শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:৩৩, রবিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ১০:৩৮, রবিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৫

বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান

মুফতি ওমর বিন নাসির
অনলাইন ভার্সন
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান

ইদানীং যখন ইসলামকে উদ্দেশ্যমূলকভাবে মুসলমানদের চিত্র বিকৃত করে উপস্থাপন করা হয়, আর মুসলিম দেশগুলোকে স্থবির, পশ্চাৎপদ ও প্রতিক্রিয়াশীল আখ্যা দিয়ে অবমূল্যায়নের চেষ্টা চলে, তখন আমাদের নৈতিক ও বৌদ্ধিক দায়িত্ব হয়ে দাঁড়ায় এসব অপপ্রচারের সামনে সত্যকে তুলে ধরা।

শুধু আবেগে নয়, তথ্য, ইতিহাস ও বাস্তবতার নিরিখে বিশ্ববাসীর সামনে তুলে ধরা প্রয়োজন যে, ইসলামী সভ্যতা শুধু একটি ধর্মীয় বিশ্বাসের ভিত্তি নয়, এটি ছিল এক পূর্ণাঙ্গ মানবিক সংস্কৃতি, যা জ্ঞান, বিজ্ঞান, ন্যায়বিচার, নৈতিকতা, শিল্প, সাহিত্য, উদ্ভাবন এবং নেতৃত্বের প্রতিটি ক্ষেত্রেই অসামান্য অবদান রেখেছে। ইসলামের প্রথম যুগ থেকে শুরু করে আন্দালুস, বাগদাদ, কায়রো, কর্ডোভা ও সমরকন্দ পর্যন্ত ইতিহাসের যে গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায় রচিত হয়েছে, তা আজও সমগ্র মানবজাতির জন্য এক গর্বের স্মারক। গণিত, চিকিৎসাবিজ্ঞান, জ্যোতির্বিজ্ঞান, দার্শনিক চিন্তাচর্চা, ভূগোল, কৃষিবিজ্ঞান ও প্রযুক্তির বহু শাখায় মুসলিম মনীষীদের অবদান অনস্বীকার্য।

মুসলিম জাতি শুধুই একটি ধর্মীয় গোষ্ঠী নয়, বরং এমন এক মহান উম্মাহ, যাদের কথা আল্লাহ তাআলা কোরআনে ঘোষণা করে বলেন : ‘তোমরা উত্তম জাতি, যাদের মানুষের কল্যাণে সৃষ্টি করা হয়েছে।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১১০)

সুতরাং যদি এই গৌরবময় ইতিহাসকে যথাযথ মূল্যায়ন করা হতো তাহলে আজকের জটিল বিশ্ববাস্তবতায়ও ইসলামী চিন্তাধারা ও সভ্যতা যে কতটা প্রাসঙ্গিক ও প্রয়োজনীয়, তা সহজেই প্রতীয়মান হতো।

শিক্ষাক্ষেত্রে মুসলমানদের অবদান

‘পড়ো’ শব্দটি দিয়েই কোরআনের প্রথম ওহি শুরু হয়েছে, যা প্রমাণ করে, ইসলামে জ্ঞান অর্জন কতটা গুরুত্বপূর্ণ। এই আদর্শ ধারণ করেই মুসলিমরা ইতিহাসের পাতায় শিক্ষাক্ষেত্রে অমোচনীয় অবদান রেখেছেন।

মুসলিম পণ্ডিতরা শুধু ধর্মীয় শিক্ষায় নয়, বিজ্ঞান, দর্শন, চিকিৎসা, গণিত, জ্যোতির্বিজ্ঞানসহ নানা ক্ষেত্রে জ্ঞানচর্চার নতুন দ্বার উন্মোচন করেন। গবেষণা ও আবিষ্কারের লক্ষ্যে তাঁরা দীর্ঘ ভ্রমণ করতেন এবং ভ্রমণের অভিজ্ঞতা, পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণগুলো পাণ্ডুলিপি ও গ্রন্থে আবার নিখুঁতভাবে লিপিবদ্ধ করতেন। বিশেষভাবে মুসলমানরা যে বিষয়টিতে যুগান্তকারী ভূমিকা রেখেছেন তা হলো পরীক্ষামূলক বৈজ্ঞানিক গবেষণা পদ্ধতির সূচনা। আজকের আধুনিক বিজ্ঞানের ভিত্তি হিসেবে যে গবেষণা পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়, তার প্রাথমিক কাঠামোটি মুসলিম বিজ্ঞানীরাই তৈরি করেছিলেন।

এই পদ্ধতিতে রয়েছে পর্যবেক্ষণ ও প্রশ্ন উত্থাপন, সুনির্দিষ্ট পরিমাপ, তত্ত্বের অনুমান, পরীক্ষা ও বিশ্লেষণ, ফলাফলের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত গ্রহণ। ধাপে ধাপে গবেষণার এই রীতি পরবর্তী সময়ে ইউরোপীয় বিজ্ঞানীদের হাতে গিয়ে আধুনিক বিজ্ঞান হিসেবে রূপ লাভ করে। এখানে তার কয়েকটি নমুনা তুলে ধরা হলো—

চিকিৎসাক্ষেত্রে মুসলমানদের অবদান

ইসলামের শিক্ষায় যেমন আত্মার পবিত্রতার গুরুত্ব রয়েছে, তেমনি দেহের পরিচ্ছন্নতা ও স্বাস্থ্য রক্ষা করাও একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। নবী করিম (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘আল্লাহ এমন কোনো রোগ পাঠাননি, যার প্রতিকারও তিনি নাজিল করেননি।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৫৬৭৮)

এই হাদিস মুসলমানদের চিকিৎসাবিজ্ঞানের পথে অগ্রসর হওয়ার অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে।

মুসলিম চিকিৎসাবিদরা রোগের প্রতিকার অনুসন্ধানকে ইবাদতের অংশ মনে করে চিকিৎসাশাস্ত্র চর্চা ও গবেষণায় ব্রত হয়েছিলেন। সংক্রামক রোগ প্রতিরোধে কোয়ারেন্টিন বা আলাদা করে রাখার পদ্ধতি প্রথম কার্যকরভাবে সুস্পষ্ট নির্দেশ দিয়েছেন হজরত মুহাম্মদ (সা.)। তিনি বলেন, ‘যদি কোথাও প্লেগ মহামারি দেখা দেয়, সেখানে প্রবেশ কোরো না। আর যদি তোমরা সেই স্থানে অবস্থান করো, তাহলে সেখান থেকে বের হয়ো না।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৫৭২৮)

বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদানগুলোর একটি হলো হাসপাতালের প্রতিষ্ঠা। ইসলামের প্রথম যুগে চিকিৎসাসেবা ছিল নির্দিষ্ট ব্যক্তি বা ঘরানার হাতে সীমাবদ্ধ; কিন্তু মুসলমানরা তা প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়েছিলেন। ইতিহাসে প্রথম হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেন উমাইয়া খলিফা আল-ওয়ালিদ ইবনে আব্দুল মালিক, যিনি প্রথমে কুষ্ঠরোগীদের জন্য আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ করেন। এরপর পর্যায়ক্রমে মুসলমানরা অসংখ্য হাসপাতাল গড়ে তোলেন, যেগুলোকে ‘বিমারিস্তান’ (অর্থাৎ অসুস্থদের জন্য ঘর) বলা হতো। এই বিমারিস্তানগুলোতে চিকিৎসা ছিল বিনামূল্যে, ছিল ওষুধ সরবরাহেরও ব্যবস্থা, এমনকি মানসিক রোগীদের জন্য আলাদা ওয়ার্ড এবং নারী চিকিৎসার জন্য নারী ডাক্তারও নিয়োগ করা হতো। এসব ব্যবস্থা ছিল একেবারে আধুনিক হাসপাতালের পূর্ণরূপ, যা বিশ্বের অন্য কোনো সভ্যতায় তখন কল্পনাও করা হয়নি।

বিশ্ববরেণ্য মুসলিম চিকিৎসকদের মধ্যে অন্যতম হলেন আবু বকর আল-রাজি (রহ.)। তিনি ছিলেন একাধারে একজন চিকিৎসক, দার্শনিক ও গবেষক। তাঁর সবচেয়ে বিখ্যাত রচনাগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘আল-হাওয়ি’। তিনি প্রায় ৩০টি চিকিৎসা সম্পর্কিত তত্ত্ব-তথ্য বিশদভাবে উপস্থাপন করেন। আরেক কিংবদন্তি চিকিৎসক হলেন ইবনে সিনা, যাঁকে ‘চিকিৎসাবিদ্যার রাজপুত্র’ নামে অভিহিত করা হয়। তাঁর অমর গ্রন্থ ‘আল-কানুন ফি তিব্ব’ সাত শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে ইউরোপ ও এশিয়ার চিকিৎসাবিদ্যায় পাঠ্যবই হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। এতে চিকিৎসার মৌলিক নীতি, রোগের শ্রেণিবিন্যাস এবং চিকিৎসাপদ্ধতি সুচারুভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। ইসলামের স্বর্ণযুগে আরো বহু জ্ঞানী চিকিৎসক ও গবেষক মানবতার কল্যাণে অসামান্য অবদান রেখেছেন। তাঁদের মধ্যে অন্যতম আবু কাসিম জাহরাবি ইতিহাসের প্রথম আধুনিক সার্জন হিসেবে খ্যাত। তিনি অস্ত্রোপচার পদ্ধতির ওপর বিশাল রচনা ‘আত-তাসরিফ’ গ্রন্থে উপস্থাপন করেন। ইবনু নাফিস, যিনি প্রথম মানুষ হিসেবে হৃদযন্ত্র ও রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া (পালমোনারি সার্কুলেশন) ব্যাখ্যা করেন। আল-বিরুনি—একজন বহুমুখী জ্ঞানী, যিনি চিকিৎসার পাশাপাশি ফার্মাকোলজিতে (ঔষধবিজ্ঞান) বিশেষ অবদান রাখেন।

বিজ্ঞানে মুসলমানদের অনন্য অবদান

ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, বিজ্ঞানের অগ্রগতিতে মুসলিম পণ্ডিতদের অবদান শুধু প্রভাবশালীই নয়, বরং যুগান্তকারী। তাঁরা এমন সব জ্ঞান ও আবিষ্কারের দ্বার উন্মোচন করেছিলেন, যা পাশ্চাত্য বিশ্বের পণ্ডিতদের প্রশংসা ও বিস্ময়ে অভিভূত করেছিল। পশ্চিমা গবেষকরা আজও স্বীকার করেন যে, বিজ্ঞানের বহু শাখায় মুসলিম ও আরব পণ্ডিতদের ভিত্তি স্থাপন ছাড়া আধুনিক বিজ্ঞান এত দূর এগোতে পারত না। বিশেষ করে গণিত বিজ্ঞানের কথা বললে, মুসলিম পণ্ডিতরা এতে অসাধারণ অবদান রেখেছেন। পাটিগণিত, বীজগণিত, ত্রিকোণমিতি ও জ্যামিতির মতো শাখাগুলো তাঁদেরই অবদান। তাঁরা শুধু বিদ্যমান সূত্র ও জ্ঞানের পুনরাবৃত্তি করেননি, বরং সেগুলোকে উন্নত করে নতুন তত্ত্ব ও পদ্ধতির সৃষ্টি করেন।

এই ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য মুহাম্মদ ইবনে মুসা আল-খোয়ারিজমি, যাঁকে আধুনিক কম্পিউটিংয়ের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনকারী এবং ‘কম্পিউটারের জনক’ হিসেবেও অভিহিত করা হয়। তিনি নবম শতাব্দীতে গণিতের বিভিন্ন শাখায় যুগান্তকারী কাজ করেন। তাঁর লেখা বই ‘আল-জাবর ওয়াল মুকাবালাহ’ থেকে ‘অ্যালজেব্রা’ (বীজগণিত) শব্দটির উৎপত্তি হয়েছে। এ ছাড়া তাঁর উদ্ভাবিত গাণিতিক পদ্ধতিগুলোই পরে ‘অ্যালগরিদম’ নামে পরিচিতি পায়, যা বর্তমান কম্পিউটারবিজ্ঞানের অন্যতম প্রধান ভিত্তি।

এভাবেই ইসলামের স্বর্ণযুগে অসংখ্য মুসলিম পণ্ডিত বিভিন্ন শাখায় অবিস্মরণীয় অবদান রেখেছেন। যেমন—ভূগোল ও মানচিত্রাঙ্কনে মাসউদি, ইদরিসি; স্থাপত্য ও শিল্পকলায় সিনান পাশা, আন্দালুসিয়ার মুসলিম স্থপতিরা; জ্যোতির্বিদ্যায় আল-বিরুনি, আল-ফারগানি; রসায়নে জাবির ইবনে হাইয়ানের মতো ব্যক্তিরা। তাঁদের গবেষণা, সৃষ্টি ও চিন্তাধারা শুধু মধ্যযুগীয় জ্ঞানচর্চার দ্বার খুলে দেয়নি, বরং আধুনিক সভ্যতার অনেক ক্ষেত্রেই প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ অবদান রেখেছে। বর্তমান বিশ্বের অগ্রগতি ও প্রযুক্তির অনেক স্তম্ভ আজও এসব মুসলিম মনীষীর মৌলিক অবদানের ওপর নির্ভরশীল।

এই বিভাগের আরও খবর
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
ইসলামী শরিয়তের মূল লক্ষ্য
ইসলামী শরিয়তের মূল লক্ষ্য
আল্লাহ সর্বপ্রথম কী সৃষ্টি করেছেন
আল্লাহ সর্বপ্রথম কী সৃষ্টি করেছেন
নামাজের সময়সূচি: ১৮ অক্টোবর ২০২৫
নামাজের সময়সূচি: ১৮ অক্টোবর ২০২৫
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
হজের নিবন্ধন : কিছু ব্যাংক খোলা থাকবে শনিবার
হজের নিবন্ধন : কিছু ব্যাংক খোলা থাকবে শনিবার
ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ
ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা
চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা
ঘরে নফল নামাজ পড়ার ফজিলত ও গুরুত্ব
ঘরে নফল নামাজ পড়ার ফজিলত ও গুরুত্ব
সর্বশেষ খবর
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের মাঠ না ছাড়ার আহ্বান সামান্তা শারমিনের
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের মাঠ না ছাড়ার আহ্বান সামান্তা শারমিনের

এই মাত্র | রাজনীতি

হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী
হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

১০ মাসে কর্মহীন ৬০ হাজার শ্রমিক
১০ মাসে কর্মহীন ৬০ হাজার শ্রমিক

২১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’
ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’
‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল
ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন
এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫
অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা
কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ
খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু
ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ
আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!
মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ
গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ
আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টেনে দল পেলেন সাইফ ও নাহিদ
টি-টেনে দল পেলেন সাইফ ও নাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা
লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম
রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা
ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা

পূর্ব-পশ্চিম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম