঢাকা ছাড়ছে মানুষ, মহাসড়কে ভোগান্তি
ছুটিতে ঢাকা ছাড়ছে মানুষ, মহাসড়কে ভোগান্তি
রামেক হাসপাতালে রোগীর কাগজপত্র ছিঁড়ে ফেললেন চিকিৎসক!
রামেক হাসপাতালে রোগীর কাগজপত্র ছিঁড়ে ফেললেন চিকিৎসক!
অবহেলিত মিষ্টি আলুর কেজি ২০০ টাকা
অবহেলিত মিষ্টি আলুর কেজি ২০০ টাকা
হাতকড়া পরা ছবিটি চিকিৎসাধীন সময়ের না
হাতকড়া পরা ছবিটি চিকিৎসাধীন সময়ের না
জানালার ফাঁক দিয়ে ঘুমন্ত যুবককে গুলি করে হত্যা
জানালার ফাঁক দিয়ে ঘুমন্ত যুবককে গুলি করে হত্যা
সর্বশেষ খবর
গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার
গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনার হাওরে ভেসে ওঠা লাশের পরিচয় মেলেনি
নেত্রকোনার হাওরে ভেসে ওঠা লাশের পরিচয় মেলেনি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিগগিরই সিলেট জেলা হাসপাতালের কার্যক্রম চালু হবে
শিগগিরই সিলেট জেলা হাসপাতালের কার্যক্রম চালু হবে

১৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দুর্ঘটনার ঝুঁকি কমাতে এমিরেটসের নতুন নির্দেশনা
দুর্ঘটনার ঝুঁকি কমাতে এমিরেটসের নতুন নির্দেশনা

২২ মিনিট আগে | এভিয়েশন

৪ অক্টোবর থেকে ২২ দিন মেঘনায় মাছ ধরা বন্ধ
৪ অক্টোবর থেকে ২২ দিন মেঘনায় মাছ ধরা বন্ধ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া
ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে পূর্ব মাদারবাড়িতে গোলাগুলি, কিশোরসহ আহত ৪
মধ্যরাতে পূর্ব মাদারবাড়িতে গোলাগুলি, কিশোরসহ আহত ৪

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পূজামণ্ডপে বসুন্ধরা শুভসংঘ চাঁদপুর জেলা শাখার অনুদান
পূজামণ্ডপে বসুন্ধরা শুভসংঘ চাঁদপুর জেলা শাখার অনুদান

৪৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পরীক্ষাগারে রক্তনালীসহ ক্ষুদ্র হৃদ্‌যন্ত্র ও লিভার তৈরি
পরীক্ষাগারে রক্তনালীসহ ক্ষুদ্র হৃদ্‌যন্ত্র ও লিভার তৈরি

৪৮ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

দিনাজপুরে পলাতক আসামি গ্রেফতার
দিনাজপুরে পলাতক আসামি গ্রেফতার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্যাটেলাইটের মাধ্যমে মহাকাশে ডেটা পাঠালো স্পেসকয়েন
স্যাটেলাইটের মাধ্যমে মহাকাশে ডেটা পাঠালো স্পেসকয়েন

৫৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে দু’জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৯৬
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে দু’জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৯৬

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ও নারীদের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি
নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ও নারীদের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএড সিলেবাসে বড় পরিবর্তন
বিএড সিলেবাসে বড় পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাগেরহাটে জাতীয়তাবাদী ওলামা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে জাতীয়তাবাদী ওলামা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে আগুনে দগ্ধ গৃহবধূর মৃত্যু, সুদের কারবারির ঘরে আগুন দিল জনতা
চাঁদপুরে আগুনে দগ্ধ গৃহবধূর মৃত্যু, সুদের কারবারির ঘরে আগুন দিল জনতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’র পর্দা নামলো
সিডনিতে অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’র পর্দা নামলো

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঝিনাইদহে বাসচাপায় শিশুসহ নিহত ২
ঝিনাইদহে বাসচাপায় শিশুসহ নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?
ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেবেন প্রবাসীরা: প্যারিসে ইসি সানাউল্লাহ
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেবেন প্রবাসীরা: প্যারিসে ইসি সানাউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বুমরাহ-সিরাজের তোপে ১৬২ রানে গুটিয়ে গেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
বুমরাহ-সিরাজের তোপে ১৬২ রানে গুটিয়ে গেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বিমানবন্দরে দুই প্লেনের সংঘর্ষ
যুক্তরাষ্ট্রে বিমানবন্দরে দুই প্লেনের সংঘর্ষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে: টুকু
বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে: টুকু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইথিওপিয়ায় গির্জার অস্থায়ী নির্মাণকাঠামো ভেঙে ৩৬ জনের প্রাণহানি
ইথিওপিয়ায় গির্জার অস্থায়ী নির্মাণকাঠামো ভেঙে ৩৬ জনের প্রাণহানি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের বিপক্ষে টস হেরে বোলিংয়ে বাংলাদেশ
পাকিস্তানের বিপক্ষে টস হেরে বোলিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশ আজ সংকটাপন্ন সময় পার করছে: ইলিয়াসপত্নী লুনা
দেশ আজ সংকটাপন্ন সময় পার করছে: ইলিয়াসপত্নী লুনা

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
গাজাগামী ফ্লোটিলার দুই জাহাজকে ঘিরে ফেলেছে ইসরায়েল
গাজাগামী ফ্লোটিলার দুই জাহাজকে ঘিরে ফেলেছে ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬-এর শুরু থেকেই নতুন পে স্কেলে বেতন পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা
২০২৬-এর শুরু থেকেই নতুন পে স্কেলে বেতন পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন সেনাদের যুদ্ধ প্রস্তুতির নির্দেশ, যা বললো রাশিয়া
মার্কিন সেনাদের যুদ্ধ প্রস্তুতির নির্দেশ, যা বললো রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে আক্রমণ হলে প্রতিশোধ নেবে যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ
কাতারে আক্রমণ হলে প্রতিশোধ নেবে যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত ইলিয়াস কাঞ্চন, লন্ডনে চলছে চিকিৎসা
ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত ইলিয়াস কাঞ্চন, লন্ডনে চলছে চিকিৎসা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড়
গাজা ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড়

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেউলিয়াত্ব ঠেকাতে ২ হাজার কোটি
দেউলিয়াত্ব ঠেকাতে ২ হাজার কোটি

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স
ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়ার অপরিশোধিত তেল আমদানিতে শীর্ষে তাইওয়ান, ভারত দ্বিতীয়
রাশিয়ার অপরিশোধিত তেল আমদানিতে শীর্ষে তাইওয়ান, ভারত দ্বিতীয়

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইএলটি–টোয়েন্টিতে দল পেলেন সাকিব-তাসকিন
আইএলটি–টোয়েন্টিতে দল পেলেন সাকিব-তাসকিন

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৬ ঘণ্টা পর জট কেটেছে মেঘনা টোলপ্লাজার, মদনপুরে ১২ কি.মি তীব্র যানজট
১৬ ঘণ্টা পর জট কেটেছে মেঘনা টোলপ্লাজার, মদনপুরে ১২ কি.মি তীব্র যানজট

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজাগামী ফ্লোটিলা থেকে গ্রেটা থুনবার্গসহ কয়েকজন অধিকারকর্মী আটক
গাজাগামী ফ্লোটিলা থেকে গ্রেটা থুনবার্গসহ কয়েকজন অধিকারকর্মী আটক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের সিদ্ধান্ত নিয়েছি : আমীর খসরু
১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের সিদ্ধান্ত নিয়েছি : আমীর খসরু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক শিল্পমন্ত্রীর সেই ছবি নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্রসচিব
সাবেক শিল্পমন্ত্রীর সেই ছবি নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্রসচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য
জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি বাতিল করলেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট
ইসরায়েলের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি বাতিল করলেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেটা থুনবার্গদের জাহাজে ইসরায়েলি সেনা, যা জানা গেল
গ্রেটা থুনবার্গদের জাহাজে ইসরায়েলি সেনা, যা জানা গেল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরের তিন উপজেলায় মানবদেহে ছড়িয়ে পড়েছে অ্যানথ্রাক্স
রংপুরের তিন উপজেলায় মানবদেহে ছড়িয়ে পড়েছে অ্যানথ্রাক্স

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আদালত থেকে পালিয়ে যাওয়া জিসান হত্যা মামলার আসামি কারাগারে
আদালত থেকে পালিয়ে যাওয়া জিসান হত্যা মামলার আসামি কারাগারে

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুমুদ ফ্লোটিলা আটকানোর প্রতিবাদে ইতালিতে সাধারণ ধর্মঘটের ডাক
সুমুদ ফ্লোটিলা আটকানোর প্রতিবাদে ইতালিতে সাধারণ ধর্মঘটের ডাক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মরক্কোতে তরুণদের সঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীর ব্যাপক সংঘর্ষ
মরক্কোতে তরুণদের সঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীর ব্যাপক সংঘর্ষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?
ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন কেন সোশ্যাল মিডিয়ায় নেই, জানাল ক্রেমলিন
পুতিন কেন সোশ্যাল মিডিয়ায় নেই, জানাল ক্রেমলিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস, সাত জেলায় বন্যার শঙ্কা
ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস, সাত জেলায় বন্যার শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে বজ্রপাতে বিএনপি নেতাসহ নিহত ২
যশোরে বজ্রপাতে বিএনপি নেতাসহ নিহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ অক্টোবর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হস্তক্ষেপের নিন্দা মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হস্তক্ষেপের নিন্দা মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনে কুমিরের আক্রমণে জেলের মৃত্যু, ৭ ঘণ্টা পর লাশ উদ্ধার
সুন্দরবনে কুমিরের আক্রমণে জেলের মৃত্যু, ৭ ঘণ্টা পর লাশ উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আশার পর হতাশা
আশার পর হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

অবহেলিত মিষ্টি আলুর কেজি ২০০ টাকা
অবহেলিত মিষ্টি আলুর কেজি ২০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজিবি-বিএসএফের মানবিকতায় বাবা মেয়ের শেষ দেখা
বিজিবি-বিএসএফের মানবিকতায় বাবা মেয়ের শেষ দেখা

পেছনের পৃষ্ঠা

খুচরা বাজারে দাপট সুপারশপের
খুচরা বাজারে দাপট সুপারশপের

পেছনের পৃষ্ঠা

‘এলডিপির ঘাঁটি’তে বিএনপি থেকে মনোনয়ন প্রার্থী পাঁচ
‘এলডিপির ঘাঁটি’তে বিএনপি থেকে মনোনয়ন প্রার্থী পাঁচ

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইসির সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ
ইসির সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিগারদের মিশন শুরু আজ
নিগারদের মিশন শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

উৎসবমুখর কক্সবাজার সৈকত
উৎসবমুখর কক্সবাজার সৈকত

নগর জীবন

অনুসন্ধানে গিয়ে ৬০৮ কোটি টাকা মানি লন্ডারিংয়ের তথ্য
অনুসন্ধানে গিয়ে ৬০৮ কোটি টাকা মানি লন্ডারিংয়ের তথ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

গ্রিন নয়, সবাই রেড সিগন্যালে আছেন
গ্রিন নয়, সবাই রেড সিগন্যালে আছেন

নগর জীবন

রাষ্ট্রপতির চিঠি পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে
রাষ্ট্রপতির চিঠি পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবীদের সর্বশেষ সুযোগ ও দুর্গাপূজার সম্প্রীতি
বিপ্লবীদের সর্বশেষ সুযোগ ও দুর্গাপূজার সম্প্রীতি

সম্পাদকীয়

শাপলা চত্বরের হত্যাযজ্ঞ ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল
শাপলা চত্বরের হত্যাযজ্ঞ ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল

নগর জীবন

মিয়ানমারের ভিতরেই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান
মিয়ানমারের ভিতরেই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতকে অনেকে ছায়া সরকার বলছে
জামায়াতকে অনেকে ছায়া সরকার বলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য
জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটিতে ঢাকা ছাড়ছে মানুষ, মহাসড়কে ভোগান্তি
ছুটিতে ঢাকা ছাড়ছে মানুষ, মহাসড়কে ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেশি দিন অনির্বাচিত সরকার থাকলে শাসন ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে
বেশি দিন অনির্বাচিত সরকার থাকলে শাসন ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে

খবর

আমরা রাষ্ট্রদ্রোহী নই, ভারতবিরোধী
আমরা রাষ্ট্রদ্রোহী নই, ভারতবিরোধী

নগর জীবন

মানব পাচারে অপরিবর্তিত বাংলাদেশ
মানব পাচারে অপরিবর্তিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাগরে নৌকা থেকে পড়ে জেলে নিখোঁজ
সাগরে নৌকা থেকে পড়ে জেলে নিখোঁজ

দেশগ্রাম

১৮ মাসের মধ্যে ১ কোটি কর্মসংস্থান
১৮ মাসের মধ্যে ১ কোটি কর্মসংস্থান

নগর জীবন

আজ দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা
আজ দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিরের আক্রমণে জেলের মৃত্যু
কুমিরের আক্রমণে জেলের মৃত্যু

দেশগ্রাম

দুর্গাপূজা সুন্দর সৌহার্দপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে
দুর্গাপূজা সুন্দর সৌহার্দপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে

নগর জীবন

বিচারের আগে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার অধিকার নেই
বিচারের আগে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার অধিকার নেই

নগর জীবন

রিটায়ার্ড অ্যাসোসিয়েশনের পাঁচ দফা
রিটায়ার্ড অ্যাসোসিয়েশনের পাঁচ দফা

নগর জীবন

নিহত শিশুদের পরিবারকে সম্মাননা দেওয়া হবে
নিহত শিশুদের পরিবারকে সম্মাননা দেওয়া হবে

নগর জীবন