শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৮, মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই, ২০২৫

চতুর্থ পর্ব

সুপ্রিম কোর্টের চাবি ছিল তাপসের হাতে

সাদা তাপসের কালো টাকা
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
সুপ্রিম কোর্টের চাবি ছিল তাপসের হাতে

তাপসের দুর্নীতির আরেক ক্ষেত্র ছিল বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালত। সুপ্রিম কোর্টের মামলা, বিচারপতি নিয়োগ, জামিন বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ করতেন শেখ ফজলে নূর তাপস। আইনজীবী হিসেবে ছিলেন জুনিয়র, কিন্তু পারিবারিক পরিচয় এবং ক্ষমতার প্রভাব খাটিয়ে সুপ্রিম কোর্টের পূর্ণ কর্তৃত্ব গ্রহণ করেছিলেন এই মাফিয়া তরুণ। তার সবুজ সংকেত ছাড়া কেউ বিচারপতি হতে পারতেন না। এমনকি প্রধান বিচারপতিকে তিনি চিরকুট পাঠিয়ে নির্দেশনা দিতেন, কোন বিচারপতিকে কোন বেঞ্চ দিতে হবে সুপ্রিম কোর্টে। ২০০৯ সালে এমপি হওয়ার পর সুপ্রিম এবং আপিল বিভাগে প্রাকটিস করেছেন তাপস। এ সময় তার মামলাগুলো পর্যালোচনা করে দেখা যায় যে, সবই ছিল জামিনের মামলা। বিপুল পরিমাণ টাকার বিনিময়ে এই কুখ্যাত সন্ত্রাসী, অপরাধী এবং ব্যাংক লুটেরাদের জামিন করাই হয়েছিল তাপসের আইন পেশার প্রধান দিক। সুপ্রিম কোর্টের পেশাদারিত্ব চরম ভাবে ক্ষুণ্ন করেছিলেন তাপস। বিভিন্ন অপরাধীদের মামলা গ্রহণ করে হাই কোর্টে এবং আপিল বিভাগে প্রভাব খাটিয়ে তাদেরকে জামিন করিয়ে তিনি আদালত ও বিচার ব্যবস্থাকে করেছিলেন কলুষিত। এরকম অনেকগুলো উদাহরণ দেখা যায়, যেখানে তাপস তার অবৈধ হস্তক্ষেপের মাধ্যমে বিচারককে প্রভাবিত করে কুখ্যাত আসামিদের এবং অর্থ পাচারকারীদের জামিন করিয়ে দিয়েছেন। আর এ কারণেই সুপ্রিম কোর্টে একটি অঘোষিত নিয়ম ছিল যদি কেউ জামিন পেতে চায়, তাহলে তাপসের চেম্বারে যেতে হবে। তাপসের চেম্বারে গেলেই নিশ্চিত জামিন হয়ে যাবে।

এ প্রসঙ্গে কয়েকটি উদাহরণ দেওয়া যায়। হলমার্ক কেলেঙ্কারি ঘটনার পর শেখ ফজলে নূর তাপস হয়েছিলেন হলমার্কের আইনজীবী। আইনজীবী হয়ে তিনি হলমার্কের চেয়ারম্যান জেসমিনের জামিন করিয়েছিলেন আদালত থেকে। এ সময় তার জামিন নিয়ে দেশজুড়ে হইচই শুরু হয়। এরকম বহু অর্থ পাচারকারী এবং শীর্ষ সন্ত্রাসীদের জামিন আদালত থেকে করিয়েছিলেন শেখ ফজলে নূর তাপস। দেশের প্রধান বিচারপতি কে হবেন সেটিও নির্ধারণ করতেন শেখ ফজলে নূর তাপস। মূলত সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার সঙ্গে জামিন বিষয়ে বিরোধ হয় শেখ ফজলে নূর তাপসের। এই বিরোধের কারণে বিচারপতি সিনহাকে সরানোর জন্য তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীকে উসকে দেন তাপস। এরপর বিচারপতিদের অপসারণ সম্পর্কিত সংবিধান সংশোধনীর মামলার রায় এবং অন্যান্য প্রেক্ষাপটের মাধ্যমে এস কে সিনহাকে বিদায় নিতে হয়।

বিচারপতি আবদুল ওয়াহহাব মিঞার প্রধান বিচারপতি হওয়াটা নিশ্চিত ছিল। সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠতা রীতি অনুযায়ী তিনি হবেন প্রধান বিচারপতি- এটা সবাই জানত। বিশেষ করে বিচারপতি সিনহাকে নিয়ে সরকারের ন্যক্কারজনক কাণ্ডের পর সর্বোচ্চ আদালতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে বিচারপতি ওয়াহহাবের বিকল্প ছিল না। তাকেই করা হয়েছিল ভারপ্রাপ্ত বিচারপতি। কিন্তু তাপসের জন্য তিনি প্রধান বিচারপতি হতে পারেননি। তাপস তার জামিন বাণিজ্য এবং মামলা বাণিজ্যের জন্য চাননি যে ওয়াহহাব মিঞা সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি হোক। কারণ ওয়াহহাব মিঞা ছিলেন নীতিবান এবং একজন সৎ বিচারপতি। তিনি তাপসের কথায় বেঞ্চ গঠন করতেন না। তাপসের সমস্ত মামলার জন্য জামিনের ব্যবস্থা করে দিতেন না। আর এ কারণেই সেই সময় প্রধান বিচারপতি হিসেবে ওয়াহহাব মিঞার বিরোধিতা করেন এবং তাপসের পছন্দের ব্যক্তিকে প্রধান বিচারপতি হিসেবে করার জন্য তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীকে প্ররোচিত করেন। শুধু তাই নয়, বিচারপতি নিয়োগের জন্য তাপসের কাছে তদবির আসত। কে বিচারপতি হবে, না হবে ইত্যাদির নিয়ন্ত্রণ করতেন তাপস। তার ইচ্ছা অনিচ্ছাতেই হাই কোর্টের বিচারপতি নিয়োগ দেওয়া হতো। পরবর্তীতে এটি হয়ে গিয়েছিল একটি ঘুষ বাণিজ্য। তাপসকে যিনি অর্থ দিয়ে সন্তুষ্ট করতে পারতেন, তার নাম আইন মন্ত্রণালয় থেকে প্রস্তাব করা হতো। দেওয়া হতো হাই কোর্টের বিচারপতি হিসেবে। তিনি পরবর্তীতে হাই কোর্টের বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পেতেন।

২০১০ সাল থেকে সর্বোচ্চ আদালতের বিচারব্যবস্থা যে কলুষিত হয়েছে বলে যে অভিযোগ উঠছে এবং বিচারপতিদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ উঠছে তার একটি বড় কারণ হলো শেখ ফজলে নূর তাপসের বিচারক নিয়োগের দুর্নীতি। বিচারক নিয়োগের সীমাহীন দুর্নীতির মাধ্যমে তাপস দেশের সর্বোচ্চ আদালতকে কলুষিত করেছিলেন। আর এ কারণেই যারা সৎ বিচারপতি, তারা তাপসকে অপছন্দ করতেন, রীতিমতো ঘৃণা করতেন। তাপসের কারণেই মেধাবী বিচারপতিদের আপিল বিভাগে পদোন্নতি দেওয়া হয়নি। সৎ বিচারপতিদের কোণঠাসা করে রাখা হয়েছিল দিনের পর দিন।

এ সময় তাপস আইনজীবীদের মধ্যেও বিভাজন তৈরি করেছিলেন। তিনি সুপ্রিম কোর্টের আওয়ামীপন্থি আইনজীবী দলের নেতা ছিলেন না, কিন্তু সব কর্মকাণ্ড তার দ্বারাই পরিচালিত হতো। আওয়ামীপন্থি আইনজীবীদের বিভক্ত করে তার নিজের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করার জন্য যা যা করা দরকার, সবকিছু করেছিলেন শেখ ফজলে নূর তাপস। একদিকে যেমন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি, বার কাউন্সিলের নিয়ন্ত্রণ, অন্যদিকে বিচারপতিদের নিয়োগ, তারা কে কোন বেঞ্চে বসবেন তা নির্ধারণ করা এবং জামিন বাণিজ্যের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা হাই কোর্ট থেকে লুণ্ঠন করেছেন শেখ ফজলে নূর তাপস।

সুপ্রিম কোর্টের একাধিক সিনিয়র আইনজীবীর সঙ্গে আলাপ করলে জানা যায় যে, বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালতের যে অধঃপতন এবং সর্বোচ্চ আদালতের প্রতি যে অনাস্থা তৈরি হয়েছে, তার অন্যতম কারণ ছিলেন শেখ ফজলে নূর তাপস। কারণ তিনি এমনভাবে বিচার ব্যবস্থার ওপর হস্তক্ষেপ করেছিলেন যা নজিরবিহীন। আইনের শাসনের প্রতি ন্যূনতম শ্রদ্ধাশীল ব্যক্তি এটা মেনে নিতে পারেননি।

একজন আইনজীবী বলেছেন, ‘আইনজীবী হিসেবে তাপস অত্যন্ত জুনিয়র। কিন্তু তিনি ক্ষমতাবান হয়ে যাওয়ার পর সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবীদেরকে পাত্তা দিতেন না। তাদের সঙ্গে অশোভন আচরণ করতেন। এমনকি কোনো কোনো ক্ষেত্রে তাদের আইন পেশাকে জটিল এবং দুর্বিষহ করে তুলেছিলেন। অনেক আওয়ামীপন্থি আইনজীবীও তার কারণে আদালতে ন্যায়বিচার পেতেন না।’ যে কোনো মামলার ব্যাপারে যদি তাপস হস্তক্ষেপ করতেন, তাহলে তিনি বিচারপতিদের যেভাবে নির্দেশ দিতেন, বিচারপতিরা সেভাবেই রায় প্রদান করতেন বলেও অভিযোগ আছে। যে সব বিচারপতিরা তাপসের কথা শুনতেন না, তাদেরকে অগুরুত্বপূর্ণ বেঞ্চ দেওয়া হতো। যে সমস্ত বেঞ্চে তাদের কোনো কাজ থাকত না বা করণীয় কিছুই থাকত না। এরকমভাবে তাপস পুরো বিচার ব্যবস্থাকে একটি কলঙ্কজনক জায়গায় নিয়ে গিয়েছিলেন। আর তার এসব অপকর্মের বিরুদ্ধে কেউ কথা বলারও সাহস পেত না। কেউ কথা বললেই তাকে নানা ভাবে হয়রানি করা হতো। এরকম বহু আইনজীবী আছেন, যারা শেখ ফজলে নূর তাপসের এসব বাড়াবাড়ি এবং অপকর্মের প্রতিবাদ করার কারণে শেষ পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্টে আইন পেশায় থাকতে পারেননি। আদালতে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছিলেন অনেকে। এ নিয়ে বিভিন্ন সময়ে সিনিয়র আইনজীবীরা শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন। তাপসের বিরুদ্ধে অভিযোগও করেছিলেন। কিন্তু শেখ হাসিনা এসব অভিযোগ পাত্তা দিতেন না।

প্রয়াত অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম তাপসের এসব কর্মকাণ্ডে ক্ষুব্ধ হয়ে শেখ হাসিনার কাছে গিয়েছিলেন অভিযোগ করার জন্য। সে সময় শেখ হাসিনা তাকে বলেছিলেন যে, ‘তুমি তাপসকে একটু মানিয়ে চল। ও বাবা-মা মরা এতিম বাচ্চা। কাজেই ও যেটা চায় সেটা করতে হবে।’ এসব কারণে শেখ ফজলে নূর তাপস হয়ে উঠেছিলেন চরম বেপরোয়া, ধরাছোঁয়ার বাইরে। আর এই সুযোগে তিনি বিচার ব্যবস্থাকে দুর্নীতির আখড়া বানিয়েছেন, তছনছ করেছেন। যে কোনো অপরাধীরা জানত যে, তাপস যদি জামিনের আবেদন করে তাহলে, তা নিশ্চিত।

সাধারণত সুপ্রিম কোর্টে একটা জামিনের আবেদনের শুনানির জন্য একজন আইনজীবী সর্বোচ্চ ২ থেকে ৫ লাখ টাকা নেন। এমনকি ব্যারিস্টার আমিরুল ইসলামের মতো সিনিয়র আইনজীবীরা এ ধরনের জামিনের আবেদনে কখনোই ১০ লাখ বা ১৫ লাখ টাকার বেশি নেন না। কিন্তু শেখ ফজলে নূর তাপস কোনো কোনো জামিনের জন্য ৫ কোটি টাকাও নিয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এভাবে টাকা দিয়ে জামিন কেনাবেচার যে নোংরা খেলা তাপস শুরু করেছিলেন, সেই খেলার কারণে একদিকে যেমন দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হয়নি, অন্যদিকে সর্বোচ্চ বিচারব্যবস্থা কলঙ্কিত হয়েছে। শেখ ফজলে নূর তাপস যখন মেয়র নির্বাচিত হন, তারপর তিনি নিজে আদালতে যেতেন না বটে, কিন্তু তার ল ফার্ম আদালতে যেত এবং এই ল ফার্মেই সবাইকে জামিনের জন্য ধরনা দিতে বলা হতো। যারা তাপসের চাহিদা মতো অর্থ দিতে পারত, তাদের জামিনের জন্য বিচারকদের নির্দেশনা দিতেন তাপস এবং সেভাবেই আদেশ হতো। অর্থাৎ পুরো সুপ্রিম কোর্টের নিয়ন্ত্রক হয়ে উঠেছিলেন তাপস। আর তার এই নিয়ন্ত্রণের কারণেই দেশের সর্বোচ্চ আদালতে একদিকে যেমন মেধাবী বিচারপতিদের আগমনের পথ বন্ধ হয়ে গিয়েছিল, অন্যদিকে সুপ্রিম কোর্টে যে নিয়ম, রীতিনীতি এগুলোকে ধ্বংস করা হয়েছিল।

এই বিভাগের আরও খবর
তাসকিন আহমেদের বিরুদ্ধে থানায় জিডি
তাসকিন আহমেদের বিরুদ্ধে থানায় জিডি
ভারতের স্বাস্থ্য ব্যবসায় ভয়াবহ ধস
ভারতের স্বাস্থ্য ব্যবসায় ভয়াবহ ধস
ঢাকা থেকে সরবে না বিমানঘাঁটি
ঢাকা থেকে সরবে না বিমানঘাঁটি
মার্কিন শুল্কারোপ নিয়ে বরফ গলার আশায় বাংলাদেশ
মার্কিন শুল্কারোপ নিয়ে বরফ গলার আশায় বাংলাদেশ
বাসের নিচে চাপা পড়ে ব্যাংক কর্মকর্তা নিহত
বাসের নিচে চাপা পড়ে ব্যাংক কর্মকর্তা নিহত
ব্যবসাবাণিজ্যে মহাসংকট দেশিবিদেশি শুল্কে
ব্যবসাবাণিজ্যে মহাসংকট দেশিবিদেশি শুল্কে
কী আছে জুলাই সনদে
কী আছে জুলাই সনদে
বৈঠক থেকে ওয়াকআউট বিএনপির, পরে যোগদান
বৈঠক থেকে ওয়াকআউট বিএনপির, পরে যোগদান
সংস্কার শেষে পিআর পদ্ধতিতেই ভোট
সংস্কার শেষে পিআর পদ্ধতিতেই ভোট
কোনো চাঁদাবাজকে ছাড় নয়
কোনো চাঁদাবাজকে ছাড় নয়
আলোচনা ছাড়া মিশন নিয়ে সিদ্ধান্ত ঠিক হয়নি
আলোচনা ছাড়া মিশন নিয়ে সিদ্ধান্ত ঠিক হয়নি
সমন্বয়কদের চেয়ে সাধারণ মানুষ বেশি করেছে আন্দোলনে
সমন্বয়কদের চেয়ে সাধারণ মানুষ বেশি করেছে আন্দোলনে
সর্বশেষ খবর
গাজায় গণহত্যা চালাচ্ছে ইসরায়েল, অভিযোগ শীর্ষ ২ ইসরায়েলি মানবাধিকার সংস্থার
গাজায় গণহত্যা চালাচ্ছে ইসরায়েল, অভিযোগ শীর্ষ ২ ইসরায়েলি মানবাধিকার সংস্থার

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশিক্ষণের নামে সাড়ে ৭ কোটি টাকা লোপাট
প্রশিক্ষণের নামে সাড়ে ৭ কোটি টাকা লোপাট

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্ষুদ্র ব্যবসার অগ্রযাত্রায় ৫ বাধা
ক্ষুদ্র ব্যবসার অগ্রযাত্রায় ৫ বাধা

১৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ইউরোপের যে দেশে সবচেয়ে বেশি মোবাইল চুরি হয়?
ইউরোপের যে দেশে সবচেয়ে বেশি মোবাইল চুরি হয়?

২১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

‘প্রমাণ ছাড়া পাকিস্তানকে দোষ দেবেন না’, বললেন ভারতের সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
‘প্রমাণ ছাড়া পাকিস্তানকে দোষ দেবেন না’, বললেন ভারতের সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ১১ দিন নৈরাজ্যের আশঙ্কা এসবির, সারাদেশে ‘বিশেষ সতর্কতা’ জারি
আগামী ১১ দিন নৈরাজ্যের আশঙ্কা এসবির, সারাদেশে ‘বিশেষ সতর্কতা’ জারি

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কায় নৌবাহিনীর সাবেক প্রধান গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কায় নৌবাহিনীর সাবেক প্রধান গ্রেফতার

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ জুলাই)

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

সমন্বয়ক হয়ে বদলে গেছে রানার জীবন
সমন্বয়ক হয়ে বদলে গেছে রানার জীবন

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

যে কারণে মানুষের ভাষা, বর্ণ ও চিন্তার পার্থক্য
যে কারণে মানুষের ভাষা, বর্ণ ও চিন্তার পার্থক্য

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ডিএমপির শাহআলী থানায় নতুন ওসি
ডিএমপির শাহআলী থানায় নতুন ওসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি ৬ কলেজে নতুন অধ্যক্ষ-উপাধ্যক্ষ
সরকারি ৬ কলেজে নতুন অধ্যক্ষ-উপাধ্যক্ষ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মশা তাড়াতে খড়ের আগুন গোয়ালে, গরু-ছাগল বাঁচাতে গিয়ে বৃদ্ধার মৃত্যু
মশা তাড়াতে খড়ের আগুন গোয়ালে, গরু-ছাগল বাঁচাতে গিয়ে বৃদ্ধার মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদকবিরোধী প্রচারণা : ঠাকুরগাঁওয়ে হাসপাতাল, ফার্মেসিতে লিফলেট বিতরণ
মাদকবিরোধী প্রচারণা : ঠাকুরগাঁওয়ে হাসপাতাল, ফার্মেসিতে লিফলেট বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিমান্ড শেষে আবুল বারকাত কারাগারে
রিমান্ড শেষে আবুল বারকাত কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে প্রাথমিকে সাড়ে ১৫ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ
ডিসেম্বরের মধ্যে প্রাথমিকে সাড়ে ১৫ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উগান্ডায় মামদানির রাজকীয় বিয়ে, নিরাপত্তায়ও তাক লাগানিয়া!
উগান্ডায় মামদানির রাজকীয় বিয়ে, নিরাপত্তায়ও তাক লাগানিয়া!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'প্রাথমিক শিক্ষায় উদ্যোগ বাস্তবায়ন হলে শিশুরা উন্নত জীবন পাবে'
'প্রাথমিক শিক্ষায় উদ্যোগ বাস্তবায়ন হলে শিশুরা উন্নত জীবন পাবে'

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে এক আওয়ামী লীগ নেতার লাঠিয়াল বাহিনীর প্রধান গ্রেফতার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে এক আওয়ামী লীগ নেতার লাঠিয়াল বাহিনীর প্রধান গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা দিল সেনাবাহিনী
রাঙামাটিতে দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা দিল সেনাবাহিনী

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯৬ একর জমি অধিগ্রহণের অনুমোদন পেল নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়
৯৬ একর জমি অধিগ্রহণের অনুমোদন পেল নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কী আছে জুলাই সনদে
কী আছে জুলাই সনদে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে খালে পড়ে মৃত্যুর আট কারণ চিহ্নিত
চট্টগ্রামে খালে পড়ে মৃত্যুর আট কারণ চিহ্নিত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাইয়ের ২৭ দিনে রেমিট্যান্স ২০০ কোটি ডলার ছাড়াল
জুলাইয়ের ২৭ দিনে রেমিট্যান্স ২০০ কোটি ডলার ছাড়াল

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বরিশাল সিটিতে প্রায় এক লাখ শিশুকে টাইফয়েড টিকা দানের লক্ষ্য নির্ধারণ
বরিশাল সিটিতে প্রায় এক লাখ শিশুকে টাইফয়েড টিকা দানের লক্ষ্য নির্ধারণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৌলভীবাজারে বিপুল পরিমাণ বিদেশি মদ উদ্ধার
মৌলভীবাজারে বিপুল পরিমাণ বিদেশি মদ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার ৩
টেকনাফে ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার ৩

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধার জেলা বিএনপির উপদেষ্টা সামিউর রহমান আর নেই
গাইবান্ধার জেলা বিএনপির উপদেষ্টা সামিউর রহমান আর নেই

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় বিমান বিধ্বস্ত, নিহতদের স্মরণে কুয়েতের বাংলাদেশ দূতাবাসে শোক বই
ঢাকায় বিমান বিধ্বস্ত, নিহতদের স্মরণে কুয়েতের বাংলাদেশ দূতাবাসে শোক বই

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
টঙ্গীতে ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ নারীর প্রাথমিক পরিচয় মিলেছে
টঙ্গীতে ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ নারীর প্রাথমিক পরিচয় মিলেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাবর দেশপ্রেমিক রাজনীতিবিদ, তার বিরুদ্ধে অভিযোগ অগ্রহণযোগ্য’
‘বাবর দেশপ্রেমিক রাজনীতিবিদ, তার বিরুদ্ধে অভিযোগ অগ্রহণযোগ্য’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ওয়াকআউট নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন
বিএনপির ওয়াকআউট নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের চার ডিআইজি বাধ্যতামূলক অবসরে
পুলিশের চার ডিআইজি বাধ্যতামূলক অবসরে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের জন্য সুখবর দিল সৌদি
মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের জন্য সুখবর দিল সৌদি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাদের মির্জার ক্যাডার থেকে সমন্বয়ক রিয়াদ
কাদের মির্জার ক্যাডার থেকে সমন্বয়ক রিয়াদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েলি গোয়েন্দাদের জন্য বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে ইসলাম শিক্ষা
যে কারণে ইসরায়েলি গোয়েন্দাদের জন্য বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে ইসলাম শিক্ষা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক থেকে বিএনপির ওয়াকআউট, পরে যোগদান
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক থেকে বিএনপির ওয়াকআউট, পরে যোগদান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে প্রাথমিকে সাড়ে ১৫ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ
ডিসেম্বরের মধ্যে প্রাথমিকে সাড়ে ১৫ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বছর বয়সী শিশুর কামড়ে গোখরা সাপের মৃত্যু
এক বছর বয়সী শিশুর কামড়ে গোখরা সাপের মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবার কবরেই চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন চিত্রনায়ক জসিমপুত্র রাতুল
বাবার কবরেই চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন চিত্রনায়ক জসিমপুত্র রাতুল

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেসবুক লাইভে উমামা: বললেন জুলাই কেন ‘মানি-মেকিং মেশিন’ হবে
ফেসবুক লাইভে উমামা: বললেন জুলাই কেন ‘মানি-মেকিং মেশিন’ হবে

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সভা
নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সভা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেপ্টেম্বর থেকে পরবর্তী তিন মাসে দেড় লাখ পুলিশকে প্রশিক্ষণ
সেপ্টেম্বর থেকে পরবর্তী তিন মাসে দেড় লাখ পুলিশকে প্রশিক্ষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাবা জসীমের কবরেই দাফন হবে ছেলে রাতুলের
বাবা জসীমের কবরেই দাফন হবে ছেলে রাতুলের

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লালমনিরহাটে দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ
লালমনিরহাটে দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে ভূমিকম্প: ১ কোটি মানুষকে সতর্ক করতে ব্যর্থ গুগল, নিহত অন্তত ৫৫ হাজার
তুরস্কে ভূমিকম্প: ১ কোটি মানুষকে সতর্ক করতে ব্যর্থ গুগল, নিহত অন্তত ৫৫ হাজার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫০ কোটি ডলারের বিদ্যুৎকেন্দ্র অচল: একক দরদাতার ফাঁদে বন্দি প্রকল্প
২৫০ কোটি ডলারের বিদ্যুৎকেন্দ্র অচল: একক দরদাতার ফাঁদে বন্দি প্রকল্প

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনাহারে গাজাবাসীদের মৃত্যু রোধে অবিলম্বে পদক্ষেপের আহ্বান ওবামার
অনাহারে গাজাবাসীদের মৃত্যু রোধে অবিলম্বে পদক্ষেপের আহ্বান ওবামার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের বেতন স্কেল ১০ম গ্রেডে উন্নীত
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের বেতন স্কেল ১০ম গ্রেডে উন্নীত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ ছাড়িয়েছে ৪ বিলিয়ন ডলার
প্রথমবারের মতো বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ ছাড়িয়েছে ৪ বিলিয়ন ডলার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক চলাকালে হঠাৎ ফায়ার অ্যালার্ম
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক চলাকালে হঠাৎ ফায়ার অ্যালার্ম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র সৈকতে প্রকাশ্যে স্ত্রীকে মারধর, স্বামী গ্রেফতার
সমুদ্র সৈকতে প্রকাশ্যে স্ত্রীকে মারধর, স্বামী গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাষ্ট্রপতির কাছে বার্ষিক প্রতিবেদন দিলেন প্রধান বিচারপতি
রাষ্ট্রপতির কাছে বার্ষিক প্রতিবেদন দিলেন প্রধান বিচারপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ১৯ হাজারের বেশি প্রবাসীকে বহিষ্কার করল কুয়েত
যে কারণে ১৯ হাজারের বেশি প্রবাসীকে বহিষ্কার করল কুয়েত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি বাহার ও তার মেয়ের ১৭ কোটি টাকাসহ ৫৩টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক এমপি বাহার ও তার মেয়ের ১৭ কোটি টাকাসহ ৫৩টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের কমরেড কি নাহিদ ইসলাম, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
রিয়াদের কমরেড কি নাহিদ ইসলাম, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ আগস্ট ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
১ আগস্ট ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ আগস্ট দেশের যেসব এলাকায় ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
১ আগস্ট দেশের যেসব এলাকায় ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতিতে সম্মত কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড
তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতিতে সম্মত কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
উৎস নেই, তবু সাড়ে ১২ কোটি টাকা রাদওয়ানের ব্যাংকে
উৎস নেই, তবু সাড়ে ১২ কোটি টাকা রাদওয়ানের ব্যাংকে

প্রথম পৃষ্ঠা

টানা ১৮ ঘণ্টা অভিযানেও সন্ধান মেলেনি জ্যোতির
টানা ১৮ ঘণ্টা অভিযানেও সন্ধান মেলেনি জ্যোতির

প্রথম পৃষ্ঠা

সুপ্রিম কোর্টের চাবি ছিল তাপসের হাতে
সুপ্রিম কোর্টের চাবি ছিল তাপসের হাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢেউয়ে লন্ডভন্ড সেন্ট মার্টিন
ঢেউয়ে লন্ডভন্ড সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসপাতাল থেকে ফিরলেও কাটেনি আতঙ্ক
হাসপাতাল থেকে ফিরলেও কাটেনি আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি
বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংসে কিউবা মিচেল
বসুন্ধরা কিংসে কিউবা মিচেল

মাঠে ময়দানে

আগেও শহর ডুবত এখনো ডোবে
আগেও শহর ডুবত এখনো ডোবে

পেছনের পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের চেয়ে সাধারণ মানুষ বেশি করেছে আন্দোলনে
সমন্বয়কদের চেয়ে সাধারণ মানুষ বেশি করেছে আন্দোলনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অরক্ষিত সচিবালয়! নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা
অরক্ষিত সচিবালয়! নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

অদক্ষদের হাতে স্বাস্থ্যসেবা
অদক্ষদের হাতে স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

ভারতের স্বাস্থ্য ব্যবসায় ভয়াবহ ধস
ভারতের স্বাস্থ্য ব্যবসায় ভয়াবহ ধস

প্রথম পৃষ্ঠা

তাসকিন আহমেদের বিরুদ্ধে থানায় জিডি
তাসকিন আহমেদের বিরুদ্ধে থানায় জিডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব বাঘ দিবস আজ
বিশ্ব বাঘ দিবস আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব দাবার নতুন রানি দিব্যা
বিশ্ব দাবার নতুন রানি দিব্যা

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়া ফুটবলে কমছে পারিশ্রমিক!
ঘরোয়া ফুটবলে কমছে পারিশ্রমিক!

মাঠে ময়দানে

আবরার-আবদুল্লাহর ব্যাটে যুবাদের জয়
আবরার-আবদুল্লাহর ব্যাটে যুবাদের জয়

মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের সঙ্গে খেলার পক্ষে সৌরভ
পাকিস্তানের সঙ্গে খেলার পক্ষে সৌরভ

মাঠে ময়দানে

ওয়াশিংটনে চ্যাম্পিয়ন লেইলাহ ফার্নান্দেজ
ওয়াশিংটনে চ্যাম্পিয়ন লেইলাহ ফার্নান্দেজ

মাঠে ময়দানে

ঢাকা থেকে সরবে না বিমানঘাঁটি
ঢাকা থেকে সরবে না বিমানঘাঁটি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পেনকে হারিয়ে আবার ইউরোপসেরা ইংল্যান্ড
স্পেনকে হারিয়ে আবার ইউরোপসেরা ইংল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

মৌয়ালরা পেশায় আগ্রহ হারাচ্ছেন
মৌয়ালরা পেশায় আগ্রহ হারাচ্ছেন

পেছনের পৃষ্ঠা

কী আছে জুলাই সনদে
কী আছে জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাসের নিচে চাপা পড়ে ব্যাংক কর্মকর্তা নিহত
বাসের নিচে চাপা পড়ে ব্যাংক কর্মকর্তা নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ৮
লালমনিরহাটে দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ৮

দেশগ্রাম

নির্বাচনের প্রস্তুতি সরকারের
নির্বাচনের প্রস্তুতি সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনা ছাড়া মিশন নিয়ে সিদ্ধান্ত ঠিক হয়নি
আলোচনা ছাড়া মিশন নিয়ে সিদ্ধান্ত ঠিক হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থায়ী ক্যাম্পাস দাবিতে মহাসড়কে ক্লাস রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের
স্থায়ী ক্যাম্পাস দাবিতে মহাসড়কে ক্লাস রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের

দেশগ্রাম

বড় বোন পালিয়ে বিয়ে করায় চার বছর ঘরবন্দি
বড় বোন পালিয়ে বিয়ে করায় চার বছর ঘরবন্দি

দেশগ্রাম

ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না

সম্পাদকীয়