শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৩, বৃহস্পতিবার, ১২ জুন, ২০২৫

মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি

ছাব্বিরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি

জুলাই ছাত্র-জনতার গণ অভ্যুত্থানে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে রাজপথে নেতৃত্ব দিয়েছিল দেশের রাজনৈতিক দলের ছাত্রসংগঠনগুলো।

কিন্তু ৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে প্রকাশ্যে দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়েছে তারা। জামায়াত নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলামের বেকসুর খালাস পাওয়ার পর বর্তমানে মারমুখী অবস্থানে ছাত্রদল, শিবির, গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তি ও বাম সংগঠনগুলো। সর্বশেষ গতকাল চট্টগ্রাম সরকারি কমার্স কলেজে ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে।

জানা যায়, অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির, গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তি, ছাত্র ফেডারেশন,

সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট, বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রী, ছাত্র ইউনিয়ন, ছাত্র অধিকার পরিষদের মতো ছাত্রসংগঠনগুলো ক্যাম্পাসে সহাবস্থান নিশ্চিত করে আসছিল। কিন্তু এ টি এম আজহারুল ইসলামের বেকসুর খালাস নিয়ে আপিল বিভাগের দেওয়া রায়ের পরপরই গত মঙ্গলবার বিকালে বিভিন্ন বাম সংগঠনের নেতা-কর্মীর সমন্বয়ে গণতান্ত্রিক ছাত্রজোট ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যানটিনে জড়ো হয়। সেখান থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে কলাভবন, আইবিএ হয়ে শাহবাগ প্রদক্ষিণ করে রাজু ভাস্কর্যে পৌঁছায় এবং সেখানে বিক্ষোভ সমাবেশ করে। ছাত্রজোটের মিছিলে ছাত্রদল নেতা-কর্মীদেরও অংশ নিতে দেখা যায়।

এদিকে এদিন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়েও গণতান্ত্রিক ছাত্রজোট মিছিল বের করলে তাদের সঙ্গে সংঘর্ষ হয় শাহবাগবিরোধী ঐক্যজোটের। বিক্ষোভ মিছিলে হামলার ঘটনায় পাল্টাপাল্টি অভিযোগ তুলে একে অন্যকে দায়ী করে ‘শাহবাগবিরোধী ঐক্যজোট’ ও ‘গণতান্ত্রিক ছাত্রজোট’। শাহবাগবিরোধীদের দাবি, উসকানি দিয়ে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করেছে এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে হামলা করেছেন বাম ছাত্রসংগঠনের নেতা-কর্মীরা। হামলার দায় শিবিরকে দিয়ে সংবাদ সম্মেলন করে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণতান্ত্রিক ছাত্রজোট।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটনায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গত বুধবার সন্ধ্যায় টিএসসি থেকে শুরু হয় বামদের মশাল মিছিল। ছাত্রজোট সরাসরি জামায়াত ও শিবিরকে নিয়ে স্লোগান দিতে শুরু করে। তবে মিছিলটি হলপাড়ায় পৌঁছালে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। বিজয় একাত্তর, মুহসীন ও এফআর হল থেকে ‘ভুয়া ভুয়া’ এবং ‘শাহবাগী, শাহবাগী’ স্লোগান দিতে শুরু করেন কিছু শিক্ষার্থী। পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় বামপন্থি সংগঠনগুলোর নেতা-কর্মীরা আরও জোরালো স্লোগান দিতে থাকেন। বাংলাদেশ ছাত্রশিবির ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি এস এম ফরহাদ ও সেক্রেটারি মহিউদ্দিন খান এক বিবৃতিতে বলেন, একটি গণতান্ত্রিক দেশে সবার যে কোনো বিষয়ে বিক্ষোভ করার কিংবা সংশ্লিষ্ট বিষয়ে বক্তব্য দেওয়ার অধিকার রয়েছে। তবে বামপন্থিদের এই বিক্ষোভ থেকে ইসলামী ছাত্রশিবিরের বিরুদ্ধে পুরোনো, পতিত ফ্যাসিবাদের স্লোগান প্রতিধ্বনিত হচ্ছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের সভাপতি গণেশ চন্দ্র রায় সাহস বলেন, শিবির ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগের শাসনামলে তাদের নিষিদ্ধ ঘোষিত সন্ত্রাসী সংগঠন ছাত্রলীগের ছায়াতলে বিভিন্ন ক্যাম্পাসে সুপ্তাবস্থায় ছিল। ’২৪-এর গণ অভ্যুত্থানের পর তারা এখন প্রকাশ্য রাজনীতি করার সুযোগ পাচ্ছে। কিন্তু তারা গুজব, মিথ্যাচার আর সহিংসতার অপরাজনীতি করে ছাত্ররাজনীতির পরিবেশ বিনষ্ট করছে। এ ধরণের সহিংস আচরণ পরিহার করে ভিন্নমতের প্রতি উদার ও সহনশীল আচরণ দেখাতে না পারলে তাদেরও ছাত্রলীগের পরিণতি ভোগ করতে হবে।

ঢাবি ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি মেঘমল্লার বসু বলেন, জুলাইকে কেন্দ্র করে শিবিরের অনেক ছায়াসংগঠন গড়ে উঠেছে যেগুলো ক্যাম্পাসে তেমন প্রাসঙ্গিক নয় কিন্তু একমাত্র বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদই শিবিরকে ক্যাম্পাসগুলোতে সুযোগ করে দিয়েছে। বাকি বামপন্থি বা মধ্যপন্থি সংগঠনগুলো শিবিরকে সুযোগ দিতে আগ্রহী না। চব্বিশকে ব্যবহার করে একাত্তরকে খারিজ করতে চাচ্ছে। যারা একাত্তরকে খারিজ করতে চায় তাদের সঙ্গে সহাবস্থান সম্ভব নয়। বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রীর সাধারণ সম্পাদক জাবির আহমেদ জুবেল বলেন, বিভিন্ন ক্যাম্পাসে যে সন্ত্রাসের পরিবেশ তৈরি হয়েছে এর জন্য দায়ী শিবির। যারা এই উত্তেজনাকর পরিস্থিতি তৈরি করছে তাদের প্রতিহত করতে হবে এবং এই প্রতিহত রাজনৈতিকভাবেই করতে হবে। বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের মুখ্য সংগঠক তাহমীদ আল মুদ্দাসিসর চৌধুরী বলেন, এখানে মূলত সবগুলো পক্ষই কোনো না কোনোভাবে দায়ী। ক্যাম্পাসগুলোতে সহিংসতার ঘটনা বন্ধ করা ও সহাবস্থান বজায় রাখার জন্য সুষ্ঠু তদন্ত, দ্রুততম সময়ে ছাত্র সংসদ নির্বাচন দেওয়া জরুরি। পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে। ছাত্র ফেডারেশনের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আহ্বায়ক আরমানুল হক বলেন, ৫ আগস্ট-পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন সংগঠনগুলোর যে বসার একটি সংস্কৃতি তৈরি হয়েছিল তা এই ৯ মাস পর দেখা যাচ্ছে না। পারস্পরিক বোঝাপড়ার মাধ্যমেই এই সমস্যার সমাধান সম্ভব।

 

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাথমিকের সব প্রধান শিক্ষকের বেতন দশম গ্রেডে উন্নীত
প্রাথমিকের সব প্রধান শিক্ষকের বেতন দশম গ্রেডে উন্নীত
কঠোর জবাবদিহিতে আসছে পুলিশ
কঠোর জবাবদিহিতে আসছে পুলিশ
আপত্তিকর পোস্টে রংপুরের পল্লিতে উত্তেজনা, আতঙ্ক
আপত্তিকর পোস্টে রংপুরের পল্লিতে উত্তেজনা, আতঙ্ক
সরকারি কর্মকর্তাদের নিরাপদ রাখতে সাত পরামর্শ
সরকারি কর্মকর্তাদের নিরাপদ রাখতে সাত পরামর্শ
এক মাসে মারা পড়েছে ৩০০ সাপ উদ্ধার ২৫০
এক মাসে মারা পড়েছে ৩০০ সাপ উদ্ধার ২৫০
বাংলাদেশ সীমান্তে বিএসএফকে ৫ হাজার বডিওয়ার্ন ক্যামেরা
বাংলাদেশ সীমান্তে বিএসএফকে ৫ হাজার বডিওয়ার্ন ক্যামেরা
বাধ্যতামূলক অবসর চার ডিআইজিকে
বাধ্যতামূলক অবসর চার ডিআইজিকে
রহস্যজনক মৃত্যু চবি শিক্ষার্থীর
রহস্যজনক মৃত্যু চবি শিক্ষার্থীর
প্রশিক্ষণের নামে সাড়ে ৭ কোটি টাকা আত্মসাৎ
প্রশিক্ষণের নামে সাড়ে ৭ কোটি টাকা আত্মসাৎ
এসি বিস্ফোরণ নয়, নথি পোড়ানো আগুনে মৃত্যু হয় দুজনের
এসি বিস্ফোরণ নয়, নথি পোড়ানো আগুনে মৃত্যু হয় দুজনের
ইতালি পাঠানোর কথা বলে লিবিয়ায় নিয়ে নির্যাতন
ইতালি পাঠানোর কথা বলে লিবিয়ায় নিয়ে নির্যাতন
মালয়েশিয়ার মধ্যস্থতায় অবশেষে যুদ্ধবিরতি
মালয়েশিয়ার মধ্যস্থতায় অবশেষে যুদ্ধবিরতি
সর্বশেষ খবর
মশা তাড়াতে খড়ের আগুন গোয়ালে, গরু-ছাগল বাঁচাতে গিয়ে বৃদ্ধার মৃত্যু
মশা তাড়াতে খড়ের আগুন গোয়ালে, গরু-ছাগল বাঁচাতে গিয়ে বৃদ্ধার মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদকবিরোধী প্রচারণা : ঠাকুরগাঁওয়ে হাসপাতাল, ফার্মেসিতে লিফলেট বিতরণ
মাদকবিরোধী প্রচারণা : ঠাকুরগাঁওয়ে হাসপাতাল, ফার্মেসিতে লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিমান্ড শেষে আবুল বারকাত কারাগারে
রিমান্ড শেষে আবুল বারকাত কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে প্রাথমিকে সাড়ে ১৫ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ
ডিসেম্বরের মধ্যে প্রাথমিকে সাড়ে ১৫ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উগান্ডায় মামদানির রাজকীয় বিয়ে, নিরাপত্তায়ও তাক লাগানিয়া!
উগান্ডায় মামদানির রাজকীয় বিয়ে, নিরাপত্তায়ও তাক লাগানিয়া!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ৮টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দৃষ্টিনন্দন ভবন উদ্বোধন
রাজধানীতে ৮টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দৃষ্টিনন্দন ভবন উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে এক আওয়ামী লীগ নেতার লাঠিয়াল বাহিনীর প্রধান গ্রেফতার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে এক আওয়ামী লীগ নেতার লাঠিয়াল বাহিনীর প্রধান গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা দিল সেনাবাহিনী
রাঙামাটিতে দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা দিল সেনাবাহিনী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯৬ একর জমি অধিগ্রহণের অনুমোদন পেল নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়
৯৬ একর জমি অধিগ্রহণের অনুমোদন পেল নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কী আছে জুলাই সনদে
কী আছে জুলাই সনদে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে খালে পড়ে মৃত্যুর আট কারণ চিহ্নিত
চট্টগ্রামে খালে পড়ে মৃত্যুর আট কারণ চিহ্নিত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাইয়ের ২৭ দিনে রেমিট্যান্স ২০০ কোটি ডলার ছাড়াল
জুলাইয়ের ২৭ দিনে রেমিট্যান্স ২০০ কোটি ডলার ছাড়াল

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বরিশাল সিটিতে প্রায় এক লাখ শিশুকে টাইফয়েড টিকা দানের লক্ষ্য নির্ধারণ
বরিশাল সিটিতে প্রায় এক লাখ শিশুকে টাইফয়েড টিকা দানের লক্ষ্য নির্ধারণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৌলভীবাজারে বিপুল পরিমাণ বিদেশি মদ উদ্ধার
মৌলভীবাজারে বিপুল পরিমাণ বিদেশি মদ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার ৩
টেকনাফে ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার ৩

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধার জেলা বিএনপির উপদেষ্টা সামিউর রহমান আর নেই
গাইবান্ধার জেলা বিএনপির উপদেষ্টা সামিউর রহমান আর নেই

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় বিমান বিধ্বস্ত, নিহতদের স্মরণে কুয়েতের বাংলাদেশ দূতাবাসে শোক বই
ঢাকায় বিমান বিধ্বস্ত, নিহতদের স্মরণে কুয়েতের বাংলাদেশ দূতাবাসে শোক বই

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গণঅভ্যুত্থানে হত্যাসহ ১৫ মামলার চার্জশিট দিল পুলিশ
গণঅভ্যুত্থানে হত্যাসহ ১৫ মামলার চার্জশিট দিল পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ৫০ হাজার পিস ইয়াবাসহ তিনজন আটক
কক্সবাজারে ৫০ হাজার পিস ইয়াবাসহ তিনজন আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেউ যাতে রাষ্ট্রকে পকেটে ঢুকিয়ে ফেলতে না পারে : জোনায়েদ সাকি
কেউ যাতে রাষ্ট্রকে পকেটে ঢুকিয়ে ফেলতে না পারে : জোনায়েদ সাকি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে আদালতে হাজিরা দিতে গিয়ে ইউপি সদস্য গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আদালতে হাজিরা দিতে গিয়ে ইউপি সদস্য গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের দাবিতে খানসামায় মানববন্ধন
প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের দাবিতে খানসামায় মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে স্ত্রী হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে
চাঁদপুরে স্ত্রী হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে যুবকের আত্মহত্যা
চট্টগ্রামে যুবকের আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আদালতের নির্দেশে যুবকের লাশ কবর থেকে উত্তোলন
আদালতের নির্দেশে যুবকের লাশ কবর থেকে উত্তোলন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে ভারত কেন পুশইন করছে না, প্রশ্ন রিজভীর
শেখ হাসিনাকে ভারত কেন পুশইন করছে না, প্রশ্ন রিজভীর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক এমপি বাহার ও তার মেয়ের ১৭ কোটি টাকাসহ ৫৩টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক এমপি বাহার ও তার মেয়ের ১৭ কোটি টাকাসহ ৫৩টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে অস্ত্র ও গুলিসহ চাঁদাবাজ গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে অস্ত্র ও গুলিসহ চাঁদাবাজ গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেবাচিম হাসপাতালে সমন্বিত সংস্কারের দাবিতে মিছিল
শেবাচিম হাসপাতালে সমন্বিত সংস্কারের দাবিতে মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে পানিবন্দি লক্ষাধিক মানুষ
চট্টগ্রামে পানিবন্দি লক্ষাধিক মানুষ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
সরকার পতনের পর হঠাৎ উত্থান: গ্রামে রিয়াদের পাকা বাড়ি ঘিরে গুঞ্জন
সরকার পতনের পর হঠাৎ উত্থান: গ্রামে রিয়াদের পাকা বাড়ি ঘিরে গুঞ্জন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীতে ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ নারীর প্রাথমিক পরিচয় মিলেছে
টঙ্গীতে ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ নারীর প্রাথমিক পরিচয় মিলেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাবর দেশপ্রেমিক রাজনীতিবিদ, তার বিরুদ্ধে অভিযোগ অগ্রহণযোগ্য’
‘বাবর দেশপ্রেমিক রাজনীতিবিদ, তার বিরুদ্ধে অভিযোগ অগ্রহণযোগ্য’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ওয়াকআউট নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন
বিএনপির ওয়াকআউট নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাবরকে নিয়ে এনসিপি নেতার বিরূপ মন্তব্যে প্রতিবাদ বিক্ষোভ
বাবরকে নিয়ে এনসিপি নেতার বিরূপ মন্তব্যে প্রতিবাদ বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের চার ডিআইজি বাধ্যতামূলক অবসরে
পুলিশের চার ডিআইজি বাধ্যতামূলক অবসরে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের মির্জার ক্যাডার থেকে সমন্বয়ক রিয়াদ
কাদের মির্জার ক্যাডার থেকে সমন্বয়ক রিয়াদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েলি গোয়েন্দাদের জন্য বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে ইসলাম শিক্ষা
যে কারণে ইসরায়েলি গোয়েন্দাদের জন্য বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে ইসলাম শিক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের জন্য সুখবর দিল সৌদি
মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের জন্য সুখবর দিল সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সর্বোচ্চ নেতা খামেনিকে হত্যার হুমকি ইসরায়েলের
ইরানের সর্বোচ্চ নেতা খামেনিকে হত্যার হুমকি ইসরায়েলের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক থেকে বিএনপির ওয়াকআউট, পরে যোগদান
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক থেকে বিএনপির ওয়াকআউট, পরে যোগদান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বছর বয়সী শিশুর কামড়ে গোখরা সাপের মৃত্যু
এক বছর বয়সী শিশুর কামড়ে গোখরা সাপের মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক লাইভে উমামা: বললেন জুলাই কেন ‘মানি-মেকিং মেশিন’ হবে
ফেসবুক লাইভে উমামা: বললেন জুলাই কেন ‘মানি-মেকিং মেশিন’ হবে

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

বাবার কবরেই চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন চিত্রনায়ক জসিমপুত্র রাতুল
বাবার কবরেই চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন চিত্রনায়ক জসিমপুত্র রাতুল

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সভা
নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সভা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেপ্টেম্বর থেকে পরবর্তী তিন মাসে দেড় লাখ পুলিশকে প্রশিক্ষণ
সেপ্টেম্বর থেকে পরবর্তী তিন মাসে দেড় লাখ পুলিশকে প্রশিক্ষণ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালমনিরহাটে দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ
লালমনিরহাটে দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবা জসীমের কবরেই দাফন হবে ছেলে রাতুলের
বাবা জসীমের কবরেই দাফন হবে ছেলে রাতুলের

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তুরস্কে ভূমিকম্প: ১ কোটি মানুষকে সতর্ক করতে ব্যর্থ গুগল, নিহত অন্তত ৫৫ হাজার
তুরস্কে ভূমিকম্প: ১ কোটি মানুষকে সতর্ক করতে ব্যর্থ গুগল, নিহত অন্তত ৫৫ হাজার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫০ কোটি ডলারের বিদ্যুৎকেন্দ্র অচল: একক দরদাতার ফাঁদে বন্দি প্রকল্প
২৫০ কোটি ডলারের বিদ্যুৎকেন্দ্র অচল: একক দরদাতার ফাঁদে বন্দি প্রকল্প

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনাহারে গাজাবাসীদের মৃত্যু রোধে অবিলম্বে পদক্ষেপের আহ্বান ওবামার
অনাহারে গাজাবাসীদের মৃত্যু রোধে অবিলম্বে পদক্ষেপের আহ্বান ওবামার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ ছাড়িয়েছে ৪ বিলিয়ন ডলার
প্রথমবারের মতো বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ ছাড়িয়েছে ৪ বিলিয়ন ডলার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক চলাকালে হঠাৎ ফায়ার অ্যালার্ম
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক চলাকালে হঠাৎ ফায়ার অ্যালার্ম

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইক্ষ্যংছড়ির সীমান্তবর্তী গ্রামগুলোতে আতঙ্ক চরমে
নাইক্ষ্যংছড়ির সীমান্তবর্তী গ্রামগুলোতে আতঙ্ক চরমে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের বেতন স্কেল ১০ম গ্রেডে উন্নীত
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের বেতন স্কেল ১০ম গ্রেডে উন্নীত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র সৈকতে প্রকাশ্যে স্ত্রীকে মারধর, স্বামী গ্রেফতার
সমুদ্র সৈকতে প্রকাশ্যে স্ত্রীকে মারধর, স্বামী গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাষ্ট্রপতির কাছে বার্ষিক প্রতিবেদন দিলেন প্রধান বিচারপতি
রাষ্ট্রপতির কাছে বার্ষিক প্রতিবেদন দিলেন প্রধান বিচারপতি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের কমরেড কি নাহিদ ইসলাম, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
রিয়াদের কমরেড কি নাহিদ ইসলাম, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র-ইইউ শুল্ক চুক্তি, ১৫ শতাংশে দফারফা
যুক্তরাষ্ট্র-ইইউ শুল্ক চুক্তি, ১৫ শতাংশে দফারফা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ আগস্ট দেশের যেসব এলাকায় ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
১ আগস্ট দেশের যেসব এলাকায় ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
উৎস নেই, তবু সাড়ে ১২ কোটি টাকা রাদওয়ানের ব্যাংকে
উৎস নেই, তবু সাড়ে ১২ কোটি টাকা রাদওয়ানের ব্যাংকে

প্রথম পৃষ্ঠা

টানা ১৮ ঘণ্টা অভিযানেও সন্ধান মেলেনি জ্যোতির
টানা ১৮ ঘণ্টা অভিযানেও সন্ধান মেলেনি জ্যোতির

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি
বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢেউয়ে লন্ডভন্ড সেন্ট মার্টিন
ঢেউয়ে লন্ডভন্ড সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সুপ্রিম কোর্টের চাবি ছিল তাপসের হাতে
সুপ্রিম কোর্টের চাবি ছিল তাপসের হাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংসে কিউবা মিচেল
বসুন্ধরা কিংসে কিউবা মিচেল

মাঠে ময়দানে

হাসপাতাল থেকে ফিরলেও কাটেনি আতঙ্ক
হাসপাতাল থেকে ফিরলেও কাটেনি আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের চেয়ে সাধারণ মানুষ বেশি করেছে আন্দোলনে
সমন্বয়কদের চেয়ে সাধারণ মানুষ বেশি করেছে আন্দোলনে

প্রথম পৃষ্ঠা

আগেও শহর ডুবত এখনো ডোবে
আগেও শহর ডুবত এখনো ডোবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব দাবার নতুন রানি দিব্যা
বিশ্ব দাবার নতুন রানি দিব্যা

মাঠে ময়দানে

অদক্ষদের হাতে স্বাস্থ্যসেবা
অদক্ষদের হাতে স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

ঘরোয়া ফুটবলে কমছে পারিশ্রমিক!
ঘরোয়া ফুটবলে কমছে পারিশ্রমিক!

মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের সঙ্গে খেলার পক্ষে সৌরভ
পাকিস্তানের সঙ্গে খেলার পক্ষে সৌরভ

মাঠে ময়দানে

ওয়াশিংটনে চ্যাম্পিয়ন লেইলাহ ফার্নান্দেজ
ওয়াশিংটনে চ্যাম্পিয়ন লেইলাহ ফার্নান্দেজ

মাঠে ময়দানে

আবরার-আবদুল্লাহর ব্যাটে যুবাদের জয়
আবরার-আবদুল্লাহর ব্যাটে যুবাদের জয়

মাঠে ময়দানে

লালমনিরহাটে দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ৮
লালমনিরহাটে দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ৮

দেশগ্রাম

অরক্ষিত সচিবালয়! নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা
অরক্ষিত সচিবালয়! নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্থায়ী ক্যাম্পাস দাবিতে মহাসড়কে ক্লাস রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের
স্থায়ী ক্যাম্পাস দাবিতে মহাসড়কে ক্লাস রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের

দেশগ্রাম

স্পেনকে হারিয়ে আবার ইউরোপসেরা ইংল্যান্ড
স্পেনকে হারিয়ে আবার ইউরোপসেরা ইংল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ভারতের স্বাস্থ্য ব্যবসায় ভয়াবহ ধস
ভারতের স্বাস্থ্য ব্যবসায় ভয়াবহ ধস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব বাঘ দিবস আজ
বিশ্ব বাঘ দিবস আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌয়ালরা পেশায় আগ্রহ হারাচ্ছেন
মৌয়ালরা পেশায় আগ্রহ হারাচ্ছেন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের প্রস্তুতি সরকারের
নির্বাচনের প্রস্তুতি সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনা ছাড়া মিশন নিয়ে সিদ্ধান্ত ঠিক হয়নি
আলোচনা ছাড়া মিশন নিয়ে সিদ্ধান্ত ঠিক হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় বোন পালিয়ে বিয়ে করায় চার বছর ঘরবন্দি
বড় বোন পালিয়ে বিয়ে করায় চার বছর ঘরবন্দি

দেশগ্রাম

ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না

সম্পাদকীয়

সরকারি কর্মকর্তাদের নিরাপদ রাখতে সাত পরামর্শ
সরকারি কর্মকর্তাদের নিরাপদ রাখতে সাত পরামর্শ

পেছনের পৃষ্ঠা

খামেনিকে হত্যার হুমকি ইসরায়েলের
খামেনিকে হত্যার হুমকি ইসরায়েলের

পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ার মধ্যস্থতায় অবশেষে যুদ্ধবিরতি
মালয়েশিয়ার মধ্যস্থতায় অবশেষে যুদ্ধবিরতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাঙন হুমকি আতঙ্কে শিক্ষার্থীরা
ভাঙন হুমকি আতঙ্কে শিক্ষার্থীরা

দেশগ্রাম