শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন, ২০২৫

আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবস আজ

মাদক মাফিয়াদের চোখ বাংলাদেশে

বন্দরে নানা দুর্বলতায় মাদকের ট্রানজিট
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
মাদক মাফিয়াদের চোখ বাংলাদেশে

মাদকদ্রব্য অপব্যবহার ও অবৈধ পাচারবিরোধী আন্তর্জাতিক দিবস আজ। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ‘শৃঙ্খল ভাঙার আহ্বান : সবার জন্য প্রতিরোধ, চিকিৎসা ও নিরাময়’। বাংলাদেশে নানা কর্মসূচির মাধ্যমে দিবসটি পালিত হচ্ছে। তবে মাদকের ভয়াবহ ছোবল থেকে বেরিয়ে আসতে পারেনি বাংলাদেশ। দেশে মাদকাসক্তির পাশাপাশি বড়ছে মাদক পাচার। জানা যায়, শুধু ভোক্তা নয়, মাদক পাচারের আন্তর্জাতিক ট্রানজিট হিসেবে এখনো ব্যবহার হচ্ছে বাংলাদেশ। বিমানবন্দর, স্থলবন্দর এবং সমুদ্রবন্দরের নানাবিধ দুর্বলতার সুযোগে অতীতের মতো আন্তর্জাতিক মাদক মাফিয়াদের চোখ এখনো বাংলাদেশে। ইয়াবা, আইস, কোকেন, গাঁজা, হেরোইন, ফেনসিডিলসহ হরেক রকমের মাদক নানা কৌশলে বাংলাদেশে নিয়ে এসে ফের অন্য দেশে পাচার করছে তারা। জাতিসংঘের ইউএনওডিসির একাধিক প্রতিবেদনে ট্রানজিট হিসেবে বাংলাদেশের নাম উঠে আসার পরও এ দুর্নাম ঘোচাতে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণে এখনো অনেক পিছিয়ে সরকার। এ ছাড়া আফগানিস্তানের পপি এখন মিয়ানমারে চাষ শুরু হওয়ায় উদ্বেগ বেড়েছে মাদক নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থাগুলোর। গতকাল সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত এক সভায় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লে. জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, ভৌগলিকভাবে গোল্ডেন ক্রিসেন্ট ও গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গেল নামের দুটি সক্রিয় মাদক পাচারকারী বলয়ের মাঝখানে (বাংলাদেশের) অবস্থানের জন্য আমরা মাদক সমস্যা দ্বারা আক্রান্ত। আমাদের সীমান্তের উল্লেখযোগ্য অংশ দুর্গম। অনেক ক্ষেত্রেই সেখানে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা যথাযথ নজরদারি করতে পারে না। ভৌগলিক এ নাজুক পরিস্থিতিকে পুঁজি করে মাদক চোরাকারবারিরা আমাদের দেশকে মাদক পাচারের টার্গেট হিসেবে ব্যবহার করছে।

অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছে, অধিকাংশ সীমান্তে এখনো সিসিটিভি, ড্রোন বা থার্মাল ইমেজিং সিস্টেম নেই। এ কারণ অনেকদিন ধরেই আন্তর্জাতিক মাদক মানচিত্রে ট্রানজিট হিসেবে বাংলাদেশের নাম উঠে আসছে। সীমান্তে প্রযুক্তিগত নজরদারি বাড়ানো, টহল জোরদার, বন্দর নিরাপত্তা আধুনিকীকরণ, মাদক কারবারিদের অর্থনৈতিক তথ্যভাণ্ডার গড়া এবং কূটনৈতিক উদ্যোগ- এমন সমন্বিত পরিকল্পনা ছাড়া মাদকের বিরুদ্ধে এ ‘নীরব যুদ্ধ’ জেতা কঠিন। এ বিষয়ে র‌্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল ইফতেখার আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মাদকের বিষয়ে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেয় র‌্যাব। গত পাঁচ মাসে আমরা কেবল ৪৫ লাখ ইয়াবা উদ্ধার করেছি। সীমান্তবর্তী এলাকার জলপথে আমরা কোস্টগার্ডের সহায়তা নিয়ে থাকি। র‌্যাবের সবগুলো ব্যাটালিয়নকে মাদকের বিষয়ে বিশেষ গোয়েন্দা তৎপরতা চালাতে নির্দেশনা দেওয়া আছে। মাদকের ব্যাপারে কোনো ছাড় নেই। সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় গত ২২ এপ্রিল রাজশাহীর গোদাগাড়ীতে সাড়ে ৬ কেজি হেরোইন এবং নগদ ১৩ লাখ টাকাসহ তারেক হোসেন নামের শীর্ষ এক মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর (ডিএনসি)। গোয়েন্দারা বলছেন, বাংলাদেশে হেরোইন এবং আইসের খুব একটা চাহিদা না থাকলেও দেশের অভ্যন্তর থেকে এসবের বড় বড় চালান উদ্ধার হচ্ছে বিভিন্ন সময়। এগুলো অবশ্যই বাংলাদেশকে ব্যবহার করে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পাচার হয়ে আসছে। গোয়েন্দা সূত্র বলছে, দেশের অভ্যন্তরেও শক্তিশালী মাদক সিন্ডিকেট গড়ে উঠেছে। যারা আন্তর্জাতিক চক্রের অংশ। এরাই দেশের বিভিন্ন সংস্থার দুর্নীতিগ্রস্ত সদস্যদের ম্যানেজ করে দেশে মাদক নিয়ে আসছে। বিশেষ করে মিয়ানমার, আফগানিস্তান, ভারত, পাকিস্তান থেকে আসা মাদক মালয়েশিয়া, সৌদি আরব, থাইল্যান্ড, ইউরোপ এমনকি অস্ট্রেলিয়া পর্যন্ত যাচ্ছে। ডিএনসির পরিচালক (প্রশাসন) মো. মাসুদ হোসেন বলেন, আফগানিস্তানে আফিম নিষিদ্ধ হয়েছে। সেটি পুরোপুরি মিয়ানমারে শিফট হয়েছে। বাংলাদেশের সঙ্গে মিয়ানমারের সীমান্ত থাকার কারণে এসব ড্রাগস নানা কায়দায় দেশে ঢুকছে। তবে আমরা বসে নেই। মাঝেমাঝেই চালান আমাদের হাতে ধরা পড়ছে।

অপরাধ বিশেষজ্ঞ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক ড. তৌহিদুল হক বলেন, মাদক প্রবেশ এবং পাচার ঠেকাতে আমাদের দুর্বলতাগুলো আগে চিহ্নিত করতে হবে। পরবর্তীতে এগুলো সমাধান এবং মনিটরিংয়ের বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। তবে এ ক্ষেত্রে জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে সরকারের উচ্চ মহল থেকে।

যেভাবে ব্যবহার হচ্ছে ট্রানজিট : সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র জানায়, আফগানিস্তান ও পাকিস্তান থেকে হেরোইন-বেইজড পণ্য এখনো আসছে ভারত হয়ে সিলেট এবং যশোর সীমান্ত দিয়ে। পরে এসব মাদক চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দর হয়ে কন্টেইনারে লুকিয়ে পাচার হয় ইউরোপ, দুবাই ও শ্রীলঙ্কায়। এমনকি ল্যাটিন আমেরিকা থেকে আসা কিছু কোকেনবাহী কন্টেইনার প্রথমে বাংলাদেশে আসে। অবতরণ করে চট্টগ্রাম বা মোংলা বন্দরে। পরবর্তীতে কৌশলে ‘রি-এক্সপোর্ট’ দেখিয়ে তা ফের বিদেশে চালান হয়ে যায়। এতে সন্দেহ কম হয়। এ ছাড়া অনেক ক্ষেত্রে ডিপ্লোম্যাটিক ব্যাগ ও হাই-প্রোফাইল সুবিধার অপব্যবহার করে মাদকের বড় বড় চালান পাচার হয়ে থাকে। এ ক্ষেত্রে মাদক মাফিয়ারা রাষ্ট্রীয় পরিচয়ে সুবিধা নেওয়ার চেষ্টা করে। সূত্র মতে, ঢাকার অভিজাত এলাকা হয়ে মধ্যপ্রাচ্যে যায় ‘পার্টি ড্রাগস’। গুলশান, বনানী ও বারিধারার অভিজাত এলাকায় আগেই মজুদ করা হয় আইস, এলএসডি ও এমডিএমএ। পরবর্তীতে সুবিধামতো সময়ে এসব মাদক ‘পার্টি গিফট’ বা হ্যান্ড লাগেজে করে দুবাই, কাতার, বাহরাইন ও কুয়েতে পাচার করা হয়।

ছয়টি রুটে ঢুকছে মাদকের বড় অংশ : মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের (ডিএনসির) তথ্য বলছে, দেশের ২৯টি সীমান্তবর্তী জেলার ১৬২টি রুট দিয়ে দেশে দেদার প্রবেশ করছে মাদক। একাধিক গোয়েন্দা প্রতিবেদনে উঠে এসেছে ছয়টি বড় করিডর দিয়ে এখনো মাদকের বড় একটি অংশ দেশে ঢুকছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী কক্সবাজার-টেকনাফ হয়ে ঢুকছে ইয়াবা ও আইস, বান্দরবান সীমান্ত দিয়ে হেরোইন, রাজশাহী-চাঁপাইনবাবগঞ্জ দিয়ে ফেনসিডিল এবং হেরোইন, সিলেট-মেঘালয় সীমান্ত দিয়ে ইয়াবা-গাঁজা-ফেনসিডিল, চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে লিকুইড কোকেন, মোংলা বন্দর হয়ে আসছে আন্তর্জাতিক সিনথেটিক ড্রাগস। এ রুটগুলোতে চোরাকারবারিরা আধুনিক প্রযুক্তি, স্যাটেলাইট ফোন এবং সীমান্তবর্তী গ্রামবাসীদের ব্যবহার করছে। অনেকে আবার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দুর্নীতিগ্রস্ত সদস্যদের ‘মদদে’ও চালিয়ে যাচ্ছে এ ব্যবসা।

আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবস আজ : মাদকদ্রব্য অপব্যবহার ও অবৈধ পাচারবিরোধী আন্তর্জাতিক দিবস আজ। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ‘শৃঙ্খল ভাঙার আহ্বান : সবার জন্য প্রতিরোধ, চিকিৎসা ও নিরাময়’। ১৯৮৭ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের সভায় প্রতি বছরের ২৬ জুনকে আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবস হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত হয়। এর মূল লক্ষ্য মানব সম্প্রদায়কে মাদকদ্রব্যের ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে সচেতন করা। নানা কর্মসূচির মাধ্যমে দিবসটি পালিত হচ্ছে বাংলাদেশে।

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর (ডিএনসি) দিবসটি উপলক্ষে রাজধানীর রমনা পার্কে মাদকবিরোধী র‌্যালি ও মানববন্ধন এবং ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণীর আয়োজন করা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
রাবিতে আবারও কর্মবিরতি, ক্যাম্পাস বন্ধের আশঙ্কা
রাবিতে আবারও কর্মবিরতি, ক্যাম্পাস বন্ধের আশঙ্কা
এইচএসসি পরীক্ষা মে-জুনে, হবে পূর্ণাঙ্গ সিলেবাসে
এইচএসসি পরীক্ষা মে-জুনে, হবে পূর্ণাঙ্গ সিলেবাসে
বুড়িগঙ্গায় হাত-পা বাঁধা মা-ছেলেসহ চার লাশ
বুড়িগঙ্গায় হাত-পা বাঁধা মা-ছেলেসহ চার লাশ
অসচেতনতা
অসচেতনতা
থাপ্পড় দেওয়ায় শ্বাসরোধে হত্যা শ্বশুরকে
থাপ্পড় দেওয়ায় শ্বাসরোধে হত্যা শ্বশুরকে
পোষ্য কোটা ইস্যুতে ফের তিন দিনের কর্মবিরতি
পোষ্য কোটা ইস্যুতে ফের তিন দিনের কর্মবিরতি
ভারতে নিষিদ্ধ হলো অনলাইন গেম
ভারতে নিষিদ্ধ হলো অনলাইন গেম
তিনবিঘা করিডর বিএসএফের হয়রানির অভিযোগে বিক্ষোভ
তিনবিঘা করিডর বিএসএফের হয়রানির অভিযোগে বিক্ষোভ
বিমানবন্দর স্টেশনের কাছে ট্রেন লাইনচ্যুত
বিমানবন্দর স্টেশনের কাছে ট্রেন লাইনচ্যুত
ময়নাতদন্তে শরীরে আঘাতের চিহ্ন মেলেনি
ময়নাতদন্তে শরীরে আঘাতের চিহ্ন মেলেনি
ডেঙ্গুতে আরও চারজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও চারজনের মৃত্যু
খুলনায় যুবদল নেতাকে গলা কেটে হত্যা
খুলনায় যুবদল নেতাকে গলা কেটে হত্যা
সর্বশেষ খবর
ইউরেনাস গ্রহের আশেপাশে নতুন চাঁদ খুঁজে পেল নাসা
ইউরেনাস গ্রহের আশেপাশে নতুন চাঁদ খুঁজে পেল নাসা

৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইউক্রেনের স্বাধীনতা দিবসে কিয়েভে কানাডার প্রধানমন্ত্রী
ইউক্রেনের স্বাধীনতা দিবসে কিয়েভে কানাডার প্রধানমন্ত্রী

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুড়িগঙ্গায় উদ্ধার চার লাশের পরিচয় এখনো মেলেনি, দাবিদার কেউ আসেনি
বুড়িগঙ্গায় উদ্ধার চার লাশের পরিচয় এখনো মেলেনি, দাবিদার কেউ আসেনি

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল
ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবর-নভেম্বরের মধ্যেই দেশে আসছেন তারেক রহমান: এ্যানি
অক্টোবর-নভেম্বরের মধ্যেই দেশে আসছেন তারেক রহমান: এ্যানি

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

শাহজাদপুরে সাব্বির হত্যা মামলায় ৭ জনের যাবজ্জীবন, ১৫ জনের কারাদণ্ড
শাহজাদপুরে সাব্বির হত্যা মামলায় ৭ জনের যাবজ্জীবন, ১৫ জনের কারাদণ্ড

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুর ইলিশ বাজারে ভোক্তার অভিযান
চাঁদপুর ইলিশ বাজারে ভোক্তার অভিযান

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রেক্ষাগৃহে আসছে এক নারীর অদম্য লড়াইয়ের গল্প
প্রেক্ষাগৃহে আসছে এক নারীর অদম্য লড়াইয়ের গল্প

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

শিশু ধর্ষণ মামলায় আসামির যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
শিশু ধর্ষণ মামলায় আসামির যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন ফরম বিতরণ শুরু
রাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন ফরম বিতরণ শুরু

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি
ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রূপগঞ্জে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
রূপগঞ্জে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক বাবুল
জামিন পেলেন কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক বাবুল

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

চাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা বৃহস্পতিবার
চাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা বৃহস্পতিবার

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ছেলেদের কাছে ৪৯ রানে অলআউট নারী লাল দল
ছেলেদের কাছে ৪৯ রানে অলআউট নারী লাল দল

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেবার মান না বাড়িয়ে হোল্ডিং ট্যাক্স বৃদ্ধির প্রতিবাদে
জয়পুরহাট পৌর প্রশাসকের বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও সমাবেশ
সেবার মান না বাড়িয়ে হোল্ডিং ট্যাক্স বৃদ্ধির প্রতিবাদে জয়পুরহাট পৌর প্রশাসকের বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও সমাবেশ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭১৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭১৫ মামলা

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে কষ্টি পাথরের মূর্তি উদ্ধার, দুইজন আটক
সিরাজগঞ্জে কষ্টি পাথরের মূর্তি উদ্ধার, দুইজন আটক

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর
রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সিস্তান-বেলুচিস্তানে অভিযানে ৬ সশস্ত্র জঙ্গি নিহত
ইরানের সিস্তান-বেলুচিস্তানে অভিযানে ৬ সশস্ত্র জঙ্গি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পটুয়াখালীতে ডাকাতির অভিযোগে গণপিটুনিতে একজন নিহত
পটুয়াখালীতে ডাকাতির অভিযোগে গণপিটুনিতে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে ছাত্রদল নেতার বাড়িতে ডাকাতি
হবিগঞ্জে ছাত্রদল নেতার বাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সীমানা নির্ধারণে নিরপেক্ষভাবে কাজ করার চেষ্টা করেছি : সিইসি
সীমানা নির্ধারণে নিরপেক্ষভাবে কাজ করার চেষ্টা করেছি : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজবাড়ী জেলা স্টেডিয়াম সংস্কারের দাবিতে স্মারকলিপি
রাজবাড়ী জেলা স্টেডিয়াম সংস্কারের দাবিতে স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি লিগে দেখা যেতে পারে পুজারাকে?
বিদেশি লিগে দেখা যেতে পারে পুজারাকে?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডাসারে কৃষি জমিতে ঘের নির্মাণের প্রতিবাদে কৃষকদের মানববন্ধন
ডাসারে কৃষি জমিতে ঘের নির্মাণের প্রতিবাদে কৃষকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাপলা চত্বরে হত্যা : সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি
শাপলা চত্বরে হত্যা : সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সাথে সনাকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সাথে সনাকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার আমলের গুম-খুন মামলায় তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল ২৬ অক্টোবর
হাসিনার আমলের গুম-খুন মামলায় তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল ২৬ অক্টোবর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাবর-রিজওয়ান বাদ, পিসিবি চেয়ারম্যান জানালেন ব্যাখ্যা
বাবর-রিজওয়ান বাদ, পিসিবি চেয়ারম্যান জানালেন ব্যাখ্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার
বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ
কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের
মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?
যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার
মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন
মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী
গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি
সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি
ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান
‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই
বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা
হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের
নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু
একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব
ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল
ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে
মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার
বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন
ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক
আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিয়াইনে টাস্কফোর্সের দফায় দফায় অভিযান, ডুবানো হলো ২ নৌকা
পিয়াইনে টাস্কফোর্সের দফায় দফায় অভিযান, ডুবানো হলো ২ নৌকা

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারীরা এখন মুক্তিযুদ্ধকে চ্যালেঞ্জ করার সাহস পাচ্ছে : টুকু
মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারীরা এখন মুক্তিযুদ্ধকে চ্যালেঞ্জ করার সাহস পাচ্ছে : টুকু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির
বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

অনড় অবস্থানে দলগুলো
অনড় অবস্থানে দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান
একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর
হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়ের জটিল সমীকরণ
জয়ের জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই
সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমাহীন বর্বরতা
সীমাহীন বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি
মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের
দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া
বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া

নগর জীবন

রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের
রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়া কেন মেজাজ হারান
জয়া কেন মেজাজ হারান

শোবিজ

দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না
দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

সম্পাদকীয়

সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু
সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত
ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত

পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্দেশের অপেক্ষায় বিএনপি প্রচারণায় জামায়াত
নির্দেশের অপেক্ষায় বিএনপি প্রচারণায় জামায়াত

নগর জীবন

হকিতে অস্থিরতা বাড়ছে
হকিতে অস্থিরতা বাড়ছে

মাঠে ময়দানে

কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না
কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়
দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়

প্রথম পৃষ্ঠা

মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট
মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট

দেশগ্রাম

যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর
পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই
জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ
মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ

পূর্ব-পশ্চিম

মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে

রকমারি

সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা