শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২৫

জ্ঞানের শতবর্ষী বাতিঘর

শতবর্ষ পেরিয়ে আজও ঢাবির কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার গবেষক, শিক্ষক, শিক্ষার্থী সবার কাছে নির্ভরতার জায়গা। গ্রন্থাগারের রেয়ার কালেকশন সেকশনটি বাংলাদেশের সবচেয়ে সমৃদ্ধ দলিলভান্ডার...
ছাব্বিরুল ইসলাম, ঢাবি
প্রিন্ট ভার্সন
জ্ঞানের শতবর্ষী বাতিঘর

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার শুধু একটি ভবন নয়, এটি জ্ঞানের ইতিহাস সংগ্রহ ও প্রজন্মের সাক্ষী। ১৯২১ সালের ১ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে জন্ম নেওয়া এই গ্রন্থাগারই বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ একাডেমিক লাইব্রেরি। শতবর্ষ পেরিয়ে আজও এটি গবেষক, শিক্ষক, শিক্ষার্থী সবার কাছে নির্ভরতার জায়গা। তবে সময়ের পালাবদলে গ্রন্থাগারটি যেমন বিস্তৃত হয়েছে, তেমনি পাল্টেছে এর পরিবেশ, ব্যবস্থাপনা ও পাঠক সংস্কৃতিও। বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার সময়ই কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার গঠিত হয় ঢাকা কলেজ ও জগন্নাথ কলেজ থেকে পাওয়া প্রায় ১৮ হাজার বইয়ের সংগ্রহ নিয়ে। প্রথমে এটি ঢাকা মেডিকেল কলেজের প্রশাসনিক ভবনে ছিল। পরে কার্জন হল প্রাঙ্গণের পুকুরপাড়ে স্থানান্তরিত হয়। সর্বশেষ, ১৯৫০-এর দশকে বর্তমান ভবনে উঠে আসে। টিএসসিসংলগ্ন, চারুকলা অনুষদের দিকেই মুখ করা এই স্থাপনাটি। এর প্রথম গ্রন্থাগারিক ছিলেন ঢাকা কলেজের তৎকালীন অধ্যক্ষ এফ সি টার্নার। তখন বিশ্ববিদ্যালয়ে মাত্র ৮৭৭ শিক্ষার্থী ও ৬০ জন শিক্ষক ছিলেন। সেই সূচনা আজ পরিণত হয়েছে প্রায় ৯ লাখ বই ও জার্নালের বিশাল ভান্ডারে, যেখানে সংরক্ষিত আছে ৩০ হাজারেরও বেশি বিরল পাণ্ডুলিপি। বাংলা, ফারসি, আরবি ও সংস্কৃত ভাষার অমূল্য দলিল। গ্রন্থাগারের এই সংগ্রহে মোগল আমলের দলিল থেকে শুরু করে ঔপনিবেশিক সময়ের সরকারি নথিপত্রও পাওয়া যায়। এর মধ্যে অনেক বই-ই বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ, সাহিত্য, ইতিহাস ও সমাজবিজ্ঞানের গুরুত্বপূর্ণ প্রাথমিক উৎস হিসেবে ব্যবহৃত হয়। গ্রন্থাগারের বিরল সংগ্রহে রয়েছে ১৮ ও ১৯ শতকের পুথি, ব্রিটিশ ভারতের প্রশাসনিক রিপোর্ট এবং বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন পাণ্ডুলিপি। বিশেষ করে মুক্তিযুদ্ধকালীন প্রকাশিত পোস্টার, সংবাদপত্র ও রাজনৈতিক বিবৃতি এখানে সংরক্ষিত থাকায় এটি গবেষকদের জন্য অমূল্য সম্পদে পরিণত হয়েছে। গ্রন্থাগারের রেয়ার কালেকশন সেকশনটি বাংলাদেশের সবচেয়ে সমৃদ্ধ দলিলভান্ডারগুলোর একটি। বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস ও জাতীয় আর্কাইভ সংরক্ষণে এই উপকরণগুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। বর্তমানে এটি তিনটি ভবনে বিভক্ত। প্রশাসনিক ভবন, কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার ভবন এবং বিজ্ঞান গ্রন্থাগার ভবন। আধুনিক স্থাপত্যশৈলীতে নির্মিত এই তিন তলা ভবনটি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত। বিশাল ফটক পেরিয়ে ভিতরে ঢুকলেই চোখে পড়ে বইয়ের গন্ধে ভরা এক প্রশান্ত পরিবেশ। গ্রন্থাগারের প্রশাসনিক ভবনে রয়েছে বই অধিগ্রহণ, প্রক্রিয়াজাতকরণ, হিসাব, সেমিনার, পুরাতন সংবাদপত্র, পাণ্ডুলিপি ও দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ রিসোর্স সেন্টার। প্রধান ভবনে রয়েছে পাঠকসেবা, বিরল বই ও থিসিস রুম, আর্কাইভস, সংবাদপত্র পাঠাগার, সাইবার সেন্টার ও অনলাইন ক্যাটালগ সেবা (OPAC)। বিজ্ঞান ভবনে চারটি রিডিং রুমে একসঙ্গে প্রায় ৪০০ শিক্ষার্থী বসতে পারেন; রয়েছে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত রেফারেন্স রুম ও শিক্ষকদের জন্য আলাদা বসার ব্যবস্থা। শিক্ষক ও গবেষকরা ১৪ দিনের জন্য তিনটি বই, শিক্ষার্থীরা ১০ দিনের জন্য ১০টি বই ধার নিতে পারেন। প্রতি তলায় রাখা হয়েছে অভিযোগ বাক্স, যা সপ্তাহে একবার খোলা হয় এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হয়। বিশেষভাবে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে রিসোর্স সেন্টার, যেখানে ব্রেইল বই, স্ক্রিন রিডার সফটওয়্যার ও ব্রেইল প্রিন্টারের মাধ্যমে তারা পাঠ গ্রহণ করেন। বর্তমান সময়ে গ্রন্থাগারটি ডিজিটাল যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে চলেছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সম্প্রতি ‘ই-লাইব্রেরি’ উদ্যোগ চালু করেছে। যার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা অনলাইনে বিশ্বখ্যাত প্রকাশনা সংস্থার জার্নাল, গবেষণাপত্র ও ই-বই পড়তে পারছেন। গত দশকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় লাইব্রেরিতে যুক্ত হয়েছে ডিজিটাল ইউজার কার্ড, অনলাইন সার্চ ক্যাটালগ, ইন্টারনেট অ্যাক্সেস ও ই-জার্নাল সেবা। লাইব্রেরির সাইবার সেন্টার থেকে এখন গবেষকরা JSTOR, ScienceDirect, Taylor & Francis, Wiley Online Library - এর মতো আন্তর্জাতিক জার্নাল প্ল্যাটফর্মে প্রবেশ করতে পারেন। এ ছাড়া সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৯৭২-৭৫ সালের পুরোনো সংবাদপত্র আর্কাইভ ডিজিটালভাবে উন্মুক্ত করা হয়েছে, যা দেশের স্বাধীনতা-উত্তর সময়ের রাজনৈতিক ও সামাজিক ইতিহাস বোঝার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ দলিল। এ ছাড়া লাইব্রেরির ডিজিটাল আর্কাইভে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাচীন দলিল ও গবেষণাপত্রগুলো ধীরে ধীরে অনলাইনে সংরক্ষণের কাজও চলছে। তবে সব উন্নতির মাঝেও কিছু সমস্যা রয়ে গেছে। পুরোনো ভবনের রক্ষণাবেক্ষণ, পর্যাপ্ত আসনসংখ্যার অভাব এবং পর্যাপ্ত শীতাতপ নিয়ন্ত্রণের ঘাটতি অনেক সময় পাঠকদের বিরক্তির কারণ হয়। তা ছাড়া, পুরোনো কিছু বই ও পাণ্ডুলিপি সংরক্ষণের জন্য আধুনিক প্রযুক্তির ঘাটতি থাকায় ক্ষয়ের ঝুঁকি বাড়ছে। অনেক শিক্ষার্থী আরও বেশি সময় খোলা রাখার দাবি জানিয়েছেন, যাতে তারা সন্ধ্যা বা রাতেও পড়াশোনা করতে পারেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার একসময় ছিল শিক্ষার্থীদের প্রতীক্ষার প্রতীক। ভোর থেকে লাইনে দাঁড়িয়ে সিট পাওয়া লাগত রিডিং রুমে। তবে ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানের পর বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রশাসনিক পরিবর্তন আসে। নতুন নিয়মে আবাসিক হলগুলোতে বৈধ সিট বণ্টন কঠোর হওয়া, অবৈধভাবে থাকা অছাত্র ও বহিরাগতদের সংখ্যা কমে আসার ফলে কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারে আগের মতো ঠেলাঠেলি, ভোরবেলার লাইন, এসব আর নেই। এ ছাড়া প্রযুক্তি, নতুন প্রশাসনিক ব্যবস্থা, ডিজিটাল ক্যাটালগ ও আধুনিক রিসোর্স সেন্টারের মাধ্যমে গ্রন্থাগারটি ধীরে ধীরে রূপ নিচ্ছে এক নতুন পর্বে।

২০০৭-০৮ অর্থবছরে গ্রন্থাগারে নতুন বই ও জার্নাল সংগ্রহের জন্য প্রায় ৯.৯ মিলিয়ন টাকা বরাদ্দ ছিল। কিন্তু সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সেই বরাদ্দ বাস্তব প্রয়োজনের তুলনায় কমে এসেছে। এর প্রভাব পড়েছে নতুন বই, বিদেশি জার্নাল ও গবেষণা উপকরণ সংগ্রহে। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের অনুমোদিত বাজেট বৃদ্ধি না পেলে ভবিষ্যতের গবেষণাভিত্তিক লাইব্রেরি গড়ে তোলা কঠিন হবে এমন আশঙ্কা জানাচ্ছেন সংশ্লিষ্টরা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সম্প্রতি ২ হাজার ৮৪০ কোটি টাকার এক মাস্টারপ্ল্যান ঘোষণা করেছে। সেই পরিকল্পনায় কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার ভবন ধ্বংস করে নতুন ১২ তলা ও ছয় তলাবিশিষ্ট দুটি আধুনিক ভবন নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। নতুন ভবনে থাকবে প্রায় ৪ হাজার সিট, সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয় বই-ধার ব্যবস্থা, ই-লাইব্রেরি সেকশন এবং বিশেষ গবেষণা আর্কাইভ। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের ধারণা, আগামী তিন বছরের মধ্যে নতুন ভবনের নির্মাণ কাজ শুরু হবে। সব সীমাবদ্ধতা পেরিয়ে গ্রন্থাগারটি আজ শুধু শিক্ষার্থীদের পাঠাগার নয়; এটি বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষা ও সংস্কৃতির ইতিহাসের অংশ। এক শতাব্দী ধরে এটি জ্ঞানের বাতিঘর হিসেবে আলোকিত করছে প্রজন্মের পর প্রজন্মকে। বইয়ের মলাটে,  পাণ্ডুলিপির পাতায় আর নীরব পাঠকক্ষের ভিতর জড়িয়ে আছে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের বৌদ্ধিক উত্তরাধিকার। তাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার কেবল একটি ভবন নয় এটি জ্ঞানের অনন্ত যাত্রায় এক নির্ভরযোগ্য দিশারি, যা আগামী প্রজন্মকেও একই আলোয় পথ দেখাবে।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন
প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন
তার সুরের মূর্ছনায় মুগ্ধ সবাই
তার সুরের মূর্ছনায় মুগ্ধ সবাই
ভাষাসৈনিকের কলেজকে জাতীয়করণের দাবি
ভাষাসৈনিকের কলেজকে জাতীয়করণের দাবি
মারজানার অনন্য অর্জন
মারজানার অনন্য অর্জন
সাপ ধরে সাড়া ফেলেছেন নিশা
সাপ ধরে সাড়া ফেলেছেন নিশা
প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন
প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন
স্বপ্ন গড়ার সৃজনশীল দল
স্বপ্ন গড়ার সৃজনশীল দল
বাংলাদেশ মেরিটাইম ল সোসাইটির সেমিনার
বাংলাদেশ মেরিটাইম ল সোসাইটির সেমিনার
স্বর্ণপদক জিতল প্রাঞ্চয়
স্বর্ণপদক জিতল প্রাঞ্চয়
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে র‌্যাগিং কমেছে
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে র‌্যাগিং কমেছে
সেকেন্ডেই মোবাইল অ্যাপ বলে দেবে নলকূপের আর্সেনিক ঝুঁকি
সেকেন্ডেই মোবাইল অ্যাপ বলে দেবে নলকূপের আর্সেনিক ঝুঁকি
সম্ভাবনার নতুন দিগন্তে পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটি
সম্ভাবনার নতুন দিগন্তে পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটি
সর্বশেষ খবর
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি
রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর
বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা
বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বমানের আয়োজনের প্রাণকেন্দ্র আইসিসিবি
বিশ্বমানের আয়োজনের প্রাণকেন্দ্র আইসিসিবি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসু নির্বাচনে ‘ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম’ গঠনের দাবি
চাকসু নির্বাচনে ‘ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম’ গঠনের দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই
প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ
আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা
লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক
রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’
‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ
অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল
এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা
দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস
১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে
কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ
অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু
প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’
‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’
‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা
ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন
ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান
পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পঞ্চগড়ে ভ্রমণ পিপাসুদের উপচে পড়া ভিড়
পঞ্চগড়ে ভ্রমণ পিপাসুদের উপচে পড়া ভিড়

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্চমাধ্যমিকের ফল ১৬ অক্টোবর
উচ্চমাধ্যমিকের ফল ১৬ অক্টোবর

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ স্বাস্থ্যব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ স্বাস্থ্যব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকার অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে
অন্তর্বর্তী সরকার অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে

নগর জীবন

সন্ধ্যা নামলেই ভূতুড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর
সন্ধ্যা নামলেই ভূতুড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে হবে
জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে হবে

নগর জীবন

বসুন্ধরায় আজ শুরু হচ্ছে জাতীয় ফার্নিচার মেলা
বসুন্ধরায় আজ শুরু হচ্ছে জাতীয় ফার্নিচার মেলা

নগর জীবন