শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১২ আগস্ট, ২০২৫

‘ফোন পেয়ে হাসপাতালে গিয়ে দেখি ছেলের রক্তাক্ত লাশ’

ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্য দিলেন চানখাঁরপুলে নিহত আনাসের বাবা। এ বিচার ন্যায়ের মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠিত করবে : চিফ প্রসিকিউটর
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
‘ফোন পেয়ে হাসপাতালে গিয়ে দেখি ছেলের রক্তাক্ত লাশ’

দশম শ্রেণির ছাত্র শাহরিয়ার খান আনাস গত বছর ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের কয়েক ঘণ্টা আগে রাজধানীর চানখাঁরপুল এলাকায় পুলিশের গুলিতে নিহত হন। একটি বুলেট তার বুকের বাঁ পাশ দিয়ে ঢুকে পিঠ ভেদ করে বেরিয়ে যায়। সেদিন প্রায় একই সময়ে আরও কয়েকজন নিহত হন। এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় প্রসিকিউশনের প্রথম সাক্ষী হিসেবে গতকাল আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ সাক্ষ্য দিয়েছেন নিহত আনাসের বাবা শাহরিয়ার খান পলাশ।

জবানবন্দিতে তিনি বলেন, এক আন্দোলনকারীর ফোন পেয়ে আমি, আমার স্ত্রী এবং আমার শ্বশুর মিটফোর্ড হাসপাতালে যাই। সেখানে গিয়ে জরুরি বিভাগের সামনে একটি স্ট্রেচারে রক্তাক্ত অবস্থায় আমার সন্তানের গুলিবিদ্ধ লাশ দেখতে পাই। মামলার আসামিদের ঘটনার জন্য দায়ী করে তাদের ফাঁসি চান নিহত আনাসের বাবা। পরে আসামি আরশাদ হোসেনের পক্ষে সাক্ষীকে জেরা করেন আইনজীবী সাদ্দাম হোসেন অভি। ইমাজ হোসেনের পক্ষে জেরা করেন আইনজীবী জিয়াউর রশিদ টিটো, আসামি সুজন হোসেন ও নাসিরুল ইসলামের পক্ষে জেরা করেন আইনজীবী আবুল হোসেন। আর পলাতক আসামিদের পক্ষে জেরা করেন রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী কুতুবুদ্দিন। আজ এ মামলা ফের সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য ধার্য রয়েছে।

এর আগে বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ মামলার সূচনা বক্তব্য তুলে ধরেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। ট্রাইব্যুনালের দুই সদস্য হলেন- বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ ও বিচারক মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী। এ সময় প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম, গাজী এম এইচ তামীম, বি এম সুলতান মাহমুদ, আবদুস সাত্তার পালোয়ান ও তারেক আবদুল্লাহ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমানসহ পুলিশের সাবেক আট সদস্য এ মামলার আসামি। তাদের মধ্যে চারজন পলাতক। তারা হলেন সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান, সাবেক যুগ্ম কমিশনার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী, রমনা অঞ্চলের সাবেক অতিরিক্ত উপকমিশনার শাহ্ আলম মো. আখতারুল ইসলাম ও রমনা অঞ্চলের সাবেক সহকারী কমিশনার মোহাম্মদ ইমরুল। গ্রেপ্তার আসামিরা হলেন শাহবাগ থানার সাবেক পরিদর্শক (অপারেশন) মো. আরশাদ হোসেন, কনস্টেবল মো. সুজন হোসেন, ইমাজ হোসেন ও মো. নাসিরুল ইসলাম। গতকাল মামলার বিচারকাজের সময় তারা ট্রাইব্যুনালের কাঠগড়ায় ছিলেন।

সূচনা বক্তব্যে চিফ প্রসিকিউটর জুলাই অভ্যুত্থানের প্রেক্ষাপট ও মামলার আদ্যোপান্ত তুলে ধরে বলেন, ‘এই বিচার কার্যক্রম পুরোনো রাজনৈতিক বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য নয়, বরং একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ বিচারব্যবস্থার প্রতিষ্ঠার প্রক্রিয়া। এটি প্রমাণ করে যে, দেশের সবচেয়ে ক্ষমতাবান ব্যক্তিদেরও আইনসম্মত জবাবদিহির আওতায় আনা যেতে পারে। এ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে জনগণ বিশ্বাস করতে পারবে যে ন্যায়বিচার কোনো অবস্থাতেই পক্ষপাতদুষ্ট বা প্রভাবিত নয়, বরং সম্পূর্ণ স্বচ্ছ, দৃঢ় এবং নিরপেক্ষভাবে পরিচালিত হচ্ছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘এ মামলায় প্রধান আসামি হিসেবে তৎকালীন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান অভিযুক্ত। বিচার প্রক্রিয়া ডিএমপি কমিশনারসহ সাত আসামির জন্য সর্বোচ্চ ন্যায়বিচার নিশ্চিত করবে। বিচার জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী পরিচালিত হবে। যাতে সব পক্ষের আইনি অধিকার নিশ্চিত হয়। এ ধরনের সুষ্ঠু বিচারব্যবস্থা দেশের আইনি সংস্কৃতির প্রতি জনগণের আস্থাকে আরও দৃঢ় করবে এবং ন্যায়বিচারের মূল্যবোধকে প্রতিষ্ঠিত করবে।’

জবানবন্দিতে যা বললেন নিহত আনাসের বাবা পলাশ : এ মামলায় প্রসিকিউশনের প্রথম সাক্ষী নিহত আনাসের বাবা শাহরিয়ার খান পলাশ তার জবানবন্দিতে বলেন, গত বছর ৫ আগস্ট মাকে একটি চিঠি লিখে সকালে রাজধানীর গেন্ডারিয়ার ভাড়া বাসা থেকে বের গিয়েছিল আনাস। চিঠিতে আনাস লিখেছিল ‘মা আমি মিছিলে যাচ্ছি। যদি না ফিরি তাহলে গর্বিত হইও।’ চিঠিটি তদন্ত কর্মকর্তা জব্দ করেছেন এবং তা এ মামলার জব্দ তালিকায় বস্তু প্রদর্শনী হিসেবে আছে। তিনি বলেন, ‘এই চিঠি পড়েই বুঝতে পারি আনাস বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মার্চ টু ঢাকা কর্মসূচিতে গেছে। এরপর দুপুর দেড়টার দিকে আনাসের মায়ের মোবাইলে একটি অপরিচিত নম্বর থেকে কল আসে। ফোন ধরতেই জানতে চাওয়া হয় আমাদের কেউ বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের কর্মসূচিতে গেছে কি না। আমার স্ত্রী বলে, আমার ছেলে আনাস গেছে। ওই লোকটি তখন দ্রুত মিটফোর্ড (স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ) হাসপাতালে যেতে বলেন।’

আনাসের সঙ্গে থাকা সিম ছাড়া মোবাইল থেকে নম্বর নিয়ে ওই লোকটি ফোন দিয়েছিলেন বলে ট্রাইব্যুনালকে জানান সাক্ষী পলাশ। তিনি বলেন, ‘পরে জানতে পারি ওই লোকটিও আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী একজন ছাত্র। তার নাম সৌরভ আহম্মেদ।’ সিম ছাড়া মোবাইলটিও তদন্ত কর্মকর্তা জব্দ করেছেন এবং তা মামলার বস্তু প্রদর্শনী হিসেবে আছে জানিয়ে সাক্ষী বলেন, ‘এই সংবাদ শুনে আমি, আমার স্ত্রী এবং আমার শ্বশুর মিটফোর্ড হাসপাতালে যাই। জরুরি বিভাগের সামনে একটি স্ট্রেচারে রক্তাক্ত অবস্থায় আমার সন্তানের গুলিবিদ্ধ লাশ দেখতে পাই।’

আনাসের সঙ্গে থাকা আন্দোলনকারী রাব্বী হোসেন, সৌরভ আহম্মেদের বরাত দিয়ে গত বছর ৫ আগস্ট চানখাঁরপুল এলাকার পরিস্থিতির বর্ণনা দেন সাক্ষী শাহরিয়ার খান (পলাশ)। সকাল সাড়ে ১০টার বর্ণনায় তিনি বলেন, ‘তারা (আনাস, রাব্বি ও সৌরভসহ আন্দোলনকারীরা) চানখাঁরপুল হয়ে শহীদ মিনারের দিকে যাচ্ছিল। চানখাঁরপুল এলাকায় তারা পুলিশের বাধার মুখে পড়ে। সেখানে হাজার হাজার ছাত্র-জনতা জড়ো হয়।’ জবানবন্দিতে তিনি বলেন, ‘পুলিশ নিরস্ত্র আন্দোলনকারীদের ওপর সাউন্ড গ্রেনেড, টিয়ার শেল, শটগান এবং চাইনিজ রাইফেল দিয়ে নির্বিচারে গুলি করে। নিমতলীর নবাব কাটরা গলির ভিতর আনাসকে টার্গেট করে গুলি করে পুলিশ। একটা গুলি আমার ছেলের বুকের বাঁ পাশে বিদ্ধ হয়ে পেছন দিক দিয়ে বের হয়ে যায়। গুলি করা লোকটি এপিবিএনের পোশাক পরা ছিল।’ জবানবন্দিকে পলাশ বলেন, ‘আনাস গুলিবিদ্ধ হওয়ায় তাকে রাব্বি হোসেন, সৌরভ আহম্মেদসহ আরও কয়েকজন রিকশায় করে মিটফোর্ড হাসপাতালে নিয়ে যায়। রাব্বিসহ আরও অনেকেই ঘটনাটির ভিডিও করে। পরে ভিডিওগুলো আমাকে দেয়। তদন্ত কর্মকর্তা আমার কাছ থেকে তা জব্দ করেছেন।’ আনাসসহ ছয়জনকে গুলি করে হত্যার জন্য সাক্ষী শাহরিয়ার খান পলাশ আসামিদের দায়ী করে তাদের বিচার ও ফাঁসি দাবি করেন ট্রাইব্যুনালের কাছে।

গত বছর ৫ আগস্ট সরকার পতনের দিন রাজধানীর চানখাঁরপুল এলাকায় আনাসসহ কয়েকজন পুলিশের গুলিতে নিহত হয়। এ ঘটনায় মামলা দায়েরের পর ছয় মাস ১৩ দিনে তদন্ত শেষ করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা। গত ২০ এপ্রিল চিফ প্রসিকিউটরের কার্যালয়ে মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দেয় সংস্থাটি। এটিই ছিল জুলাই-আগস্টের গণ আন্দোলনে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার প্রথম তদন্ত প্রতিবেদন। পরে গত ২৫ মে এ মামলার আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করা হলে ট্রাইব্যুনাল তা আমলে নেন। এ মামলায় ৭৯ জনকে সাক্ষী করেছে প্রসিকিউশন। পরে গত ১৪ জুলাই আসামিদের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন ট্রাইব্যুনাল। সেই ধারাবাহিকতায় গতকাল প্রসিকিউশনের সূচনা বক্তব্যের পর মামলার প্রথম সাক্ষীর সাক্ষ্য নিলেন ট্রাইব্যুনাল।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
টিসিবির পণ্য কিনতে ভিড়
টিসিবির পণ্য কিনতে ভিড়
সাঈদীর মৃত্যু নিয়ে অভিযোগ জামায়াতের
সাঈদীর মৃত্যু নিয়ে অভিযোগ জামায়াতের
মালয়েশিয়ায় ২৮ বাংলাদেশিসহ ৬৪ অভিবাসী আটক
মালয়েশিয়ায় ২৮ বাংলাদেশিসহ ৬৪ অভিবাসী আটক
আমেরিকানদের মধ্যে মাদকের নেশা কমছে
আমেরিকানদের মধ্যে মাদকের নেশা কমছে
শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ছুটি ১৫ কারখানায়
শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ছুটি ১৫ কারখানায়
ছুরিকাঘাতে যুবক খুন বগুড়ায়
ছুরিকাঘাতে যুবক খুন বগুড়ায়
সাক্ষীকে সুরক্ষা দিতে নির্দেশ
সাক্ষীকে সুরক্ষা দিতে নির্দেশ
দুই দিনের ব্যবধানে পাকিস্তানের দুই মন্ত্রী ঢাকায় আসছেন
দুই দিনের ব্যবধানে পাকিস্তানের দুই মন্ত্রী ঢাকায় আসছেন
২২ বাংলাদেশিকে ঠেলে পাঠাল বিএসএফ
২২ বাংলাদেশিকে ঠেলে পাঠাল বিএসএফ
কর্মচারীদের ধাওয়া হাসপাতাল ত্যাগ অনশনকারীদের
কর্মচারীদের ধাওয়া হাসপাতাল ত্যাগ অনশনকারীদের
বাড়ছেই নদনদীর পানি, ডুবছে নতুন নতুন এলাকা
বাড়ছেই নদনদীর পানি, ডুবছে নতুন নতুন এলাকা
ফেব্রিক ও অ্যাকসেসরিজ প্রদর্শনী শুরু
ফেব্রিক ও অ্যাকসেসরিজ প্রদর্শনী শুরু
সর্বশেষ খবর
উইজডেনের শতাব্দীর সেরা ১৫ টেস্ট সিরিজের দু’টিতে টাইগাররা
উইজডেনের শতাব্দীর সেরা ১৫ টেস্ট সিরিজের দু’টিতে টাইগাররা

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় স্কুল মিল খেয়ে অসুস্থ ৩৬৫ শিক্ষার্থী
ইন্দোনেশিয়ায় স্কুল মিল খেয়ে অসুস্থ ৩৬৫ শিক্ষার্থী

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাখাইনে দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা, খাদ্য সংকটে মৃত্যু ও আত্মহত্যা
রাখাইনে দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা, খাদ্য সংকটে মৃত্যু ও আত্মহত্যা

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঋতুরাণী শরতে শুভ্র মেঘের ভেলা ভেসে বেড়ানোর দিন এসে গেল
ঋতুরাণী শরতে শুভ্র মেঘের ভেলা ভেসে বেড়ানোর দিন এসে গেল

২০ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নোবেল পাওয়ার আশায় নরওয়ের মন্ত্রীকে ট্রাম্পের ফোন!
নোবেল পাওয়ার আশায় নরওয়ের মন্ত্রীকে ট্রাম্পের ফোন!

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে ‘সামরিক আস্থা’ গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতি দক্ষিণ কোরিয়ার
উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে ‘সামরিক আস্থা’ গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতি দক্ষিণ কোরিয়ার

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বর্ষাকালীন তরমুজ চাষে সফলতা
নওগাঁয় বর্ষাকালীন তরমুজ চাষে সফলতা

৩১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

কক্সবাজারে সমুদ্র সৈকতে গোসল করতে নেমে যুবকের মৃত্যু
কক্সবাজারে সমুদ্র সৈকতে গোসল করতে নেমে যুবকের মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পশ্চিমবঙ্গে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ১১ জনের, আহত অন্তত ৪০
পশ্চিমবঙ্গে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ১১ জনের, আহত অন্তত ৪০

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মার পানি কমলেও বন্যা ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় খাদ্য ও পানির সংকট অব্যাহত
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মার পানি কমলেও বন্যা ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় খাদ্য ও পানির সংকট অব্যাহত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প-পুতিনের শীর্ষ বৈঠকের আগে তেলের দাম বৃদ্ধি
ট্রাম্প-পুতিনের শীর্ষ বৈঠকের আগে তেলের দাম বৃদ্ধি

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর বার্ষিক নৌকা ভ্রমণ অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর বার্ষিক নৌকা ভ্রমণ অনুষ্ঠিত

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু নির্বাচন দিতে ব্যর্থ হলে ড. ইউনূস ইতিহাসে কলঙ্কিত হবেন : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচন দিতে ব্যর্থ হলে ড. ইউনূস ইতিহাসে কলঙ্কিত হবেন : ফারুক

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

কক্সবাজারে গভীর সমুদ্রে ডাকাতির কবলে পড়া ১৫ জেলে ও ইঞ্জিন বিকল বোট উদ্ধার
কক্সবাজারে গভীর সমুদ্রে ডাকাতির কবলে পড়া ১৫ জেলে ও ইঞ্জিন বিকল বোট উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় বছর পর মঞ্চে ফিরলো ‘অড সিগনেচার’
দেড় বছর পর মঞ্চে ফিরলো ‘অড সিগনেচার’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধর্ষণ মামলা এড়াতে মৃত্যুর নাটক, যেভাবে ধরা পড়ল ধর্ষক
ধর্ষণ মামলা এড়াতে মৃত্যুর নাটক, যেভাবে ধরা পড়ল ধর্ষক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ‘ফ্রি মিল’ খেয়ে ৩৬৫ শিক্ষার্থী অসুস্থ, ল্যাব পরীক্ষার নির্দেশ
ইন্দোনেশিয়ায় ‘ফ্রি মিল’ খেয়ে ৩৬৫ শিক্ষার্থী অসুস্থ, ল্যাব পরীক্ষার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৩ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
দেশের ৩ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে সেঞ্চুরি হাঁকাতে মরিয়া রুট
অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে সেঞ্চুরি হাঁকাতে মরিয়া রুট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভালো থাকতে পরিবর্তন করুন নিজেকে
ভালো থাকতে পরিবর্তন করুন নিজেকে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পলাশবাড়িতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ডেঙ্গু সচেতনতামূলক আলোচনা ও পরিচ্ছন্নতা অভিযান
পলাশবাড়িতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ডেঙ্গু সচেতনতামূলক আলোচনা ও পরিচ্ছন্নতা অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ভারতে ট্রাকের পেছনে তীর্থ যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় নিহত ১০
ভারতে ট্রাকের পেছনে তীর্থ যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় নিহত ১০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্ষুদ্র দোকানদার শারীরিক অক্ষম হারুনকে বসুন্ধরা শুভসংঘের সহায়তা
ক্ষুদ্র দোকানদার শারীরিক অক্ষম হারুনকে বসুন্ধরা শুভসংঘের সহায়তা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পশ্চিমতীরে ইসরায়েলি বসতি নির্মাণ কার্যক্রম বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের
পশ্চিমতীরে ইসরায়েলি বসতি নির্মাণ কার্যক্রম বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে ৫টি দোকান আগুনে পুড়ে ছাই
মাদারীপুরে ৫টি দোকান আগুনে পুড়ে ছাই

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

৪৭ তম বিসিএস: শ্রুতিলেখক পেতে আবেদনের শেষ তারিখ ২০ আগস্ট
৪৭ তম বিসিএস: শ্রুতিলেখক পেতে আবেদনের শেষ তারিখ ২০ আগস্ট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইনস্টাগ্রাম ম্যাপ যেভাবে ব্যবহার করবেন
ইনস্টাগ্রাম ম্যাপ যেভাবে ব্যবহার করবেন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একক গানের আসর নিয়ে মঞ্চে আসছে ‘জলের গান’
একক গানের আসর নিয়ে মঞ্চে আসছে ‘জলের গান’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন
জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন
নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহানবী (সা.) যেসব কথা বলতে নিষেধ করেছেন
মহানবী (সা.) যেসব কথা বলতে নিষেধ করেছেন

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জামিনে কারামুক্ত শমী কায়সার
জামিনে কারামুক্ত শমী কায়সার

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে ‘মেঘ বিস্ফোরণে’ নিহত বেড়ে ৪৬
ভারতে ‘মেঘ বিস্ফোরণে’ নিহত বেড়ে ৪৬

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে
এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লুট হওয়া ৪০ হাজার ঘনফুট পাথর সারুলিয়া থেকে উদ্ধার
লুট হওয়া ৪০ হাজার ঘনফুট পাথর সারুলিয়া থেকে উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৮ জেলায় বন্যার সতর্কতা
৮ জেলায় বন্যার সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র বাহিনী গঠন করছে পাকিস্তান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র বাহিনী গঠন করছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীল নদ থেকে ফোরাত : আরব বিশ্বের জন্য হুমকি নেতানিয়াহুর যে সম্প্রসারণবাদী স্বপ্ন
নীল নদ থেকে ফোরাত : আরব বিশ্বের জন্য হুমকি নেতানিয়াহুর যে সম্প্রসারণবাদী স্বপ্ন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বাণিজ্য ঘাটতির রেকর্ড, ভীষণ চাপে অর্থনীতি
ভারতে বাণিজ্য ঘাটতির রেকর্ড, ভীষণ চাপে অর্থনীতি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের সামনে অস্ত্র বের করলে গুলির নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
পুলিশের সামনে অস্ত্র বের করলে গুলির নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৪০ মিনিট অ্যাম্বুল্যান্স আটকে রাখল সিন্ডিকেট, প্রাণ গেল নবজাতকের
৪০ মিনিট অ্যাম্বুল্যান্স আটকে রাখল সিন্ডিকেট, প্রাণ গেল নবজাতকের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সত্যিই কি ফিলিস্তিনিদের ‘বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র’ দেশে পাঠাতে চায় ইসরায়েল
সত্যিই কি ফিলিস্তিনিদের ‘বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র’ দেশে পাঠাতে চায় ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ দুদকের
মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ দুদকের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত, আওয়ামী লীগ, জামায়াত— দেশের মূল শত্রু: মুক্তিযোদ্ধা দল
ভারত, আওয়ামী লীগ, জামায়াত— দেশের মূল শত্রু: মুক্তিযোদ্ধা দল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ব্যর্থ হলে ভারতের ওপর আরও শুল্কের হুমকি আমেরিকার
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ব্যর্থ হলে ভারতের ওপর আরও শুল্কের হুমকি আমেরিকার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে একই পরিবারের চারজনের লাশ উদ্ধার
রাজশাহীতে একই পরিবারের চারজনের লাশ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিলমিল প্রকল্পে ১৫ গাড়ি চালকের নামে বরাদ্দকৃত প্লট বাতিল
ঝিলমিল প্রকল্পে ১৫ গাড়ি চালকের নামে বরাদ্দকৃত প্লট বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোরে হাঁসের মাংস খেতে নীলা মার্কেটে যাই, বন্ধ থাকলে যাই ওয়েস্টিনে: আসিফ মাহমুদ
ভোরে হাঁসের মাংস খেতে নীলা মার্কেটে যাই, বন্ধ থাকলে যাই ওয়েস্টিনে: আসিফ মাহমুদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির হলগুলোতে ছাত্রদলের কমিটি বহাল থাকবে : রাকিব
ঢাবির হলগুলোতে ছাত্রদলের কমিটি বহাল থাকবে : রাকিব

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেই পাপিয়া দম্পতির সাড়ে ৩ বছরের কারাদণ্ড
সেই পাপিয়া দম্পতির সাড়ে ৩ বছরের কারাদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসা নিতে লন্ডনের পথে ড. মোশাররফ
চিকিৎসা নিতে লন্ডনের পথে ড. মোশাররফ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আলাস্কায় ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক আজ
আলাস্কায় ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক আজ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনির হায়দারের নিয়োগের মেয়াদ ছয় মাস বাড়ল
মনির হায়দারের নিয়োগের মেয়াদ ছয় মাস বাড়ল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ঘরে বসে জিডি করবেন যেভাবে
রাজধানীতে ঘরে বসে জিডি করবেন যেভাবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী থাকছে ভোটের রোডম্যাপে
কী থাকছে ভোটের রোডম্যাপে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ত্রিরত্নে’র বিদেশে সম্পদের পাহাড়
‘ত্রিরত্নে’র বিদেশে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথরের কেরামতি
সাদাপাথরের কেরামতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এক বছরে দেড় লাখ ফোনকল রেকর্ড
এক বছরে দেড় লাখ ফোনকল রেকর্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে লড়তে চান তিন নেতা জামায়াত খেলাফতের প্রার্থী চূড়ান্ত
বিএনপি থেকে লড়তে চান তিন নেতা জামায়াত খেলাফতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

ঘাম ঝরাচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা ছুটছেন গ্রাম থেকে গ্রামে
ঘাম ঝরাচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা ছুটছেন গ্রাম থেকে গ্রামে

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাড়ছেই নদনদীর পানি, ডুবছে নতুন নতুন এলাকা
বাড়ছেই নদনদীর পানি, ডুবছে নতুন নতুন এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কর্মচারীদের ধাওয়া হাসপাতাল ত্যাগ অনশনকারীদের
কর্মচারীদের ধাওয়া হাসপাতাল ত্যাগ অনশনকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংসের শক্তি বেড়েছে কমেছে মোহামেডানের
কিংসের শক্তি বেড়েছে কমেছে মোহামেডানের

মাঠে ময়দানে

রেকর্ড আমদানি সত্ত্বেও খাদ্য নিরাপত্তা ঝুঁকিতে দেশ
রেকর্ড আমদানি সত্ত্বেও খাদ্য নিরাপত্তা ঝুঁকিতে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটবলে মেয়েদের চোখ আরেক ট্রফিতে
ফুটবলে মেয়েদের চোখ আরেক ট্রফিতে

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে বাড়ছে ডেঙ্গু চিকুনগুনিয়া
সারা দেশে বাড়ছে ডেঙ্গু চিকুনগুনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার জন্মদিন আজ
খালেদা জিয়ার জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেক ফেসবুক আইডিতে বিব্রত তারকারা
ফেক ফেসবুক আইডিতে বিব্রত তারকারা

শোবিজ

আজ ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘উইশ কার্ড’
আজ ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘উইশ কার্ড’

শোবিজ

২৬ বছর পর ক্যামেরার সামনে চিত্রনায়িকা শবনম
২৬ বছর পর ক্যামেরার সামনে চিত্রনায়িকা শবনম

শোবিজ

প্লাস্টিকদূষণ চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের
প্লাস্টিকদূষণ চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে ফিরছেন তুষি
অবশেষে ফিরছেন তুষি

শোবিজ

৪ কোটি টাকা চাঁদা আদায় একজন গ্রেপ্তার
৪ কোটি টাকা চাঁদা আদায় একজন গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই অপুর স্ত্রী যা বললেন
সেই অপুর স্ত্রী যা বললেন

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে জয়ের দুটি বাড়ির খোঁজ
যুক্তরাষ্ট্রে জয়ের দুটি বাড়ির খোঁজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির শপথ নিয়ে সাত অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ
রাষ্ট্রপতির শপথ নিয়ে সাত অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

হারে শুরু সোহানদের
হারে শুরু সোহানদের

মাঠে ময়দানে

আজ ১৫ আগস্ট
আজ ১৫ আগস্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

যুবাদের ইংল্যান্ড সফরের সূচি ঘোষণা
যুবাদের ইংল্যান্ড সফরের সূচি ঘোষণা

মাঠে ময়দানে

বিএনপি ক্ষমতায় এলে গণতন্ত্র সুরক্ষিত রাখা হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে গণতন্ত্র সুরক্ষিত রাখা হবে

নগর জীবন

মরু দুস্তর পারাবার, কান্ডারি হুঁশিয়ার
মরু দুস্তর পারাবার, কান্ডারি হুঁশিয়ার

সম্পাদকীয়

টটেনহ্যামকে কাঁদিয়ে শিরোপা পিএসজির
টটেনহ্যামকে কাঁদিয়ে শিরোপা পিএসজির

মাঠে ময়দানে