শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪৩, বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই, ২০২৫

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

উম্মে আহমাদ
অনলাইন ভার্সন
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

শিশুর প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার সঠিক বয়স কত-এ ব্যাপারে একটি হাদিসের আলোকে বলা যায়, সাত বছর বয়স থেকে তা হতে পারে। নবীজি (সা.) ইরশাদ করেন, ‘তোমরা তোমাদের সন্তানদের সাত বছর বয়সে নামাজের নির্দেশ দাও।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ৪৯৫)

এতে বোঝা যায়, নামাজ যদিও বালেগ হওয়ার পর ফরজ হবে; কিন্তু নামাজের শিক্ষাদান করতে হবে সাত বছর বয়স থেকেই। কাজেই সাত বছর বয়সই যথারীতি শিক্ষাদানের উপযুক্ত সময়।

এরপর বিলম্ব করা যেমন ঠিক নয়, তেমনি এর আগে চাপাচাপি করাও উচিত নয়। তবে এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম হচ্ছে পবিত্র কোরআনের তিলাওয়াত শিক্ষা। আল্লাহ তাআলা স্বয়ং তা সহজ করে দিয়েছেন। শিশুর বয়স যত কমই হোক না কেন, কোরআনের শিক্ষা তার ব্রেনে কোনোরূপ চাপ সৃষ্টি করে না।

তবে হ্যাঁ, বাল্যকালে প্রয়োজনীয় ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ করা অনেকের পক্ষে সম্ভব হয় না। এতে অনেকে হীনম্মন্যতায় ভোগে। কেননা জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত ইবাদত ও আমল করার ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় ধর্মীয় জ্ঞানের প্রয়োজন হয়। তাই লোকলজ্জার ভয়ে অনেকের শেখার আগ্রহ হয়ে ওঠে না।

কিন্তু ইসলামের ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, দ্বিনি জ্ঞান অর্জনে বয়স বাধা নয়।
মুসলিম মনীষীদের অনেকেই শৈশব-কৈশোরের ধাপ পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণে আত্মনিয়োগ করেছেন। শুধু তাই নয়, দ্বিন ইসলামকে যথাযথভাবে অনুধাবনের জন্য যে বোধশক্তি ও বিবেক থাকা দরকার—তা অনেক ক্ষেত্রে প্রাপ্তবয়সের সঙ্গে সম্পৃক্ত। এ কারণে আল্লামা সুয়ুতি (রহ.) বলেন, ‘কোনো কোনা আলেমের মতে, হাদিস শ্রবণের সূচনা হওয়া উচিত ৩০ বছর থেকে।’ (তাদরিবুর রাবি : ১/৪১৪)

পরিণত বয়সে দ্বিন শেখার কিছু ইতিবাচক দিক

শিশু-কিশোররা সাধারণত অভিভাবকদের চাপে ইচ্ছায় বা অনিচ্ছায় ধর্মীয় জ্ঞান অর্জন করে।

ভেতরের প্রেরণা, নিজের ইচ্ছা ও দৃঢ় সংকল্প থাকে অনুপস্থিত। কিন্তু একজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির অবস্থা এর চেয়ে ভিন্ন। বয়স্ক ব্যক্তির মনে ধর্মীয় জ্ঞান অর্জনের প্রেরণা সৃষ্টি হয় মনের ভেতর থেকে। ফলে বয়স্ক ব্যক্তির অদম্য আগ্রহ ও সুদৃঢ় সংকল্প তাকে দ্রুত এগিয়ে নিয়ে যায় লক্ষ্যপানে। কয়েকটি উপমা দিলে বিষয়টি পরিষ্কার হবে-

ইসলাম গ্রহণকারী সাহাবিদের অনেকেই ছিলেন বয়সে বড়। বয়স তাঁদের ইলম অন্বেষণ ও শিক্ষা গ্রহণে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি। পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথম মাদরাসা বা ধর্মীয় শিক্ষালয়ের নাম দারুল আরকাম। এই মাদরাসার শিক্ষক ছিলেন মহানবী (সা.) এবং শিক্ষার্থী ছিলেন সাহাবায়ে কিরাম (রা.), যাঁদের বেশির ভাগই ছিলেন বয়স্ক। রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে পাঠ গ্রহণ করে যেসব সাহাবি সর্বোচ্চ মর্যাদার আসনে সমাসীন হয়েছেন, তাঁদের বেশির ভাগই ছিলেন বয়স্ক। যেমন—আবু বকর (রা.), উমর (রা.), আবু জর (রা.), আবু দারদা (রা.) প্রমুখ।

আবু বকর (রা.)-এর দ্বিনি জ্ঞান অর্জন শুরু হয় প্রায় ৪০ বছর বয়সে। উমর (রা.) ৩০ বছর বয়সে ইলমের ময়দানে পা রাখেন। ইমাম বুখারি (রহ.) এ বিষয়ে ‘ইলম’ অধ্যায়ে উমর (রা.)-এর একটি বক্তব্য উল্লেখ করেছেন—পরিচ্ছেদ : ইলম ও হিকমতের ক্ষেত্রে সমতুল্য হওয়ার আগ্রহ প্রসঙ্গে। আর উমর (রা.) বলেন, ‘তোমরা বয়স  বেশি হওয়ার আগেই ইলম শিখে নাও।’

এ কথার ব্যাখ্যায় ইমাম বুখারি (রহ.) বলেন, ‘অর্থাৎ বয়স বেশি হওয়ার পরও ইলম শিক্ষা করো। কারণ সাহাবায়ে কিরাম (বেশির ভাগ) তো বয়স অধিক হওয়ার পরই দ্বিনি ইলম শিক্ষা করেছেন।’ (সহিহ বুখারি, পৃষ্ঠা-৩৯)

বেশি বয়সে দ্বিনি জ্ঞান অর্জনের আরো কয়েকটি নজির দেখা যাক—আল্লামা ইবনে হাজম (রহ.), বয়স হওয়ার পর যাঁরা ইলম শেখা শুরু করেছেন তাঁদের মধ্যে প্রসিদ্ধতম ব্যক্তি।

তাঁর ইলমে ফিকহ অন্বেষণের সূচনা হয়েছিল বিশেষ একটি ঘটনার প্রেক্ষাপটে। ইবনে হাজম নিজেই সে ঘটনা বলেছেন। একদিন তিনি এক জানাজায় শরিক হন। তখন একটি মসজিদে প্রবেশ করে বসে পড়েন। এক ব্যক্তি তখন তাঁকে বলল, ‘ওঠ, আগে তাহিয়্যাতুল মাসজিদ নামাজ পড়ো।’ তখন তাঁর বয়স ছিল ২৬। তিনি তখন নামাজে দাঁড়িয়ে যান। জানাজা শেষে ফিরে আসার সময়ও মসজিদে যান। এবার প্রবেশ করা মাত্রই নামাজ শুরু করে দেন। তখন তাঁকে বলা হলো, ‘আরে বসো বসো; এখন নফল নামাজ পড়ার সময় নয়।’ তখন ছিল আসরের পর। ঘটনাটি তাঁর মনে গভীরভাবে দাগ কাটে। এর পর থেকেই তিনি ইলম অর্জন শুরু করেন। তাঁর এ অজ্ঞতাই ইলম অর্জনের মাধ্যম হয়ে দাঁড়ায়।

[মুজামুল উদাবা, ইবনে হাজম (রহ.)-এর জীবনী]

বয়স হওয়ার পর যাঁরা ইলম শেখা শুরু করেছেন তাঁদের মধ্যে আরো একজন ব্যক্তি হলেন আবু বকর আল-কাফফাল (রহ.)। তিনি শাফেঈ মাজহাবের অন্যতম ইমাম ছিলেন। তাঁর বয়সের কোঠা ৩০ পেরিয়ে যাওয়ার পর ইলম অন্বেষণের তীব্র প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন। এক পর্যায়ে ফিকাহ শাস্ত্রে ব্যুৎপত্তি অর্জন করেন। (তাবাকাতুশ শাফিইয়্যা : ৫/৫৪)

বয়স হওয়ার পর যাঁরা ইলম শেখা শুরু করেছেন তাঁদের মধ্যে আরো একজন ব্যক্তি হলেন আবু আবদুল্লাহ আসবাগ ইবনুল ফারজ (রহ.)। তিনি মালেকি মাজহাবের বরেণ্য ফকিহ। আল্লামা জাহাবি (রহ.) তাঁর ব্যাপারে বলেন, তিনি প্রৌঢ় বয়সে ইলম অর্জনে আত্মনিয়োগ করেন। (সিয়ারু আলামিন নুবালা : ১০/৬৫৬)

তবে হ্যাঁ, বয়স হয়ে যাওয়ার পর দ্বিন শেখার ক্ষেত্রে কিছু প্রতিবন্ধকতাও আছে। সংসার, উপার্জনের ভয় ছাড়াও বয়স একটু বেশি হয়ে গেলে কিছু আর মনে থাকতে চায় না। কোনো কিছু মুখস্থ করতে হলে অনেক সময় লাগে। এই বাস্তবতা অস্বীকার করা যায় না। তবে এ বাস্তবতা মেনে নিয়েই বলছি, মানুষ যখন কোনো কাজের হিম্মত করে তার জন্য শতভাগ চেষ্টা ব্যয় করে, তখন সে কাজ মহান আল্লাহ তার জন্য সহজ করে দেন। মহান আল্লাহ বলেন, ‘যারা আমার উদ্দেশ্যে সংগ্রাম করে, আমি তাদের অবশ্যই আমার পথে পরিচালিত করব। নিশ্চয়ই আল্লাহ সৎকর্মপরায়ণদের সঙ্গে থাকেন।’ (সুরা : আনকাবুত, আয়াত : ৬৯)

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
সাগরের গর্জন ও আজানের ধ্বনি যেখানে একাকার হয়ে যায়
সাগরের গর্জন ও আজানের ধ্বনি যেখানে একাকার হয়ে যায়
সৃষ্টির পরতে পরতে স্রষ্টার অস্তিত্বের প্রমাণ
সৃষ্টির পরতে পরতে স্রষ্টার অস্তিত্বের প্রমাণ
তওবার গুরুত্ব
তওবার গুরুত্ব
গাজায় খাবারের জন্য মায়েদের যুদ্ধ
গাজায় খাবারের জন্য মায়েদের যুদ্ধ
জনকল্যাণে ধনী সাহাবি উসমান গনি (রা.)
জনকল্যাণে ধনী সাহাবি উসমান গনি (রা.)
সরকারি সম্পদ আত্মসাৎ মহাপাপ
সরকারি সম্পদ আত্মসাৎ মহাপাপ
৩৩ ব্যাংকে জমা দেওয়া যাবে হজ নিবন্ধন ফি
৩৩ ব্যাংকে জমা দেওয়া যাবে হজ নিবন্ধন ফি
রাত-দিন মহান আল্লাহর বিস্ময়কর নিদর্শন
রাত-দিন মহান আল্লাহর বিস্ময়কর নিদর্শন
জীবন বদলে দেওয়ার অন্যতম আমল তাহাজ্জুদ
জীবন বদলে দেওয়ার অন্যতম আমল তাহাজ্জুদ
সকালের নাস্তায় স্বাস্থ্যকর যেসব খাবার
সকালের নাস্তায় স্বাস্থ্যকর যেসব খাবার
ইসলামী জ্ঞানচর্চায় ইমাম জাহাবির অবদান
ইসলামী জ্ঞানচর্চায় ইমাম জাহাবির অবদান
কিবলার দিক নির্ণয়ের নীতি ও পদ্ধতি
কিবলার দিক নির্ণয়ের নীতি ও পদ্ধতি
সর্বশেষ খবর
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সাগরের গর্জন ও আজানের ধ্বনি যেখানে একাকার হয়ে যায়
সাগরের গর্জন ও আজানের ধ্বনি যেখানে একাকার হয়ে যায়

৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে গাছে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, প্রাণ গেল ইমামের
মাদারীপুরে গাছে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, প্রাণ গেল ইমামের

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্দান্ত গোল করেও অ্যাতলেতিকোকে জেতাতে পারলেন না আলভারেজ
দুর্দান্ত গোল করেও অ্যাতলেতিকোকে জেতাতে পারলেন না আলভারেজ

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রমিক লীগের ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি গ্রেফতার
শ্রমিক লীগের ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সৃষ্টির পরতে পরতে স্রষ্টার অস্তিত্বের প্রমাণ
সৃষ্টির পরতে পরতে স্রষ্টার অস্তিত্বের প্রমাণ

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সীতাকুণ্ডে মহাসড়ক থেকে নৈশপ্রহরীর লাশ উদ্ধার
সীতাকুণ্ডে মহাসড়ক থেকে নৈশপ্রহরীর লাশ উদ্ধার

৩২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউরোপে ঘুরতে গিয়ে ‘অবাধ্য’ হলেই গুণতে হবে জরিমানা
ইউরোপে ঘুরতে গিয়ে ‘অবাধ্য’ হলেই গুণতে হবে জরিমানা

৩৩ মিনিট আগে | পর্যটন

বিশ্বের প্রথম এআই করিডর চালু করল দুবাই বিমানবন্দর, থাকছে যে সুবিধা
বিশ্বের প্রথম এআই করিডর চালু করল দুবাই বিমানবন্দর, থাকছে যে সুবিধা

৩৩ মিনিট আগে | এভিয়েশন

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গ্রেফতার দেখানো হয়েছে আনিসুল ও হেলালুদ্দীনকে
গ্রেফতার দেখানো হয়েছে আনিসুল ও হেলালুদ্দীনকে

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজার-টেকনাফ সড়কে চাকরিচ্যুত শিক্ষকদের অবরোধ
কক্সবাজার-টেকনাফ সড়কে চাকরিচ্যুত শিক্ষকদের অবরোধ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরীক্ষায় ফেল, তারপর ২৬ বছরের ঘরবন্দি জীবন: আলজেরিয়ার নাদিয়ার গল্প
পরীক্ষায় ফেল, তারপর ২৬ বছরের ঘরবন্দি জীবন: আলজেরিয়ার নাদিয়ার গল্প

৪৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

হোয়াইট হাউসের পথে জেলেনস্কি-ইউরোপীয় নেতারা
হোয়াইট হাউসের পথে জেলেনস্কি-ইউরোপীয় নেতারা

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’
‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

পারিবারিক দ্বন্দ্বে ১২ বছর ধরে মর্গেই পড়ে আছে ব্রিটিশ ধনকুবেরের মরদেহ
পারিবারিক দ্বন্দ্বে ১২ বছর ধরে মর্গেই পড়ে আছে ব্রিটিশ ধনকুবেরের মরদেহ

৫৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

পুঁজিবাজার: সূচকের উত্থানে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের উত্থানে চলছে লেনদেন

৫৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

তরুণীর প্রেমে প্রত্যাখ্যাত হয়ে স্বামীকে আইইডি বোমাসহ স্পিকার বক্স উপহার তরুণের
তরুণীর প্রেমে প্রত্যাখ্যাত হয়ে স্বামীকে আইইডি বোমাসহ স্পিকার বক্স উপহার তরুণের

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সৌদিতে হজ কাউন্সিলর হলেন কামরুল ইসলাম
সৌদিতে হজ কাউন্সিলর হলেন কামরুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের উপ-রাষ্ট্রপতি পদে এনডিএ প্রার্থী সিপি রাধাকৃষ্ণণ
ভারতের উপ-রাষ্ট্রপতি পদে এনডিএ প্রার্থী সিপি রাধাকৃষ্ণণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়নপত্র সংগ্রহের শেষ দিনে তোড়জোড়
ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়নপত্র সংগ্রহের শেষ দিনে তোড়জোড়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বাজে হারের পর নেইমার বললেন, ‘আমি লজ্জিত’
ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বাজে হারের পর নেইমার বললেন, ‘আমি লজ্জিত’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেসব দেশ ২০২৬ অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে সুযোগ পেল
যেসব দেশ ২০২৬ অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে সুযোগ পেল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সিরিয়ায় আত্মঘাতী বোমা হামলায় নিহত ১
সিরিয়ায় আত্মঘাতী বোমা হামলায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে গ্রেফতার পাকিস্তানের জনপ্রিয় ইউটিউবার ‘ডাকি ভাই’
বিমানবন্দরে গ্রেফতার পাকিস্তানের জনপ্রিয় ইউটিউবার ‘ডাকি ভাই’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেফতার ৩
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেফতার ৩

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা
মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক
রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক প্রকাশ
শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা
পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’
‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’
‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’
‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন
একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প
যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী
ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত থেকে ১৫০ টন পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি
ভারত থেকে ১৫০ টন পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব
দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ আগস্টের মধ্যে জুলাই সনদ নিয়ে মত দেবে বিএনপি
২০ আগস্টের মধ্যে জুলাই সনদ নিয়ে মত দেবে বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

না ফেরার দেশে মালয়েশিয়ায় জনপ্রিয় বাংলাদেশি রেস্টুরেন্ট পিঠাঘরের ইসমাইল
না ফেরার দেশে মালয়েশিয়ায় জনপ্রিয় বাংলাদেশি রেস্টুরেন্ট পিঠাঘরের ইসমাইল

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বাংলাদেশকে ফোকলা করেছে এস আলম গ্রুপ: জোনায়েদ সাকি
বাংলাদেশকে ফোকলা করেছে এস আলম গ্রুপ: জোনায়েদ সাকি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি
যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

১০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এশিয়া কাপের দলে নেই বাবর-রিজওয়ান, আছেন যারা
এশিয়া কাপের দলে নেই বাবর-রিজওয়ান, আছেন যারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব প্রধান বিচারপতির
পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব প্রধান বিচারপতির

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস

সম্পাদকীয়

আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো
আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার
বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে
ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা
ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...
কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...

শোবিজ

মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও
মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও

নগর জীবন

জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা
জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?
ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি
নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী
বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি

সম্পাদকীয়

সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার
যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার

শোবিজ

পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ
পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমির সতর্কতায় মাইকিং
কুমির সতর্কতায় মাইকিং

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি
নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল

প্রথম পৃষ্ঠা