শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৮, মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই, ২০২৫

চতুর্থ পর্ব

সুপ্রিম কোর্টের চাবি ছিল তাপসের হাতে

সাদা তাপসের কালো টাকা
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
সুপ্রিম কোর্টের চাবি ছিল তাপসের হাতে

তাপসের দুর্নীতির আরেক ক্ষেত্র ছিল বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালত। সুপ্রিম কোর্টের মামলা, বিচারপতি নিয়োগ, জামিন বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ করতেন শেখ ফজলে নূর তাপস। আইনজীবী হিসেবে ছিলেন জুনিয়র, কিন্তু পারিবারিক পরিচয় এবং ক্ষমতার প্রভাব খাটিয়ে সুপ্রিম কোর্টের পূর্ণ কর্তৃত্ব গ্রহণ করেছিলেন এই মাফিয়া তরুণ। তার সবুজ সংকেত ছাড়া কেউ বিচারপতি হতে পারতেন না। এমনকি প্রধান বিচারপতিকে তিনি চিরকুট পাঠিয়ে নির্দেশনা দিতেন, কোন বিচারপতিকে কোন বেঞ্চ দিতে হবে সুপ্রিম কোর্টে। ২০০৯ সালে এমপি হওয়ার পর সুপ্রিম এবং আপিল বিভাগে প্রাকটিস করেছেন তাপস। এ সময় তার মামলাগুলো পর্যালোচনা করে দেখা যায় যে, সবই ছিল জামিনের মামলা। বিপুল পরিমাণ টাকার বিনিময়ে এই কুখ্যাত সন্ত্রাসী, অপরাধী এবং ব্যাংক লুটেরাদের জামিন করাই হয়েছিল তাপসের আইন পেশার প্রধান দিক। সুপ্রিম কোর্টের পেশাদারিত্ব চরম ভাবে ক্ষুণ্ন করেছিলেন তাপস। বিভিন্ন অপরাধীদের মামলা গ্রহণ করে হাই কোর্টে এবং আপিল বিভাগে প্রভাব খাটিয়ে তাদেরকে জামিন করিয়ে তিনি আদালত ও বিচার ব্যবস্থাকে করেছিলেন কলুষিত। এরকম অনেকগুলো উদাহরণ দেখা যায়, যেখানে তাপস তার অবৈধ হস্তক্ষেপের মাধ্যমে বিচারককে প্রভাবিত করে কুখ্যাত আসামিদের এবং অর্থ পাচারকারীদের জামিন করিয়ে দিয়েছেন। আর এ কারণেই সুপ্রিম কোর্টে একটি অঘোষিত নিয়ম ছিল যদি কেউ জামিন পেতে চায়, তাহলে তাপসের চেম্বারে যেতে হবে। তাপসের চেম্বারে গেলেই নিশ্চিত জামিন হয়ে যাবে।

এ প্রসঙ্গে কয়েকটি উদাহরণ দেওয়া যায়। হলমার্ক কেলেঙ্কারি ঘটনার পর শেখ ফজলে নূর তাপস হয়েছিলেন হলমার্কের আইনজীবী। আইনজীবী হয়ে তিনি হলমার্কের চেয়ারম্যান জেসমিনের জামিন করিয়েছিলেন আদালত থেকে। এ সময় তার জামিন নিয়ে দেশজুড়ে হইচই শুরু হয়। এরকম বহু অর্থ পাচারকারী এবং শীর্ষ সন্ত্রাসীদের জামিন আদালত থেকে করিয়েছিলেন শেখ ফজলে নূর তাপস। দেশের প্রধান বিচারপতি কে হবেন সেটিও নির্ধারণ করতেন শেখ ফজলে নূর তাপস। মূলত সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার সঙ্গে জামিন বিষয়ে বিরোধ হয় শেখ ফজলে নূর তাপসের। এই বিরোধের কারণে বিচারপতি সিনহাকে সরানোর জন্য তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীকে উসকে দেন তাপস। এরপর বিচারপতিদের অপসারণ সম্পর্কিত সংবিধান সংশোধনীর মামলার রায় এবং অন্যান্য প্রেক্ষাপটের মাধ্যমে এস কে সিনহাকে বিদায় নিতে হয়।

বিচারপতি আবদুল ওয়াহহাব মিঞার প্রধান বিচারপতি হওয়াটা নিশ্চিত ছিল। সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠতা রীতি অনুযায়ী তিনি হবেন প্রধান বিচারপতি- এটা সবাই জানত। বিশেষ করে বিচারপতি সিনহাকে নিয়ে সরকারের ন্যক্কারজনক কাণ্ডের পর সর্বোচ্চ আদালতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে বিচারপতি ওয়াহহাবের বিকল্প ছিল না। তাকেই করা হয়েছিল ভারপ্রাপ্ত বিচারপতি। কিন্তু তাপসের জন্য তিনি প্রধান বিচারপতি হতে পারেননি। তাপস তার জামিন বাণিজ্য এবং মামলা বাণিজ্যের জন্য চাননি যে ওয়াহহাব মিঞা সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি হোক। কারণ ওয়াহহাব মিঞা ছিলেন নীতিবান এবং একজন সৎ বিচারপতি। তিনি তাপসের কথায় বেঞ্চ গঠন করতেন না। তাপসের সমস্ত মামলার জন্য জামিনের ব্যবস্থা করে দিতেন না। আর এ কারণেই সেই সময় প্রধান বিচারপতি হিসেবে ওয়াহহাব মিঞার বিরোধিতা করেন এবং তাপসের পছন্দের ব্যক্তিকে প্রধান বিচারপতি হিসেবে করার জন্য তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীকে প্ররোচিত করেন। শুধু তাই নয়, বিচারপতি নিয়োগের জন্য তাপসের কাছে তদবির আসত। কে বিচারপতি হবে, না হবে ইত্যাদির নিয়ন্ত্রণ করতেন তাপস। তার ইচ্ছা অনিচ্ছাতেই হাই কোর্টের বিচারপতি নিয়োগ দেওয়া হতো। পরবর্তীতে এটি হয়ে গিয়েছিল একটি ঘুষ বাণিজ্য। তাপসকে যিনি অর্থ দিয়ে সন্তুষ্ট করতে পারতেন, তার নাম আইন মন্ত্রণালয় থেকে প্রস্তাব করা হতো। দেওয়া হতো হাই কোর্টের বিচারপতি হিসেবে। তিনি পরবর্তীতে হাই কোর্টের বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পেতেন।

২০১০ সাল থেকে সর্বোচ্চ আদালতের বিচারব্যবস্থা যে কলুষিত হয়েছে বলে যে অভিযোগ উঠছে এবং বিচারপতিদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ উঠছে তার একটি বড় কারণ হলো শেখ ফজলে নূর তাপসের বিচারক নিয়োগের দুর্নীতি। বিচারক নিয়োগের সীমাহীন দুর্নীতির মাধ্যমে তাপস দেশের সর্বোচ্চ আদালতকে কলুষিত করেছিলেন। আর এ কারণেই যারা সৎ বিচারপতি, তারা তাপসকে অপছন্দ করতেন, রীতিমতো ঘৃণা করতেন। তাপসের কারণেই মেধাবী বিচারপতিদের আপিল বিভাগে পদোন্নতি দেওয়া হয়নি। সৎ বিচারপতিদের কোণঠাসা করে রাখা হয়েছিল দিনের পর দিন।

এ সময় তাপস আইনজীবীদের মধ্যেও বিভাজন তৈরি করেছিলেন। তিনি সুপ্রিম কোর্টের আওয়ামীপন্থি আইনজীবী দলের নেতা ছিলেন না, কিন্তু সব কর্মকাণ্ড তার দ্বারাই পরিচালিত হতো। আওয়ামীপন্থি আইনজীবীদের বিভক্ত করে তার নিজের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করার জন্য যা যা করা দরকার, সবকিছু করেছিলেন শেখ ফজলে নূর তাপস। একদিকে যেমন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি, বার কাউন্সিলের নিয়ন্ত্রণ, অন্যদিকে বিচারপতিদের নিয়োগ, তারা কে কোন বেঞ্চে বসবেন তা নির্ধারণ করা এবং জামিন বাণিজ্যের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা হাই কোর্ট থেকে লুণ্ঠন করেছেন শেখ ফজলে নূর তাপস।

সুপ্রিম কোর্টের একাধিক সিনিয়র আইনজীবীর সঙ্গে আলাপ করলে জানা যায় যে, বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালতের যে অধঃপতন এবং সর্বোচ্চ আদালতের প্রতি যে অনাস্থা তৈরি হয়েছে, তার অন্যতম কারণ ছিলেন শেখ ফজলে নূর তাপস। কারণ তিনি এমনভাবে বিচার ব্যবস্থার ওপর হস্তক্ষেপ করেছিলেন যা নজিরবিহীন। আইনের শাসনের প্রতি ন্যূনতম শ্রদ্ধাশীল ব্যক্তি এটা মেনে নিতে পারেননি।

একজন আইনজীবী বলেছেন, ‘আইনজীবী হিসেবে তাপস অত্যন্ত জুনিয়র। কিন্তু তিনি ক্ষমতাবান হয়ে যাওয়ার পর সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবীদেরকে পাত্তা দিতেন না। তাদের সঙ্গে অশোভন আচরণ করতেন। এমনকি কোনো কোনো ক্ষেত্রে তাদের আইন পেশাকে জটিল এবং দুর্বিষহ করে তুলেছিলেন। অনেক আওয়ামীপন্থি আইনজীবীও তার কারণে আদালতে ন্যায়বিচার পেতেন না।’ যে কোনো মামলার ব্যাপারে যদি তাপস হস্তক্ষেপ করতেন, তাহলে তিনি বিচারপতিদের যেভাবে নির্দেশ দিতেন, বিচারপতিরা সেভাবেই রায় প্রদান করতেন বলেও অভিযোগ আছে। যে সব বিচারপতিরা তাপসের কথা শুনতেন না, তাদেরকে অগুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চ দেওয়া হতো। যে সমস্ত বেঞ্চে তাদের কোনো কাজ থাকত না বা করণীয় কিছুই থাকত না। এরকমভাবে তাপস পুরো বিচার ব্যবস্থাকে একটি কলঙ্কজনক জায়গায় নিয়ে গিয়েছিলেন। আর তার এসব অপকর্মের বিরুদ্ধে কেউ কথা বলারও সাহস পেত না। কেউ কথা বললেই তাকে নানা ভাবে হয়রানি করা হতো। এরকম বহু আইনজীবী আছেন, যারা শেখ ফজলে নূর তাপসের এসব বাড়াবাড়ি এবং অপকর্মের প্রতিবাদ করার কারণে শেষ পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্টে আইন পেশায় থাকতে পারেননি। আদালতে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছিলেন অনেকে। এ নিয়ে বিভিন্ন সময়ে সিনিয়র আইনজীবীরা শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন। তাপসের বিরুদ্ধে অভিযোগও করেছিলেন। কিন্তু শেখ হাসিনা এসব অভিযোগ পাত্তা দিতেন না।

প্রয়াত অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম তাপসের এসব কর্মকাণ্ডে ক্ষুব্ধ হয়ে শেখ হাসিনার কাছে গিয়েছিলেন অভিযোগ করার জন্য। সে সময় শেখ হাসিনা তাকে বলেছিলেন যে, ‘তুমি তাপসকে একটু মানিয়ে চল। ও বাবা-মা মরা এতিম বাচ্চা। কাজেই ও যেটা চায় সেটা করতে হবে।’ এসব কারণে শেখ ফজলে নূর তাপস হয়ে উঠেছিলেন চরম বেপরোয়া, ধরাছোঁয়ার বাইরে। আর এই সুযোগে তিনি বিচার ব্যবস্থাকে দুর্নীতির আখড়া বানিয়েছেন, তছনছ করেছেন। যে কোনো অপরাধীরা জানত যে, তাপস যদি জামিনের আবেদন করে তাহলে, তা নিশ্চিত।

সাধারণত সুপ্রিম কোর্টে একটা জামিনের আবেদনের শুনানির জন্য একজন আইনজীবী সর্বোচ্চ ২ থেকে ৫ লাখ টাকা নেন। এমনকি ব্যারিস্টার আমিরুল ইসলামের মতো সিনিয়র আইনজীবীরা এ ধরনের জামিনের আবেদনে কখনোই ১০ লাখ বা ১৫ লাখ টাকার বেশি নেন না। কিন্তু শেখ ফজলে নূর তাপস কোনো কোনো জামিনের জন্য ৫ কোটি টাকাও নিয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এভাবে টাকা দিয়ে জামিন কেনাবেচার যে নোংরা খেলা তাপস শুরু করেছিলেন, সেই খেলার কারণে একদিকে যেমন দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হয়নি, অন্যদিকে সর্বোচ্চ বিচারব্যবস্থা কলঙ্কিত হয়েছে। শেখ ফজলে নূর তাপস যখন মেয়র নির্বাচিত হন, তারপর তিনি নিজে আদালতে যেতেন না বটে, কিন্তু তার ল ফার্ম আদালতে যেত এবং এই ল ফার্মেই সবাইকে জামিনের জন্য ধরনা দিতে বলা হতো। যারা তাপসের চাহিদা মতো অর্থ দিতে পারত, তাদের জামিনের জন্য বিচারকদের নির্দেশনা দিতেন তাপস এবং সেভাবেই আদেশ হতো। অর্থাৎ পুরো সুপ্রিম কোর্টের নিয়ন্ত্রক হয়ে উঠেছিলেন তাপস। আর তার এই নিয়ন্ত্রণের কারণেই দেশের সর্বোচ্চ আদালতে একদিকে যেমন মেধাবী বিচারপতিদের আগমনের পথ বন্ধ হয়ে গিয়েছিল, অন্যদিকে সুপ্রিম কোর্টে যে নিয়ম, রীতিনীতি এগুলোকে ধ্বংস করা হয়েছিল।

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামি রাষ্ট্র কায়েমে আলেমদের ঐক্যের বিকল্প নেই
ইসলামি রাষ্ট্র কায়েমে আলেমদের ঐক্যের বিকল্প নেই
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
খাগড়াছড়িতে তিন মামলা, ১৪৪ ধারা বহাল
খাগড়াছড়িতে তিন মামলা, ১৪৪ ধারা বহাল
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
শাপলা নয় প্রতীক নিতে হবে তালিকা থেকে
শাপলা নয় প্রতীক নিতে হবে তালিকা থেকে
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই
এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
সর্বশেষ খবর
৫ বছর পর ফের চালু হচ্ছে ভারত ও চীনের সরাসরি ফ্লাইট
৫ বছর পর ফের চালু হচ্ছে ভারত ও চীনের সরাসরি ফ্লাইট

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টরন্টোয় ‘বাচনিকের’ যুগপূর্তি উদযাপন ১৮ অক্টোবর
টরন্টোয় ‘বাচনিকের’ যুগপূর্তি উদযাপন ১৮ অক্টোবর

১৩ মিনিট আগে | পরবাস

“মহানায়কের গান” সিজন ২-এর দ্বিতীয় গান প্রকাশ
“মহানায়কের গান” সিজন ২-এর দ্বিতীয় গান প্রকাশ

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান
সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলের বাধায় বিশ্বব্যাপী ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া
সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলের বাধায় বিশ্বব্যাপী ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে এদেশের মানুষের ধারণা নাই: সেলিমুজ্জামান
পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে এদেশের মানুষের ধারণা নাই: সেলিমুজ্জামান

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্লোটিলার নৌবহরে বাধা দেয়ায় বার্সেলোনায় হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ফ্লোটিলার নৌবহরে বাধা দেয়ায় বার্সেলোনায় হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাভাবিক জনজীবনে ফিরছে খাগড়াছড়ি
স্বাভাবিক জনজীবনে ফিরছে খাগড়াছড়ি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ হাটহাজারীতে দিনব্যাপী হেফাজতে ইসলামের আন্তর্জাতিক শানে রেসালত সম্মেলন
আজ হাটহাজারীতে দিনব্যাপী হেফাজতে ইসলামের আন্তর্জাতিক শানে রেসালত সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
মিরপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপের অফিসিয়াল বল উন্মোচন
২০২৬ বিশ্বকাপের অফিসিয়াল বল উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হংকংয়ে মার্কিন কূটনীতিককে কঠোর সতর্কবার্তা চীনের
হংকংয়ে মার্কিন কূটনীতিককে কঠোর সতর্কবার্তা চীনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন সরকারে দ্বিতীয় দিনে গড়িয়েছে শাটডাউন
মার্কিন সরকারে দ্বিতীয় দিনে গড়িয়েছে শাটডাউন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত
ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ
হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে
প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের
জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী
হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন
সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা
ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি
বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটলাইফের বীমা সেবা গ্রহণ করবে আত্মবিশ্বাস
মেটলাইফের বীমা সেবা গ্রহণ করবে আত্মবিশ্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান
পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুড়িচংয়ে মাদক কারবারি গ্রেফতার
বুড়িচংয়ে মাদক কারবারি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প
মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৭ দেশের ৪৪৩ স্বেচ্ছাসেবী অপহরণের অভিযোগ ইসরায়েলের বিরুদ্ধে
৪৭ দেশের ৪৪৩ স্বেচ্ছাসেবী অপহরণের অভিযোগ ইসরায়েলের বিরুদ্ধে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি
এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স
ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?
ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার
গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের
পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের
রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প
মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের
গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ
দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা
তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লোটিলায় আক্রমণের জেরে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া
ফ্লোটিলায় আক্রমণের জেরে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন
বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে
কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া
গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত লাখ ফেডারেল কর্মীকে ছাঁটাইয়ের শঙ্কা, শাটডাউন এড়ানোর উপায় দেখছে না যুক্তরাষ্ট্র
সাত লাখ ফেডারেল কর্মীকে ছাঁটাইয়ের শঙ্কা, শাটডাউন এড়ানোর উপায় দেখছে না যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’
৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ শুরু টাইগার-আফগান লড়াই, শক্তিতে কারা এগিয়ে?
আজ শুরু টাইগার-আফগান লড়াই, শক্তিতে কারা এগিয়ে?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’
‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দশমীতে সিঁদুর খেলায় মাতলেন অভিনেত্রী শুভশ্রী, কোয়েল, কাজল, ঋতুপর্ণা
দশমীতে সিঁদুর খেলায় মাতলেন অভিনেত্রী শুভশ্রী, কোয়েল, কাজল, ঋতুপর্ণা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন
স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়
৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল মানবতার বহর
আটকে গেল মানবতার বহর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের
যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া
ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া

শোবিজ

মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল
মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক

নগর জীবন

এক পর্দা, দশ প্রজন্ম
এক পর্দা, দশ প্রজন্ম

শোবিজ

বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক
বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক

নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু
ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬
ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬

নগর জীবন

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে
বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে

নগর জীবন

ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত

দেশগ্রাম

ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক
ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক

মাঠে ময়দানে

জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা

সম্পাদকীয়

সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং
সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং

মাঠে ময়দানে

গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে

সম্পাদকীয়

সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন

সম্পাদকীয়

সুনেরাহর গল্প
সুনেরাহর গল্প

শোবিজ