শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১২ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৫, সোমবার, ১২ মে, ২০২৫

হাওর অধিদপ্তর

ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর

♦ নিয়োগ হয়নি স্থায়ী কোনো কর্মকর্তা ♦ প্রেষণে এসে আবার চলে যান
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর

হাওর ও জলাভূমি অঞ্চলের জীববৈচিত্র্য সুরক্ষা, বন্যাব্যবস্থাপনা ও অবকাঠামো উন্নয়নের মাধ্যমে জীবনযাত্রার মান বৃদ্ধির লক্ষ্যে হাওর ও জলাভূমি উন্নয়ন অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠা করা হলেও অনেকটা ঘুমিয়ে ২৫ বছর পার করে দিয়েছে সরকারি এ প্রতিষ্ঠানটি। অভিযোগ রয়েছে, এ দীর্ঘ সময়ে লক্ষ্য অর্জনে সমীক্ষা পরিচালনা ছাড়া মাঠ পর্যায়ে কোনো কাজ করেনি তারা। অধিদপ্তরের চোখের সামনেই অপরিকল্পিতভাবে হাওরে গড়ে উঠেছে অসংখ্য রাস্তা, রিসোর্টসহ সরকারি-বেসরকারি নানান অবকাঠামো। তারা বাধাও দিতে পারেনি। এতে প্রবাহ বাধাগ্রস্ত হয়ে পলি জমে ভরাট হয়ে গেছে হাওর। ফলে প্রতি বছর একের পর এক বন্যায় তছনছ হচ্ছে এ অঞ্চলের জনজীবন। জানা যায়, পলি জমে হাওর ভরাট হয়ে যাওয়ায় উজানের পানি দ্রুত ভাটিতে নেমে যেতে না পারায় গত বছরের মে, জুন, জুলাইয়ে তিন দফায় বন্যার কবলে পড়ে সিলেট ও সুনামগঞ্জ। আর পানিপ্রবাহ বাধাগ্রস্ত হওয়ার জন্য দায়ী করা হয় হাওরাঞ্চলে অপরিকল্পিতভাবে গড়ে ওঠা বিভিন্ন সড়ক ও স্থাপনাকে। স্থানীয় সরকার প্রশাসনের স্থানীয় সূত্র জানান, অধিদপ্তরকে না জানিয়েই সরকারের বিভিন্ন দপ্তর হাওরে নানান প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে, যা হাওর মহাপরিকল্পনার (২০১২-৩২ সাল মেয়াদি) সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ। ২০১৯ সালে এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হাওর এলাকায় চলমান ১১০টি উন্নয়ন প্রকল্পের মধ্যে ১২টি মহাপরিকল্পনাবহির্ভূত। এ পরিস্থিতি সামলাতে হাওর অধিদপ্তর প্রতিবেদনসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিলেও তা গুরুত্ব পায়নি।

এ সুযোগে স্থানীয় রাজনৈতিক সুবিধাভোগীরা হাওরে রাস্তা, রিসোর্টসহ গড়ে তুলছেন নানান স্থাপনা। ২০০০ সালে গঠিত হয় বাংলাদেশ হাওর ও জলাভূমি উন্নয়ন বোর্ড। ২০১৬ সালে একে অধিদপ্তর ঘোষণা করা হয়। এ সময়ে কাজের মধ্যে ২০১৫-১৬ অর্থবছর থেকে পাঁচটি সমীক্ষা প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে প্রতিষ্ঠানটি। বর্তমানে তিনটি সমীক্ষা প্রকল্প চলমান আছে। তবে কোনো মন্ত্রণালয় গুরুত্ব না দেওয়ায় এসব সমীক্ষা তেমন কাজে আসে না। অনুসন্ধানে জানা যায়, কাগজে-কলমে এ অধিদপ্তরের কাঁধে বিশাল দায়িত্ব থাকলেও প্রতিষ্ঠানটি কার্যত চলছে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় থেকে ধার করা জনবল দিয়ে। নিয়োগ বিধিমালায় হাওর ও জলাভূমি উন্নয়ন অধিদপ্তরের জন্য ১১৮ জনের অনুমোদিত জনবল থাকলেও এখন পর্যন্ত স্থায়ী কোনো কর্মকর্তা নিয়োগ হয়নি। সাতজন কর্মকর্তা বিভিন্ন মন্ত্রণালয় থেকে প্রেষণে এসে দায়িত্ব পালন করছেন। স্থায়ী কর্মচারী আছেন ২৯ জন। তাঁদের মধ্যে তিনজন করে দায়িত্ব পালন করছেন সুনামগঞ্জ ও কিশোরগঞ্জ কার্যালয়ে। নেত্রকোনা কার্যালয়টি এখনো প্রস্তুত হয়নি। নিয়মিত অফিস খোলা, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা আর বিভিন্ন ট্রেনিংয়ে অংশগ্রহণ ছাড়া এদের তেমন কোনো কাজ নেই। প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মতে এটা বোধহয় বিশ্বের সবচেয়ে ছোট ও অবহেলিত অধিদপ্তর, যেখানে কর্মকর্তাদের কেউই অধিদপ্তরের নন। তাঁরা কিছুদিনের জন্য আসেন, আবার চলে যান। তাই হাওর নিয়ে ভাবার তাগিদও তাঁদের মধ্যে থাকে না। বৃহস্পতিবার রাজধানীর পান্থপথসংলগ্ন পানিভবন প্রাঙ্গণে অবস্থিত হাওর অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ে গিয়ে দেখা যায়, কর্মকর্তা-কর্মচারীরা মহাপরিচালককে বিদায় জানানোর জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন। ওই দিনই বদলি হয়ে যান অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. আখতারুজ্জামান। যাওয়ার আগে তিনি মাঠ পর্যায়ে কাজ করতে না পারার কথা স্বীকার করে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমরা সাধ্যানুযায়ী কাজ করার চেষ্টা করছি। বর্তমানে তিনটি সমীক্ষা চলমান আছে। আরও তিনটি প্রকল্প আসছে। আশা করি পিএসসি দুই-তিন মাসের মধ্যে ২২ জন কর্মকর্তা নিয়োগ দেবে। আমরাও ১৬ জন কর্মচারী নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি দিয়েছি। জুলাই-আগস্টে হতে পারে। আউটসোর্সিংয়ে জনবল নিয়োগের জন্য অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনের জন্য ফাইল পাঠিয়েছি। স্থায়ী জনবল বাড়লে অধিদপ্তর গতিশীল হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন দেশে নতুন রাষ্ট্রদূত নিয়োগ
যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন দেশে নতুন রাষ্ট্রদূত নিয়োগ
অতিরিক্ত মদপানে পাঁচজনের মৃত্যু
অতিরিক্ত মদপানে পাঁচজনের মৃত্যু
অবসরপ্রাপ্তরা ফিরলে ৫০ হাজার ডলার বোনাস ও পেনশন
অবসরপ্রাপ্তরা ফিরলে ৫০ হাজার ডলার বোনাস ও পেনশন
রাজনৈতিক দলকে সেনাবাহিনীর বাস দেওয়ার তথ্য মিথ্যা
রাজনৈতিক দলকে সেনাবাহিনীর বাস দেওয়ার তথ্য মিথ্যা
বাংলাদেশি অভিযোগে ভারতে কারাদণ্ড ২৮ ব্যক্তিকে
বাংলাদেশি অভিযোগে ভারতে কারাদণ্ড ২৮ ব্যক্তিকে
পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করা হবে
পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করা হবে
বাধার মুখে এনসিপি নেতারা মঞ্চ ভাঙচুর
বাধার মুখে এনসিপি নেতারা মঞ্চ ভাঙচুর
যানজটে স্থবির রাজধানী
যানজটে স্থবির রাজধানী
নিবন্ধন পেতে ছয় বিষয়ে তথ্য ঘাটতি এনসিপির
নিবন্ধন পেতে ছয় বিষয়ে তথ্য ঘাটতি এনসিপির
রাজশাহীতে এক রাতে চার বাড়িতে ডাকাতি
রাজশাহীতে এক রাতে চার বাড়িতে ডাকাতি
ভাঙা জাহাজের পাহারা খরচ কোটি টাকা
ভাঙা জাহাজের পাহারা খরচ কোটি টাকা
গোপালগঞ্জে স্বাভাবিক হচ্ছে জনজীবন
গোপালগঞ্জে স্বাভাবিক হচ্ছে জনজীবন
সর্বশেষ খবর
টাইগারদের খেলা দেখতে স্টেডিয়ামে মির্জা ফখরুল
টাইগারদের খেলা দেখতে স্টেডিয়ামে মির্জা ফখরুল

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিভ্রান্তকর বক্তব্য নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র’
‘বিভ্রান্তকর বক্তব্য নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র’

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগামী বছর ফিরে আসছে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ টি-২০
আগামী বছর ফিরে আসছে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ টি-২০

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে
গাজীপুরে বৃক্ষরোপণ
জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে গাজীপুরে বৃক্ষরোপণ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসা শিক্ষককে কুপিয়ে হত্যা, গণপিটুনিতে হত্যাকারী নিহত
মাদ্রাসা শিক্ষককে কুপিয়ে হত্যা, গণপিটুনিতে হত্যাকারী নিহত

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উল্লাপাড়ায় আদর্শ গ্রামে অগ্নিকাণ্ডে ১০ ঘর ভস্মীভূত
উল্লাপাড়ায় আদর্শ গ্রামে অগ্নিকাণ্ডে ১০ ঘর ভস্মীভূত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু ও করোনার চিকিৎসায় নতুন নির্দেশনা জারি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের
ডেঙ্গু ও করোনার চিকিৎসায় নতুন নির্দেশনা জারি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ ও চারা বিতরণ
শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ ও চারা বিতরণ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে বিক্ষোভ মিছিলে বক্তব্যের পর বিএনপি নেতার মৃত্যু
কক্সবাজারে বিক্ষোভ মিছিলে বক্তব্যের পর বিএনপি নেতার মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় দেয়ালে জুলাইয়ের গ্রাফিতি ফুটিয়ে তুললো শিক্ষার্থীরা
ভোলায় দেয়ালে জুলাইয়ের গ্রাফিতি ফুটিয়ে তুললো শিক্ষার্থীরা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ ও চারা বিতরণ
গাইবান্ধায় শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ ও চারা বিতরণ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বদলি আবেদন শুরু
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বদলি আবেদন শুরু

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বিতর্কের মুখে শিশু হাসপাতালের ৬৫ চিকিৎসকের নিয়োগ বাতিল
বিতর্কের মুখে শিশু হাসপাতালের ৬৫ চিকিৎসকের নিয়োগ বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিজিবির অভিযানে আড়াই কোটি টাকার পণ্য জব্দ
বিজিবির অভিযানে আড়াই কোটি টাকার পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মহেশখালীতে আগ্নেয়াস্ত্র জব্দ
মহেশখালীতে আগ্নেয়াস্ত্র জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে শিশুর মৃত্যু
বজ্রপাতে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘দাতারাই প্রকৃত বড় হৃদয়ের মানুষ’
‘দাতারাই প্রকৃত বড় হৃদয়ের মানুষ’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূর্যের ওপর নির্ভরশীল নয়, নিজেই তাপ তৈরি করে ইউরেনাস
সূর্যের ওপর নির্ভরশীল নয়, নিজেই তাপ তৈরি করে ইউরেনাস

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টাইগারদের কোণঠাসা বোলিংয়ে ১১০ রানেই গুটিয়ে গেল পাকিস্তান
টাইগারদের কোণঠাসা বোলিংয়ে ১১০ রানেই গুটিয়ে গেল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশালের ব্যবসায়ীদের সাথে আলজেরিয়ার রাষ্ট্রদূতের মতবিনিময়
বরিশালের ব্যবসায়ীদের সাথে আলজেরিয়ার রাষ্ট্রদূতের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুলপুরে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ সাইফুলের মৃত্যুবার্ষিকীতে দোয়া-মাহফিল
ফুলপুরে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ সাইফুলের মৃত্যুবার্ষিকীতে দোয়া-মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৫২ কোটি ডলার
১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৫২ কোটি ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিস্তার তীর থেকে অজ্ঞাত বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার
তিস্তার তীর থেকে অজ্ঞাত বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় আ.লীগের ৩ নেতা-কর্মী, কসবায় সাবেক কাউন্সিলর গ্রেপ্তার
আখাউড়ায় আ.লীগের ৩ নেতা-কর্মী, কসবায় সাবেক কাউন্সিলর গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা বোর্ডে এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন তারিখ ঘোষণা
কুমিল্লা বোর্ডে এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাটি চাপায় শ্রমিকের মৃত্যু
মাটি চাপায় শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রলীগের ৪২১ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে জবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
ছাত্রলীগের ৪২১ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে জবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিস্তা সেচ খালের বাঁধ ভেঙে প্লাবিত ফসলের মাঠ
তিস্তা সেচ খালের বাঁধ ভেঙে প্লাবিত ফসলের মাঠ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা
২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে
ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর
ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রের উৎসে বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ নির্মাণ শুরু চীনের, চরম উদ্বেগে ভারত
ব্রহ্মপুত্রের উৎসে বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ নির্মাণ শুরু চীনের, চরম উদ্বেগে ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন
৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি
এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল
এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়েতে ভয়াবহ পরিচয়পত্র জালিয়াতি, হাজারো নাগরিকত্ব বাতিল
কুয়েতে ভয়াবহ পরিচয়পত্র জালিয়াতি, হাজারো নাগরিকত্ব বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল
সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চকক্ষ নিয়ে দু’-তিন দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত: আলী রীয়াজ
উচ্চকক্ষ নিয়ে দু’-তিন দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত: আলী রীয়াজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু
২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‌‘রাজনৈতিক মতপার্থক্যের পর জামায়াত আমাদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছে’
‌‘রাজনৈতিক মতপার্থক্যের পর জামায়াত আমাদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছে’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুরোনো বন্দোবস্ত মচকে গেছে, কেন বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম?
পুরোনো বন্দোবস্ত মচকে গেছে, কেন বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব
বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টাকালে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টাকালে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কর্মী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ’ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
‘সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ’ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সব ধরনের গণপরিবহনে দ্রুতই যুক্ত হচ্ছে ‘র‍্যাপিড পাস’ কার্ড: উপদেষ্টা
সব ধরনের গণপরিবহনে দ্রুতই যুক্ত হচ্ছে ‘র‍্যাপিড পাস’ কার্ড: উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি
কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও বিতর্কে নোবেল: চালককে মারধর, আটক, জিজ্ঞাসাবাদের পর ছাড়
আবারও বিতর্কে নোবেল: চালককে মারধর, আটক, জিজ্ঞাসাবাদের পর ছাড়

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমাদের কোনো ভুল সিদ্ধান্তের কারণে ফ্যাসিবাদ যেন পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ না পায়’
‘আমাদের কোনো ভুল সিদ্ধান্তের কারণে ফ্যাসিবাদ যেন পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ না পায়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা মানবজাতির কলঙ্ক, তাকে ক্ষমা করা যাবে না : মির্জা ফখরুল
হাসিনা মানবজাতির কলঙ্ক, তাকে ক্ষমা করা যাবে না : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটাই সুস্থ আছি: জামায়াত আমির
আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটাই সুস্থ আছি: জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল রাশিয়া, সুনামি সতর্কতা
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল রাশিয়া, সুনামি সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিস্তান-আজিমপুরে বাস পোড়ানোর গুজব, বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
গুলিস্তান-আজিমপুরে বাস পোড়ানোর গুজব, বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান ডিএমপির

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ২৯ জুলাই, ভোটকেন্দ্র নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ২৯ জুলাই, ভোটকেন্দ্র নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের বিশাল শোডাউন
জামায়াতের বিশাল শোডাউন

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই
মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই

নগর জীবন

নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ
নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ

শোবিজ

বসুন্ধরায় শেয়ারভিত্তিক মালিকানায় হচ্ছে অত্যাধুনিক মেডিকেল সিটি
বসুন্ধরায় শেয়ারভিত্তিক মালিকানায় হচ্ছে অত্যাধুনিক মেডিকেল সিটি

নগর জীবন

ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা
ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা

নগর জীবন

বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়
বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা
কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা

শোবিজ

নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ
নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ

নগর জীবন

চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানায়নি জামায়াত
বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানায়নি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে
শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা

রকমারি

পপি কেন ফিরবেন না
পপি কেন ফিরবেন না

শোবিজ

ভারতের সঙ্গে ঢাকায় আসবে না শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান!
ভারতের সঙ্গে ঢাকায় আসবে না শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান!

মাঠে ময়দানে

এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে
এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে

রকমারি

ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায় : তারেক রহমান
ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায় : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা
উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা

শোবিজ

কারফিউ অমান্য করে বিক্ষোভ
কারফিউ অমান্য করে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দর পাখি বামন মাছরাঙা
সুন্দর পাখি বামন মাছরাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ

সম্পাদকীয়

‘মাসুদ রানা’য় মৌ
‘মাসুদ রানা’য় মৌ

শোবিজ

বাংলাদেশ-পাকিস্তান প্রথম টি-২০ আজ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান প্রথম টি-২০ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের
বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনায় মিরপুরের উইকেট
আলোচনায় মিরপুরের উইকেট

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে পুরোনো রাজা নতুন রানি
ব্যাডমিন্টনে পুরোনো রাজা নতুন রানি

মাঠে ময়দানে

শেষ ভালোর অপেক্ষায় বাংলাদেশ
শেষ ভালোর অপেক্ষায় বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিতর্কে রাজনৈতিক দলগুলো
বিতর্কে রাজনৈতিক দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে
জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে

নগর জীবন

রংপুর রাইডার্স এবার রানার্সআপ
রংপুর রাইডার্স এবার রানার্সআপ

মাঠে ময়দানে